নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমোদাচির ব্লগবাড়িতে স্বাগতম!!

তোমোদাচি

শিকড়ের টানে শিকড় গেড়ে বসতে শিকড়ের কাছে ফিরছি .।

তোমোদাচি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রামীন ব্যাংকের সুদ - সামুর অর্থনীতিবিদগণের বক্তব্য চাই !!!

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৪

আপডেটঃ গ্রামীণ ব্যাংকের অধ্যাদেশ সংশোধনের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিক্রিয়াঃ



স্টিকি পোষ্টের সুবাদে গ্রামীণ ব্যাংক এবং সরকারের অবস্থান নিয়ে এই পোষ্টে ব্যাপক আলোচনার মধ্যেই ডঃ ইউনুস তাঁর স্বপ্নের গ্রামীণ ব্যাংককে সরকারের রোষানল থেকে রক্ষা করার জন্য দেশবাসীর কাছে আকুল আবেদন জানিয়েছেন। সংগত কারনে এই পোষ্টে তাঁর বিবৃতিটি তাঁর নিজস্ব ওয়েব সাইট থেকে হুবহু তুলে দিলাম ঃ



"আমি আগে থেকেই এই শঙ্কা প্রকাশ করে এসেছি। এখন আমার শঙ্কা বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করেছে। আমি অত্যন্ত দুঃখিত যে এই প্রক্রিয়াকে থামানোর ব্যাপারে আমরা সফল হতে পারিনি। গরীবের মালিকানায় পরিচালিত গরীবের ব্যাঙ্কটি থাকা মালিকানা এবং মালিকানা প্রয়োগের ক্ষমতা থেকে গরীব মালিকদের বঞ্চিত হতে দেখে আমি অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি। আমি এত মর্মাহত যে আমার ভাবাবেগ প্রকাশে অক্ষম হয়ে পড়েছি। দেশের যারা আমার মত মর্মাহত হবেন তাঁদের অনুরোধ করছি তাঁরা যেন সরকারকে বুঝান যে এটা অত্যন্ত ভুল কাজ হচ্ছে। এটা থেকে তাঁরা যেন বিরত থাকেন। সরকারের এই সিদ্ধান্ত গরিবের ব্যাংকটি ধবংস করে দেবে। গরীবের সম্পদ এবং দেশের সম্পদ রক্ষার জন্যে এগিয়ে আসার জন্য দেশবাসির প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। গ্রামীণ ব্যাঙ্কের গরীব মালিকদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি তাঁরা যেন তাঁদের মালিকানা প্রয়োগের অধিকারকে খর্ব না করার জন্য সরকারের প্রতি এবং দেশবাসির প্রতি আবেদন জানান।।"





যে মানুষটা বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের দেশটাকে মর্যাদার আসনে দাঁড় করাল, দেশের জন্য এত সম্মান বয়ে আনল, সেই মানুষটা আজ তাঁর আজন্ম লালিত স্বপ্ন কে রক্ষা করার জন্য দেশের মানুষের কাছে আকুল আবেদন জানিয়েছেন - দেশবাসী কি তাঁর ডাকে সাড়া দিবে না ????





মূলপোষ্টঃ

গত পরশু বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ ব্যাংকের সমালোচনা করতে গিয়ে এর সুদের হার ৩০ থেকে ৪৫ শতাংশ বলে উল্লেখ করেছেন। তাঁর এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকের বিভিন্ন ঋণের সুদের হার তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সামুতেও বিভিন্ন সময়ে দেখেছি কিছু ব্লগার ডঃ ইউনুস কে রক্ত চোষা সুধখোর বলে গালি দেওয়ার উপলক্ষ হিসাবে গ্রামীণ ব্যাংকের হুদের হার প্রায় ৫০ শতাংশ বলে হিসাব কষে জ্ঞ্যনগর্ভ পোষ্ট দিয়েছেন। আমি অর্থনীতির ছাত্র নই, চার পুরুষের মধ্যে কেও ব্যাংকার নেই, তাছাড়া গ্রামীন ব্যাংকের সাথেও কোন ভাবেই জড়িত নই; তাই এই ব্যাপারে জানার আমারও একটা আগ্রহ ছিল। বিডিনিউজ২৪ থেকে হিসাবটি সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে দিলাম সামুর সেই সব অর্থনীতিবিদদের মন্তব্য জানার জন্যঃ



বিবৃতিতে বলা হয়, গ্রামীণ ব্যাংকে ৫ ধরনের ঋণ কার্যক্রমের জন্য ৫ ধরনের সুদের হার প্রচলিত রয়েছে। এই ঋণ কার্যক্রমগুলোর সুদের হার সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ।



গ্রামীণ ব্যাংক বলছে, উপার্জনশীল খাতে তাদের ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ২০ শতাংশ। ১০০০ টাকা ঋণ নিলে এক বছরে সাপ্তাহিক কিস্তিতে এ ঋণ পরিশোধ করলে মোট পরিশোধ করতে হয় ১১০০ টাকা। অর্থাৎ এক হাজার টাকার ঋণের ওপর বছরে মোট ১০০ টাকা সুদ। মূল টাকার ওপর ফ্ল্যাট রেটে মাত্র ১০ শতাংশ সুদ দিতে হয়। সাপ্তাহিক কিস্তিতে পরিশোধ করা হয় বলে এ ঋণের কার্যকর সুদ ২০ শতাংশ।



গৃহনির্মাণের জন্য ঋণে ৮ শতাংশ হারে সুদ, ছেলেমেয়েদের উচ্চ শিক্ষার জন্য ঋণে শিক্ষা চলাকালীন কোনো সুদ না নেওয়া হলেও শিক্ষা সমাপ্তির পর ৫ শতাংশ হারে সুদ নেওয়া হয় বলে গ্রামীণ ব্যাংক জানায়।



এছাড়া গ্রামীণ ব্যাংক ভিক্ষুকদের যে ঋণ দেয় এবং ব্যাংকের সদস্যদের কেন্দ্রঘর নির্মাণের জন্য যে ঋণ দেয়, তা সুদবিহীন বলে জানানো হয় বিবৃতিতে।



এতে বলা হয়, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) আইন- ২০০৬ এর আওতায় প্রণীতব্য বিধিমালার খসড়া বিষয়ে ২০০৯ সালের ৪ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার কার্যবিবরণীর ৫ অনুচ্ছেদে উল্লে¬খ করা হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংকের সাধারণ ক্ষুদ্রঋণের বর্তমান কার্যকর বার্ষিক সুদের হার ২০ শতাংশ (যা ফ্ল্যাট পদ্ধতিতে ১০ শতাংশ)।



ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এমআরআই কর্তৃক নির্ধারিত সর্বোচ্চ সুদের হার ধার্য করা হয়েছে ২৭ শতাংশ। গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার সরকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ সুদের হারের চাইতে ৭ শতাংশ কম বলে দাবি করা হয় বিবৃতিতে।



এতে আরো বলা হয়, গ্রামীণ ব্যাংক জন্ম থেকেই এর গ্রাহকদের ঋণের ক্ষেত্রে ডিক্লাইন ব্যালেন্সের ওপরই সুদ ধার্য করে আসছে। অর্থাৎ গ্রামীণ ব্যাংক কখনই পরিশোধিত ঋণের ওপর সুদ ধার্য করে না। “অধিকন্তু ঋণের ক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংক সব সময় সরল সুদ হিসাব করে। অর্থাৎ চক্রবৃদ্ধি সুদ হিসাব করে না। গ্রামীণ ব্যাংকের হিসাব পদ্ধতিতে মূল ঋণ এবং আদায়যোগ্য সুদের হিসাব পৃথক খাতে সংরক্ষণ করা হয়। এ ক্ষেত্রে কখনই সুদকে মূল ঋণের সঙ্গে একীভূত করা হয় না।”



বিবৃতিতে আরো বলা হয়, গ্রামীণ ব্যাংকের সুদ কোনো অবস্থাতেই মূল টাকার বেশি হতে পারে না। ঋণগ্রহীতা দীর্ঘদিন ঋণ পরিশোধ না-করলে মোট সুদের পরিমাণ মূল টাকার বেশি হতে পারে না। এছাড়া সালতামামীতে নিট মুনাফা অর্জিত হলে গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক হিসেবে শেয়ার হোল্ডার সদস্যদের ডিভিডেন্ড দেওয়া হয় বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ডঃ ইউনুস কে গ্রামীণ ব্যাংকের অন্যতম সমালোচক হলেও তিনি স্বীকার করেছিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার ক্ষুদ্র ঋণদানকারী অন্য প্রতিষ্ঠানের চেয়ে কম- এ বক্তব্যটিও পত্রিকায় এসেছে

আমি এখানে কোন মন্তব্য করলাম না, দেখা যাক সামুর অর্থনীতিবিদগন কি বলেন!!!

মন্তব্য ৪৭৮ টি রেটিং +৫৫/-০

মন্তব্য (৪৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৬

মোঃ আব্দুস সালাম বলেছেন: আমিও পোষ্টটাকে ওয়াচে রাখলাম।
দেখি কেউ জবাব দেয় কি না?

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০২

তোমোদাচি বলেছেন: সাথে থাকুন, দেখা যাক মন্তব্য কি আসে, তারপর আলোচনা হবে ...

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৭

রাকিব আমিনি বলেছেন: প্রধান মন্ত্রীর বক্তব্য বলে কথা :P --
আপনার কি মামলার ভয় নাই? X(
প্রধান মন্ত্রী জানতে পারলে খবর আছে! X(

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: আমি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে কিছু বলিনি; উনার বক্তব্য নিয়ে আর কি বলার আছে ... ;)
আমি শুধু এখানে গ্রামীন ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তির কিছু অংশ উল্লেখ করেছি; প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যারা সামুতে সমর্থন করেন তাদের বক্তব্য শুনতে চাই!!!


৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯

তারেক রহমান বলেছেন: তোমোদাচ আপনি তো দেখছি দেসের স্বাধীনতার বিপক্ষে, আপনি যুদ্ধাপরাধের বিপক্ষে । প্রধান মন্রি হল ডটার অফ পিছ, আর আপনি এই সরযন্ত্র করছেন

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংকের বিশাল শেয়ার সরকারের। এই ব্যাংক যদি এত খারাপ হয়, তবে সরকার তার শেয়ার সরিয়ে নিয়ে ব্যাংকটি বন্ধ করে দেয় না কেন ?

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪২

তোমোদাচি বলেছেন: এক ইউনুস কে খেয়ে এখনও হজম করতে পারছে না, প্রায় ই বধ হজমী ট্যাবলেট খেতে হচ্ছে, পুরা ব্যাংক খেতে গেলে তো ...

হার্ডটক এ প্রশ্ন কর্তা জিজ্ঞাসা করেছিল, আপনি ইউনুস কে গরীবের রক্ত চোষা বলেছেন কোন যুক্তিতে? উনি উত্তরে বলেছেন আমিতো কারো নাম উল্লেখ করিনি।

একজন প্রধানমন্ত্রী যখন একটা মন্তব্য করেন, তিনি সেটার দায়িক্ত নেওয়ার সাহস নিয়েই তা বলেন, এটা আমরা আশা করি। পিছলাইতে সবাই পারে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পিছলানো জবাব উনার ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৯

ডিপজল বলেছেন: একটা সংশোধনী দেই। আপনি লিখেছেন,

গ্রামীণ ব্যাংক বলছে, উপার্জনশীল খাতে তাদের ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ২০ শতাংশ। ১০০০ টাকা ঋণ নিলে এক বছরে সাপ্তাহিক কিস্তিতে এ ঋণ পরিশোধ করলে মোট পরিশোধ করতে হয় ১১০০ টাকা। অর্থাৎ এক হাজার টাকার ঋণের ওপর বছরে মোট ১০০ টাকা সুদ।


২০% হারে ১০০ টাকায় ১ বছরে সুদ দিতে হয় ২০ টাকা।


তাহলে ১০০০ টাকায় ১ বছরে সুদ দিতে হবে ২০০ টাকা।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: আমার হিসাবেও তাই আসে কিন্তু এই লাইনটি আমি বিডিনিউজ২৪ থেকে কপি করেছি; জানিনা অরজিনাল বিজ্ঞপ্তিতে কি আছে। আমি এখানে কোন চেঞ্জ করতে চাচ্ছি না; কি জানি অর্থনীতিবিদরা কোথায় কি প্যাঁচ কষে রেখেছেন!!

কৈ এখনও তো কারো দেখা পেলাম না ...

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫

বুদ্ধুবোকা বলেছেন: প্রথমে যে সার্ভিস চার্জ কত দিতে হয় সে হিসাবটা কোথায় ?

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: সার্ভিস চার্জ!! কত টাকা দিতে হয়?? আপনিওতো কিছু ক্লিয়ারলি লিখলেন না।

আমি যতদুর জানি গ্রামীন ব্যাংকের লোন নিতে কোন জামানত লাগে না।
যেমন এক সময় আমার দাদাকে দেখেছি কৃষি ব্যাংকের লোন নিতে জমির দলিল ব্যাংকে জমা রাখতে।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬

আমার জীবন বলেছেন: সবি দেশপ্রেমিকার লীলারে পাগলা! ;)

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৯

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭

জহির উদদীন বলেছেন: হযরত মুহাম্মদ(সঃ) বলেছেন,সুদ গ্রহনকারী,সুদ প্রদানকারী,লেখক ও সাক্ষীগন জাহান্নামে যাবে....

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: ধর্মের কোন বিষয় নিয়ে বিতর্ক করতে আসলে পোষ্ট টা দেইনি।







বাই দ্যা ওয়েঃ জহির উদদীন ভাইয়ের কি ব্যাংকের কোন একাউন্ট বা লেনদেন নাই??

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮

আসফি আজাদ বলেছেন: You have to calculate the effective interest rate. If for a loan of Tk. 1000 (principal amount, p) the flat rate is 20%, then at the end of the year interest (I) to be paid is Tk. 200. Based on weekly repayment the borrower has to payback Tk. 22.22 (P 18.52+I 3.70) in each week. Here lies the problem, repayment of principal amount is not at the end of loan period and interest payment is not yearly, rather it is weekly (usual practice in NGOs; for banks it is monthly).

When the repayment (P+I) is made in each week, the principal amount reduces. Say at the end of first month (for simplicity not considering weekly payment) the borrower will pay back Tk. 88.88 of which Tk. 74.08 is principal amount. So, from next month the borrower should, on ideal situation, pay interest on Tk. 925.92 at 20% there after pay interest on Tk. 851.84 at 20% and so on.

But this is not the case. Repayment amount is fixed at the beginning with the interest rate on disbursed loan amount and doesn't consider the diminishing principal after each repayment. So, the effective interest rate goes up. Another point is usually the disbursement amount is not the loan amount (in many instances), it is loan amount less first repayment amount.

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১১

তোমোদাচি বলেছেন: I read your comment three times and tried to understand your calculations. There is some lackings , however I don’t want to make any comment as I said I am not expert in this field.
Somebody may answer you.
Thanks for the comment.

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আলোচনা চলুক :)

সুদি লেনদেনের চেয়ে দাতা-গ্রহীতা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে শর্তসাপেক্ষ কিস্তিতে ক্রয়-বিক্রয় পদ্ধতিই উত্তম বলে মনে হয়।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: চলুক ...
তবে

কোনটা উত্তম কোনটা অধম সেটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে গ্রামীন ব্যাংকের সুদ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য আর গ্রামীন ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি নিয়ে।

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০০

মদন বলেছেন:
অ.ট.: বাকৃবির ড. মামুন। তার স্ত্রী ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে জাপানে ক্যানসার হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তার জন্য দোয়া করবেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৯

তোমোদাচি বলেছেন: বলেন কি!! Ring2Phone এ জব করেন যে মামুন ভাই??

আজই ফোন দিব...

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০১

তোমোদাচি বলেছেন: এখন পোষ্ট দিতে গেলে টেনশনে থাকি, আদেও কি পোষ্টটা নির্বাচিত পাতায় আসবে নইলে তো পুরা পরিশ্রম মাটি!! কিছুটা আতংকেতো থাকিই... মান-সম্মানেরও ব্যাপার ... ;)
এই পোষ্ট নিয়েও সেরকম ধারনা ছিল।
সরাসরি দৃষ্টি আকর্ষণ এ চলে আসবে, ভাবিনি...
যাহোক সামু কে ধন্যবাদ, পোষ্টটির গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছেন ... আশা করি প্রানবন্ত আলোচনা হবে !!!

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২

তোমোদাচি বলেছেন: ;) :D :#) B-))

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৮

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: ভাই প্রধান মন্ত্রী যাহা বলেছে সত্য বলেছে গ্রামীন ব্যাংক সুদ এর অঙ্ পারে নাকি ? সুদ আসল তো সু ও পারে না !!


গ্রামীন ব্যাংক একটাই কি প্রতিষ্ঠান নাকি মাইক্রক্রেডিট এর ? আশা - ব্রাক- হিডবাংলা- ব্লা ব্লা ব্লা ওদের নাম আহে না ক্যাঁন ?


ব্রাক তো বেসরকারী হাহাহা সরকারী প্রতিষ্টান নিয়া এতো আলাপ হু হা হা ......... কি বোকচোদ সরকার ৫১% হোল্ড করে নিজেদেরই গালি দেয়


ইউনুস সাহেপ উদ্যাক্তা হিসাবে ৫% এর অনারিয়াম মালিক

হু হা হু

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২০

তোমোদাচি বলেছেন: আশা, ব্রাক নেত্রীর আগে নোবেল পেলে উনাদের ও ছাড়া হবে না ;)

আর বাংলাদেশ কে এখনও বহির্বিশ্বে ফজলে আবেদের দেশ বলে চিনে না, সো এখনও সে গননায় আসে নাই !!

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৩

মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: শান্তিতে নোবেলটা হাসিনা আপা পেলে এত আলুচনা হত না /:)

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২২

তোমোদাচি বলেছেন: আমাদের হাতে থাকলে তো কবেই দিয়ে দিতাম, এত ঝামেলা করতে যেতাম নাকি!!

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৪

আনু মোল্লাহ বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংকের বক্তব্যে অনেক শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে।

সবচেয়ে বড় বাস্তবতা হল আমি আমাদের গ্রামে অনেককেই গ্রামীন ব্যাংক বা অন্য প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ নিয়ে ভিটে বাটী ছাড়া হতে দেখেছি। পলাতক থাকতে দেখেছি। কিন্তু অবস্থাত উন্নতি করতে কাঊকে দেখিনি। ক্ষুদ্র ঋণ এতই উপকারি যদি হবে তাহলে দারিদ্র বিমোচন হয় না কেন?

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: বুঝেছি, আপনি আমার মতই কম বুঝা দলের লোক; তবে আপনি আন্দাজে একটা ঢিল ছুড়েছেন। কোথায় শুভঙ্করের ফাঁকি একটু বুঝিয়ে বলবেন??

আমরাও গাও গেরামের পোলাপান ভাই; গরীব মানুষ যখন মহাজনের কাছে থেকে সাদা কাগজে টিপসই দিয়ে কোন কিছু না বুঝেই লোন নিয়ে জমি-জিরাত বাড়ি-ঘর হারাতে বসত, সরকারী ব্যাংক গুলো যাদেরকে উচ্ছিষ্ট মনে করে লোন পাওয়ার অযোগ্য মনে করত ঠিক সেই সময় গ্রামীন ব্যাংক বিনা জামানতে লোন এগিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়েছে।
আপনি গরু কেনার জন্য লোন নিয়ে ফনিক্স সাইকেল কিনে বাবু মেরে বেড়াবেন তাহলে তো একসময় ঋণের দায় মাথায় নিয়ে গাছে ঝুলতেই হবে! ইউনুস মিয়াতো চ্যারিটি খুলে বসে নাই।
ঐ সময় মানুষের মধ্যে একটা ধারনা প্রবল ছিল যে কৃষি ঋণ শোধ করতে হয় না, সরকার বদল হলে সুদ মাফ করবে এই আশায় বসে থাকত। মাঝে মাঝে ব্যাংকের লোকজন একটু খোজখবর করলে তাদের হাতে কিছু ধরিয়ে দিয়েই হয়ে যেত।

আমরা সবসময় অন্যে আমার অবস্থা পরিবর্তন করে দিবে এই আশায় বসে থাকি; নিজের অবস্থা নিজেকেই পরিবর্তন করতে হবে। যারা লোন নিয়ে পরিশ্রম করেছে তারা তাদের অবস্থা পরিবর্তন করতে পেরেছে, এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে।

১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৪

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: ডিপজল

ভাই আপনি ম্যাথে কাচা আগে জানতাম না আপনি ফেইল --

বছরে একবার নেয় না তারা মাসে ভিত্তিক নেয় আর তারা নেয় ১১ মাস - ১মাস টাকা নেয় না ...


২০ না এর থেকে কম হয় ( ফর্মুলা হইলো excel এ জান তারপর ফাইনাসিয়াল ফর্মুলাতে গিয়া রেইট ক্লিক করেন ( Nper 11 pmt 100 pv -1000 )


এইডা দেন বার হইয়া জাইবো মুল রেইট !!


আর ডিপজল ভাই -- আসলে ১২ মাস টাকা নেয় কিন্তু ১ মাস টাকা থাকে গ্রহকের সংঞ্চয় হিসাবে !!!


বছরে সুদ বার করি আমরা সিমপেল ইন্টারস্ট ভিত্তিতে কিন্তু বছরে দুইবার তিনবার বার অধিক হইলে কমপাউন্ড ইন্টারস্ট ভিত্তিতে হিসাব করা হয় !!

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪২

তোমোদাচি বলেছেন: তখনই বুজতেছিলাম একটা ঘাপলা আছে...

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক এ এত বুদ্ধি !!!

১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৬

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: দেখি হাম্বালিগের চামচা আর X(( জামাতি রাজাকারেরা কি বলে।কারন এ দুটা দল প্রত্যেকটা ব্যাপারে ভিন্ন হলেও ইউনুসের ব্যাপারে এক

০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: যাক, একটা মিল তো পাওয়া গেল!!

তাহলে নেক্সটে কোয়ালিশন এর সম্ভাবনা একদম ফেলে দেওয়া যায় না...;)

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২১

সুহাস শিমন বলেছেন: আসফি আজাদ, আপনার হিসাব ঠিক। flat rate ২০% হলে effective rate আরো বেশী হয়। কিন্তু গ্রামীন ব্যাংকের সুদের হার flat rate এ ২০% নয়, সেটা ১০% এর মত, যেখানে ১০০০ টাকায় বছরে মোট ১০০ টাকা সুদ দিতে হয়। সেটাকে ক্রমহ্রাসমান প্রিন্সিপাল এর যে হিসাব আপনি দেখিয়েছেন, সেই অনুযায়ী effective rate হিসাব করলে ২০% হয়।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ সহজ ভাবে হিসাবটা তুলে ধরার জন্য।

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩১

শ।মসীর বলেছেন: এই বিষয় নিয়া অত সিরিয়াস আলোচনার আসলে কিছু নাই । গ্রামীন ব্যাংক দিয়া ভাগ্যোয়ন্যয়ন হবে বলে মনে হয়না, হলে এত দিনে কিছু হলেও হত। আর এটার মালিকানাও সরকারের যদিও সরকার আপাতত এটা ভুলে বসে আছে ।

ব্যাপারটা হচ্ছে ব্যক্তিগত মানসিক দ্বন্দ, আপাতত সেটা উপভোগ করাই শ্রেয়, দরকার পড়লে মানুষ যা মনে আসে তার কি কি বলতে পারে, এখন আমরা সেটাই দেখছি ।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক দিয়া ভাগ্যোয়ন্যয়ন হয়নি কথাটা কি ঠিক?
বাংলাদেশ সহ বিশ্বের লক্ষ লক্ষ পরিবার গ্রামীন ব্যাংকের সাথে জড়িত।
আর ভাগ্য উন্নয়ন কখনও অন্য কারো দ্বারা হয় না, নিজের ভাগ্য নিজেকে উন্নয়ন করতে হয়, অন্যরা শুধু সাহায্য করতে পারে।

ব্যাপারটা হচ্ছে ব্যক্তিগত মানসিক দ্বন্দ, আপনার এই কথাটার সাথে শুধু আমি নয় অধিকংশ মানুষ ই সহমত পোষণ করবে।

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩২

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: আসফি আজাদ

ভাই আপনি দুই জায়াগায় ভুল করছেন

একঃ উপরেরটা বলা হইছে মাসিক আপনি বাইর করলেন সপ্তাহ !! মাসিক বার করলেও ধরতে হবে ১১ মাস কারন তারা রিপেইমেন্ট নেয় ১১ মাসে ১ মাস সঞ্চয় হিসাবে গ্রাহকের থাকে ।। সুদ কিন্তু ১০০ টাকাই নেয় ...যেহেতু মাসিক তাই ১০% থাকে না এইডা বেরে যায় । উপরে ফর্মুলা দিছি পারলে এক্সেলে করে দেখেন অথবা গুগুল করে দেখেন


দুইঃ সপ্তাহ ৫৪ না হবে ৫২ সপ্তাহ !! রিপেমেন্ট নেওয়া হয় বাহান্ন সপ্তাহ !!


আপনার হিসাব করে আমি এক্সেলে ফর্মুলা বসিয়ে করে দিলাম নিচে দেখুন তো উত্তর আছে ।। আমার ফর্মুলা ভুল হইলে বলবেন প্লিজ আমি সমালচলায় নাই আমি জাস্ট ভুল যেগুলো মনে হচ্ছে সেইগুলো বলছি --এমন কি আমারও ভুল হইতে পারে যদি হয় আপনি ধরাইয়া দিবেন ধন্যবাদ








০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর করে হিসাবটা বুঝানোর জন্য।
একটা জিনিষ জানলাম আপনার কাছ থেকে, "১১ মাস কারন তারা রিপেইমেন্ট নেয় ১১ মাসে ১ মাস সঞ্চয় হিসাবে গ্রাহকের থাকে" এই তথ্যটা আমি জানতাম না।

তাহলে ৩০-৪৫% হিসাবটা কেমনে আইল??

২১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৫

বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক অনেক প্রান্তিক মানুষের অবলম্বন।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

তোমোদাচি বলেছেন: যারা লোনের আশায় ব্যাংকের গেইট দিয়ে ভিতরে ঢুকতে পারতনা, গ্রামীন ব্যাংক বিনা জামানতে লোন নিয়ে তাদের দরজায় দরজায় গেছে!
এই সুযোগ কে যারা কাজে লাগাতে পেরেছে তারা উন্নতি করেছে, যারা লোন নিয়ে বিলাসীতা করেছে তারা বিপদে পড়েছে- আর এর জন্য গ্রামীন ব্যাংককে দোষ দিয়ে নিজের ব্যারথতা ঢাকার চেষ্টা করে।

২২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৮

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে আমি খুব বেশি আশাবাদী না আবার নিরাশাবাদী ও না। তবে একজন নোবেল লরিয়েটের প্রতি যে নোংরামি সরকার দেখিয়ে চলেছে তাতে আওয়ামীলীগের ফ্যাসিস্ট, বাকশালী মনোভাব খুব ভালোমত প্রকাশ হয়। অবাক লাগে, কিভাবে একজন প্রধানমন্ত্রী এমন উদ্ভট-জঘন্য মিথ্যাচার করেন!

