![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়া, সমাজ ও মানবগোষ্ঠীর প্রস্তুতি ও পূর্ণতা এমন পর্যায়ে পৌঁছবে যে, তখন আসমানি পরিকল্পনা তথা দীন-ইসলাম পরিপূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হবে। তখন দুনিয়াটা বেহেশতি সুখ, শান্তি, মমতা ও প্রেমে ভরপুর হবে। ইনসাফ, ভ্রাতৃত্ব, ন্যায়বিচার, উন্নতি, সমৃদ্ধি, সাম্য ও মানবতা চূড়ান্ত পর্যায়ে বাস্তবায়িত হবে।
আওয়ামী লীগের ভন্ডামী রাজনীতি
বর্তমানের সময়ে সবচেয়ে আলোচিত গল্প হল যুদ্ধাপরাধিদের গল্প। এই গল্প নিয়েই ৯০ % লোকের পেট চলে। এখান থেকে সেখান থেকে গল্প তুলে আর কাল্পনিক ইতিহাস দিয়ে তারা প্রতিদিন কোটিবার যুদ্ধাপরাধিদের বিচার করেন। যাক সেটা আমার আলোচনার বিষয় নয়। আমি ও কিছু ইতিহাস তুলে ধরব। তবে সেটা বানানো নয় বরং শেখ হাসিনার এক সময়ের কলিজা রেন্টুর বই থেকে।
বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রধান বক্তব্য যুদ্ধাপরাধিদের বিচার। তারা পারলে আজকেই বিচার করে। প্রতিদিন সভা সমাবেশ করে তারা দেশ নাড়া দিয়ে দিচ্ছেন। তাদের দাবী শিবির তাদের এই সুকর্মের পিছে(সামনে লিখলাম না) এক মাত্র বাধা। যা হোক আমরা একটু ইতিহাম পর্যারোচনা করি।
১৯৯২ সালের ২৬ শে মার্জ জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি গোলাম আযমের ফাসি তো প্রায় দিয়েই ফেলেছিলেন। তখন কে ফাসি ঠেকালো?? গোলাম আযমকে গ্রেফতার তো বিএনপিই করেছিল। এই প্রশ্ন কারও মনে উঠতেই পারে্ । তার ফাসি সেদিন কেন হলনা?? কিছু বলার আগে এই ছবিটা দেখুন।
এই মিটিং টা করার সময় নিজামী যুদ্ধাপরাধী ছিলেননা। তাহলে আরও একটা যুদ্ধ হয়ে ৭১ এর পর। সেটার নাম কি??
সত্য জানার সাহস রাখাটাও অনেক বড় ব্যাপার
এবার আসি মুল কাহিণীতে।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রমের অভিযোগে গন আদালতে ফাসির রায় হয়। সেই রায় বাস্তবায়নের দাবীতে শুরু হয় গন আন্দোলন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াত এবং আওয়ামীলিগের মধ্যে গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তাদের লিয়াজো করেন শেখ হেলাল। তার বাসায় গোপন বৈঠক হয় স্বঘোসিত রাজাকার নেতা গোলাম আযম ও গনতন্তের মানসকন্য মুক্তিযুদ্ধ কন্যা শেখ হাসিনার।
মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয় গোলাম আযমের ফাসির দাবীতে যেই আন্দোলন তা বন্ধ করার দায়িত্ব শেখ হাসিনার। আর জামায়াতের কাজ হল বিএনপির সাথে সব সম্পর্ক বন্ধ করে সরকার বিরোধি আনদালনে যোগ দেয়া।
প্রতিশ্রুতি রেখেছিলেন দুই নেতাই। নিবিড় এবং আনতরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল এর পর গোলাম আযম এবং হাসিনার মধ্যে। গোলাম আযম মুক্তি পান সেই সময় আর জামায়াত আওয়ামীলীগকে সাহায্য করে ক্ষমতা লাভ করার জন্য।
এখন কেন হটাত আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে এত সক্রিয় সেই প্রশ্ন আমার পাঠকদের কাছে।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৬
অচেনা বন্ধু বলেছেন: ভাইজানেরা........... আমাকে কেউ বাংলাদেশের একটা রাজনৈতিক দলের নাম বলতে পারবেন যারা কখনো এই রকম পল্টি খায় নি?
