নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

রক্তকাঞ্চন

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:১৩


অদূরে ফুটেছে নেবু ফুল,
গাছ ভরেছে গোলকচাঁপায়,
কোণের গাছে ধরেছে কাঞ্চন,
কুড়চি-শাখা ফুলের তপস্যায় মহাশ্বেতা।

----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----


২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ। কিশোরগঞ্জের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের একটা মঠ (স্মৃতি মন্দির) দেখে ফিরে আসছি, হঠাৎ করেই গ্রামে পায়েচলা সরু রাস্তায় ধারে চোখে পড়লো বেশ উঁচু একটি গাছের অনেক উপরে ছোট গোলাপি-পার্পেল কালারে কয়েকটি ফুল ফুটে আছে। অনেক বেশী উঁচু হওয়া খুব ভালো ছবি তুলতে পারলাম না। তবে চিনতে পারলাম এটি রক্তকাঞ্চন ফুল।



রক্তকাঞ্চন
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, পাকারি, রক্তপুষ্পক, লালকাঞ্চন
Common Name : Orchid tree, Camel's foot tree, Kachnar, Mountain ebony, Red flowered bauhinia, Napoleon's hat, Paper mulberry, Poor man's orchid, Variegated orchid tree.
Scientific Name : Bauhinia variegata


নানান ধরনের কাঞ্চন ফুল দেখতে পাওয়া যায়। রং, আকার, ধরনের বিবেচনায় তাদের সংখ্যা একেবারে কম নয়। তবে আমাদের বাংলাদেশে সাধারণত তিন ধরনের কাঞ্চনই বেশী দেখা যায়। শ্বেতকাঞ্চন, দেবকাঞ্চন এবং রক্তকাঞ্চন। এদের মধ্যে দেবকাঞ্চন চোখে পড়ে তুলনায় কম, শ্বেতকাঞ্চন এবং রক্তকাঞ্চনের আধিক্যই বেশী। তাছাড়া হাইব্রীড কাঞ্চনও আছে।



রক্তকাঞ্চন এক প্রকারের অলঙ্কারিক বৃক্ষ। এরা ছোট আকারের কষ্ট সহিষ্ণু গাছ। গাছে কাণ্ড ও শাখা-প্রশাখা বেশ শক্ত ও খাটো। তবে মাঝে মধ্যে বেশ বড় আকারের রক্তাঞ্চনের গাছও দেখতে পাওয়া যায়।

রক্তকাঞ্চন পত্রঝরা ভারতীয় প্রজাতির গাছ। শীত ও বসন্তে রক্তকাঞ্চনের অনেক পাতা ঝরে গিয়ে গাছে বেগুনি রঙের সুগন্ধী ফুলে ভরে যায়। যখন পত্রহীন রক্তকাঞ্চন গাছ রক্তিম ফুলে ফুলে গাছ ভরে যায় তখন তা দেখতে অসাধারণ লাগে। যদিও এমন রূপ সব সময় সব গাছে দেখা যায় না। ফুটন্ত ফুলে রূপসী কাঞ্চন গাছ সবার নজর কাড়ে। শাখা-প্রশাখার অগ্রভাগে এক বা একাধিক ফুল ফুটতে দেখা যায়। শীতের শেষে ফুল ফোটা শুরু হয়ে গ্রীষ্মকাল পর্যন্ত গাছে ফুল থাকে। গাছে কয়েক মাস ধরে ফুল ফোটলেও মৌসুমের শুরুতে গাছে বেশি সংখ্যক ফুল ফোটে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন-
ফাল্গুনে বিকশিত
কাঞ্চন ফুল ,
ডালে ডালে পুঞ্জিত
আম্রমুকুল।




