নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিবের প্রসাদ - সৈয়দ তারিক

০৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫৬



ইহা একটি বিশিষ্ট উদ্ভিদ। ভেষজ গুল্ম।
ইহাকে বিবিধ প্রক্রিয়ায় উপভোগ করা হয়।
ইহার ধূম্রসেবনে কৈবল্যপ্রাপ্তির কাছাকাছি অনুভব হইয়া থাকে।
অতীতে পায়েস, চা, বড়া ইত্যাদি বিবিধরূপে ইহা আস্বাদনের অভিজ্ঞতা হইয়াছিল।
কিন্তু শুনিয়াছিলাম যে ইহার সরবত অতিশয় ভাবজাগানিয়া।
তরুণ বয়সে আমার বন্ধু রবিন আর আমি দুগ্ধে শুষ্কপত্র জ্বাল দিয়া ও তাহার সহিত শর্করা ও মশলাদি যোগ করিয়া সরবত বানাইবার প্রয়াস পাইয়াছিলাম।
কিন্তু তাহা যথাফল উৎপাদন করে নাই।
পরবর্তীকালে আমার জয়পুরহাট-নিবাসী হিতৈষীগণ শিবচতুর্দশীতে এক শিবমন্দিরে উহা পাওয়া যায় বলিয়া জানাইয়া নিমন্ত্রণ করিয়াছিলেন।
দিন-ক্ষণ মিলাইয়া সুদূর জয়পুরহাটে যাওয়াও সম্ভব হইয়া ওঠে নাই।
অবশেষে সুদীর্ঘকাল অতিক্রম হইবার পর, এই মরজীবন সমাপ্ত হইবার আগেই, দূরের এক গাঁয়ে কোনো এক আত্মার ভ্রাতাকে এই আগ্রহ জানাইতেই তিনি অবিলম্বে এই মহার্ঘ্য ফুল-পত্রালি সংগ্রহ করিয়া সরবত বানাইয়া আস্বাদনের জন্য নিবেদন করিলেন।
চাখিয়া লইবার কিছু সময় পর যে তুরীয় ভাবানন্দ অনুভূত হইল তাহাতে নিশ্চিত হইলাম, মহাদেবের এই অমিয় প্রসাদ আস্বাদন না করিয়াই যদি মরিতাম তবে নিশ্চিতই এই সামান্য জীবনে এক প্রগাঢ় ঊনতা থাকিয়া যাইত।
এখন প্রশান্তচিত্তে কৈবল্যধামের উদ্দেশে যাত্রা করিতে পারিব।
ওম নমঃ শিবায়।
(এই বিবরণ জানিয়া কেহ উহা আস্বাদনে উদ্গ্রীব হইবেন না। এই উদ্ভিদ উৎপাদন, সেবন, সংগ্রহ কিংবা সরবরাহে আইনের নিষেধাজ্ঞা রহিয়াছে।)

ঘোষণা : লেখাটি সৈয়দ তারিক ভাইয়ের ফেসবু ওয়াল থেকে হুবহু কপি-পেষ্ট করা।
উপরের লেখাটুকুর সাহিত্যরস নিতে না পেরে কারো যদি এটিকে ফেসবুকিয় গার্বেজ মনে হয় তবে সম্পূর্ণ দোষ আমার। মূল লেখকের নয়।

ফেসবুকের পোস্টিতে আমার মন্তব্য ও তারিক ভাইয়ের প্রতি উত্তর নিচে সংযোজিত হলো।

আমি
এই মহার্ঘ শরবত সেবন করিয়া ভাব আস্বাদনের খায়েস আমারও রহিয়াছে।
পূরণ হইবে কিনা জানা নাই!


Syed Tarik
প্রকাশ্যে এমনতর অভিপ্রায় ব্যক্ত না করাই শ্রেয়। ইহা অবৈধ অভিলাষ।

আমার সুরে সুর মিলিয়ে মরতুজা ভাই আমার মন্তুরে ঘরেই লিখেছেন -
Khan Ali Mortuja
গোপ‌নে হই‌লেও কি‌ঞ্চিৎ এই মহার্ঘ শরবৎ সেব‌নের ইচ্ছা প্রকাশ ক‌রি‌তে‌ছি।

Syed Tarik
যদি থাকে নসিবে, আপনাআপনি আসিবে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:২২

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: এই মহার্ঘ্যের যে আর কত গুণগান শুনবো....

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আরো অনেক বাকি হয়তো

২| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:২৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


মাঝেমধ্যে মনে হয় পৃথিবীর সব নেশার ৫০% সে একাই কভার করে।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
তাই নাকি!!
আমি টেনে দেখেছি, কিছুই বুঝি নাই!!!