দেখি সামুতে লীগের পেইড গুলা এইখানে কি জবাব দেয়! অবশ্য জবাব দেয়ার কথা না! আইসা দেখবেন ত্যানা প্যাঁচাইবো! সারাক্ষন অন্যের ছিদ্রান্বেষন আর বাকশালী-ফ্যাসিস্ট চিন্তায় বিভোর যারা থাকে, তাদের কাছ থেকে নোংরামি-হিংসা-শয়তানির চেয়ে ভালো কিছু আশা করা যায় না।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: হার্ডটক এ প্রশ্ন কর্তা জিজ্ঞাসা করেছিল, আপনি ইউনুস কে গরীবের রক্ত চোষা বলেছেন কোন যুক্তিতে? উনি উত্তরে বলেছেন আমিতো কারো নাম উল্লেখ করিনি।

একজন প্রধানমন্ত্রী যখন একটা মন্তব্য করেন, তিনি সেটার দায়িক্ত নেওয়ার সাহস নিয়েই তা বলেন, এটা আমরা আশা করি। পিছলাইতে সবাই পারে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পিছলানো জবাব উনার ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

২৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৯

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: আনু মোল্লাহ

ভাই আপনাকে আমার বাড়িতে দাওয়াত ... [email protected]
মেইল করেন আমি আমার বাড়ির ঠিকানা দিবো একদিন ইফতারি করে গেলেন সাথে আমাদের দেখে গেলেন ।।

ইমেইল করুন ফোন বাড়ির নাম্বার দিবো !! ধন্যবাদ

(কাউকে দেখেন নাই তার জন্য এইডা কমেন্ট করলাম )


সুহাস শিমন ঃ
ভাই গ্রামীন ব্যাংক তো ১২ মাস রিটান নেয় না । ১১ মাস নেয় ভাই ফর্মুলা বসিয়ে দেখান কেমনে বেশি হয় ... প্লিজ না জাইনা হুদাই কইয়েন না



১১*১০০ = ১১০০ টাকা নেয় লোন ১০০০ টাকার বিপরীতে আর ১০০ টাকা প্রতি মাসে সঞ্চয় হিসাবে গ্রাহকের থেকে !!



আপনি কি সঞ্চয়টাকে সুদের মধ্যে ফেলবেন ?


০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: আমাদের দাওয়াত দিলেন না ???

২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪০

কাউসার রুশো বলেছেন: ওয়াচে রাখলাম...........

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: ওকে সাথে থাকুন ...

২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

অবাক-পৃথিবী বলেছেন: প্রধান যাহাই বলিয়াছেন তাহাই সত্য মানিয়া লইতে হইবে, নহেতো অপরাধ বলিয়া গন্য হইবে

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: আরো কিছু ইনফরমেশন থাকলে হিসাব করে দেখা যেত আসলে রেট কত । যেমন প্রতি হাজারে মাসিক কিস্তি কত দিতে হয়? কত কিস্তিতে দিতে হয়? কবে থেকে কিস্তি শুরু হয় ইত্যাদি ...

গুগলে সার্চ করে তেমন কিছু পেলাম না। তাই দেখি সামুর অর্থনীতিবিদেরা কি বলেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: আমার তো মনে হয় যথেষ্ট ইনফরমেশন আছে !

২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৬

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: চলতি নিয়ম

মাসিক ভিত্তিতে
নিয়ম বলি আপনি জানুয়ারীর এক তারিখে ১০০০ টাকা পাবেন আপনাকে লাস্ট সপ্তাহের বুধ অথবা মঙ্গলবার দিতে হবে ১০০ টাকা । জানুয়ারীর মাসেই পরিশোধ করতে হবে ... লাস্ট সপ্তাহের বুধবার ...

এইডা ১১ মাস ১০০ টাকা করে পরিশোধ করতে হয় (আমার ফ্যামিলি ঋণ গ্রহীতা )


লাস্ট ১ মাস এর টাকা গ্রহকের সঞ্চয় থাকে ।। এখন বার করেন বছরে কত টাকা রেইট হয় !!


ম্যাথ খুব সহজ !! বলেন তো আমি ফর্মুলা এক্সেলে করে স্কিন সর্ট করে দেখাতে পারি !!



০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: --------
(আমার ফ্যামিলি ঋণ গ্রহীতা )
-------


যারা ঋণ নিচ্ছে তারা বলে সুদ ১০০০ টাকায় ১০০ টাকা, আর যারা কখনও ঋণ নেই নাই, দূর থেকে শুনেছে তারা বলে সুদ ৩০-৪৫% !!!

আজব!!!

২৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৪

মিলটন বলেছেন: কিছুই না ইউনুসের নোবেলই তার কাল হইলো।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: আমাদের দেশের তথাকথিত কিছু হিংসুট্যা মানুষ তাঁর সমালোচনা করলে ডঃ ইউনুসের মর্যাদা কোন অংশে কমবে না। দেশে বিদেশে তাঁকে মুল্যায়ন করার মত লোকের অভাব নেই।

২৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১০

আসফি আজাদ বলেছেন: @বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক, you are right in no. of weeks i.e. 52.

I calculated weekly becasue that is the operating procedure of NGOs; I am not aware of any otherwise practice.

The one month savings that you are referring to as kept with the bank as savings deposit, I don't agree with you. My understanding is, it is deducted while disbursing the loan amount as 1st repayment amount. If I am not wrong, then it is the usual practice in NGOs and also in banks in many cases. But for banks for large disbursement amount repayment can start after agreed period.

Sorry for writing in english, as Idon't have ovro installed in this pc.

০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

তোমোদাচি বলেছেন: But brother, what about 30-45% interest??
Do you agree with that statement?

৩০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১১

আহসান২০২০ বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক মানুষের ক্ষতি করেছে এমনটা দেখিনি। বরং এখান থেকে টাকা নিয়ে যারা উপযুক্ত কাজে লাগিয়েছে তারাই দারিদ্র্যের বেড়া ভাঙতে পেরেছে। আর যারা পারেনি তারাই ভিটে মাটি ছাড়া হয়েছে। গ্রা.ব্যা. থেকে টাকা নিয়ে যদি মেয়ের বিয়ে দেয়া হয় বা ছেলেকে সাইকেল, মোবাইল বা বাড়িতে টিভি সিডি কেনা হয় তবে তাকে ভিটে মাটি ছাড়তে হয়েছে। আর যারা হাস-মুরগির খামার, গরু মোটা তাজাকরণ, মোবাইল ফোন, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, ব্লক-বুটিক ও বাটিকের কাজ ইত্যাদি করেছে তাদের পেছনে ফিরে তাকাতে হয় নি।
ব্লগে কিছু হাম্বা আছে যারা গলাবাজ সরকারি লোকের সাথে তাল মিলিয়ে হাম্বা স্বরে ডেকে উঠে। আসলে দেশের কোন খোজ তাদের কাছে থাকে না। তারা মনে করে গলাবাজরা যা বলে তাই ঠিক আর দুনিয়া বেঠিক।
আর একশ্রেণীর লোক আছে যারা হয় উত্তরাধিকার সুত্রে টাকাপয়সার মালিক বা বড় জব করে; তাদের কোন দিনও কোন মহাজনের কাছে যেতে হয় নি। তারা মনে করে করে গ্রামীন ব্যাংক দেশ খেয়ে ফেলেছে। আসলে সত্য হল গ্রামীন পর্যায়ে মহাজনেরা ১০০০ টাকা ধার দিলে প্রতি মাসে ১০০ টাকা সুদ নেয়। ১ বছরে নেয় ১২০০ টাকা। আমি নিজে দিয়েছি। আর সেখানে গ্রামীন ব্যাংক বছরে নেয় মাত্র ১০০ টাকা। এটা গ্রামের মানুষের কাছে আর্শীবাদ স্বরুপ। কারণ গ্রামের মানুষকে প্রায়ই ধার কর্জ, দোকান বাকি করে চলতে হয়। যারা গ্রামীন ব্যাংকের কার্য্যক্রমকে রক্তচোষা মনে করেন তারা তো চিন্তা করে আমরা ব্যাংকে টাকা রেখে এক লাখে মাসে পাই ৯৩০ টাকা (ব্যাংক ভেদে কম বেশি হতে পারে) আর গ্রামীন ব্যাংক সুদ নিচ্ছে ১ লাখে বছরে ১০০০০ টাকা। এতো পুরা ডাকাতি। আসলে তা না। মহাজনি বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ বাঁচতে শিখেছে। সব জিনিসের ভালো দিক যেমন আছে খারাপ দিকও আছে। শতকরা ২/৩ টা ফ্যামিলি টাকা সঠিকভাবে ইউটিলাইজ করতে পারে না। ফলে তারা হয় বিপন্ন। এই কঠোর নিয়ম না থাকলে চোরের দেশে বিনিয়োগ করা টাকা তো ১ বছরেই হাপিস হয়ে যাবে।
আর একটা কথা, গ্রামীন পরিবারে সাধারণত উপার্জনক্ষম লোক থাকে ১জন যিনি পরিবারের কর্তা। ফলে মহিলারা টাকা উঠানোর পর সেই টাকা তুলে দিতে হয় সেই উপার্জনক্ষম বা কর্তা ব্যাক্তির হাতে। কামলা মজুর হাতে টাকা পেয়ে ভাবে আমার আর কাজ করা লাগবে না। অনেক টাকা পেয়েছি বসে বসে খাব। ফল ২ সপ্তাহেই টাকা শেষ। আবার অনেকেই আছেন যারা নেশা করেন। তাদের হাতে পড়লে তো শেষ।
টাকা নষ্ট করবে তারা আর সেই দায়ভার কেন গ্রামীন ব্যাংককে নিতে হবে?

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৫

তোমোদাচি বলেছেন: শুধু সহমত বল্লে কম বলা হবে। আপনার মন্তব্য থেকে বুঝা যাচ্ছে আপনি খুব কাছ থেকে বিষয় গুলো দেখেছেন। আমার অভিজ্ঞতাও আপনার মত; তাই যারা কখনও নিজেরা লোন নেইনি বা যারা গ্রামের মহাজনদের চক্রবৃদ্ধি সুদের কবলে পড়েনি তারা যখন পুতকি কথা বলে তখন বিরক্ত না হয়ে পারি না।

৩১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১২

টি-ভাইরাস বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক অনেক প্রান্তিক মানুষের অবলম্বন।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৭

তোমোদাচি বলেছেন: সহমত !

৩২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৫

ফাইয়াদ ইফতিখার রাফী বলেছেন: একজন নোবেল লরিয়েটের প্রতি যে নোংরামি সরকার দেখিয়ে চলেছে তা মেনে নেওয়া খুবই কষ্টকর । বাঙালি জাতি আগামি ১০০ বছরেও এক জন নোবেল প্রাপ্ত সন্তান দিতে পারবে কিনা আমার সন্দেহ আছে । অন্তত তার প্রতি সসকারের সম্মান টুকু থাকা উচিত :)

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৯

তোমোদাচি বলেছেন: এতে ডঃ ইউনুসের চেয়ে ক্ষতি হয়েছে সরকারের, এটা এখন কিছুটা তারা বুঝতে শুরু করেছে ভবিষ্যতে আরো বুঝবে ...
ক্ষমতা মানুষ কে অন্ধ কওরে দেয়!

৩৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৭

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: আসফি আজাদ

সপ্তাহ ভিত্তিক এবং মাসিক দুইটাই আছে ... ( আমি আপনার ২০% সুদ দিয়েই ২২.২২ টাকা করে পেমেন্ট করে দেখিয়েছি ফিউচার ভ্যালু কত হয় )

হুম আমি একটু কনফিউশন আছে NGO er রেইট বার করায় কিন্তু আমি ফাইনান্সের ফর্মুলা যদি ব্যবহার করি তাহলে সব ঠিক আছে ...

আইচ্ছা ক্যানঁ আমার সাথে এক মত না এক মাস তারা ডিপোজিট নিচ্ছে তা ?


আপনার বাড়ির আশে পাশে পেয়ে যাবেন যে কোন NGO ব্রাক হিডবাংলা । আশা ব্লা ব্লা আরো আছে তাদের থেকে খোজ নেন !! যে লাস্ট মাসের টাকা ডিপজিট আকারে থেকে !!



আমি নিজেও সমর্থন করি না যে মাসে টাকা দিচ্ছে সেই মাসেই কিস্তি নেক --- অনন্ত পড়ে মাসে নিলে রেইট আরো অনেক কমতো এতে গ্রাহকের সুবিধা হতো !!


যাই হোক আমি ভুল হতে পারি আপনি ব্যাখা করুন আর একটু ডিটেইল পারলে ফর্মুলা দেন আমি বসিয়ে দেখি !!


০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১১

তোমোদাচি বলেছেন: আমি নিজেও সমর্থন করি না যে মাসে টাকা দিচ্ছে সেই মাসেই কিস্তি নেক --- অনন্ত পড়ে মাসে নিলে রেইট আরো অনেক কমতো এতে গ্রাহকের সুবিধা হতো !!

৩৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩১

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: ইকোনমিক্স এর স্যার খুজতেসি , , , এই খান থেকেই পাব মনে হচ্ছে :P :P :P

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১২

তোমোদাচি বলেছেন: মিডিয়া ম্যান এর বিল টা কিন্তু দিয়ে যাইয়েন ;)

৩৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩২

জাহিদ হাসান বলেছেন: পড়লাম সবার মন্তব্য দেখব ।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৩

তোমোদাচি বলেছেন: দেখেন ...

৩৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৪

েপরুসবাঙ্গালী বলেছেন: সহমত আহসান ২০২০ ভাই এর সাথে

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৪

তোমোদাচি বলেছেন: আমিও পুরা সহমত জানিয়েছি

৩৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৭

ঠোটকাটা বলেছেন: Click This Link

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: দেখলাম...

আমি অবশ্য যার যার প্রাপ্য সম্মান তা দেওয়ার পক্ষে।
সম্মান কাওকে দিলে নিজের থেকে তা কমে না বরং কিছুটা হলেও বাড়ার সম্ভাবনা থাকে ।

৩৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৯

আ মা ইয়াহইয়া বলেছেন: সুদী মহাজন পেল শান্তিতে পুরোষ্কার আর অম্নি শান্তির আরেক মডেল তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন। দুই শান্তির নায়ক আর নায়িকার খেলা জমে উঠেছে বেশ।
ভাল উপভোগ্য।
আপনারা অযথা চেততেছেন ক্যারে?
এঞ্জয় করুন। কমেডি অব হিউমার। =p~ =p~ =p~

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৭

তোমোদাচি বলেছেন: সব কিছু কি আর কমেডি মনে করলে চলে ভাই ...

৩৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৩

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: পোস্ট ওয়াচে থাকলো, মডুগো ধন্যবাদ এমন সময়োপযোগী পোস্ট স্টিকি করার জন্য।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৯

তোমোদাচি বলেছেন: পোষ্ট দেওয়ার সময় বুঝতে পারিনি এতটা আলোচনা হবে, মড়ুদের অবশ্যই ধন্যবাদ।

তবে কেও এখনও ৩০-৪৫% সুদের হিসাব দিতে পারেনি!
এই হিসাব দেখার জন্য অপেক্ষা করছি ...

৪০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫৪

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন:

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২১

তোমোদাচি বলেছেন: বেচে থাকলে উনার কাছে একটা স্বারক লিপি পাঠাতাম! ;)

৪১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫৮

এস আর সজল বলেছেন: "আহসান২০২০" এর সাথে আমি একমত। কারণ আমি এর বাস্তব উদাহরণ দেখেছি। আমার এলাকায় অনেক লোক তাদের অবস্থান পাল্টেছে এবং পাল্টাচ্ছে। সর্বস্বান্ত যে হয় নাই তাও না। কিন্তু যারা সর্বস্বান্ত হয়েছে তাদের বেশির ভাগই ঋণের টাকা অনুন্নায়নমুলক খাতে ব্যয় করেছে। আর শিক্ষাবীমা তো অনেক গরিব ছেলেমেয়ের উপকার করেছে।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২৭

তোমোদাচি বলেছেন: আমি ছোট বেলায় দেখেছি মানুষ কাজের অভাবে, টাকার অভাবে না খেয়ে থেকেছে ... এখন অন্তত এটা বলা যায় কাজ করতে চাইলে কাওকে না খেয়ে থাকতে হবে না।
কিন্তু কারো কারো স্বভাব হচ্ছে হাত পেতে সাহায্য নেওয়া আর ফকিরের মত বেচে থাকা, তারাতো সর্ব সান্ত হবেই। এটা তো চ্যারিটি নয়, এটা ব্যাবসা।

আমার এক কাজিন শিক্ষা লোন নিয়ে পড়ে এখন চাকুরী করে সেই লোন শোধ করছে। আমি তাঁর তখনকার অবস্থা জানি, ওই সময় লোন না পেলে তাঁর পড়াশুনা বন্ধ করে চাচার সাথে জমি চাষ করতে যেতে হতো।

৪২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০২

ব্যাংকার বলেছেন: ব্রাকগ্রামীন ব্যাংক ও একটি বেসরকারী ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচী অল্পসময় পর্যবেক্ষন করার সুযোগ আমার হয়েছিল। দেশের প্রত্তন্ত্য অঞ্চল ঘুরে যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তার মধ্যে প্রাসঙ্গিক কিছু শেয়ার করলাম।

১.লোন প্রসেসিং ফি হিসেবে গ্রামীন ব্যাংক ২০০ টাকার মত নিয়ে থাকে।
২. ৫০০০ টাকার লোনে জামানত হিসেবে ৫০০ অগ্রীম নিয়ে নেয়া হয়।
৩. ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ১ বছর এর স্থলে ১০ মাস দেয়া হয় অথবা ৪২ সপ্তাহ।

ফাইন্যান্স যারা পড়েছেন তারা জানেন উপরের ৩টি পয়েন্ট ইফেক্টিভ ইন্টারেস্ট রেট কে বাড়িয়ে দেয়। ফলে ইফেক্টিভ ইন্টারেস্ট রেট ২২.২২% এর স্থলে ২৫/২৬ এর মত হবে।

নীচের বিষয়টি তাদের জন্য যারা ইফেক্টিভ ইন্টারেস্ট রেট ৩৫ বা তার বেশী মনে করেন।

১. প্রতিটি ঋণের কিস্তির সাথে বাধ্যতামূলক সদস্য সঞ্চয় যোগ করে দেয়া হয়। যেমন কারো সাপ্তাহিক কিস্তি ৫০০ টাকা হলে তার সঞ্চয় হিসেবে আরো হয়তবা ১২০ টাকা যোগ করে ৬২০ টাকা কিস্তি ধরা হয়। এখানে ঋণের কিস্তি ৬২০ টাকা ধরে হিসাব করলে ভূল হবে।
২. উল্লেখ্য ১২০ টাকার উপর ৫% সরল হারে সুদসহ ফেরত দেয়া হয়।

তবে যারা অর্থায়ন বিষয়টি অনেক ভাল বুঝেন তারা বাধ্যতামূলক সদস্য সঞ্চয়কে ইফেক্টিভ ইন্টারেস্ট রেট কেলকুলেশনে বিবেচনা করবেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার উল্লেখিত ৩ টি পয়েন্ট উপরে মন্তব্যকারী অনেকের মন্তব্যের সাথে মেলে না তারপরো আপনার হিসাবে সুদ দাড়ায় ২৫-২৬ % যা প্রধানমন্ত্রীর ৩০-৪৫% থেকে অনেক দূরে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !

৪৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হাসিনা পীরের মুরিদরা এটা প্রকাশে কালকে থেকেই আদা-জ্বল খয়ে নেমে পড়বে যদি তাদের পীর আজকে বলে যে পৃথিবী ঘড়ীর কাটার দিকে ঘুরে।

এদেরকে আমার মনে হয় এক প্রকার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী। যাদের শারিরীক বৃদ্ধি হয়েছে কিন্তু আয়োডিনের অভাবে মানসিক বৃদ্ধিটা ঠিকমত হতে পারেনি।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৪

তোমোদাচি বলেছেন: যারা কোন কথা বলার আগে নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে বিবেচনা না করে দলীয় নেতা নেত্রী কি বল্ল সেটা মাথায় রেখে চামচামীর জন্য যুক্তি দেয় তাদের জন্য করুণা!

৪৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: সবই e এর খেলা। e= ২.৭১৮২৮

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৪৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১১

শিপু ভাই বলেছেন:
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পিছলানী ভাল লাগে নাই।

গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রমও ভাল লাগে নাই।



সুদ যতই হোক যারা নেয় তারা জেনে শুনেই নেয়। আমি এসব ব্যাংককে "সঠিক মনিটরিং" এর অভাবকে দায়ী করবো এর অসফলতার জন্য।


এই ঋন দেয়া হয় বিনিয়োগের জন্য- খরচ করার জন্য না। মাইয়ার বিয়া দেওয়ার জন্য ২০ হাজার টাকা ঋণ নিলে সেই টাকা সেই লোক ইহজনমে আর শোধ করতে পারবে না। তখন সে আরেক ব্যাংক থেকে লোন নেয়। এভাবে চলতে থাকে।

আমি এপর্যন্ত যতজনকে দেখেছি তারা সবাই দুইয়ের অধিক সংস্থা থেকে ঋণ নিয়েছে। তাদের অধিকাংশই সেটা নিয়েছে "খরচ" করার উদ্দেশ্যে- বিনিয়োগ করার জন্য না। এভাবে তারা ঋণের জাল থেকে বের হতে পারে না।


আমাদের গ্রামের এক চাচা ঋণ নিয়ে টং দোকান করে। আমি জিজ্ঞাস করলাম- এত সুদ দিয়া লোন নিছেন ক্যান?
তিনি জবাব দিয়েছিলেন- "বেডাগো ট্যাকা ব্যাডারা নিব । আমি কিস্তিতে শোধ দিতাছি। লাভ তো নিবই। তা ওতো হেরা দিছে বিনা জামানতে। তুই দিবি????"

আমি আর কি জবাব দিমু???


০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: "বেডাগো ট্যাকা ব্যাডারা নিব । আমি কিস্তিতে শোধ দিতাছি। লাভ তো নিবই। তা ওতো হেরা দিছে বিনা জামানতে। তুই দিবি????



কি যেন একটা প্রবাদ আছে না???
ভাত দেওয়ার কেও না কিল দেওয়ার গোসায়!!


চাচার কথাটা সেই সব বুদ্ধিজীবীদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলাম ... তুই দিবি????

৪৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৮

আঁধার রােতর েজানািক বলেছেন: আজকে ইউনুস আওয়ামীলীগে যোগ দিলে গ্রামীন ব্যাংক দেশের একমাত্র শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের ঘোষণা আসবে। এটাই বাংলাদেশের চিত্র।
কিছু বুঝলেন?

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: সবই বুঝি গোলাম হোসেন কিন্তু করার কিছু নাই ...
ডায়লগটা আমার না নবাব সিরাজুদ্দোওলার !

৪৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

টুনা বলেছেন: @আসফি আজাদ, বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন, এক কিস্তি সঞ্চয় হিসাবে জমা হয় এটাই ঠিক(আমি যতদুর জানি,আমার আশে-পাশের ঋন গ্রহিতাদের কাছ থেকে)।

ডঃ ইউনুসের গ্রামীন ব্যাংক সমস্যা না। আসল সমস্যা নোবেল।গ্রামীন ব্যাংকতো সরকারেরই।২০০৯ সালে ইত্তেহাদের পার্ল বিজনেস ক্লাসে আমার পাশের সীটে বসেছিলেন এক মার্কিন কৃষ্ঞাঙ্গ মহিলা। তার হাতে একটা বই ছিল " লিজেন্ড অফ দ্যা আর্থ - ডঃ মুহম্মদ ইউনুস"।নোবেল না পাইলে ডঃ ইউনুসের পেছনে এভাবে লাগতে পারতাম না।

একটা গল্প মনে পড়ল- এক কামেল লোক দোজখ পরিদর্শনে গিয়ে দেখল সব দেশের জন্য আলাদা আলাদা দোজখ।সব দোজখেরই পাহারাদার আছে শুধুমাত্র বাংলাদেশেরটা ছাড়া।ঐলোক যখন ফেরেশতাকে জিঙ্গাসা করলো তখন বললো, বাংলাদেশীদের পাহারা দেবার প্রয়োজন নেই।কারন এখান থেকে কেউ দেয়াল টপকে বেরিয়ে যেতে চাইলে বাকীরা তাকে টেনে-হিচড়ে নামিয়ে নেবে।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: জাপানে আমেরিকা এম্বাসিতে গিয়েছিলাম ভিসা এপ্লিগেশন করতে ... লাইনে দাড়ায়ে আছি... নিজেরে কেমন যেন বোকা বোকা লাগছে ... আসে পাশে সব জাপানীজ ... হঠাত দেখি স্ক্রিনে ডঃ ইউনুস এর ছবি ভেসে উঠেছে, উনি আমেরিকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের সামাজিক ব্যবসা বিষয়ে বুঝাচ্ছেন! তখন মনে হলো আমি তৃতীয় বিশ্বের গরীব একটা দেশ থেকে আসি নি আমি ডঃ ইউনুসের দেশের লোক, আমারও এখানে সম্মান পাওয়ার যগ্যতা আছে।

যে লোক টা এই দেশটাকে বিশ্বের মানুষের কাছে সম্মানের সাথে উপস্থাপন করল, তাঁকে আমরা দেশে প্রাপ্ত সম্মান টা দিতে পারলাম না, কি অপদস্থ ই না হতে হলো !!

৪৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

উসীমজদ্দীন বলেছেন: ঋণ নিয়ে উৎপাদনশীল কাজে লাগানো গেলে ভাল। কিন্তু অতি দরিদ্র মানুষ দেনা পরিশোধের জন্য ঋণ নিয়ে থাকে। যারা ঋণ নেয় তারাই বলতে পারবে এর উপকারীতা কিংবা অপকারিতা কি? গ্রামীন ব্যাংক ক্ষুদ্রঋনের মূল সংগঠন হলেও দেশে লক্ষ লক্ষ সংগঠন ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং তা করছে সহজে অর্থশালী হওয়ার লোভে তাদের কাছে দারিদ্র বিমোচন মূখ্য বিষয় নয়। ছোট ছোট এনজিও (যারা সমাজ সেবার রেজিষ্ট্রেশনকৃত), কিংবা সমবায়ের রেজিষ্ট্রেশনকৃত বিভিন্ন মাল্টিপারপাস কোম্পানীগুলো ঋন কার্যক্রম চালাচ্ছে। তাদের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে এলাকার মহিলা জনগোষ্ঠী।

বিভিন্ন ক্ষুদ্র ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যে পরিমান ঋন দেয় তা দিয়ে বর্তমানে তেমন কোন উৎপাদনশীল কাজে ব্যবহার করা যায় না যে কারনে অনেককে দেখেছি একাধিক সংগঠন থেকে ঋণ নিতে। অনেক সময় তারা তা সঠিক সময়ে পরিশোধ করতে পারে না।

যারা এসব প্রতিস্ঠানে চাকরী করেন তাদের উপর চাপ থাকে পাড়ায় পাড়ায় গ্রুপ তৈরী করার। ঋনদেয়ার এবং ঋন নেয়ার। কোন কারনে গ্রাহকের নিকট হতে ঋনের কিস্তি তুলতে না পারলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপালনকারী কর্মী বিপদে পড়েন। তিনি চেস্ঠা করেন যে কোন উপায়ে ঋণ আদায় করতে। আর তখনি হয় অনাকাংিকত ঘটনা। যারা এ ফিল্ডে কাজ করেন তারাই ভাল জানেন।

এমন ঘটনাও হয়েছে ঋনের টাকা দিতে না পেরে শরীর দিয়েছে। এটা কি কাম্য।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫২

তোমোদাচি বলেছেন: অবশ্যই এটা কাম্য নয়।
আপনার সংসারের দায়িক্ত আপনার কোথা থেকে লোন নিবেন, আদোও নিবেন কি না, বা লোন নিয়ে কোথায় তা খাটাবেন ... উন্নতি হলে যেমন কাওকে ভাগ দিবেন না, তেমন লোনের টাকা অপব্যাবহার করে শরীর দিলে সেটার দায় ও কেও নিবে না।

৪৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪০

তুগান বলেছেন: ১০০০ টাকায় সাপ্তাহিক কত করে দিতে হয় জানলে সুদের হার বেরকরে দেয়া কঠিন কিছুনা। অংক না জানলেও অনলাইনে বিভিন্ন টুলন দিয়ে ক্যালকুলেশন করা যায়। ধরি ১০০০ টাকা আসল এবং সপ্তাহে ২০.৯৯ টকা করে দেয় তবে তার ইয়ারলি সুদ হবে ১৯% আর ২১.০৭ টাকা করে দেয় তবে সুদ ২০% এবং মোট তাকে পরিশোধ করতে হবে ১০৯৬ টাকা।

লোনের কিস্তি হিসেব করার জন্য এক্সেলে Loan Amortization টুল দেখতে পারেন।
http://www.mycalculators.com/ca/wloanm.html
Click This Link
এইখানে ঘাটাঘাটি করে দেখতে পারেন

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: এখানে সমস্যাটা অঙ্কে নয় অন্য জায়গায় ;)

৫০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

তানভীর আহমেদ সজীব বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক অনেক প্রান্তিক মানুষের অবলম্বন।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৫

তোমোদাচি বলেছেন: সহমত

৫১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

অন্তহীন পথিক বলেছেন: এখানে তো সব হিসেব খাতা আর কলমে। বাস্তব চিত্র দেখতে হলে নিজের চোখে দেখা উচিৎ।

গ্রামের মানুষ লোণ করছে কার্তিক মাসে। ধান কাটার পর টাকা শোধ করতে হচ্ছে। বাদ বাকি দিন মানুষ গুলো খাবে কি???

