নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মান্ধাতার ভাসমান শ্যাওলা এক! ভাসমান এই শ্যাওলাকে ফেসবুক, ইউটিউব, সাউন্ডক্লাউডে পাবেনঃ Kb Mahbub Khan এই নামে। শ্যাওলার সম্বল ছাইপাঁশ লেখা, আবৃত্তি, বাঁশের বাঁশি আর যখন তখন মুখে এক চিলতে হুদাই মার্কা হাসি!

মাহবুবুর রহমান টুনু

মাহবুবুর রহমান টুনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

রুপালী মেষরাম; একজন নারী; একটি ধর্ষণ

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭



১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। সরকারী ছুটির দিন। কোন কাজ কাম নাই। ফেসবুকে গুতাগুতির ফাঁকে চোখে পড়লো একটি ধর্ষণের খবর, খবরটি ভারতের দিল্লীর হবে সম্ভবত। তিন বছরের বাচ্চা ধর্ষিত হয়েছে! কি নির্মম...!
বিজয়ের তথাকথিত আনন্দ এমনিতেই আমার ভেতর ছিল না বেশ কিছু কারনে, যা একটু ছিল সেও যেন জানালা দিয়ে উড়াল দিল। এই ধর্ষণ নিয়ে লিখেছিলাম একবার। অবশ্য এবছরই লেখা............

(১)

ছেলেবেলার একটি গল্প বলে শুরু করা যাক, আমার নিজেরই গল্প। এ থেকে অবশ্য পাঠকগণ আমার শান্ত চেহারার আড়ালের দুষ্ট চেহারার পরিচয় পাবেন। শীতকাল, গ্রামে যাত্রাপালা চলছিল, যাত্রাপালায় খুউব বেশী যাওয়া হয় নাই আমার, সেবারই প্রথম। যাত্রাপালায় যাওয়ার অনুমতি বাড়ি থেকে পাওয়া যাবে, এমনটা আশা করতে পারলেও নিজেকে মোটামুটি অর্ধশত ভাগ সাহসী প্রমাণ করা যেত, এসব ক্ষেত্রে খুবই কঠিন আইন বাড়িতে, সুতরাং যেতে হলো পালিয়ে। রাত নয়টায় হাঁটা শুরু, সাথে বাপ, দাদা, ভাইয়ের বয়সী মোটামুটি ১৬/১৭ জন তো হবেই। যাত্রা অনুষ্ঠানের মাঠে রীতিমত মেলা বসেছে, হরেক রকম জিনিস, নাগর দোলা, বাতাসা, জিলেপি, ঝালমুড়ি, জুয়া খেলা, আরও কত্ত কি! যাত্রা শুরু হয়ে গেছে আমরা পৌঁছানোর ত্রিশ মিনিট আগেই, যেরকম অশ্লীল নাচ সেখানে চলছিল, ওগুলো ওরকম বাপের বয়সী লোকেদের সাথে বসে দেখাটায় কেন জানি মনটা সায় দিচ্ছিল না, তার ওপর সেখানে এলাকার অনেক পরিচিত লোকজন ছিল, সবসময় চেষ্টায় থাকতে হত নিজেকে তাদের চোখের আড়ালে রাখতে, কারন একজনও যদি দেখে আর একবার মাত্র বাবার কানে যদি যায়, তাহলে আমি শেষ, হাড়গোড় কিছুই বাকি রাখবেন না বাবা। ঝালমুড়ি খেতে খেতে দোকান গুলো ঘুরে ঘুরে জিনিস দেখতেছিলাম, চোখ পড়লো একটা রাবারের সাপের ওপর, হুবহু নীল রঙের পঙ্খিরাজ সাপগুলির মত দেখতে, একদম নকল, লেজটা ধরে নাড়া দিলে আবার কিরকম নড়াচড়াও করে, ভয়ানক ব্যাপার! কিনে ফেললাম ৬০ টাকায়। তারপর গেলাম জুয়া খেলার আসরে, দারুন এক খেলা, একবার খেলতে বসলে পৃথিবীর সবথেকে কৃপণ লোকটিও উঠতে চাইবেন না, বসলাম, খেললাম এবং ৪০ টাকা হেরে উঠে এলাম, পকেট পুরো খালি। পকেট খালি থাকলেই সম্ভবত দুনিয়ার সব শয়তানি চিন্তাগুলি মাথায় খেলা করে, আমার বেলাতেও ভিন্ন কিছু ঘটলো না, আবার গেলাম জুয়া খেলার আসরে। খুব সাবধানে পকেট থেকে রাবারের সাপটা হাতে মুড়িয়ে শান্ত ছেলের মত বসে খেলা দেখতে লাগলাম, সময় বুঝে একজনের পায়ের কাছে দিলাম রেখে, দুর্ঘটনা ঘটতে সময় লাগলো না বেশী।
শুরু হয়ে গেল চিল্লাহাল্লা সাপ! সাপ! সাপ! পঙ্খিরাজ সাপরে! বাপরে বাপ...! কে কোনদিকে দৌড় দেবে সে হিসাব তো নাই, সাথে জুয়ার বোর্ডে যে এখনো গোটা তিনেক ৫০০ টাকার নোট পরে আছে সে হিসেবও কারোর নাই, আর আমি?
১৫০০ টাকা পকেটে পুরে পগার পাড়, সাপের জায়গায় সাপ, আমার জায়গায় আমি। বলে রাখি সে জুয়ার বোর্ডে কমপক্ষে ৬০/৭০ জনেরও বেশী মানুষ ছিল এবং সবাই ঐ ঘটনায় খুবই ভীত হয়েছিল।

