নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক
গত বছরে ফেব্রুুয়ারি মাসের বইমেলাতে আমি ঘুরতে গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিলো বইমেলা ঘুরে দেখা, পছন্দ হলে নিজের জন্য কিছু বই কিনে নিয়ে আসা আর ভিডিও করা। বই কেনা হয় নি, কারণ গল্প, উপন্যাস পড়ি কম আর বাপ-দাদর গৌরব গাঁথা চাটুকারি বই পড়ার ইচ্ছেও আমার নেই। এখনতো রাজনৈতিক দলও বই প্রকাশ করা শুরু করেছে, লও ঠেলা। যাইহোক, মূলত প্রযুক্তি সর্ম্পকিত বই খুঁজছিলাম কিছুটা হতাশ হতে হলো।
ঘুরতে ঘুরতে চোখে পড়লো একটি স্টল, গাছের গোড়ায় অনেকটাই গোলাকৃতির স্টল। স্টলটি আমার ভিডিওর ৭ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডে দেখা যাবে, নাম "এটুআই ডিজিটাল বাংলাদেশ তথ্যকেন্দ্র"। মূলত উনারাই বাংলাদেশ সরকার ছাড়াও আরো বেশ কিছু ওয়েব সাইটের কাজ করেছে। বুঝতেই পারছেন বিরাট প্রজেক্ট। প্রবাসে বসে বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি ওয়েব সাইটে গিয়ে নানা ভোগান্তির কথা মনে পড়লো। কাজের মান এত খারাপ অথচ দেখার কেউ নেই। জেনে রাখা ভালো যে আমি পেশাগত কারনেই এই ইন্ডাস্ট্রিতে আছি, টুকটাক কাজ জানি, পড়াশোনাও করেছি এই বিষয়েই। ভাবলাম কথা বলে আসি।
স্টলের সামনে গিয়ে কথা জুঁড়ে দিলাম একজন তরুণ যুবকের সাথে। তাদের কাজ সম্পর্কে নানা প্রশ্ন করা হলেও তিনি সদুত্তর দিতে পারছিলেন না, আরেকজনকে ডেকে নিয়ে আসলেন উত্তর দেয়ার জন্য। কাজ হলো না, বললেন আমার কোন সাজেশান বা অভিযোগ থাকলে যেন ফরম পূরণ করি। সেটাও করা হলো। তারা ধন্যবাদ জানিয়ে বললেন এ ব্যাপারে আমার প্রশ্নগুলোর জবাব নিয়ে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। এরপর তারা কোনদিনও আর যোগাযোগ করার প্রয়োজন বোধ করেন নি, বাঙালীর গল্প তাই আগেই জানা ছিলো।
আজ সকালে পত্রিকায় খবর এসেছে লাখ লাখ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে (সূত্র)। না, সরকার বা তাদের কোন প্রতিষ্ঠান ব্যাপারটি প্রথমে উল্লেখ করেনি খবরটি প্রথম এসেেছে বিদেশী প্রযুক্তি সংক্রান্ত একটি সাইটে (সূত্র)। দুঃখের বিষয় এটা নিয়ে ব্লগেও কোন লেখা চোখে পড়েনি। কেউ কোন উচ্যবাচ্য করছেও না। বুঝতে পারছি না বাংলাদেশের মানুষ কি এর ভয়াবহতা নিয়ে বুঝতে অপারগ না প্রতিক্রিয়াহীন?!
অবশ্য আমার প্রশ্ন অন্য জায়গায়। এত বড় সমস্যা যারা এটা নিয়ে কাজ করছেন তারা খুঁজে পেল না কেন? বা তৃতীয় কোন প্রতিষ্ঠান দিয়ে অডিট/টেস্ট কেন করানো হলো না? আমি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করি সেখানে একটা সাইটের একটা পাতা প্রকাশ করার আগে তিনটা ধাঁপ পার হতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলেই কেবল সেটা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। এখানে নিরাপত্তার ইস্যু চেক আমি আর আমার কলিগ দু'জনই আলাদাভাবে করি যাতে কোনকিছু আমার চোখ এড়িয়ে গেলে কলিগ বা কলিগের চোখ এড়িয়ে গেলে আমি খুঁজে পেতে পারি। পুরো বিষয়টাই বেশ কড়া প্রসেস দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু একটা দেশের সরকার যারা কোটি কোটি মানুষের তথ্য নিয়ে কাঁজ করছে এত বড় প্রতিষ্ঠান যাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে জনগণের টাকা দিয়ে, তাদের চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে কিভাবে আর "প্রযুক্তি উপদেষ্টা"-ই বা কি করছেন? এখানে জবাবদিহিতা কোথায়?
