![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুখারী হাদীস ও সিরাত রাসুলুল্লাহ বইতে লেখা আছে কা'ব ইবনে আল আশরাফ নামের এক কবি নবীকে নিয়ে স্যাটায়ার করে কবিতা লিখতো। কুরাইশ গোত্রকে নবীর বিরুদ্ধে যেতে উস্কানী দিতো। নবীকে এই ইহুদী কবির ব্যাপারে জানানো হলে নবী বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কে আছে যে আমার জন্য এই কবিকে হত্যা করবে? একজন বললো সে করবে কিন্তু সে তিন দিন না খেয়ে থাকার কারনে দূর্বল হয়ে পড়ায় হত্যা করার কাজটি করতে পারে নি। নবীজি বললেন, কেনো হত্যা করলে না? লোকটি কারন বললো ও বললো এইবার সে হত্যা করবে তবে কবিকে ঘর থেকে তুলে আনতে হলে মিথ্যা কথা বলে বের করে আনতে হবে। নবী অনুমতি দিলেন। লোকটি মিথ্যা কথা বলে ইহুদী কবিকে ঘর থেকে বের করে এনে হত্যা করলো।
The Prophet asked who would get rid of Ka’ab for him. A Muslim man Muhammad ibn Maslama responded that he would. Sadly, the Muslim who agreed with the Prophet, did not eat for three days (except for that which was required). When this was informed to the Prophet, the Prophet asked him the reason. The man told him that he had taken a responsibility (to kill Ka’ab) which he could not handle. So the Muslim asked the Prophet’s permission to tell lies, or to deceive Ka’ab. The Prophet gave him the permission. The Muslim went to Ka’ab, said something deceptive, and made him come out of his house and then killed him.
Click This Link
এই ঘটনা কি সত্য? এখানে একজন মানুষকে হত্যার নির্দেশ দেয়া হলো শুধুমাত্র এই কারনে যে লোকটি নবীকে নিয়ে কবিতা লিখতো। তাকে হত্যা করতে মিথ্যা কথা বলে ভুলিয়ে ভালিয়ে ঘর থেকে বের করে আনারও নির্দেশ দিলেন হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)।
এই হাদীস পড়ে কি জঙ্গীরা আরো উৎসাহিত হবে না যারা ইসলাম ও নবীকে নিয়ে কিছু বলে তাদের হত্যা করতে? এই ধরনের হাদীসগুলো কিভাবে বুখারীতে স্থান পেলো? এইসব হাদীস সরিয়ে ফেলা উচিত বুখারী হাদীস থেকে।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
খেপাটে বলেছেন:
আমি কুরআন শরীফে বিশ্বাসী আর রাসুল (সাঃ) দেখানো পথে। কিন্তু হাদীস নিয়ে আমার তীব্র সন্দেহ আছে
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
সত্যের সন্ধানী এক যুবক বলেছেন: হুম। হাদীসের মধ্যে যেটা যেটা আপনাদের চরিত্রের সাথে মিলে, শুধু সে গুলো রেখে বাকী সব মুছে ফেলতে হবে।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
কাব্য কথা বলেছেন: হাদীসের উপর বিশ্বাস রাখা যায় না কারন এগুলো নবীর ইন্তেকালের ২০০ বছর পরে লেখা হয়েছে।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪০
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: পৃথিবীর আর কোনো ধর্মপ্রচারক কি যুদ্ধ করেছেন ??
পৃথিবীর আর কোনো ধর্মপ্রচারক কি শাসন করেছেন ??
ইসলাম বলার সাথে সাথে কেন শান্তির ধর্ম বলতে হয় ?? কোনো সন্দেহ মোচন ??
প্রশ্ন তো সহজ উত্তর তো কঠিন ।
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১২
মেলবোর্ন বলেছেন: অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট: প্রশ্ন তো সহজ উত্তর তো আরো সহজ দেখবেন নাকি?
ডিসিশন... কোনটি নিবেন?? Click This Link
ধর্মের ব্যপারে জোরজবরদস্তি নেই। কিন্তু তাহলে কেন যুদ্ধ আর কখন সন্ধি?
Click This Link
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
মাম্বা জাম্বা বলেছেন: @ খেপাটে ভাই আপনি রাসুলের (সাঃ) দেখানো পথে বিশ্বাস করেন কিন্তু হাদীস সন্দেহ করেন। হাদীস ছাড়া আপনি রাসুলের (সাঃ) এর দেখানো পথ পাবেন কিভাবে? আর হাদীস সংরক্ষনের জন্য রাসুল পরবর্তি যুগে সর্বোচ্চ প্রচেস্টাই চালানো হয়েছে। হাদীস কি ভাবে সংরক্ষন করা হয়েছে এ নিয়ে কোন ধারনা না থাকলে শুধু কিছু বিতর্কিত হাদীস শুনে এই ধরনের সন্দেহপোষন ঠিক না। আগে আমাদের এ নিয়ে বিস্তারিত পড়তে হবে। সরক্ষনের জন্য তাদের অবদানকে খাটো করে দেখার কোন সুযোগ নেই। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫
মেলবোর্ন বলেছেন: ইন ডিটেইলস Click This Link