নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৈদেশিক মুদ্রার স্বাস্থবান রিজার্ভ(৪০ বিলিয়ন ডলার) আমাদের জন্য দুর্ভাবনার।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮


রিজার্ভ থেকে ৫৮ হাজার কোটি টাকা ( ৬২০ কোটি ডলার) ঋণ নিয়ে উন্নয়নে যে ব্যায় করছে সরকার তাতে মনে হয় - ""এত রিজার্ভ মানে অতিরিক্ত টাকা ,যা যেকোনো সময় ছাপা খানা থেকেই জোগাড় করা সম্ভব "" আসলে - রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা পুরোপুরি শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে নয় রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা রেমিটেন্সের কারণে। কারণ আমরা জানি আমাদের আমদানি ব্যায় মসবসময়েই রপ্তানি বায়ের চেয়ে বেশি (পোশাক খাতের আয় সহ )
যে তিন খাতে গেছে এই অর্থ। খাত তিনটি হলো -
তিন খাতে গেছে এই অর্থ। রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলে ৫১৬০০ কোটি টাকা, পায়রা বন্দরকে ৫১৬৮ কোটি টাকা, শ্রীলংকাকে ১৭২০ কোটি টাকা (একজন ঋণ খেলাপির কাছে তুচ্ছ পরিমান ) . বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
আমরা জানি, বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উৎস - রপ্তানি ও প্রবাসী আয়, বৈদেশিক বিনিয়োগ, বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান ইত্যাদি। আর ব্যয়ের বড় জায়গা হচ্ছে আমদানি ব্যয়, নানা ধরনের ঋণ ও দায় পরিশোধ। এর বাইরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাকে চাঁদা দেয় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বায়ের খাত - বেশির ভাগ বে ভোগ্য পণ্য ক্রয়।
এখন বলি -
এ অবস্থায় অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, রিজার্ভ থেকে অর্থ বিনিয়োগের চিন্তা খুবই বাজে ও বিপজ্জনক। সামনে কী ধরনের সংকট আসবে, তা যেমন জানা নেই, করোনার টিকা কিনতে কী পরিমাণ অর্থ লাগবে, তা–ও নিশ্চিত না। সুতরাং রিজার্ভ ধরে রাখাই হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।
রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা পুরোপুরি শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে, না দুর্বলতার জন্য, সে প্রশ্ন তো আছেই। তবে রিজার্ভের অর্থ অন্য খাতে বিনিয়োগ করা যে উচিত নয়, তা নিয়ে কিন্তু বিশ্বের কোথাও প্রশ্ন নেই।
কেন দুর্ভাবনার বিষয় ,রিজার্ভ থেকে ঋণ নেয়া ?

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



রিজার্ভ সম্পর্কে আপনার অর্থনৈতিক ও ফাইন্যান্সিয়াল ধারণা সঠিক নয়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। -
আমি অর্থনীতিবিদ (মুখস্তবিদ) নোই, তবে বাস্তববিদ/বাজারবিদ (বাজার করি )

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১

নতুন বলেছেন: এ অবস্থায় অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, রিজার্ভ থেকে অর্থ বিনিয়োগের চিন্তা খুবই বাজে ও বিপজ্জনক। সামনে কী ধরনের সংকট আসবে, তা যেমন জানা নেই, করোনার টিকা কিনতে কী পরিমাণ অর্থ লাগবে, তা–ও নিশ্চিত না। সুতরাং রিজার্ভ ধরে রাখাই হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।