আপনাদের দেশকে ডিজিটাল করতে গিয়ে, বাংলাদেশ ব্যাংক থেতে শত শত মিলিয়ন ডলার চুরি হয়ে গেল, লাখ লাখ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেল, এত বড় একটা কান্ড ঘটে যাওয়ার পরও এ কারনে কারো চাকুরি যাবে বলে আমার মনে হয় না। অযোগ্য লোকজন দিয়ে দেশ চলছে জোড়া তালি দিয়ে, দেখার কেউ নেই, সবার গা সওয়া হয়ে গেছে, বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়ে গেছে। আপনাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক সময় থাকতে সচেতন হোন। ধন্যবাদ।
আপডেট (জুলাই ১১, ২০২৩): বাংলাদেশের কৃষি ব্যাংকের গ্রাহকদের তথ্য চুরির খবর দিয়েছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সাইবার সিকিউরিটি কোম্পানী "আইজুলজিক"। গতকাল কোম্পানীটি তাদের ব্লগে উল্লেখ করেছে যে "এ.এল.পিএইচ.ভি." নামে একটি হ্যাকিং গ্রুপ বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সার্ভারের গভীরে একটি ব্যাকডোর স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে যা দিয়ে তারা যে কোন সময় সার্ভারে প্রবেশ করতে পারে। গ্রুপটি গত ১৯শে জুন কৃষি ব্যাংকের সার্ভারের ডাটাবেজে থাকা সকল তথ্য তাদের কাছে নিয়ে নিয়েছে (সূত্র) এবং তথ্য উদ্ধারের জন্য জুলাই এর ৮ তারিখে ৭২ ঘন্টার সময় বেধে দিয়েছে তাদের সাথে যোগাযোগ করে তথ্য অর্থ প্রদানের মাধ্যমে তথ্য ফেরত নেয়ার জন্য। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক তা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে (সূত্র)। ধারনা করা হচ্ছে তথ্যগুলো ডার্ক ওয়েবে বিক্রি হয়ে যেতে পারে।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার সাথে এ ব্যাপারে পূর্ণ সহমত পোষণ করছি। বাংলাদেশে এসব কাগজ পত্র নিয়ে আমিও বেশ ঝামেলায় পড়েছি। আমি দীর্ঘদিন দেশের বাইরে, সব পুরোনো কাগজ। এক জন্ম নিবন্ধন করতে গিয়ে আমার নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। আজব এক দেশ।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ওহ, বই মেলার কথা যখন বললেন, তখন অন্য একটা ঘটনা শেয়ার করি।
২০০৯/১০ এর দিকে মনে হয়, একটা প্রতিষ্ঠান হঠাৎ দেখি বই মেলার সামনে বিশাল স্টল দিয়ে বসেছে। তারা মানুষের কাছ থেকে ডিজিটাল সিগনেচার কালেক্ট করতেছে! তারা নাকি ৫০০,০০০ সিগনেচার পেলে UN এ যাতে বাংলাকে অফিসিয়াল ভাষা হিসাবে করার জন্য পিটিশন দিবে।
আমরা জনগন সবাই তাতে ইমেইল, ফোন নম্বর দিয়ে ভরে ফেলেছিলাম।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কনগ্রাচুলেশানস!! অত্যন্ত বুদ্ধিমানের মতো কাজ করেছেন, শুভ কামনা থাকছে। তা ইউ.এন.-এ বাংলা ভাষা অফিশিয়াল হয়েছে?
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
শাওন আহমাদ বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: হুম
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার এই পোষ্টের দাতভাঙ্গা জবাব দেয়ার ক্ষমতা এবং যোগ্যতা রাখে ব্লগের একমাত্র দল-নিরপেক্ষ ব্লগার হাসান কালবৈশাখী। উনার তেজোদ্দীপ্ত কমেন্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার এখানে "তেজোদ্দীপ্ত" হয়ে মন্তব্য না করার অনুরোধ থাকছে। সবার কাছ থেকে গঠনমূল মন্তব্য প্রত্যাশা করছি। ধন্যবাদ।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারের টপ টু বটম যতজন দায়িত্বশীল লোক আছেন উইথ হাবড়া জব্বার তাদের কোন ধারনাই নাই যে ব্যক্তিগত এইসব তথ্য চুরি হয়ে গেলে কি হয়।
সম্ভবত কানাডা ভিত্তিক ওই সাইট এটা জানতে পেরে বাংলাদেশের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের কাছে বেশ কয়েকটা মেইল ও দিয়েছে, কিন্তু কেউ কোন উত্তর দেবার প্রয়োজনও অনুভব করেনি।
আসলে এই তথ্যগুলো শুধু চুরি নয় আমি যতদুর জানি আমাদের জাতীয় তথ্য ভান্ডার থেকে দশ লক্ষ ব্যাক্তিগত তথ্য বেমালুম গায়েব হয়ে গেছে ডিজিটালাইড করার নামে সবার জন্ম নিবন্ধন হাল নাগাদ করার জন্য। চমৎকার হাস্যকরভাবে ৭০ বছরের যেই মানুষটার এন আই ডি আছে তারও নাকি জন্ম নিবন্ধন হালনাগাদ করতে হবে। সব তথ্য নতুন করে চাই। এইসব করতে গিয়ে কি যা নাকাল হচ্ছে মানুষ সে আর বলার বাইরে। উপায় না পেয়ে দালাল ধরে, দুই চার পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হচ্ছে।
ভাবুন একবার; সব তথ্য চুরি হয়ে গেছে মুছে গেছে এত বড় অপরাধ ঢাকতে কই তারা অন্তত এন আই ডির মত মহ্ললা ভিত্তিক বুথ করে তথ্য সংগ্রহ করবে তা না। সবাইকে নিজ দায়িত্বে সিটি করপোরেশনে হাজার হাজার লোকের পেছনে লাইন ধরে হাতে পায় ধরে তথ্য দিয়ে আসতে হবে।
আপনি আফসোস করছেন কেন ব্লগে এই নিয়ে আলোচনা নাই!!! কয়টা বলবে রে ভাই মানুষ? কি যে তেলেসমাতি চলছে হায়!!!!!!!!!!!!!!!
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বিষয়গুলো নিয়ে আমি বেশ প্যারার মধ্যে আছি। দেশের বাইরে থাকার কারণে আমার কাগজপত্র নিয়ে বেশ ঝামেলা হচ্ছে। হা হা হা তেলেসমাতি চলছে!!! বেশ ভালো বলেছেন তপন দা। ধন্যবাদ।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: * একট্য ভুল হয়ে গেছে; তথ্য গায়ের হবার পরে সরকার এখন বাধ্য করছে জন্মনিবন্ধন ডিজিটালাইড করার নামে সবার জন্ম নিবন্ধন হাল নাগাদ করার জন্য।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সমস্যা নেই, বুঝে নিয়েছি। ধন্যবাদ।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
সত্যি এক আজব দেশ বাংলাদেশ!!!
