নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুলের নাম গামারি

৩০ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৩১



২০১৬ সালের মার্চ মাসের সকালে কাধে ছোট একটি ব্যাগ ঝুলিয়ে বেড়িয়েছি বাড়ি থেকে। গাজীপুর টাকশাল-শিমুলতলী পথ ধরে রেল লাইনে উঠে পায়ে হেঁটে চলে যাবো রাজেন্দ্রপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত। ভাওয়াল গাজীপুর রেলওয়ে স্টেশনের পরেই হাতের ডানে এটি পত্রহীন নেড়া মাঝারি সাইজের বৃক্ষ নজরে পরলো। নেড়া বলে নজরে পরলো তা কিন্তু নয়, বরং নেড়া গাছের কয়েকটি ডালের আগায় কয়েটি করে হলুদ ফুল ফুটে আছে। ফুল গুলি আমার অচেনা, এর আগে এই ফুল আমি দেখেছি বলে মনে পড়ে না। আবার গাছে তেমন কোনো পাতাও নেই যে পাতা দেখে গাছটিকে চিনবো। অবশ্য পাতা থাকলেও তেমন একটা লাভ হতো না, কারণ আমি পাতা দেখে গাছ খুব একটা চিনতে পারি না। বরং ফুল দেখে গাছ চিনতে সুবিধা হয় আমার জন্য। অতএব এই ফুল এবং গাছটি আমার অচেনা। গাছটি দেখেই মনে হয়েছে খুব বেশী বয়স নয় তার, তাই হয়তো ফুলও হয়েছে ছাড়া ছাড়া কয়েটি।

কতেক কঠোর তপে, যাগ যজ্ঞ পুজা জপে,
গ্রহদিন গেল নিবড়িয়া।
জনি পূজা বাদ্য নাটে, দশমে গামার কাটে,
নদীতটে জয় জয় দিয়া।
পণ্ডিত পদ্ধতি কাছে, জাগাল গামার গাছে,
গণেশাদে পূজিয়া দেবতা ।
বৃক্ষের বরণ করি, সংষান্ত-শাহিত ধরি,
বান্ধিলো সবায় হাতে সূতা ।
কামারে গামার কাটি, ঘয়ে আসি পরিপাটী,
গাঁধিছে সাম্যাস-কাটি তায়।

----- শ্রীধর্ম্মমঙ্গল - ঘনরাম চক্রবর্তী



এরপরে এই ফুলের দেখা পাই ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নীলকুঠি বাজার নামক স্থানে, পুরনো নীল কারখানার চুল্লি দেখতে গিয়ে। ঠিক রাজপথের পাশেই একটি মাঝারি গাছ, পাতাহীন এবং অনেক গুলি ফুল ফুটেছে। বেশ কিছু হলদে ফুল গাছের তলে ঝরে পরে আছে। হলদে এই ফুলের নাম গামারি। জ্বী ঠিকই পড়েছেন, গামারি গাছের ফুল এটি। ঢাকার হাতিরঝিলে রামপুরার অংশের ফুট অভার ব্রিজের কোনায় গামারি গাছ আছে, ফুলও ফুটছে বেশ কয়েক বছর ধরে। আর আছে মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে, বেশ কয়েকটি, বেশ বড় বড়, প্রচুর ফুল ফোটে। ঝরা ফুলে গাছের নিজে হলদে আবেশ ছড়িয়ে পরে।

গামারিকে আমরা চিনি কাঠ গাছ হিসেবে। কাঠের আসবাব তৈরিতে সেগুনের পরেই গামারি কাঠের প্রাধান্য। গামারি কাঠ যতই ভালো হোক আমাদের তাতে কোন উৎসাহ নেই। আমাদের উৎসাহ আজ গামারির ফুলে।



