নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাব্য কথা

কাব্য কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাদিসের উপর পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কুফরী

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪১

আল্লাহ তা'য়ালা কোরআন মাজীদে বলেছেন - তোমাদের কি কোরআন ছাড়া অন্য কিতাব আছে?



এখান থেকে স্পষ্ট, কোরআন ছাড়া অন্য কিতাবের উপরে বিশ্বাস স্থাপন কুফরী। নবীজি (সাঃ) এর ইন্তেকালের ২০০ বছর পরে হাদিস লেখা হয়েছে। ১ বছর পরে কে কি বলেছেন সেটা খেয়াল থাকে না কারো সেখানে হাদিসবাদীদের স্মৃতিশক্তি যে কম্পিউটারের গতির চেয়েও প্রখর সেটা জানা ছিলো না। কোনো হাদীসই একশ ভাগ সহীহ না। কারন সব শোনা কথা। আমি শুনেছি বলতে, আমি দেখেছি খাইতে এইসব বলে বলে হাদীস বর্নিত হয়েছে।



নবীর নামে ভয়াবহ সব হাদীস ছড়িয়েছে ইমাম বুখারী সহ আরো হাদিস রচয়িতা। নবী নাকি বলেছেন, জিহাদে শহীদ হলে নাকি ৭২ হূর পরীর সাথে সংগম করতে পারবো। যাদের সাথে সংগমে এত আনন্দ পাওয়া যাবে যে একবার সংগমের সময়কাল ৬০০ বছর।



নাউজুবিল্লাহ।



হাদিস শুধু এক কান দিয়ে শুনবেন আর আরেক কান দিয়ে বের করে দিবেন।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +০/-১

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: নবী নাকি বলেছেন, জিহাদে শহীদ হলে নাকি ৭২ হূর পরীর সাথে সংগম করতে পারবো।


জারজ কুকুরের বাচ্চা!! তুই এইটা বুখারী শরীফের কই পাইছিছ!!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৩

কাব্য কথা বলেছেন: "It was mentioned by Daraj Ibn Abi Hatim, that Abu al-Haytham 'Adullah Ibn Wahb narrated from Abu Sa'id al-Khudhri, who heard the Prophet Muhammad PBUH saying, 'The smallest reward for the people of Heaven is an abode where there are eighty thousand servants and seventy-two houri, over which stands a dome decorated with pearls, aquamarine and ruby, as wide as the distance from al-Jabiyyah to San'a."

- Al-Tirmidhi, Vol. 4, Ch. 21, No. 2687

এটা তিরমিজীর হাদিস। বুখারীর হাদিস দিচ্ছি। অপেক্ষা করেন।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৯

বাগসবানি বলেছেন: হুমম, কঠিন তত্ত্ব দিলেন দেখি ! আচ্ছা আমার একটা প্রশ্ন ছিল এ বিষয়ে ...
আমরা মুসলমানরা সালাম কায়েম করি কেবলামুখি হয়ে । তো বাংলাদেশ থেকে আমরা সাধারণত পুবদিকে সালাত আদায় করি । পৃথিবী গোল হওয়ার দরুণ কেউ যদি পশ্চিম দিক দিয়ে যাত্রা শুরু করে তাহলেও কিন্তু সে কেবলার দিকেই যাবে, একটু সময় বেশি লাগবে আরকি । এখন আমার প্রশ্ন 'কেবলা' কোন দিকে হবে ?

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০০

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: পাঠক, দয়া করে এই ফিতনায় বিশ্বাস করবেন না।
কুরআন আমাদের আদেশ করে এবং হাদিস সেই আদেশ পালনের বর্ননা করে।
কুরআন বলে সালাত আদায় করতে আর হাদিস শেখায় কিভাবে তা করতে হবে।
ইসলামের ব্যাপারে প্রশ্ন থাক্লে কোন সুশিক্ষিত আলেমদের জিগ্যেস করুন। ব্লগ থেকে ইসলাম শেখার চেস্টাও করবেন না।
জাযাকাল্লাহ।

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০২

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: কাদিয়ানী এবং মুশরিকদের প্রতারণা থেকে সাবধান

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩১

কাব্য কথা বলেছেন: ইহুদিদের সবাইকে মেরে ফেলা মুসলিমদের দায়িত্ব এই হাদিস কি সহীহ? এটা ইমাম বুখারীর হাদিস।

Sahih Bukhari, Volume 4, Book 52, Number 176: Narrated

‘Abdullah bin ‘Umar: Allah’s Apostle said, “You Muslims will fight with the Jews till some of them will hide behind stones. The stones will (betray them) saying, ‘O ‘Abdullah (i.e. slave of Allah)! There is a Jew hiding behind me; so kill him.’ “

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১০

পথহারা নাবিক বলেছেন: কুকুর তুই হইলি বিধর্মী!! এইটা সবাই জানে! তুই বাংলা বুখারী শরীফের পৃষ্ঠা নং দে!! হারামী ভুল তথ্য দিয়া তুই বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছিস!!

