নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বর্গের নন্দনকাননের শ্বেতশুভ্র ফুল কুর্চি

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১


কুর্চি
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কুরচি, কুড়চী, কূটজ, কোটী, ইন্দ্রযব, ইন্দ্রজৌ, বৎসক, বৃক্ষক, কলিঙ্গ, প্রাবৃষ্য, শক্রিভুরুহ, শত্রুপাদপ, সংগ্রাহী, পান্ডুরদ্রুম, মহাগন্ধ, মল্লিকাপুষ্প, গিরিমল্লিকা।
Common Name : Bitter Oleander, Easter Tree, Connessi Bark, sentery Rose Bay, Tellicherry Bark
Scientific Name : Holarrhena pubescens

মহাকবি কালীদাস তার মেঘদূ মহাকাব্যতে কুর্চিকে বলেছেন কূটজ -

"স প্রত্যগ্রৈঃ কুটজকুসুমৈঃ কল্পিতার্ঘায তস্মৈ
প্রীতঃ প্রীতিপ্রমুখবচনং স্বাগতং ব্যাজহার .."



আসন্ন শ্রাবণ মাস, দয়িতা জীবন।
কেমনে বাঁচাবে, তাই, করিল মনন।।
দূত করি পয়োমুচে দয়িতা সদন।
স্বকীয় কুশল বার্ত্তা করিবে প্রেরণ।।
কুটজ কুসুমে অর্ঘ্য সাজাইয়া ক্ষণে।
মেঘেরে স্বাগত দেয় বিনম্র বচনে।।




কুরচির সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম পরিচয়ের কথা তিনি লিখে গেছেন এই ভাবে -
অনেককাল পূর্বে শিলাইদহ থেকে কলকাতায় আসছিলেম। কুষ্টিয়া স্টেশনঘরের পিছনের দেয়ালঘেঁষা এক কুরচিগাছ চোখে পড়ল। সমস্ত গাছটি ফুলের ঐশ্বর্যে মহিমান্বিত। চারি দিকে হাটবাজার; এক দিকে রেলের লাইন, অন্য দিকে গোরুর গাড়ির ভিড়, বাতাস ধুলোয় নিবিড়। এমন অজায়গায় পি. ডব্লু. ডি-র স্বরচিত প্রাচীরের গায়ে ঠেস দিয়ে এই একটি কুরচিগাছ তার সমস্ত শক্তিতে বসন্তের জয়ঘোষণা করছে-- উপেক্ষিত বসন্তের প্রতি তার অভিবাদন সমস্ত হট্টগোলের উপরে যাতে ছাড়িয়ে ওঠে এই যেন তার প্রাণপণ চেষ্টা। কুরচির সঙ্গে এই আমার প্রথম পরিচয়।

সেই শুরু, এরপরে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার অনেক অনেক কবিতায় কুর্চির বন্দনা করেছেন।



ভ্রমর পদ্মকে ভুলে কুর্চির প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল। সে অপরাধে অপরাধী হয় কুর্চি। অপরাধ তার আরও ছিল। স্বর্গের নন্দনকাননে শ্বেতশুভ্র ফুলের প্রতীক ছিল কুর্চি। কুরচি আন্দোলিত হত নৃত্যরতা অপ্সরীর মণিবন্ধে। এক বেদেনী তাকে চুরি করে নিয়ে আসে পৃথিবীতে। কুর্চির এই কাহিনী নিয়ে মস্ত একটি কাব্য রচনা করেছেন রবীবাবু -

কুরচি, তোমার লাগি পদ্মেরে ভুলেছে অন্যমনা
যে ভ্রমর, শুনি নাকি তারে কবি করেছে ভর্ৎসনা।
আমি সেই ভ্রমরের দলে। তুমি আভিজাত্যহীনা,
নামের গৌরবহারা; শ্বেতভুজা ভারতীয় বীণা
তোমারে করে নি অভ্যর্থনা অলংকারঝংকারিত
কাব্যের মন্দিরে। তবু সেথা তব স্থান অবারিত,
বিশ্বলক্ষ্মী করেছেন নিমন্ত্রণ যে প্রাঙ্গণতলে
প্রসাদচিহ্নিত তাঁর নিত্যকার অতিথির দলে।
আমি কবি লজ্জা পাই কবির অন্যায় অবিচারে
হে সুন্দরী। শাস্ত্রদৃষ্টি দিয়ে তারা দেখেছে তোমারে,
রসদৃষ্টি দিয়ে নহে; শুভদৃষ্টি কোনো সুলগনে
ঘটিতে পারে নি তাই, ঔদাস্যের মোহ-আবরণে
রহিলে কুণ্ঠিত হয়ে।