যেখানে জবাবদিহিতা শব্দটা জাদুঘরে মনে হয় শোভা পায়, সরকারি কাজের কোথাও তার ব্যবহার নেই।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সেটাই দেখছি
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
বাধ্যতামূলক করেছে বার্থ সার্টিফিকেট ডিজিটাল করতেই হবে, ওকে ফাইন দিলাম করতে।
প্রতিটা শব্দে বানান ভুল করে দিয়েছে, আমার নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম সবগুলোতে।
এই সার্টিফিকেট ইউজলেস।
তিনমাস আগে ঢাকা থেকে ঘুরে এলাম।
ওটা ঠিক করার জন্য নগরভবনে গেলাম কিন্তু দিলোনা ঠিক করে।
বুজতে পারছিনা ওদের ডিম্যান্ড কি
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার ওয়াইফের আইডি-তেও অনেক ভুল ছিলো। টাকা ছাড়া ঠিক করবে না, নানা ধরনের অজুহাত দেখায়। ফাজলামোর একটা সীমা থাকা উচিত।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বিশ্বসেরা হ্যাকারদের দেশের গুরুত্বপর্ণ সবখানে হ্যাক করার কাজ দিলে,ঠিক কত দিন লাগবে বলে মনে হয়?
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: হ্যাকার-রা আপনাদের সিস্টেম দেখলে মাথা ঘুরিয়ে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে কারণ ওখানে কোন সিস্টেমই নাই, হ্যাক করবে কি?!
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই বিদেশীরাই দেশে সকল সমস্যার তৈরী করতেছে।
তারা যদি না বলত তাহলে কেয়ামতের আগেও দেশবাসী জানতে পারতনা এবং এ নিয়ে আমাদের মাথাব্যাথ্যা থাকবে কি করে বলেন?
কারন -
১। মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ফাস - এটা নিয়ে আমাদের দেশের কয়জন মানুষ সচেতন ? (সাধারন মানুষ আছে কাচামরিচ ও আডা পেয়াজ নিয়ে, তথ্য দিয়ে কি করবে? তা কি সরাসরি খাবে না তরকারীতে মিশিয়ে ব্যবহার করবে - তাইতো অনেকের ধারনা নেই) ।
২। তথ্য সংরক্ষণ কিংবা তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় সরকার বা যথাযথ কর্তৃপক্ষও কতটা পারংগম তথা সক্ষম?
৩। দেশের মানুষ এখন সব কিছুতেই প্রতিক্রিয়াহীন (বোবা)হয়ে গেছে। কোন কিছুতেই আর তাদের কিছু যায় আসেনা এমন কিংবা কিছুই বলতে চায়না তা যত কঠিন কিংবা তরলই হোক না কেন।কারন - কিছু বলতে গেলেই সমস্যা। এ অবস্থায় মানুষ কি করবে বা কিভাবে তা থেকে বেরিয়ে আসবে?
জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন ভাইজান।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমিতো ভাই দেশে থাকি না। দেশের মানুষের ব্যাপারে আমার ধ্যান-ধারনা অনেক কমে গেছে। তবে আমার ধারনা দেশের কিছু লোকজনকে গিলোটিনে দিলে সমস্যা কমে আসবে।
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে আমরা জন্ম নিয়ে ভুল করেছি।
বড় অভাগা দেশ। এজন্যই এদেশ ছেড়ে মানুষ চলে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়েছে।
০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: জন্ম হোক যথা, তথা কর্ম হোক ভালো।
জন্ম নেয়াতে আপনার কোন হাত ছিলো না, তাই সেটাকে ভুল বলতে পারছি না। তবে দেশের অবস্থার পরিবর্তনে আমাদের ভূমিকা না থাকায় কিছুটা অভাগা অবশ্যই। বাংলাদেশে ভালো কিছু ঘটে খুবই কম। সাবধানে থাকুন, নিরাপদ থাকুন। ধন্যবাদ।
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন:
ভুলগুলো ইচ্ছে করে করে, যেন আবার তাদের কাছে যেতে হয়।
টাকা ছাড়া কোন কাজ করেনা, টাকাতো অবশ্যই দিতে হবে।
কিন্তু এখনও বলছে না, ঘোরাচ্ছে হয়রানি করছে, তারপর চাইবে।
অথচ এটা তাদের রেস্পন্সিবিলিটি।
আমার মা কয়েকবার এখানে এসে ঘুরে গেছে কিন্তু এখন আর আনতে পারছিনা কারণ পাসপোর্ট এক্সপায়ার্ড।
আইডি কার্ডের সাথে নাম ম্যাচ করেনা, আইডি কার্ডে বানান নামের ভুল।
রিনিউ করতে দিয়েছিলাম ওখানে ৫০ হাজার চেয়ে বসে আছে।
এতো টাকা কেনো দিবো!!!!
এ কাজ তাদের দায়িত্ব।
এসব দেখে আমি ভয়ঙ্কর হতাশ!!!
