নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩০ লক্ষ শহীদের সত্য ইতিহাসের দলিল, গণহত্যার প্রমাণ।

২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:১৩

৩০ লক্ষ শহীদের সত্য ইতিহাসের দলিল, গণহত্যার প্রমাণ।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (মার্চ–ডিসেম্বর ১৯৭১) ছিল পরিকল্পিত গণহত্যা ও গণধর্ষণের এক ভয়াবহ অধ্যায়। আজ যখন কেউ কেউ শিকার-সংখ্যা খাটো দেখিয়ে ৩ লক্ষ বলার চেষ্টা করছে, তখন দেশি-বিদেশি গবেষণা, সংবাদরিপোর্ট, আদালতের নথি ও স্মৃতি-সংগ্রহগুলো বারবারই দেখায় এটি ছিল লাখো প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা, যেখানে মোট নিহতের সরকারি/প্রচলিত সংখ্যা ৩০ লক্ষ এবং ধর্ষিতা নারী ২ থেকে ৪ লক্ষ বলে সুপ্রচলিত ও বহুল-উদ্ধৃত। ReutersTIMEBanglapediaResearchGate
সমকালীন আন্তর্জাতিক সাক্ষ্য ও গণমাধ্যম
১৯৭১-এর যুদ্ধ চলাকালীন ও পরবর্তী সময়ে বিশ্বমাধ্যম ও কূটনৈতিক নথি বাংলাদেশে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের ব্যাপ্তি তুলে ধরে। যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল আর্কাইভস শিক্ষাসামগ্রীতে মোট মৃত্যু ৫ লক্ষ থেকে ৩০ লক্ষেরও বেশি এমন পরিসর দেখানো আছে; একই সঙ্গে ভারতের দিকে প্রায় ১ কোটি শরণার্থীর স্রোত নথিভুক্ত যা হত্যাযজ্ঞের ভয়াবহতা ও বিস্তৃতি নির্দেশ করে। রয়টার্স বহুবার বাংলাদেশ সৃষ্টির পটভূমি হিসেবে “প্রায় ৩০ লক্ষ” নিহতের কথাই উল্লেখ করেছে; Time–ও “৩ মিলিয়ন পর্যন্ত” মৃতের কথা লিখেছে। National ArchivesUNHCR+1ReutersTIME
দেশের প্রামাণ্য জ্ঞানভাণ্ডার ও স্মৃতি নথি
বাংলাপিডিয়ার ‘Genocide, 1971’ নিবন্ধে স্পষ্ট বলা আছে যুদ্ধশেষে নিহতের সংখ্যা “৩০ লক্ষ পর্যন্ত” বলে অনুমান প্রচলিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের প্রামাণ্য সংগ্রহ ও জল্লাদখানা গণকবর–স্থানের নথিপত্র একই ভয়াবহতাই নিশ্চিত করে। আর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (ICT) এর রায়গুলো ১৯৭১ এর গণহত্যা, ধর্ষণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগ সব কিছুর বিচার্য-ঘটনা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে (বহু মামলায় দোষী সাব্যস্ত)। এই বিচারিক রেকর্ড গণহত্যার কাঠামো ও ব্যাপ্তিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রমাণিত করে। BanglapediaLiberation War Museum+1SATPLegal Tools
যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার মাপ
স্বাধীনতাযুদ্ধে ২,০০,০০০ থেকে ৪,০০,০০০ নারীকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করা হয় বহু আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন ও সাম্প্রতিক অনুসন্ধানী রিপোর্ট আজও সেই ক্ষতের কথা স্মরণ করায়। এ ঘটনাকে গণহত্যার কৌশলগত অংশ genocidal rape হিসেবে নথিবদ্ধ করা হয়েছে। The GuardianWikipedia
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও স্মরণ
যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে ২০২২ সালে “Recognizing the Bangladesh Genocide of 1971” শিরোনামে প্রস্তাব উত্থাপিত হয়; হলোকাস্ট মিউজিয়াম হিউস্টন ও যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঐতিহাসিক নথিপত্রেও ১৯৭১-এর গণহত্যা ও শরণার্থীপ্রবাহ নথিভুক্ত। এগুলো আন্তর্জাতিক স্তরে বাংলাদেশের গণহত্যার স্মৃতি ও প্রামাণ্যতা বহন করে। Congress.govHolocaust Museum HoustonOffice of the Historian