করোনার টিক আর কিনতে হবেনা। আর রিজার্ভ থেকে টাকা নিয়ে ভালো ভাবে কাজে লাগাতে পারলে সেটা ভালোই হবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। -সরকার মনে করে - ""এত রিজার্ভ মানে অতিরিক্ত টাকা , যা যেকোনো সময় ছাপা খানা থেকেই জোগাড় করা সম্ভব "" আসলে - রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা পুরোপুরি শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে নয় রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা রেমিটেন্সের কারণে।অর্থাৎ -১ কোটি প্রবাসীর আয়ে চলছে দেশের ৩ - ৫(গড় পরিবার সদস্য সংখ্যা ) কোটি মানুষ। যার অর্থ হয় - কোনো উৎপাদন খাতে জড়িত না থেকেও বে করে যাচ্ছে টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এই বিষয়টি সামনে আনে না

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জিকোব্লগ বলেছেন:



সোনাগাজী এসেছে প্রথমেই পোস্ট পঁচাতে। কিন্তু উহার পোস্ট পঁচানো যাবে না।
উহার পোস্ট যে পঁচাবে তাকে উহা ব্লক করে। মডুকে অনুরোধ করবো, উহাকে
চিরতরে বিতাড়িত করুন। নতুবা একই সমস্যা আবার ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে।


@সোনাগাজী,
অর্থনৈতিক ও ফাইন্যান্সিয়াল ধারণা মনে হয় আপনিই একমাত্র জানেন। বেহায়া বলদ কোথাকার !

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। -পোস্ট বিষয়ে কিছু বলা যায় কি !
আমি অর্থনীতিবিদ (মুখস্তবিদ) নোই, তবে বাস্তববিদ/বাজারবিদ (বাজার করি )

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৫

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: কুপি বাতি নেভার আগে দপ করে জ্বলে ওঠে।সেরকম কিছু নয় তো?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। -সরকার মনে করে - ""এত রিজার্ভ মানে অতিরিক্ত টাকা , যা যেকোনো সময় ছাপা খানা থেকেই জোগাড় করা সম্ভব "" আসলে - রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা পুরোপুরি শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে নয় রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা রেমিটেন্সের কারণে।অর্থাৎ -১ কোটি প্রবাসীর আয়ে চলছে দেশের ৩ - ৫(গড় পরিবার সদস্য সংখ্যা ) কোটি মানুষ। যার অর্থ হয় - কোনো উৎপাদন খাতে জড়িত না থেকেও বে করে যাচ্ছে টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এই বিষয়টি সামনে আনে না

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৪৭

জিকোব্লগ বলেছেন:



মডু কোনো একটি মন্তব্যে এইরকম বলেছিলেন, যদি কোনো ব্লগারকে সুলাইমানি
ব্যান দেওয়ার পরে আবার অন্য নিকে আসে তাহলেও তাকে ব্যান করা হবে।

যেকোন একটা সমস্যা হওয়ার আগে যদি তার সমাধান থাকে তা করা উচিত।
সামুতে আবার সমস্যা হবে , আবার গন্ডগোল হবে, আবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা
বিতাড়িত হবে। এরপরে আবার সে অন্য নিকে আসবে হট্টগোল করতে।
এইভাবে চলতেই থাকবে। যখন সমাধান আছেই, কী দরকার সমস্যার চক্র তৈরী করার!

কিন্তু ব্লগ কর্তৃপক্ষ যদি সমস্যার চক্র রাখতে চান, তাহলে আমার বলার কিছু নাই।


@সোনাগাজী,
তোমার পোস্টে আমার মন্তব্য ডিলিট করলা কেন? অন্যকে খোচাতে কি
তোমার খুব ভালো লাগে? কিন্তু নিজের উপর খোচানো কেন মেনে নিতে পারো
না? মানুষকে ডিজিটাল ধোঁকা দিয়ে এইভাবে আর কতদিন পার করবা?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
সামু এখন পুরানো জমজমাট নেই ,
তাই হয়তো সুযোগ দিচ্ছে
হয়তো পরিবর্তন আসবে ওই লোকের মধ্যে
আর ব্লগাররাও কিছুটা এড়িয়ে চললে ভালো হয় !

