![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন আর মধ্যবর্তী নির্বাচন হবে না। এই সরকারই আগামী পাঁচ বছর দেশ চালাবে। নির্বাচনে না গিয়ে যে ভুল বিএনপি করেছে এর জন্য বিএনপির এখন কপাল চাপড়ানো ছাড়া এর কোন পথ নেই। জামায়াত বিএনপিকে পুরোপুরি ধ্বংশের শেষ প্রান্তে নিয়ে এসেছে। জামায়াত সঙ্গ না ছাড়লে বিএনপির টিকে থাকা দায় হয়ে যাবে।
প্রধানমন্ত্রীকে চীনের অভিনন্দন
তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় ভারত ও রাশিয়ার পর এবার চীন, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থা ইউএনবি জানায়, চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং অভিনন্দন বার্তায় শেখ হাসিনাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় চীনের জনগণ ও আমার পক্ষ থেকে আপনাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’ চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ-চীন ঘনিষ্ঠ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরও বেড়েছে। আমি আপনার প্রতি এ সহযোগিতার হাত বাড়াতে চাই। যাতে বাংলাদেশ-চীন ব্যাপক এবং সমবায় অংশীদারির ধারাবাহিকভাবে একটি নতুন জায়গায় পৌঁছাতে পারে।’
এর আগে গতকাল রোববার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং আজ সোমবার ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিসহ সে দেশের জনতা পার্টির (বিজেপি) জ্যেষ্ঠ নেতা লাল কৃষ্ণ আদভানি ফোন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারকে অভিনন্দন জানান।
Click This Link
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৭
লাতি বলেছেন: নির্বাচন বয়কট করে বি,এন,পি শিশু সুলভ আচারণ করেছে, যা বি,এন,পির জন্য একটি ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দেওলিয়াপনার চিহ্ন হয়ে থাকেবে ।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৭
ভোরের সূর্য বলেছেন: শেখ হাসিনার সরকারের এতই খারাপ অবস্থা যে ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতন দেশের সমর্থনও প্রত্রিকায় ফলাও করে প্রকাশ করতে হয় মানুষকে দেখানোর জন্য।
আর মজার ব্যাপার হচ্ছে যে চীন টেকনিকালি তাদের সরকার প্রধান প্রেসিডেন্ট জিংপিং অভিনন্দন না জানিয়ে চীনের প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানিয়েছে।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১১
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: কূটনৈতিক সমর্থন এই সরকারের জন্য কোন সমস্যা হবার কথা নয়। কারন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার আদায় করতে হবে বাংলাদেশের মানুষকেই। বাংলাদেশের মানুষ যদি সে অধিকার না চায়, তাহলে বাইরের দুনিয়ার কি করার আছে।
বিএনপি যে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা তো প্রমানিত হয়েছে নির্বাচন থেকেই। বিএনপি এই নির্বাচনে অংশ নিলে ২০০৮ এর মত অবস্থা আবার হত। তখন আম ছালা দুটোই যেত। মাত্র দেড় কোটি ভোটার অংশ নিয়েছে (নির্বাচন কমিশনের মতে) অথচ কি মাত্রায় জাল ভোট পড়েছে। প্রকাশ্যে শিশুরা ভোট দিয়েছে কিংবা জাল ভোট দিয়েছে। হাসিনা বলেছেন যে এর চেয়ে খারাপ নির্বাচনও তো গ্রহনযোগ্য হয়েছে। আসলে কথাটি হবে "এর চেয়ে খারাপ নির্বাচন দিয়েও তো হোসনে মোবারক জাতীয় সরকারেরা বহু বছর টিকে ছিলো।"
বাংলাদেশের মানুষকে ঠিক করতে হবে তারা ভোটের অধিকার ফেরত চায় কিনা। নাকি ৫ বছর পরে আবারো ৫ই জানুয়ারী মার্কা নির্বাচন দেখবে। তারা কি ৫ বছর পরে আবারো আওয়ামী লীগকে তিন চতুর্থাংশ আসনে দেখতে চা্য?