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১৬

কাব্য কথা বলেছেন: ৭২ নারীর কথা এখানেও লেখা।

Everyone that Allah admits into paradise will be married to 72 women; two of them are houri angels and seventy of his inheritance of the female dwellers of hell. All of them will have libidinous sex organs and he will have an ever-erect penis."

Sunan Ibn Majah, Zuhd , Hadith- 39

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৫১

কাব্য কথা বলেছেন: "Al-Itqan fi Ulum al-Qur'an, p. 351

Each time we sleep with a Houri we find her virgin. Besides, the penis of the Elected never softens. The erection is eternal; the sensation that you feel each time you make love is utterly delicious and out of this world and were you to experience it in this world you would faint. Each chosen one [i.e. Muslim] will marry seventy houris, besides the women he married on earth, and all will have appetizing vaginas

৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:০৮

কাব্য কথা বলেছেন: নবী (সাঃ) এর নাকি সেক্স পাওয়ার ৪০ পুরুষের সমান ছিলো। এইসব কি সব আজে বাজে হাদিস। আপনারাই বলেন, নবী বুঝি আরেকজনকে বলবে আমার সেক্স পাওয়ার ৪০ গুন।। এগুলোতো ব্যাক্তিগত বিষয়। শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে থাকার কথা। উনি সাহাবীদের এটা ক্যানো বলবেন?


Allah's Apostle said, I have been given the power of forty men in sex.

(Mohammad Ibn Saad, al-Tabakat al- Kobra, Dar al-Tahrir, Cairo, 1970, Vol 8, p. 139.)

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২৪

এম এ কাশেম বলেছেন: আমানতু বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহি, ওয়া কুতুবিহি, ওয়া রাসুলিহি, ওয়াল ইয়াও মিল আখিরী ওয়াল ক্বাদরি খায়রীহিওয়া শার্রীহি মিনাল্লাহি তালা ওয়া বাছি বাদাল মাওত।

ইমানের শর্ত ৭ টি

১. আল্লাহর উপর বিশ্বাস
২. নবী (সাঃ) এর উপর বিশ্বাস
৩. আসমানী কিতাব সমুহের উপর বিশ্বাস
৪. শেষ বিচার দিনের উপর বিশ্বাস
৫. তাক্‌দীরের ভাল মন্দ সব আল্লাহর ইচ্ছায় হয় বলিয়া বিশ্বাস।
৬. ফেরেশতাগণের উপর বিশ্বাস।
৭. পুনর্জীবনের উপর বিশ্বাস।

এসবই ইমানের শর্ত, হাদীছ নয়, কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে হাদীছের উপর আমল করিতে হইবে না, তবে হাদীসের মধ্যে অনেক নকল হাদীস আছে যা ইমানের জন্য ক্ষতিকর , তাই হাদীস যখন কোরান ও ইমানের মৌলিক বিষয়ের পরিপন্থি হয় তখন তা বিশ্বাস করা জরূরী
নয়।

কোরান হাদীস সম্পর্কে যদি আপনি বিশেষজ্ঞ না হোন তবে এসব বিষয়ে ব্লগে আলোচনা করিয়া সাধারণ মুসলমানদের মধ্যে ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করা কোন দরকার আছে বলে তো মনে করি না ।

আল্লাহ আমাদের সকলকে ফেতনা থেকে দূরে থাকার তাওফিক দিন।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

কাব্য কথা বলেছেন: আমি চরম হাদিস বিরোধী। কোরানিস্ট বলতে পারেন। আমার কাছে বুখারীর অনেক হাদিস জঙ্গী হাদিস মনে হয়। এগুলোতে সরাসরি সন্ত্রাসকে সাপোর্ট দেয়া হয়েছে। আপনি নিজেই বলেন, সব ইহুদি মারা নাকি মুসলিমদের দায়িত্ব। এটা বুখারীর হাদিস। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কোনো হাদিস হতে পারে?