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কোন তথ্যই বিশ্বাস বিশ্বাস করার মত না!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো বলছেন

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনার সাথে কথা বলার পর অনেক কিছু হয়েছে।

খুশির খবর হলো, দেশ থেকে ভিজিটার আসতে শুরু করেছে।
সময় হলে দেখবেন

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে দুর্ভাবনার কিছু নেই।
বাংলাদেশের রিজার্ভ বর্তমানে ৪০ নয়, ৪৮ বিলিয়ন। এসব নিয়ে অবিশ্বাসের কিছু নেই, কারন সব ডলার জমা থাকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে। রিজার্ভ ৪৫, ৪৬ হয়ে মাঝে মাঝে কমে বাড়ে। ৪০ বিলিয়ন ডলার হলেও সমস্যা নেই।
বাংলাদেশের চেয়ে বড় দেশ শৃলংকা ৪ বিলিয়ন নিয়ে চলতে পারলে, পাকিস্তান মাত্র ১৫ বিলিয়ন নিয়ে চলতে পারলে বাংলাদেশ পারবে না কেন?

গণতন্ত্রের -ম্যাডামদের সেই আমলে আমলে ছিল একটানা ৫ বার দুর্নিতীতে চ্যাম্পিয়ন,
বিএনপি ক্ষমতা নেয়ার আগে রিজার্ভ ছিল ৩ বিলিয়নের মত ক্ষমতা ছাড়ার আগেও একই ৩ বিলিয়ন ছিল, বাড়াতে পারেনি।
আওয়ামীলীগ
২০০৯ এ নবনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসার সংগে সঙ্গে সৌদি আরব ও আমিরাত শ্রমিক নেয়া বন্ধ করে দেয়, হাজার হাজার শ্রমিক ফেরত পাঠানো শুরু করে। এরপরও দু বছরে রিজার্ভ ৩ গুন বেড়ে ১০ বিলিয়নের ঘরে পৌছে।
সে আমলের রেখে দেয়া রিজার্ভ ছিল মাত্র ৩ বিলিয়ন।, বর্তমানে এত অপচয় হ্যাকিং চুরি পাচারের পরও ৪৮ বিলিয়ন ডলার

পাকিস্তানের পত্রিকা দ্য ডনে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আক্ষেপ দেখা যায়, পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার পর বাংলাদেশের অর্থনীতির জাতীয় আয় বেড়েছে ৫০ গুণ। আর মাথাপিছু আয় বেড়েছে ২৫ গুণ, যা ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বেশি।
বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনও বেড়েছে চার গুণ। রপ্তানি বেড়েছে শতগুণ। দেশটির শতভাগ বিদ্যুতায়িত হওয়ার পথে।
১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ দারিদ্র্য ছিল। বর্তমানে তা কমে এখন ২০ শতাংশে নেমেছে। দিন দিন কমছে।


শুধু রেমিটেন্সে গার্মেন্টসে দেশ চলে না।
৩য় বিশ্বের একমাত্র দেশ বাংলাদেশ। যারা ঔসধ উৎপাদনে সয়ংসম্পুর্ন।
দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে শত বিতর্ক থাকলেও ওষুধশিল্পের সুনাম বিশ্বজুড়ে। গুণগত মান ও কার্যকারিতার কারণে বাংলাদেশের ওষুধ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ববাজারে। দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা মিটিয়ে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে ১৬০টি দেশে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের ৪৮ দেশের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশের ওষুধ। দেশের ২৫৭টি কোম্পানির কারখানায় বছরে ২৪ হাজার ব্র্যান্ডের ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে। বছরে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধ ও কাঁচামাল উৎপাদিত হচ্ছে এসব কারখানায়। এ শিল্পে প্রায় ২-৩ লাখ শিক্ষিত মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে।
ওষুধশিল্প সমিতির তথ্যানুযায়ী, গত দুই বছরে ১ হাজার ২০০ ধরনের ওষুধ রপ্তানির অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের হিসেবে ৪৬ কোম্পানির ৩০০ ধরনের বাংলাদেশে তৈরি ওষুধ আমেরিকা ইওরোপ আরব আফ্রিকা সহ বিশ্বের ১৪৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।

