![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক
বাংলাদেশে কি শিক্ষকের এতই অভাব যে ভারত থেকে শিক্ষক নিয়ে এসে পড়াতে হবে? তাও ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে? এমন ঘটনা আমি জীবনেও শুনিনি। সব সম্ভবের আজিব দেশ হলো বাংলাদেশ! বাংলাদেশের কতজন সামরিক কর্মকর্তা ভারতে শিক্ষকতা করছেন বা আদৌও কখনো করেছেন কিনা সেগুলোও জানা প্রয়োজন। কারো এ ব্যাপারে ধারনা থাকলে শেয়ার করতে পারেন।
এম.আই.এস.টি. এর ফ্যাকাল্টি পেইজে এদের ছবি এখনো দেখা যাচ্ছে (সূত্র, সূত্র)
তথ্যসূত্র ও ছবি কপিরাইট: একুশে টিভি, এম.আই.এস.টি. ও বিডিটুডে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৩১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: খুবই ভয়ংকর অবস্থা। দেশটাকে কোথায় নিয়ে গেছে!
২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ব্যপারটি খুবই উদ্বেগজনক! কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে প্রশাসন, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, আমলা ভারতীয় প্রভাবমুক্ত করতে আরো অনেক সময় প্রয়োজন।
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সময় যতই প্রয়োজন হোক না কে, এটা করতেই হবে।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সত্যিই চিন্তার বিষয়।
ভারত আমাদের সাথে একদিকে শত্রুতা দেখাচ্ছে, অন্যদিকে আমরা তাদের কর্মকর্তাদের পালছি!!! এটা কেন!!!
আশা করি, উত্তর আসবে।
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: শর্ষেতে ভূত আছে। প্রশাসনে এখনো অনেক আওয়ামী সমর্থক রয়ে গেছে।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭
অগ্নিবাবা বলেছেন: চিন্তার বিষয়, খ্যাদায়ে দ্যান।
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: অবশ্যই চিন্তার বিষয়। সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অত্যন্ত গুরুতবপূর্ণ পোস্ট গুরুত্বের সাথে দেখা উচিত ..
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: প্রশাসনের এসব ব্যাপারে নজর দেয়া উচিত ছিলো আরো আগেই।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ২০০১ সালে আমি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি। ঠিক সেই সময় একটা এমপ্লয়মেন্ট নোটিফিকেশন সামনে এসেছিল। কিছু সাবজেক্টে মাস্টার্স ও বি. এড ডিগ্রিধারীদের বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষকতার সুযোগ। উল্লেখ্য এইসময় রয়াল ভুটান সরকারও শিক্ষকতার চাকরিতে ভারতীয়দের নিয়োগ দিতেন। ভুটানে ইংরেজি মাধ্যম ইংরেজি ও বিজ্ঞান বিভাগের চাকরি প্রার্থীদের কদর ছিল। তবে ইচ্ছামত ছেড়ে চলে আসা যেত না।ওরা মার্কশিট সহ যাবতীয় ডকুমেন্টস জমা নিত। এখানে ভাষা সমস্যার জন্য অনেকেরই অনীহা ছিল। ঠিক ততটাই আকাঙ্ক্ষিত ছিল বাংলাদেশের চাকরি। যদিও আমার সেসময় মাস্টার্স কমপ্লিট না হবার কারণে ও ট্রেন্ড ডিগ্রি না থাকায় আবেদন করতে পারিনি। যদিও আমি পাশ আউটের আগেই একটা ছোটখাটো জবে ঢুকে যাই। তবে পাশ আউটের পর এরকম নোটিফিকেশন আর চোখে পড়েনি।
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৫৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: প্রথমত, বাংলাদেশ ও ভুটান এক নয়। আর বাংলাদেশে এমন কোন বিষয় পড়ানো হয় না যা শিক্ষা দেয়ার মতো যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষক এদেশে নেই। কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতেই পারে। যদি এম.আই.টি. অথবা হার্ভাডের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অধ্যাপককে এদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আসতে পারে, সেক্ষেত্রে সমস্যা দেখছি না। তবে ভিন দেশের ডিফেন্সের সাথে জড়িত এমন ভিনদেশী কোন শিক্ষকের প্রয়োজন নেই। এদেশে যথেষ্ট যোগ্যতাসম্পন্ন লোকজন অনেকেই রয়েছেন। ধন্যবাদ।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এরা তো এখন নেই।
উনারা শেখ হাসিনার পতনের সাথে সাথে বাংলাদেশ ছেড়ে গেছে।
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: জ্বী, না। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও এ বিষয়ে প্রতিবেদন এসেছে। চোখ-কান খোলা রাখুন জানতে পারবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ইউটিউবে বেশ কিছু অবসরপ্রাপ্ত সেনা অফিসার ভিডিও দেয় । তারা বহু আগেই এদের কথা বলেছেন। এই অফিসারদের বক্তব্য শুনে বোঝা যায় য যে, সেনাবাহিনী এখনও পুরোপুরি বাংলাদেশবিরোধি অবস্থানে রয়েছে।