নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরিত্যক্ত রেল স্টেশনের নাম ভরত খালী

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৮


ভরত খালী স্টেশনের নাম ফলক এখনো অক্ষত আছে।

আমার শৈশব কৈশর যে স্টেশনের সাথে জড়িত সেই স্টেশনের নাম ভরত খালী। জীবনের প্রথম এই স্টেশন থেকেই ট্রেনে উঠেছিলাম। যতটুকু মনে পড়ে সম্ভাবত ১৯৬৫ সালে আমার উকিল নানা মাকে নিতে এসেছিল। (অনেকে হয়তো উকিল নানা শব্দটি নাও বুঝতে পারেন। মুসলিম বিয়েতে যে উকিলের দায়িত্ব পালন করে তাকেই বাংলাদেশের অনেক এলাকায় কনের বাপের দায়িত্বও পালন করতে হয়। সেই হিসাবে আমার মায়ের উকিল বাপ আমার নানা।) আমার উকিল নানার বাড়ি জামালপুর জেলার ইসলামপুর থানা। গাইবান্ধার ফুলছড়ি এলাকা থেকে তখন রেলের স্টীমার বা নৌকা ছাড়া নানার বাড়ি যাওয়ার মত আর কোন রাস্তা ছিল না। কারণ আমাদের বাড়ি আর নানার বাড়ির মাঝখানে বিশাল যমুনা নদী। এই যমুনা নদী পাড়ি দেয়ার জন্য নদী পথের দুইটা বাহন ছাড়া আর কোন বাহন ছিল না।

আমাদের বাড়ি থেকে ভরতখালী স্টেশন প্রায় চার মাইল দূরে। তবে এই চারমাইল আমাদের হাঁটতে হয় নাই। গরুর গাড়িতে চড়েই স্টেশনে গিয়েছিলাম। স্টেশনে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই বিকট শব্দে ধোয়া ছাড়তে ছাড়তে কয়লার ইঞ্জিনওয়ালা ট্রেন এসে হাজির। কয়লার ইঞ্জিনের কানফাটা হুইসিল শুনে ভয়ে মায়ের গলা জড়িয়ে ধরেছিলাম। আমার ভয় পাওয়া দেখে মা জড়িয়ে ধরে বুকে পিঠে থুতু দিয়ে কোলে তুলে নিয়েছিল। এরপর সেই ট্রেনেই তিস্তামুখ ঘাটে গিয়ে নেমে যাই। সেখান থেকে নৌকায় চড়ে বিশাল যমুনা নদী পাড় হয়ে নানার বাড়ি যাই।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঢাকায় যাতায়াত করার একমাত্র স্টেশন ছিল এই ভরতখালী। অন্য কোন স্টেশনের সাথে আমাদের যোগাযোগ এত কাছের ছিল না। যমুনা সেতু চালু হওয়ার পরও কয়েকবার এই স্টেশন দিয়েই ঢাকায় যাতায়াত করেছি।

১৯৩৭ সালে ব্রিটিশ রেলওয়ে কোম্পানি যমুনা নদীর এপার ওপার ট্রেনের যাত্রী পারাপারের জন্য পূর্বপাড়ে জামালপুর অংশে বাহাদুরাবাদ রেলওয়ে স্টীমার ঘাট এবং পশ্চিম পাড়ে গাইবান্ধা অংশে তিস্তামুখ রেলওয়ে স্টীমার ঘাট নির্মাণ করে। বোনারপাড়া জংশন হয়ে তিস্তামুখ ঘাটে যাওয়ার সময় মাঝামাঝি পর্যায়ে একটি স্টেশন যার নাম ভরত খালী।

ট্রেনে উত্তরাঞ্চলে যাতায়াতের জন্য স্টেশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই স্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার পূর্ব দিকে ফুলছড়ি এলাকায় নদীর নাব্যতা অনুযায়ী কখনও রেল লাইন পূর্ব দিকে আবার কখনও দক্ষিণ দিকে যেত। বর্ষাকালে ঘাট ফুলছড়ি এলাকায় থাকলেও শুকনা মওসুমে নদীর পানি কমে গেলে ঘাট সাঘাটা থানার দিঘল কান্দিতে চলে যেত। প্রতি বছর দুই থেকে তিনবার এই ঘাট রেল লাইনসহ দশ থেকে পনরো কিলোমিটার কখনও উত্তরে কখনও দক্ষিণে স্থানান্তর করা হতো। তিস্তামুখ ঘাট রেল লাইনসহ এদিক ওদিক সড়ানড়া হলেও ভরতখালি স্টেশনটি কখনও স্থায়ীত্ব হারাতো না। ঘাটে যাওয়ার আগে একমাত্র স্থায়ী রেল স্টেশন ছিল এই ভরতখালি। স্টেশনটি স্থায়ী হওয়ায় এখানে রেলের অনেকগুলো কোয়ার্টার নির্মাণ করা হয়েছিল। যে কোয়ার্টারগুলোতে ভরতখালি স্টেশনের কর্মকর্তা কর্মচারি ছাড়াও তিস্তামুখ ঘাটের কর্মচারী কর্মকর্তারা বসবাস করতো। রেল কর্মচারীদের জন্য এখানে একটি রেলের ডাক্তার খানাও ছিল।