বাংলাদেশ কি ঋন করে বড়লোক হইছে?
অনেকে বলছে সরকার বিপুল অংকের ঋন নিয়ে অবকাঠামো তৈরিতে অপচয় করছে ।
বাংলাদেশ মোটেও শ্রীলংকা, ইথিওপিয়া ও পাকিস্তানের মত বেপরোয়ারা ভাবে ঋন নিচ্ছে না।
বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকদের মাথাপিছু বিদেশি ঋণের পরিমাণ মাত্র ২৪,৮৯০ টাকা।
জিডিপির তুলনায় বিদেশি ঋণের পরিমাণ মাত্র ১৫%। বিশাল বিশাল অবকাঠামো প্রকল্প সমাপ্ত করে অপচয় করেও গতিতে এগিয়ে যাওয়া একটি উদীয়মান দেশের ১৫% বৈদেশিক ঋন খুবই কম। দির্ঘমেয়াদি ভাবে নিশ্চিন্ত ভাবে সন্তষজনক।
আর অন্যান্ন দেশ দেখুন জিডিপির তুলনায় পাকিস্তানের ঋণ ৪৬% শৃলংকার বর্তমানে 101% Previous yr 86.80% ঋনের বোঝা নিয়ে ধুকছে।

অনেকে ব্যাংগ করে বলে জিডিপি খায় না মাথায় দেয়?
কবাংলাদেশের বেশিরভাগ দেসজ উৎপাদন (জিডিপি) অন্যান্ন দেশের মত শিল্পপতিরা বাড়াচ্ছে না, বানাচ্ছে দরিদ্র কৃষক জেলে মাছের ফার্ম মুর্গির ফার্ম ইত্যাদি ক্ষুদ্র এন্টারপেনররা। দেশে চাকুরি নাই তাই পেটের দায়ে উৎপাদন (জিডিপি) করছে।
এইসব জিডিপিতে সরকারের ভুমিকা কম, বরং সরকারি পেয়াদারা কর্তারা উৎকোচ চেয়ে উৎপাদনে বাধা দিচ্ছে। সরকারি দলের পান্ডারা চাঁদাবাজিকরে উৎপাদের অংশ ছিনিয়ে নিচ্ছে। এরপরও মরিয়া কৃষক শ্রমিক না খেয়ে থেকে হলেও পেটের দায়ে উৎপাদন বৃদ্ধি করে যাচ্ছে।

সরকার যে ভাল কাজটা করেছে সেটা হল বিদ্যুৎ।
সরকার বিপুল অর্থ অপচয় করে হলেও অনেক বাধা অতিক্রম করে বিদ্যুত উৎপাদনের ব্যাবস্থাটা অন্তত করেছে।
সাইফুর রহমানরা বলতো সবার জন্য বিদ্যুৎ লাগবে কেন? সবার জন্য ফোন দেয়া তো আরেক পাগলামী।
কিন্তু হাসিনা ১৩ বছর আগেই জোর গলায় বলেছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সবার জন্য বিদ্যুৎ সবার জন্য ফোন লাগবে।
ছিল ৩ হাজার মেগাওয়াট, হাসিনা এসে বললেন আমাদের দরকার ৫, ৬ হাজারে হবে না, দরকার ৩০ হাজার মেগাওয়াট! পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ থাকলে জনগনই দেশের উৎপাদন বাড়াবে।
দেশের রথি মহারথিরা মিডিয়াগুলো তখন হাসি তামাসায় মেতে উঠেছিল। কিন্তু সবার মুখে ছাই দিয়ে বর্তমানে বিদ্যুৎ সক্ষমতা এখন ৩০ হাজার মেগাওয়াটের কাছাকাছি, (২৫ হাজার ২৩৫ মেগাওয়াট) ​

