নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

গামারি

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১১



২০১৬ সালের মার্চ মাসের সকালে কাধে ছোট একটি ব্যাগ ছুলিয়ে বেড়িয়েছি বাড়ি থেকে। গাজীপুর টাকশাল-শিমুলতলী পথ ধরে রেল লাইনে উঠে পায়ে হেঁটে চলে যাবো রাজেন্দ্রপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত। ভাওয়াল গাজীপুর রেলওয়ে স্টেশনের পরেই হাতের ডানে এটি পত্রহীন নেড়া মাঝারি সাইজের বৃক্ষ নজড়ে পড়লো। নেড়া বলে নজড়ে পরলো তা কিন্তু নয়, বরং নেড়া গাছের কয়েকটি ডালের আগায় কয়েটিকরে হলুদ ফুল ফুটে আছে। ফুল গুলি আমার অচেনা, এর আগে এই ফুল আমি দেখেছি বলে মনে পড়ে না। আবার গাছে তেমন কোনো পাতাও নেই যে পাতা দেখে গাছটিকে চিনবো। অবশ্য পাতা থাকলেও তেমন একটা ভাল হতো না, কারণ আমি পাতা দেখে গাছ খুব একটা চিনতে পারি না। বরং ফুল দেখে গাছ চিনতে সুবিধা হয় আমার জন্য। অতোএব এই ফুল এবং গাছটি আমার অচেনা। গাছটি দেখেই মনে হয়েছে খুব বেশী বয়স নয় তার, তাই হয়তো ফুলও হয়েছে ছাড়া ছাড়া কয়েটি।

কতেক কঠোর তপে, যাগ যজ্ঞ পুজা জপে,
গ্রহদিন গেল নিবড়িয়া।
জনি পূজা বাদ্য নাটে, দশমে গামার কাটে,
নদীতটে জয় জয় দিয়া।
পণ্ডিত পদ্ধতি কাছে, জাগাল গামার গাছে,
গণেশাদে পূজিয়া দেবতা ।
বৃক্ষের বরণ করি, সংষান্ত-শাহিত ধরি,
বান্ধিলো সবায় হাতে সূতা ।
কামারে গামার কাটি, ঘয়ে আসি পরিপাটী,
গাঁধিছে সাম্যাস-কাটি তায়।

----- শ্রীধর্ম্মমঙ্গল - ঘনরাম চক্রবর্তী



এরপরে এই ফুলের দেখা পাই ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নীলকুঠি বাজার নামক স্থানে, পুরনো নীলকারখানার চুল্লি দেখতে গিয়ে। ঠিক রাজপথের পাশেই একটি মাঝারি গাছ, পাতাহীন এবং অনেক গুলি ফুল ফুটেছে। বেশ কিছু হলদে ফুল গাছের তলে ঝরে পরে আছে। হলদে এই ফুলের নাম গামারি। জ্বী ঠিকই পড়েছেন, গামারি গাছের ফুল এটি। ঢাকার হাতিরঝিলে রামপুরার অংশের ফুটঅভার ব্রিজের কোনায় গামারি গাছ আছে, ফুলও ফুটছে বেশ কয়েক বছর ধরে। আর আছে মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে, বেশ কয়েকটি, বেশ বড় বড়, প্রচুর ফুল ফোটে। ঝরা ফুলে গাছের নিজে হলদে আবেশ ছড়িয়ে পরে।

গামারিকে আমরা চিনি কাঠ গাছ হিসেবে। কাঠের আসবাব তৈরিতে সেগুনের পরেই গামারি কাঠের প্রাধান্য। গামারি কাঠ যতই ভালো হোক আমাদের তাতে কোন উৎসাহ নেই। আমাদের উৎসাহ আজ গামারির ফুলে।



কাঠ গাছ হলেও গামারি গাছে কিন্তু বেশ চমৎকার গাঢ় হলদে ফুল ফোটে। ফুলের গোড়ার দিকটা থাকে খয়রি-বাদামী।
গামারির আরো কয়েকটি নাম রয়েছে। তাদের মধ্যে গামার সবচেয়ে বশী পরিচিতো, তাছাড়া গাম্বার, সুভদ্রা, কৃষ্ণবৃন্তা, শ্রীপর্ণী, কম্ভারী, গোপভদ্রা, মধুমতি, সুফলা, মেদেনী, কাশ্মরী, ভ্রমরপ্রিয়া ইত্যাদি নামও শুনতে পাওয়া যায়।



গামারি ফুলে বেশ মধু হয় বলে ভ্রমরের কাছে গামারি ফুলের আকর্ষণ প্রচুর। বসন্তে যখন পত্রহীন গামার গাছে হলদে ফুলে ভরে উঠে তখন ভ্রমরের ছুটে আসে মধু পানে। তাই গামারের আরেক নাম ভ্রমরপ্রিয়া হয়েছে। তবে শুধু ভ্রমর নয় বরং টিয়া আর কাঠবিড়ালিরও খুব প্রিয় এই গামার ফুল। ফুল ফুটলে মিষ্টি গন্ধে মম করে।



বাংলার মত ইরেজিতেও গামারির বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন - Chandahar Tree, Cashmere Tree, Comb Teak, White Teak ইত্যাদি।
গামারির Scientific Name - Gmelina arborea.