তোমারে দেখেছি সেই কবে
নগরে হাটের ধারে, জনতার নিত্যকলরবে,
ইঁটকাঠপাথরের শাসনের সংকীর্ণ আড়ালে,
প্রাচীরের বহিঃপ্রান্তে। সূর্যপানে চাহিয়া দাঁড়ালে
সকরুণ অভিমানে; সহসা পড়েছে যেন মনে
একদিন ছিলে যবে মহেন্দ্রের নন্দনকাননে
পারিজাতমঞ্জরির লীলার সঙ্গিনীরূপ ধরি
চিরবসন্তের স্বর্গে, ইন্দ্রাণীর সাজাতে কবরী;
অপ্সরীর নৃত্যলোল মণিবন্ধে কঙ্কণবন্ধনে
পেতে দোল তালে তালে; পুর্ণিমার অমল চন্দনে
মাখা হয়ে নিঃশ্বসিতে চন্দ্রমার বক্ষোহার-'পরে।
অদুরে কঙ্কররুক্ষ লৌহপথে কঠোর ঘর্ঘরে
চলেছে আগ্নেয়রথ, পণ্যভারে কম্পিত ধরায়
ঔদ্ধত্য বিস্তারি বেগে; কটাক্ষে কেহ না ফিরে চায়
অর্থমূল্যহীন তোমা-পানে, হে তুমি দেবের প্রিয়া,
স্বর্গের দুলালী। যবে নাটমন্দিরের পথ দিয়া
বেসুর অসুর চলে, সেইক্ষণে তুমি একাকিনী
দক্ষিণবায়ুর ছন্দে বাজায়েছ সুগন্ধ-কিঙ্কিণী
বসন্তবন্দনানৃত্যে-- অবজ্ঞিয়া অন্ধ অবজ্ঞারে,
ঐশ্বর্যের ছদ্মবেশী ধূলির দুঃসহ অহংকারে
হানিয়া মধুর হাস্য; শাখায় শাখায় উচ্ছ্বসিত
ক্লান্তিহীন সৌন্দর্যের আত্মহারা অজস্র অমৃত
করেছে নিঃশব্দ নিবেদন।

মোর মুগ্ধ চিত্তময়
সেইদিন অকস্মাৎ আমার প্রথম পরিচয়
তোমা-সাথে। অনাদৃত বসন্তের আবাহন গীতে
প্রণমিয়া উপেক্ষিতা, শুভক্ষণে কৃতজ্ঞ এ চিতে
পদার্পিলে অক্ষয় গৌরবে। সেইক্ষণে জানিলাম,
হে আত্মবিস্মৃত তুমি, ধরাতলে সত্য তব নাম
সকলেই ভুলে গেছে , সে নাম প্রকাশ নাহি পায়
চিকিৎসাশাস্ত্রের গ্রন্থে, পণ্ডিতের পুঁথির পাতায়;
গ্রামের গাথার ছন্দে সে নাম হয় নি আজও লেখা,
গানে পায় নাই সুর। সে নাম কেবল জানে একা
আকাশের সূর্যদেব, তিনি তাঁর আলোকবীণায়
সে নামে ঝংকার দেন, সেই সুর ধুলিরে চিনায়
অপূর্ব ঐশ্বর্য তার; সে সুরে গোপন বার্তা জানি
সন্ধানী বসন্ত হাসে। স্বর্গ হতে চুরি করে আনি
এ ধরা, বেদের মেয়ে, তোরে রাখে কুটির-কানাচে
কটুনামে লুকাইয়া, হঠাৎ পড়িস ধরা পাছে।
পণ্যের কর্কশধ্বনি এ নামে কদর্য আবরণ
রচিয়াছে; তাই তোরে দেবী ভারতীর পদ্মবন
মানে নি স্বজাতি বলে, ছন্দ তোরে করে পরিহার--
তা বলে হবে কি ক্ষুণ্ন কিছুমাত্র তোর শুচিতার।
সূর্যের আলোর ভাষা আমি কবি কিছু কিছু চিনি,
কুরচি, পড়েছ ধরা, তুমিই রবির আদরিণী।




কুর্চির আদি নিবাস ভারতবর্ষে। এটি হিমালয়ে ১৫০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এরা মাঝারি আকৃতির বৃক্ষ। এদের কাণ্ড সরল, অজস্র ঊর্ধ্বমুখী এলোমেলো শাখায় আর পাতায় প্রায় ঝোপালো গাছ। কুর্চি পত্রঝরা বৃক্ষ, শীতে পাতা ঝরে পত্রহীন হয়ে পরে কুর্চির ডালগুলি। ফাল্গুনের শেষভাগে ছাড়া ছাড়া ভাবে গুচ্ছে গুচ্ছে সাদা কুর্চি ফুল ফুটতে শুরু করে। গ্রীষ্মব্যাপী গাছে ফুল থাকে। বসন্তে নিষ্পত্র কুর্চির ডালে ডালে শোভা পায় তুষারধবল ফুল। আর তারপরেই গ্রীষ্মে সবুজ পাতার সাথে লুকোচুরি করে মিলে মিশে মায়াবী রূপে আকর্ষিত করে পথিককে। কুর্চি দীর্ঘস্থায়ী প্রস্ফূটনে জানান দিতে থাকে নিজের অস্তিত্ব। সেটি আরো প্রখর হয় সন্ধ্যায় কুড়চির সুগন্ধি যখন ছড়িয়ে পরে। কুর্চি ফুলের ২ থেকে ৩ সেন্টিমিটার লম্বা পাঁচটি করে সাদা পাপড়ি থাকে।