(২)

দৃশ্যকল্পটি যদি এমন হয় তবে কেমন হতো বলুন তো, ধরুন আপনারা ৫০০ জন লোক একটি মাঠে বসে কোন একটি অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন, সেখানে আচমকা বাঘের আক্রমণ, ৫০০ টি বাঘ না, মাত্র ১ টি বাঘের আক্রমণ। বাঘটি কিছুই করে নাই, শুধু এসেছে আর শান্তভাবে দাঁড়িয়ে একটা অশান্ত হুঙ্কার দিয়েছে। কি করতেন? বাঘটিকে ধরতে বা পিটাতে যেতেন...? আপনার মন কি বলছে আমি জানি না, তবে আমার মনে হয় বক্তাসহ পুরো ৫০০ জন লোকই নিজের আসন রেখে কে কোন দিকে দৌড় দিতেন হুস থাকতো না। সত্যি বলছি, আমি নিজেও দৌড় দিতাম। আমরা দৌড় দিতাম কারন আমরা একটি রাবারের তৈরি নকল সাপকে দেখে টাকা পয়সা রেখে দৌড় দিয়েছিলাম, এখানে তো আসল বাঘ! এত ভীতির ভেতরেও কিছু সাহসী মানুষ থাকেন যারা এরকম কোটি কোটি ভীতির তথাকথিত রীতিগুলিকে একদম চুরমার করে দেন। তেমনি একটি সংবাদ পড়েছিলাম বিবিসি,র অনলাইন পত্রিকায়। ভারতের একটি মেয়ের গল্প, একেবারেই রুপকথা বা সিনেমার মত, অথচ সিনেমা বা রুপকথা নয়, একেবারেই খাঁটি সত্যি বাস্তব গল্প, একদম তাজা গল্প...! মেয়েটির নাম রুপালী মেষরাম, ঘটনার দিন তিনি তাঁর বাড়ির কক্ষে ছিলেন। বাড়ির পাশেই লতাপাতা খাচ্ছিল তাঁর পোষা ছাগল। হঠাৎ ছাগলের অস্বাভাবিক আওয়াজ শুনে ঘর থেকে দ্রুত একটি লাঠি নিয়ে বের হন রুপালি। গিয়ে দেখেন, ছাগলটিকে আক্রমণ করে বসেছে একটি বাঘ। রুপালি এবার বাঘের হাত থেকে ছাগলকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। হাতের লাঠি দিয়ে একের পর এক আঘাত করতে থাকে বাঘকে। একপর্যায়ে বাঘও তাঁর ওপর হামলে পড়ে। বাঘের সঙ্গে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে রক্তাক্ত হন এই তরুণী। তিনি কোমর, পায় ও দুই হাতে আঘাত পান। বিষয়টি টের পেয়ে রুপালির মাও গিয়ে সেই লড়াইয়ে যোগ দেন। বাঘের আক্রমণ থেকে মেয়ে ও ছাগলকে রক্ষা করতে গিয়ে মাও চোখের কাছে আঘাত পান। পরে মা ও মেয়ে দুজনই স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। চিকিৎসা শেষে ইতিমধ্যে তাঁরা হাসপাতাল ছেড়েছেন। কিন্তু যার জন্য এত লড়াই, সেই ছাগলকে শেষ পর্যন্ত আর বাঁচানো যায়নি। তবে রুপালি এবং তাঁর মা মোটামুটি সুস্থ, তারপরও তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রুপালিকে চিকিৎসা দিয়ে বিস্মিত হয়ে যান চিকিৎসক। বাঘের সঙ্গে তাঁর লড়াই ‘সাহসিকতার উদাহরণ’ বলে উল্লেখ করেন ওই চিকিৎসক। এই মেয়ে শুধুমাত্র যুদ্ধ করেই ক্ষান্ত হন নাই, নিজের ওরকম রক্তাক্ত আহত শরীর নিয়েও আহত মায়ের সঙ্গে তুলে রেখেছেন সেলফি...!!! ছবিটি দেখলে বোঝা যায়, কপাল দিয়ে ঝরছে রক্ত আর চোখ দিয়ে আগুন।

