২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যকাদ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই গাছ সাধারণত নদীর ধারে হয়, অথবা বর্ষায় জল আসে এমন উঁচু জমির ধারে জন্মে। কেউ এই গাছ লাগায় না, এমনি এমনি হয়। এই ফল মানুষ বা কোনো প্রাণী খায় না। বাচ্চাদের খেলার অনুসঙ্গ। ফলের মাঝ বরাবর একটি কাঠি ঢুকিয়ে নিলে লাটিমের মতো ঘোরানো যায়।

এই গাছের সবচেয়ে আশ্চর্য বিষয় হচ্ছে। এদের পুরুষ ও নারী গাছ আলাদা আলাদা। শীতের পরে পুরুষ গাছে একটাও পাতা থাকে না। কিছুদিন পরে পাতাহীন গাছ ঝুরি ঝুরি ছোট ছোট ফুলে ফুলে ভরে যায়। অন্য দিকে নারী গাছে ফুল দেখা যায় না। কিছুদিন পরে দেখা যায় নারী গাছে গুটিগুটি ফলে ভরে গেছে। প্রচুর ফল হয়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমরা লাটিম বানাতাম বেশী।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য ও পোস্টে প্লাসের জন্য।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুটকি দিয়ে কলার মোচা কখনো খাইনি। তবে আমার প্রিয় তালিকায় আছে কলার মোচার ভাজি। ঐটি হলে আর কিছু লাগে না।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
১ ও ২ পিটুলি, একই জিনিস।

আপনি যে গাছটির কথা বলছেন সেটি হচ্ছে বরুণ বা বন্যা গাছ। দইল্লা, বইন্যা ইত্যাদি নানান নামে সেটিকে ডাকা হয়। গাছটি চমৎকার সাদা ফুল ফুটে। কদ বেলের মতো বিষাক্ত ফল হয়।
আমি সামুতে অনেক আগে একটি পোস্ট করেছিলাম বরুণ নিয়ে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বইন্যা ফুলের ঘ্রাণ কখনো নেয়া হয় নাই। ফুলটি হিন্দুদের বিশেষ কোন পূজায় যেনো ব্যবহার হয়।

চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় অভিনন্দন জানাই আপনাকে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আশ্রমের পাশে কয়েকটি মেড্ডা গাছ আছে। পুরুষ এবং নারী দুটো গাছই আছে। ছবি দিবোনে একসময়।
আবার যখন ফল হবে তখন বাচ্চাদের নিয়ে যাবো সেগুলি দিয়ে খেলা শিখাতে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি ভর্তাটা খুব একটা পছন্দ করি না। আমার পছন্দ ভাজি। মাঝে মাঝে বাজার থেকে কিনে নিয়ে যাই। এর ভাজি করা মেলা ঝক্কির কাজ বলে কিছুটা ঝাপটা শুনতে হয়।
মানুষ প্রকৃতির অংশ, তবে বিপদজনক অংশ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:০৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কিসের মধ্যে কি, পানতা ভাতে ঘি!!
আপনি কি করে শিওর হলেন যে মৃত্যুর পর মানুষ জীবিত হবে আর প্রকৃতির অন্য কিছু জীবিত হবে না?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনি শিওর যে আল্লাহ অন্য কিছুর কথা বলেন নি?
আল্লাহ কি বলেছেন যে অন্য কিছুরই পূনজন্ম হবে না?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
না জটিল না বিষয়টি। আপনি জটিল ভাবে ভাবছেন।
শুধু মানুষ নয় জ্বীনের কথাও বলা হয়েছে।
মানুষ ও জ্বীন প্রকৃতির অংশ। তবে তারা সৃষ্টির বাকি সব কিছু থেকে আলাদা।
কেনো আলাদা?
মানুষ ও জ্বীন ছাড়া প্রকৃতির আর কোনো কিছুরই স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি নেই।
বলবেন পশুপাখির ইচ্ছা শক্তি আছে।
আছে তবে সেটি শুধু মাত্র প্রবৃত্তির অনুসরণ করে। ভালো মন্দ বিবেচনা করার শক্তি তাদের দেয়া হয়নি। ফলে তাদের পাপ-পূণ্য নেই। যার পাপ-পূণ্য নেই তার বিচার নেই, বিচারের ফলাফল ভোগ কারা প্রশ্নও নেই। অতএব তাদের বিচারের দিনে পুনরুত্থানেরও দরকার নেই। তবে
মানুষ আর জ্বীনে বেলা বিয়ষটি ভিন্ন।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মানব ও জ্বীন জাতি ছাড়াও কিছু প্রাণীকে বিচারের প্রয়োজনে হাজির করা হবে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আবারও আপনি ভুল পথে চিন্তা করছেন।
ওটিকে স্বাধীন ইচ্ছে বলে না, ওটিকে বলে সহজাত প্রবৃত্তি অনুসরণ করা।
ভালো মন্দ, পাপ-পূণ্য বিচার বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ক্ষমতাকে বলে স্বাধীন ইচ্চ্ছা।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৪৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এখানে রাত পৌনে তিনটে বাজে। আমিও ঘুমাতে গেলাম।
ভালো থাকুন।