![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৮২২ সৌর বছর আগে ১১৯১ সালের এই দিনে ফিলিস্তিনে ইউরোপীয় শক্তিগুলোর ক্রুসেড যুদ্ধ চলাকালে ইংল্যান্ডের রাজা রিচার্ড প্রায় তিন হাজার বেসামরিক মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশু বন্দীকে কাপুরুষোচিতভাবে হত্যা করে। এই বন্দিরা ছিল শেকলে বাঁধা বা শৃঙ্খলিত।
এই বর্বোরোচিত গণহত্যা ইতিহাসে আইয়্যাদিয়াহ গণহত্যা নামে পরিচিত। ক্রুসেডারদের হাতে 'একর' অঞ্চলের পতনের পর এ গণহত্যা চালায় ইংরেজ রাজা রিচার্ড।
আর এ থেকেই বোঝা যায় ইংরেজ রাজা রিচার্ড ছিল এক রক্তপিপাসু সন্ত্রাসী। অথচ ব্রিটিশ লেখকরা রিচার্ডকে সৌজন্যপরায়ন ও অতি-উদার বীর বলে পক্ষপাতপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে এসেছে।
সে যুগের মুসলিম বাহিনী সুপরিকল্পিত ও ঠাণ্ডা মাথার এই গণহত্যা ঠেকানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু খ্রিস্টান ক্রুসেডাররা সংখ্যায় অনেক কম মুসলিম সেনাদের প্রতিরোধ বানচাল করে দেয়।
মুসলমানদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ক্রুসেডের যুদ্ধ চালিয়েছিল ইউরোপের সম্মিলিত খ্রিস্টান শক্তিগুলো। ধর্মান্ধ ক্রুসেডাররা বেশ কয়েক বার ফিলিস্তিনসহ আশপাশের নানা মুসলিম ভূখণ্ডে লাখ লাখ বেসামরিক মুসলমানদের হত্যা করেছিল ।
সুত্র
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: অন্য ধর্মের লোকেরা যখন বিনা কারণে মুসলমানদের উপর গণহত্যা চালায়, তখন কেউ দোষ দেখে না, কারণ অন্য ধর্মের লোক এবং মুসলিম বিদ্বেশীরা সব সময় সংখ্যা গরিষ্ট।
আর শুধু মাত্র আত্নরক্ষার জন্যও যদি কোন মুসলমান কাউকে হত্যা করে, তবে এর জন্য সমস্ত মুসলমাদের উপর মানসিক এবং শারিরিক অত্যাচার নেমে আসে।
সংখ্যা গরিষ্ট বিধর্মী এবং মুসলিম বিদ্বেশীদের জগতে এটাই হলো আদর্শ নীতি।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
খেয়া ঘাট বলেছেন: নিরীহ মানুষের উপর এমন বর্বরতম হত্যাকান্ড ঘটিয়ে সৌজন্যপরায়ন ও অতি-উদার হিসাবে তিনি পরিগনিত হলেন। কী অদ্ভূত এই সভ্যতা।