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে ভালো ও সৎ লোক পাওয়া বিরল।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:২৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কি আর বলবো বলুন, আমি নিজেও এই প্যারার মধ্যে আছি। এখানকার কনস্যুলেটে গেলে এদের ভাব-ভঙ্গি দেখলে মনে হয় মানুষের কথা শোনার ব্যাপারে ভীষণ অনীহা। মোটাদাগে এদের প্রতি অভিযোগ বেশীরভাগ বাংলাদেশী এ্যাম্বাবি বা কনস্যুলেটে। তারপরেও কেন এদের নিয়ে বা এসব বিষয়ে নজর দেয়া হয় না সেটা আমার বোধগম্য নয়। সব জায়গায় অবহেলা, অনীহা আর অকর্মন্যতা। ধন্যবাদ।
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: কিছু চাকুরি প্রত্যাশীকে চাকুরি দেওয়া হয়েছে , ব্যাস কাজ শেষ । ওদের এই ঘটনার নিরাপত্তা বিষয়ক জ্ঞান দেওয়া হয়নি । লক্ষ্য করবেন এটার দায় দায়িত্ব কেউ নেবে না । সেন্সেটিভ বিসয়গুলোতে সেনা , নৌ , বিমান বাহিনির সদস্য প্রেষণে বা অবসর নিয়ে যোগ দিতে পারেন । ভেবে দেখবেন ।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৩৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাঙালী কখনো দায়-দায়িত্ব নেয় নি, নিজের দোষ স্বীকার করে সংশোধন করার চেষ্টা করেনি। উল্টো ত্যানা প্যাঁচাবে।
গতকাল পুলিশের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তাদের সাইটের সমস্যার কথা বলতে গেলে প্রথমে তিনি এক প্রকার জেরা করা শুরু করেন। আমি কোথায় থাকি, কি করি, বাংলাদেশে আমার বাড়ি কোথায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি ভদ্রতার সুরেই নাম আর পরিচয় দিয়ে বলেছি, এগুলো আলোচনা করার জন্য আমি ফোন করিনি। আপনাদের সাইটের সমস্যার কথা জানালাম, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে ভালো হবে। তিনি বুঝতে পারলেন আমি খোশ গল্প করার জন্য ফোন করিনি। পরে অবশ্য তিনিও আমাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এই হলো অবস্থা।
এগুলো টেকনিক্যাল বিষয় দক্ষ এবং জ্ঞাণী লোকের প্রয়োজন ছিলো, ম্যানেজমেন্ট জনিত সমস্যা নয় বলে আমার মনে হয়েছে। তদুপরি শক্ত এবং জবাবদিহিতামূলক প্রশাসনিক কাঠামো প্রয়োজন।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
শাহ আজিজ বলেছেন: লক্ষ্য করবেন এটার দায় দায়িত্ব কেউ নেবে না।
দায় দায়িত্ব নেয়া সেতো অনেক দূরের কথা, এ ঘটনা ঘটেছে বলেই স্বীকার করবে না।
এক্সিডেন্টালি হোক আর নেগলেজেন্সি থেকেই হোক, ঘটনা যদি সত্যি হয়ে থাকে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তাহীনতা ভয়াবহ নিউজ!
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৩৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কিছুদিন পর সব আগের মতোই চলবে। বাঙালীর গা সওয়া বিষয় হয়ে গেছে। ধন্যবাদ।
১৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুবই হতাশাজনক ও আতঙ্কজনক খবর। তদন্ত হবে। কিন্তু কিছু হবে না কারো, মাঝখান থেকে দেশ প্রশংসার বন্যায় ভেসে যাবে, অমুক ছিলেন বলেই তমুকে এই লিকেজ সাফল্যের সাথে রিকভার করে ফেলেছে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সহমত পোষণ করছি।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪১
এমজেডএফ বলেছেন: বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যভান্ডারের সাইটগুলোর নিরাপত্তার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। অন্যথায় ভবিষ্যতে বিপদ আরো বাড়বে। এইসব তথ্য ভান্ডারের দায়িত্বে যারা আছেন তাদেরকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় এরাই অর্থের বিনিময়ে হ্যাকারদের হাতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে দেবে।
অনলাইনে তথ্য চুরি হওয়া নতুন কোনো বিষয় নয়। যদিও এখানে অনেকের মন্তব্য দেখে মনে হচ্ছে উনারা এ ধরনের খবর জীবনে এই প্রথম শুনেছেন! তথ্যগুলো বাংলাদেশের হওয়ায় মন্তব্যকারী এই 'তথাকথিত দেশপ্রেমিকরা' খুবই চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন । বাংলাদেশের নেতিবাচক কোনো খবর শুনলেই উনারা আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করার জন্য লুঙ্গি ড্যান্স শুরু করে দেয় । এখানেও তাই হচ্ছে ।
বর্তমানে ব্লগে পোস্টের বিষয়, সাইজ, সূত্রবিহীন বানোয়াট তথ্য এবং মন্তব্যগুলো দেখলে মনে হয় সামু ব্লগ এখন 'টংয়ের দোকানে অর্ধশিক্ষিত বেকার লোকদের আড্ডার অনলাইন ভার্সন'!
হ্যাকারদের অ্যাটাক থেকে তথ্য নিরাপদ রাখার জন্য নিত্য নতুন প্রযুক্তি উদ্বোধন করার পর পরই হ্যাকাররা নতুন পথ বের করে ফেলে। তথ্য প্রযুক্তির এই দুর্বলতা এখনও রয়ে গেছে। তথ্য প্রযুক্তির জায়েন্ট কোম্পানীগুলোর নিম্নলিখিত সংবাদগুলো পড়লেই তা পাঠকের কাছে পরিষ্কার হবে।
৫৩ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য ফাঁস - বিবিসি
ইয়াহুর ৩০০ কোটি ব্যবহারকারীর তথ্য চুরি হয়েছিল প্রথম আলো
২ বছরে অ্যামাজন, ফেসবুক, অ্যাপল এবং ই-বে’র ২ কোটি ৬০ লাখ মানুষের ব্যক্তিগত গোপন তথ্য চুরি করেছে হ্যাকাররা - মানবজমিন
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এমজেডএফ বলেছেন: অনলাইনে তথ্য চুরি হওয়া নতুন কোনো বিষয় নয়।
কথা সত্য তবে বিষয়টিকে খুব হালকাভাবে নেয়ার অবকাশ আছে বলে আমার মনে হয় না। অতীতে এভাবে "তথ্য চুরি" হয়েই বাংলাদেশ ব্যাংক কয়েক'শ মিলিয়ন ডলার হারিয়েছে হ্যাকারদের হাতে। বিষয়টি আপনারও জানার কথা।
এমজেডএফ বলেছেন: তথ্যগুলো বাংলাদেশের হওয়ায় মন্তব্যকারী এই 'তথাকথিত দেশপ্রেমিকরা' খুবই চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন ।
দেশপ্রেমিক হওয়ার কোন সুর্নিদিষ্ট সংজ্ঞা আছে বলে আমার জানা নেই। তবুও যার বা যাদের তথ্য চুরি/ফাঁস হয়েছে তাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। সমস্যাকে স্বীকার না উল্টো তাদেরকে কোন লেবেলিং বা তকমা দেয়া ঠিক নয়। যে দলই ক্ষমতায় থাকুক না কেন তাদের ভুলের সমালোচনা করা অন্যায় নয়। অর্ধশিক্ষিত বা বেকার হওয়া কোন অপরাধ নয় আর সামুতে অনেকেই উল্লেখিত কাতারের লোক নন তা আমি নিজেই জানি।
বাংলাদেশে সরকারী অনেক সাইটের নিরাপত্তা ত্রুটিগুলো খুবই সাধারণ মানের। সামান্য জ্ঞান বা দক্ষতা থাকলে বিষয়গুলো জানার কথা। যারা এইসব সাইটগুলোর কাজ করছেন, তাদের দক্ষতার বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো যথেষ্ট কারণ রয়েছে। আমি নিজেই একটি মন্ত্রনালয় এবং একটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাইটের দুর্বলতা খুঁজে পেয়েছি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও সেটা জানানো হয়েছে।
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
রানার ব্লগ বলেছেন: কতোগুলা ব কলম যদি নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে এমনি হবে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ভুল বলেন নি। ধন্যবাদ।
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই সব খবর পড়ি আর হাসি!
