নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আহা জীবন,কেউ কেউ ভীষণ দুঃসাহস নিয়ে জন্মায়।৫৫ বছর বয়সে সে একটা জাতির জনক। সারা পৃথিবীর মানুষ তাকে সাহসী বীর হিসেবে চিনে শ্রদ্ধা করে। আবার সে বয়েসেই তাকে তার দেশের কিছু কুলাঙ্গার কাপুরুষের মতো রাতের অন্ধকারে স্বপরিবারে তাকে হত্যা করে। তাকে হত্যার পরে তার নামে হাজারটা মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছে তাদের এ হত্যাকান্ডটাকে বৈধতা দেওয়ার জন্য।
শেখ মুজিবুর রহমান তার রাজনৈতিক জীবনে পাকিস্তানের শাসনামলের ২৩ বছরের প্রায় ১৩ বছর কারাভোগ করেন। তিনি ১৮ বার জেলে গেছেন এবং মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন দুবার। জনগণের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ছয় দফা স্বায়ত্তশাসন পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন, যাকে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী পরিকল্পনা হিসেবে ঘোষণা করেছিল।
যে নেতার বলিষ্ট নেতৃত্বে ৩০ লক্ষ মানুষ শহীদ হলো, ৩ লক্ষ মা-বোন সম্ভ্রম হারালো, বিনিময়ে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন দেশ হলো।
আজ সে নেতার ভাস্কর্যে প্রস্রাব করে এ দেশের এক কুলাঙ্গার। ঘৃণা, রাগ, অপমান,লজ্জা এ দেশের মানুষ কি ভুলে যাবে?
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ১. আম্লিগ মুজিবকে নর্দমায় ডুবিয়েছে।
২. এখন চেতনা বিক্রিও বন্ধ।
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
নতুন বলেছেন: বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পেছনে বঙ্গবন্ধুর ভুমিকা সবচেয়ে বেশি। তারজন্যই তিনি বাংলাদেশীদের হৃদয়ে স্থান পাবে, কিছু জামাত/শিবিরের ছাগুরাই শুধুই তার ভুমিকার বিরোধিতা করবে।
তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পীর বানিয়ে জনগন থেকে দুরে নিয়ে গেছেন আয়ামীলীগের কিছু চাটুকার। তারা মনে করেছে বঙ্গবন্ধুকে যতবেশি উপরে উঠাতে পারবে ততই শেখ পরিবারের থেকে ধান্দায় সুবিধা হবে।
এই কাজে জনগন থেকে দুরে চলে গেছেন বঙ্গবন্ধু। যার ফলেই তাকে অপমান সইতে হচ্ছে। উনাকে বাংলাদেশীদের সর্বজনিন নেতা বানাতে না পারার দায় ১০০০০০% আয়ামীলীগের নেতাদের।