নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জংলি টগর

১৮ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০



টগর
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কাঠমল্লিকা, কাঠমালতি, দুধফুল, চাঁদনী, কড়ি, সাদা ফুল।
Common Name : Crape jasmine, Carnation of India, Chandni, Moonbeam, Pinwheel Flower, East India Rosebay, Nero's Crown.
Scientific Name : Tabernaemontana divaricata

টগর ফুলের গাছ বহুকাল আগে থেকে বাড়ির আঙ্গিনা ও বাগান সাজানোর জন্য লাগাণো হয়ে আসছে গ্রামে থেকে শহর পর্যন্ত সবখানে। টগর একটি সুন্দর আকৃতির চিরহরিৎ গুল্ম। এরা সাধারণত ২ থেকে ৬ ফুট পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। চারা অবস্থা থেকেই গাছের অনেকগুলি শাখা মাটির প্রায় সমান্তরালে চারিদিকে বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে গাছটি বড় হয়ে উঠলে ছেটে দিলে সুন্দর আকর্ষণীয় আকার দেয়া সম্ভব হয়।



সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার কবিতায় লিখেছেন-
ফুটে উঠলো একটি দুটি টগর
কন্ঠে মুক্তো- মালা
মরি মরি
তোমরা আজ সকালবেলার প্রসণ্নতা
এক মুহূর্তে শিশির ভেজা আলো
নর্মছলে তোমরা অন্সীরী।
‘কী সুন্দর ঐ টগর ফুল দুটো-
খোঁপায় গুঁজবো আমি!’
প্রাক-যুবতী বারান্দার প্রান্তে এসে আঁখি তুললো-
সদ্য ভোর, বিরল হওয়া, ঠান্ডা রোদ
সাংকেতিক পাখির ডাক, উপত্যকায় নির্জনতা
আমি বেতের ইজিচেয়ারে অলস।
ফুলের থেকে চোখ ফিরিয়ে নারীর দিকে
চোখই জানে চোখের মায়া দৃষ্টি জানে সৃষ্টির পূর্ণতা
একটি চাবি যেমন বহু বন্দী মুক্তি,
চাবির মতন
একপলকের চেয়ে দেখা
কললো আমায়ঃ
নারী যতই রূপসী হোক, এই মুহূর্তে মুকুটহীনা।

চেয়ার ছেড়ে উঠে, বারান্দা থেকে নেমে
টগর গছের পাশে দাঁড়িয়ে
আমি হাত বড়িয়েছি
হাত থেমে রইলো শূন্যে
পৃথিবী কাঁপে না, তবু কখনো কখনো মানুষের
ভূমিকম্পন হয়
এত বাতাস, তবু দীর্ঘশ্বাস নিতে ইচ্ছা হয় না
ভূবনময় এই মোহিনী আলোর মধ্যে দুলে ওঠে বিষণ্নতা
হাত থেমে রইলো শূন্যে
টগর গাছের পাশে হলুদ সাপ
চোখে চোখ, হিম সম্ভাষণ
কী তথ্য এনেছো তুমি, প্রহরী?
হলুদ সাপ সকালের মূর্তিমতী স্তব্ধতাকে ভেঙে
সেই ভাঙা গলায়
বলে উঠলো;
ঘূর্ণী জলের পাশে একদিন দেখে নিও
মুকের ছায়ায় রোদ্র-ভ্রমরীর খেলা!