কাঠ গাছ হলেও গামারি গাছে কিন্তু বেশ চমৎকার গাঢ় হলদে ফুল ফোটে। ফুলের গোড়ার দিকটা থাকে খয়রি-বাদামী।
গামারির আরো কয়েকটি নাম রয়েছে। তাদের মধ্যে গামার সবচেয়ে বশী পরিচিতো, তাছাড়া গাম্বার, সুভদ্রা, কৃষ্ণবৃন্তা, শ্রীপর্ণী, কম্ভারী, গোপভদ্রা, মধুমতি, সুফলা, মেদেনী, কাশ্মরী, ভ্রমরপ্রিয়া ইত্যাদি নামও শুনতে পাওয়া যায়।



গামারি ফুলে বেশ মধু হয় বলে ভ্রমরের কাছে গামারি ফুলের আকর্ষণ প্রচুর। বসন্তে যখন পত্রহীন গামার গাছে হলদে ফুলে ভরে উঠে তখন ভ্রমরের ছুটে আসে মধু পানে। তাই গামারের আরেক নাম ভ্রমরপ্রিয়া হয়েছে। তবে শুধু ভ্রমর নয় বরং টিয়া আর কাঠবিড়ালিরও খুব প্রিয় এই গামার ফুল। ফুল ফুটলে মিষ্টি গন্ধে মম করে।



বাংলার মত ইরেজিতেও গামারির বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন - Chandahar Tree, Cashmere Tree, Comb Teak, White Teak ইত্যাদি।
গামারির Scientific Name - Gmelina arborea.



গামারি একটি দ্রুত বর্ধনশীল গাছ। লম্বায় এটি ১৫ থেকে ২০ মিটার উঁচু হতে পারে। পত্রমোচী গাছ বলে শীতে সমস্ত পাতা ঝরে যায়। পাতা বড় তাম্বুলাকৃতির হয়। তাম্বুলাকৃতি মানে হচ্ছে কিছুটা পানের মতো দেখতে। গামারি ঔষধিসমৃদ্ধ এক ভেষজ উদ্ভিদ।



ছবি তোলার স্থান ও সময় : বিভিন্ন সময় ছবিগুলি তুলেছি হাতিরঝিল, বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা থেকে।
তথ্য সূত্র : বাংলাপিডিয়া, উইকিপিডিয়া, অন্তর্জাল।
ছবি ও বর্ণনা : নিজ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮

নজসু বলেছেন:



আমি প্রথম পরিচিত হলাম।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।

৩০ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- মন্তব্য আর পোস্টে প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ প্রিয় নজসু ভাই।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: গাজীপুরের শিমুলতলি আমি গিয়েছি। সুন্দর গ্রাম। টাকশাল দেখেছি। কিন্তু ভিতরে ঢুকার নিয়ম নাই।
শিমুলতলি বাজারে মিষ্টি খেয়েছি। পুরো এলাকা হেটে বেড়িয়েছি।

গামারি ফুল দেখলাম।
আমাদের ঘরের দরজা গুলো গামারি কাঠ দিয়েই বানানো হয়েছে। আর চৌকাঠ হলো কড়ই। শিল কড়ই।

৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- টাকশালে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ। টাকশাল এরিয়ার ভিতরে একটি স্কুল আছে। বিশেষ অনুমতিতে সেই স্কুল ডর্যন্ত যাওয়া যায়। আমি একবার টাকশালের সেই স্কুলের ভিতরে যাওয়ার বিশেষ অনুমতি পেয়েছিলাম দূর্লভ পারুল ফুলের ছবিতোলার জন্য।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: কালকে অনেকর হাতে একখন্ড কাঁঠ দেখলাম।এই গুলি কি গামারি না গজারি।

৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমি গতকাল ভোর ৫টা বাড়ি থেকে বেরিয়ে চলে গেছি ফেনীতে। সারাদিন ফেনী আর ছাগলনাইয়ার পুরানা স্থাপনা দেখে বাড়িতে ফিরেছি রাতের প্রায় ১২টার সময়। তাই কাঠ দেখার সুযোগ আমার হয় নাই।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:২০