অযোগ্য শাসক হলে এমনই হবে, এর বাইরে আর কি!
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আসলে এগুলো অদক্ষ লোকজনের কারনে হয়েছে আর তদারকিরও যথেষ্ট অভাব রয়েছে। অনেকটাই দায় সারা কার করা হয়েছে সাইটগুলোতে কাজের মান যথেষ্ট খারাপ। ভুল-ভাল করে কাজ বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। ওয়েব স্ট্যান্ডার্ড অনেক ক্ষেতেই মানা হয় নিয়। ধন্যবাদ।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত সিরিয়াস হওয়ার কিছু নেই।
অনলাইনে তথ্য চুরি হওয়া নতুন কোনো বিষয় নয়।
এতে বাংলাদেশ বিরোধী স্বাধীনতা বিরোধীদের বেশি উল্লশিত হওয়ার কথা। যেখানে কিছুদিন আগে দেশ দেউলিয়া হয়ে শ্রীলংকা-পাকিস্তান হচ্ছে। এর আগে পঙ্গপাল সীমান্তের কাছে চলে আসতে আছে শুনে খুশিতে ওরে কি উল্লাস। কিন্তু কিছুই হয় নি।
তথ্য চুরি হওয়াতে এত উতলা হওয়ার কিছু নেই।
বাংলাদেশে এনআইডি, বার্তসার্টিফিকেট আর পাসপোর্ট হাজার হাজার লাখ লাখ কপি পাবেন পাড়ার যে কোন ফটোকপি দোকানে, আগে সব ফেলে দিত এখন দেখি সব জমিয়ে রাখে।
আমেরিকায়ও হাজার হাজার কপি পার্সোনাল তথ্য পাবেন ব্রোকারদের কাছে দালালদের কাছে রিয়েল স্টেট এজেন্ট এর কাছে। কিনতেও পারবেন। যে কোন ব্যাক্তির সোশাল সিকুরিটি নাম্বার কিনতে পারবেন ডার্কওয়েব থেকে ১০ ডলারে, পাইকারি দামে এক দেড়শো কিনলে পার নাম্বার ৪ ডলারেও পাবেন।
আইডি ফোন বাসার ঠিকানাসহ সহ কম্পিট ইনফরমেশনও পাবেন পাচশো থেকে এক হাজার ডলারে।
পারসোনাল তথ্য এমনিতেই বাইরে চলে যায়।
আমি বিভিন্ন ইসশুরেন্স ব্রোকারদের কতবার যে এসেসেন নাম্বার এনাইডির ছবি পাঠাইছি, বাড়ীভাড়া খুজতেও এনাইডির ছবি দিতে হইছে। পুরাতন গাড়ি কিনতেও লেগেছিল।
এসব তথ্য কিনে বা চুরি করে কাউকে ক্ষতি করতে নয়, মার্কেটিং এর জন্য।
আর ক্ষতি করাটা এত সহজও নয়। ব্যাঙ্ক ও আর্থিক সংস্থাগুলো অনেক সতর্ক। মাল্টি স্টেপ ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে কাজ করে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বিষয়টিকে এত হালকাভাবে নেয়ারও কিছু নেই। আপনার যুক্তিগুলো অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য। ধন্যবাদ।
২০| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
ফেনা বলেছেন: কে ও্আই সি থেকে সাবধান।
এরা আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিচ্ছে এবং সেই সাথে আপনার ফেইস ভেরিফিকেশন করে নিচ্ছে।
এটা কতটা ভয়ংকর আপনি কি বুঝতে পারছেন!!!!
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: পুরো বিষয়টিকে অনেকেই হালকাভাবে নিয়ে কিছুটা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছেন বা করা হচ্ছে। ভাবটা এমন যেন এটা কোন ব্যাপারই না। জনগণকে আরো সতর্ক ও সচেতন হতে হবে এসব ব্যাপারে। ধন্যবাদ।
২১| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
নতুন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত সিরিয়াস হওয়ার কিছু নেই।
অনলাইনে তথ্য চুরি হওয়া নতুন কোনো বিষয় নয়।
আমেরিকায়ও হাজার হাজার কপি পার্সোনাল তথ্য পাবেন ব্রোকারদের কাছে দালালদের কাছে রিয়েল স্টেট এজেন্ট এর কাছে। কিনতেও পারবেন। যে কোন ব্যাক্তির সোশাল সিকুরিটি নাম্বার কিনতে পারবেন ডার্কওয়েব থেকে ১০ ডলারে, পাইকারি দামে এক দেড়শো কিনলে পার নাম্বার ৪ ডলারেও পাবেন।
এটা যেহেতু জনগনের সমস্যা তাই এটা কোন ব্যাপার না।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ঠিক তাই।
২২| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: এমজেডএফ বলেছেন: সামু ব্লগ এখন 'টংয়ের দোকানে অর্ধশিক্ষিত বেকার লোকদের আড্ডার অনলাইন ভার্সন'
এই লাইনটা বড় সত্য কথা । তাই এখানে জাতীয় কোন বিষয় আলোচনা করা না করা কিছুতেই কিছু যায় আসে না । সামু এখন কেবল মাত্র টাইম পাসের জায়গা । আর কিছু না ।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত নই। ধন্যবাদ।
২৩| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কি বুঝলেন?