যমুনা নদীর নাব্যতা সঙ্কটের কারণে দুই হাজার সালের দিকে তিস্তামুখ ঘাট গাইবান্ধা শহরের পূর্বপাশে বালাসী এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তীতে বালাসীতে ঘাট স্থায়ী করনের লক্ষ্যে তিস্তামুখ ঘাটের নাম পরিবর্তন করে বালাসী ঘাট নামকরণ করা হয়। তিস্তামুখ ঘাট ফুলছড়ি এলাকা থেকে বালাসীতে স্থানান্তর হলে ভরতখালি স্টেশন থেকে বালাসীর দূরত্ব বেশি হওয়ায় বোনারপাড়া ভরতখালি রেল লাইনের গতি পরিবর্তন করে গাইবান্ধার দক্ষিণ পাশের স্টেশন ত্রিমোহিনী থেকে নতুন রেল লাইন নির্মাণ করা হয়। আর তখন থেকেই এই স্টেশনটি পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ে আছে।

আগে এই স্টেশন থেকে এই এলাকার মানুষ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করতো। চব্বিশ ঘন্টা হাজার হাজার যাত্রীতে স্টেশনটি মুখরিত থাকতো। সেই স্টেশনটি পরিত্যাক্ত হওয়ায় এখন গরু ছাগলের চারণ ভুমিতে পরিণত হয়েছে। রেলের কোয়ার্টারগুলোও পরিত্যাক্ত হওয়ার পর থেকে জনবসতি না থাকায় আস্তে আস্তে ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন এই স্টেশনের চারদিকে কিছু হিজড়া সম্প্রদায় আর নদী ভাঙা সর্বহারা ছিন্নমূলের বসবাস ছাড়া অন্যকোন জৌলূস খুঁজে পাওয়া যায় না।



ব্রিটিশ আমলের উঁচু টিনের চালওয়ালা ভরত খালি রেল স্টেশন।

স্টেশনের দক্ষিণ পাশ থেকে তোলা ছবি।

উচ্চ টিনের চালের নিচে ইটের গাঁথুনি দেয়া স্টেশন ঘর।

ব্রিটিশ আমলে তৈরী এই উচ্চ টিনের ঘরের খুঁটি লোহার হলেও চালে ব্যাবহার করা হয়েছে বাঁশ। সেই সময়ের বাঁশের ছাউনি এখনো অক্ষত আছে।

স্টেশনে কিমি নির্দেশিকার ফলক।

পরিত্যাক্ত স্টেশনের পাশেই রেলের জায়গায় কিছু কিন্নরীর বা হিজরাদের বসবাস।

টিকিট কাউন্টার।

স্টেশন পরিত্যাক্ত হওয়ার পূর্বের ভাড়ার তালিকা।

স্বল্প উচ্চতার ইটের গাঁথুনি দেয়া প্লাটফরম।

এই স্টেশনটি যে কোন স্টেশনের থেকে আয়তনে অনেক বড় ছিল।

এই স্টেশনে সাতটি লাইন ছিল। তিস্তামুখ ঘাট থেকে মাল বাহি বগিগুলো এখানে এনে রাখা হতো।

স্টেশনের দক্ষিণ পাশে রেলওয়ে কোয়ার্টার ছিল। কোয়ার্টারে পূর্ব পাশের পানির ট্যাংকি যেখান থেকে রেলের কয়লার ইঞ্জিনে পানি সরবরাহ করা হতো।

স্টেশনের পূর্বপাশের রেল ব্রিজ

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কিছু বলা ছাড়াও যে চলে বা ছবিও যে ইতিহাস - ঐতিহ্যের কথা বলে তার প্রমাণ এই পোস্ট আর তাই পোস্টে +++।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:২৯

প্রামানিক বলেছেন: বর্ননা দিতে দেঙি হওয়ায় দুঃখিত। ধন্যবাদ

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৯

বিটপি বলেছেন: এইটা কোন জায়গায়? ভাড়ার তালিকা আর একটু বড় করে দিলেও বুঝতাম এটা কোন স্থান। এরকম উঁচু ছাদওয়ালা কাউন্টার কুড়িগ্রামেও আছে। এটা কোন জেলায়?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৩১

প্রামানিক বলেছেন: ভাড়ার তালিকা অস্পষ্ট হওয়ায় বোঝা যায় না। এটা ব্রিটিশ আমলের নির্মিত ঘর। এটা গাইবান্ধা জেলার তিস্তামুখ ঘাটের আগের স্টেশন।