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৬

কামাল৮০ বলেছেন: শিবের প্রসাদটি এখানে(কানাডায়)অনেকেই খায়(পানকরে)।এখানে আইনত নিষেধ নাই।আমি ধুমপান করি না তাই খাই না।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
শিবের প্রসাদে ভিন্ন ভিন্ন রুপ আছে। এখানে এক ধরনের শরবতের কথা বলা হয়েছে। যাকে ভাং বলা হয় সম্ভবতো। ধুম বা গঞ্জিকা পানের কথা এখানে বলা হয়নি।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৫৫

কামাল৮০ বলেছেন: ছবি দেখে মন্তব্য।এই সমস্যা দুর হবে না।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
হু, কি আর করার।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: এই জিনিসের গন্ধ আমার একদম সহ্য হয় না ।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনিও সম্ভবতো কামাল ৮০ সাহেবের মতো পোস্টের লেখা না পড়েই মন্তব্য করেছেন।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: পড়ে ও ছবি দেখে তো বুঝলাম এটা গাজা! ভুল হল কি?

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
গাজা তো অবশ্যই তবে এর ভিন্ন ভিন্ন রুপ আছে। এখানে এক ধরনের শরবতের কথা বলা হয়েছে। যাকে ভাং বলা হয় সম্ভবতো। ধুম বা গঞ্জিকা পানের কথা এখানে বলা হয়নি। ফলে গন্ধের বিষয়ও নেই।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:১১

অপু তানভীর বলেছেন: লেখা পড়ে আমার খানিকটা মনে হল যে কোন গাঁজাখোর গাঁজা কে অতি মহান করে উপস্থাপন করেছে। খানিকটা রম্য করে। তবে গাজা যে শরবত আকারে ব্যবহার করা যায় এই তথ্য জানা ছিল না। ভং খেলেও কি নেশা হয়?
আমি অবশ্য পাতা দেখে মন্তব্যটা করেছি।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনার মন্তব্য দেখেই মনে হয়েছে আপনি পাতা দেখেই করেছেন।
ভং এর শরবত অতি বিখ্যাতো জিনিস ভারতে। হলিতে প্রচুর খাওয়া (পান) হয়। বিশেষ প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়। বেশ নাকি উপাদেয় এবং বেশে আলাদা একটা ভাব এসে যায়। বেশী খেলে বেগতিক অবস্থাও হতে পারে।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কবিরাজী বিষয়টি দেখতে পারেন।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনার কোনো রোগ থাকলে জানায়েন।
সর্ব রোগে চিকিৎসা দেওয়া হবে। ;)

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৫২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিশ্রী দূর্গন্ধ ক্যামনে যে খায়!

০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
শরবতেও বিশ্রী দূর্গন্ধ?
নাকি আপনিও পোস্ট না পড়েই বাকিদের মতো শুধু ছবি দেখে মন্তব্য করেছেন?

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ৩০/৩৫ বছর আগে আমাদের এক বন্ধুর বাড়ীর ছাদে এই গাছ আমি প্রথম দেখেছিলাম। বন্ধু নিজেই এই গাছের সেবক ছিলেন।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি কয়েকবার বন্ধুদের কাছ থেকে বীজ এনে চারা করার চেষ্টা করেছি। হয় নি।

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৫১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না না আমি ধুমপানের কথা বলেছি।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সিগারেটের গন্ধ আসলেই জঘন্য।

১২| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০৫

রায়হান চৌঃ বলেছেন: ১৯৮৫ সালের আগে ও বাংলাদেশে গাঁজা উন্মক্ত ছিল। যখন এটা ব্যন্ড করা হয় তার পর বাজারে নতুন মাদক ভারতীয় ফ্যন্সিডিল আসে, ভারত বাংলাদেশের সীমানায় ৫০ হাজারের ও বেশী এর ফ্যক্টরি তৈরি করে এবং এর সাপলাই দেয়, বাংলাদেশ সরকার এটা বন্ধ করতে পারেনাই। ১৪ টাকার ফন্সিডিল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায় ও বিক্রয় হয়। এবার টাকার অংক টা মেলাবেন কি না ভেবে দেখুন।

এবার আসেন এমফ্যটামিল / খ্রষ্টালম্যথ / আইস বা ইয়াবা..... মোটামোটি ২০০৫/৬ থেকে বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, বাংলাদেশ বছরে ২ হাজার কোটি টাকার ও বেশি টাকায় এটা কিনে থাকে..... স্বদিচ্ছা বা অপারগতা এর ফলাফল, বাংলাদেশ এটা বন্ধ করতে পারে নাই।

তবে এ গুলো পুরতন যুগের, নতুন মাদক হলো "এল এস ডি, ডি এম টি, ফ্লাক্কা আরো অনেক। বাংলাদেশ এটা বন্ধ করতে পারবে না বা স্বদিচ্ছা নেই বলে ই সম্বব হচ্ছে না। মাদকের বাজার টা তৈরি হয়েছে শুধু মাত্র গাঁজা বন্দ করার কারনে।

