![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুরস্ক একাই ১৫ লক্ষেরও বেশি সিরিয়ান শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে আর ইউরোপের সবগুলি দেশ মিলে কয়েক হাজার শরণার্থী আশ্রয় দিতে পারছে না!এই কয়েকটা মানুষকে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে পুরো ইউরোপে নাকি 'শরণার্থী সংকট' দেখা দিয়েছে!!স্লোভাকিয়া,পোল্যান্ড মুসলিম শরণার্থীদের নিতে চাইনা,তারা কেবল খৃস্টান শরণার্থীদের নিতে রাজী!মেসিডোনিয়ায় শরণার্থী রুখতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।নিম্ন তাপমাত্রা ও বৃষ্টির মধ্যে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাতে বাধ্য হচ্ছে অসংখ্য শরণার্থী!এমনকি মেসিডোনিয়ায় শরণার্থীদের উপর নির্যাতন চালানোরও অভিযোগ রয়েছে।
যুদ্ধকবলিত ইরাক-সিরিয়ার লাখ লাখ আশ্রয়হীন নারী-পুরুষ এবং শিশু মধ্যে বেঁচে থাকার আশায় ভূমধ্যসাগর দিয়ে পাড়ি জমায় ইউরোপের পথে।সমুদ্রপথে এই বিপজ্জনক যাত্রায় প্রায় প্রতিনিয়তই মারা যায় অসংখ্য শরণার্থী!আর ইউরোপের দেশগুলি ‘দেখবো না, শুনবো না, সাহায্যের হাত বাড়াবো না' এই নীতি অনুসরন করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে হাজার হাজার শরণার্থীকে!ইউরোপীয় দেশগুলি যে কত অমানবিক এবং তারা যে কতটা সংকীর্ণ মানসিকতাসম্পন্ন তা এই শরণার্থী ইসুতে বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হচ্ছে।আর মুসলিম দেশের শাসকদের কথা বলে লাভ নেই!তারা মূক,বধির আর অন্ধের মত হয়ে গেছে!এক তুরস্ক ১৫ লক্ষেরও বেশি শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার পরেও তাদের দেশে শরণার্থী সংকট দেখা দেয়নি আর মাত্র কয়েক হাজার শরণার্থী আশ্রয় দেওয়া নিয়ে পুরো ইউরোপের মাথাব্যথার শেষ নেই!ধিক্কার জানায় এইসব জাতীয়তাবাদী আর বর্ণবাদী চিন্তা-চেতনাকে যেখানে মানবিকতার কোন মূল্য নেই!
ছবিঃবেচে থাকার আশায় যুদ্ধকবলিত সিরিয়ার এই শিশুগুলি পরিবার পরিজনের সাথে পাড়ি জমিয়েছিল ইউরোপের পথে।কিন্তু শরণার্থীদের সাথে ইউরোপের অমানবিক আচরণের কারনে বাধ্য হয়েই তারা বেছে নেয় সমুদ্রপথের এই বিপজ্জনক যাত্রা।প্রতিনিয়তই এই যাত্রায় মারা যাচ্ছে অসংখ্য নারী-শিশু।এই শিশুরাও বাচতে পারেনি...পৃথিবীর মানুষগুলি তাদের বাচতে দেয়নি!!
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
বটপাকুড় বলেছেন: আচ্ছা, আপনার কি ধারনা আছে, এই সব দেশে এসে এইসব শরণার্থীরা কি করে ? আমার নিজের চোখে দেখা, ইরাক ইরান যুদ্ধে যতো আরব লোক এই দিকে আসছে, তাদের ছেলে মেয়েরা ফ্রি আসাইলাম ভাতা নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় মাতলামি আর ফান করে বেড়ায়। আর বিদেশীরা কাজ করে ট্যাক্স দিয়ে এদের বেকার ভাতা দেয়। কেন ভাই, আপনি নিজের কষ্টের টাকা দিয়ে কি অন্যকে মাস্তি করতে দেবেন? এই সব আরব অঞ্চলের লোকরা নিজেদের ভাগ্য নিজেরা পরিবর্তন করতে শেখে নাই। খালি আছে ফান আর বাচ্চা দেয়ার মধ্যে।
দেখেন তো কোন ইসরাইলী ছেলেকে এই রকম অহেতুক সময় নষ্ট করতে? সারা ক্ষণ নিজদের উন্নতির কথা চিন্তা করতে থাকে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
প্রশান্ত আত্মা বলেছেন: এমন কিছু আমার জানা নেই তবে আপনি ঢালাওভাবে যেভাবে সবাইকে দোষারোপ করছেন এটা কখনও গ্রহণযোগ্য নয়।আর এখানে মানুষের বাচা-মরার প্রশ্ন!
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আর এরাই নাকি সভ্যতা লীড করে । ধিকঃ ধিকঃ এইসব ভন্ডামির । ছিঃ