নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাইব্রিড গোলাপী জবা

১২ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮



জবা আমাদের অতি পরিচিত একটি ফুল। এককালে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে এই জবা ফুলের গাছ দেখতে পাওয়া যেত। বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে এই গাছ থাকতোই। কারণ তাদের বিভিন্ন পূজায় এই জবা ফুল লাগে।

জবা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : জবা কুসুম, জবাপুস্প,জপা, ত্রিসন্ধ্যা, অরুণা, সিতা।
Common Name : Chinese hibiscus, China rose, Hawaiian hibiscus, shoeblackplant ইত্যাদি
Scientific Name : Hibiscus rosa-sinensis



জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, ঝুমকা জবা, জবা কুসুম, মরিচা জবা ইত্যাদি।

জবা ফুল ঠোঙ্গা আকৃতি, পঞ্চমুখি ও থোকা আকারের হয়ে থাকে। এছাড়াও বাভিন্ন ধরনের জবা বিভিন্ন রকমের হয়। কিছু কিছু জবা আছে যেগুলি সম্পূর্ন ভিন্ন রকমের হয়। যেমন ঝুমকা জবা ও মরিচা জবা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। জবা গাছের বিভিন্ন রকমের সংকর প্রজাতি আছে, যাদের ফুলের রঙ সাদা, হলুদ, কমলা, লাল, এমনকি মিশ্রও হতে দেখা যায়।



আজকের এই গোলাপী জবা গুলি হাইব্রীড জাতের জবা। গোলাপী এই গবা গুলির দুই রকমের ৫টি ছবি আজকে রাইলো। প্রথম দুটি জবা একরকমে এবং শেষ তিনটি জন্য জবা আবার অন্য রকমের।।

জবা ফুলে নানান ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে। ফুল, পাপড়ি ও গাছের ছালও ঔষধি গুনসম্পন্ন। চোখ ওঠা রোগ দূর করতে, সর্দি ও কাশিতে, চুলের বৃদ্ধির জন্য, হাতের তালুতে চামড়া উঠা ইত্যাদি রোগের ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে।



এটি একটি চিরসবুজ গুল্ম বা ঝোপ জতীয় গাছ। সাধারণত সাত আট ফুট উচ্চতায় হয় থাকে। এর পাতাগুলি চকচকে ও করাতের মত খাজকাটা হয়। জবা গাছের ডাল বর্ষা কালে স্যাঁত স্যাঁতে মাটিতে রোপন করে সহজেই বংশবিস্তার করা সম্ভব। জবা গাছ আবাদী ও অনাবাদী, বনজ সব ধরনের হয়ে থাক।




=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে

অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,

অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,

বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯

জুল ভার্ন বলেছেন: গোলাপের শতাধিক প্রজাতি আছে। আমার দেখা মতে জবারও ১৫/১৬ টি ভ্যারাইটি আছে। আমার চোখে রক্তজবাই সেরা।

১২ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- জবারও শতাধিক ভ্যরাইটি আছে।
- রক্তবজার, ঝুমকা জবা, লন্ঠন জবা দেখতে ভিন্ন রকম সুন্দর।

২| ১২ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

শায়মা বলেছেন: আমার ছোটবেলায় শুধু লাল আর গোলাপী জবাই দেখেছি। কিন্তু আমার বড়বেলায় আমার বাগানে এনেছি কমলা আর হলুদ জবা। কি যে সুন্দর!!!

১২ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- জবার এখন কালার আর আকারের কোনো শেষ নাই।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ছবি।
আমি জীবনে অনেক ও অনেক রকমের জবা ফুলের ছবি তুলেছি। তার মধ্যে থেকে জীবনে প্রথম জবা ফুলের যে ছবিটা তুলেছি, সেটা আপনাকে দেখাতে চাই।

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ওয়েলকাম ব্যাক। ধন্যবাদ মন্তব্য ও ছবির জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.