১০০০ টাকায় ১০০ ই হোক আর ২০০ ই হোক, ১০০০০ টাকায় কিন্তু অনেক বেশি হয়। হয়তো সেটা আমাদের চোখে বেশি নয়, যারা লনটা করে, তাদের কাছে ১০ টাকাই অনেক বেশি। গ্রামীণ বাংক এই ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প জোঁক গল্পের পুনরাবৃত্তি ছাড়া আর কিছু না।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৭

তোমোদাচি বলেছেন: আচ্ছা তাহলে হাত পেতে বসে থাকুন ... দাতা হাতেমতাই বা হাজী মহসীন এর আশায় !!!

৫২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৪

আহসান২০২০ বলেছেন: আর একটা মন্তব্য করতে চাই। লেখক কিছু মনে করেবেন না। এতে আমার এবং আমার এক বন্ধুর অকে পার্সোনাল ইনফরমেশন চলে আসবে। আসুক সমস্যা নাই। আমি তো আহসান, আমার এক বন্ধু সাইদুল ওরফে ছেদা এক্সেল (বন্ধুর ক্ষেপাইন্না নাম)। দুজনেই ৯৭এ ক্লাশ এইটে একই কোচিং এ পড়তাম কিন্তু ২জন দুই স্কুলের ছাত্র। যখন নাইনে উঠলাম তখন আমাকে স্কুল পরিবর্তন করে থানা সদরের স্কুলে ভর্তি হতে হল। রোল হল খ শাখা ৯৩। মানে মোট রোল (৯৩*২) ১৯৬। আর সাইদুলের ক শাখা ৪। মানে (৪+৩) ৭। তো নাইন থেকে টেনে উঠলাম আমার রোল হল ক শাখা ৫ মানে (৫+৪) ৯ আর সাইদুলের হল খ শাখা ৬ মানে (৬*২) ১২।
তাকে জিজ্ঞেস করলাম কিরে ছেদা তোর রোল পিছালো কেন?
ছেদা বলল, "কি করব বল। আব্বার সাথে কাজ করতে হয় সারা সকাল এবং স্কুলের পর। দুপুরে শুধু স্কুলে আসি। আর রাতে ৪/৫ ভাইবোন একসাথে পড়ে বসি তেমন পড়া হয় না আবার ছোট ভাই বোন দের পড়া দেখিয়ে দেয়া লাগে"।
আমি বললাম, কেন তোর আব্বা কি কাজ করে?
ছেদা বলল, "আব্বা অন্যের জমি বর্গা করে। আমাদের নিজের শুধু থাকার ঘর আর একটা কাঠাল বাগান আছে আর কিছু নাই।"
আমি বুঝলাম খুব খারাপ অবস্থা ওদের। আমারও অবস্থা খারাপ তবে ওর মতো এতোটা না। তাকে সামান্য সান্তনা দিলাম। ও বলল ঠিক আছে। আমি বড় হয়ে উকিল হব। অনেক টাকা আয় করে আমার সংসারের দুরবস্থা ফেরাব। এসএসসি পরীক্ষা দিলাম, রেজাল্ট আসল। আমি ৪টা লেটার সহ ৭৭৭ মার্কস। আর ছেদা ২টা লেটার নিয়ে ৬৫০+ মার্কস। দু জনেই খুশী। এবার ইন্টারের পালা। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, "ছেদা তোর এখন চলবে কিভাবে? খরচ যোগার করবি কিভাবে? ও বলল ২টা স্যার আমাকে বিনা পয়সায় প্রাইভেট পড়াবে। আর কলেজ খরচ দেবে গ্রামীণ ব্যাংক। আম্মা গ্রামীন ব্যাংকের সদস্য। ভালো রেজাল্ট করলে তারা আরো পড়াশোনার খরচ দিবে। ইন্টার দিলাম। দুজনেই ইন্টারে ফার্ষ্ট ডিভিশন পেলাম। আমি গণিতে লেটার মানে ৮০+। এবার ভর্তির পালা। আমি ইন্জিনিয়ারিং ভর্তি হলাম সে ভর্তি হলো আনন্দমোহনে ইংরেজীতে অনার্স। তার সাথে দেখা হলে খোজ খবর নিতাম। তার এক চাচাতো ভাইয়ের দোকালন ছিল বাজারে। বাজারে গেলে ওর খবর নিতাম। এভাবে চলার পর একদিন হঠাত তার সাথে দেখা হল। আমি তার অবস্থা জানতে চাইলাম। সে বলল এখন বেশ ভালো আছি রে। আব্বা বর্গাচাষ বাদ দিয়ে শাক-সব্জির চাষ করে, আম্মা ২টা গরু পালে, আব্বা আবার একটা দোকান্ও দিছে বাজারে পল্লী ফোনের দোকান। এসব হয়েছে গ্রামীন ব্যাংকের জন্য। একদিন বাড়িতে গেলাম। গিয়ে দেখি ৪টা গরু। একটা নতুন টিনের ঘর। আসার সময় হেটে হেটে বাজারে আসলে ওর বাবার সাথে দোকানে দেখা করাল। চা খাওয়াল ওর বাবা। আমি দেখলাম যে শুধু পল্লী ফোনই না, সাথে শাক-সব্ঝি + ফার্মের মুরগি ও বিক্রি করে ওর বাবা।
সেই ছেদা এখন ইংলিশে মাস্টার্স। ওর সামনে যেতে ভয় লাগে। গ্রামীন ব্যাংক কি আমার বন্ধু ছেদার রক্ত শোষন করেছে?? রাষ্ট্র যেখানে তার নাগরিকের দায়িত্ব নিতে ভয় পায়, সেখানে অবলীলায় এই গ্রামীন ব্যাংক দায়িত্ব নিয়েছে।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০১

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ উদাহরন টা দেওয়ার জন্য।
আমার এক কাজিন ইন্টারমিডিয়েট থেকে শিক্ষা লোণ নিয়ে পড়ে এখব জব করছে। সেই সময় যদি সে লোন টা না পেত তাঁর পড়া লেখা বন্ধ হয়ে যেত।

৫৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৬

মাদারি বলেছেন: ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে প্রথম সপ্তাহ থেকেই কিস্তি শোধ করাটা ভীষণ সমস্যাজনক। খুব কম ব্যাবসাই আছে যার মাধ্যমে এমন আয় করা যায় যে প্রথম সপ্তাহ থেকেই ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা সম্ভব। আর এর ফলাফল হলো গ্রহীতা শুরুতেই মূলধন ভাঙতে বাধ্য হয় এবং কয়েকদিন পরে স্রেফ কিস্তি শোধ করার জন্যই আবারও ঋণ নিতে বাধ্য হয়। এই ভাবে ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র দূর করা অসম্ভব তা সুদের হার ২০% হোক আর ৩০% ই হোক।

গ্রামীণ দাবী করছে ক্রমহ্রাসমান মূলধনের উপর সুদ হিসাব করা হয় এবং ফ্ল্যাট রেটে যা ১০% থাকে তা কার্যকরভাবে ২০% এ পরিণত হয়। গ্রামীণ এর দাবী সত্যিকিনা যা যাচাই করার জন্য সবচেয়ে জরুরী দরকার হলো ৫০০০ হাজার টাকা ঋণের সাপ্তাহিক কিস্তি কত হয় সেই তথ্য। এটা জানা গেলে কার্যকর সুদের হার কত সেটা যাচাই করা যাবে।

মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন এমাউন্টের ঋণের সাপ্তাহিক কিস্তির পরিমাণ সম্পর্কে যদি কেউ জানেন তাহলে এখানে শেয়ার করুণ, সুদের হার বের হয়ে যাবে।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৩

তোমোদাচি বলেছেন: ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে প্রথম সপ্তাহ থেকেই কিস্তি শোধ করাটা ভীষণ সমস্যাজনক - এই অংশের সাথে সহমত।

৫০০০ টাকার ঋণের সুদ নিয়ে উপরে হিসাব আছে, দেখতে পারেন ।

৫৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

এম আবু জাফর বলেছেন: মনে করুন আপনি ১০০০টাকা লোন, যে দিন লোণ নিলেন তার ৭দিন পর তেকে ২৫ টাকা করে ৪৬ বার দিতে হবে,এবার হিসাব করেন কত টাকা সুদ নেয়।
আর গ্রাহকের হিসাবে যে টাকা জমা রাখা হয় তাহা ঐ ১০০০ টাকা দেওয়ার সময় কেটে রাখা হয়।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৭

তোমোদাচি বলেছেন: ২৫*৪৬=১১৫০
তাহলে তো তা ১০-২০% এর মধ্যেই থাকে না কি???

পরের কথাটা বুঝিনি

৫৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বন্ধু শামসীর, তোর নিম্নক্তো কথাটির সাথে একমত হতে পারলাম না।

"গ্রামীন ব্যাংক দিয়া ভাগ্যন্নয়ন হবে বলে মনে হয়না, হলে এত দিনে কিছু হলেও হত।"

আমি আমার এলাকার ২ জন মানুষের জীবন থেকে নেওয়া গল্প বলব। দুজনেই আমার প্রতিবেশী।একজনের বাড়ী আমার বাড়ী থেকে ১০০ মিটার দূরে ও অন্যজনের ২০ মিটার দূরত্বে।প্রথমে সফল মানুষটির গল্লটি বলি।

মানুষটির নাম "বাবুল" বসবাস উত্তরবঙ্গের একটা জেলা নিলফামারীতে। আজ থেকে প্রায় ২০ বছর পূর্বে এই মানুষটি পেটে দুবেলা অন্ন সংস্হানের জন্য তাকে মানুষের বাড়ীতে কাজ করতে হত। আরও নির্দিষ্ট করে বললে বলি আমাদের ক্ষেতে কামলা দিত। ঐ সময় আমাদের এলাকায় গ্রামীন ব্যান্ক আসলে সে তার বৌকে তার সদস্য করে সেখান থেকে ২০০০-২৫০০ টাকা ঋন নেয়। সেই টাকা থেকে ১৫০০ টাকা সে একটি পুরাতন বাইসাইলেক ক্রয় করে ও অবশিষ্ট টাকা ব্যবসার পুজি হিসাবে বিনীয়োগ করে। যেই বিনিয়োগটা আজ ২০ বছর পরে সেই ব্যাক্তিটিকে বানিয়েছে আমাদের এলাকার অন্যতম ধনি ব্যাক্তিতে।

এখন তোর প্রশ্ন হতে পারে যে মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে কোন ব্যাবসা করা সম্ভব কি না আর সম্ভব হলেও কিভাবে ২০ বছরে ১ কোটি টাকার উপরে সম্পদ করা সম্ভব!!!!

আমি তোকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে এই মানুষটি সম্পূর্ন সততার সাথে ব্যবসা করে এই সম্পত্তির মালিক হয়েছে।

এই ব্যাক্তিটি প্রথমে ঐ ১০০০ টাকা দিয়ে ৩০০ টাকা মন হিসাবে ২ মন গম কিনে ও ৪০০ টকা হাতে রাখে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসাবে। সেই দুই মন গম সে মিলে আটা করে। আমাদের বাড়ীর ৩ দিকে ৩ টি বাজার ছিল যেখানে সপ্তাহে ২ দিন করে হাট-বার হত। হাট-বার কি জিনিস সেটা যদি তোর প্রশ্ন হয়ে থাকে তবে বলি এটা হল পটেটি জেনারেলের ১/১১ এর পরবর্তী সময়ে ঢাকায় চালু করা করা হলিডে মারর্কেট এর মত বিক্রয় স্হান। তো সেই ব্যাক্তিটি হাট-বার দিনগুলোতে অর্ধদিবস মানুষের ক্ষেতে কাজ করে দুপুর ২/৩ টার দিকে মাড়াই করা সেই আটা নিয়ে হাটে চলে যেত। যেখানে সে ১/২ কেজি করে আটা বিক্রি করত। ১ হাটে যদি ৪০ কেজি আটাও বিক্রি হত সেখান থেকে সে প্রতি কেজিতে ২ টাকা হিসাবে ৮০ টাকা লাভ করত। এই মানুষটি সেই টাকা অন্য সাধারন মানুষের মত ভোগ-বিলাসে ব্যায় না করে বিজনেস ডাভারসিফিকেশনের প্রিন্সিপাল অনুসারে অন্য ক্ষাতে বিনিয়োগ করত (মানুষের জমি বর্গা নেওয়া, ও পশুপালন করা)।

এই ভাবে মানুষটি ৩/৫ বছরের মধ্যে তার ২৫০০ টাকা পুজিকে ৩০,০০০-৪০,০০০ টাকায় পরিনত করে। এবার মানুষটি পূর্বের আটার ব্যবসা থেকে বের হয়ে অন্য ২/৩ জন মানুষের সাথে শেয়ারে ধানের ব্যবসায় যুক্ত হয়। এখানে বলে রাখি যে আামাদের এলাকটি ধান চাষের জন্য আদর্শ। উনি আমাদের এলাকা থেকে ধান কিনে সেই ধান বগুড়ার শেরপুর ও আশুগন্জের চাল-কল মালিকদের কাছে বিক্রি করত। এই ভাবে সে পরবর্তি ১০ বছরের মধ্যেই প্রায় ২৫-৩০ লাখ টাকার মালিক হয়ে যায়।

না এখন ও শেষ হয় নাই এই মানুষটির সফলতার গল্প। এর পর ২০০৮ সালে সে অন্য আর একজন কে নিয়ে (৫০%+৫০%) শেয়ারে ৪০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে ইটের ভাটা তৈরি করে । অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে সেই বিনিয়োগের টকা মাত্র ৩ বছরেই দ্বিগুন করে ফেলে ও গত বছর আরও একটি ইটের ভাটা দেয়। এটাই হল গ্রামিন ব্যান্ক পরিবারের একজনের সফলাতার গল্প। ২৫০০ টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করে নিজের চেষ্টায় যেটাকে ২০ বছরে উন্নিত করেছে প্রায় কোটি টাকায়।

এবার অন্য মানুষটির গল্প বিলি যার বাড়ীর দূরত্ব আমার বাসা থেকে মাত্র ২০ মিটার দূরে। আমার বাসার ঠিক পিছনের বাসাটি। একই সময়ে সেই পরিবারের মহিলাটি প্রায় সমান পরিমান টাকা ঋন নেয় ও সেই টাকা দিয়ে ধান কিনে মহিলা মানুষটি ভাপা পিঠার ব্যবসা শুরু করে ও তার স্বামী মাছের পোনা ফেরি করে বিক্রি করা শুরু করে। বাবুলের পরিবার টি ১ টি সন্তান নিয়ে একটি আদর্শ পরিবার হলেও দ্বিতীয় ব্যক্তিটির পরিবারে ছিল ৪ টি সন্তান। দ্বিতীয় পরিবারের মহিলাটি ব্যাপক ভাবে পরিশ্রমি হলেও স্বামিটি র ছিল জুয়া ও বিড়ীর নেশা। এছাড়াও এই ব্যাক্তিটির ছিল ১ দিন কাজ করে ২ দিন বসে খাওয়ার অভ্যাস। আর জুয়া খেলার অভ্যাসতো ছিলই। কালের বিবর্তনে এই মানুষটি এখন ছোট-খাট একটি চোর আর বাবুল একজন অন্যতম বৃত্তশালী মানুষ।


একই সময় গ্রামীন ব্যান্ক থেকে ২৫০০ টাকা ঋন নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কালের বিবর্তনে একজন পরিনত হয়েছে চোরে আর অন্যজন হয়েছে কোটি টাকার মালিক।

এখন তোর কাছে আমার প্রশ্ন : দ্বিতীয় ব্যাক্তিটির এই চোর হয়ে যাওয়ার জন্য কি গ্রামীন ব্যান্ক দায়ী??? কিংবা বাবুলের কোটি টাকার মালিক হওয়ার কি গ্রামীন ব্যান্কের কোন অবদান নেই??


পোষ্ট দাতার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি পোষ্টে চেয়ে একটি বড় মন্তব্য করবার জন্য

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১২

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চমৎকার বাস্তব দুটো উদাহরন দেওয়ার জন্য।
আমার সামর্থ্য থাকলে আপনার গল্প দুটো আমি সবাইকে পড়তে বলতাম!

৫৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯

মেটাল বলেছেন: আমি গ্রামীণ ব্যাংক এর সুদ , এক কথায় অর্থনীতির ব্যাপারে কিছু জানি না । কিন্তু বেসিক জিনিস এর কারনে গ্রামীণ ব্যাংক কে খারাপ মনে হয় না।
১ - হয়ত সুদ বেশি হতে পারে , কিন্তু আপনার খুব প্রয়োজনের সময়, আপনাকে কোন জামানত ছাড়া কে লোন দিবে ??

২- অনেকে বলে , টাকা শোধ করতে না পারায় অনেক মানুষ ভিটে বাড়ি সহ অনেক কিছু হারিয়েছে । এখন লোন নিলে তো পরিশোধ করতে হবে ই । এটা গ্রামীণ ব্যাংক , চ্যারিটি ফান্ড না ।

৩ - ডঃ ইউনুস কে অনেকে রক্ত চোষা বলে । তাদের পাগল ছাড়া কিছুই বলা যাবে না । একে তো এটা একটা প্রতিষ্ঠান । সুদের ব্যাপার সহ বাকি সব কিছু ইউনুস এর একার সিদ্ধান্ত না ।

৪ - মাইক্রো ক্রেডিট নিয়ে কিছু বলার নেই , যারা এই বিষয়ে রিসার্চ করেছেন , ইউনুস কে নোবেল দিয়েছে , তাদের জ্ঞান এর চেয়ে যদি বলি আমাদের জ্ঞান বেশি , তাহলে আর কি বলার । তারা মাইক্রো ক্রেডিট কে বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে । আপনি বলতে চান তারা না জেনে বুঝে ই এই পদক্ষেপ নিয়েছে ?? নাকি আপনি বলতে চান , তারা বাংলাদেশ মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে কিছু জানে না???

আমাদের বাক স্বাধীনতা আছে । যা ইচ্ছা তা বলতে পারি । যেই বিষয়ে কিছু জানি না, সেই বিষয়েও অনেক কিছু বলে ফেলি ।

এর থেকেও বড় কথা , আমরা কার বিরুদ্ধে বলছি ?? যিনি এই দেশের নাম পুরো বিশ্বে সমৃদ্ধ করেছেন ।

এই হল বাঙ্গালির আসল চরিত্র ।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৫

তোমোদাচি বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!

আসলে আমাদের বাক স্বাধীনতা একটু বেশী আর তাঁর থেকে বেশী সমালোচনা করার অভ্যাস!

৫৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: ইউনুস স্যার কে নিয়ে বিতর্কে যাওয়ার মত কোন যোগ্যতা আমার নেই।

সারা দিনে অনেকেই অনেক কথা লিখেছেন কিন্তু পোস্টের মূল কথা যেটা গ্রামীন ব্যাঙ্কের সুদ (আমার মনে হয় সুদের হার ) নিয়ে সেই ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারে নি সোজা কথায়। অনেকে ঘুরিয়ে পেচিয়ে অনেক কথাই বলছেন। দেখি এর পরে অন্যেরা ও কি বলে।

আমার জানা মতে (ভুল থাকতে পারে)
১. হাজারে কিস্তি ২৫ টাকা। ৫২ সপ্তাহে শোধ করতে হলে ফ্লাট রেইট ৩০% আর ৪৮ সপ্তাহে হলে ২০%।

আসল এবং ইফেক্টিভ রেইট জানার অপেক্ষায় থাকলাম।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৮

তোমোদাচি বলেছেন: আপনি আমার মনের কথায় বলেছেন, অনেকে অনেক কথায় বলছেন কিন্তু সঠিক হিসাব টা সহজ করে কেও দিচ্ছে না।

আসলে ইফেক্টিভ রেট টা ১০%, নাকি ৪৫% এটা জানার জন্য এখনও অপেক্ষা করছি ...

৫৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

জসিম এনায়েত বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাঙ্ক নিয়ে নোংরা খেলা সরকার অনেক আগে থেকেই খেলছে তাই তারা কিছু বললে সেটা তাদের বিপক্ষেই বলবে এটা স্বাভাবিক।

আমার লক্ষ্য করছি বাংলাদেশের দুটি মানুষ পুরো দেশটা বদলে দিচ্ছেন গ্রামীণ ব্যাঙ্ক এর ডঃ ইউনুস আর একজন হলেন সাইখ শিরাজ। এই দু'জন মানুষকে আমি নোবেল দিয়েছি অনেক আগেই।

সুদের ক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংক ঠিক করছে না বেঠিক করছে এটা বুঝার জন্য অর্থনীতিবিদ হতে হয় না সাধারণ জ্ঞানই যতেষ্ঠ।

১) বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিচার করলে আমরা দেখি বাংলাদেশে কোন একটি লাভ জনক ব্যবসার সন্ধান পেলে শত শত নয় লক্ষ লক্ষ লোক তার পিছনে ছোটে। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাঙ্ক কিন্তু একটাই!!! হ্যাঁ, গ্রামীণ ব্যাঙ্ক আদলে অনেক এনজিও বা কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান কাজ করলেও তারা লাভের মুখ দেখতে হিমশিম খাচ্ছে।

২) বাংলাদেশের কোন ব্যাঙ্ক কেন গ্রামীণ জনগোষ্ঠী (মানে যাদের গ্রামীণ ব্যাঙ্ক লোণ দেয়) কে লোণ দেয় না? সবাই তো সুদের ব্যবসা করে তবে তারা সুদের পিছনে ছোটে না কেন? কারণ তারা পারে না। গ্রামীণ ব্যাংক যে সুদে ব্যবসা করে তারা তা পারবে না। কারণ সুদ কালেকশনের পিছনে তাদের ১০%-১৫% খরচ হয়ে যায়। ১০০ গুন শ্রম শক্তি খরচ হয়ে এখানে।

এমন আরও কিছু উধাহরন দেওয়া যায় যা অর্থনীতির মারপ্যাঁচ মুক্ত। তাই নেত্রী বলেছে বলে আপনারা একজন লোককে কাঠগড়ায় দার করিয়ে দলিয় আইন দারা নিষ্পেষিত করবেন এটা সত্যি অন্যায়। আপনাদের ক্ষমতা এখন আছে। একদিন যখন থাকবে না তখন আপনার কথা কি বদলে যাবে না? তখন মানুষ হিসাবে আপনার অবস্থান কোথায় থাকবে। তাই বলি বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা না করে সত্যি উপলব্ধি করার মন মানুষিকতা তৈরি করুন। সেটা আপনারই জন্য।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২২

তোমোদাচি বলেছেন: জী সবাই দেখে গ্রামীন ব্যাংক ৯৫% এর উপরে লোন রিকভারী, এইটা চিন্তা কওরে দেখে না এইটা করতে তাদের কি পরিমান ইনভেস্টমেন্ট করতে হয়।
কৃষি ব্যাংকের লোন নিয়ে তা সুদ সহ শোধ করতে হয় এটা এক সময় মানুষ ভুলে গিয়েছিল, সেখান থেকে এরা ৯৫% রিকভারী করেছে।
এটা তো ব্যবসা চ্যারিটি নয়...

৫৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১০

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
আমার বাঁশ আমি দেমু যারে খুশি তারে দেমু।

আমো সরকার আর গ্রামীণ ব্যঙ্ক উভয়ই এই একই নীতি গ্রহণ করিয়াছে। সুতরাং, কারে ভাল আর কারে খারাপ কওয়া যায় কন দেহি???

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৩

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৬০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৫

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া বি,বি,সিকে ইন্টারভিউটি ভাল করে শুনেছি প্রায ২২ মিনিট মত ইন্টারভিউটি,

ঐ ইন্টারভিউতে প্রধান মন্ত্রীর গ্রামীণ ব্যাংক এর সুদ সর্ম্পকে যে কথটি বলেছে সেখান

সুদের হারের কথা বলেছে ৩০ টু ৩৫ % ,
কিন্তু আপনি লিখেছেন ৩০ টু ৪৫ %।


তিনি ঐ সময় সময়ের কথা উল্লেখ করেন নি। অথাৎ কত সময়ে এই সুদ তিনি তা উল্লেখ করেন নি।





০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: সরি, আপনার মন্তব্যের সরাসরি কোন জবাব দিতে পারছিনা।

আমার একটা বিষয়ে এলারজি আছে...
যাদের বিবেক বুদ্ধি বিবেচনা সব কোন বিশেষ দলের কাছে জামানত রাখা তাদের সাথে যুক্তির আলোচনা করা আর হিজলার সাথে সেক্স নিয়ে আলোচনা আমার কাছে সমান।

কোন দলের অন্ধ ভক্তদের আমি পছন্দ করি না সে যে দলের ই হোক না কেন !!!

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে, দুঃখিত! এটা আমি আপনাকে বলিনি সব অন্ধ ভক্তদের উদ্দেশে ...

৬১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৬

মাহবুব মুনিম অর্ণব বলেছেন: পোসট ওয়াচে, আমার শাশুরি ড. ইউনুস এর সাথে কাজ কোরসে, তারে জিগামনে...


মোহাম্মদহারুন বলেছেন: প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া বি,বি,সিকে ইন্টারভিউটি ভাল করে শুনেছি প্রায ২২ মিনিট মত ইন্টারভিউটি,

ঐ ইন্টারভিউতে প্রধান মন্ত্রীর গ্রামীণ ব্যাংক এর সুদ সর্ম্পকে যে কথটি বলেছে সেখান

সুদের হারের কথা বলেছে ৩০ টু ৩৫ % ,
কিন্তু আপনি লিখেছেন ৩০ টু ৪৫ %।


তিনি ঐ সময় সময়ের কথা উল্লেখ করেন নি। অথাৎ কত সময়ে এই সুদ তিনি তা উল্লেখ করেন নি।


আরেক হাম্বার কথা কি, আরে বেটা সুদ সবসময় ইয়ারলি

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: উনাকে কিছু বলে লাভ নেই ...
শেখ হাসিনা নাকি কোথাও সুদের হার ৪৫% বলেননি।

এই লিঙ্ক এ ভিডিওটি আছে
http://www.youtube.com/watch?v=GJcP7TDXwPw

১৩ মিনিটের পর থেকে খেয়াল করে শুনেন, উনার মিথ্যাচারের নমুনা পাবেন!