কেন ‘৩০ লক্ষ’প্রমাণের যুক্তি
১) পরিসরের যৌক্তিকতা: ৯ মাসে সশস্ত্র বাহিনী ও স্থানীয় দোসরদের হাতে সারা দেশে পরিচালিত ‘অপারেশন সার্চলাইট’ ও পরবর্তী অভিযান, শত শত গণকবর, বুদ্ধিজীবী হত্যার দিনগুলো (১৪ ডিসেম্বরসহ), এবং ১ কোটির কাছাকাছি শরণার্থী সব মিলিয়ে মৃত্যুহারের সম্ভাব্যতা ৩০ লক্ষের বৃত্তেই যুক্তিযুক্ত মনে হয়। Wikipedia+1UNHCR
২) সমকালীন রিপোর্টিং: ১৯৭১-এ বিদেশি সাংবাদিকদের অনুসন্ধান, কূটনৈতিক টেলিগ্রাম (Blood Telegram ও সংশ্লিষ্ট নথি) এবং আন্তর্জাতিক পত্রপত্রিকার ধারাবাহিক কভারেজ গণহত্যার প্রণালী ও ব্যাপ্তি তুলে ধরে; পরবর্তী দশকগুলোতে বিশ্বমাধ্যমে ৩ মিলিয়নই প্রচলিত রেফারেন্স। Smithsonian MagazineThe New YorkerReuters
৩) বিচারিক স্বীকৃতি: আইসিটির মামলাগুলোতে ১৯৭১-এর অপরাধসমূহকে genocide/Crimes against Humanity হিসেবে আইনগতভাবে স্বীকৃতি যদিও আদালত কোনো “চূড়ান্ত জাতীয় মৃত্যুগ ণনা” নির্ধারণ করে না, কিন্তু প্রথাগত ৩০ লক্ষ সংখ্যাকে ‘widely cited’ বলে বহু রায়ে/অর্ডারে প্রেক্ষাপট হিসেবে ধরা হয়েছে। SATPLegal Tools
সংখ্যা-খাটো করার রাজনীতি এক নৈতিক অস্বীকার
গণহত্যা–অধ্যয়নে “চূড়ান্ত সংখ্যা” প্রায়ই বিতর্কিত; কিন্তু বিতর্ক মানে অস্বীকার নয়। আন্তর্জাতিক আর্কাইভ, আদালত, জাদুঘর, গণমাধ্যম সব মিলিয়ে যে চিত্র উঠে আসে, তা লক্ষ-কোটি মানুষের নিধন যার প্রচলিত ও রাষ্ট্রীয় স্মৃতিতে ৩০ লক্ষ শহীদ অমোঘ সত্য। এই সংখ্যা খাটো করা মানে শরণার্থীপ্রবাহ, গণকবর, বুদ্ধিজীবী হত্যা, নারীর প্রতি গণসহিংসতা সবকিছুকেই ইচ্ছাকৃতভাবে তুচ্ছ করা। National ArchivesUNHCRThe Guardian
শেষকথা
স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি যতই ইতিহাসকে ঘোলাটে করতে চাইুক, বাংলাদেশের ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২–৪ লক্ষ বীরাঙ্গনা আমাদের জাতীয় সত্তার ভিত। শিক্ষা–পাঠ্য, জাদুঘর, আদালতের নথি, আন্তর্জাতিক স্মৃতিচর্চা সবই একই কথাই বলে: ১৯৭১ ছিল গণহত্যার বছর; বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্তের বদলে স্বাধীনতা। এই সত্যকে অস্বীকার করা ইতিহাস–বিরোধিতা, ন্যায়বিচার–বিরোধিতা। sai.columbia.eduLiberation War Museum
ব্যবহৃত দেশি–বিদেশি ভিত্তিমূল (নির্বাচিত):
বাংলাপিডিয়া; মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর; বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়সমূহ; যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল আর্কাইভস; ইউএনএইচসিআর ও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নথি; Reuters, Time, The Guardian/অন্যান্য আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন। BanglapediaLiberation War MuseumSATPLegal ToolsNational ArchivesUNHCR+1ReutersTIMEThe Guardian
নোট: গণহত্যার যেকোনো “চূড়ান্ত সংখ্যা” নির্ধারণে ঐতিহাসিকভাবে পূর্ণাঙ্গ গণনা দুর্লভ। তবু—প্রমাণের স্তূপ ও বিশ্ব-স্মৃতিতে ৩০ লক্ষ–ই বাংলাদেশের স্বীকৃত ও প্রচলিত সংখ্যা।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: রাজাকার এবং রাজাকার শাবকদের ধরে চাবকানো উচিৎ।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:২৭