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৯

জাতিস্মরের জীবনপঞ্জী বলেছেন: ছোটবেলা থেকে ট্রেনে যাতায়াত করি বলে ট্রেন ও পুরনো স্টেশনের প্রতি আলাদা আগ্রহ আছে। পোস্ট ভাল লেগেছে। ভরতখালি কোন জেলাতে?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: এটা ব্রিটিশ আমলের নির্মিত ঘর। এটা গাইবান্ধা জেলার তিস্তামুখ ঘাটের আগের স্টেশন। ধন্যবাদ

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখানে কি লাইনের শেষ/শুরু ছিলো?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

প্রামানিক বলেছেন: এই রেল লাইনের সাথে তো সারা ভারতবর্ষের সংযোগ ছিল। আসাম বেঙ্গল যোগাযোগ এই লাইনেই হতো। কাজেই শুরু আর শেষ আমি তো বলতে পারবো না তবে এই স্টেশনের পূর্ব দিকে ছিল তিস্তামুখ ঘাট এবং যমুনা নদী সেখানে গিয়ে লাইন শেষ হয়েছিল। তিস্তামুখ ঘাট থেকে স্টীমারে বাহাদুরাবাদে যেতে হতো।

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কতদিন পর দেখলাম।

ইদানিং আবার এমন সব খোলা প্রান্তর দেখলেই মন পাখিটা যায় রে উড়ে যায় ধানশালিখের গায়।

কিন্তু হঠাৎ ভরতখালি নিয়ে লিখলে কেনো ভাইয়া?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২

প্রামানিক বলেছেন: এই স্টেশনটি আমার শৈশব কৈশরের অনেক স্মৃতি আছে। এই জন্যই এই স্টেশনের ছবিগুলো দিয়েছি। ধন্যবাদ বোন শায়মা

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়েছেন। এরকম পোষ্ট আমার বেশি ভালো লাগে।
পতিত্যাক্ত স্টেশন নিয়ে একটা ধারাবাহিক পোষ্ট দেন।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশে পরিত্যাক্ত অনেক স্টেশন আছে। এসব স্টেশনের ধারাবাহিক পোষ্ট দিতে গেলে সারাবাংলাদেশ ঘুরতে হবে। ধন্যবাদ

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটির জন্য

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন কাজী ফাতেমা ছবি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: পরিত্যাক্ত স্টেশন কতজনকেই না স্মৃতিকাতর করে তোলে!

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। স্টেশন পরিত্যাক্ত হলেও স্মৃতি মুছে যায় না।

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এই লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়েছে কেন? আমি অনেক জায়গায় ন্যারো গেজ লাইন দেখেছি। আজকের দিনে এমন সুরু লাইন অথচ হবার কারণে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু আপনার ছবিতে ফোকাস করা লাইনটিকে চওড়া মিটার গেজ বলেই মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে লাইনটি অন্য পথে গেছে নাকি একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে তা জানার কৌতুহল তৈরি হয়েছে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: এটি মিটার গেজ লাইন এবং খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি লাইন। ঢাকার সাথে আসাম বেঙ্গল ট্রেন যোগাযোগ এ পথেই হতো। স্টীমার ঘাট পরিবর্তন হওয়ায় এই লাইনটি বন্ধ হয়। ধন্যবাদ পদাতিক দা।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:২৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আসলে কোনোমতে মানুষ অতীত ভুলে থাকে তবে সময় সময় মনকে খুব নাড়া দেয় সোনালী অতীত। ভালো লাগলো

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:১০

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। অতীত সহজে ভোলা যায় না। ধন্যবাদ

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক,




ঐতিহ্য তুলে ধরে "রেলগাড়ী ঝমাঝম" করা পোস্ট।
আমার বাড়ী বরিশালে বলে, আপনাদের মতো রেলষ্টেশনের কোনও স্মৃতি আমার নেই। কিন্তু রেলষ্টেশন নিয়ে কারো লেখা ও ছবি দেখলেই কেন যেন আবেগ তাড়িত হয়ে পড়ি। মনে হয় কি স্বপ্নের মতো এক একটি জায়গা এই ষ্টেশনগুলো!
পরিত্যক্ত ভরত খালিকে আপনি যেন জীবন্ত করে দিয়ে গেলেন ছবিতে ছবিতে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:১৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু। আপনি কেমন আছেন? অনেক দিন ব্লগে না থাকায় আপনাকে খুব মিস করি।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এক সময়ের গমগম করা স্টেশন এখন শুধুই শূন্যতা আর স্মৃতির ঝাপটা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:১৬

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, যে স্টেশনে সবসময় মানুষ থাকতো সেই স্টেশন এখন মানুষ অভাবে খা খা করে।

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: রেল স্টেশান দেখলেই আমার কান্না পায়, এক একটা করে রেল গন্তব্যের জন্য স্টেশান ছেড়ে যায় আর অপরিচিত মুখ গুলর প্রতি আমার মায়া বাড়ে। এই কারনে আমি স্টেশানে যাই না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: বিদায়ের স্মৃতি অনেক কষ্ট দেয়। আপনার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.