রক্তকাঞ্চন ফুল মূলত ঘন মেজেন্টা রঙের। ফুলে বড় বড় পাঁচটি পাপড়ি থাকে। পাঁচটি পাপড়ির ঠিক মাঝের পাপড়িটি অন্যগুলির চেয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম। মাঝের পাপড়িটির গোড়ার দিকে গাঢ় বেগুনি রঙের কারুকার্য থাকে। ফুলের মাঝে কাস্তের মতো বাঁকানো পরাগদণ্ড থাকে। রক্তকাঞ্চন ঘন মেজেন্টা রঙের হলেও এর একটি সাদা রঙের প্রকারভেদও আছে।

ফুল শেষে গাছে ফল হয়। ফল দেখতে শিমের মতো চ্যাপ্টা সবুজ। ফল পরিপক্ক হলে শুকিয়ে ফেটে বীজগুলো চার পাশে ছড়িয়ে পড়ে। বীজ ও ডাল কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়



বসন্তের মাঝামাঝি গাছে নতুন পাতা গজায়। রক্তকাঞ্চন বা যেকোনো কাঞ্চন গাছের পাতা কিন্তু বেশ দেখতে। অন্য যেকোনো গাছের পাতার চেয়ে অনেক বেশী আলাদা হয়। পাতা গুলি হৃদয় আকৃতির মাঝারি সাইজের হয়। পাতা দেখে খুব সহজেই কাঞ্চন গাছ চেনা যায়। তবে সেটি কোন কাঞ্চন তা পাতা দেখে অনুমান করা কঠিন।

অনেকই রক্তকাঞ্চন ফুলকে দেবকাঞ্চনের সাথে মিলেয়ে ফেলে। দুটি আলাদা করার সবচেয়ে সহজ বিষয় হচ্ছে ফুল ফুটার সময়। দেবকাঞ্চন ফুটে হেমন্ত ও শীতে। এই সময় রক্তক্ঞ্চন ফুটে না। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে ফুলের পাপড়ি। দেবকাঞ্চনের পাপড়ি মুক্ত, আর রক্তকাঞ্চনের পাপড়ি একটার উপরে আরেকটি উঠে আসে।



ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০৬/০৩/২০১৭ ইং


=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা)
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,


=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ১৪

রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪, রাতের গোলাপ - ০৫

অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দাদমর্দন-৫, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪

শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি

=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৭, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৮
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৯, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১০, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১২
=================================================================

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:


বন্য গাছ, নাকি মানুষ এই গাছ রোপন করে কোন কারণে?

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এক সময় প্রায় সক গাছই বন্য ছিলো।
- কাঞ্চন গাছ বন্য যেমন আছে, তেমনি মানুষ খুব আদর করেও একে লাগিয়েছে।
- কাঞ্চন গাছ রোপনের একমাত্র কারণ হচ্ছে ফুলের প্রতি প্রেম। অন্য কোনো আর্থিক কারণ এর পিছনে নেই।

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

অপু তানভীর বলেছেন: শেষের ছবিটা আগেও দেখেছি মনে হচ্ছে । আগে কি এই রক্তকাঞ্চন নিয়ে লিখেছিলেন? নাকি সেটা ছিল শেত কাঞ্চন নিয়ে?

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- দেখেছেন। শেষের ছবিটি আগেও দেখেন। পোস্টে এবং মন্তব্যেও হয়তো।
- রক্তকাঞ্চন এবং দেবকাঞ্চন নিয়ে আগেও লিখেছি। শ্বেতকাঞ্চন নিয়ে এখনো লেখা হয়নি।
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ফুলগুলো বেশ সুন্দর। সাধারণের চোখে রক্তকাঞ্চন আর দেবকাঞ্চন ফুলের পার্থক্য ধরা পড়বে খুব কমই।

আপনাকে আজ একটা প্রশ্ন করি : আপনার প্রিয়তম ফুল কোনটি, এবং কেন?