(৩)
সাধারণ একটি ছাগল, হ্যাঁ একটি মাত্র ছাগলের প্রতি ঠিক কতখানি প্রেম থাকলে, মায়া থাকলে সেটিকে বাঁচানোর জন্য একজন মানুষ একটি জলজ্যান্ত বাঘের সাথে লড়াই করতে পারে? সেটিও কিনা একজন মেয়ে মানুষ...!! লড়াই শেষে আবার সেলফি! আমার অবাক হবার কথা ছিল না, আমি অবাক হতে চাই নি, আমি অবাক হতে চাই না কিন্তু আমাকে অবাক হতে হচ্ছে এই জন্য যে “ আমার বোনেরা, এই নারীরা, এই রুপালীরাই প্রতিদিন, প্রতিরাত, প্রতিটি ঘণ্টা কোথাও না কোথাও ধর্ষিত হচ্ছে, পত্রিকা খুললেই একটি বা তারও বেশী ধর্ষণের খবর যেন আজকে বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছে, ধর্ষণের খবর পড়ি, বোনের বিষম যন্ত্রণার খবর পড়ি, কোথায় কোথায় কিভাবে আঘাত করেছে পড়ি; শিহরিত হই, ধর্ষক গ্রেপ্তার হবার খবর পড়ি; মনে আশার সঞ্চার হয়......! সেই যে আশার সঞ্চার হয়, তারপর আর কোন খবর পড়া হয় না, অপেক্ষা করি, কোন খবর আসে না। আমার সেই খবরটি পড়া হয়ে উঠে না যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে, বরং ধর্ষিত বোনেদের মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয় আরও। একটি ছাগলের প্রতি যে নারীদের এতখানি মায়া, সেই নারীর নিজের জীবনের প্রতি, সম্ভ্রমের প্রতি মায়ার পরিমাণ কি এর থেকেও ঠুনকো...? এই যে নারী, যে বোন একটি ছাগলকে বাঁচাতে নিজের জীবনের মায়াকে তুচ্ছ করে কোন আধুনিক অস্ত্র ছাড়াই স্রেফ একটি লাঠি নিয়ে বাঘের মত ভয়ানক পশুর সাথে লড়াই করতে পারে, সেই নারীই কি করে একটি পুরুষের কাছে হার মানেন? কেন হার মানেন? কেন পারেন না লড়াই করে বিজয়ী বেশে ক্ষত বিক্ষত ধর্ষক কে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে ওরকম আগুন ঝরানো চোখে সেলফি নিতে...? যে দেশের আইন ধর্ষকের শাস্তি তো বহুদুরের কথা, তনুদের মত ধর্ষণের শিকার হওয়া মেয়েদের ধর্ষকদের, খুনীদের আজও গ্রেপ্তার দেখাতে পারে না, যে দেশের আইন গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের একজনেরও উল্লেখ করবার মত শাস্তি দিতে পারে না, দেয় না, সে দেশে থেকে সেই দেশেরই আইনের ওপর ভরসা রাখাটা যে যাই বলুক আমার মতে নিছক বোকামি ছাড়া আর কিছুই না। আপনি তাকেই শ্রদ্ধা করবেন, সেই আইনকে শ্রদ্ধা করবেন যে আইন আপনাকে শ্রদ্ধা করবে, আপনার সম্ভ্রমকে হেফাজত রাখবার নিশ্চয়তা দেবে, যে আইনকে কোটিবার শ্রদ্ধা করবার পরও বিনিময়ে শ্রদ্ধা পাওয়া তো দূরের কথা , শ্রদ্ধাবনত হয়ে আইনের পায়ে মাথা ঠুকে ঠুকে কপাল ফেটে রক্ত বেরুবার পরও যে আইনের ঘুম ভাঙ্গে না সেই আইনের বুকে অদৃশ্য পদচ্ছাপ রেখে বরং নিজেই সাহসী হোন, সচেতন হোন, দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করুন, এমন দৃষ্টান্ত দেখিয়ে দিন যা আপনার দেশের আইন কখনো ঘুমের ভেতর স্বপ্নেও দেখে নাই। আমাদের সামাজিক অবস্থা, আমাদের মনোভাব, আমাদের আইন, এসবের অপেক্ষায় থেকে থেকে নিজেকে সম্ভ্রম, সম্ভাবনা, স্বপ্ন, ভবিষ্যৎ এমনকি নিজের জীবন অবধি বিলীন করে দেবার কোন মানে হয় হয় না, আপনাকে সচেতন হতে হবে, হতে হবে দারুন রকম সাহসী, প্রতিবাদী এবং বিশেষ করে আত্মরক্ষা করার সকল কৌশল থাকতে হবে আয়ত্তে, এসব কৌশল মেনে চলতে, নিজেকে রক্ষা করতে এবং পশুরুপি ধর্ষক কে নাস্তানাবুদ করতে আপনার যা যা করা প্রয়োজন তা থেকে এক চুল পরিমাণও সরে আসা যাবে না। খুব কঠিন নয়, নিজেকে , নিজেদের প্রস্তুত করুন, প্রতিটি সেকেন্ডে প্রস্তুত রাখুন নিজেদের। রুপালী মেষরাম’র মত বিজয়ী বেশে আপনার একটি সেলফি দেখবার প্রতীক্ষা করি .........!!