রাস্তা ঘাট সেতু করেছে। প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জের শেষমাথা পর্যন্ত পাকা রাস্তা হয়েছে। দেশের শতভাগ বাড়ীতে বিদ্যু পৌছেছে, ফোন ও ইন্টারনেট পৌছেতে শুরু করেছে ফলে দরিদ্র কৃষক শ্রমিক উৎপাদন বাড়িয়ে সরকারি অপচয়ের ৫০ গুন বেশি অর্থ রাষ্ট্রকে ফিরিয়ে দিয়েছে। দিচ্ছে .. পরক্ষভাবে।

দেশে মাথাপিছু আয় বেড়েছে দারিদ্র কমছে এটা বাস্তব।
মফস্বলের পাড়ায় সাধারন খেটে খাওয়ার মধ্যবিত্ত বাসায় এসি লাগানো। একটা ছুটি পেলেই লাখ লাখ মানুষ ব্যায়বহুল কক্সবাজার কুয়াকাটায় গাড়ী ভাড়া করে যাচ্ছে, এরা কেউ ধনী উচ্চবিত্ত না উচ্চ মধ্যবিত্তও না, উচ্চবিত্তরা ভুটান যায় ভারত নইলে থাইল্যন্ড যায়।
এরা সাধারন নিম্ন মধ্যবিত্ত। এরা কক্সবাজারে ৪০০ টাকায় নাস্তা করতে গায়ে লাগে না। ২ হাজার টাকা খরচ করে মাওয়া ঘাটে যায় ইলিশ ভাজা খেতে।
দেশে প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ। বিদ্যুৎ সংযোগ এত সস্তা না, খরচ আছে। দরিদ্র কৃষক সচ্ছল হয়েছে, বিদ্যুৎ সংযোগ নিচ্ছে। উচ্চমুল্যে ঘুষদিয়ে হলেও নিচ্ছে। সক্ষমতা হয়েছে তাই নিতে পারছে।
দেশের প্রায় শতভাগ ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রমান করে দেশে মাথাপিছু আয় বেড়েছে দারিদ্র কমছে, কমছে।
সুতরাং এখুনি দুর্ভাবনার কিছু নেই।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩০

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের রিজার্ভ বর্তমানে ৪০ নয়, ৪৮ বিলিয়ন। এসব নিয়ে অবিশ্বাসের কিছু নেই, কারন সব ডলার জমা থাকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে। রিজার্ভ ৪৫, ৪৬ হয়ে মাঝে মাঝে কমে বাড়ে। ৪০ বিলিয়ন ডলার হলেও সমস্যা নেই।
বাংলাদেশের চেয়ে বড় দেশ শৃলংকা ৪ বিলিয়ন নিয়ে চলতে পারলে, পাকিস্তান মাত্র ১৫ বিলিয়ন নিয়ে চলতে পারলে বাংলাদেশ পারবে না কেন ?
একটু ভেবে দেখুন (অর্থনীতিবিদদের মতো নয় )
যে খাত গুলিতে রিজার্ভ ব্যবহার করছে ও করবে তাতে মনে হয় - ""এত রিজার্ভ মানে অতিরিক্ত টাকা ,যা যেকোনো সময় ছাপা খানা থেকেই জোগাড় করা সম্ভব "" আসলে - রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা পুরোপুরি শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে নয় রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা রেমিটেন্সের কারণে। কারণ আমরা জানি আমাদের আমদানি ব্যায় মসবসময়েই রপ্তানি বায়ের চেয়ে বেশি (পোশাক খাতের আয় সহ )
এইসব খাতে খরচ হলে একসময় -টাকার অবমূল্যায়ন করতে বাধ্য হবে ,দেশের অভ্ভন্তরেও টাকার ক্রয় ক্ষমতা কমে যাবে