আরো ভয়াবহ সব হাদিস আছে বুখারীতে। জানি ব্লগ হাদিস-কোরআন শিখার জায়গা না কিন্তু এইসবতো বুখারীতে লেখা এটা তো আর অস্বীকার করতে পারি না। বুখারী আরো লিখেছে, নবী নাকি কয়েকবার পাহাড়ের উপর থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন। জিবরাইল এসে বাঁচিয়েছিলেন প্রতিবার। নাউজুবিল্লাহ।

১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩৪

এম এ কাশেম বলেছেন: সব গুলো হাদীস যে সঠিক হাদীস তা নয় , পরবর্তীতে ইসলামের দুশমনেরা মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য অনেক জাল হাদীস
সৃষ্টি করিয়াছে ।

সুতারাং বিশেষজ্ঞ না হলে এ বিষয়ে বেশী আলোচনা করা উচিৎ বলে মনে করি না, আর উদ্দ্যেশ্য খারাপ হলে ভিন্ন কথা।

১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪৩

দি সুফি বলেছেন: Surely those who guard (against evil) are in a secure place, In gardens and springs;
They shall wear of fine and thick silk, (sitting) face to face; Thus (shall it be), and We will wed them with Houris pure, beautiful ones. --The Qu'ran (44.51-54)


না জেনেশুনে উল্টা-পাল্টা বলা থেকে বিরত থাকুন।
মুহাম্মদ ( সঃ ) এর জাবতীয় কর্মকান্ড এবং কথার সমষ্টিই হচ্ছে হাদিস। আপনি মুহাম্মদ ( সঃ ) এর উপর ঈমান আনবেন, অথচ তার মুখের কথা বিশ্বাস করবেন না - সেটাতো ঈমান আনা হলোনা!
হাদীসের ভিতর থেকে সহীহ-জঈফ বাছাই করে দেখতে হবে, এবং তদনূযায়ী আমলও করতে হবে!

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: দয়া করে পোস্ট সরিয়ে ফেলুন। মুসলিম দের মাঝে ফিতনা ছড়াবেন না।

১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: মুসলিমরা হাদীস নয় বরং সুন্নাহ্‌ অনুসরণ করবে।
সব হাদীস সুন্নাহ্‌ নয়, কিন্তু সব সুন্নাহ হাদীস।

হাদীস বলতে, ফকীহ গণের পরিভাষায় নবী করীম (সঃ) আল্লাহ্‌র রাসূল হিসাবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমুতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাঁকে হাদীস বলা হয়।
কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসূলুল্লাহ (সঃ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তাঁর গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন।

অন্যদিকে সুন্নাহ শব্দটি শুধু অনুসরণ বৈধ কর্যাবলীকে বা হাদীসকে বলা হয়।
উল্লেখ্য নবী করীম (সঃ) - এর সব হাদীস অনুসরণযোগ্য নয়।

হাদীস বিশারদগণের অভিমত অনুযায়ী - রাসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ) - এর নবুওয়াতী জীবন দু'প্রকার।
যথা - ০১. জায়িযুল ইত্তিবা' (অনুসরণ বৈধ)
এবং ০২. হারামুল ইত্তিবা (অনুসরণ অবৈধ)

অনুসরণ বৈধ প্রকারটি মুস্‌তাহাব, সুন্নাহ, ওয়াজিব বা ফরয - এই চতুষ্টয়ের যে কোনো এক পর্যায়ের হয়ে থাকে।
এ জন্য মুস্‌তাহাব, সুন্নাহ, ওয়াজিব বা ফরয হওয়ার আগে ঐ বিষয়টি অবশ্যই বৈধতার স্তরে হতে হবে।
কারণ, কোনো কাজ অবৈধ হয়ে সুন্নাহ, মুস্‌তাহাব ইত্যাদি হতেই পারে না।