২৪| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: ১৬ নং এবং ১৯ নং দুই মন্তব্যকারীর দুইজনেই বিদেশে থাকা সত্ত্বেও এতবড় ক্রাইমের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করতে দেখে হতাশ হলাম। উন্নত বিশ্বের বসবাসকারী হিসেবে উনাদের খুব ভাল কর জানার কথা যে, হ্যকাররা যদি মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাক করেও , তারপরেও সেই তথ্য নিয়ে কোন ক্রাইম করতে সমর্থ হয় না। কিন্তু আমাদের মত দেশে যেহেতু সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত , সেক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্য ফাশ হলে কি হতে পারে তা নিয়ে বক্তব্য রেখেছেন বিভিন্ন সাইবার বিশেষজ্ঞরা।
এ ধরনের তথ্য ফাঁস এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের স্বাক্ষর, বায়োডাটা নকল করে যে কেউ অপরাধ কার্যক্রম সংঘটিত করতে পারে। নাগরিকের ফাঁস হওয়া যেকোনো ধরনের তথ্যই অপব্যবহার হতে পারে। এসব তথ্য দিয়ে কোনো অপরাধী অন্য কারও নামে ভার্চ্যুয়াল অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারে, ভুয়া ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিআইএন) রেজিস্ট্রেশন, মেডিকেল রেজিস্ট্রেশন ও এফডিআর খোলা হতে পারে, পাসপোর্ট বানানো যেতে পারে। এ ছাড়া সিম রেজিস্ট্রেশন করে সেগুলো দিয়ে অপরাধ করা হতে পারে।একজন মানুষের পার্সোনালি আইডেন্টিফাইয়েবল ইনফরমেশন। যেমন: একজনের বাসার ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ফোন নম্বর ইত্যাদি দিয়ে সহজেই তাকে এবং তার অবস্থানকে নিশ্চিত করা যায়। যেহেতু আইডেন্টিফাইয়েবল সব তথ্য আছে, সেক্ষেত্রে এসব ডাটা নিয়ে অপরাধীরা ওই ব্যক্তিকে নানাভাবে ব্ল্যাকমেইল করতে পারে। সুত্র ঃ গনমাধ্যম
বিভিন্ন সাইবার বিশেষজ্ঞ তথ্য ফাসের ফলে আমাদের দেশে যেসব অপরাধ ঘটার সম্ভাবনার কথা বলেছেন, তা বিদেশে করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। বিদেশে আপনি কারো ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ে উপড়ে উল্লেখিত যে কোন ক্রাইম করার চেষ্টা করামাত্র ধরা পড়ে যাবেন এবং এরপর জায়গা হবে হাজতে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সহমত। বিষয়গুলো অত্যন্ত জরুরী আর গভীর সমস্যার নমুনামাত্র কিন্তু অনেকেই সেটাকে হালকাভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন। এটা দুঃখজনক। ধন্যবাদ।
২৫| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৫৮
নিমো বলেছেন: এটা নূতন ধরণের ধান্ধাবাজির প্রথম পদক্ষেপ। এবার সাইবার নিরাপত্তা অমুক তমুক নামক নানা প্রকল্পের নামে টাকা লুটপাট শুরু হবে। পলক মামুর আজকের বিশেষ জায়গায় বসে বানী প্রসব তার নমুনার একটি ছিল। খুবই দুঃখজনক এই যে, এদেশে যা রুটিন কাজ হওয়ার কথা, সেটাই উন্নয়নের গান নামে, লুটপাটের মহোৎসব হয়ে দাঁড়ায়।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সরকারি মাল তো দরিয়ায় ঢাল। যেখানে জবাবদিহিতা নেই, সেখানে এগুলো ঘটতেই থাকবে।
লুটপাটের আর দেখেছেন কি। স্বাস্থমন্ত্রী ও তার পরিবার খেলা শুরু করেছে আরো আগেই (সূত্র)। এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জের ডি.সি. কথা বলে সরকারের দৃষ্টি আর্কষণ করতে গিয়ে নিজের চাকরিটাও হারিয়েছেন (সূত্র)। গান ধরেন, আমার সোনার বাংলা...