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী যা বলেছে তার কিছু সঠিক কিছু শুভংকরের ফাকি! ১০০ ভাগ আওয়ামী সঠিক নয়। তবে বিএনপি থেকে তুলনায় ভাল বলব, বিভিন্ন দিক দিয়ে। আলোচনা করা যেত, কিন্তু সময় নাই হাতে। অন্য কোন দিন।

ঔষধ সেক্টরের প্যাটেন্ট ব্যাপার স্যাপার, মধ্যম আয়ের দেশ হওয়াতে কিছু সুযোগ হারাবে। এটা গার্মেন্টস এর ক্ষেত্রেও কিছু আছে। অনেক কিছুই আছে।

যেটাতে মারাত্নক পিছিয়ে আছে, সেটা হল স্বাস্থ্যখাত, গবেষণার অভাব, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার চর্চা না করে রাজনৈতিকভাবে চলছে। এটা চাইলেই আওয়ামীলীগ করতে পারে। ছাত্ররাজনীতি খারাপ নয় কিন্তু এটা আমাদের জন্য নয়। এটাকে আমরা ভালভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখিনি।

অনেক মানুষ কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়েছে। বাংলাদেশের কৃষকরা সচ্ছল ছিল না কোন কালেই। আদি কালেই এই অঞ্চল বিভিন্ন শাসকের হাতে শাসিত হয়ে এসেছে। নতুবা স্থানীয় জোতদার, জমিদার, মহাজন দ্বারা। ঐক্য ছিল না, বিকাশ ঘটে নাই। সেই দিক থেকে এখনকার উন্নতি স্বাভাবিক ধরা যাবে। এখন নিজেদের দেশ, নিজেদের অঞ্চল। কিন্তু উন্নতিটা আরও অনেক হওয়া উচিত ছিল। কারণ ১৯৭১ থেকে পার হয়ে অনেক বছর গড়িয়েছে। তবে মূল কথা উন্নতি হচ্ছে, তবে ধীরে। হবারই কথা। কিন্তু শুভংকরের ফাকি না হলেই খুশি হব।

বিদেশীদের উপর নির্ভর না করে নিজেদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা কাজে লাগাতে হবে। চীন, ভারত নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমি সাধারণের মতো ভেবে যা পেলাম
একটু ভেবে দেখুন (অর্থনীতিবিদদের মতো নয় )
যে খাত গুলিতে রিজার্ভ ব্যবহার করছে ও করবে তাতে মনে হয় - ""এত রিজার্ভ মানে অতিরিক্ত টাকা ,যা যেকোনো সময় ছাপা খানা থেকেই জোগাড় করা সম্ভব "" আসলে - রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা পুরোপুরি শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে নয় রিজার্ভ যে বাড়ছে, তা রেমিটেন্সের কারণে। কারণ আমরা জানি আমাদের আমদানি ব্যায় মসবসময়েই রপ্তানি বায়ের চেয়ে বেশি (পোশাক খাতের আয় সহ )
এইসব খাতে খরচ হলে একসময় -টাকার অবমূল্যায়ন করতে বাধ্য হবে ,দেশের অভ্ভন্তরেও টাকার ক্রয় ক্ষমতা কমে যাবে
বাংলাদেশের মাথাপিছু যায় ধরি ৩০০০ ডলার।
এখানে ফাঁকিটা হচ্ছে -
৫ -৭ কোটি কর্মজীবীদের মধ্যে
২০ -৩০ লক্ষ জনের আয় গড়ে ১৫ -২০ হাজার ডলার
২ -১০ লক্ষ জনের আয় গড়ে ৫০ হাজার ডলার
প্রায় ১ লক্ষ জনের আয় গড়ে লক্ষ ডলার এর বেশি
অর্থাৎ ৬ কোটি কর্মজীবীদের গড় আয় ২ হাজার ডলারের আশেপাশে

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:০১

রিফাত হোসেন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী সাহেব হবে কথাটা, সাহেব টাইপ করতে ভুলে গিয়েছিলাম। # ভুল মার্জনীয়।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:


@জিকোব্লগ,

আপনি আমাকে "তুমি" সম্বোধন করছেন কেন, ভাবনায় সমস্যা?