৬২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩১

প্রািন্ত বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত চতুরতার সাথে কথা গুলো বলেছেন। গ্রামীণ ব্যাংক বা অন্য কোন এনজিওর লোন মানুষের কি ক্ষতি করতে পারে আর কি উপকার করতে পারে সেটা যারা খুব কাছে থেকে দেখেছেন তারাই ভাল বলতে পারবেন। আমরা গ্রামীণ জনগণের খুব কাছে থাকি তাই আমরা বাস্তবতার নিরিক্ষে বিষয়টি উপলব্ধি করি আলাদা ভাবে।
আমার মতে গ্রামীণ ব্যাংক সুদ কত পারেসেন্ট নেয় এটা অন্যের কাছে প্রকাশ করা মানে নিজেদের অক্ষমতারই বহিঃপ্রকাশ। শুধু গ্রামীণ ব্যাংক কেন? এদেশের প্রতিটি এনজিওই একই ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে। বিভিন্ন মাল্টিপারস কোম্পানীগুলো ব্যবসায়িক ঋণদানের নামে সরাসরি সুদের ব্যবসার সাথে জড়িত কিন্তু এদের বিরুদ্ধে কেউ কোন কথা বলছে না। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করলে ৭ দিন পর কিস্তি দিতে হয় আর জনতা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ, ইউনিক মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ থেকে ঋণ গ্রহণ করলে পরদিন থেকেই কিস্তি দিতে হয়। কখনও প্রধানমন্ত্রী কি এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিয়েছেন। ডঃ ইউনুস যেহেতু রাজনৈতিক দল গড়তে চেয়েছিলেন তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীর রোষানলে পড়েছেন। আমি যদি বলি ডঃ ইউনুস ভুল দেশে জন্ম গ্রহণ করেছেন, তাহলে কি অন্যায় হবে। একবার ভাবুন তাঁর জন্ম যদি ইউরোপের কোন দেশে হত অথবা আমাদের পাশ্ববর্তী ভারতে হতো তাহলে এই হেনস্তা কি তাঁকে হতে হতো? আর একটি কথা, যারা বাস্তব অবস্থার সাথে পরিচিত তাঁরা অবশ্যই আমার সাথে একমত হবেন। আর তা হলো গ্রামীণ ব্যাংকের মত এনজিও গুলো আছে বলেই এদেশের গ্রাম গঞ্জের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ তাদের মেয়েদের বিয়ে দিতে পারছেন। গ্রাম অঞ্চলে এখন আর কোন কুঁড়ে ঘর চোখে পড়েনা। এখন সবাই টিনের ঘরে থাকেন। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কি করেছেন জনগণের জন্য? তিনি পেরেছেন তাঁর ওয়াদামত ১০ টাকা কেজি চাল দিতে? তিনি প্রত্যেক ঘরে ঘরে একজনকে চাকুরী দিতে পেরেছেন? ডঃ ইউনুস এদেশের হাজার হাজার বেকার যুবক-যুবতীর কর্মস্থানের ব্যবস্থা করেছেন।
শেখা হাসিনা এদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে জনগণের সাথে তামাশা ছাড়া আর কিছুই উপহার দিতে পারেন নাই। নিজ দলের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন নাই। উল্টো নিলজ্র্জের মত বলেছেন, “আবুল হোসেন দেশ প্রেমিক”।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: উনি যে বললেন উনি ১০% পোভারটি রিডাকশান করেছেন, এটা দেশের কয়টা মানুষ বিশ্বাস করে?? বা এর সত্যতা কতটুকু???

৬৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

dream111rocks বলেছেন:
আপনি নিজে যদি জানতে আগ্রহী হন তাহলে আমি দুটি লিঙ্ক শেয়ার করছি, এই দুটা (আসলে ১টা, অন্যটাতে প্রতি মন্তব্যতে আলোচনা আছে বিধায় দিলাম) সময় নিয়ে পড়েন অনেক কিছু ক্লিয়ার হবে, অনেক না জানা বিষয় জানতে পারবেন আশা করি, লেখাটা আমার কাছে বেশ সহজ ভাষায় লেখা বলেই মনে হয়েছে, কৃতজ্ঞতা সহিত পুরা কপি পেস্ট করে দিলেই ভালো হত , কিন্তু বিনা অনুমতিতে দেওয়া নিষেধ বিধায় লিঙ্ক দিলাম।

লেখাটা রণদীপম'দার লেখা।

নিজস্ব ব্লগ এর লেখা পাবেন এইখানে

আলোচনা সমেত লেখাটা পাবেন এখানে

সামুতে আছেন উনি এখানে

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: সময় নিয়ে দেখতে হবে

৬৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

প্রািন্ত বলেছেন: অন্তহীন পথিক কে বলছি। জীবনে কোন মানুষের উপকার করেছেন? গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিবছর হাজার হাজর গরীব ছাত্রকে শিক্ষা সহায়তা দিয়ে থাকে বিনা সুদে। শেখা হাসিনা বা আপনারা কখনও বলেছেন? শুধু সুদের হিসাবের কঠিন মারপ্যাচ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংক বা ড ইউনুস এদেশের জন্য যা করেছেন এককথায় তা অতুলনীয়। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে স্ত্রীর নামে টাকা তুলে কেউ যদি তা নেশা করে উড়িয়ে দেয় তবে তাকে তো গাঁ ঢাকা দিয়ে থাকতেই হবে। তবে গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করতে না পেরে আজ পর্যন্ত কেউ জেলে গেছেন এমন কথা শুনি নাই।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৪

তোমোদাচি বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংক থেকে স্ত্রীর নামে টাকা তুলে কেউ যদি তা নেশা করে উড়িয়ে দেয় তবে তাকে তো গাঁ ঢাকা দিয়ে থাকতেই হবে

সহমত

৬৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৫

dream111rocks বলেছেন:
এখানে পাবেন "গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার " বইটির স্ক্যান কপির ইমেজ ফাইল। বইটা গ্রামীন ব্যাংকের নিজের প্রকাশিত, দাম ১০টাকা।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

৬৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাচু বলেছেন: হারুন ভাই আইসা গেছে । শুরু হইলো চাইমছামি =p~ =p~

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৬৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @মাহবুব মুনিব অর্ণব। সুদ বাৎসরিক হতে পারে আবার তা মাসিক সিষ্টাম হতে পারে।

মুল কথা হলো প্রধান মন্ত্রী সময়ের (টাইমের সাথে কত পারসেন্ট সুদ তা স্পষ্ট উল্লেখ করেনি)


কিছু মানুষ আছে তার প্রতিপক্ষকে কথার মারপ্যচে ফাঁসাতে চেষ্টা করে। যেমন --কথা বলার সময় দাড়ি , কমা টিক ছিল কিনা, সাধু ভাষা না চলিত ভাষা ইথ্যাদি।






ইউনুস আমাদের গৌরব এটা সবাই স্বীকার করে আমি ও স্বীকর করি, কিন্তু তার গ্রামীণ ব্যাংকে কিছু সিষ্টাম ত্রুটি আছে যার কারণে তিনি আদালতে গিয়ে হেরে যান।


বিগত ফকরুদ্দীনের তত্ববধায়ক সরকার আমলে যখণ খালেদা , হাসিনা জেলে, রাজনিতি যখন নিসিদ্ব তখন এই ইউনুস রাজনৈতিক কর্যক্রম চালিয়েছে প্রকাশ্যে, চেষ্টা করেছিল রাজনৈতিক দল গঠন করে শুধু হাসিনা মাইনেস করতে নয়, সাথে খালেদাকেও ।


এখন দেখি কিছু মানুষ ইউনুস সাহেবের জন্য মায় কান্না করে,

আমি মনে করি এই মায়া কান্না করার কারণ হল , আওয়ামীলীগ ইউনুসের বিরুদ্বে ব্যবস্থা নিয়েছে তায় শুধু আওয়ামীলীগকে দুর্বল করতে ইউনুসের প্রতি মায়া কান্না কাদতেছে কিছু মানুষ।






এই মায়া কান্নার সাথে যোগ দিয়েছে কিছু বি,এন,পি পন্থী ও জামাত পন্থী, অতচ এই জামাত ইসলামীব্যাংক গঠন করে সারাক্ষণ বলে বেড়ায় সুদ হারাম,


যারা সুদ হারাম বলে তারা কি ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের সুদগ্রহণ দেখেনা?





ইউনুসের বিরুধীতা করিনা আবার সমর্তনও করিনা কারণ তিনি একজন যাষ্ট ব্যাবসায়ী ,



তবে তার ব্যাবসার জন্য নোবেল পাওয়ায় একজন বাংলাদেশী হিসেবে গর্ববোধ করি।




গ্রামীণ ব্যাংক ও নোবেল প্রাইজের জুজু দেখিযে রাজনৈতিক ফায়দা আদায় করার চেষ্টা করলে ইউনুস ভুল করবে।






০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৭

তোমোদাচি বলেছেন: সরি, আপনার মন্তব্যের সরাসরি কোন জবাব দিতে পারছিনা।

আমার একটা বিষয়ে এলারজি আছে...
যাদের বিবেক বুদ্ধি বিবেচনা সব কোন বিশেষ দলের কাছে জামানত রাখা তাদের সাথে যুক্তির আলোচনা করা আর হিজলার সাথে সেক্স নিয়ে আলোচনা আমার কাছে সমান।

কোন দলের অন্ধ ভক্তদের আমি পছন্দ করি না সে যে দলের ই হোক না কেন !!!

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে, দুঃখিত! এটা আমি আপনাকে বলিনি সব অন্ধ ভক্তদের উদ্দেশে ...

৬৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @প্রান্তি (গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করতে না পেরে আজ পর্যন্ত কেউ জেলে গেছেন এমন কথা শুনি নাই।)

গ্রামে গিয়ে দেখূন যেখানে ১২/১৪ মহিলাদের নিয়ে টিম গঠন করে গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণ কাযক্রম চালায়,

প্রতি সাপ্তাহে কিস্তি পরিশোধ করতে হয় সুদ সহ, গরীভ অসহায় যার ঋণ নিয়েছে তারা কিস্তির দিন আসলে অসহায় হয়ে যায় , টাকা যোগাড় করা জন্য এদিক ও দিক পাগলের মত দৌড়ে বেড়ায়, ঐ ১২/১৪ জন মাঝে যদি কোন এক জন সাপ্তাহিক কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যার্থ হয় বাকি সদস্যদের ঐ কিস্তি পরিশোধ করতে বাধ্য করা হয়।


টিক মত কিস্তি পরিশোধ করতে না পারলে গ্রামীণ ব্যাংক কমকর্তরা অশালীন ভাষায় গালা গালি করে।



০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: সরি, আপনার মন্তব্যের সরাসরি কোন জবাব দিতে পারছিনা।

আমার একটা বিষয়ে এলারজি আছে...
যাদের বিবেক বুদ্ধি বিবেচনা সব কোন বিশেষ দলের কাছে জামানত রাখা তাদের সাথে যুক্তির আলোচনা করা আর হিজলার সাথে সেক্স নিয়ে আলোচনা আমার কাছে সমান।

কোন দলের অন্ধ ভক্তদের আমি পছন্দ করি না সে যে দলের ই হোক না কেন !!!

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে, দুঃখিত! এটা আমি আপনাকে বলিনি সব অন্ধ ভক্তদের উদ্দেশে ...

৬৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @চাচু আমি চাম চামি করিনা,

যা সত্য তায় বললাম শুধু।


এখন যদি খালেদা ইউনুসের বিরুদ্বে এ্যাকশান নিত হাসিনাও টিক উল্টটা করতো । যেমন টি করতেছে বর্তমানে খালেদা, আর্থাৎ রাজনৈতিক ফায়দা আদায়েজন্য হাসিনা ইউনুসকে সমর্তন করতো। যদি খালেদা বিরুধা করতো।


০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: সরি, আপনার মন্তব্যের সরাসরি কোন জবাব দিতে পারছিনা।

আমার একটা বিষয়ে এলারজি আছে...
যাদের বিবেক বুদ্ধি বিবেচনা সব কোন বিশেষ দলের কাছে জামানত রাখা তাদের সাথে যুক্তির আলোচনা করা আর হিজলার সাথে সেক্স নিয়ে আলোচনা আমার কাছে সমান।

কোন দলের অন্ধ ভক্তদের আমি পছন্দ করি না সে যে দলের ই হোক না কেন !!!

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে, দুঃখিত! এটা আমি আপনাকে বলিনি সব অন্ধ ভক্তদের উদ্দেশে ...

৭০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: ইসলামে দৃষ্টিতে সুদ হারাম

তাহলে ইসলাম একটি দল ও তাদের সমর্তরা সারাক্ষণ বলে বেড়ায়

ইসলামী ব্যাংক একটি সুদ মুক্ত ব্যাংকিং ব্যাবস্থা।


সেই ইসলাম পন্থী দল ও দলের নেতা সর্তকদের কাছে প্রশ্ন


গ্রামীণ ব্যাংকের সুদ গ্রাহণ প্রকিৃয়া কতটুকু হালাল ?





আজ গ্রামীণ ব্যাংক ও ইউনুসের জন্য মায়া কান্না এটা যাষ্ট ইউনুস নোবেল পেযেছেন সেই সুযোগে সবার দৃষ্টি কেড়েছেন ইউনুস
ও নোবেল প্রাইজের জুজু দেখিয়ে আওয়ামীলীগে দুর্বল করা জন্য এটি একটি রাজনৈতিক কৌশল মাত্র।

বাস্তবে ইউনুস কে কেউ সমর্তন করেনা।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: সরি, আপনার মন্তব্যের সরাসরি কোন জবাব দিতে পারছিনা।

আমার একটা বিষয়ে এলারজি আছে...
যাদের বিবেক বুদ্ধি বিবেচনা সব কোন বিশেষ দলের কাছে জামানত রাখা তাদের সাথে যুক্তির আলোচনা করা আর হিজলার সাথে সেক্স নিয়ে আলোচনা আমার কাছে সমান।

কোন দলের অন্ধ ভক্তদের আমি পছন্দ করি না সে যে দলের ই হোক না কেন !!!

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে, দুঃখিত! এটা আমি আপনাকে বলিনি সব অন্ধ ভক্তদের উদ্দেশে ...

৭১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: Click This Link

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: যে যেমনে বুঝে আর কি ...

৭২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

dream111rocks বলেছেন:
@মোহাম্মদহারুন

ভাই কোথায় সুদের হিসাবটা 'মাসিক' হয়, রেফারেন্স দেনতো, দেখি !

আর আপনি যে সময় নিয়ে মোড়ামুড়ি করছেন, তা বলেন ঠিক কোন মূহুর্তে গ্রামীণ ব্যাংক ৩০/৪০/৪৫% সুদ নেয়।

উপ্রে আমি দুইটা লিঙ্ক দিছি ওখানে দেওয়া আছে কিভাবে সুদ হিসাব করা হয়, ৬৫নং মন্তব্যের লিঙ্কে ঢুকে দেখেন একটা বই আছে গ্রামীণ ব্যাংকের সুদ কিভাবে হিসাব করা হয়। ফাইভ পাশ হলে হিসাবটা বুঝার কথা।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৭৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৭

প্রািন্ত বলেছেন: মোহাম্মদহারুন কে বলছি- আমি গ্রামাঞ্চলের মানুষ। আপনি জানেন গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিবছর হাজার হাজার গরীব ছাত্রকে শিক্ষা সহায়তা দিয়ে থাকে বিনা সুদে।আর তা হলো গ্রামীণ ব্যাংকের মত এনজিও গুলো আছে বলেই এদেশের গ্রাম গঞ্জের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ তাদের মেয়েদের বিয়ে দিতে পারছেন। গ্রাম অঞ্চলে এখন আর কোন কুঁড়ে ঘর চোখে পড়েনা। এখন সবাই টিনের ঘরে থাকেন। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কি করেছেন জনগণের জন্য? তিনি পেরেছেন তাঁর ওয়াদামত ১০ টাকা কেজি চাল দিতে? তিনি প্রত্যেক ঘরে ঘরে একজনকে চাকুরী দিতে পেরেছেন? ডঃ ইউনুস এদেশের হাজার হাজার বেকার যুবক-যুবতীর কর্মস্থানের ব্যবস্থা করেছেন।
শেখা হাসিনা এদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে জনগণের সাথে তামাশা ছাড়া আর কিছুই উপহার দিতে পারেন নাই। নিজ দলের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন নাই। উল্টো নিলজ্র্জের মত বলেছেন, “আবুল হোসেন দেশ প্রেমিক”।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী একবার বলেছিলেন উনার মত দেশপ্রেমিক আর কে আছে??
অবশ্যই উনার দেশ প্রেম সন্ধাতীত!
তবে উনার ঈর্ষার কাছে দেশ প্রেম ফিকে হয়ে গেছে।

আর, আবুল চোরা কে দেশপ্রেমিক হিসাবে সার্টিফিকেট দেওয়াতে এখন উনার দেশপ্রেমিকের সংজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে,

৭৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: ইউনুস যাষ্ট এক জন ব্যাবসায়ী, মুনাফা অর্জনের লক্ষে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্টা করেন।

তার ব্যাংকিং ব্যাবস্থার জন্য তিনি নোবেল পোয়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ ।



দেশে আরো অনেক ব্যাক্তি রয়েছে যারা ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্য ব্যাংক প্রতিষ্টা করেছেন , ইউনুসও তাদের মত একজন।

ইউনুসকে নিয়ে এতো ম্যাগনিফায়িং করার কোন মানে হয়না।




পোষ্টটি ষ্টক হতে নামিয়ে ফেলতে সামু কর্তৃপক্ষর নিকট আবেদন রইল।






০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: সরি, আপনার মন্তব্যের সরাসরি কোন জবাব দিতে পারছিনা।

আমার একটা বিষয়ে এলারজি আছে...
যাদের বিবেক বুদ্ধি বিবেচনা সব কোন বিশেষ দলের কাছে জামানত রাখা তাদের সাথে যুক্তির আলোচনা করা আর হিজলার সাথে সেক্স নিয়ে আলোচনা আমার কাছে সমান।

কোন দলের অন্ধ ভক্তদের আমি পছন্দ করি না সে যে দলের ই হোক না কেন !!!

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে, দুঃখিত! এটা আমি আপনাকে বলিনি সব অন্ধ ভক্তদের উদ্দেশে ...

৭৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০

প্রািন্ত বলেছেন: মোহাম্মদহারুন ভাই, অন্যান্য সরকারী ও বেসরকারী ব্যাংক গুলো যাদেরকে লোন পাওয়ার অযোগ্য মনেকরেন ড ইউনুস তাদেরকে বিনা জামানতে লোন দিয়েছেন। লাভ তো করতেই হবে। আমার এলাকায় একজন সংসদ সদস্য অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। বলতে গেলে কয়েজ ডজন। গত সংসদ নির্বাচনে তার বিরোধীরা জনগণকে বোঝালেন, “সাংসদ সাহেব নিয়োগ বাণিজ্য করতে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। বাস জনগণ তাদের কথায় বিশ্বাস করে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করলেন। গত সাড়ে তিনি বৎসরে বর্তমান সাংসদ কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটা কামরাও তৈরী করতে পারেন নাই। এখন ঐ সাংসদ সুযোগ পেলে ১০০০ টাকাও ঘুষ নেন।
প্রতি বছর হাজার হাজার গরীব ছাত্র/ছাত্রীকে বিনা সুদে শিক্ষা সহায়তা দিচ্ছে। হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। সেটা হাসিনা করেন নাই। উল্টো সরকারী চাকুরীজীবিদের চাকুরীর মেয়াদ বৃদ্ধি করে তিনি বেকাদেরকে হতাশা উপহার দিয়েছেন।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৪৬

তোমোদাচি বলেছেন: অন্যান্য সরকারী ও বেসরকারী ব্যাংক গুলো যাদেরকে লোন পাওয়ার অযোগ্য মনেকরেন ড ইউনুস তাদেরকে বিনা জামানতে লোন দিয়েছেন


সহমত

৭৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @প্রান্তি
আমি গ্রামাঞ্চলের মানুষ। আপনি জানেন গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিবছর হাজার হাজার গরীব ছাত্রকে শিক্ষা সহায়তা দিয়ে থাকে বিনা সুদে।আর তা হলো গ্রামীণ ব্যাংকের মত এনজিও গুলো আছে বলেই এদেশের গ্রাম গঞ্জের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ তাদের মেয়েদের বিয়ে দিতে পারছেন। গ্রাম অঞ্চলে এখন আর কোন কুঁড়ে ঘর চোখে পড়েনা। এখন সবাই টিনের ঘরে থাকেন।


আপনার এই মন্তব্যটি সত্য, গ্রামীণ ব্যাংক যে ঋণ দেন তা কিন্তু বিনা সুদে নয় , এটি একটি ব্যাবসায়িক কৌশল মাত্র। এতে গ্রামীণ ব্যাংক বাহবা দেবার মত কিছু গঠেনি।

হ্যা এই কথা সত্যযে ইউনুস নেবেল পেয়েছে ' বাহবা তার নোবেলেন জন্য , কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রদ্বতির জন্য বাহবা প্রযোয্য হতে পারেনা,

কারণ - এটা একটি ব্যাবসা মাত্র , টাকা নাও সুদ সহ ফেরত দাও,



তিনি প্রত্যেক ঘরে ঘরে একজনকে চাকুরী দিতে পেরেছেন?


ঘরে ঘরে চাকুরী দেওয়া মানে ঘর হতে মানুষকে ধরে নিয়ে গিয়ে চাকুরীতে বসিয়ে দেওয়া নয়।




আপনি ভাল করে লক্ষ করে দেখবেন ইদানিং সাবই ছোট খাট কোন না কোন কিছু করতেছে ,


৭৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১

প্রািন্ত বলেছেন: মোহাম্মদহারুন ভাই, আমরা অভাগা জাতি। তাই ড ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংকে বাহবা দিতে কার্পন্য করি। কিন্তু বিদেশীরা তাঁকে নোবেল পুরস্কার নিয়ে সম্মানিত করেছে। আসলে আমাদের হীনমনতাই এর জন্য দায়ী। আমরা ড ইউনুসকে বাহবা দিব না, বাহবা দিব যিনি বলেছেন আবুল হোসেন দেশপ্রেমিক তাঁকে!

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: আমরা অভাগা জাতি। তাই ড ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংকে বাহবা দিতে কার্পন্য করি।

সহমত নই।

দেশের অধিকংশ বিবেকবান মানুষ ডঃ ইউনুস কে নিয়ে গর্ব করে; এই পোষ্টের মন্তব্য গুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন। দু'এক জন হিংসুটে সমালোচনাকারী থাকবেই...
জাষ্ট ইগ্নোর দেম !

৭৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @প্রান্তি আপনি রাজনৈতিক বির্তকে যাচ্ছেন।


আমি সরাসরি গ্রামীণ ব্যাংকে খারাপ বলতেছিনা।

আমি শুধু বলতে চাচ্ছি - অন্যসব ব্যাংকের মত গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যাংকিং কাযক্রম চালানোর অধিকার ইউনুসের রয়েছে।


গ্রামীণ ব্যাংকের কিছু সিষ্টাম ত্রুটির জন্য গ্রামীণ ব্যাংক আদালতে গিয়ে গেরে গেছে।

বর্তমানে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় ,

ইউনুস নোবেল পেয়েছেন, এবং এই আওয়ামীলীগ সরকারের আমলেই ইউনুস আদালতে রায়ে হেরে যান,

আওয়ামী সরকারের আমলে ইউনুস আদালতে হেরে গিয়েছে এটাকে পুজি করে বি,এন,পি ইউনুসের নোবেলপ্রাইজের জুজু দেখিয়ে যে রাজনৈতি ফায়দা আদায় করতে নোংরামিতে লিপ্ত হয়েছে আমি যাষ্ট তার সমালোচনা করেছি।








৭৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫

আশীষ কুমার বলেছেন: রতিটা ঋণ দেওয়ার সময় একটা উদ্দেশ্য থাকে। কেউ হয়তো গবাদি পশু পালন অথবা অন্য যেকোন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য ঋণ নিয়ে থাকে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সে তা না করে ঋণের টাকা অন্য কাজে লাগায়। শুরুতেই সে যা করে তা হলো তার পুরনো জরাজীর্ণ ঘর কে একটু ঠিকঠাক করে। যা সে পরেও করতে পারতো। কিন্তু সে আগেই তার সুখের দিক চিন্তা করে। আমার মনে হয় যদি ঋণের টাকা যথাযথ কাজে লাগায় তবে তার কিস্তি দিতে কোন অসুবিধা হবার কথা নয়। কিন্তু এই টাকার নগন্য অংশই সে তার অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে ব্যয় করে। যথন কিস্তি দেবার সময় হয় তখন সে যা করে তা হলো তার ঋণের টাকা থেকেই কিস্তি দেয়া শুরু করে। এভাবে তার কিছু দিন বেশ ভালোই কাটে। কিন্তু দিন এখানেই শেষ হয় না। আস্তে আস্তে তার ঋণের টাকা শেষ হয়ে আসে। তখন সে যায় তার পুরনো মহাজনের কাছে চড়া সুদে ঋণ নিতে। অথবা কিস্তির শেষ পর্যায়ে সে মোটা অংকের টাকা সুদে ধার করে কিস্তি পরিশোধ করে। অনেক এনজিও কিস্তি হিসাবে শুধু সুদের টাকা নেয়। তাদের খপ্পরেই মানুষ আরো দরিদ্র হয়। সুদের টাকা ভালো ভাবে দিতে পারলেও সে আসল টাকা শোধ করতে পারে না। ফলে যা হবার তাই হয়। আবারো মহাজনই ভরসা। এককালীন অনেক টাকা এনে এ যাত্রা সে রক্ষা পায়। কিন্তু খেলাটা শুরু হয় এর পরেই। যেহেতু সে ঋণের টাকা ভালোভাবেই শোধ করতে পেরেছে তাই এনজিওগুলো তাকে আরো বেশি টাকা ঋণ অফার করে। এবং ভুল টা সে আবারো করে। এভাবে পর্যায়ক্রমে তার ঋণের বোঝা ভারী হয়ে উঠে। এটা এতটাই ভারী হয় যে তার সহায় সম্বল বিক্রি করেও তা সে পরিশোধ করতে পারে না। ফলাফল দাঁড়ায় সে আগে যা ছিল তারচেয়েও দরিদ্র হয়ে যায়।

বিষয় টা এখানেই শেষ নয়। এনজিওগুলো তাকে শেখায় একটা ভালো জীবন যাপন প্রণালী। তার হাতে যখন ঋণের টাকা আসে সে তখন ভালো জীবন যাপনের চেষ্টাই করে। এতে করে তার ঋনের টাকাই কিন্তু ব্যয় হয়। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড থেকে তা মোটেও সে আনে না। এভাবে সে যে ফাঁদে পড়ে তা থেকে বের হবার উপায় আমার জানা নেই। যদি আপনাদের কারো জানা থাকে তবে জানালে ভালো হবে।

এসব কিছুই নাও হতে পারতো যদি সে ঋণের টাকা যথাযথ ভাবে কাজে লাগাতে পারতো।

এনজিও, ঋণ এবং একটা সমীকরণ

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:২১

তোমোদাচি বলেছেন: শুধু ঋণের টাকা নয় যে কোন টাকা যথাযথ ভাবে ব্যবহার না করতে পারলে পস্থাতে হবে, সেক্ষেত্রে দোষী যার কাছথেকে টাকা এসেছে তাঁর না, যে টাকা টা ব্যবহার করছে তাঁর।

৮০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @ আবুল হাবুল কাউকে আমি বাহবা দিই নি।

হ্যা কিছু মানুষ বাহবা দিচ্ছে এটা টিক। এটাও টিক যে আবুল কে নিয়ে যতটুকু সমালোচনা হওয়া উিচিত অতি উৎসাহি কিছু মানুষ তার চেয়ে বেশী সামালোচনা করতেছে আবুলের বিরুদ্বে। যার আবুলের সামালোচনা করতেছে তাদের ভাল করে চিনি, আবুলের সমালোচনা করলেও তারা আবুলের চাইতে হিংস্র নরঘাতদের বাচাতে ও সেই গৃণ্য পুশুদের পক্ষে কাজ করতেছে।
আবুল পদত্যাগ করেছে।

৮১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১

একাকী সমুদ্রে বলেছেন: আমি এককালে কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র ছিলাম। আমি মনে হয় আপনার প্রশ্নের উত্তর জানি।একটি উদাহরণ দিয়ে বললে আমার জন্য ভাল হবে। ধরুন আপনি ১০০০ টাকা ধার নিলেন। ১০% সুদে সুদসহ ১ বছরে দিতে হয় ১১০০ টাকা কিন্তু এটা প্রতি সপ্তায় দিতে হয় ১১০০/৫২=২১.১৫ টাকা। প্রথম সপ্তায় আপনি ২১.১৫ দিলেন। এইখানে আপনি নিতেছেন এক বছরের সুদ কিন্তু এক সপ্তাহ পর ;) এর মধ্যে ১০% সুদ ধরলে আপনি আসল দিচ্ছেন ২১.১৫/১১০ *১০০ =১৯.২৩ টাকা। বাকি ২১.১৫-১৯.২৩=১.৯২ টাকা সুদ। এই সুদ দিয়ে ইউনুস স্যার আরেক জায়গায় ব্যবসা করতে পারবেন। B-)) সুতরাং ১০% সুদে প্রথম সপ্তায় ইনকাম ১.৯২*১১০/১০০*৫১/৫২ । একধাপের চেয়ে বেশী চিন্তা করার সামর্থ নাই :( থাকলে আমি ইউনুস স্যার হইয়া জাইতাম। তার পরের সপ্তাহ থেকে ইনকাম ১.৯২*১১০/১০০*৫০/৫২। ৩য় সপ্তাহ থেকে ১.৯২*১১০/১০০*৪৯/৫২। এক বছরে টোটাল সুদ:
১.৯২*১১০/১০০*(৫১+৫০+ ৪৯+..............+১)=২৮০০ টাকা প্রায়। দেখা সরকার আর ইউনুস স্যার ২ জনেই মিথ্যা কথা কইছে :-B :-B :-B :-B :-B
আমার ব্যক্তিগত ধারণা। মাইক্রো ক্রেডিট জনগণের উপকার করছে।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:২৪

তোমোদাচি বলেছেন: পুরা হিসাবের সাথে সহমত নই...