আমাকে এ প্রশ্ন করলে আমার কোনো সোজা উত্তর নাই, কারণ আমি কখনো ভাবি নি প্রিয় ফুল নিয়ে। কিন্তু আপনাকে প্রশ্ন করার পর আমি নিজে এখন আমার প্রিয় ফুল কোনটা, তা নিয়ে গবেষণা করবো ভাবছি :)

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ফুলের প্রতি আলাদা মনযোগ না থাকলে সাধারণের চোখে রক্তকাঞ্চন আর দেবকাঞ্চন ফুলের পার্থক্য ধরাতে পারাটা কঠিন। আপনি সঠিক বলেছেন।
- আপনার প্রিয়তম ফুল কোনটি তা আমি কখনো ভাবিনি। ভাবলেও লাভ নেই। সময়, পরিবেশ, প্রাপ্যতা ইত্যাদি নানান কারণে প্রিয়তম ফুল তার স্থান পরিবর্তন করবে। তাছাড়া নির্দিষ্ট একটি ফুলকে কখনোই প্রিয়তম ফুল হিসেবে বাছাই করা সম্ভব হবে বলে মনে করি না। তবে খুব পছন্দের ফুলের একটি তালিকা হয়তো করা যাবে। সেই তালিকায় থাকবে- নাগলিঙ্গম, অশোক, অর্কিড, আকন্দ, কচুরিপানা ফুল, কালো বাদুড় ফুল, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, চন্দ্রপ্রভা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, তারাঝরা, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা, নাগেশ্বর, নীল-পারুল, পপী, পুন্নাগ, ফাল্গুনমঞ্জরী, বরুণ, বড়নখা, ভাট ফুল, মাধবীলতা, মধুমঞ্জরি, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধাচূড়া, রক্তকাঞ্চন, শাপলা, শিউলি, বকুল সহ আরো অনেক।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,



আপনার বেশ কটি পোস্টে মন্তব্য করা হয়নি, খেয়াল করে থাকবেন। কারনটা বলি- আমি ডেক্সটপ চালাই। স্বাচ্ছন্দবোধ করি বলে। কিন্তু হয়েছে কি, হঠাৎ করে বেশ ক'দিন আগে থেকে দেখি ব্লগের অন্যান্য পোস্টের ছবিগুলো দেখা গেলে্ও আপনার পেজের একটা ছবি্ও আসেনা। কারনটা টা যে কি বুঝতে পারছিনে! অন্য পোস্টের ছবি দেখা গেলে আপনারটা ( আগে দেখা গেলে্ও) দেখা যাবেনা কেন ? ছবি ( যা আমাকে মুগ্ধ করে রাখে) ছাড়া আপনার লেখা আধুরা আধুরা লাগে। তাই আপনার বেশ ক'টি পোস্ট দেখা হয়নি, মন্তব্য্ও করা হয়নি। :(
ল্যাপিতে ছবি আসে। তাই বাধ্য হয়ে ল্যাপিটা খুললুম যাতে রক্তকাঞ্চন ফুলগুলি দেখতে পারি।
ল্যাপি খুলে ছবি সহ আপনার লেখা দেখছি আর ডেক্সটপে মন্তব্য লিখছি । হাউ ফানি!!!!!!!!!!

৫নং ছবিটা রংয়ের জৌলুষ নিয়ে অপূর্ব!

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: - এটাতো খুবই দুঃখজনক বিষয় ভাইজান!
- আমার প্রায় সকল পোস্টগুলিই ছবিসর্বস্ব হয়। ছবি না দেখা গেলে পোস্টের কোনো মূল্য নেই।
- নিশ্চয়ই কোনো টেকনিক্যাল সমস্যা আছে।
- কষ্ট করে মন্তব্য করার কারণে আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার ফ্লাওয়ার রিভিউ। রবি ঠাকুরের কবিতাটি দারুণ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
- ফ্লাওয়ার রিভিউ!! ভালো বলেছেন।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই ফুলগুলো এত সুন্দর । আবার পাপড়ি গুলো ঝরে চাদর বিছায় গাছের নিচে অনেক সুন্দর করে দেয়।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.