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:০৯

জিকোব্লগ বলেছেন:



@সোনাগাজী,

একজন বেহায়া ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাকে কি বলে সম্বোধন করবো?
মুক্তিযুদ্ধ না করেই মুক্তিযোদ্ধা অথবা মুক্তি যুদ্ধে চীনপন্থী
রাজাকার হলে তুমাকে তো আরো নিকৃষ্ট নামে ডাকা উচিত
' তুই রাজাকার ! '

তুমি তো আমার প্রশ্নের জবাব দিলা না?

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রিফাত হোসেন ভাই।
সারা দুনিয়ায় বাংলাদেশের ওষুধের চাহিদা দিন দিন বাড়ার মূল কারণ বিশ্ব বাজারের তুলনায় দাম অনেক কম।
ভারতীয় একটি দৈনিকের প্রতিবেদন বলছে, উন্নত বিশ্বে যে ওষুধের দাম গড়ে ৪২৫ ডলার, বাংলাদেশে এর দাম মাত্র ৩২ ডলার। মানও খারাপ নয়। তাই চাহিদা বাড়ছে।

তবে ওষুধের বাজার বিকাশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ওষুধের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়াটা এত সহজ সহজ ছিল না।
ইউরোপ-আমেরিকায় ওষুধ বাজারে যায় কঠিনভাবে মান যাচাইয়ের পর। তাদের মান যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার ওপর সবাই আস্থাশীল। সেই রকম মান যাচাইয়ের পরীক্ষায় পাস করেই বাংলাদেশের ওষুধ বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে। আমেরিকায় ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এফডিএর ছাড়পত্র পাওয়া আরো দুরূহ, সময়সাপেক্ষ। এরপরেও বেক্সিমকো একমি স্কোয়ার এফডিএর ছাড়পত্র নিয়ে আমেরিকায় ঔসধ রফতানি করছে, ধিরে ধিরে আস্থা অর্জন করছে। বাংলাদেশী কম্পানী গুণগত মান ও কার্যকারিতা ও কমমুল্যের কারণে বাংলাদেশের ওষুধ দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ববাজারে। অনুন্নত বিশ্বের ওসধ তৈরি ৪৮ দেশের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশের ওষুধ।

তবে খারাপ খবরও আছে।
সম্প্রতি সিপিডির আলোচনা সভায় অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, ২০২৬ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হওয়ার পর ২০৩৩এ আমাদের ওষুধশিল্প বিপাকে পড়বে। তখন ফুল পেটেন্ট ফি দিয়ে উচ্চ দামে কাঁচামাল কিনে রপ্তানি বাজারে টিকতে পারবে না।
তবে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) জন্য ২০৩৩ সাল পর্যন্ত ওষুধের মেধাস্বত্বে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ছাড়ের সুযোগ আছে। তবে বাংলাদেশ ৫ বছর সময় বৃদ্ধির জন্য আবেদন করবে।

মেয়াদ বৃদ্ধি না করলেও সমস্যা নেই, ১০ বছর অনেক সময়। শেষ হাসিনা বসে নেই। দেশের লড়াকু উদ্যক্তারাও বসে নেই।