চিরসবুজ টগর বাংলাদেশে এসেছে ক্রান্তীয় আমেরিকা অঞ্চল থেকে। এটি এশিয়া, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা এবং সমুদ্রিক দ্বীপপুঞ্জগুলিতে দেখতে পাওয়া যায়। সারা পৃথিবীতে সম্ভবতো ৪০ প্রজাতির টগর আছে

টগরের চারা করা হয় সাধারণত কলম করে। তাছাড়া বর্ষাকালে ডাল কেটে মাটিতে পুতে রাখলেও চারা হয়ে যায়। টগর সমতলের গাছ হলেও পাহাড়েও এদের বেশ দেখতে পাওয়া যায়। এরা সমতল ও পাহাড় দুই যায়গাতেই বেশ মানান সই।

কোনো যত্ন ছাড়াই ঝোপঝাড়ে, পথের ধারে, জঙ্গলে, বাঁশ ঝারে টগর ফুল এমনিতেই জন্মে থাকে। সে এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য হতো যখন গ্রামের নির্জন পথের দুপাশে জঙ্গল ও ঝোপঝাড়ের মধ্যে জংলি টগর তার ডালি সাজিয়ে বসতো। জংলি টগর সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিয়ে নিজের সৌন্দর্যের শুভ্রতা ছড়াতো সাদা সাদা ফুলে। মূলতো যে প্রজাতির টগর বনে জঙ্গলে জন্মাতে দেখা যায় তাকেই "জংলি টগর" বলে।

শীতকালে কম হলেও প্রায় সারা বছরই টগর গাছে ফোটে ফুল, তবে বসন্তে ফুলের পরিমান বেড়ে যায় অনেক বেশী। ফুল গন্ধহীন ও সুগন্ধীযুক্ত উভয়ই হতে পারে।



যাই আসি তারি মাঝখান দিয়ে
সকালে বিকালে।
আনমনে দেখি শিউলিগাছে কুঁড়ি ধরেছে,
টগর গেছে ফুলে ছেয়ে।

----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----


চোখের দেখায় টগরকে মোটা দাগে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়।
একটি হচ্ছে একক টগর। একক টগর ফুলে পাপড়ি সংখ্যা থাকে পাঁচটি। সাধারণত একক টগরের কোনো সুগন্ধ থাকে না।
একক টগরের আরেকটি রূপ হচ্ছে জংলি টগর। জংলি টগরের এক একটি ডালে প্রতিদিন প্রায় ১২ থেকে ১৫ টি ফুল ফুটে।
একক টগরের অন্য আরেকটি প্রজাতি এখন খুব চোখে পরে শহরের শৌখিন বাগানে, বাড়ির সামনের লনে, টবে। সেটিকে চাইনিজ টগর বলা হচ্ছে। জংলি টগরের মিনি সংকরণ বলা চলে একে।


অন্য আরেকটি হচ্ছে থোকা টগর। থোকা টগরকে বড় টগরও বলা হয়। এই টগরের পাপড়ির সংখ্যা দুই স্তর মিলিয়ে অনেকগুলি থাকে। থোকা টগরের আছে মিষ্টি সুগন্ধি। এই সুগন্ধি মৌমাছি, প্রজাপতি ইত্যাদি পতঙ্গকে আকৃষ্ট করে সহজেই। গাছের পাতা একটু বড়। এরা বড় আকারের গুল্ম, কখনও বৃক্ষসম হয়ে উঠে। বড় টগর গাছে ছোট পাখিরা সন্ধ্যার পরে আশ্রয় নেয়।



গলে টগর মালা কাদের ডাগর মেয়ে
যেন রূপের সাগর চলে উজান বেয়ে॥
তার সুডোল তনু নিটোল বাহুর পরে
চাঁদের আলো যেন পিছ্‌লে পড়ে
ও কি বিজলি পরী এলো মেঘ পাসরি’
চাঁদ ভুলে যায় লোকে তার নয়নে চেয়ে॥

----- কাজী নজরুল ইসলাম -----


টগরের কাণ্ড বা ডাল ভাঙ্গলে দুধের মতো সাদা কষ বের হয় বলে অথবা দুধ সাদা ফুলের রং এর কারণে কোনো কোনো এলাকায় এটিকে "দুধফুল" বলে ডাকে। টগর গাছের পাতা বা ডাল ছিঁড়লে যেহেতু সাদা দুধের মতো কষ বের হয় সেহেতু একে "ক্ষীরী বৃক্ষ" বলা যায়।