মাইক্রো ক্রেডিট জনগণের উপকার করছে।

৮২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: আমি এককালে কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র ছিলাম। আমি মনে হয় আপনার প্রশ্নের উত্তর জানি।একটি উদাহরণ দিয়ে বললে আমার জন্য ভাল হবে। ধরুন আপনি ১০০০ টাকা ধার নিলেন। ১০% সুদে সুদসহ ১ বছরে দিতে হয় ১১০০ টাকা কিন্তু এটা প্রতি সপ্তায় দিতে হয় ১১০০/৫২=২১.১৫ টাকা। প্রথম সপ্তায় আপনি ২১.১৫ দিলেন। এইখানে আপনি নিতেছেন এক বছরের সুদ কিন্তু এক সপ্তাহ পর এর মধ্যে ১০% সুদ ধরলে আপনি আসল দিচ্ছেন ২১.১৫/১১০ *১০০ =১৯.২৩ টাকা। বাকি ২১.১৫-১৯.২৩=১.৯২ টাকা সুদ। এই সুদ দিয়ে ইউনুস স্যার আরেক জায়গায় ব্যবসা করতে পারবেন। সুতরাং ১০% সুদে প্রথম সপ্তায় ইনকাম ১.৯২*১১০/১০০*৫১/৫২ । একধাপের চেয়ে বেশী চিন্তা করার সামর্থ নাই থাকলে আমি ইউনুস স্যার হইয়া জাইতাম। তার পরের সপ্তাহ থেকে ইনকাম ১.৯২*১১০/১০০*৫০/৫২। ৩য় সপ্তাহ থেকে ১.৯২*১১০/১০০*৪৯/৫২। এক বছরে টোটাল সুদ:
১.৯২*১১০/১০০*(৫১+৫০+ ৪৯+..............+১)=২৮০০ টাকা প্রায়। দেখা সরকার আর ইউনুস স্যার ২ জনেই মিথ্যা কথা কইছে
আমার ব্যক্তিগত ধারণা। মাইক্রো ক্রেডিট জনগণের উপকার করছে।





একাকী সমুদ্রে দারুণ বলেছেন।

এটা সত্য গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ সুদ সহ প্রতি সাপ্তাহে কিস্তি পরিশোধ করতে হয়।

৮৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০

প্রািন্ত বলেছেন: মোহাম্মদহারুন ভাই, রাজনৈতিক বির্তকে আমি যেতে চাই না। তার পরও আমার কোন কথা আপনার মনে কষ্ঠ দিয়ে থাকলে আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আপনি বলেছেন, “আওয়ামী সরকারের আমলে ইউনুস আদালতে হেরে গিয়েছে এটাকে পুজি করে বি,এন,পি ইউনুসের নোবেলপ্রাইজের জুজু দেখিয়ে যে রাজনৈতি ফায়দা আদায় করতে নোংরামিতে লিপ্ত হয়েছে আমি যাষ্ট তার সমালোচনা করেছি”। আপনার বক্তব্যটা রাজনৈতিক হয়ে গেলনা? আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে অনেক ঘটনাই তো ঘটছে। বিএনপি শুধু ক্ষমতায় গেলে গ্রামীণ ব্যাংককে রক্ষা করা হবে বলেছেন। এবার মনে করুন- বিএনপি ক্ষমতায় আর আওয়ামীলীগ বিরোধীদলে। এসময় ড ইউনুস ও তাঁর প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে যদি এমন ঘটনা ঘটতো তাহলে আওয়ামীলীগ কি করতো? নিশ্চয়ই বিএনপির ক্ষমতায় থাকা নিয়ে অনিশ্চিত পরিস্থিতি তৈরী হতো।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:২৬

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৮৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: Click This Link

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:২৭

তোমোদাচি বলেছেন: আগেও একবার দিয়েছেন মনে হয়

৮৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০

চাচু বলেছেন: হারুন ভাই অফ যান । আর ভাল্লাগে না আপনার বলদ মার্কা কমেন্ট ।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:২৮

তোমোদাচি বলেছেন: ;) ;) ;)

৮৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
দুষ গ্রামীন ব্যঙ্কেরও না দুষ ইউনুস এরও না আসল দুষ হইলো নুবেল কমিটির।

আছিলাম গরীব মানুষ সুখে-শান্তিতে! একটা নুবেল দিয়া দিছে আমাগো োদ মাইরা!

ক্যা রে ভাই, দুনিয়ায় কি আর মানুষ আছিল না নুবেল দেওনের লাইগ্গা?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:২৮

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৮৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

একাকী সমুদ্রে বলেছেন: একটু ভুল হয়েছে শেষের হিসেবে তা হবে ১.৯২*১১০/১০০*(৫১+৫০+ ৪৯+..............+১)/৫২ = ৫৩ তকার মতট. যা উনি এক্ষ্ত্র পাচ্ছেন.সুদ সহ ১১৫৩ টাকা হচ্ছে সুদ হচ্ছে ১১৫৩ - ১০০০ = ১৫৩ টাকা.ভুলের জন্য দুক্ষিত

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

৮৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৫

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: মোহাম্মদহারুন ভাই, ড: ইউনুস কি আপনার দোস্ত লাগে? সম্মানের সহিত কথা বলেও সমালোচনা করা যায়, কি বলেন/?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৮৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৩

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: আ শী ষ ভাইয়ের মন্তব্যে ঝাঝা।


একাকী সমুদ্রে
হিসাবের কিছু নাই এখানে। ড: ইউনুস বলে নাই যে অন্য ব্যাংকের মত ব্যবসা করেনা। যাই হোক, শেষ লাইনের সাথে একমত।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: শেষ লাইনের সাথ আমিও একমত।

৯০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২৭

খুজে পা্ওয়া হিরা বলেছেন: ঋণ নিয়া কেউ ভাল আছে আমার জানা নাই। তবে এটা বলতে পারি ঋণের দুষ্টু চক্র এদেশের হাজারও মানুষ কে করেছে নি:স, করেছে শৃংখলিত। ঋণ করে ফুটানি দেখাতে গিয়া অনেকেই হয়েছে সর্বসান্ত। আর ঋণ গ্রহিতার প্রকৃত অবস্থা হচ্ছে এক এনজিও ঋণ নিয়া আরেক এনজিও দিয়া পরিসদ করা। আর শেষ জনার কাছে বাপ দাদার ভিটা মাটি ছেড়ে রাস্তায় নামা । সেটা যে ধরণেরী ঋণ হোক না কেন ঋণের দুষ্টু চক্র জীবন কে শৃংখলিত করবেই।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: ঋণ করে ফুটানি দেখাতে গিয়া অনেকেই হয়েছে সর্বসান্ত।

হা হা হা ... সেটাই কি স্বাভাবিক নয় ??

৯১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪২

ফোর ২০ বলেছেন: পোষ্টের শিরোনাম দেখে সব মন্তব্য পরলাম ( পোষ্ট পরিনাই)

এবং মন্তব্য না করে পারলাম না , আমার কাছে মনে হওয়া সেরা মন্তব্য হল ::::::
আপনি গরু কেনার জন্য লোন নিয়ে ফনিক্স সাইকেল কিনে বাবু মেরে বেড়াবেন তাহলে তো একসময় ঋণের দায় মাথায় নিয়ে গাছে ঝুলতেই হবে! ইউনুস মিয়াতো চ্যারিটি খুলে বসে নাই।
ঐ সময় মানুষের মধ্যে একটা ধারনা প্রবল ছিল যে কৃষি ঋণ শোধ করতে হয় না, সরকার বদল হলে সুদ মাফ করবে এই আশায় বসে থাকত। মাঝে মাঝে ব্যাংকের লোকজন একটু খোজখবর করলে তাদের হাতে কিছু ধরিয়ে দিয়েই হয়ে যেত।

আমরা সবসময় অন্যে আমার অবস্থা পরিবর্তন করে দিবে এই আশায় বসে থাকি; নিজের অবস্থা নিজেকেই পরিবর্তন করতে হবে। যারা লোন নিয়ে পরিশ্রম করেছে তারা তাদের অবস্থা পরিবর্তন করতে পেরেছে, এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে।




সহমত সহমত সহমত


দারিদ্র বিমোচনে ইউনূছ এর উদ্যোগ সাফল্যের/প্রশংসার দাবিদার।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৪

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ !

৯২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫০

আসফি আজাদ বলেছেন: @বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক, আপনি বলেছেন লাস্ট ১ মাস এর টাকা গ্রহকের সঞ্চয় থাকে;এখানেই আমি আপনার সাথে একমত না। কারণ এর ফলে লোনের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। আমি যা বুঝি, এটা তারা সঞ্চয় হিসেবে দেখাতে পারে না। NGO-এর রেট আলাদা কিছু না, ফাইন্যান্সের আর সব রেটের মতই বের করতে হবে।

@dream111rocks, রণদীপম বসুর লিঙ্কটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। উনি একেবারে আদ্যপান্ত লিখেছেন। খুবই চমৎকার স্বচ্ছন্দ এবং তথ্যবহুল।

@লেখক, রণদীপম বসুর লেখাটা পড়ুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন।

তবে বেচারা ডঃ ইউনুসের নোবেল প্রাপ্তি যত না তার জন্য কাল হয়েছে, তার রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা তার চাইতে অনেক বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে। নীতি-নৈতিকতা বিহীন রাজনীতিকেরা তাদের গ্রাসে কেউ বাগড়া দিক তা কেন চাইবে? তা সে যত বড় ফেরেশতাই হোক না কেন! তার চাইতে এরশাদ টাইপ কেউ হলে এরা বরং সমর্থন জানাবে, ইতিহাস তাই বলে। আমাদের নোংরামীর কোন শেষ নেই। দুঃখজনক।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: তবে বেচারা ডঃ ইউনুসের নোবেল প্রাপ্তি যত না তার জন্য কাল হয়েছে, তার রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা তার চাইতে অনেক বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে। নীতি-নৈতিকতা বিহীন রাজনীতিকেরা তাদের গ্রাসে কেউ বাগড়া দিক তা কেন চাইবে? তা সে যত বড় ফেরেশতাই হোক না কেন! তার চাইতে এরশাদ টাইপ কেউ হলে এরা বরং সমর্থন জানাবে, ইতিহাস তাই বলে। আমাদের নোংরামীর কোন শেষ নেই। দুঃখজনক


সহমত

৯৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০০

পুরানপাপী (শুধু চেহারা বদল) বলেছেন: লেখকরে বলছি -----ধরি, গ্রামীন ব্যাঙ এর (গ্রামীন ব্যাংক) ঋণ নিছে ১০০ জন। এর মধ্যে প্রকৃত উপকার পাইছে ১০ জন, মারা খাইছে ৯০ জন। তাহলে ৯০ জনই চিটার ছিল . এমন ধারনা করা ঠিক না। ৯০ জন ক্ষতিগ্রম্ত হওয়া মানে প্রকৃয়াটি সাধারনের জন্য নয়। অথবা প্রকৃয়াটি অস্বচ্ছ. দুষ্টু চক্রে মিশ্রিত।

এবার মডুরে বলছি-
এই ফালতু বিষয়টা স্টিকি করা হলো কেন? মডুদের উচিত সঠিক জবাব দেয়া

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: ধরি, গ্রামীন ব্যাঙ এর (গ্রামীন ব্যাংক) ঋণ নিছে ১০০ জন। এর মধ্যে প্রকৃত উপকার পাইছে ১০ জন, মারা খাইছে ৯০ জন


মাথা ঠিক আছে তো??? নাকি গত রাতে গাঁজায় দু'টান বেশি পড়েছিল???

৯৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৩

অপ্রিয় বলেছেন: "মাইক্রোক্রেডিট একটি মরিচিকা" - বৃটিশ গবেষণা রিপোর্ট:

The report says "unreliable impact estimates" based on "weak methodologies" and "inadequate data" have contributed to the creation of perception that micro-funding worked. It also blames the myth of microcredit on "anecdotes" and "inspiring stories" propagated by the powerful microcredit industry.

Click This Link

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৬

তোমোদাচি বলেছেন: যে যেভাবে দেখে ...

৯৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংক বলছে, উপার্জনশীল খাতে তাদের ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ২০ শতাংশ। ঋণ গ্রহণের সময় ফ্ল্যাট রেটে মোট সুদ হিসাব করা হয় কিনা তা পরিষ্কার নয়।

আচ্ছা, একটা সরল হিসাব করা যাক। ধরি সরল সুদের হার ১০%। সাপ্তাহিক ভিত্তিতে ঋণ পরিশোধ করা হয়। যে ব্যক্তি ১০০ টাকা লোন নিলেন ১ম সপ্তাহ শেষে তাঁর ১০০ টাকার ১ সপ্তাহের সুদ দেনা হয়, যার পরিমাণ ০.১৯২৩০৮ টাকা। ধরি, ১০০ টাকাকে সমান ৫২ ভাগে ভাগ করে প্রতি সপ্তাহে ১.৯২৩০৭৭ টাকা করে পরিশোধ করা হয়। তাহলে ১ম সপ্তাহ শেষে গ্রামীণ ব্যাংক তাঁর কাছে আরো ৯৮.০৭৬৯২ টাকা পাওনা থাকে। ২য় সপ্তাহ শেষে এই ৯৮.০৭৬৯২ টাকার সুদ হয় ০.১৮৮৬০৯ টাকা। এভাবে ৫২তম সপ্তাহে ০.১৯২৩০৮ টাকা পরিশোধ করা হয়, যার সুদ ০.০০৩৬৯৮ টাকা। এভাবে ৫২ সপ্তাহে ১০০ টাকার মোট সুদ হয় ৫.০৯৬১৫৩ টাকা।

এভাবে দেখা যায় যে, ১০% সরল সুদে যে ব্যক্তি ১০০ টাকা ধার নিলেন, ৫২ সপ্তাহ বা ১ বছর শেষে তাঁর কাছ থেকে সুদ বাবদ ৫.০৯৬১৫৩ টাকা পরিশোধ করার কথা। গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার ও ঋণ পরিশোধের পদ্ধতি আমার জানা নেই। তবে, উপরে যে হিসাবের কথা বললাম, তার অনুসিদ্ধান্ত নিম্নরূপ :

১। যদি মূলধনের উপর ফ্ল্যাট রেটে ১০% হারে সুদ হিসাব করে ১০০ টাকার ঋণের জন্য ১০ টাকা সুদ গ্রহণ করা হয়, তবে প্রকৃত সরল সুদের হার তার দ্বিগুণ বা ২০%-এরও বেশি।

২। যে ফ্ল্যাট রেটে গৃহীত ঋণের উপর সুদ হিসাব করা হবে, প্রকৃত প্রদেয় সুদ সুদের হার ফ্ল্যাট রেটের দ্বিগুণেরও বেশি।

এ হিসাবটি দেখতে আগ্রহীগণ এখানে ক্লিক করে দেখতে পারেন।


এবার ধরুন, এক ব্যক্তি ১০০ টাকা লোন নিয়েছে। ৫২ সপ্তাহ শেষে তাঁর মোট পরিশোধের পরিমাণ ১১৫ টাকা। তাহলে তিনি ১০% হারে যে প্রকৃত সুদ হয় তার চেয়ে তিন গুণ বেশি সুদ পরিশোধ করেছেন, অর্থাৎ, তাঁকে ৩০% হারে সুদ দিতে হয়েছে। যদি তিনি ৫২ সপ্তাহ শেষে ১১০ টাকা পরিশোধ করেন, সুদের হার হবে ২০%। ১২০ টাকার ক্ষেত্রে ৪০%। ১০২.৫০ টাকার ক্ষেত্রে ৫% এবং ১০৫ টাকার ক্ষেত্রে ১০%।

কিস্তিতে যেসব জিনিস ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে, সেসব ক্ষেত্রে কিছু ফাঁকি থাকে; ঐ ফাঁকিটা কোম্পানি কখনো বলে না ব্যবসার স্বার্থেই। আমি ৯৩ সনে ১২% সরল সুদে একটা কিস্তির জিনিস কিনেছিলাম। হিসাব করে দেখেছিলাম ওটার প্রকৃত সুদ ২৭%-এর) বেশি।

আমার এ হিসাবটি বের করার ক্ষেত্রে পরিশোধযোগ্য অংকে সুদের টাকা যোগ করা হয় নি। যাঁরা অংকে বিশেষজ্ঞ তাঁরা এটি যোগ করে আরো সূক্ষ্ম হিসাব করে নিন:)









০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৯৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুদের পরিমাণ নির্ণয়ের লিংকটা উপরে ঠিকমতো যায় নি। আবার দিলাম।

৯৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৯

এম আবু জাফর বলেছেন: @খুজে পা্ওয়া হিরা: ঋণ নিয়া কেউ ভাল আছে আমার জানা নাই।একদম টিক কথা, কারন টেনশনে থাকতে হয় কিভাবে ঋনের টাকা যোগাড় করব।
এখানে আসল কথা হ্ল আমার উদ্দেশ্য কি? ঋনের টাকা নিয়ে যদি বসে বসে খাই তাহলে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে করতে আমাকে দেঊলীয়া তো হতে হবে। আমি রাজমিস্ত্রির কাজ করি, আমার পক্ষে একত্রে ২০০০০টাকা জমা করা কক্ষনো সম্ভব হয়নি, সে জায়গায় আজ আমি প্রায় ৩লক্ষ টাকা খরচ করে ঘর করেছি। ২/৩% লোকের জন্য পুরা সিস্টেম কে দায়ী করতে পারেন না।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: ওদের জন্য আমার আগের একটা কমেন্ট কপি-পেষ্ট করলাম

আপনি গরু কেনার জন্য লোন নিয়ে ফনিক্স সাইকেল কিনে বাবু মেরে বেড়াবেন তাহলে তো একসময় ঋণের দায় মাথায় নিয়ে গাছে ঝুলতেই হবে! ইউনুস মিয়াতো চ্যারিটি খুলে বসে নাই।
ঐ সময় মানুষের মধ্যে একটা ধারনা প্রবল ছিল যে কৃষি ঋণ শোধ করতে হয় না, সরকার বদল হলে সুদ মাফ করবে এই আশায় বসে থাকত। মাঝে মাঝে ব্যাংকের লোকজন একটু খোজখবর করলে তাদের হাতে কিছু ধরিয়ে দিয়েই হয়ে যেত।

আমরা সবসময় অন্যে আমার অবস্থা পরিবর্তন করে দিবে এই আশায় বসে থাকি; নিজের অবস্থা নিজেকেই পরিবর্তন করতে হবে। যারা লোন নিয়ে পরিশ্রম করেছে তারা তাদের অবস্থা পরিবর্তন করতে পেরেছে, এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে।

৯৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৫১

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: জসিম এনায়েত বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাঙ্ক নিয়ে নোংরা খেলা সরকার অনেক আগে থেকেই খেলছে তাই তারা কিছু বললে সেটা তাদের বিপক্ষেই বলবে এটা স্বাভাবিক।

আমার লক্ষ্য করছি বাংলাদেশের দুটি মানুষ পুরো দেশটা বদলে দিচ্ছেন গ্রামীণ ব্যাঙ্ক এর ডঃ ইউনুস আর একজন হলেন সাইখ শিরাজ। এই দু'জন মানুষকে আমি নোবেল দিয়েছি অনেক আগেই।


ইউনুস সাহেবের সাথে শাইখ সিরাজের তুলনা? শাইখ সিরাজের কেস হিস্ট্রি জানেন?
আপনি কে ভাই? জসিম এনায়েত?

না জেনে সাইখ সিরাজকে নোবেল দিয়েন না। চাচড়ার রহমান মাস্টার, আর ককসবাজারের চিংড়ি হ্যাচারির মালিকরা লজ্জা পাবে। বাকীটুকু শুনতে চাইলে ওনাকে নিয়ে একটা ব্লগ লেখেন উত্তর পাবেন।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫১

তোমোদাচি বলেছেন: শাইখ সিরাজ সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না...

৯৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:০৬

ইন২বাংলা বলেছেন: মোহাম্মদহারুন বলেছেন: আপনি ভাল করে লক্ষ করে দেখবেন ইদানিং সাবই ছোট খাট কোন না কোন কিছু করতেছে ,


জ্বী...ছাত্রলীগ, যুবলীগ সহ সব লীগের নেতা-খাতা-কর্মীরা ভালই করে খাচ্ছে... পেপার খুললেই চোঁখে পড়ে...

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫২

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১০০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: আমার রুচির সীমাবদ্ধতার কারনে একজন মন্তব্যকরীর জবাব দেইনি (১১০)। তিনি নাকি শেখ হাসিনার সাক্ষাতকারের ভিডিও শুনেছেন, শেখ হাসিনা নাকি কোথাও সুদের হার ৪৫% বলেননি।

এই লিঙ্ক এ ভিডিওটি আছে
http://www.youtube.com/watch?v=GJcP7TDXwPw

১৩ মিনিটের পর থেকে খেয়াল করে শুনেন
কেন উনার মন্তব্যের জবাব দিতে আমর রুচিতে বাধে তা ক্লিয়ার হবেন

:P :P :P :P :P :P :P

১০১| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৬

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: @ইন২বাংলা , দেশের ১৬ কোটি মানুষ সবাই কোন না কোন দলের সমর্তক। ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল যো হোক তার ব্যাক্তিগত স্বার্থ আদাযের জন্য যদি কোন ক্রাইম করে , সেই ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের নাম আসবে কেন?

১০২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৬

মেঠোপথ বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংকের অন্যান্য লোন সম্পর্কে না জানলেও তাদের শিক্ষা লোন সম্পর্কে ভালো জানা আছে। আমার ৪টা বন্ধু গ্রামীন ব্যাংকের শিক্ষা লোন নিয়ে অনার্স শেষ করে এখন মাস্টার্স করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তারা অনার্স + মাস্টার্স ৫ বছরে প্রায় ১ লক্ষ টাকা লোন পেয়েছে। এই লোন পরিশোধ করতে হবে শিক্ষাজীবন শেষ করে। সুদের হার ৫%। আমার কথা হচ্ছে বাংলাদেশে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান আছে (গ্রামীন ব্যাংক ছাড়া) যে তারা সল্প সুদে এরকম লোন দেয়??

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১০৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৮

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: বরিশাল, জুলাই ৩০ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল সদরের এক শাখা ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদক সোমবার দুপুরে কোতয়ালি মডেল থানায় গ্রামীণ ব্যাংকের রায়পাশা শাখা ব্যবস্থাপক দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে এ মামলাটি করে বলে জানায় পুলিশ।

কোতয়ালি মডেল থানার ওসি শাহিদুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দুদক বরিশাল জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আর কে মজুমদার মানিলন্ডারিং আইনে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলায় দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে প্রায় ২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দেলোয়ার গ্রামীণ ব্যাংকের রায়পাশা শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে ২০০৫ সালের ১০ মে থেকে ২০১১ সালের ৭ জুলাই পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১১ সালের ৮ জুলাই থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/প্রতিনিধি/সিএস/এইচএ/২২৫০ ঘ.

১০৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৫

ড্রীমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আচ্ছা তাহলে হাত পেতে বসে থাকুন ... দাতা হাতেমতাই বা হাজী মহসীন এর আশায় !!!
এরচেয়ে বেশী কিছু বলার নেই........

নিজেরা পারলে কিছু করে দেখাবেনা আর আরেকজন করতে চাইলে হাজারটা দোষ ধরবে...... X((

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১০৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৪

মিথ্যুক আমি বলেছেন: যে সমস্ত দেশ প্রেমিক মনে করেন গ্রামীন ব্যাংক আর মুহম্মদ ইউনুস সারা দেশের মানুষের পিছন দিক বিশেষ কর্মের মাধ্যমে লাল করছেন আর সাদা চামড়া চেটে চেটে নোবেল পাইসেন তাদের প্রতি একটাই কথা বলার আছে- ওরে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা চাটা চাটি তো আর জীবনভর কম করলি না আর তোরা কুত্তালিগ, শিবিরের জানোয়ার, হারামির দল(বড় গুলারে সম্ভাসন জানানোর ভাষা আপাতত আর ব্যবহার না ই করলাম) কেউ ই তো সুযোগ পাইলে মাইনসের পচ্চাদ্দেশ লাল করার সুযোগ হাত ছাড়া করিস না তাহলে যা না দুইটা নোবেল আইনা দেখা।

আর যেসমস্ত সাধারন পাবলিক ভাবতেসেন ইউনুস মনে হয় আসলেই রক্ত চুস্তাসে তাদের বলব উপরক্ত দেশ প্রেমিকদের কথা বার্তা কানে না ধুকিয়ে একটু নিজে হাত পা চালান খোঁজাখুঁজি করেন তাহলে সুদ আসল লাভ বাশা খাওয়া সব ই বুজতে পারবেন তবে মাথায় রাখবেন গ্রামীন ব্যাংক কোন দাতব্য প্রতিষ্ঠান না বা রাজা হরিশ চন্দ্র এইটা স্থাপন করে নাই।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১০৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৭

শফিকুর রহমান শাহজাহান বলেছেন: মোহাম্মদ হারুন বলেছেন 'ছাত্রলীগ বা ছাত্র যে হোক তার ব্যক্তি স্বার্থ আদায়ের জন্য যদি কোনো ক্রাইম করে , সেই ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের নামআসবে কেনো'
আপনার কাছে আমার প্রশ্ন তাহলে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজ হোস্টেল পুড়িয়ে দেয়ার মূল নায়ক জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রন্জিত সরকারকে আটক করা হচ্ছেনা কেনো । এখানে কি সরকার ও আওয়ামীলীগের কোনো ভুমিকা নেই । তার পরও বলবেন রাজনৈতিক দলের নামআসবে কেনো' ।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৬

তোমোদাচি বলেছেন: উনারে বুঝাতে গিয়ে কোন লাভ নেই ...