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: এই গাছের ফুলের যে এত মিষ্টি ঘ্রাণ হতে পারে আমি কখনো ভাবতেই পারিনি। একবার মাঝরাতে ওয়াশরুমে গেলাম, চারদিকে মিষ্টি গন্ধে ভরে আছে, একে তো বিশাল ওয়াশরুম, পরপর এত্তগুলা আয়না তার উপর এমন ঘ্রাণ, পারলে তখনই ভৌ দৌড় দি। শুধু ভাবতেছিলাম এখানে তো ফুল গাছ নেই ঘ্রাণ আসে কোথায় থেকে, পরে দেখলাম বিশাল বড় গাছের ডালে এই ফুল, এখন নাম জানলাম গামারি ফুল।

৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার এলাকায় ছিলো একটা ছাতিম গাছ। গাছটি রাস্তা থেকে সেইভাবে চোখে পড়তো না। ছাতিম ফুল ফুটলে রাতে সেই পথে রিক্সায় করে যাওয়ার সময় তীব্রঘুণে অবাক হতাম। পথের মাঝে কোনো ফুলের ঘ্রাণ হতে পারে তা কল্পনাতেই আসতো না। ভাবতাম কোনো ক্যামিকেলের গন্ধ হয়তো। পরে যখন সামনে একটি বাড়ি ভেঙ্গে ফেলা হলো তখন বুঝলাম আসল রহস্যটা।

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



প্রায় দুই শতাধিক বছর আগের মঙ্গল কাব্যযুগের মহাকবি ঘনরাম চক্রবর্তীর ধর্মমঙ্গল মহাকাব্যের পঞ্চম সর্গের
শালে ভর পালা ( যেখানে রাজা হরিশচন্দ্রের রাণী রঞ্জাবতির সস্তান অভিলাসে গনেশ বন্ধনা/পুজার তরে
কানন হতে গামারী কাটিয়া পুজা দিতে বলা হয়েছে ) হতে মুল্যবান কবিতাংশ তুলে ধরেছেন ।
বুঝা যায় গামারি কথা বলতে গিয়ে এর ইতিহাস ও এর সাহিত্যিক ঐতিহ্যের দিকটি নিয়ে আপনাকে বেশ গবেশনা
করতে হয়েছে । বিষয়টি অনেক অনেক প্রসংসার দাবীদার ।

আপনার এই পোষ্টের কল্যানে সংগ্রহে থাকা মহাকবি ঘনরামের ধর্ম্মমঙ্গল মহাকাব্যটি আবারো একটু পড়ার
প্রয়োজনীয়তা বোধ করি । সারা বেলা কেটে যায় মহাকাব্যটি পাঠে । মহাকাব্যটির সেই পালার সংস্লিষ্ট টিকা
হতে জানা যায় যে পুজার দশম দিনে গামারি কাঠ কাটা ধর্ম্মের সন্নাসীদের জন্য একটি উৎসব । পন্ডিতের
নিয়ম আনুযায়ী পুজার তরে গামার বৃক্ষকে প্রথমে ররণ করে নিতে হয় , সকলের হাতে সুতা বাঁধতে হয় ।
বনের সৌন্দর্য ও তার ফুলের সৌরভ নিয়ে গর্বিত গামারী সেই মধ্যযুগেই কবি সাহিত্যিকদের দৃষ্টি আকর্ষন
করেছিল ও গাছটি যে পুজার নৈবদ্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে তা জেনে অবিভুত হয়েছি ।

