![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটু আলোর জন্য আর কতটা পথ অন্ধকারে হাটতে হবে ?
প্যান্টের উপ্রে আন্ডারপ্যান্ট পড়লে যেমন সুপারম্যান হওয়া যায়না তেমনি শাড়ির উপ্রে ব্লাউজ পড়লে সুপারওম্যান হওয়া যায়না।
এই ছবি সম্প্রতি কোনো এক সাবান কোম্পানির আয়োযিত অনুস্টানের কোনো এক মঠেল আপুর ।
আমার মতামতঃ এইরকম কাপর পরে মানে শাড়ির উপ্রে ব্লাউজ পরে যদি কোনো মেয়ে রাস্তায় চলাচল করার সময় কেউ ইভটিজিং করে অথবা শেষমেস ধ্বর্ষন করে তাহলে অন্তত আমি কোনো দুঃক্ষ করব না ।
সব কিছুর একটা লিমিট আছে । আর বাংলার সংস্কৃতিকে এতটা নগ্ন করা যদি উন্নতির ছোয়া হয় তাহলে আমি বলব রাস্তায় ইভটিজিং অথবা রাস্তাতেই ধ্বর্ষন করাও একটা উন্নত দেশের সংস্কৃতি, যেমনটা ভারতে হয় । সবথেকে বড় কথা এই ছেলে মেয়ে গুলোর তো কোনো দোষ আমি দেখি না । দোষ এদের পিতা মাতার । মেয়ে নগ্ন হয়ে দু-হাত ভরে টাকা কামাচ্চে তাতে খারাপ কি । আর দুই দিন পরে এই মেয়ে যখন রাস্তায় ধ্বর্ষনের পর পরে লাশ হয়ে থাকবে তখন এই সব পিতা মাতাই রাস্তায় দাঁড়িয়ে নারীর অধিকার চাই বলে গলার ভোকাল কর্ড ছিড়বে ।
কিন্তু অধিকার দেয়ার ফলেই তো এতকিছু।
তবে সব কিছুর একটা লিমিট আছে যা মাথায় রাখতে হয় ।
-
ড.প্রফেসর সাহেব (পি এইচ ডি 'Failed')
-
পিকচারঃ বঙ্গমিত্র
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
Professor সাহেব বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে ভাই সাহেব।
তবে বিষয় টা এমন যে, মোবাইল ফোনে ভিডিও দেখে যেমন বাহিরে এসে মাইয়াদের উপর ভিডিওর বিষয় গুলি প্র্যাক্টিক্যালি করে তেমনে টিভি তে এইসব অর্ধনগ্ন মেয়েদের দেখে বাহিরে ওই সমস্ত পোশাক কারখানার মেয়েদের উপর হামলা করে। টিভি তে দেখা মেয়ে তো আর রাস্তায় পাওয়া যায়না। তবে যৌন আকাঙ্ক্ষা টা টিভির এইসব সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২১
মায়াবী ঘাতক বলেছেন: ভাইজান, এতো টেনশন নিয়েন না। এইসব মঠেল আপুরা কখনো ধর্ষণের শিকার হবে না। যাদেরকে অল্প কিছু খরচ করলেই হাতের নাগালে পাবেন তাদের উপর আপনি কখনই জোর খাটাইতে যাবেন না। বরং যেই মেয়ে সারাদিন পোশাক কারখানায় হাড় ভাঙ্গা খাটুনি দিয়ে রাতের বাসে একা বাড়ি ফিরে, যেই কিশোরী নদীর ঘাট থেকে কলসি ভরে পানি নিয়ে বাড়ি ফেরে তাদের উপরেই শকুনের নজর পড়ে। ওইসব হতভাগ্য মেয়েরাই কখনো বাস ড্রাইভার আবার কখনো চেয়ারম্যানের লম্পট পুত্রের শিকার হয়। উপরের অই মঠেল আপুরা কখনোই এসব ঝামেলায় পড়ে না।
একটা খারাপ কাজের প্রতিবাদ করতে যেয়ে আরেকটা খারাপ কাজ প্রশ্রয় দেয়া কোন ভদ্রলোকের কাজ না।