১০৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৫

জিনিয়ো বলেছেন: মানসিক রোগ হাসপাতাল তা কলেজ গেটে না ?? মানে প্রধান মন্ত্রীর বাস ভবন এর কাছা কাছি না ? ? ;) ;) ;)
Click This Link

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৬

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১০৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৯

বাংলার চে বলেছেন: নাম তার রাজা হলেও অভাব তার নিত্য দিনের সঙ্গী। রাজা মিয়া নতুন বিয়ে করেছে। আগে মা-বাবার সাথে থাকলেও বিয়ের পর আলাদা হয়েছে কারন সব সময় মা, বোনদের সাথে ঝগড়াঝাটি। এই মনোমালিন্যরও মূল কারন অভাব। নদীতে মহাজনের জাল টেনে যে কয়টাকা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চলে না। বউয়ের অভিযোগ মা-বোনদের সবকিছু বিলিয়ে দেয় রাজা আর মা বোনদের অভিযোগ বিয়ের পর রাজা তাদের দেখাশুনাই করে না। বর্ষা মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধ হয়ে গেছে। মে-জুলাই এই তিন মাস কিভাবে সংসার চালাবে তা নিয়ে রাজার বড়ই দুশ্চিন্তা। বাকীতে কোন সওদা ও পাওয়া যাবে না বিয়ের সময় ৩০ হাজার টাকা যৌতুক নিলেও দোকানদার বেশকিছু টাকা পাওনা রয়েছে ঐ টাকা পরিশোধ করতে না পারলে বাকীতে আর কিছু পাওয়া যাবে না। শেষ পর্যন্ত কোন উপায়ন্তর না দেখে শেফালিকে (রাজার বউ)সমিতিতে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিলো । সমিতিতে ভর্তি হলে টাকা পাওয়া যায় এবং এই টাকা কিস্তিতে শোধ করার একটা সুবিধা রয়েছে। প্রথমে রাজা নিজেই সমিতি থেকে টাকা চেয়েছিল কিন্তু এনজিওগুলো নারীর ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করে তাই রাজা পুরুষ হিসেবে ঋনের টাকা পাওয়ার নিয়ম নাই। যাই হোক একসময় শেফালী মাটির ব্যাংক এনজিও থেকে ঋন নেয় এবং ২-৩ দিনের মধ্যে এই টাকা শেষ। পরের সপ্তাহে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হবে, রাজা মিয়ার দুশ্চিন্তা বেড়ে যায়। এই কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে আর বেশ কয়েক জায়গায় ধারদেনা করে রাজা।

এক এনজিওর টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে শেফালি ঋন নেয় অন্য এনজিও থেকে। এভাবে শেফালি ট্র্যাক, হতাশা,আক্ষেপ -একাধিক এনজিও থেকে ঋন নিয়ে মহা বিপদে পড়ে যায়। পারিবারিক অশান্তি চরমে পৌছে। এক পর্যায়ে এই টাকা পরিশোধের কোন উপায় থাকে না রাজা আর শেফালির । এবার এনজিও কর্মকর্তা নিজেই হানা দিতে শুরু করে শেফালির বাসায়। এনজিও কর্মকর্তা আসছে শুনলেই বাসা থেকে পালিয়ে যায় রাজা। আর তাদের মুখোমুখি হতে হয় শেফালিকেই। আর এভাবে এক সময় এনজিও কর্মকর্তাদের সাথেই শেফালির ঘনিষ্টতা বাড়তে থাকে। এনজিও কর্মকর্তারা নিজেরাই পকেটের টাকা দিয়ে শেফালির ঋনের টাকা পরিশোধ করে দেয়। আর এভাবেই স্বাবলম্বী হয় শেফালি।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

তোমোদাচি বলেছেন: যে যেভাবে দেখে আর কি ...

১০৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫১

ভ্রমন কারী বলেছেন: হারুরে এই খান থাইকা খেদান দরকার.....জরুরী আলাপের মদ্ধে খালি ....... X( X(

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১১

বাংলার চে বলেছেন: তোমোদেচি ভাই আপনি ১৫০ নম্বর কমেন্টে বলেছেন ১১০ নম্বর কমেন্টের জবাব দিতে আপনার রুচিতে বাধে তাই জবাব দেননি।

আপনি জবাব দিয়েছেন এবং খুব বিশ্রিভাবে। যেটা অন্তত আপনার মতো ব্লগারের নিকট আমরা আশাকরি না। যে কোন বিষয়ের পক্ষে- বিপক্ষে মতামত থাকবেই। আপনি ১৫০ নম্বর কমেন্টে যা বলেছেন তা ঐখানে দিতে পারতেন।

আপনি বলেছেন যে কোন দলের অন্ধভক্ত আপনি পছন্দ করেন না। কিন্তু গ্রামীন ব্যাংকের পক্ষে-যুক্তি তুলে ধরতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় প্রমান করেছেন আপনি একজন ব্যক্তি বিশেষের অন্ধভক্ত। সরাসরি বলতে গেলে দালাল। এটা অবশ্য তেমন দোষের নয় আমরাও এখানে হাসিনা-খালেদার দালাল কম নাই।

হুমায়ুন আহমেদের কবর জিয়ারত করতে গেয়ে ড: মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন" দেশে একজন মানুষ ছিল তিনিও চলে গেছেন" তাহলে কি উনার কাছে বাংলাদেশে আর কাউকে মানুষ বলে মনে হয় না। আর বক্তব্যটি যদি হাসিনা কিংবা খালেদা করত তাহলে এ নিয়ে আপনারা অনেক বড় বড় পোষ্ট দিতেন। এবং মডুরা তাও স্টিকি করত।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৮

তোমোদাচি বলেছেন: চে ভাই, আমি আগেই বলেছি, যে সকল শিক্ষিত মানুষ নিজেদের বিচার- বিবেচনা, গ্যান-বুদ্ধি সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু একটি দলের বা গুষ্ঠির চামচামি করে তাদের কে আমি খুব অপছন্দ করি - এটা আমার সীমাবদ্ধতা। উনার প্রতি আমার অনেক দিনের পরযাবেক্ষন থেকে আমি উক্ত মন্তব্য করেছি। আপনিও উনার ব্লগে গিয়ে দেখেন, অথবা বিভিন্ন পোষ্টে উনার করা মন্তব্য গুলো দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন - উনি শুধুমাত্র একটি বিশেষ উদ্দেশ্যেই উনার এই নিকটি ইউজ করেন।

আমার কথা বলছেন, হ্যাঁ, আমি ডঃ ইউনুস সম্পর্কে জেনে, তাঁর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে পড়াশুনা করেই উনাকে আমি শ্রদ্ধা করি। এজন্য আপনি আমাকে উনার দালাল বলাতে আমি বরং গর্ব বোধ করি। একজন প্রকৃত গ্যানী মানুষের দালাল হতে পেরেছি।

উনিও যদি সত্যিকার অর্থে বিচার বিশ্লেষন করে উনার নেত্রীর চামচামি করে থাকেন তাহলে উনিও নেত্রীর চামচা বল্লে মাইন্ড করার কথা নয় ...

কিন্তু এখানে আপনি উত্তেজিত হইলেন কেন আমার বোধ গম্য হলো না; আপনি নিশ্চয় কারো কাছে আপনার বিচার বুদ্ধি লীজ দেন নাই!! ;)

১১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৫

বোকা ছেল বলেছেন: সুদ যে বেশি নেয় এইটা অস্বীকার করতে পারবে না।
কিন্তু গ্রামের মানুষের অনেক দুঃসময়ে গ্রামীণ ব্যাংক এর মত এনজিও অনেক কাজে লাগে। বিদেশ যাওয়ার সময়, অসুস্থ হলে
কাজ যে হয় না এটা বললে একেবারে ডাহা মিছা কথা বলা হবে।
সমস্যা হচ্ছে আমরা যা পাই তা ঠিক মত কাজে লাগাতে পারি না। আর কাজে না লাগাতে পারলেই এইসব কথা বের হয়ে আসে।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী কিভাবে আমাদের সম্মান নিয়ে কথা বলেন তা আমি ভেবে পাই না

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০০

তোমোদাচি বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে আমরা যা পাই তা ঠিক মত কাজে লাগাতে পারি না। আর কাজে না লাগাতে পারলেই এইসব কথা বের হয়ে আসে

সহমত

১১২| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৬

বাগসবানি বলেছেন: মনে হইতেছে সামুর অর্থনীতিবিদগণের বক্তব্যে দেশ চলতেছে
=p~ =p~ =p~ =p~

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৭

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: এখানে বলে নেই --- আমি বার করতে পারবো ইফেক্টিভ রেইট কিন্তু এইডা তাইলে সব ব্যাংক এর জন্য একই প্রযোজ্য হইবেক !!

দেখুন গ্রামীন ব্যাংক মাসিক আছে যেটা amortization schedule ব্যবহার করে ঠিক তেমন ভাবেই বানিজ্যিক ব্যাংক গুলো করে !!

আপনি নরমাল ব্যাংক থেকে লোন নিলে আপনাকে কিস্তি ধরাইয়া দেয় ১ মাস পর থেকে --- আর গ্রামীন ব্যাংক সেই মাস থেকেই নেয় !! তারাও amortization schedule ব্যবহার করে তাদের হিসাব যদি বার করতে হয় তাহলে দেখবেন তাদের ইফেক্টিভ রেইট ১৭ % থাকে না এইডা ২৫-২৭ চলে যায়

আর গ্রামীন ব্যাংক যেহেতু ১৯%+ নেয় সেহেতু ৩০-৩২% এর মতো হবে !!


আমার কথা গ্রামীন ব্যাংক এর পিছনে কেন ? কেন বানিজ্যিক ব্যাংক এর লোন নিয়া মাথা ঘামায় না কেন ?


আমি উত্তরা ব্যাংক এ ছিলাম তাদের লোন রিপেইমেন্ট এবং সব ব্যাংকের রিপেইমেন্ট সেইম তাই বললাম !!


@লেখক ভাই আপনি জীবনেও উত্তর পাইবেন না সরাসরি গ্রামীন ব্যাংকে চলে যান !!



@ ভাই কোন এক ভাই !! কেন ডিপোজিট আকারে নিতে পারবে না ?

এমন তো না তারা সঞ্চয় আর ফেরত দেয় না ? হ্যাঁ এতে গ্রামীন ব্যাংকের বেশি প্রোফিট করার সুবিধা হয় কিন্তু গ্রাহকেরও সুবিধা তার কিছু টাকা জমে ...... আপনি ব্যাংকে যে সুদ দেন সেই সুদ সহ আবার তো আপনার ডিপোজিট ফিরত দিচ্ছে ...২০০১ --২ এ তারা ৭.৫% দিতো আমাদের ডিপোজিট এর জন্য !!


আর ভাই একজন রিকশা চালকে কোন ব্যাংক লোন দিবে না কিন্তু এই NGO গুলা কিন্তু লোন দেয় ----

এখন রিকশা-ওল্লা যদি রিকশা না কিনা রুই মাস কিনে তাইলে তো NGO er কিছু করার নাই !! সে লোন দিছে রিপেইমেন্ট পাবার আশায় সাথে রিকশা ওল্লার সুবিধার জন্য !!



ধন্যবাদ অনেক প্যাচাঁল পারছি !! ---শুধু গ্রামীন ব্যাংক আছে এক মাত্র রাজনৈতিক ইস্যুর কারনে এ ছাড়া আর কোন কারন নাই !!





০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: এখন রিকশা-ওল্লা যদি রিকশা না কিনা রুই মাস কিনে তাইলে তো NGO er কিছু করার নাই !!

১১৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৮

নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: হয় ঋণ করে ফুটানি দেখাতে গিয়া অনেকেই হয়েছে সর্বসান্ত, নয়ত সঠিক ভাবে পরিচালনার করতে না পারার কারণে ।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: সহমত

১১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৭

মেনােশদাস বলেছেন: অর্থনীতির উপত্তি Origin oF Economies ইংরেজী Economics শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ অর্থনীতি। অর্তনীর অভিধানিক অর্ত হলো গৃস্থালি বা আর্থিক বিষয়াদির ব্যবস্থাপনা ( management oF household or Money matters ) মূলত অর্থ সংক্রান্ত বিষয় ।সমাজ বিজ্ঞানের অন্যতম প্রধান শাথা অর্থনীতি। এড্যাম স্মিথ অর্থনীতিকে একটি সংকীর্ন ও নিন্দনীয় পরিবেশ থেকে রক্ষা করেন।মানুষের াভাব অসীম । এর জন্যই মানুষ এতকিছু করে । আর তখনই ড. ইউনুস বর্তামানে গ্রামীন ব্যাংকের দ্বারস্থ হতে হয় । এখন গ্রামীণ ব্যাংকের ফরমুলা ইউএসএ এবং ইউরোপেও বিস্তৃতি ঘটছে।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১১৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৪

ওই চোরা বলেছেন: আমি ভাই চোর চাট্টা মানুষ, কাম আমার চুরি চামারী কইরা খাওয়া, এত হিসেবের কি আছে ? গ্রামীন বেঙ্কের দরজা খোলা থাহে কন। কামডা সারি লই জলদি ;)

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৫

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ইউনুস সাহেবের সাথে ওনার বিরোধটা রাজনৈতিক

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১১৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৫

এইচ এম বিশ্বাস বলেছেন: ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক সুদই জায়েজ নাই।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪

তোমোদাচি বলেছেন: কথা হয়ত সত্য কিন্তু এই পোষ্টের বিষয় সেটা নয়

১১৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমাদেরও কিছু শোনার-বলার-জানার আছে আ। চোখ রাখলাম।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫

তোমোদাচি বলেছেন: চোখ রাখতে রাখতে আমার মাথা ঘুরতাছে

১২০| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ২:২৮

মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: @হারুন

কাঠমোল্লা ভাই হারুন
চামচামি তো করেন দারুন।
কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন
দেখবেন অবস্থা করুন।



***সবাই তথ্য উপাত্ত যুক্তি দিয়া বোঝার চেষ্টা করতেছে আ একজন আইছে কে পাগল ছাগলের মত ব্যা ব্যা করতে.... বেটা তোর লজ্জা থাকা উচিত। যুক্তি হাতে নাথাকলে চুপ করে থাক তাইলেই হয়... যেমন গরু তেমন তার বাছুর..

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬

তোমোদাচি বলেছেন: ছড়া পরে খালি হাসতেই আছি ... :D :D =p~ =p~ =p~ =p~

১২১| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:২৪

বিবেকহীন বলেছেন: সুদতো ব্যাংক ও অন্যান্য এনজিও সংস্থাগুলোও নেয়, শুধু গ্রামীণের পেছনে প্রধানমন্ত্রীর এত ঘন ঘন বিশ্রী নজর দেয়া দেখে আমরা ক্লান্ত। গ্রামীনের থেকেও বেশি কার্যকর সুদ নিয়ে থাকে কথিত এনজিও গুলো। সেটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে কোন বাণী দিতে দেখি না। গ্রামীনের কথা বাদই দিলাম, হাসিনার কুইক রেন্টালের কারনে আমাদের যে দ্বিগুন থেকে চারগুন পর্যন্ত বিদ্যুত-বিল গুনতে হচ্ছে তার হিসেব কে মিলাবে?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: শুধু গ্রামীণের পেছনে প্রধানমন্ত্রীর এত ঘন ঘন বিশ্রী নজর দেয়া দেখে আমরা ক্লান্ত

কিন্তু উনি ক্লান্ত হচ্ছেন না!!!



আমি সেই দিন হব ক্লান্ত
যবে ইউনুস্যারে ডান্ডা মেরে
করতে পারব চিরো শান্ত ;)

১২২| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:১৬

স্বাধীকার বলেছেন:
গ্রামীন ব্যাংক কোনো হারুন কিংবা নরুন বিবিকে বলে নাই যে, তোমরা গ্রামীন ব্যাংক থেকে লোন নিলে গুলশান বনানীতে বাড়ী হবে, ফ্লাট হবে!!! তাই সুদের হার নিয়ে ইউনুসকে দোষারূপ করাটা ব্যক্তিগতই মনে হয়। সুদের হার নির্ধারণের অনেক গুলো তত্ত্ব আছে, কিন্তু বর্তমানে অর্থনীতিতে সুদের হার নির্ধারনের যে তত্ত্বটি সবচেয়ে বেশী কার্যকর তাহলো চাহিদা-যোগানের ভিত্তিতেই সুদের হার নির্ধারিত হবে। বাজার অর্থনীতি যেখানে প্রচলিত সেখানে ঋণগ্রহীতা ও দাতার সমঝোতার ভিত্তিতেই সুদের হার নির্ধারিত হয় এবং সেই হারেই ঋণ বিতরণ হয়। এখানে কোনো বিবেচনাতেই গ্রামীন ব্যাংককে সুদের হারের জন্য দায়ী করা যায়না কারণ গ্রামীন ব্যাংক কাউকে ঋণ নিতে বাধ্য করেনি কিংবা ঋণ দিয়ে নীলচাষ করায়নি। যারা গ্রামীন ব্যাংকের এই সুদের ব্যাপারটি নিয়ে সমালোচনা করছেন তাদের মুখে ব্রাক, আশা কিংবা অন্য এনজিও গুলোর ঋণ ও সুদের হার নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়না। তার মানে হলো ব্যক্তি ‍ইউনুসই এখানে টার্গেট, ঋণ কিংবা সুদ কিছুই ফ্যাক্টর নয়। ব্যক্তি ইউনুসও ফ্যাক্টর হতোনা, যদিনা তিনি নোবেলটা পেতেন।

আম্লীগের অর্থহীন চুলকানীতে বিকৃত সুখানুভূতি খোঁজার রোগটি বহু পূরানো এবং ক্রনিক পর্যায়ে আছে। ইউনুসকে চুলকানোর পেছনে স্রেফ প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জিঘাংসাই প্রকাশ পায়। একই সাথে অমর্ত্য সেনকে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে এসে এক ধরণের সুখ পেতে চায়। বলি অমর্ত্য সেন পৃথিবীতে ২ জন ব্যক্তির ভাগ্যের পরিবর্তন করে থাকলেও আম্লীগি দালালদের কাছে তার প্রমান চাই। দেশের নোবেল বিজয়ী মামলা কান্ধে আদালতে আদালতে দৌড়ায়, আর বিদেশী নোবেল বিজয়ী এখানে এসে ইলিশ দিয়ে ভাত খায়। আম্লীগের চরিত্র এখানে গ্রাম্য সেই শ্লোককেই মনে করিয়ে দেয়, ‘‘ভাত খায় ভাতারের, গীত গায় লাঙ্গের’’

একজন ব্যক্তি ইউনুস বনাম সরকার প্রধান,
একজন ব্যক্তি ইউনুস বনাম একটি বৃহৎ দল
একজন ব্যক্তি ইউনুস বনাম সর্ববৃহৎ অপশক্তি
--------------------------কিভাবে সম্ভব ইউনুসের পক্ষে এগুলো মোকাবিলা করা? এদেশের মানুষ যা বুঝার তা বুঝেছে, জবাব আগামীতে দিবে। ড। ইউনুসের একটি লোমও যে সোজা করার ক্ষমতা রাখেনা, সেই আম্লীগি হরিদাস পালেরাও ইউনুসকে অন্যায় আক্রমন করে নিজেরা জাতে উঠার চেষ্টা করে। সাংবাদিকের জিজ্ঞাসায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমি কারো নাম বলিনি, তাহলে প্রশ্নটি অন্যভাবে করা যায়, আপনি কাকে রক্তচোষা বলেছেন? গরু হারালে অনেকের মাথা ঠিক থাকেনা, তাই বলে সরকার প্রধানের বেলায় এমন হবে?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: দেশের নোবেল বিজয়ী মামলা কান্ধে আদালতে আদালতে দৌড়ায়, আর বিদেশী নোবেল বিজয়ী এখানে এসে ইলিশ দিয়ে ভাত খায়। আম্লীগের চরিত্র এখানে গ্রাম্য সেই শ্লোককেই মনে করিয়ে দেয়, ‘‘ভাত খায় ভাতারের, গীত গায় লাঙ্গের’


সেম সেম !!

১২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:২৩

আহসান হাবিব হীমূ বলেছেন: পুরা পোস্ট পইড়া ১ টা কথাই মনে হইল , ১কান কাটা যায় রাস্তার সাইড দিয়া আর ২কান কাটা মাঝখান দিয়া। কারে কইলাম বুইঝা নিয়েন আমার সাহস কম।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:২৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: চলতি নিয়ম বলেছেন: ইউনুস স্যার কে নিয়ে বিতর্কে যাওয়ার মত কোন যোগ্যতা আমার নেই।

সহমত

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

১২৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৩০

খুজে পা্ওয়া হিরা বলেছেন: বাংলার চে@ ধন্যবাদ আপনাকে। এটাই হলো প্রকৃত অনেক গুলো অবস্থার মধ্যে একটা অবস্থা মাত্র । ঋণ কখনোই আপনাকে সাবলম্বী করবে না বরং আপনাকে বিপদে ফেলবে আর এটার বড় একটা কারণ হলো অশিক্ষা। আর এটাকে পুজি করেই গড়ে উঠেছে হাজারও নাম না জানা এনজিও প্রতিষ্ঠান। অনেকে তো আবার মূল টাকা ফেরতি চাই না, লাভের টুকু পেলেই খুশি। আর এম আবু জাফর আপনাকে বলি আপনার কথার সাথে আমিও এক মত, কিন্তু কারা এই ঋণ গ্রহীতা? বেশির ভাগীই অশিক্ষিত, সল্পশিক্ষিত যারা আসলেই জানে না ঋণের ওই টাকা কোন কাজে সে লাগবে! আর সিস্টেমেরও কিছু ত্রুটি আছে অতএব আমার মতে লাভের চাইতে ক্ষতির পরিমানেই এখানে বেশি। তাহলে এটার সমাধান কোথায়? গ্রামের ওই কিছু সংখক মানুষ গুলো কী এভাবেই অরদাহারে অনাহারে মারা যাবে? এই দুর্ভোগের সাথে কিন্তু অনেক কিছু জড়িত। আর এগুলোন কিন্তু এক দিনে তৈরি হই নি। যে মানুষ টা সারা জীবন এক লক্ষ টাকা চোখে দেখেনি, সারা জীবন টাকার অভাব যাকে তার জীবন টাকে অন্ধ করে রেখে ছিল, তার হাতে কিছু টাকা আসলে সে তো সাভাবিক ভাবে চাইবেই উল্টা পাল্টা কিছু খরচ করতে আর মূল সমসসা টা তো সেখানেই। এবার একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসি। অনেক দিন আগে কোনও এক পত্রিকার পাক্ষিক একটা মাগাজিনে পড়েছিলাম- আমাদের সাধীনতার পর থেকে এ পজন্ত যে পরিমাণ সহযোগিতা এসেছে সেটা কে যদি আমাদের সবার মাঝে সমান ভাবে ভাগ করা যেত তাহলে সব ধরনের অবকাঠামো বানানও ছাড়াও আমরা প্রতেকেই কোটিপতি থাকতাম। আজকে আমাদের এই দুর্দশার জন্য এমন হাজারও উদাহরণ আমাদের চোখের সামনে ঘটেছে, ঘটছে হইত আরো ঘটবে। তাহলে কারা দাই এসবের জন্য? আমি বলব এর জন্য আমরা নিজেরাই দাই, একটা উদাহরণ দেই কাদের কে আমরা প্রতি 5 বছর অন্তর ভোট দেই? তাদের কে আমরা কী জেনে বুজে যোগ্য ভেবে ভোট দেই নাকি আবেগে ভোট দেই ? তারা আসলেই কত টুকু যোগ্য? একটা দেশ পরিচলনার জন্য? যারা এখানে উনুস এর পক্ষে এত বড় বড় কথা বলছে তারা কী আসলেই তার প্রকৃত ইতিহাস জানে? নোবেল কী? আর কেনইবা এটা দেবা হয়? আর এর পিছনে সম্রাজ্যবাদীদেরবা রাজনীতি কী? আর পৃথিবীর এত বড় বড় সমৃদ্ধ শালী দেশের অর্থনীতি র বিপরীতে একটা ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশের কাউ কে নোবেল দেবার পিছনেই বা কী রাজনীতি আছে? ওই সব না হয় বাদেই দিলাম। কারণ কিছু মানুষ সব সময় উপরটা দেখেই সব কিছুর বিচার করে থাকেন। বীনা সুধে ঋণ এগুলো তো নোবেলের পরে নতুন যুক্ত! বেশি টাকা হলে সমালোচনার উর্ধে থাকার জন্য ওই সব সবাই করে। যাই হোক আমার কথা ঋণ কখনই মানুষ কে তার কাংখিত লক্ষে পৌছাই তে পারে না, সফলতা এক বার দুই বার পারলেও কোনও কারণে আবার বিপদে পড়লে আপনি তো জানেন অমুক এনজিও আপনার হাতের পাশেই আছে। আর তাদের তৈরি করা আপনার এই নতুন সভাব টাই একদিন আপনার মরণ ফাদ হিসাবে ধরা দিবে এ বিষয় কোনই সন্দেহ নাই ....। ধন্যবাদ।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার কথার প্রতিধ্বনি করলাম, তাহলে সমাধান টা কি??
একটা বেটার উপায়ের কথা অন্তত বলেন!

১২৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৩৫

প্রেমহীন পৃথিবী বলেছেন:
পোষ্ট এবং বিভিন্নজনের মন্তব্য পড়ে মনে কিছু প্রশ্ন জাগছে-

১। গ্রামীনব্যাংকের সুদ কত টাকা সে বিষয়ে পোষ্ট দেয়া হয়েছে। সেই সাথে অারো অন্যান্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের তুলনামূলক চিত্র দিলে ভাল হত। যেমন ব্র্যাক, অাশা, পদক্ষেপ,প্রশিকা ইত্যাদি।

২। এসব প্রতিষ্ঠানে যারা কর্মরত আছেন তারা বেকার হলে সরকার চাকরী দিতে সক্ষম কিনা? কয়লক্ষ মানুষ ও তাদের পরিবার এটার উপর নির্ভরশীল?

৩। তাদের প্রতিষ্ঠানে যারা চাকরী করেন তাদের বেতনের কথা চিন্তা করলে সুদের হার নিশ্চয় বেশী নয়!

৪। হাসিনার কুইক রেন্টালের কারনে আমাদের যে দ্বিগুন থেকে চারগুন পর্যন্ত বিদ্যুত-বিল গুনতে হচ্ছে তার হিসেব কে মিলাবে?

৫। গ্রামীণ ব্যাংকের গঠনতন্ত্র বা নীতিমালা অনুযায়ী তিনি এই বয়সে চেয়ারম্যান থাকতে পারেন কিনা? যদি নাই পারেন তবে অবৈধভাবে থাকার দরকার কি?

৬। ড: ইউনুস বিদেশী প্রভূদের দ্বারা বিভিন্ন সময় দেশের সরকারের উপর প্রেসার ক্রিয়েট করার চেষ্ঠা করেছেন এবং বর্তমানেও করছেন। এটা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত?

৭। ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে অন্যয করা হলে তিনি আইনের আশ্রয় নেননি কেন?

৮। তিনি নিজেকে অনেক ক্সমতাধর মনে করেন কেন?

