![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটু আলোর জন্য আর কতটা পথ অন্ধকারে হাটতে হবে ?
প্রতি রাতের মত সেদিনও জেগে ছিলাম। রাত জেগে অনেক কাজ করতে হয়। কাজ না করলে পেটে ভাত জুটবে না।
রাত দুইটা নাগাদ হালকা ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আসতে শুরু করে। এরকম প্রতিদিনই হয়। আবার একটু পরে খুব জোরে একটা ঝাকুনির সাথে তন্দ্রা কেটে যায়। কোনো কারনে পাশে ফিরে তাকাতেই যা দেখলাম তার পর হয়ত আমার মত ভিতুর বেচে থাকার অধিকার নাই।
সাদা কাফনে মোরা একটা লাশ
আর এই একই ঘটনা প্রায় চার দিন ঘটল। হুজুরের কাছে থেকে তাবিজ নিয়া হাতে গলায় লাগাইছি। তবে ভয় কমে নাই।
গত কাল একজন মানুষিক রুগির ডাক্তারের কাছে যাই এবং বিষয়টির ব্যাখা চাই, তিনি বললেন- অতিরিক্ত রাত জাগার কারনে এরকম হতে পারে।
কিন্তু তাই বলে একই ঘটনা বার বার ঘটবে ??
বিঃদ্রঃ এইটা কোনো ভুত এফ এম এর ভাংগা গল্প নয়।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
Professor সাহেব বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কাঠ পাতা
ভালো থাকবেন
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
মাহমুদ তূর্য বলেছেন: আমার ভূত দেখার অনেক শখ। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও আজও ভূত দেখতে পারি নাই। ভাই, ঠিকানা দেন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
Professor সাহেব বলেছেন: ঠিকানা দিতে পারি বাট ডরাইলে আমার দোষ নাই কইয়া দিলাম
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৩
নিজাম বলেছেন: আমার মতেও এটা মানসিক সমস্যা। ডাক্তার দেখান।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
Professor সাহেব বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন হয়ত। হ্যা ডাক্তার দেখিয়েছি, ঘুমের ওষুধ দিয়ে দিছে।
আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
খাটাস বলেছেন: তোমার ডিপ্রেসন বেশি হচ্ছে মনে হয়। হেলুসিনেসন হচ্ছে। ঢাকায় ডাক্তার দেখাও।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
Professor সাহেব বলেছেন: জি ভাই, খুব শিঘ্রই ঢাকা আসব। ব্যাবসায়িক বিষয়ে একটু কট খাইছি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
কাঠ পাতা বলেছেন: আমিও আগে রাত জেগে কাজ করতাম সেই সময় অনেক অদ্ভুত শব্দ শুনতাম আর দুই-তিনবার রাত এ টয়লেট এ যাওয়ার সময় স্পষ্ট ভাবে পানি ছাড়ার শব্দ শুনতাম আর একবার কালো একটা ছায়ার মত অবয়ব দেখেছিলাম । চার মাস আগে থেকে রাত জাগা বন্ধ করে দিয়েছি, এখন আর এই ধরনের প্রবলেম হয় না। আমার মনে হ্য় এইগুলা রাত জাগার কারনেই হয়। এক-দু সপ্তাহ রাত এ ঘুমান , পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন অথবা কোথাও থেকে ঘুরে আসুন দেখবেন হয়ত সব ঠিক হয়ে যাবে।