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: যারা নির্বাচনের সমর্থন খুজেঁ নির্বাচনের পর্। তা নিজেরা কেমন নীচ তা বলতে হয়না
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮
ক্যাকটাস বলেছেন: Nirlojjo Sheikh hasina jati k kotota niche namasse seta ekdin itihash hoye thakbe
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংসদ সদস্য হওয়ার নির্বাচন।
নির্বাচনে জিতে যদি সংসদে না যায় তাহলে নির্বাচন করে লাভ কি?
২০০৮এর নির্বাচন এজাবৎকালের সবচেয়ে ফেয়ার নির্বাচন,
এরপরও ম্যাডাম ফালতু ফালতু বলে ৫ বছরে মাত্র ৮ দিন উপস্থিত ছিল!
এবার এই সংসদে তাদের টোটাল অনুপস্থিতি খুবএকটা প্রভাব পরবে না।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
রেজা রাজকুমার বলেছেন: বিএনপি এখন কী এজেন্ডা নিয়ে আন্দোলন করবে? সরকারের পতন চাই, এইতো? ম্যাডাম সুযোগ হাতছাড়া !! আর আসবে না। এবার অবসর নিন।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "২০০৮এর নির্বাচন এজাবৎকালের সবচেয়ে ফেয়ার নির্বাচন, "
যদি তাইই হয়ে থাকে তবে সেরকম তত্বাবধায়ক সরকারকে আওয়ামী লীগ বাতিল করল কেন? বোঝাই যাচ্ছে ২০০৮ এর নির্বাচনের যাতে আর পুনরাবৃত্তি না হয় সে কারনেই হাসিনা নিজে এটিকে বাতিল করেছেন। এবার সেরকম সরকার এলে তার অসুবিধা হত।
একদিকে আওয়ামী লীগ বলবে ২০০৮ নির্বাচন সব থেকে ফেয়ার, অন্য দিকে বলবে ২০০৮ এর ক্ষমতাসীনরা যাতে আর না আসে ক্ষমতায় - এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড শুধু আওয়ামী লীগের পুরোনো একদলীয় চেহারাটাকেই প্রকাশ করে।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
BNP - জামাত হবু তত্তাবধায়ক প্রধান চিফজাষ্টিস খাইরুল হককে অনাস্থা জানানোর পর জনাব হক তত্তাবধায়ক প্রধান থাকতে অস্বীকৃতি জানান। অন্য অবঃ বিচারপতিরাও বলে দেন তারাও এপদে যাবেন না।
এতে তত্তাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ভার্চুয়ালি ডেড হয়ে গেছিল বলা যায়।
তার মানে সেই আবার একজন নিরপপেক্ষ লোক খুজে বের করার কাহিনী। একজন মানবে তো আরেকজন মানবেনা। সরকার বিহীন অবস্থায় থাকার মত।
তার মানে তত্তাবধায়ক ব্যাবস্থা থাকলেও বিম্পি-জামাতের ঘারামির কারনে এই তত্তাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা একটি গুরুতর অচলবস্থার ভেতরেই দির্ঘদিন থাকার সম্ভাবনা ছিল। এই অস্থির অনিশ্চিত অবস্থা তত্তাবধায়ক সরকার থাকা না থাকা সমান।
অচলবস্থা দির্ঘদিন থাকলে শুশিলদের দির্ঘদিনের 'মায়নাস ওয়ান' প্ল্যান সাক্সেস হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা।
হাসিনা জেনে শুনে এত বড় গর্থে পরতে চায়নি। দেখলো এই ডেডলক থেকে বের হওয়ার একটাই উপায়, তত্তাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা আগাম বাতিল করা। এতে হাতে থাকবে নিগোসিয়েশন পাওয়ারের অতিরিক্ত একটি মুদ্রা।
মামলা অনেক আগেই ছিল, তা চালু করা হয়। রায়ও হয়ে যায়।
হাসিনা এরপর অন্তর্বতি সরকারের এক সুন্দর প্রস্তাব দিয়েছিল।
উভয় দলের ৪ জন ৪জন মন্ত্রী। মন্ত্রনালয় বিএনপির পছন্দ মত।
এতে বিএনপির ভাল অবস্থান থাকতো নিশ্চয়। জিতেযেতেও পারতো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: হাসিনা সবার সমর্থ পাবে; জামাত ও তারেকের লবিস্টরা সুবিধা করতে পারবে না।