০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২৩
পূবালী বাতাস বলেছেন: বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন (বট গাছ মার্কা)......................
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৯
আরি০০৯ বলেছেন: প্রতিশ্রুতি রেখেছিলেন দুই নেতাই। নিবিড় এবং আনতরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল এর পর গোলাম আযম এবং হাসিনার মধ্যে। ...........
ব্যফক মজাক পাইলাম ...............
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:১১
মিতভাষী বলেছেন: এত সত্য কথা কইয়েন না। আবালরা ক্ষেপে যাবে। আর ক্ষেপে গেলে আপনার খবর আছে। এরা এতোটাই বন্য যে এদের মাথায় এসব কিছুই ঢুকবেনা, উল্টো আপনাকে চাপাতি দিয়ে কুপাতে আসবে।
০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৩০
পূবালী বাতাস বলেছেন: আলহামদু লিল্লাহ
ভাই আমার আল্লাহ আমাকে কবুল করেছেন আমার বাম হাতটি চাপাতি লীগ কেটে নিয়ে গেছে।
ভয় পেয়োনা আল্লাহ আছেন
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:১৬
মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: আশা রাখি লীগ সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সফল ভাবে সমাপ্ত করে এই কলঙ্কমুক্ত হবে। আর দেখা যাক কি হয়।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২৮
চারুপাঠ বলেছেন: এসব ভন্ডামীর কথা আমি অনেকবার লেখেছি। কিছু স্বাথলোভীরা ব্লগের ক্ষেপে যান।ফলে ইতরামি মন্তব্য শুরু করেন। যা তাদের মজ্জাগত স্বভাব। এজন্য দু:খ নেই মনে। কিন্তু কষ্ট লাগে সামুর অপারেটাররা যখন ব্লগ ব্যান করে দেন। কিন্তু কথায় বলে সেরের উপর সোয়াসের। তারা একটা ব্যান করলে আমি দুই অপেন করি,যদি সময় অনুকুলে থাকে। মোদ্দা কথা আওয়ামী ভন্ডামীর অবসান হোক!
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৪৩
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: মিতভাষী বলেছেন: এত সত্য কথা কইয়েন না। আবালরা ক্ষেপে যাবে। আর ক্ষেপে গেলে আপনার খবর আছে। এরা এতোটাই বন্য যে এদের মাথায় এসব কিছুই ঢুকবেনা, উল্টো আপনাকে চাপাতি দিয়ে কুপাতে আসবে।
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:০৭
তাজ উদ্দীন সুমন বলেছেন: শুধু আত্তয়মীলীগ ভন্ডামী করে না তার সাথে কিছু লোক আছে যারা স্বাধীনতার কথা বলে নিজেদের আতেল ভাবে। আমরা সাধরন মানুষ একজন লোকত্ত নাই যে নিজের দেশ কে ভালবাসি না। কিন্তু আমরা ভন্ডামী করি না। এই বল্গে যত আতেল আছে তারা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না তারা সত্যিকার দেশ প্রেমী কারন তারা যদি সত্যিকার দেশ প্রেমী হত তাহলে শুধু জামাত এর নেতা না সকল রাজাকারএর বিচার দাবী করত। হাসিনা যেখানে রাজাকার পরিবারে মেয়ে বিয়ে দিয়ে বলে তিনি রাজাকার হলেত্ত মানবতা বিরোধী কোন কাজ করেন নাই সেখানে এইসব বিবেক বুদ্ধিহীন লোক দের কথা কি বলব। এরা যদি সত্যকারের স্বাধীনতার পুজারী হত তাহলে বাংলাদেশের কোন মুক্তি যোদ্ধা কে দুই বেলা খাত্তয়ার এর জন্য রিক্সা চালাতে হত না। সর্ব কনিষ্ঠ মুক্তি যোদ্ধা যিনি শেখ মুজিব থেকে সনদ গ্রহন করেছেন তাকে বেডের অভাবে হাসপাতালের বারেন্দায় টিবি রোগে মরতে হত না। টিবিতে বুহু বার তার ছবি দেখানো হয়েছে তখন কোথায় ছিল এসব ভন্ড স্বাধীনতা প্রেমীরা।
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:৫৩
জাতি জানতে চায় বলেছেন: পাবলিক ভন্ডামী পছন্দ করে দেখেইতো আওয়ামীলীগ ভন্ডামী করে!
