![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল-আকসা প্রাঙ্গণে উস্কানি: এটি কোন সুস্থ মানসিকতার পরিচয় নয়।
-----------------------------------------------------------------------
সম্প্রতি অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের পবিত্র আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে যা ঘটেছে তা শুধু একটি ধর্মীয় অনুভূতির উপর আঘাত নয় এটি গোটা মানবতার উপর আঘাত। ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গভিরের নেতৃত্বে একদল অতি-ডানপন্থী দখলদার ইহুদি আল-আকসার পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করে উস্কানিমূলক মিছিল করেছে। এই কাজটি শুধু অশোভন নয়, এটি গভীরভাবে অমানবিক এবং বিপজ্জনক।
একটি ধর্মীয় উপাসনালয় পৃথিবীর যে কোন প্রান্তেই হোক না কেন, তা সকল মানুষের কাছে পবিত্র এবং মর্যাদার স্থান। আল-আকসা শুধু মুসলমানদের পবিত্র স্থান নয়, এটি হাজার বছরের ইতিহাস ও আত্মত্যাগের প্রতীক। সেখানে এমন উগ্র আচরণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
ইতামার বেন-গভির যে কাজটি করেছেন তা শুধু ফিলিস্তিনি মুসলমানদের অনুভূতিকে আঘাত করেনি, বরং সেটি ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও বিশ্বশান্তির সম্ভাবনাকেও গভীরভাবে নষ্ট করেছে। একজন রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি হয়ে এমন উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড নিঃসন্দেহে আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারের পরিপন্থী। হাজার হাজার ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনি না খেয়ে মারা যাচ্ছে আর উগ্র ইসরায়েল মন্ত্রী আল- আকসায় নৃত্য আয়োজন চরম অমানবিক।
বিশ্ব সম্প্রদায়কে এখনই সরব হতে হবে। নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক কর্তব্য। ধর্ম যার যার পবিত্রতা, সম্মান এবং সহানুভূতি সবার জন্য। কোনো ধর্মই অন্য ধর্মের পবিত্র স্থানকে লঙ্ঘনের শিক্ষা দেয় না। আর যে ব্যক্তি ধর্মের নামে রাজনীতি ও দখলদারির খেলায় মেতে ওঠে, সে কেবল অমানবিকতাকেই লালন করে।
আজ সময় এসেছে এই উগ্রবাদী মানসিকতার বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ গড়ে তোলার। আল-আকসা কাঁদছে, ফিলিস্তিনের মানুষ কাঁদছে, আর মানবতা ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এই ধ্বংসযজ্ঞ থামাতে হলে আমাদের সবাইকে এক কণ্ঠে বলতে হবে “অত্যাচারের বিরুদ্ধে, পবিত্রতার অপমানের বিরুদ্ধে, দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে আমরা এক ও অভিন্ন।”
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৩৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ইসরায়েলের সরকার জাতীয়ভাাবে
পাগল আর ক্ষমতা লোভী
.........................................................................
সম্ভব হলে সে পাকিস্হানের পারমানবিক বোমার স্হানে
হামলা করবে,
এজন্য সে ভারতের গোয়েন্দা বাহীনির সাহায্য নেবে ।
এই গোপন মিশন বাস্তবায়নের জন্য তাদের কার্যক্রম চলছে
ভারত সরকারও বিভিন্ন ভাবে তাদের সহায়তা করছে ।