২৬| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:১৩
ফিনিক্স! বলেছেন: NID এর তথ্য হালনাগাদ করার জন্য কি পরিমাণ ঘুরায়ছে, বলে শেষ করা যাবে না, দেশে ১০ বার গেলেও মনে হয় না এইটা আপডেট করা যাবে আর স্মার্ট কার্ড এর ইচ্ছা তো অধরায় রয়ে যাবে
১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার এখনো এন.আই.ডি হয় নি, হওয়ার সম্ভাবনাও কম। যে রকম ঝামেলা দেখছি তাতে এগুলো করতে গিয়ে হাজার হাজার টাকা গচ্চা যাবে। ঘুষ ছাড়া কথাই বলতে চায় না। সরকার সব জানে তবুও কোন ব্যবস্থা নেয় নি, নিচ্ছে না আর আগামীতেও নেবে না। আমিতো দেশ ছেড়েছি, "তেরা (আপকো) কেয়্যা হোগা কালিয়া?" ধন্যবাদ।
২৭| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৩০
ডাব্বা বলেছেন: যে দেশে মানুষকে দিনে দুপুরে উধাও করে দেওয়া যায় গন্ডায় গন্ডায় কোনও রিপারকেশন ছাড়া, সে দেশের মানুষ বুঝবে এর গুরুত্ব? এর গুরুত্ব বুঝার পর্যায়ে পলক অ্যান্ড গং নিজেরাও নেই। নৈরাজ্য একদিন দু'দিন হতে পারে। যে দেশের মানুষগুলো প্রতিদিন নৈরাজ্য ফেইস করে সে দেশের মানুষের এসব তুচ্ছ বিষয়ে মাথা ঘামানোটা বিলাসিতা।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: খারাপ বলেন নি, তবে বাঙালী নিজে বিপদে না পড়লে কোনদিনও সমব্যাথি হয় নি। হবে, ধীরে ধীরে সবাই বুঝবে যখন দেখবে অন্য কেউ তার নামে ব্যাংক এাকাউন্ট খুলে লোন নিয়ে পালিয়ে গেছে। আরো অনেক গল্প আসবে এখান থেকেই, লিখে রাখতে পারেন। ধন্যবাদ।
২৮| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:০৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: এই সরকার সব কিছুতে অদক্ষতার চুড়ান্ত পর্যায় অতিক্রম করেছে, কিছু লোক তাও বলবে অমুক থাকলে কি হত? সবই ঠিক আছে।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:২৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সত্যিই তাই। ধন্যবাদ।
২৯| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:২৪
ধুলো মেঘ বলেছেন: কি ধরণের তথ্য ফাঁস হয়েছে, এবং তাতে আমাদের কি ক্ষতি হবে - সেটা বিস্তারিত না জানা পর্যন্ত আমরা উদ্বিগ্ন হবার কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছিনা। আমাদের ডাটা নিয়ে কেউ যদি আমাদের কোন ক্ষতি না করে টু পাইস কামায়, আমি তাতে তো কোন ক্ষতি দেখছিনা।
একজন নায়িকা কিছুদিন আগে পোস্ট করেছিল, "আপনার দেয়া প্রতিটি গালির জন্য আমি টাকা পাই"। এটা জেনে তার মুখে থুতু দেবার ইচ্ছে করছিল। আমার কোন এ্যাকশনে যদি কারো লাভ হয়, তো আমি তার মুখে মুতে দিতেও রাজী আছি।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে মিলিয়ন ডলার খোয়া গেছে, তাতে আমার কোন ক্ষতি নেই। আমার পেছন মেরে সরকার ট্যাক্স নিয়ে নিচ্ছে - আমার প্রতিবাদ করার নেই, তাই বাধ্য হয়ে দিতে হচ্ছে। সেই টাকা নিয়ে কিছু বলার আমার অধিকার নেই, তাই চুপ করে আছি।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:২৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: হাস্যকর আপনার যুক্তি। আপনার মতামতের সাথে আমি একমত নই। কারো ব্যক্তিগত তথ্য (জন্ম তারিখ, এন.আই.ডি. ইত্যাদি) বেহাত হলে কি হতে পারে সে সম্পর্কে আপনার ধারনা পরিষ্কার নয়, তাই খোঁড়া যুক্তি দিচ্ছেন।
৩০| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
হেট-ফেসবুক বলেছেন: কোন এক জনদরদি আবার বলে না বসে যে, 'এতো গার্ড থাকতে তথ্য চুরি হইলো কেমনে, ওরা কি ঘুমায়ছিল।'
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: তা যা বলেছেন। ধন্যবাদ।
৩১| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই তথ্য চুরির ভয়াবহতা সম্পর্কে যদি লিখতেন।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ভয়াবহতা বিভিন্ন রকম হতে পারে তা নির্ভর করছে যে ব্যক্তি তথ্য চুরি করেছেন তার উদ্দেশ্যের উপর।
আমেরিকাতে নতুন আসা অনেক বাঙালী ইংরেজীতে কথা বলতে পারেন না বলে তাদের তথ্য ধান্দাবদাজ কিছু বাঙালীকে দিয়ে আমেরিকায় অনেক ঝামলোয় পড়েছেন। একজন আরেকজনের নামে ব্যাংক এ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড চালু করে অনেক টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়েছে। ভুক্তভোগী পড়েছে আইনের প্যাঁচে। টাকা লোন বা খরচ না করা সত্ত্বেও লাখ লাখ টাকার দায় মাথায় নিয়ে লোন পরিশোধ করছেন। আমেরিকায় এসব নিয়ে প্রতিবছর বহু মানুষকে আইনের দরজায় গিয়ে ধর্না দিতে হয় জেল থেকে বাচার জন্য। বিষয়গুলো আপনাদের কাছে নতুন হলেও উন্নত বিশ্বের জন্য নতুন নয়।
শুধু মাত্র আমার ওয়ালেট হারিয়ে যাওয়ার পর দু'বার এখানকার পুলিশ স্টেশনে যেতে হয়েছে। ব্যাংকে যেতে হয়েছে নতুন ব্যাংক কার্ডের জন্য। সবগুলো ক্রেডিট কার্ড কোম্পানীকে ফোন করে আমার কার্ডগুলো বাতিল করতে হয়েছে, তাদের কাছে পুলিশ রিপোর্ট জমা দিতে হয়েছে। দুটো সরকারী প্রতিষ্ঠানে ফোন করে আমার সামাজিক নিরাপত্তা নাম্বারে ছ'মাসের জন্য নজরদারি করার অনুরোধ করা হয়েছে যাতে আমার তথ্য ব্যবহার করে কেউ কোন ধরনের ক্রেডিট এ্যাকাউন্ট বা আর্থিক লোনের আবেদন করতে না পারে। এমন কি আমিও না। বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনাদের ধারনা এখনো ততটা পরিষ্কার নয়।
ভবিষ্যতে এগুলো আপনাদের ওখানেও ঘটবে এবং এটার মূল প্রয়োজনীয় তথ্য হবে আপনার এন.আই.ডি নাম্বার, জন্ম তারিখ। আগে থেকেই সাবধান হোন। এর ভয়াবহতা এক কথায় জীবন অসহনীয় করে ফেলার মতো। ধন্যবাদ।
৩২| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বুঝতে পারছি না বাংলাদেশের মানুষ কি এর ভয়াবহতা নিয়ে বুঝতে অপারগ না প্রতিক্রিয়াহীন?!
