নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক
প্রবাসে বিশেষ করে আমেরিকায় হাতে গোনা যেসব বিশেষ কিছু ব্যক্তিদের ব্যাপারে আমি খোঁজ-খবর রাখি তাদের একজন অধ্যাপক এহসান হক। আজ বাংলাদেশের একটি দৈনিক পত্রিকার সাইটে দেখলাম খবর এসেছে যে প্রফেসর হক যুক্তরাষ্ট্রের সম্মানসূচক প্রেসিডেন্সিয়াল পদক পেয়েছেন (সূত্র)। তার ব্যাপারে যারা জানেন তাদের কার কেমন অনুভূতি হচ্ছে আমি জানিনা তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে ভীষণ আনন্দিত। একজন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ব্যক্তি হিসেবে, একজন আমেরিকান হিসেবে তিনি আমাদের কমিউনিটির জন্য অনেক সম্মান নিয়ে এলেন।
প্রফেসর হকের ব্যাপারে এবং তার কাজ নিয়ে আমি আমার ব্যক্তি ব্লগে একটা লেখা লিখেছিলাম ২০১৬ সালে। সে সময়ে এম.আই.টি এর টেকনোলজি রিভিউ-তে প্রফেসর হক ও তার কাজ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়া হয়েছিলো এবং তাকে আগামীর আবিষ্কারক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিলো। প্রফেসর হক মানুষ এবং কম্পিউটারের কথোপকথন তথা তথ্য আদান-প্রদান নিয়ে রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করছিলেন। কম্পিউটার মানুষকে ক্যামেরায় দেখেই তার মানসিক অবস্থা অনেকটাই বুঝতে পারার মতো প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছিলেন। তার এই গবেষণা মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য সেবায় বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে। ইচ্ছে থাকলে পুরো বিষয়টি নিয়ে ঘেঁটে দেখতে পারেন।
যাইহোক, রাত আড়াইটায় ঘুম বাদ দিয়ে এই লিখার কারন একটাই, অধ্যাপক হকের এই প্রাপ্তিতে আমি এবং আমরা সবাই আনন্দিত ও উচ্ছ্বসিত। ব্যক্তিগতভাবে আমি তার সার্বঙ্গীন মঙ্গল, আরো সফলতা ও সুস্থতা কামনা করছি। অভিনন্দন প্রফেসর এহসান হক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: অনেক অভনন্দন তাঁকে