৯। বিষয়টি কি শুধু গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে, নাকি হাসিনা-ইউনুসের ব্যক্তিগত ক্সমতার দ্বন্ধ?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক গুলো প্রশ্ন করেছেন... উত্তর ও নিশ্চয় আপনার মনের মধ্যে আছে... নিজের বিচার বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে জাস্টিফাই করুন মনের মত উত্তর পেয়ে যাবেন।

১২৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:০৩

এ হেলাল খান বলেছেন: অর্থনীতির হিসাব বুঝিনা। তাই এ বিষয়ে আলোচনায় অংশ গ্রহন করছি না। শুধু মাত্র একটি মধুর অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। আমি ডেনমার্কে বারে কাজ করি তো একদিন এক নরওয়েজিয়ান টুরিষ্ট এর সাথে গল্প করছিলাম। সে আমার দেশের কথা জিজ্ঞাসা করাতে তাকে বললাম বাংলাদেশ সাথে সাথে সে উৎপল্ল হয়ে বলল তুমি ড. ইউনুসের দেশের মানুষ। গর্ভে মনটা ভরে গেল তার এ উৎসাহ দেখে।

পরক্ষনেই আবার মনটা খারাপ হল যে লোকটার কারনে আমি এই প্রবাসে গর্ভবোধ করছি তাকে আমরা যোগ্য সন্মান দিতে পারিনি।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫১

তোমোদাচি বলেছেন: আগের একটা মন্তব্য কপি-পেষ্ট করলাম
জাপানে আমেরিকা এম্বাসিতে গিয়েছিলাম ভিসা এপ্লিগেশন করতে ... লাইনে দাড়ায়ে আছি... নিজেরে কেমন যেন বোকা বোকা লাগছে ... আসে পাশে সব জাপানীজ ... হঠাত দেখি স্ক্রিনে ডঃ ইউনুস এর ছবি ভেসে উঠেছে, উনি আমেরিকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের সামাজিক ব্যবসা বিষয়ে বুঝাচ্ছেন! তখন মনে হলো আমি তৃতীয় বিশ্বের গরীব একটা দেশ থেকে আসি নি আমি ডঃ ইউনুসের দেশের লোক, আমারও এখানে সম্মান পাওয়ার যগ্যতা আছে।

যে লোক টা এই দেশটাকে বিশ্বের মানুষের কাছে সম্মানের সাথে উপস্থাপন করল, তাঁকে আমরা দেশে প্রাপ্ত সম্মান টা দিতে পারলাম না, কি অপদস্থ ই না হতে হলো !!

১২৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৫৮

ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: শেখ হাসিনার কাছে পৃথিবী মানেই শেখ মুজিব, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা...উনি মনে প্রাণে আশা করেন গোটা বিশ্ব বাংলাদেশকে চিনবে শেখ মুজিব হতে শুরু করে শেখ রাসেলের নামে। এবং সময় করে ইহুদিরা যেমন জেরুজালেমস্থ পবিত্র দেয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে মাথা ঝাকায় আর দেবতাদের নাম দেয় তেমনি গোটা বিশ্ব কাজে কর্মে, আচারে ব্যবহারে সারাদিন হায় মুজিব হায় রাসেল করতে করতে চোখের পানি আর নাকের পানিতে একাকার করে ফেলবে। কিন্তু হায়, এক ভারত ছাড়া দুনিয়ার কোথাও শেখ মুজিব নামের কেউ একজন ছিলেন তার নুন্যতম ধারণা নেই। শেখ হাসিনার জন্যে সমস্যাটা এখানেই। বাকি দুনিয়ার চোখে বাংলাদেশ মানেই ডক্টর মোহম্মদ ইউনুস। অল্প শিক্ষিত/আধা শিক্ষিত একজন বাংলাদেশি মহিলা রাজনীতিবিদের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আশাকরাটা হবে ভয়াবহ অন্যায়। ইতিহাস, ভুগোল, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তির মত বিষয় গুলোর উপর সামান্যতম জ্ঞান না নিয়ে ক্ষমতার সর্বোচ্চ আরোহণ করলে দেশ ও সমাজের অবস্থা কি হতে পারে আজকের বাংলাদেশ তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

ইউনুস স্যারের ভুলটা হচ্ছে উনি সময় মত গ্রামীণ ব্যাংকের নাম পালটে বঙ্গবন্ধু ব্যাংক রাখেননি...। রাখলে ৭০ কেন ১০০ বছর বয়সেও তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান পদে বহাল থাকতেন। এখানে সুদ প্রসঙ্গ একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক...

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: এটা শুধু তাঁর অন্তঃজ্বালা নয়, তাঁর কিছু অন্ধ সাগ্রেতদের ও জ্বলুনির কারন!

১২৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩১

কাঙাল বলেছেন: অনেক কথা হয়েছে এই পোস্টে। ধন্যবাদ সবাইকে.... তয় একখান কথা,

আমি যতদূর জানি আমাদের প্রধানমন্ত্রী ড. ইউনুসকে কখনো ক্ষমা করবেন না। তাঁর চরিত্রহানি করেই চলবেন। কদিন আগে তো বললেনই, এই সরকার নাকি দারিদ্র ১০% কমিয়ে এনেছেন।গ্রামীণ ব্যাংকের কোন সাফল্য নেই ইত্যাদি......

তাতো কমবেই....তা না হলে "সেচ্ছাসেবকদের" ভূড়ি এতটা বড় হচ্ছে কীভাবে?

রাশিয়ায় যখন প্রধানমন্ত্রী যান বছর দু'এক আগে, তখন পুতিনের সাথে নাকি সাক্ষাত হয়। প্রথম দর্শনেই পুতিন নাকি বলেন, আপনি ড. ইউনুসের দেশের মানুষ, আমরা আপনাকে অনেক গুরুত্ব দিই..... ইত্যাদি।

এই কথা শুনে নাকি প্রধানমন্ত্রীর মাথায় রক্ত উঠে যায়.....

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৬

তোমোদাচি বলেছেন: কালো বিড়াল মন্ত্রী না একবার বলেছিলেন ...
বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে কিন্তু ...


তবে হতাশার কথা হলো উনি ইউনুস মিয়ারে ঠান্ডা করতে গিয়ে নিজের অবস্থা কাহিল বানিয়ে ফেলছেন !! ;)

১৩০| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৫

কাঙাল বলেছেন: @ এ হেলাল খান,

আপনি ড. ইউনুস নিয়ে গর্ববোধ করেন, ভাল কথা, আমরাও করি। কিন্তু ভাই গর্ভবোধ কখনো করবেন না।

তাহলে আমরা পুরুষ সমাজ বিব্রত হবো!!!!!

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৭

তোমোদাচি বলেছেন: এটা উনার ভুল না ভাই, কি বোর্ডের ভুল সম্ভাবত ;)

১৩১| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৫

রুমি আলম বলেছেন: আমি ব্যাংকের লাভ-ক্ষতির হিসাব মোটেও বুঝিনা। তাই সরাসরি ব্যাংকিং হিসাব নিয়ে কথা বলার চেষ্টাও করবোনা। তবে একটু অন্যভাবে কয়েকটি কথা বলতে চাই। যদি মনে করেন আমার মন্তব্য পোষ্টের সঙ্গে অপ্রাসঙ্গিক, তাহলে মুছে দিবেন দয়াকরে।

ব্রিটিশ শাসনের ধারাবাহিকতায় পাকিস্তানীশাসনের সময়েও সকল বাঙালি(অল্প কয়েকজন বাদে)'র অন্তত দুটি কমন ইন্টারেষ্ট ছিল। এর একটি সবাই শোষিত/বঞ্চিত এবং অন্যটি হলো মুক্তি চাই। তবে এই দুটি কমন ইন্টারেষ্ট বুঝতে ও চেতনা জাগরনে মৌল আবেদন এসেছে ব্যক্তির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অপ্রাপ্তি থেকেই এবং রাজনৈতিকতাই সকলকে একত্রকরনে প্রধান ও একমাত্র ভুমিকা পালন করেছে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে ব্যক্তির সেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অপ্রাপ্তিগুলোই সবচেয়ে বড়রুপে হাজির হয়েছে সবখানে। রাজনীতিও সেই কমন ইন্টারেষ্টগুলোর চেতনাকে ধারন করে খুব বেশি কিছু করতে পারেনি। মোদ্দাকথা চাওয়া এবং পাওয়ার মধ্যেকার দুরত্ব কেবলই বেড়েছে। এই সুযোগেই ড মুহম্মদ ইউনুস বা তার মতো অন্যরা স্বাধীন বাংলাদেশে মাইক্রো ক্রেডিট চালু করেছে। নিজেরা অঢেল ধন-সম্পদ বানিয়েছে, গরীবেরা বেচে থাকার স্বপ্নে বিভোর হয়ে মাইক্রো ক্রেডিটের আওতাভুক্ত হয়েছে। সেই শুরু পথচলা কেউই আর সেই মাইক্রো ক্রেডিটের আওতামুক্ত হতে পারেননি। মাইক্রো ক্রেডিটের মাধ্যমে গ্রহন করা টাকার সুদসহ পরিশোধ করতেই জীবন যায় যায় অবস্থা! এতে ধবংস হয়েছে চেতনা। ব্যক্তির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অপ্রাপ্তির ভিত্তিতে জাগ্রত বিপ্লবী চেতনা কোনো প্রকার রাজনৈতিকতাও আর বুঝতে পারেনি বা বোঝার সুযোগই পায়নি। সমাজ পরিবর্তনে জনগনের চেতনা বলতে আর কিছুই বাকি থাকেনি। জালের মধ্যে আটকা পড়ে মানুষ জ্বলছে, কিন্তু সেই জ্বলুনিকে উপলব্ধি করার আগেই ড মুহম্মদ ইউনুস ও গ্রামীন ব্যাংক নোবেল পেয়ে জনগনের মধ্যে দ্বৈত সত্ত্বার উদ্রেগ ঘটিয়েছে। যাকে বলা যেতে পারে 'আধাখেচড়া' অবস্থা। সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ ব্যস্ত মাইক্রো ক্রেডিটের কিস্তি পরিশোধে, রাজনীতি ব্যস্ত মাইক্রো ক্রেডিটের পক্ষে-বিপক্ষে নিজেদের অস্পষ্ট ধারনার নিমিত্তে বশবর্তী হয়ে শোরগোলে। আসল কথাটা কেউই বলল না। এই মাইক্রো ক্রেডিট যে মানুষের সমাজ পরিবর্তনের বা বিপ্লবী চেতনা স্বমুলে নষ্ট করে দিল এটা নিয়ে একজনও টু শব্দ করছে না।
উপরন্তু মাইক্রো ক্রেডিটের নতুন সংস্করন 'স্যোশাল বিজনেস' নামক জগাখিচুড়ি টাকার লেনদেন ব্যবস্থা। জানগন আবারো ফাদে পড়তে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে সারাবিশ্বের ১০১ টা দেশে নাকি চালু হয়েছে এই 'স্যোশাল বিজনেজ' তত্বের ব্যবহারিক প্রক্রিয়া। আগেরবার শান্তির সংজ্ঞা বদলিয়ে নোবেল পেলেও এবার খোদ 'অর্থনীতি'তেই ড ইউনুস এককভাবে নোবেল পুরষ্কার পাবে বলে মনে হচ্ছে। ড ইউনুস তার সঙ্গে বিরাজমান পশ্চিমাদের সম্পর্ক নামক নিতান্তই ব্যক্তিগত সম্পর্ককে নিখাদভাবে ক্যাশে পরিনত করছে। যেটাকে আমি নাম দিয়েছি 'দ্যা থিউরি অব রিলেশনশিপ এন্ড ক্যাশ'

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৭

তোমোদাচি বলেছেন: মাইক্রো ক্রেডিট যে মানুষের সমাজ পরিবর্তনের বা বিপ্লবী চেতনা স্বমুলে নষ্ট করে দিল - এটা একটা হাস্যকর যুক্তি।

ডঃ ইউনুসের Creating a world without poverty বইটি পড়ছি, আমি সোশ্যাল বিজিনেস নিয়ে আশাবাদী !

আমি মনে করি সমাজ পরিবর্তনের জন্য কাজ দরকার, বিপ্লব নয়!!
আর যে কাজ করে ভুল তারই হয়, যে কাজ করে না তাঁর কোন ভুল নেই।

বিপ্লব করে সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন অনেক আগেই মাঠে মারা গেছে ...সেটা আর কখনও জীবিত হবে বলে আমার মনে হয় না।

১৩২| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৯

িফেরাজ আহেমদ ভুইয়া বলেছেন: বলেছেন: শেখ হাসিনার কাছে পৃথিবী মানেই শেখ মুজিব, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা...উনি মনে প্রাণে আশা করেন গোটা বিশ্ব বাংলাদেশকে চিনবে শেখ মুজিব হতে শুরু করে শেখ রাসেলের নামে। এবং সময় করে ইহুদিরা যেমন জেরুজালেমস্থ পবিত্র দেয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে মাথা ঝাকায় আর দেবতাদের নাম দেয় তেমনি গোটা বিশ্ব কাজে কর্মে, আচারে ব্যবহারে সারাদিন হায় মুজিব হায় রাসেল করতে করতে চোখের পানি আর নাকের পানিতে একাকার করে ফেলবে। কিন্তু হায়, এক ভারত ছাড়া দুনিয়ার কোথাও শেখ মুজিব নামের কেউ একজন ছিলেন তার নুন্যতম ধারণা নেই। শেখ হাসিনার জন্যে সমস্যাটা এখানেই। বাকি দুনিয়ার চোখে বাংলাদেশ মানেই ডক্টর মোহম্মদ ইউনুস। অল্প শিক্ষিত/আধা শিক্ষিত একজন বাংলাদেশি মহিলা রাজনীতিবিদের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আশাকরাটা হবে ভয়াবহ অন্যায়। ইতিহাস, ভুগোল, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তির মত বিষয় গুলোর উপর সামান্যতম জ্ঞান না নিয়ে ক্ষমতার সর্বোচ্চ আরোহণ করলে দেশ ও সমাজের অবস্থা কি হতে পারে আজকের বাংলাদেশ তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

ইউনুস স্যারের ভুলটা হচ্ছে উনি সময় মত গ্রামীণ ব্যাংকের নাম পালটে বঙ্গবন্ধু ব্যাংক রাখেননি...। রাখলে ৭০ কেন ১০০ বছর বয়সেও তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান পদে বহাল থাকতেন। এখানে সুদ প্রসঙ্গ একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক...

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৮

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৩৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩২

ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: সামন্তবাদ, সাম্রাজ্যবাদ, শোষিত মানুষের চেতনা, বিপ্লব...এসব এখন মরা লাশ। মরা লাশের উপর আর যাই হোক একটা দেশের অর্থনীতি দাঁড় করানো যায়না। বাম ঘরণার এসব বস্তাপচা বুলি বাজারে সে দরে বিক্রি হয়...চাইলে মেনন সাহেবদের জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন...

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৯

তোমোদাচি বলেছেন: বিপ্লব করে সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন অনেক আগেই মাঠে মারা গেছে ...সেটা আর কখনও জীবিত হবে বলে আমার মনে হয় না।

আমি মনে করি সমাজ পরিবর্তনের জন্য কাজ দরকার, বিপ্লব নয়!!
আর যে কাজ করে ভুল তারই হয়, যে কাজ করে না তাঁর কোন ভুল নেই।

১৩৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫২

রুমি আলম বলেছেন: ওয়াচডগ৫৭ @ নিশ্চয়ই দেখেছেন যে, আমার মন্তব্যের কোথাও বাম রানার কিছু লিখিনি। আমি ব্যক্তিগতভাবে বাম জানিও না বুঝিও না।

আপনার জানা থাকা উচিত যে, বিপ্লব, চেতনা এই শব্দগুলোর ব্যবহার বামদের সম্পত্তি নয়।

আমি মিথ্যা কিছু বলে থাকলে সেটা নিয়ে কথা বললেই ভাল হয়। এক্কেবারে ধাক্কা মেরে বাম বলে ছুড়ে ফেলে দিলে তো সংকটের সমাধান হবেনা।

ড ইউনুস যেমন জানেনা বা বুঝতে পারেনা যে, এদেশের জনগন কেনো শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়েছে। তেমনি শেখ হাসিনাও জানেনা যে, ড ইউনুসকে কেনো নোবেল দেওয়া হয়েছে।

ঠিক আমিও জানিনা আপনি কেনো আমার কমেন্টে 'বাম' গন্ধ খুজে পেলেন। আর আপনিও জানেন না যে, আপনার এই কমেন্ট পোষ্টের আলচনা থেকে কত দুরের কথা!

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১০

তোমোদাচি বলেছেন: ওয়াচডগ৫৭ কে বলেছেন, উনি নিশ্চয় উত্তর দিবেন

১৩৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:০৫

উপপাদ্য বলেছেন: অনুসিদ্ধান্ত:

সামুর অর্থনীতিবিদগন ও শেখ হাসিনা (তথা বাংলাদেশের বিকারগ্রস্থ রাজনীতিকরা) এর মধ্যে চিন্তার সামঞ্জস্য থেকে সহজেই অনুমেয় যে এদের বুদ্ধি ও জ্ঞান কুত্তার হাঁটুর নিচে ও এদের চেতনাই হলো প্রপাগ্যান্ডা।


বি. দ্র:
হাসিনার ইন্টারভিউটা যখন দেখছিলাম তখন আমার সিনিয়র কলিগ আমার পাশে বসে ছিলো, কিছুতেই আমি তাকে বিদায় করতে পারছিলাম না কারন সে স্টিফেন স্যাকুর এর ভক্ত। তারপরে আমার অবস্থা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন...... তবে ইন্টারভিউটা সপ্তাহে একবার করে দেখবো বলে ঠিক করেছি যাতে মিথ্যার বন্যায় আমার ধৈর্য শক্তি বৃদ্ধি পায়। ভবিষ্যতে মানুষের মিথ্যা কথা শোনে যেন বিচলিত না হয়ে যাই এজন্য এই সাক্ষাৎকার বিশেষ কাজে আসবে বলে মনে করি।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৩

তোমোদাচি বলেছেন: ইন্টার্ভিউটা আসলেই প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আমাদের ধারনা কে আরো পরিষ্কার করেছে ...

১৩৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১৭

জহির উদদীন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধর্মের কোন বিষয় নিয়ে বিতর্ক করতে আসলে পোষ্ট টা দেইনি।


বাই দ্যা ওয়েঃ জহির উদদীন ভাইয়ের কি ব্যাংকের কোন একাউন্ট বা লেনদেন নাই??


>বর্তমানে আমরা নিজের অতি জ্ঞানগর্ব দেখাতে গিয়ে ধর্মকে অনেক কিছুর পরে দেখতে চাই তাই আজ আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রে এতো বিশৃংখা কিন্তু ধর্মকে প্রথমে বা আগে দেখতে হয়।
যেমন কেউ যদি ধর্ম নিয়ে পোষ্ট করে এতো হিট হয়না যেমনটা গ্রামীন ব্যাংকের সুদ নিয়ে আপনারটা হয়েছে।
যাই হোক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলাম ধর্মকে সবার আগে দেখি বা দেখার চেষ্টা করি, এটা আমার ব্যক্তিগত বিষয়।
> দ্বিতীয়ত আপনি কিছুটা কটাক্ষ করেই আমাকে বলেছেন আমার কি ব্যাংক এ্যাকাউন্ট বা লেনদেন নাই...?
মানে আপনি বুঝাতে চাইছেন আমি সুদ বিরোধী হাদিস দিয়েছি আর আমিই কি সুদ খাইনা বা আমি কি সুদের বাইরে....?

অচেনা মানুষের সম্পর্কে না জেনে এমন মন্তব্য খুবই দুঃখজনক।
ব্যাংক এ্যাকাউন্ট অবশ্য আছে এবং জেনে রাখুন তা সম্পূর্ন সুদ মুক্ত। এমনকি আমার স্ত্রীর এ্যাকাউন্টও সম্পূর্ন সুদ মুক্ত।
(ব্যাংকের ইসলামী আইন অনু্যায়ী)

বিশ্বাসটা আপনার কাছে ছেড়ে দিলাম।

পরিশেষে আরেকটি হাদীস আপানাকে বলতেই হয়....
রাসূল(সঃ) বলেছে আমার উম্মতের জন্য এমন কাল আসবে যখন তারা সুদ,ঘুষ,যেনা ব্যাভিচার,জুয়া এগুলোকে নিজের জন্য যায়েজ মনে করবে।

ধন্যবাদ

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৪

তোমোদাচি বলেছেন: জহির উদদীন ভাই,
আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে দুঃখিত!
কিন্তু আপনার ইসলামী ব্যাংক এর সুদের হিসাব নিয়ে ও কিন্তু বাজারে অনেক কথা আছে। সে বিতর্কে না যায়...
দেখেন না আমরা কিছু দিন পর পর হুজুর ডেকে মিলাদ পড়িয়ে দেই এই ধারনা করে যে হুজুরের ওজুহাতে সব পাপ মাফ হয়ে যাবে... হুজুর দের ও কি নিজেদের উপর কনফিডেন্স আছে? ? তেমনি মাহফিলে হাজার হাজার মানুষ মোনাজাতে হাত ঊঠায়ে বলে আল্লাহ সবার হাতে অছিলায় আমার গোনাহ মাফ করে দাও ... অন্যের ঘাড়ে ভর দিয়ে পার পাওয়ার চেষ্টা আর কি !!! ;)
যাই হোক, ইসলামী ব্যাংক এ লেনদেন করে আপনি আত্মতৃপ্তি পেলেই হলো!

আপনার অনুভুতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলছি, ওতটা ধারমিক এখনো হতে পারিনি, আমার একাউন্ট নরমাল ব্যাংকেই।

১৩৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫১

প্রািন্ত বলেছেন: অনেক কমেন্ট করেছি এই লেখায়, আর ইচ্ছে ছিলনা। কিন্তু যখন দেখি কিছু মানুষ অহেতুক চামচামি করছে তখন মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়। ডঃ ইউনুসকে নিয়ে অনেকেই অহেতুক বিতর্কের অবতারণা করেছেন। আমি আগেই বলেছি আমরা অভাগা জাতি। আমরা যোগ্যলোককে যোগ্য সম্মান ‍দিতে জানি না। আর ডঃ ইউনুসের দুর্ভাগ্য যে তিনি ভুল জায়গায় জন্ম নিয়েছেন। তিনি যদি ইউরোপের কোন দেশে জন্ম নিতেন অথবা আমাদের পাশ্ববর্তী ভারতেও জন্ম নিতেন তাহলে তাঁকে নোংরা রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার হতে হতো না। যারা ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন তারা বলুন শেখ হাসিনার সরকার দেশের মানুষের জন্য কি কি ভালকাজ করেছেন? তিনি কত হাজার বেকার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন? বরং তিনি সরকারী চাকুরীজীবিদের চাকুরীর সময়সীমা বৃদ্ধি করে হাজার হাজার বেকার যুবক/যুবতীর পিঠে কুঠারাঘাত করেছেন। নিজ দলের দুর্নীতিবাজদের জন্য পদ্মাসেতু প্রকল্প বাতিল হয়েগেলো তাদের বিরুদ্ধে তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। উল্টো তিনি অত্যন্ত নিলর্জতার সাথে বলেছেন, “আবুল হোসেন দেশপ্রেমিক”। ২২৬নং কমেন্টে ফিরোজ আহমেদ ভূইয়া বলেছেন, “ইউনুস স্যারের ভুলটা হচ্ছে উনি সময় মত গ্রামীণ ব্যাংকের নাম পালটে বঙ্গবন্ধু ব্যাংক রাখেননি...।” আসলে কি তাই? কিন্তু আমার মনে হয় শেখ হাসিনা অনেক দেনদরবার করেও নোবেল পুরস্কার না পাওয়াতেই ইউনুসের উপর যত রাগ। নোবেল প্রাইজ তো আর সহজ জিনিস নয় যে, মহিউদ্দিন খান আলমীরকে দিয়ে লবিং করলেই হাতিয়ে নেয়া যাবে।
ইউনুসরা একটা দেশে প্রত্যেক বছর জন্মায় না। তাঁরা পৃথিবীতে আসেন যুগযুগান্তরে। যারা ডঃ ইউনুস কে হেয় করছেন তারা কেউই তাঁর ধারের কাছে নেই। এমনকি শেখ হাসিনাও নয়।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ, আবার কমেন্টের জন্য ...

১৩৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৭

রুম৭৪ বলেছেন: "ইতিহাস, ভুগোল, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তির মত বিষয় গুলোর উপর সামান্যতম জ্ঞান না নিয়ে ক্ষমতার সর্বোচ্চ আরোহণ করলে দেশ ও সমাজের অবস্থা কি হতে পারে আজকের বাংলাদেশ তার জ্বলন্ত প্রমাণ। " এটাই হল আসল কথা।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৩৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩১

সামহয়ারইন নিল বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে আমরা যা পাই তা ঠিক মত কাজে লাগাতে পারি না। আর কাজে না লাগাতে পারলেই এইসব কথা বের হয়ে আসে

সহমত

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: সহমত

১৪০| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩২

শফিক আলম বলেছেন: একজন রিক্সাওয়ালা যদি ঋণ নিয়ে রিক্সা না কিনে রুই মাছ কিনে, তাহলে তো কিছু করার নাই! তাই যদি হয়, তাহলে দারিদ্র বিমোচনের দাবিটা আসে কিভাবে?
লেখক ভাই কি পোস্ট করলেন, অর্থনীতির জায়গায় পুরোপুরি রাজনীতি ঢুকে গেল। এটাও আমাদের একটা সমস্যা।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: শুধু অর্থনীতি নয় সব জায়গায় আমাদের রাজনীতি ঢুকে গেছে।

এই যে গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে সরকারের এত গাত্র দাহ, এটা কি কোন অর্থনৈতিক কারনে?? একটা শিশু ও বুঝে এটার পিছনে রাজনীতি।


কিছুদিন পরে দেখবেন সবামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া হচ্ছে, কিছুক্ষন পর দুই জনের পিছনে দুই দল দাঁড়িয়ে গেছে।


সব কিছুতে রাজনীতি ঢুকে যাওয়া আমাদের জন্য অবশ্যই ক্ষতিকর!

১৪১| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

জিনিয়ো বলেছেন: ওয়াচডগ৫৭ এর কমেন্টে ১০০০০ লাইক
আর যারা ইসলামি ব্যাবস্থায় সুদ হারাম বলছেন তাদের উদ্দেশে বলি
লেখক এই পোস্ট ইসলামের দৃষ্টিতে কোনটা হালাল না হারাম সেই উদ্দেশে দেন নাই
আমাদের লাইফে এখন ধর্ম নাই দেখে এত বিশৃঙ্খলা এটা ঠিক কিন্তু এই ব্লগে ইসলামের কথা আনলে পোস্ট অন্য দিকে ঘুরে যাবে
ব্যাঙ্ক এর মূল নীতি হল মনে কর কেউ যদি ১০০ টাকা লোণ নেয় তাহলে সে দিবে ১১০ টাকা কিন্তু কেউ যদি জমা রাখে ১০০ টাকা তাহলে সে পাবে ১০৫ টাকা । আর এই দুয়ের মাঝে যে টাকা বাচে সেইটা দিয়ে ব্যাঙ্ক কর্মীদের বেতন থেকে শুরু করে বাকি খরচ মেটায়। তাহলে ইসলামি ব্যাঙ্ক কি আকাশ থেকে কর্মীদের বেতন দেয়?? এরা সুদি প্রথাকে শুধু ইসলামি নাম দিয়েছে। এই রকম ইসলামি নাম দেয়া ব্যাবস্থা কিন্তু সরকারি ব্যাঙ্ক এ আছে। ইচ্ছা করলে যে কোন ব্যাঙ্ক এর ওয়েব সাইট যেয়ে দেখতে পারে। আর এই দেশ চলতেসে সুদের উপর । সুদ বন্ধ তো সব ব্যাঙ্ক বন্ধ

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৪

তোমোদাচি বলেছেন: ইসলামি ব্যাবস্থায় সুদ হারাম বলছেন তাদের উদ্দেশে বলি
লেখক এই পোস্ট ইসলামের দৃষ্টিতে কোনটা হালাল না হারাম সেই উদ্দেশে দেন নাই
আমাদের লাইফে এখন ধর্ম নাই দেখে এত বিশৃঙ্খলা এটা ঠিক কিন্তু এই ব্লগে ইসলামের কথা আনলে পোস্ট অন্য দিকে ঘুরে যাবে।
সহমত

আমি চাইনা এই পোষ্টে ধর্মীয় ক্যাচাল লাগুক।

১৪২| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫২

শিকদার বলেছেন: যখন মনে হয় একজন বাংলাদেশি নোবেল পাইছে তখন খুব খুশি লাগে কিন্তু যখন দেখি যে, যারা ঋন নিয়েছে তারা কেউই আজ শান্তিতে নেই। তাদের বেশিরভাগ আজ আগের থেকে আরও বেশি দরিদ্র। তখন মনে হয়ে কি গাধার দেশে বসবাস করছি। গাধাদের সামনে মুলা ঝুলিয়ে যেমন সারাদিন ঘুরানো যায়, বাংলাদেশ ঠিক এইরকম গাধায় ভরা। (তথাকথিত শিক্ষিত, অশিক্ষত সবাই ইনক্লুড)

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: যারা ঋন নিয়েছে তারা কেউই আজ শান্তিতে নেই। তাদের বেশিরভাগ আজ আগের থেকে আরও বেশি দরিদ্র


এই তথ্য আপনি কোথায় পেলেন ভাই??