২০৩৩ সাল পর্যন্ত ওষুধের মেধাস্বত্বে ছাড়ের সুবিধা মাথায় রেখে এপিআই শিল্পপার্কের বিনিয়োগে আগামী ২০৩২ সাল পর্যন্ত আয়কর, ভ্যাটসহ সব ধরনের ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়েছে।
অর্থাৎ মুন্সীগঞ্জের ওষুধশিল্প পার্কের উদ্যোক্তাদের আগামী ১০ বছর পর্যন্ত কোনো ভ্যাট ও ট্যাক্স দিতে হবে না। এটি একটি বড় নীতি সহায়তা বলে মনে করছেন এই খাতের উদ্যোক্তারা। ইতিমধ্যে ২৭টি কোম্পানি সেখানে কারখানা স্থাপনের জন্য প্লট বরাদ্দ নিয়েছে। এর মধ্যে একমি, হেলথকেয়ারসহ কয়েকটি কোম্পানি কারখানা নির্মাণের কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। এ বছরই এসব কারখানায় উৎপাদন শুরু করা যাবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিগুলো। যারা ২০২২ সালের মধ্যেই উৎপাদনে যেতে পারবে তারা টানা ১০ বছরই ভ্যাট ও ট্যাক্স রেয়াতের সুবিধা পাবেন।
দশ বছরে এই শিল্পের অবকাঠামো বড় হলে তখন পেটেন্ট ফি দিয়ে উচ্চ দামে কাঁচামাল কিনেও বাজার ধরে রাখতে পারবে বাংলাদেশ। আশা করাই যায়।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: সম্প্রতি সিপিডির আলোচনা সভায় অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, ২০২৬ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হওয়ার পর ২০৩৩এ আমাদের ওষুধশিল্প বিপাকে পড়বে। তখন ফুল পেটেন্ট ফি দিয়ে উচ্চ দামে কাঁচামাল কিনে রপ্তানি বাজারে টিকতে পারবে না
আবার -
বর্তমান পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের অবস্থা দেখেন। প্রায় ৮০ লক্ষ শ্রমিকের ভাগ্যের উন্নতি কি ?এখনো তাদের ঘন্টা প্রতি আয় ৫৫-৬০ টাকা।
মাস শেষে দেখা যায় ১৫-২০ হাজার টাকা আয়। মনে হয় অনেক ,তাইনা ?
অথচ এই টাকা আয়ে প্রতি জনকে দিনে ১২-১৪ ঘন্টা ব্যায় করতে হয় কাজে ও যাতায়াতে
আবার -
অর্থনীতিবিদরা মুখস্ত বলেন চেম্বারে বসে (তারা বাজার করেন না )
আরেকটি হিসাব -
বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ধরি ৩০০০ ডলার। অর্থাৎ মধ্য আয়ের দেশ।
আসলেই কি তাই ? তা নয়
কারণ - ২০ কোটি জনসংখ্যার দেশে ধরে নেই ৬ কোটি লোক কর্মজীবী।
এই কর্মজীবীরদের মধ্যে ১ কোটি লোক প্রবাসী।
এখানে ফাঁকিটা হচ্ছে -
৬ -১ =৫ কোটি কর্মজীবীদের মধ্যে
২০ -৩০ লক্ষ জনের আয় গড়ে ১৫ -২০ হাজার ডলার
২ -১০ লক্ষ জনের আয় গড়ে ৫০ হাজার ডলার
প্রায় ১ লক্ষ জনের আয় গড়ে লক্ষ ডলার এর বেশি
অর্থাৎ ৬ কোটি কর্মজীবীদের গড় আয় ২ হাজার ডলারের আশেপাশে।
অর্থাৎ আমরা নিম্ন আয়ের দেশ।

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ৭০০ টাকা কেজি গরুর মাংস । গরিব কিনি খেতে পারে কিনা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। অস্ট্রেলিয়া আমেরিকাতেও ৯০০-১২০০ টাকা কেজি। অর্থাৎ আমরা ধোনি রাষ্ট্র

১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



@সোনাগাজী,

উত্তর পাবেন।

১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই।
কিন্তুমন্তব্যকারী ''জিকোব্লগ'' কে বলতে চাই থাকমে ভালো লাগে। এটা চায়ের দোকান না। ব্লগ। চায়ের দোকান আর ব্লগ এঁর পার্থক্যটা বুঝতে শিখুন।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আসলেই অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে।
এবার পোস্ট বিষয়ে কিছু বলুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.