মনে পরে ১৯৮১ সনের প্রথম দিককার একটি কথা । আমি তখন কৃষি ও বন সন্ত্রনালয়াধীন একটি প্রকল্পে
কর্মরত ছিলাম । সে সময় আমার একজন সহকর্মী ( যিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকারের একজন জেষ্ট সচিব
হিসাবে অবসরে যান )এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বাংলাদেশী অলোকচিত্রশিল্পী ও উদ্ভিদ বিজ্ঞানী. নওয়াজেশ
আহমেদ ট্রেনে করে একসাথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ যাচ্ছিলাম । ট্রেনটি ভাওয়াল গাজীপুর ষ্টেশন ছাড়তেই
রেল লাইনের দুদিকে শালবন । সময়টি ছিল বসন্তকাল । সে সময়. নওয়াজেশ শাল বনের গাছ গাছালী নিয়ে
অনেক চমকপ্রদ কথা শুনাচ্ছিলেন। হঠাত করে প্রায় শিমুল ফুলের মত দেখায় একটি গাছে ফুটে থাকা ফুলের দিকে
আমাদের দৃষ্টি আকর্ষন করে তিনি জানালেন সেটি গামারী গাছের ফুল , ফুলের সৌরভ ভোমরদের আকর্ষন করে ।
তিনি ফুলটির বেশ কিছু নামের কথাও বলেছিলেন । নামগুলি ভুলেই গিয়েছিলাম এখন আপনার পোষ্টে গামারি
এবং এ ফুলের বিবিধ নামগুলি দেখে মনে পড়ে গেল , নামগুলি ফুলটির মতই সুন্দর ।

গামারী গাছের বিস্তারিত পরিচিতি, কাহিনী ও সুন্দর সুন্দর ছবি উস্থাপন করে অমাদের জানার পরিধিকে বিস্তৃত
করতে সহায়তা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।

৩১ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- চমৎকার এই মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
- পুজার দশম দিনে গামারি কাঠ কাটা ধর্ম্মের সন্নাসীদের জন্য একটি উৎসব । পন্ডিতের
নিয়ম আনুযায়ী পুজার তরে গামার বৃক্ষকে প্রথমে ররণ করে নিতে হয় , সকলের হাতে সুতা বাঁধতে হয় ।
বনের সৌন্দর্য ও তার ফুলের সৌরভ নিয়ে গর্বিত গামারী সেই মধ্যযুগেই কবি সাহিত্যিকদের দৃষ্টি আকর্ষন
করেছিল ও গাছটি যে পুজার নৈবদ্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে তা জেনে অবিভুত হয়েছি ।

আমাদের সাথে এই প্রায় লপ্ত তথ্যটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই আবারও।
- আপনার মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করে গাছ-পালা-ফুল নিয়ে লিখতে।

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ ভোর ৪:৩০

সোহানী বলেছেন: এ ফুল দেখেছি বলে মনে করতে পারছি না। ধন্যবাদ পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য।

৩১ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- গাছটি শহরে খুব বেশী দেখা মেলে না বলেই হয়তো আপনার চোখে পরেনি।

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমি অফিসে আসার সময় রাস্তার ওপাশে বাউন্ডারি ওয়ালের ভিতর এই গাছটি দেখতে পাই, ফুল দেখে চিনতে পারিনি। আজ বুঝলাম এটা গামার ফুল ছিল। ধন্যবাদ ভাই পোস্টের জন্য।

৩১ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- স্বাগতম আপনিকে, গাছটি আপনাকে চিনিয়ে দিতে পেরেছি জেনে আমি আনন্দিত।

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যাক আপনার এই পোস্ট পড়ে, ফুল দেখে ও মন্তব্য পড়ে ৬ লাইন কবিতাও লিখে ফেললাম বাকিটা পরে সম্পন্ন করবো:

কেন আমাকেই ছিনিয়ে আনতে হবে আকাশের ওপার থেকে নক্ষত্রের মালা
মধু মঞ্জুরী লতায় লেপ্টে থাকা সন্ধ্যার অন্ধকার উপভোগ না করে; পোহাতে হবে
জুতার তলা ক্ষয় করে একটি চাকরী জুটাতে না পারার ব্যর্থতায় অক্ষম জ্বালা।

কেন আমাকেই খুঁজে আনতে হবে শাল বনে পূজার দশম দিনে গামারের কাট
হলুদিয়া ফুল যার ছড়ায় সুবাস; আকুলিয়া মধু পান করে কাঠবিড়ালী, ভ্রমর আর টিয়া
মেহেদিতে কবে রাঙাবো পিয়ার হাত ধূসর হয়ে আসে স্বপ্ন কেবল ফুল সজ্জার খাট।

৩১ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- অসাধারন, খুবই ভালো লেগেছে কবিতাখানি। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে কবিতাটি এখাএ শেয়ার করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.