গ্রামের ছোট শিশুরা টগর গাছ থেকে ফুল ছিঁড়ে খেলা করে। ফুল থেকে ফল হয় এবং এই টগরের ফল পেঁকে গেলে ফেঁটে যায়। ফলের ভিতরে থাকে লাল রং এর প্রলেপ ও লাল রং এর ৩ থেকে ৬টি বীজ। গ্রামের মেয়েরা এই লাল রং তাদের ঠোট রাঙ্গাতে ব্যবহার করে।

সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা টগর ফুল তাদের পূজায় ব্যবহার করে থাকেন।

টগরের মূল ও শেকড় ওষুধী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শেকড় তেতো ও কটু স্বাদের। এতে কৃমি ও চুলকানি দূর হয়। টগরের কাঁচা ডাল চিবালে দাঁতের ব্যথা সারে।

বেল ফুল এনে দাও চাই না বকুল
চাই না হেনা, আনো আমের মুকুল।।
গোলাপ বড় গরবী এনে দাও করবী
চাইতে যূথী আন টগর — কি ভুল।।

----- কাজী নজরুল ইসলাম -----




তথ্য সূত্র : উইকিপিডিয়া, অন্তর্জাল।
ছবি ও বর্ণনা : নিজ।

=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে

অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কালো বাসক, কালো বাদুড় ফুল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা, হাইব্রিড ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
টগর, ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল, ভ্রমরপ্রিয়া
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল শিমুল
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,

অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,

বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের বাসার সামনে একটা টগর গাছ আছে। বিজয় বাবু সে ফুল সংগ্রহ করে পুজা করে।

১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার এলাকায় একসময় এই জংলি টগরের গাছ ছিলো বাঁশ ঝারে। এখন নেই।
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

স্মৃতিভুক বলেছেন: ছিলেন কোথায় এতদিন, জলদস্যু!

ছোটবেলায় এই ফুলটা দেখেছি, কিন্তু নাম জানতাম না কিংবা ভুলে গেছি। মস্তিষ্ক শুধু এই ফুল নিয়ে ছোট্টবেলার একটা স্মৃতিই ধরে রেখেছে তা হলো ফুলের বোঁটা ছিড়ে গন্ধ নেয়ার চেষ্টা, যা একদমই ভালো লাগেনি। ধন্যবাদ আপনাকে, মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।

হুমায়ুন আহমেদের কোনো এক গল্প কিংবা উপন্যাসের একটা ছেলে-চরিত্রের নাম ছিল টগর। অদ্ভুত ব্যাপার, অন্য কিছুই মনে করতে পারছি না, কিন্তু সেই কবে পড়া গল্পের 'টগর' চরিত্রের যে বিষন্ন ছবি একেঁছিলাম, তা মনে করতে পারছি।

১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- প্রতি দিনই ব্লগে এসছি, দেখেছি তবে তেমন ভাবে কোনো পোস্ট পড়ার সুযোগ হয়নি। একটু কাজের চাপে ছিলাম।
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
- টগর নামটি হুমায়ুন আহমেদ ব্যবহার করেছে মনে পড়লে, তবে গল্পের অংশ আমারও মনে পড়ছে না।

৩| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি তো এই ফুলের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম; লাস্ট কবে, কোথায় দেখেছিলাম ঠিক মনে করতে পারছি না।

১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এখনো চোখে পড়ে, গ্রামের দিকে বেশ আছে এখনো।

৪| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: টগর শব্দটার সাথে প্রথম পরিচিত হই ১ম শ্রেণির বাংলা 'সবুজ সাথী' বইয়ে। শব্দ শেখা ও বানান শেখা অংশে ঝড়, খড়, টগর, দৌলতপুর, ইত্যাদি নানান ভাবে শব্দগুলো সাজানো ছিল একেক পৃষ্ঠায়। বাস্তবে টগর দেখেছি কিনা জানি না। ফুলের নাম নিয়ে তত আগ্রহ না থাকায় নামও তেমন জানা হয় নাই :(