অন্যদিকে অনুসরণ অবৈধ দ্বারা রাসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ) - এর খুসূসিয়াত তথা স্বাতন্ত্রসমূহকে বুঝানো হয়ে থাকে।
যেমনঃ একসাথে নয়জন স্ত্রী রাখা, উঠের পিঠে চড়ে তাওয়াফ করা, ইফতার না করে রাতদিন লাগাতার রোযা রাখা
এবং যে সমস্ত বিষয়াদি অনুসরাণ করতে নবী কারীম (সাঃ) নিষেধ করেছেন। উল্লেখ্য, এ জাতীয় বৈশিষ্ট্যাবলীর অনুসরণ করা উম্মতের জন্য বৈধ নয়। হাদীস শব্দটি উক্ত উভয় প্রকার কার্যাবলী নির্দেশ করে ।
কারণ, হাদীসের সংজ্ঞাতে আক্বওয়ালুন নবী ওয়া আফ্‌য়ালুহু ( নবী কারীম (সাঃ) - এর কথামালা এবং কার্যাবলী) শব্দসমূহ উল্লেখ আছে।
যার অর্থ ব্যাপক এবং এতে অনুসরণযোগ্য - অনুসরণ অবৈধ সবই অন্তর্ভুক্ত।

কিন্তু সুন্নাহ শব্দটি শুধু অনুসরণ বৈধ কর্যাবলীকে বলা হয়। সুতরাং নবী কারীম (সাঃ) - এর স্বকীয়তাসমূহ,
যেমন - একসাথে নয়জন সহধর্মিণী রাখা ইত্যাদি যদিও রাসূল (সাঃ) - এর কর্মাবলী হয়ে হাদীস সাব্যস্ত হবে; কিন্তু উম্মতের জন্য আমলের উপযোগী সুন্নাহ্‌ নয়।
কারণ সুন্নাহ্‌ শুধু সেটিই, যেটি আমলের উপযোগী।

সুতরাং সব হাদীস সুন্নাহ্‌ নয়, কিন্তু সব সুন্নাহ হাদীস।
যেহেতু প্রতিটি হাদীস আমলের উপযোগী নয়, আর সন্নাহ্‌ আমলের আমলের উপযোগীতাকে বলা হয়, তাই রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন

"আমি তোমাদের মধ্যে দু'টি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা সে দু'টি আঁকড়ে ধরে থাকবে, পথভ্রষ্ট হবে না- আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সুন্নাহ। "
(মিশকাত, হাদীস: ১৮৬)।

এখানে তাঁর রাসূলের হাদীস বলা হয়নি।

নবী কারীম (সাঃ) আরো বলেছেন,
" তোমরা আমার সুন্নাহ্‌কে এবং সৎপথ প্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরো "
(সুনান আবু দাউদ, কিতাব আস-সুন্নাহ, অধ্যায় ৪২, হাদিস ৪৬০৭ )

এ কারণে আহ্‌লুল হক - কে আহ্‌লুস সুন্নাহ বলা হয়, আহ্‌লুল হাদীস বলা হয় না।
কেননা, প্রতিটি হাদীস আমলের উপযোগী (অনুসরণযোগ্য) নয়। অথচ তথকথিত গায়রে মুকাল্লিদরা
নিজেদের জামায়াতের নাম রেখেছে আহ্‌লুল হাদীস। সুতরাং তাদের এই নাম রাখাই সঠিক হয়নি।
(মুকাদ্দমায়ে তানযীমুল আশ্‌তাত, পৃ. ০৫-০৬)

সুত্রঃ
পত্রিকাঃ মাসিক মদীনা - সেপ্টেম্বর- ২০১৩
প্রবন্ধঃ হাদীস সংকলনের ইতিহাস: একটি সমীক্ষণ
লেখকঃ মাওলানা হাফেজ মুহিউদ্দীন মুহাম্মদ আনিছ
পৃষ্ঠাঃ ৩১

১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: কই থেকে যে এই আবাল গুলা আহে।

কুরআন এবং হাদীস একটি আরেকটির পরিপূরক।



১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ কাব্য কথা :

শুনেছি বহুকাল আগে হিন্দুদের বিয়েতে একটা নিয়ম ছিলো, কেউ যদি কোন মেয়েকে শক্তি বলে ছিনিয়ে নিতে পারে তবে উক্ত ব্যাক্তি সেই মেয়েকে বিয়ে করতে পারবে এবং এতে কেউ বাধা দিতে পারবে না।

এখনকার দিনে কি এটা কেউ চিন্তা করতে পারে?