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:২০
লুথা বলেছেন: ++++++++
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৪৯
শ্রীমান বলেছেন: এতো সংক্ষিপ্ত ইতিহাস আর্ও আছে....
এখানে দেখতে পারেন
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৩
অলস ছেলে বলেছেন: আপনি আবদুর রহীম না কি? দু:খজনক।
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৭
ধীবর বলেছেন: নবীন বা প্রবীণ যারাই ঘটে সামান্য বুদ্ধি রাখেন, এবং রাজনৈতিক আদর্শ সমর্থন করলেও, অন্ধ নন, তারা সবাই জানেন, আওয়ামী লিগের মত দেশদ্রোহি সন্ত্রাসি ফ্যাসিস্ট দল আর একটাও নেই। ভন্ডামি শব্দটা তো আওয়ামী লিগের জন্য খুবই হাল্কা হয়ে গেলো। +
১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৪৯
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: সব কিছুর মূলে ক্ষমতার লোভ।
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
শিকল বলেছেন:
১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
মেজো ছেলে বলেছেন: Click This Link
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
মেজো ছেলে বলেছেন: জামাত শিবিরের ছাগুরা এত খেপছে কেনো? সরকার তাইলে সত্যি এইবার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে!! শুকোর আলহামদুলিল্লাহ, নৌকায় আমাদের ভোটটা তাইলে বৃথা যায় নাই।
১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০০
মেজো ছেলে বলেছেন: নিজামি বুড়ো খেপিয়াছে বেশ সাইদির পরে।
কাছে ডেকে পারলেই চটকানা মারে।
মারিতে পারে না, হাজতেও শকুনের চোখ,
কোন ছবি তুলে ফেলে কোনো বদ লোক।
তারপরে আলুকণ্ঠে ছাপাইয়া দিবে,
জামাতে অনৈক্য বলে বদনাম হবে।
তাই শুধু মুখে বলে কুত্তার ছাও
এইসব নাকি তুমি ওয়াজ চোদাও?
তিন দিন হয়ে গেলো হাজতের বাস
হতাশ হয়ে হয়ে ছাড়িতেছি আশ।
কোথায় মুরীদ তোমার? হাতে তলোয়ার
বুকে জিহাদি জজবা, আল্লা আকবর।
মুজাহিদ পাশে বসে দাঁড়ি তা দেয়
নেশা নেশা ঘোর ঘুম অবশ নেশায়।
এইবার চান্সে সে নড়েচড়ে ওঠে
সাইদীকে ঝেড়ে ঝুড়ে যদি জ্বালা মিটে।
কত টাকা ঢেলেছে সে মেহেদি কেনায়
নুরানি নুরানি ভাব কতো চেহারায়;
তবু শালা সাইদি চাপাবাজ বড়ো
দলের ভিত্রে শুধু কলকাঠি নাড়ো।
কোথায় গেল আজ তোর চাপাবাজি
কোথায় খাড়ানো ঈমান? যতসব পাজি।
কোথায় শিষ্য তোর তারেক মুনায়ার?
পালাইয়াছে সব বেটা ছুঁচো জানোয়ার।
নাকে ঢালে প্রতিদিনই গরম শিসা
রিমান্ডে রিমান্ডে হারাইয়াছি দিশা;
শুনিতেছি আগামীকাল মেনু সিদ্ধ ডিম,
ভয়ে ডরে কইলজাডা হইয়া যায় হিম।
শিবিরের চোদনারা বাল ফেলিতেছে
পুলিশের ধাতানিতে হাইগা পাইদা দিছে।
এরা করে ইসলামের শাসন কায়েম?
ছো! শালা বান্দীর পুত, বুকে নাই দম।
হায়, সেই এক দিন ছিলো যুদ্ধের সুম
মুজাহিদ নামে যেতো মুক্তির ঘুম।
সকালে ১০০ কতল, বিকেলে পঞ্চাশ
আহা কী যে দিন ছিলো সেই নয় মাস!