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন:
হিজিবিজি কি সব লিখেছেন? এ.আই. দিয়ে লিখতেও যোগত্যা লাগে। যাহোক:

মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সঠিক সংখ্যা জানা ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তবে ইতিহাসবিদদের মধ্যে এখনো এই সংখ্যা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। যেমন স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকার আনুমানিক ৩০ লক্ষ শহীদের কথা বললেও, এর পেছনে কোনো বৈজ্ঞানিক জরিপ ছিল না (উৎস)।
অন্যদিকে পাকিস্তানের হামুদুর রহমান কমিশন মাত্র ২৬,০০০ মৃত্যুর কথা বলেছিল, যা রাজনৈতিকভাবে অবিশ্বস্ত ধরা হয় (উৎস)।
ভারতীয় গবেষক সারমিলা বোস তাঁর Dead Reckoning বইতে ৫০,০০০–১,০০,০০০ জন নিহতের কথা বলেন, যদিও এটি প্রচণ্ড বিতর্কিত (উৎস)। আবার Obermeyer, Murray, Gakidou (BMJ, 2008) এর গবেষণায় বলা হয় মৃতের সংখ্যা ১,২৫,০০০ থেকে ৫,০৫,০০০ জনের মধ্যে হতে পারে (উৎস)।
অন্যদিকে আমেরিকান গবেষক Rudolph Rummel আনুমানিক ১.৫ মিলিয়ন বলেছিলেন (উৎস)
, আর ইতিহাসবিদ Christian Gerlach ও অন্যরা ৫ থেকে ১০ লক্ষ অনুমান করেন (উৎস)।
সর্বশেষে Adhikari et al.-এর গবেষণা শুধু শরণার্থী শিবিরে ৩–৮ লক্ষ অতিরিক্ত মৃত্যুর হিসাব দিয়েছে (উৎস)।

সব মিলিয়ে দেখা যায়, নিহতের সংখ্যা নিয়ে বিরাট অমিল আছে - ২৬ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ লক্ষ পর্যন্ত বলা হচ্ছে। তাই গবেষণার দৃষ্টিকোণ থেকে সঠিক সংখ্যা এখনো নিশ্চিত নয়। কিন্তু একথা অস্বীকারের সুযোগ নেই যে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনারা পরিকল্পিত গণহত্যা চালিয়েছিল, এবং এর শিকার হয়েছিল লাখো মানুষ ও হাজারো নারী। শহীদদের সংখ্যা যতই হোক, মুক্তিযুদ্ধের ত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা বাংলাদেশের অস্তিত্ব ও পরিচয়ের মূলভিত্তি।

২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

রাবব১৯৭১ বলেছেন: আপনি যে এ আই সাহায্যে লিখেছেন আপনরাকে যে রেফারেন্স দিয়েছে বুজে শুনেই দিয়েছে।আপনি যে স্বাধীনতার শক্রু সেটা এ আইও জানে।

