![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে কেউ আর থামাতে পারবে না।
১৬ জুলাই ২০২৫, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার উলপুর এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর তথাকথিত ‘জুলাই পদযাত্রা’কে ঘিরে সংঘর্ষ, পুলিশের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলটি কেবল রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর নয়, এটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মভূমি, বাংলাদেশের ইতিহাস ও আত্মপরিচয়ের প্রতীক। এ ধরনের সহিংসতা নিছকই বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়; বরং এটি দেশের অগ্রগতি রুখে দিতে একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ।
শেখ হাসিনার নেতৃত্ব: স্থিতিশীলতার মডেল
গত এক যুগে বাংলাদেশ যে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে গেছে, তার নেপথ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রজ্ঞাবান নেতৃত্ব অনস্বীকার্য।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
মেট্রোরেল
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট বিপ্লব
এসব উন্নয়ন প্রকল্প শুধু অবকাঠামো নয়, বাংলাদেশে স্বপ্ন দেখার সংস্কৃতি গড়ে তুলেছে। আজ গ্রাম থেকে শহর, শিক্ষিত তরুণ থেকে কৃষক সবাই উন্নয়নের সুফল পাচ্ছেন।
আন্দোলনের নামে অরাজকতা: গণতন্ত্র নয়, ষড়যন্ত্র
আন্দোলন ও মতপ্রকাশ গণতন্ত্রের অধিকার। কিন্তু তা যদি সহিংসতা, ভাঙচুর ও রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় আগুন দেওয়ার মাধ্যমে হয়, তা কখনোই গণতান্ত্রিক নয়। এনসিপির ১৬ জুলাইয়ের কর্মসূচিতে ছাত্রলীগের নামে দায় চাপিয়ে মূলত আওয়ামী লীগের উন্নয়ন বিরোধী শক্তি পুলিশি জড়িতকরণ ও অস্থিতিশীলতা তৈরির ফাঁদ পাততে চেয়েছে।
এই চক্রটি অতীতেও এক-এগারোর সময় সেনা-সমর্থিত সরকারের সহায়তায় ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করেছে। এরপর জামায়াত-বিএনপির আগুন-সন্ত্রাস, পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ এবং নির্বাচন বর্জনের মতো ধ্বংসাত্মক কৌশল নিয়েছে। আজ আবার নতুন নামে, নতুন মুখে তারা ফিরে এসেছে জনগণের সমর্থন ছাড়াই।
আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ: জনগণের নিরাপত্তায় দায়বদ্ধতা
আওয়ামী লীগ কোনো অবস্থাতেই দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট হতে দেবে না। শেখ হাসিনার নির্দেশনায় দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো সব সময় সজাগ ও সংঘবদ্ধ। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা রাজপথে সচেতন পাহারাদার হিসেবে কাজ করে চলেছে। তাদের এই প্রতিরোধ কোনো দমননীতি নয়, বরং জনগণের জানমাল রক্ষায় একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক আচরণ।
যেখানে পুলিশকে লক্ষ্য করে আগুন দেওয়া হয়, সেখানে নীরব থাকা নয় প্রতিরোধই হলো দায়িত্বশীলতা। ইতিহাস সাক্ষী, আওয়ামী লীগ কখনো ষড়যন্ত্রের কাছে মাথানত করেনি। ১৯৭৫, ২০০৪, এক-এগারো কিংবা ২০১৩-১৪ সব সময় জাতিকে বাঁচাতে রাজপথে ছিল এই দলই।
উপসংহার: ষড়যন্ত্র নয়, উন্নয়নই হোক জাতীয় লক্ষ্য
বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। শেখ হাসিনার হাত ধরে এই জাতি উন্নয়ন, প্রযুক্তি ও মানবসম্পদের যুগে প্রবেশ করেছে। এই মুহূর্তে সবচেয়ে প্রয়োজন গণতন্ত্রের নামে অরাজকতা বন্ধ করে, সংঘাতের বদলে সংলাপ, এবং ষড়যন্ত্রের বদলে অংশগ্রহণমূলক রাজনীতিতে ফেরা।
জাতিকে বিভ্রান্ত করে, সহিংসতার রাজনীতি করে, গুজব ছড়িয়ে বাংলাদেশের গতিরোধ সম্ভব নয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলার মানুষ প্রমাণ করেছে, “এই দেশ আগায়, পেছায় না।”
প্রস্তাবিত শিরোনামসমূহ:
"উন্নয়নের শত্রুদের প্রতিহত করুন"
"ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধই উন্নয়নের রক্ষাকবচ"
"জনগণের শক্তিতে শেখ হাসিনা অপ্রতিরোধ্য"
২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫২
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: আপনার সাথে ১০০% সহমত রাব্বি ভাই ।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০১
কাঁউটাল বলেছেন: ছাগ হাসিনা নৃত্য করে।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০২
কাঁউটাল বলেছেন:
বাল কুকুরের নৃত্যকলা
ভাদা কুকুরের ছাল
বাল ভাদা কুত্তা
কুত্তা ভাদা বাল
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা না থাকাতে সমস্ত রাজাকারেরা উজাইছে।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: রাজাকার এবং মুক্তিযোদ্ধাদে সাথে শেষ যুদ্ধ এখনো শুরুই হয়নি।এখন যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা চলছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খোয়াব দেখেন । শেখ হাসিনা আর আসবে না ।