সাইদি সবকথা শুনে চুপচাপ
জানে মনে একা তার নাই কোনো পাপ
আসলে দোষী হলো গোলাম বুড়ো
তাদেরকে লেজ দিয়ে সে খেয়েছে মুড়ো।
গলা কেশে অবশেষে মুখখানা খোলে,
হুজুর ফরমাইয়াছেন আম্মাবাদ! চোপ, শালে!
খেকিয়ে ওঠে নিজামি জলাতঙ্ক কুকুরের ন্যায়।
সাইদী শান্ত কণ্ঠে বলে, মহা অন্যায়
আমার দুটি কথা শুনুন হুজুর
দুই গালে জুতা মারুন পাইলে কসুর।
এতদিন এত শত পেলাম আশ্বাস
কেউ নাই যখন আমগো পুন্দে ঢুকে বাঁশ -
পাকি পরমাণু বোমা, আফগান জিহাদি
ইরানি যুদ্ধ বিমান - সব গাঞ্জার লাদি
কোথায় সৌদি দোস্ত বুড়া গোলামের
কোথায় আর্তনাদ লাখ বেকারের?
আমরাই হাজতে বসে বাঁশ ডলা খাই
গোলাম মাস্তি করে আমগো বেইল নাই।
শিবিরের মাঝে সে-ই ধরিয়েছে ফাক
আর একতা নাই সব শকুনের ঝাঁক।
আমলীগ আমাগোরে পুন্দানি দেয়
সব শালা ঈমান নিয়ে পালায় পালায়।
চলেন ঐক্যমত্য করি গোলামরে মানি না,
রাজসাক্ষী হয়ে যাই যেন কিছু জানি না।
নিজামি মাথা নাড়ে, খারাপ কও নাই
আমারও একই কথা শইল ভালা নাই।
একে তো বুড়া হাড্ডি, গিঁটে গিঁটে বাত
মেরে ফেলে বলে দিবে হয় অপঘাত;
না হয় ক্রসফায়ার, কিছু কওয়া যায় না।
এই শালা বাংগালি আমগো ভালা পায় না।
মুজাহিদ এখনও দোনোমোনো করে,
সাইদী হারামজাদা কোন চাপা মারে;
কী আছে কপালে কিছু বোঝা যায় না,
এখন তাই কোনো ডিসিশানে যামু না।
তবে তোমরা যা-ই কও ভাইবাই কইছো,
জাইনা রাইখো আমরেও তোমগো দলে পাইছো।
এদিকে মনে ভাবে আসুক সময়
ঝোঁপ বুঝে কোঁপ মারো বাবা রসময়।
গতরাতে স্বপ্নটা দেখেছে খারাপ,
ফাসির দড়ি হাতে জন্মদাতা বাপ
হাইসা কয়, আব্বু আইসা পড়ো কবরে
তোমার আম্মায় খুশি হইছে গ্রেফতারের খবরে।
মুজা ভাবে জান তাই বাঁচাতেই হইবে,
দরকারে জামাতেরই দুর্নাম কইবে,
এ আর এমন কী! যেদিকে জোয়ার
সেদিকে নৌকা বাই পরওয়ারদেগার।
জানমালের একমাত্র তুমিই মালিক
তুমি রব, তুমি খোদা, তুমিই খালিক
জামাতের গুষ্টি চুদি যদি বেঁচে থাকি
ভাইবো না আবারো দিলাম তোমায় ফাকি।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৪১
শাহ জাহান মাহমুদ বলেছেন:
হাম্বালীগের কবিতা: আমার না ভাই কপি করা । দোষ নাই আমার ।
আমরা শক্তি আমরা বিগ
আমরা হাম্বা লীগ,
আমরা হামলা করি মাঠে-ঘাটে
হামলা করি দোকান-পাটে,
খুবলে খাই শরীরের মাংস
হোকনা সে আমার জাতিভাই
তাতে কি আর আসে যায়-
আমরা কি আর গিনিপিগ?
আমরা হলাম হাম্বা লীগ!