আমি বলি...
সময়ের প্রয়োজনে, লিথাল ডোজ এবং অর্থনৈতিক বিবেচনায় "গাঁজা" উন্মক্ত করে উচিত। পৃথিবির বহু দেশে এটা কে উন্মক্ত করে দিয়েছে। রিসেন্টলি থাইল্যন্ডে ও উন্মক্ত করা হয়ছে, আপনারা জানেন কি না জানি না এমফ্যটামিল / খ্রষ্টালম্যথ / আইস বা ইয়াবা এটার একমাত্র উৎপাদক ছিল থাইল্যন্ড। থাইল্যন্ড এটা উৎপাদন বন্দ করতেই গাঁজা কে উন্মক্ত করেছে। আমার মতে সিগারেট, তামাক, মদ জাতীয় যা কিছু আছে সব স্ট্রিকলি আমদানি বন্ধ করে গাঁজা উন্মক্ত করে দেয়া উচিত। ফলাফল ? অর্থনীতির একটা রেভুলেশন ঘটবে বাংলাদেশে।
ভালো থকবেন।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পড়ে চমৎকিত হলাম!!
গাঁজা সম্ভবতো এরশাদ চাচা এসে নিষিদ্ধ করেছে।
আপনার মন্তব্য থেকে আরো কিছু মারাত্মক মাদকের কথা জানা গেলো।
বাংলাদেশের সরকারকে ইদানিং মদের বিষয়ে কিছুটা নমনীয় হওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
আগামীতে হয়তো গাঁজার বিষয়েও নমনীয় হবে।

যদিও উপরের লেখাটি গাঁজা নিয়ে নয়, বরং ভাং এর শরবত নিয়ে।

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: খাবো না খোবো না। মরে গেলেও খাবো না।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কি খেবেন না?

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই জিনিস দিয়া শরবতও বানানো যায়

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
হে
ভাং এর শরবত। খুবই বিখ্যাত। ইন্ডিয়ায় হলিতে এটি একটি বিশেষ পানিয়।

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

রায়হান চৌঃ বলেছেন:
জ্বী........ ব্রিটিশ টোবাকো অনেক চেষ্টা করে ও যখন বাজার দখল নিতে পারছিল না, এরা দেখলো বাংলাদেশ থেকে টাকা বাহির হচ্ছে না, তখন ই এরশাদ চাচা কে দিয়ে মাদকের তালিকায় এনে এটা নিষিদ্ধ করিয়েছে।

গাঁজা / ভাং ভাইভাই :) খুব বেশি পার্থক্য এখন পর্যন্ত কোন ডকুমেন্টে দেখিনাই।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
গাঁজা বলতে আমরা সাধারণতো বিড়ি-সিগারেটের মতো অথবা কলকিতে দিয়ে ধূমপান বুঝি।
আর ভাং হচ্ছে একটি শরবত। যাতে অনেক অনেক গুলি উপাদান থাকে, সেই উপাদানের একটি হচ্ছে গাঁজা পাতা।

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: এটা ভাং । শরবতে চলে বেশি । আমাদের তরুন বয়েসে দুধ মালাই আইস্ক্রিমে খেয়েছি । পুরাই বিলা করে দেয় । খুব ঘুম হয় । ১২ নম্বর মন্তব্যে রায়হান চৌ একদম সব ফাস করে দিয়েছেন । বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ব্রিটিশ , পাকিস্তানের মত সব শহরে আবগারি দোকান চালু ছিল । ৮ আনায় এক পুরিয়া গাজা আর ২ টাকায় আফিম পাওয়া যেত । একজন জেনারেল রাষ্ট্রের পাছা কিভাবে মেরেছিলেন তা ১২ নম্বরে রায়হান বলেছেন । আউরবেদিক কায়দায় ভাঙের ব্যাবহার আমি দেশে ও চীনে পেয়েছি । ভাং উত্তেজনা পরিহারে আর মন মেজাজ ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে । এর ওষধি গুন অনেক ।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
আবগারি দোকানে তোলা হিসাবে গাঁজা বিক্রির কথা আমিও শুনেছি। তাছাড়া মৃত্যঞ্জয়সঞ্জবিন না কি যেনো একটির নাম শুনেছি- সিরাপ জাতীয় বস্তু সম্ভবতো। আফিমের কথা শুনেছি।

নওগাঁয় গাঁজা সোসাইটি অনেক স্থাপনা এখনো রয়ে গেছে পরিত্যাক্ত হয়ে।

আমি যখনই বলি, মদ আর বিয়ার সহজলভ্য ও বৈধ করে দেয়াই ফেন্সিডিল-ইয়াবা ইত্যাদি আধুনিক ও মারাত্মক মাদক থেকে যুব সমাজকে মুক্ত করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায়, তখন অনেকেই দেখি সহমত প্রকাশ করে।

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হিন্দি সিনেমা যারা দেখে তাদের কে আর এর মাহাত্ম্য বর্ণনা কোরবান দরকার নেই মোটেও !
আমার প্রবাস জীবনে হোলি পার্টি তে এর ব্যবহার ও দেখেছি।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি হঠাত এক হলির দিন কলকাতে ছিলাম।
কিন্তু সেখানে পরিচিত কেউ না থাকায় এই মহার্গবস্তু চেখে দেখার সুযোগ হয়নি।
হিন্দি সিনেমার কথা ভালো বলেছেন, বিশেষ করে ডন সিনেমা দেখলে সব খুললাম খুল্লা বুঝা যাবে।

১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা দেখতে।

০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি কি খাবেন না সেটাতো বললেন না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.