দ্রষ্টব্যঃ আমাদের দেশের অভিভাবকেরা রুপালীর মা থেকে নিতে পারেন এক দারুন শিক্ষা। অবশ্যই নিতে পারেন এবং আমার মতে নেয়াটা আবশ্যক। খুলে বলি, আমাদের দেশে কোন মেয়ে ধর্ষিত হলে সে মেয়েটি যতটা না প্রতিবাদী হয়ে উঠে বা চুপসে যায় তার থেকে আরও সহস্র কোটিগুণ চুপসে যায় আমাদের দেশের বাবা মায়েরা এবং সংশ্লিষ্ট অভিভাবকগণ, অন্তরায় একটি, দেশ জানবে, মেয়ের সম্মান যাবে, নিজেদের সম্মান যাবে, লোকে কি না কি বলবে, ছি ছা দেবে ইত্যাদি। মেয়েকে বাঘের হাত থেকে বাঁচাতে যেখানে একজন মা, একজন নারী নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে সেই বাঘের উপর লাফিয়ে পড়তে পারে, লড়াই করতে পারে, সেই মা-ই, সেই নারীই কেন পশুরুপি ধর্ষক পুরুষটির বিপরীতে যেতে পারেন না, কেন রুখে দাড়াতে পারেন না, তবে কি সেই ধর্ষক পুরুষটি ঐ বাঘের থেকেও বেশী ভয়ঙ্কর? হ্যা ভয়ঙ্কর, কিন্তু সে বাঘ নয়, মানুষ। মনে রাখতে হবে নামমাত্র হলেও সেও মানুষ। এ গেলো ধর্ষণ পরবর্তী দুর্বলতা। পূর্ববর্তী দুর্বলতা যেন আরও প্রকট, হাজার হাজার অন্তরায়, লিখে শেষ করা যাবে না একটি মেয়েকে এসব ক্ষেত্রে ঠিক কতখানি, কতবার একটি “না” এর মুখোমুখি হতে হয়, ওখানে যাবে না, ওর সাথে মিশবে না, জোরে কথা বলা যাবে না, মেয়েদের এত রাগ ভাল না, এটা না, ওটা না, সেটা না, শুধু না আর না......! ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে? সেখানেও একটা বিশাল বড় প্রতিবন্ধকতা পরিবার। হ্যাঁ বিশেষ কোন একটা ভয়ে হয়ত এমনটা হয়ে থাকে, হচ্ছে কিন্তু আর কত...? ভয় দিয়ে পৃথিবীতে আজ অবধি কোন কিছুই জয় করা যায় নাই, যাবেও না সুতরাং পরিবার বলুন, সমাজ বলুন কিংবা পুরো পৃথিবী, সবাইকে সবার আগে ঐ ভয়টাকেই বিসর্জন দিতে হবে রুপালির মায়ের মত, আমাকে আমার সম্ভ্রম রক্ষা করতে হবে, এই আমাকেই আমার বোনের সম্ভ্রম রক্ষা করতে হবে, এই একটি আমাকেই আমার মায়ের, আমার মেয়ের সম্ভ্রম রক্ষা করতে হবে। বোধের জায়গাটা শক্ত করুন, সদা জাগ্রত রাখুন বিবেকটাকে। প্রস্তুত থাকুন, প্রস্তুত করুন, প্রতিরোধ গড়ুন, সকাল হবেই.........

তথ্যসূত্রঃ বিবিসি, প্রথম আলো।
দ্রষ্টব্যঃ ছবিটি গুগল থেকে সংগৃহীত।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ১ নং আপনার নিজের গল্প টা বেশ ভালো লেগেছে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

মাহবুবুর রহমান টুনু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.