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ২:৪১

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: পাগলের সুখ মনে মনে

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:৩২

গহীনে রক্তক্ষরণ বলেছেন: ১৯৭২-৭৫ পরবর্তী সময়ের প্রজন্মের লীগ যারা করেন, ২০২৪ এর পর এখনো যারা করছেন আল্লাহ কেন জানি তাদেরকে আর “মানুষ” হিসেবে ফিরে আসার সুযোগ দেন না ( ব্যতিক্রম ব্যতিত)। অবশ্য এ জন্য তাদেরকে আমি পুরোপুরি দায়ি করি না । দায়ি এই দেশের কিছু জ্ঞান-পাপী বুদ্ধিজীবি, বিখ্যাত কিছু পত্রিকার সম্পাদক, ভার্সিটির অনেক নামকরা প্রফেসর, কিছু শপথবদ্ধ বিচারক, নীতি বিবর্জিত কিছু সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং রাজনীতির প্রধান প্রধান চেয়ারে যারাই বসে আছেন ( যে দলেরই হোক না কেন) সেই সব জ্ঞান পাপীরা ঐক্যবদ্ধভাবে দায়ি । এরা যে দায়ি তার প্রমাণ এই সরকারের ঘাড়ের উপর কতগুলো অযোগ্য লোক বসে বাংলাদেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার কাজ করছে এবং রাজনীতির মাঠে যারা আছেন, তারা প্রায় সবাই দেশ পরিচালনার অযোগ্য (কদাচ ব্যতিক্রম ছাড়া )। সুতরাং এরা কোন ভরসায় “মানুষ” হয়ে ফিরবে ? “মানুষ” হয়ে ফিরলেতো রাষ্ট্রকে তাদেরকে “নাগরিক” হিসেবে সম্মান করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, সেই কাজ কি কেউ করছে ? এদের মধ্যে হাড় পাকা বুড়োগুলো ৫৪ বছরে এই রাষ্ট্রকে তাদের নিজেদের স্বার্থে যা খুশী তাই করেছে । রাষ্ট্রকে কোনদিনও “রাষ্ট্র” হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে দেয়নাই । নাগরিককে তারা বিন্দু মাত্র সম্মান করেনাই । যার কারণে অসংখ্য পাঠ বিমুখ, মেধাহীন, অযোগ্য কাগুজে শিক্ষিত প্রজন্ম গড়ে উঠেছেন, যারা জ্ঞানের গভীরে প্রবেশ করতে পারেননাই । কেবলই বৃদ্ধ জ্ঞানপাপীদের পদাংক অনুসরণ করেন মাত্র ( কদাচ ব্যতিক্রম ব্যতিত ) । তাদেরকে বুঝতেই দেয়া হয়নি যে, এই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল “আওয়ামীলীগ” ১৯৭১ সালেই অসুস্থ্য হয়ে কোমায় গিয়েছিল । ১৯৭২ -৭৫ পর্যন্ত যে দলটাকে লাইভ সাপোর্ট দিয়ে চালানো হয়েছিল । ১৯৮১ সালে সেই মৃত দলটিকে কিছু গাদ্দার কর্তৃক বলা যায় কাল্পণিকভাবে জ্যান্ত উপস্থাপন করে ২০২৪ পর্যন্ত এই বেভোলা জাতিকে ঘোল খাইয়ে মাথা নষ্ট করেছে । ঐ দলটা যে মূলতঃ মৃত ছিল, তা ফাইনালী ২০২৪ এ স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেবার পরও এই প্রজন্মের এখনো হুস ফেরেনাই । আফসোস ! কারণ কি ? কারণ মৃত দলের বিকল্প “দেশ প্রেমিক” কোন রাজনৈতিক দল নেতৃত্বে আসেনাই । কি কারণে আসেনাই ? আমরা যাদেরকে প্রভু মানি, তারা চায়নাই ( আর আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষমতা কেন্দ্রিক অসংখ্য উচ্চ শিক্ষিত মোনাফেকরা চায়নাই )। এই রাষ্ট্রকে সৎ, যোগ্য, দেশ প্রেমিক কেউ পরিচালনা করুক এটা এই দেশের যারা ভেতর-বাইরের চিরশত্রু, তারা চায়নাই । যতকাল এই প্রজন্মের সন্তানরা এটা বুঝতে পারবে না যে, এই রাষ্ট্রের প্রধান শত্রু “ আমরা নিজেরা যারা রাষ্ট্র চালাতে চাই, তারা মোনাফেক, তারা মিথ্যার বেসাতি দিয়ে রাজনীতি করতে চাই”, আর আমাদের চরত্রিকে পুঁজি করে বাইরের শত্রুরা যে সুযোগ পেয়েছে, সেই সুযোগ তারা আজীবন ব্যবহার করে আমাদের পংগু করেই রাখবে । এ প্রজন্মের জন্য দোয়া করি, আল্লাহ তাদেরকে সুস্থ্যতা দান করুন । রাষ্ট্রকে রাহুমুক্ত করে নিজেদের রাষ্ট্রের মালিক হয়ে নাগরিকদের রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করুক ।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৩

রাবব১৯৭১ বলেছেন: ১৯৭১ সালে যারা ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করে ২ থেকে ৪ লক্ষ মা বোন কে ধর্ষণ করে এ দেশে রাজনীতি করতে চায় তাদের জন্য ধিক্কার। তাদের মানুষ ভাবতে কস্ট হয়। তাদের আব্বা হুজুরের দেশ ফাকিস্তান তাদের উত্তম স্থান।

৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৩

কিরকুট বলেছেন: এরা ভারতের বিরোধিতা করতে গিয়ে নিজের গায়ের চামড়া পাপস বানিয়ে ফাকিস্থানিদের পায়ের নিচে দিয়ে দিয়েছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.