আমরা চাঁন্দা তুলি দিনে রাতে
যখন পারি যেখান হতে
মার্কেট কিংবা শপিং মল?
চান্দা মোদের দিতে হবে
আছে মোদের ঠ্যাঙ্গে বল।
বসেছো কি ফুটপাতে,
ব্যবসা কর পেট চালাতে?
পেটতো সাথে মোদেরও আছে
মোদের ভাগটা রেখে দিও
নইলে কিন্তু খবর আছে!!
চাপাতি আর রামদা হাতে
ঘুরে বেড়াই দিন-দুপুরে
খুন করে যাই অবলীলায়
পিস্তল কিংবা রিভলবারে
এসবতো মোদের ডাল-ভাত,
চান্দা না দিলে সোজা দিই ট্রিগার চেপে।
আইন কিংবা আদালতে
আমরা নই শূন্যহাতে
আছেন মোদের গডমাদার
প্রোটেকশনের ঢাল-তলোয়ার
ইচ্ছে মতো খুন করে যাই
ডরাই নাতো কাউকে তাতে!!
যদি কেউ করে মামলা
তারে করি হামলা
আইনমন্ত্রী আছে মোদের
তার কলমের এক খোচায়
তুলে দেবে সব মামলা।
আমরা শক্তি আমরা বিগ
আমরা হাম্বা লীগ
আমরা ইচ্ছা হলেই দখল করি
দুর্বলের ভিটে-মাটি, সহায়-সম্বল
তাতে কি আর আসে যায়,
মোদের গায়ে আছে বল
মোরা যে কি করতে পারি?
দেখনি সেই গাজীপুরে
মুক্তিযোদ্ধা খুন করে
নিয়েছি তার জমি দখল করে?
আমরা প্রগতির কথা বলে
মুখে তুলি ফেনা,
লগি-বৈঠা, পিস্তল, রিভলবার,
খুন, ছিনতাই, রাহাজানি, চাঁদাবাজি, ধর্ষণের সেঞ্চুরিই
আমাদের প্রগতির ঠিকানা।।
যদিও মোদের গডমাদারের মায়াকান্না
ঐ সংখ্যাঘুদেরকে ঘিরে
মোরা কিন্তু স্বার্থের জন্য
ছাড় দিইনা তাদের কাউরে
প্রমাণ করেছি সংখ্যালঘুকে
তার ভিটা হতে উচ্ছেদ করে।
আমরা শক্তি আমরা বিগ
আমরা হাম্বা লীগ
আমরা মুখে ফেনাতুলি
ধর্মনিরপেক্ষতার,
নির্বাচন এলে কিন্তু
মোদের নেত্রী ভিন্ন মানুষ
কেঁদে-কেটে চোখের জলে একাকার।
মোর ভিক্ষা চাই ভোট
নির্বাচলে জিতলে কিন্তু
দেখে নিই একচোট।
মাথার পট্টি নেমে যায়,
তসবিহও চলে যায়!!
আমরা শক্তি আমরা বিগ
আমরা হাম্বা লীগ!!!
--------------------------
আমরা হব গালাগালি লীগ,
সভ্য মানুষ থাকবে না ঠিক,
যদি তোমরা বাচতে চাও
ইনডিয়াকে মেনে নাও।
মোদের আশা, মোদের ভরষা,
আমরা যে ভাই চাপাতিলীগ
জীবব নিয়ে গড়ব এবার
ভাদাকারের রাজনীতি ।
গনতন্ত্র নিপাত নিয়ে
আমরা করব ছাএলীগ ।
দেশটা আমরা উজার করইয়া
চলব মোরা গর্ব নিয়া
মেয়েদের নিয়া ফুর্তি করইয়া
বানাবো আমরা নতুন দেশ
সোনার ছেলেরা আসবে তবে
কায়েম করবে স্বাধীন দেশ ।
থাকবে না কো রাজাকার
আর আলবদর, আর আল শামছ,
বাকশালীরা কায়েম করবে
দেশের মানুষ পিঠাইয়া লাল ।
থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে
দেখব দেশটাকে উজার করে
ছাড়বো না গদি আমি
পাইছি যে আমি মজা তারে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ২:৫২
রিফাত হোসেন বলেছেন: +++++++++++++++++