হিন্দু ধর্মে সতীদহতে নারীদেরকে হিন্দুরা জীবন্ত পুরিয়ে ফেলতো।
অথচ ওই সময়ে সেই নারী সদ্য স্বামী হারিয়ে শোকে সাভাবিক মানসিক অবস্থা হারিয়ে ফেলতো এবং হয়তো সহমরণে যেত।
কিন্তু যদি তার মানসিক অবস্থা সাভাবিক থাকতো তবে সে কখনোই সেটা করতোনা।
কারণ কে আগুনে পুরতে চায়।

অথচ এখনকার হিন্দুরা এই সব হয় অস্বীকার করে নয়ত বইয়ের গল্প মনে কারে।

এখন অন্যরা কি ওগুলো বিস্বাশ করবে নাকি করবে না।

এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লিভ টুগেদার বেড়ে গেছে।
এই ভাবে বাড়তে থাকলে এক সময়ে হয়তো বিয়ে বলে কিছুই থাকবে না।

আর সেই সময়ের মানুষরা হয়তো বলবে হাদীসে বিয়ে আছে সেটা আবার কি জিনিস।
তাই মুসলিমদের উচিত সব সময় হাদীসকে বিশ্বাস করা, এবং খারাপ ভাবে উপস্থাপন না করা।

আপনি যে ধরণের অন্যায় করেছেন। সেটা ঠিক না।

১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ জািহদ২০১০ :

আবাল আপনার মতো সল্প জ্ঞানিরা।

কুরআন এবং হাদীস একটি আরেকটির পরিপূরক। এতে কি কোন সন্দেহ রয়েছে ?

আমি বলেছি মুসলিমরা হাদীসকে বিশ্বাস করবে, তাছাড়া হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা স্বরুপ।

আমি ১৩ নং কমেন্টে বলতে চেয়েছি মুসলিমরা মহানবী (সা : ) এর সকল হাদীসকে অবশ্যই বিশ্বাস করবে, এতে কোন সন্দেহ নেই।

কিন্তু সব হাদীস সুন্নাহ্‌ নয়, কিন্তু সব সুন্নাহ হাদীস।
তাই মুসলিমরা হাদীস নয় বরং সুন্নাহ কে অনুসরণ করবে।

হাদীস আর সুন্নাহের মধ্যে পার্থক্য খুবই সামান্য, তাই এটা বুঝতে হবে।

আপনি আমার ১৩নং কমেন্ট ভালো করে পড়ুন।

১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: স্যরি মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ আমিতো আপনাকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলি নাই। বলছি লেখক গাধাটা কে

১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ বাগসবানি :

উল্টা-পাল্টা না করে কেবলা নির্ধারণের সময় ধ্রুব তারার অবস্থান বিবেচনা করতে হবে।

কাবা ঘর বর্তমানে সৌদি আরবের পবিত্র মক্কায় নগরীর হারাম শরীফে অবস্থিত।
কাবার অক্ষাংশ ২১.৪২০ উত্তর এবং দ্রিঘিমাংশ ৩৯.৮৩০ পূর্ব।

বাংলাদেশ কাবা হতে প্রায় পাঁচ হাজার কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত উত্তর দক্ষিণে প্রায় আটশত কিলোমিটার দীর্ঘ একটি দেশ।

দিক নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রথম যে গলদ হয় সেটা হলো ম্যগনেটিক কম্পাস ব্যাবহার করা।
কারণ পৃথিবীর ভূ-চম্বকীয় উত্তর মেরু এবং ভৌগলিক উত্তর মেরু এক নয়।
ভৌগলিক উত্তর মেরু হলো সঠিক উত্তর মেরু।

তাই ম্যগনেটিক কম্পাস নয় বরংধ্রুব তারার অবস্থান সাপেক্ষেই প্রথমতঃউত্তর দিক নির্ণয় করতে হবে।

অতএব, যে কোনো স্থানের ভৌগলিক স্থানান্ক (অক্ষাংশ এবং দ্রিঘিমাংশ) জেনে উক্ত স্থান থেকে কাবা সংযোগকারী রেখাটি উক্ত স্থানের দ্রাঘিমা রেখা তথা ধ্রুব তারার সাথে কত ডিগ্রি কোণ করবে তা নিরুপণ করে নিলেই উক্ত স্থান থেকে কাবার সঠিক দিক বা কেবলা নির্ণয় করা যাবে।