এক জায়গায় মূলত বানানটা চোখে ঠেকলো। তার পরের লাইনেই 'সারা' বছর-এর জায়গায় 'সারা' বাদ পড়ে গেছে মনে হয় :)

ভালো বর্ণনামূলক পোস্ট।

১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে বিচ্যুতিটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য। আমি শুধরে নিয়েছি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যও। ভালো থাকবেন।

৫| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জগতারন বলেছেন:
Nice!
Like!!

১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- Thank you

৬| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: স্কুলে পড়ার সময় পাশের বাড়ি থেকে একটা ডাল কেটে এনে লাগিয়েছিলাম, সেখান থেকেই দারুন ডালপালা ওয়ালা গাছ হয়েছিল। প্রচুর ফুল ধরতো, দেখতেও বেশ সুন্দর লাগতো, তবে আমি যে ফুলের কথা বলছি সে ফুলে কোন গন্ধ ছিল না। বড় বোনের কাছ থেকে জেনেছিলাম এই ফুলের নাম তাঁরা ফুল। তার মানে সেটাই ছিল আপনার বর্ণিত "জংলি টগর"!

১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- হে, এটিকে তারা ফুল বলে কেউ কেউ। এই ফুলে গন্ধ থাকে না, আপনি সঠিক বলেছেন। তবে এর অন্য প্রজাতীতে আবার গন্ধ থাকে।
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৭| ১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:০৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


জংলি টগর আঙ্গিনায় লাগিয়ে নিশ্চিন্তে থাকা যাবে।

১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- তা থাকা যেতে পারে।

৮| ১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: ইটা কি জংলি টগর! হরহামেশা দেখি।
আমি ভেবেছিলাম বাঁকা-তারা ফুল :)

১৯ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এটিকে তারা ফুল নামেও ডাকে কেউ কেউ। জংলি টগরটা পোশাকি নাম।

৯| ১৯ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ কয়েকদিন আপনার কোনো খোঁজ খবর নেই।
আপনার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলাম ফেসবুকে। খুঁজে পাইনি।

১৯ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- প্রতি দিনই ব্লগে এসছি, দেখেছি তবে তেমন ভাবে কোনো পোস্ট পড়ার সুযোগ হয়নি। একটু কাজের চাপে ছিলাম।
- https://www.facebook.com/saroare.shohen
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১০| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১:২৬

চারাগাছ বলেছেন:
আপনার শৈশব স্মৃতিচারণ কবে পাবো?
নাকি পাবো না?

২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- প্রতিযোগীতা শেষ হলে পাবেন।

১১| ২১ শে মে, ২০২৩ ভোর ৬:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


জংলি টগর হলেও দেখতে এরা খুবই সুন্দর ।
ছবি সুন্দর হয়েছে ।

ফেলে আসা আমার শৈশব
পোষ্টে থাকা ছবিগুলি আপনি দেখতে পাননি বলেছেন ।
সে পোষ্টে মন্তব্যের ঘরে তাদের ছবি একটু ভিন্ন ভাবে
ছোট করে দিয়েছি । একটু কষ্ট করে দেখে সেখানে
বলে আসলে আমি সে গুলিকে এডিট করে
দেয়ার প্রয়াশ নিব ।

শুভেচ্ছা রইল


২১ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
- আপনার পোস্টের মন্তব্যের ঘরের ছবিগুলি দেখে এসেছি। কষ্ট করার জন্য আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ২১ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

শাওন আহমাদ বলেছেন: আমাদের বাসায় টগর ও থোকা টগর দুটোই আছে, এই টগর কে আমি কাঠবেলী নামে চিনি।

২১ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- টগরকে কাঠমল্লিকা, কাঠমালতি বলেও ডাকা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.