....................................................................................................................................
আমরা বিভিন্ন ভাবে বৈশ্বিক চাপে এধরনের ভয়াবহতা নিয়ে কিছু জানতে চাইনা ।
যদি ও আমরা মনে করি সরকার এই নিরাপত্তা ও সুরক্ষা দেবার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ।
প্রসঙ্গগত বলে রাখি , এন আই ডি কার্ড ও মোবাইল নিবন্ধন দ্বারা সরকার ইতিপূর্বেই জনসাধারনের
সকল তথ্য হস্তগত করেছে ।
এই যে মাঝে মাঝে কিছু কথোপকথণ লাইভে প্রচার হয় কিভাবে ? জানেন কি ?
বা কোন এক পরাশক্তি আপনাকে গাইডেড মিসাইল দ্বারা মারতে চায় তাহলে আপনি
কি বাঁচতে পারবেন ? বা সরকারের তেমন কোন সিষ্টেম আছে কি যা দিয়ে রক্ষা করতে পারবে ?
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: চোখ-কান বন্ধ করে রাখলেই দুনিয়া চুপ হয়ে যায় না। দিন শেষে আপনাকে বাস্তবতা ফেইস করতেই হবে। সরকারের হাতে জনগণের তথ্য থাকাটা স্বাভাবিক, এটা পৃথিবীর সব উন্নত দেশেই আছে। কিন্তু সেখানে তারা নিরাপত্তাকে অনেক সিরিয়াসলি নেয়। যদু-মধু এভাবে তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে না। আর পারলেও আইন আদালত আছে আপনার পাশে থাকবে, আপনার সামাজিক এবং আর্থিক ক্ষতি এড়াতে তারা সব করবে। বাংলাদেশে সেটা হওয়ার মতো পরিবেশ এখনো গড়ে ওঠে নি। তাই নিজেকেই সবাধান হতে হবে, সেই সাথে সরকারকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্টও যেতে হবে।
মোবাইল নেটওয়ার্কে আঁড়ি পাতার ইস্যু নতুন নয়। পৃথিবীর বেশীরভাগ দেশের সরকারি কিছু গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এ ধরনের যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার থাকে। ওগুলো সেখান থেকেই আসে।
গাইডেড মিসাইল বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। স্বাভাবিভাবে মিসাইল কখনো ব্যক্তির উদ্দেশ্যে ছোঁড়া হয় না। এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম যেমন এস-৩০০/৩৫০/৪০০, হাইমার্স আপনাকে এসব থেকে রক্ষা করতে পারে। সরকারের কাছে যা আছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৩৩| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন:
~ গতকালের খবর!
~ জনগনের কোন্মতে বুঝ দেবার খবর। ওদের মতে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য এমনিতেই গায়েব হয়ে গেছে বা উন্মুক্ত হয়ে গেছে। এটা চুরি হয়নি।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: জ্ঞানের অভাবরে ভাই, জ্ঞানের অভাব।
৩৪| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সরষেয় ভূত থাকলে সারাবেন কোন ওঝা দিয়ে? এইই আমাদের বাংলাদেশ!
১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বেশ ভালো বলেছেন। ধন্যবাদ।
৩৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: এত ভয়াবহ একটা ব্যাপার, অথচ সরকার কতটা হেলাফেলা করে এটা "কারিগরি ত্রুটির কারণে" ঘটেছে বলেই খালাস!
১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: যে দেশে জবাবদিহীতা নেই, যেখানে সরকার জনগণের মুখাপেক্ষী না হয়ে বাবার সম্পত্তি মনে করে খেয়াল-খুশি মত দেশ চালায় সেখানে এগুলো ঘটতেই থাকবে আর প্রজা বরাবরই নত মস্তকে "আজ্ঞে হুজুর" বলে চোখ বন্ধ করে রাখবে। চারিদিকে শুধু চাটুকার আর তৈল মর্দনকারী লোকজন নিজের আখের গোঁছাতে ব্যস্ত। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ইহার গুরুত্ব বোঝার মত মানুষ কমই আছে। সকলেরই ধারণা যে তাহাদের "ডাটা চুরি হইছে, তো কি হইছে"!
বিদেশী প্রতিষ্ঠানকেই বরং দায়ী করা উচিৎ যে তাদের নিউজের কারণে আপনার মনের ভিতরে চিন্তার উদ্রেক হইয়াছে।
আমার ন্যাশনাল আইডি করা হইয়াছিলো সেই কেয়ারটেকারের জামানায়। ২০১৯ এ দেশে গিয়া বুঝিলাম উহা এখন ইন ভ্যালিড, কারণ ডাটাবেজ নাকি নাই! নতুন কার্ডের জন্য গেলাম, বলিলো ২মাস পরে আসেন। দু-মাস পর ছুটি লইয়া আবার দেশে গেলাম, তেনারা বলিলেন ২মাস পরে আসেন! সেই কার্ডের কি অবস্থা তাহা এখনও জানি না।
শুনিয়াছি ২০০৬/৭ এর সময় যেই জন্ম নিবন্ধন করিয়াছিলাম, তাহাও নাকি সরকারি ডাটাবেজে নাই।
ভাবিতেছি হ্যাকারদের সাথে যোগাযোগ করিয়া যদি কোনভাবে তাহাদের আমার ডাটা সম্পর্কে জানানো যাইতো, হয়ত সহজে জন্ম নিবন্ধন ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড পাইতাম।