তাই কেবলা নির্ধারণের সময় ধ্রুব তারার অবস্থান গূরুত্বপূর্ণ।


"নিশ্চয়ই আমি আপনাকে বার বার আকাশের দিকে তাকাতে দেখি। অতএব, অবশ্যই আমি আপনাকে সে কেবলার দিকেই ঘুরিয়ে দেব যাকে আপনি পছন্দ করেন। এখন আপনি মসজিদুল-হারামের দিকে মুখ করুন এবং তোমরা যেখানেই থাক, সেদিকে মুখ কর। যারা আহলে-কিতাব, তারা অবশ্যই জানে যে, এটাই ঠিক পালনকর্তার পক্ষ থেকে। আল্লাহ বেখবর নন, সে সমস্ত কর্ম সম্পর্কে যা তারা করে।
(Al-Baqara 2: 144)"

১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০১

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ জািহদ২০১০ :

আমি আপনার বিষয়ে ভুল বোঝাবুঝির জন্য খুবই দুখিঃত এবং ক্ষামাপ্রার্থী।

২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২১

পথ হারা নাবিক বলেছেন: কিরে কুকুর আবাকে ব্লক মারলি কেন!! শোন পবিত্র কোরআন শরীফে তো নামায কি ভাবে পড়তে হবে তা বলা হয় নাই তাইলে কি নামায আমার যেমনে মন চায় সেম্নে পড়বো!! উত্তর দে!!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪

কাব্য কথা বলেছেন: আবারও ব্লক মারলাম। খোদা হাফেজ। :)

২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

নবীউল করিম বলেছেন: এঁরা যেখান থেকে কোরআন এবং হাদিসের নামে কোট করে, তা এদেরই ওস্তাদদের অত্যন্ত বুদ্ধিমানের মতো করে তইরী করা!

আপনারা যারা আরবি পোড়তে জানেন তাঁরা যদি কোরআন ও হাদিসের বই পড়েন, তবে কথাও ওদের সূত্রর খোঁজ পাবেন না! প্রত্যেকটা হাদিসের বইতেই অনেক জাল হাদিস অনুপ্রবেশ করিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে অনেক আগে থেকেই।

যেমন “পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ”। এটা একটা জ্বাল হাদিস। এখানে ওরা বুদ্ধিমানের মতো “পবিত্রতা” শব্দটার জায়গায় ““পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা “ শব্দ বসিয়ে দিয়েছে! ভাব গত দিক থেকে দুইটা শব্দেরই অর্থ এক মনে হয়। কিন্তু আসলে ইসলামে “পবিত্রতার” সাথে ““পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার” বিশাল পার্থক্য আছে। সঠিক হাদিসটা হচ্ছে “ পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ”।

এই ভাবে শত শত জ্বাল হাদিস ছয়টা স্বীয়া সিত্তার মধ্যে ইঞ্জেক্ট করা হয়েছে। জ্ঞান অর্জনের জন্য চীন দেশে যাবার যে হাদিসটা, সেটাও জ্বাল।

সুতরাং, আপনাদের সবার কাছে আমার তিনটা অনুরধঃ

১) ইন্টারনেটের কনও সূত্র কে বিশ্বাস করবেন না। খুবই অল্প সংখ্যক সাইটই সঠিক। ৯৯.৯৯% জ্বাল! Islamonline.net & islamonline.com authentic site

২) সত্যিই যদি ইসলাম কে জানতে চান এবং মানতে চান তবে আরবির কনও বিকল্প নাই। আরবি শিখেন। আরবি শেখা খুব সোজা। আমি ৩৩ বছর বয়সে এসে যদি শিখতে পারি, আমার আব্বা ৭০ বছর বয়সে এসে যদি শিখতে পারে, তবে আপনারা কেন পারবেন না?

৩) লেখক ও অনুবাদকের কষ্টি বিচার করে ইসলামী বই পড়ুন।

১০ টাকা দামের নামাজ শিক্ষা বই ফুটপাত থেকে কিনে মুসলমান হওয়া কনও ভাবেই সম্ভব না।

মনে রাখবেন দ্বীনই এলেম শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয।

২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ নবীউল করিম :

আপনার কথা শতভাগ ঠিক।
বিষয়টা আমি নিজেও দেখেছি।

২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনাকে শুধু একটা কথা বলার আছে অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী।

২৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: @নবীউল করিম ভাই

আমি আপনার সাথে পুরাপুরি একমত।

২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

যান্ত্রিক বলেছেন: http://www.shodalap.org/bngsadat/24532/


াশা করি ওপরের লেখাতি পড়ে নেবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.