কুর্চি আয়ুর্বেদের একটি ঔষধি গাছ। কুর্চি গাছের বাকল, ফুল, ফল, বীজ, পাতার নানান ঔষধী গুণ রয়েছে। আমাশয়, রক্তদোষে, বাত, অর্শ্ব, একজিমা, সর্পদংশন, বিছার কামড় ইত্যাদিতে ঔষধ হিসেবে ব্যবহার গাছের বিভিন্ন অংশ। কুর্চির কাঠ বেশ নরম। এই নরম কাঠ থেকে পুতুল এবং নানা খেলনা তৈরি করা হতো এক সময়।

ছবি ও বর্ননা : নিজ
ছবি তোলার স্থান : কার্জন হল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৪/২০১৮ ইং



=================================================================


আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে

অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কালো বাসক, কালো বাদুড় ফুল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, ক্যাসিয়া রেনিজেরা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা, হাইব্রিড ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
টগর, জংলি টগর, ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীলাতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল, ভ্রমরপ্রিয়া
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল, মূলাপাতা
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল শিমুল
শটি ফুল, শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,

অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,

বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

জনারণ্যে একজন বলেছেন: ফ্রাইডে নাইট - মধ্যরাত পর্যন্ত বাইরে কাটিয়ে বাসায় এসেই চোখে পড়লো গতানুগতিকের ভিড়ে আপনার অন্যরকম এই পোস্ট।

‘কুর্চি'- এই ফুলের/শব্দের সাথে আমার প্রথম পরিচয় বুদ্ধদেব গুহ'র কবিতার মাধ্যমে। তারপর শুনলাম শিমুল মুস্তাফার কণ্ঠে অসাধারণ সেই আবৃতি। এখনো শুনি প্রায়'ই - বিশেষ করে লং ড্রাইভ'এ গেলে।

অনেক ধন্যবাদ, জলদস্যু - পথে-প্রান্তরে-একাকী-নির্জনে যখনি এই কবিতা আবার শুনবো, হয়তো আপনার কথা মনে পড়বে।

ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বুদ্ধদেব গুহের মাধুকরী উপন্যাসটি সবচেয়ে বেশী সময় নিয়ে পড়া উপন্যাস আমার। প্রতি দিন কয়েক বার তিন-চার পাতা তিন-চার পাতা করে ধীরে ধীরে পড়ে শেষ করেছিলাম সেটি।

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




ফুল ও লতাপাতার উপর আপনার কাছে কি বই আছে?

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- তেমন কোনো হার্ড কপি নেই। পিডিএফ আছে কিছু।

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার!!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০

মিরোরডডল বলেছেন:




সাদা ফুল মানেই ভালোলাগা।
অপূর্ব!!!

কুর্চি নামটাও সুন্দর।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সাধারনতো সাদা ফুলের চমৎকার সুবাস থাকে, রাতে ফুটে এবং গন্ধ ছড়ায়।
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

:) :) :) :) :) বলেছেন:

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: !:#P

৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: কুর্চি মোট তিনটা কালারের হয়।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সত্যি নাকি? আমার জানা ছিলো না।
- আপনি কোথায় পেয়েছেন এই তথ্য?
- তাদের সম্পর্কে আর কোনো তথ্য বা ছবি কি আছে আপনার কাছে?

৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: কালিদাসকে ভুলেই গিয়েছিলাম।মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- স্বাগতম আপনাকে।

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার যতসব ছবি!

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সরাসরি এই ফুল দেখা হয়নি।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আগে গ্রামের দিকে খুব দেখা যেতো, এখন কমে গেছে। শহরের উদ্যানগুলি কিছু দেখা যায়।

১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
- সত্যি নাকি? আমার জানা ছিলো না।
- আপনি কোথায় পেয়েছেন এই তথ্য?
- তাদের সম্পর্কে আর কোনো তথ্য বা ছবি কি আছে আপনার কাছে?

জ্বী সঠিক তথ্য।
এবং ছবি আমার কাছেই আছে। আমিই তুলেছি। খুজে পেলে ছবি আপনাকে দেখাবো।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ভিন্ন কালারের কুর্চি!!
- আমি সন্দেহ করছি আপনি কাঠ গোলাপকে কুর্চি মনে করে বসে আছে।

১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫২

জুন বলেছেন: কুরচি ফুলের নাম শুনেছি, রবীন্দ্রনাথের কবিতায়ও পড়েছি। কিন্ত আপনার লেখায় আরও অনেক কিছু জানা হলো জলদস্যু।
+

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.