গামারি একটি দ্রুত বর্ধনশীল গাছ। লম্বায় এটি ১৫ থেকে ২০ মিটার উঁচু হতে পারে। পত্রমোচী গাছ বলে শীতে সমস্ত পাতা ঝরে যায়। পাতা বড় তাম্বুলাকৃতির হয়। তাম্বুলাকৃতি মানে হচ্ছে কিছুটা পানের মতো দেখতে। গামারি ঔষধিসমৃদ্ধ এক ভেষজ উদ্ভিদ।



ছবি তোলার স্থান ও সময় : বিভিন্ন সময় ছবিগুলি তুলেছি হাতিরঝিল, বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা থেকে।

=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে

অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল শিমুল
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,

অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,

বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



১ম ছবি:

গাছের ডালে একই সাথে ফুল ও ফল দেখছি, ইহার ব্যাখ্যা কি?

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- কোনো ব্যাখ্যা নেই।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৩৩

স্মৃতিভুক বলেছেন: ওয়াও @ সোনাগাজী - বিলিয়ন ডলার কোশ্চেন! আপনার বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্নে আমি মুগ্ধ, স্তম্ভিত, বিহ্বল, পুলকিত ..….ইত্যাদি ইত্যাদি।

কেউ যদি মাথায় "ভবিষ্যৎ-প্রজন্মের (অন্ততপক্ষে: ২৫০ বছর পরের)" অসাধারণ বুদ্ধিসম্পন্ন মস্তিষ্ক ধারণ করেন, শুধুমাত্র তবেই এধরণের প্রশ্ন করতে পারেন।

হে মহান বিজ্ঞানী, কবি, দার্শনিক, মুক্তিযোদ্ধা, ওয়াল স্ট্রিটের ভুবনখ্যাত ফাইনান্সিয়াল এনালিস্ট ওরফে সবজান্তা শমসের - আমি নিশ্চিত, আপনার মস্তিষ্কের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্ব ভগ্নাংশও যদি আপামর মানবকুল পেতো, পৃথিবী আজ হতে বিজ্ঞানে, দর্শনে ইত্যাদিতে হাজার বছর এগিয়ে যেত।

আপনার তুলনা শুধুই আপনি, ধরে-কাছে থাকলে হয়তো পদাঘাত থুক্কু পদধূলি নিতাম।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সোনা সাহেব বড়ই বিচক্ষণ বিশ্লেষক।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৫২

স্মৃতিভুক বলেছেন: @ জলদস্যু, আপনার তোলা ছবিগুলি ভালো লেগেছে। আমি যেখানে থাকি, এর আসে-পাশেই বেশ কয়েকটা সুবিখ্যাত ভ্যালি আছে। স্প্রিং চলে এসেছে, আর ক'দিন পরেই হাজার রকমের বুনো-ফুলে, পাখিতে আর প্রাণীতে উপত্যকাগুলি পৃথিবীর বাইরের কোনো জায়গার রূপ নেবে।

আপনার মতো ছবি তুলতে পারলে হয়তোবা পোস্ট করা হতো।

ধন্যবাদ।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনি ছবি তুলুন। ফুলের ছবি, প্রকৃতির ছবি, সব সময়ই ভালো হয়। আমাদের দেখার সুযোগ হোক।

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:১১

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি একজন ভালো পর্যবেক্ষক।পথচলতে সবকিছু মনোযোগ দিয়ে দেখেন।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ঠিক তার উলটো। আমি কোনো একটি জিনিসর দিকে লখ্য করলে অন্য বাকি সকল জিনিস মিস করে যাই।

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

সোনালি কাবিন বলেছেন: ছবি অলওয়েজ ফাটাফাটি হয় আপনার ।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- তেমন কিছু না। আমি শুধু স্মৃতি ধরে রাখার জন্যই ছবি তুলি।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩

সোনালি কাবিন বলেছেন: স্মৃতিভুক বলেছেন: ওয়াও @ সোনাগাজী - বিলিয়ন ডলার কোশ্চেন! আপনার বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্নে আমি মুগ্ধ, স্তম্ভিত, বিহ্বল, পুলকিত ..….ইত্যাদি ইত্যাদি।

কেউ যদি মাথায় "ভবিষ্যৎ-প্রজন্মের (অন্ততপক্ষে: ২৫০ বছর পরের)" অসাধারণ বুদ্ধিসম্পন্ন মস্তিষ্ক ধারণ করেন, শুধুমাত্র তবেই এধরণের প্রশ্ন করতে পারেন।

হে মহান বিজ্ঞানী, কবি, দার্শনিক, মুক্তিযোদ্ধা, ওয়াল স্ট্রিটের ভুবনখ্যাত ফাইনান্সিয়াল এনালিস্ট ওরফে সবজান্তা শমসের - আমি নিশ্চিত, আপনার মস্তিষ্কের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্ব ভগ্নাংশও যদি আপামর মানবকুল পেতো, পৃথিবী আজ হতে বিজ্ঞানে, দর্শনে ইত্যাদিতে হাজার বছর এগিয়ে যেত।

আপনার তুলনা শুধুই আপনি, ধরে-কাছে থাকলে হয়তো পদাঘাত থুক্কু পদধূলি নিতাম।

# মন্তব্য পড়ে :-B :-B

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ;)

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: গামারি কাঠ চিনি। এই কাঠ দিয়েই ঘরের দরজার পাল্লা করেছি। কন্তু গামারি ফুল আজ প্রথম দেখলাম।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমি শুধু গামারি ফুল চিনি। ফুল ছাড়া গাছ দেখলে হয়তো চিনবো না। কাঠ চেনারতো প্রশ্নই আসে না।

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭

অধীতি বলেছেন: এটা ছোট বেলায় দেখেছি বোধয়। সিডরের পরে বনজঙ্গল উজাড় হয়ে গেছে। এখন আর দেখা যায় না।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সিডর গাছেদের অনেক ক্ষতি করেছিলো। আমি গিয়ে ছিলাম সুন্দরবন। দেখেছি সেখানে সিডরের তান্ডবের ফলাফল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.