![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় ৯৭০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল।
=================================
গাজায় ৪৮ ঘন্টায় ৯৭০ জনের মৃত্যু এ শুধু সংখ্যা নয়, একেকটি তাজা প্রাণ, একেকটি ধ্বংস হওয়া স্বপ্ন। হাসপাতাল বিধ্বস্ত, শিশুরা ধুঁকছে, খাদ্য-জলহীন মানবতা আজ মৃতপ্রায়। বিশ্ব কি শুধুই নীরব দর্শক?
এই যুদ্ধ নয়, এ গণহত্যা! বোমারু বিমান, ক্ষুধা, দাহ, ধ্বংস সবকিছুই এক নৃশংস চিত্র এঁকে চলেছে গাজার বুকে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। অবিলম্বে এই বর্বরতা থামাতে হবে।
গাজায় রক্ত ঝরছে, আর ন্যায়বিচার কি নির্বাসনে?
আমাদের দেশের ইসলামী দল ও ইউনূস সরকারের ভুমিকা কি? কোন প্রতিবাদ করতে সাহস পায়না কেন?
আমাদের দেশের তথাকথিত ইসলামী দলগুলো এবং ইউনূস সরকার গাজার গণহত্যার বিষয়ে কার্যত নীরব দর্শক। যেখানে মুসলিম নিধন চলছে, সেখানে তাদের প্রতিবাদ একেবারে নমনীয় বা প্রতীকী মাত্র।
ইসলামী দলগুলোর নিরবতা কেন?
যেসব দল ইসলামের কথা বলে, তারা বরাবরই রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য ইস্যু বেছে নেয়। ফিলিস্তিনে বর্বরতা চলছে, কিন্তু তারা হয়তো নিজেদের স্বার্থের কারণে সরাসরি প্রতিবাদ করতে ভয় পাচ্ছে—বিশেষ করে আন্তর্জাতিক চাপ, ক্ষমতার রাজনীতি ও অর্থনৈতিক সম্পর্কের কথা চিন্তা করে।
ইউনূস সরকারের ভূমিকাই বা কী?
বর্তমান সরকার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও পশ্চিমাদের চাপে গাজা ইস্যুতে কোনো কঠোর অবস্থান নিতে রাজি নয়। তারা কিছু নিস্তেজ বিবৃতি দিয়ে দায় সারে, কিন্তু কার্যকর কোনো কূটনৈতিক উদ্যোগ বা দৃঢ় প্রতিবাদ তাদের কাছ থেকে দেখা যায় না।
প্রশ্ন হলো, আমরা কি শুধুই কূটনৈতিক স্বার্থ ও ক্ষমতার হিসাব-নিকাশ করেই চলব, নাকি সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর নৈতিক শক্তি দেখাব? গাজার শিশুদের রক্ত কি আমাদের বিবেককে নাড়া দেয় না?
©somewhere in net ltd.