১৪৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৫

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: শান্তিপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কমিশনার মাওলানা রহমত উল্যাহ। তিনি তার মহল্লার মসজিদের ইমাম। আজীবন সমাজসেবী এই ধর্মভীরু মানুষটি তার মুসুল্লীদের পরকালীন মুক্তির পথ দেখানোর পাশাপাশি দুনিয়ায় কল্যাণ লাভের রাস্তাও বাতলান। তিনি নিজে একজন স্বল্প আয়ের মানুষ। মসজিদের ইমামতির পাশাপাশি নিজের সামান্য কিছু জমিনে চাষাবাদ করেই চলে তার সংসার। তবে আধুনিক মনমানসিকতার এই পরীশ্রমী লোকটি নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন কৃষি অফিসের মাঠকর্মীদের সাথে। আধুনিক প্রযুক্তি ও উপায় উপকরণ নিজের চাষাবাদেও প্রয়োগ করেন আর অন্যদেরও এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেন।

প্রতিদিন আসরের পর মসজিদে এসব নিয়ে অন্যান্য কৃষকদের সাথে তার নিয়মিত আলাপ আলোচনা হয়। শুধু কৃষি বিষয়েই নয় এলাকার সকল মানুষের সুখ, দু:খের খোজ খবর নেন তিনি। গত সপ্তাহে খবর পেলেন উত্তর পাড়ার মহরম আলী গুরুতর অসুস্থ। বেচারা রিক্সা চালায়। এই মসজিদেরই নিয়মিত একজন মুসুল্লী। তিনি তৎক্ষণাৎ আরও দু’জনকে সাথে নিয়ে চলে যান মহরম আলীর বাড়ি। গিয়ে দেখেন তার রিক্সাটি ঘরের সামনে তালা দেয়া। এটি তারই উদ্দোগে এলাকার কয়েকজন অবস্থাসম্পন্ন মানুষ মহরম আলীকে কিনে দিয়েছিল। ভেতরে গিয়ে দেখেন মহরম আলী বিচানায় কাৎরাচ্ছে। খোজ নিয়ে জানলেন পেটে প্রচন্ড ব্যাথা। রমিজ মিয়াকে বল্লেন তাকে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কম্প্লেক্সে নিয়ে যেতে। সেখানকার ডাক্তার অত্যন্ত ভালো মানুষ। ইনশআল্লাহ রহমত মিয়ার সুচিকিৎসা হবে।

মহরম আলীর স্ত্রীর একটি ছোট হাসের খামার আছে। গত বছর ইমাম সাহেব মসজিদের যাকাত ফান্ড হতে তাকে এ খামারটি করার জন্য এককালীন ৫ হাজার টাকা সাহায্য দিয়েছিলেন। হাসগুলো এখন ডিম পাড়ে। আপাতত মহরম মিয়া দু’ চারদিন অসুস্থ থাকলেও তার স্ত্রী কোন রকমে সংসার চালিয়ে নিতে পারবেন।

যাকাত ফান্ডও তার সমাজ সেবার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি জানতেন প্রিয় নবী (স.) এবং সাহাবাগণ কীভাবে খরা পীড়িত আরবের জনগণকে দারিদ্রমুক্ত করেছিলেন। তাই তিনি যখন তার এলাকার দরীদ্র মানুষের দু:খ দেখতেন তখন অযথা হা হুতাশ করে কিম্বা না দেখার ভান করে এড়িয়ে না গিয়ে রাসূল (স.) প্রদর্শিত পদ্ধতিতেই সমাজের দূর্দশাগ্রস্ত মানুষকে সাহায্য করার পরিকল্পনা করেন। তিনি তার এলাকার ধনী ব্যক্তিদের বুঝিয়ে মসজিদকে কেন্দ্র করে একটি যাকাত ফান্ড গঠন করেন। তারা পূর্বেও যাকাত দিতেন। কিন্তু অনেকেই সঠিক হিসেব করে দিতেন না আবার দিলেও বিচ্ছিন্ন ও অপরিকল্পিতভাবে দেয়ায় তাতে সমাজের দরীদ্র জনগোষ্ঠীর অবস্থার পরিবর্তন হতো না। গত বছরই প্রথম তারা এ ফান্ড গঠন করেন। এর রয়েছে একটি পরিচালনা কমিটি। এই কমিটির অনুসন্ধান ও পরিকল্পনার ভিত্তিতে কয়েকজন দরীদ্র ব্যক্তিকে উৎপাদনশীল খাতে সাহায্য প্রদান করা হয়। কমিটির পক্ষ হতে তাদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও অন্যান্য সহায়তাও প্রদান করা হয় যাতে তারা প্রাপ্ত সাহায্য কাজে লাগিয়ে স্বাবলম্বী হতে পারে। ইতিমধ্যই তাদের অবস্থার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে।

গ্রামের দরীদ্র ছাত্রদের তালিকা তৈরী করে এ ফান্ড হতে তাদের পড়াশোনার জন্যও সাহায্য প্রদান করা হয়।

তিনি গ্রামের অবস্থাসম্পন্ন ব্যক্তিদের কর্জে হাসানাহ বা সুদমুক্ত ঋণ দানের ফজিলত বুঝান। এতে উদ্ভুদ্ধ হয়ে অনেকেই প্রকাশ্যে ও গোপনে বিপদগ্রস্ত মানুষকে কর্জে হাসানাহ দিয়ে সাহয্য করছে। এতে করে বিভিন্ন এনজিও ও মহাজনদের কাছ থেকে সুদে টাকা নিয়ে বিপদে পড়া মানুষের সংখ্যাও তার এলাকা হতে কমছে।

তার ওয়ার্ডে কিছু অমুসলিমও আছেন। তারাও এসকল কল্যাণমূলক উদ্দোগ হতে সুবিধা লাভ করেন।

গত ইউপি নির্বাচনে তার ওয়ার্ডের মানুষ জোর করে মাওলানা সাহেবকে কমিশনার বানিয়ে দেন। স্বীয় পারিবারিক ও অন্যান্য কাজ করার পর এ কাজটি করা যদিও তার জন্য বেশ কঠিন তবুও তিনি এ দায়িত্বকে জনগনের আমানত মনে করে আল্লাহ প্রদত্ত দায়িত্ব হিসেবে মেনে নেন। আল্লাহর মেহেরবানীতে এলাকার মানুষের সাহায্য নিয়ে তার ওয়ার্ডকে তিনি একটি কল্যাণপূর্ণ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত শান্তির ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলার কাজ করে যাচ্ছেন। তার জনগণ তাকে নিয়ে সন্তুষ্ট।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৮

তোমোদাচি বলেছেন: শান্তিপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কমিশনার মাওলানা রহমত উল্যাহ কে অভিনন্দন।


যদিও এই পোষ্টের মুল বক্তব্য অন্য বিষয়ে।

১৪৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: @মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান , +++++++++++++++

০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯

সিদ্ধার্থ লিমন বলেছেন: অনেকেরই মন্তব্য পড়লাম। একেক জন বিষয় টিকে একেক রকম ভাবে দেখেছে। দারিদ্র্য দূরীকরণে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠান গুলি কি আসলেই সফল না বিফল- এই বিষয়ে আমি আসলে কিছুটা দিব্ধাগ্রুস্ত। পত্রিকায় যখন মাঝে মাঝে পড়ি যে ক্ষুদ্রু ঋন নিয়ে রহিমা তার জীবণ কে বদলে দিয়েছেন। তখন মনটা বেশ ভালো হয়ে যায়। কিন্তু সেঈ সাথে মনে আবার প্রশ্নের উদ্রেগ হয়। কারন ছুটিতে যখন গ্রামের বাড়ি যাই যখন দেখি গ্রামের অনেক দরিদ্র মানুষই ঋণ নিয়েছেন কিন্তু বছরের পর বছর চলে গিয়েছে কিন্তু তাদের জীবনে কোন পরিবর্তন আসেনি। আর যদি তা সংখ্যায় প্রকাশ করতে চাই তাহলে দেখা যাবে যে ১০০ জনের মধ্যে হয়তবা ২-৩ জন ছাড়া কেউ সফল হতে পারেনি। বা বলা যায় ঋনের সফল ব্যবহার করতে পারেন নি। আমি জানিনা বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে এই পরিসংখ্যান টা কেমন? আর পরিসংখ্যান টি যদি অন্যান্য অঞ্চলে ই একই রকম হয় তাহলে প্রশ্ন আসে তারা কি আসলেই সফল দারিদ্র্য দূরীকরণে ? এক সময় আমিও ভাবতাম যে জেহুতু ঋণ গ্রহীতারা বেশির ভাগ সময়েই এর সঠিক ব্যবহার না করার কারণে তারা তাদের ভাগ্যর চাকাকে পরিবর্তন করতে পারছেন না । আবার তখন ভাবতাম যে আসলেই কি শুধু তাদের দোশ?কারন বিষয় টা একটু ভাবুন যে - কিছু মানুষ কে আপনি টাকা ধার দিলেন আর বললেন যে যাও এবার তোমার জীবন কে বদলে দাও। তা বললেই যে তাদের জীবন বদলে যাবে এমন না। আমি ঠিক বুঝতে পারিনা যে যখন এই এনজিও গুলো দেখছে যে ৯০ ভাগ দরিদ্র মানুষ গুলো ঋন নিয়ে সফল হতে পারছে না তখন তারা কেন বলছে যে দারিদ্র দূরীকরণে তারা সফল। আর যদি তারা বলে যে আমি তো ঋন দিয়েছি কিন্তু তারা যদি এর সঠিক ব্যবহার না করে তাহলে আমার কি দোষ? তাহলে তো বুঝাই যায় যে শুধু টাকা দিয়ে দিলেই এই সমস্যার সমাধান হবেনা। তাদের অনেক নিশ্চয় অনেক বড় বড় গবেষক আছেন যারা নিশ্চয় এর উত্তর দিতে পারবেন যে ঋনের সফল ব্যবহার কিভাবে নিশিচত করা যায়?

কেউ কেউ একথাও বলেছেন যে , এক এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে তারা আর এক এঞ্জিওতে পরিশোধ করেন। আসলেই আমি আমার নিজ গ্রামেও অনেক কে দেখেছি যে এই অবস্থায়। আবার সেই সময় এদের দেখে কসটোও লাগে। আবার অন্য দিকে এটা দেখেও খারাপ লাগে যে , এঞ্জিও গুলা শুধু ঋন দিতেই ব্যস্ত । দেখে মনে হয় যে , ঋন নিয়ে যে বেশির ভাগ মানুষ কেন সফল হচ্ছেনা কেন তা নিয়ে যেন তাদের কোনও মাথা ব্যথা নেই । আর ঠিক তখনি মনে প্রশ্ন জাগে যে আসলেই কি তাদের উদ্দেশ্য দারিদ্য দূরীকরণ করা নাকি ব্যবসা করা ? শুনেছি যে পৃথিবতে এমন কোন ব্যবসা নেই যে সেখানে ঝুকি নেই। কিন্তু এটি নাকি এমন ব্যবসা যে যেখানে কোন ঝুকি নেই। অরথাত বিনোয়োগ করলেই ১০০ ভাগ লাভ অবশ্যম্ভাবী। আর এই জন্যই মনে হয় বাংলাদেশের বেশির ভাগ এঞ্জিও গুলা ক্ষুদ্র ঋন নিয়ে বেশি আগ্রহী। আমার মনে সব সময় একটা প্রশ্ন জাগছে যে , যখন আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষই তাদের এই ক্ষুদ্র ঋন নিয়ে সফল হতে পারছেনা তার পরও এভাবে ঋন দেওয়ার আসল উদ্দেশ্য টা কি তাদের ?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৫

তোমোদাচি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

এক্ষেত্রে আমার বক্তব্য হচ্ছে, আমার অবস্থা কেও পরিবর্তন করে দিবে না, আমার অবস্থা আমাকেই পরিবর্তন করতে হবে, সে ক্ষেত্রে আমার টাকার প্রয়োজন পড়লে ব্যাংকের কাছে যাব। গরিব মানুষ যেহেতু নরমাল ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়াটা সহজ নয় তাই তাদের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ একটা সহজ লভ্য পন্থা। কিন্তু কেও যদি লোন নিয়ে সেটাকে সঠিক ভাবে ব্যাবহার করতে না পারে তাঁর মুল দায়িক্ত গ্রহীতার। এটা তাঁর শিক্ষা, বুদ্ধি বা শ্রমের ঘাটতির জন্য হতে পারে।
অবশ্য এক্ষত্রে ঋণ প্রদান কারীর যে একদম দায় নেই সেটা ঠিক নয়। তাদের ও উচিৎ তাদের প্রদতব ঋণ গ্রহীতা ঠিক মত ব্যাবহার করতে পারছে কি না। এটা তাদের সামাজিক দায়িক্ত।

১৪৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সামুরাই_০০৮ বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক যা বলেছে তা ১০০% ঠিক। আমি নিজে গ্রামীন ব্যাংকে ইর্ন্টান ছিলাম।আমি জানি ওদের কাজের ধরনটা। বিশ্বাস করবেন না চট্টগ্রামে এমন অনেক মহিলাকে দেখছি যারা ২৫-২৬ বছর গ্রামীন ব্যাংকের সাথে আছে। আর সরকার এত কথা বলছে অথচ ওদের সর্বোচ্চ সুদের হার সরকার কর্তৃক অনুমোদিত। এবং সরকারেরতো মালিকানাও আছে এখানে। আর গ্রামীন এসব মহিলাকে এভাবে বিনা collateral এ কে ঋণ দেবে?

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৯

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
গ্রামীন ব্যাংক যখন মহিলাদের ঋণ দেওয়া শুরু করে তখন মূলত মহিলারা ছিল সংসারে ইঙ্কামে তেমন ভুমিকা রাখতে পারত না।
ঋণ নিয়ে সংসার দেখার পাশা পাশি তারা সংসারের আয়ের কিছুটা ব্যবস্থা করেছে, বিশাল একটা অনুতপাদনশীল গোষ্ঠীকে উতপাদনশীল করার বিষয়ে গ্রামীন ব্যাংক এর অবদান অবশ্যই আছে।

১৪৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সামুরাই_০০৮ বলেছেন: আরেকটা কথা এইভাবে হয়ত এদের জীবনটা চলে যায় কিন্তু জীবন বদল বলতে যা বুঝায় তা হয়ত হয় না।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১১

তোমোদাচি বলেছেন: যার যার জীবন বদলানোর দায়িক্ত তাঁর তাঁর নিজের।

১৪৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝলাম না বিবিএ এমবি কম্পু পাশ চামচা ব্লগারগুলান এই সোজা অংক পারে না কেমনে কি? % জিনিসটা সবার চোখ এড়ায় কেন? ছোটকালে % এর অংক কি এরা শিখে নাই? এগুলো করতে তো ক্লাস সিক্সের পোলাপান দরকার!

আবার কিছু চামচা পাওয়া গেলো যারা এই হিসাবের ধারে কাছে না গিয়ে স্বপ্নে পাওয়া ডাটা নিয়ে কাহিনী তৈরী করছে!

বিখ্যাত বোলগার রুমি আলম যার পোস্টে তার পছন্দের লোকের বিরুদ্ধে কিছু বললে উনি বলেন পোস্ট ব হির্ভূত সেখানে উনি এসেও একই কাজ করলেন, কি হিপোক্রেসী মানুষের! হয়তো বা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মিথ্যুক হাসিনা বলেছেন দেখেই তার বিরুদ্ধে কিছু বলতেই হয় তাই হাসিনার কাজিন মেননের বাম পন্হী গান গাইলেন।

যাই হোক আপনাকে দুটো স্যাম্পল দেই মানুষ চামচামী আর দালালী করতে গিয়ে কতটা মিথ্যাচার করে। এরা কিন্তু মানুষের চোখে খুবই শিক্ষিত এবং আদর্শবাদী (আমাদের হাসিনার মতো পার্থক্য এতটুকুই যে হাসিনা করে ভোটের জন্য আর এরা করে মিডিয়ায় জনপ্রিয় হবার জন্যই)!

জাহিদুর রহমান, জ্ঞানের ভারে যার গাল ফুলে গেছে বস্তির মহিলাদের মতো কূৎসা রটনার পোস্ট!

হ্রদয়ে বাংলাদেশ নামের আরেক স্বঘোষিত পন্ডিত সমস্যা হলো উনি ইংলিশ ভালো পারেন না, তবে চাপাবাজীতে সেরা!

আরেকটু কথা যোগ করতে চাই:

আমি মাঝে মাঝে বলি যে আমরা সব পচে গেছি! একটা সময় ছিলো যখন আমরা বুক ফুলিয়ে বলতাম ২-১ জন মানুষের জন্য আমরা সবাই খারাপ হবো কেন! কিন্তু সময়টা পাল্টে গেছে। এখন রাস্তায় কোনো অস হায় মেয়েকে ধর্ষন বা খুন করলে কেউ কর্নপাত করে, যারা ঘিরে দেখে তারা বলতে থাকে মেয়েটারই দোষ, তাকে ধর্ষনই করা উচিত।
হয়তো কয়দিন পর এমন দেখা যাবে রাস্তায় যখন কোনো মেয়েকে অস হায় ভাবে কেউ পড়ে থাকতে দেখবে ধর্ষন করার পর, তখন আশেপাশের লোকজন ঐ মেয়ের বাবার বয়সী থেকে শুরু করে বোনের বয়সী পর্যন্ত সবাই সে ধর্ষনে মত্ত হবে।

আমরা খারাপ হয়ে যাচ্ছি, সমাজে হয়তো ২-১ জন মানুষ ভালো আছে বাকী সবাই মানসিক ভাবে নষ্ট হয়ে গেছি। এখন দিন দিন যেটা দেখবো সেটা হলো আরও কত ভাবে নষ্ট হওয়া যায়!


ইউনুস আমাদের দেশের গর্ব। তাকে আঘাত করা হচ্ছে বাক্যবাণে। সমস্যা নাই, যেহেতু আমরা মানসিক এবং মেধাগত ভাবে অক্ষম এসব উচ্চমার্গের কাজকে শ্রদ্ধা করার, এমনকি নিজেদের মনে সবসময় হিংসা মনোভাব কাজ করে, আর ৩ টা বছর যেতে দেন, ইউনুসকে হত্যাও এরা করতে পারে! হয় হাসিনা নাইলে @শিকদারের মতো শয়তান ছুপা কাঠমোল্লারা (যারা হিংসায় থাকে জঙ্গী মনোভাব নিয়ে যে কেনো তাদের কথা কেউ শুনে না) অথবা সাধারন আম জনতা যারা এখনও মুখোশ পড়ে আছে!

পুরো দেশটা পচে গেছে, এখন একে অপরকে হত্যা করাটা বাকী এরপর শুরু হবে হত্যা করে তাদের গোস্ত কেটে খাওয়া!

ভালো পোস্ট এবং প্রিয়তে!

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৬

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ বিশাল ( ! ) মন্তব্যের জন্য, অনেক কিছুই মাথার উপর দিয়ে গেল ... ;)

যায় হোক, আমি সবচেয়ে সেই ব্যাক্তিকে সম্মান করি যে কাজ করে, সমালোচনা করাটা যতটা সহজ কাজ করাটা ততটা কঠিন। আর কাজ যে করে তারই ভুল হয়, যে কাজ করে না তাঁর কোন ভুলও নেই। কারন একজন যখন কাজ করবে তখন তো সে তার বুদ্ধি বা স্বার্থ অনুযায়ীই করবে; আপনার (আপনাকে বলছি না কিন্তু) কাছে যদি এর থেকে ভাল কোন উপায় থাকে তাহলে করে দেখান!
আপনার টা ভাল হলে সবাই আপনার টা গ্রহন করবে, তবে মুখে মুখে লংকা জয় করলে হবে না, ফিল্ডে নামতে হবে মানুষের জন্য কাজ করতে হবে।
ডঃ ইউনুস গ্রাসরুট থেকে কাজ করে একটা অবস্থান দাড় করিয়েছেন, তাঁর এই উদোগের সাফল্য যেমন বিশাল ব্যারথতাও কিছু আছে। তিনি এখন পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছেন, সমাজের কল্যানের জন্য। এখন সমস্যা হলো তিনি হাতেম তাই বা হাজী মহসীন এর মত শুধু দান করছেন না, করছেন ব্যাবসা, আমরা জাতীগত ভাবে হাত পেতে নেওয়াটা বেশ ভাল পারি, সেখানেই সমস্যা হয়ে যাচ্ছে!
অনেক বুদ্ধিজীবী আবার ডঃ ইউনুসের সমালোচনা করে জাতে উঠতে চেষ্ঠা করেন। তাদের কে সামনা সামনি পেলে জিজ্ঞাসা করব, আচ্ছা বাদ দেন সুদ খোর ইউনুসের কথা, আপনি এই সমাজের জন্য কি করেছেন ... ...

নিজের অকর্মণ্যতা ঠাকতে অন্যের পশ্চাতদেশে লাগা স্বভাব যে আমাদের কবে যাবে !!!

১৪৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪১

তারেক রহমান বলেছেন: Click This Link

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫০| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৪

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: মন্তব্যের বেড়াজালে জড়িয়ে গিয়ে ২৪৬ নং মন্তব্য টি না করে পারলাম না। আর তা হল অনেকে বলেছেন গ্রামীণ ব্যাঙ্কের মত দেশের অন্যান্ন বানিঝ্যিক ব্যাঙ্ক ও নাকি একই ভাবে সুদ খোর। তবে তাই যদি হয় তবে তো নোবেল পৃরস্কারটি সবার আগে বাংলাদেশ সরকারের প্রাপ‌্য ছিল, তাই নয় কি? আসলে গ্রামীণ ব্যাঙ্কের মাধ্যমে দরীদ্র জন গোষ্ঠির ভাগ্য উন্নয়নের যে কনসেফটি ড. ইউনুস নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন সেই কনসেফটি বহি:বিশ্বের মামুরা দেখে খুশি হয়েছিলেন। কিন্তু বলার কথাটা হল আপনি বুকে হাত রেখে বলতে পারবেন কি গ্রামের এই ঋণগ্রস্থ মানুষ গুলি ভাল আছে? শুধু আবেগ নয়.. ময়নাবানুদের কাছ থেকে দেখে আসুন গ্রামীণ ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ গ্রহনকারী ময়নাবানুরা কি করছে। তারা গ্রামীণ ব্যাঙ্কের লোন নিয়ে...তার কিস্তি দিচ্ছে আবার আশা ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়ে....এ ভাবে দেখা গেছে র্পযায় ক্রমিক ভাবে একজন ময়নাবানু তিন থেকে চারটি ব্যাঙ্কের লোনের কিস্তি পরিশোধ করতে করতে পেরেশান হযে পরছে। কিন্তু ভাগ্যের উন্নয়ন ময়নাবানুর ঘটে নাই। আপনি একটি মাত্র উদাহরন যদি দিতে পারেন যে গ্রামীণ ব্যাঙ্ক বা অন্য যে কোন এনজিও ব্যাঙ্ক খেকে লোন নিয়ে কেউ লাভবান হয়েছে তবে তা অনুগ্রহ করে উল্লেখ করলে উপকৃত হবো এই কারনে যে তবুও তো একটি উদাহরন রয়েছে.....।

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৩

তোমোদাচি বলেছেন: উত্তর নিশ্চয় পেয়ে গেছেন নিচের মন্তব্যে...
আমি শুধু এটুকু যোগ করি উপরে মন্তব্যকারীদের মধ্যে অনেকেই ঋণ গ্রহীতা বা ঋণ গ্রহীতা পরিবারের সদস্য রয়েছেন।

১৫১| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৫৭

ৈসকত ইসলাম বলেছেন: @খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি আপনি কি উপরের মন্তব্য গুলা পড়েছেন ??? যদি পড়ে থাকেন তাহলে একটি না অনেক গুলা উদাহরন পাবেন ,,,, ঘুমন্ত মানুষ কে জাগানো যায় কিন্তু কেউ যদি ঘুমের ভান করে চোখ বন্ধ করে থাকে তাকে জাগানোর সাদ্ধ কার নাই

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ আমার হয়ে উত্তরটা দিয়ে দেওয়ার জন্য

১৫২| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: @ৈসকত ইসলাম আমি ৪৩ নম্বরে মন্তব্যে লিখেছিলাম

"হাসিনা পীরের মুরিদরা এটা প্রকাশে কালকে থেকেই আদা-জ্বল খয়ে নেমে পড়বে যদি তাদের পীর আজকে বলে যে পৃথিবী ঘড়ীর কাটার দিকে ঘুরে।"

@খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি দের আপনি যতই উদাহারন দিয়ে বুঝান যে ২+২=৪ হয় সেটা উনাদের কাছে ততখন পর্যন্ত বিশ্বাস যোগ্য হবে না যতখন না তাদের পীরের মুখে থেকে সেটা নিসৃত হচ্ছে ;) ;) ;)

০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৫৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৭

ৈসকত ইসলাম বলেছেন: @মোস্তফা কামাল পলাশ ভাই মাঝে মাঝে এদের কে দেখে কষ্ট হয় ,,, সতি্য কি এরা বিবেক বুদ্ধি সম্পুন্ন সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ ???

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:২৬

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৫৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৯

ৈসকত ইসলাম বলেছেন: @মোস্তফা কামাল পলাশ ভাই মাঝে মাঝে এদের কে দেখে কষ্ট হয় ,,, সতি্য কি এরা বিবেক বুদ্ধি সম্পুন্ন সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ ???

১৫৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৩

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: আমি মন্তব্য গুলো পড়েছি হ্যা কিছু কিছু স্কিম শুধু গ্রামীণ ব্যাঙ্ক কেন অন্যান্ন বানিজ্যিক ব্যঙ্ক গুলোও ইদানীং করছে... তার মধ্যে শিক্ষা ঋণ উল্লেখ গোগ্য। কিন্তু গ্রামীন জনগোষ্ঠির ভাগ্য উন্নয়নে যে ক্ষুদ্র ঋণ প্রথা ড. ইউনুস ১২ টাকা পুঁজি নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন আমি সেই ক্ষুদ্র ঋণের বিষয়ে বলছি। এই ঋণের বদৌলতে কি হয়েছে গরীব আরো গরীব হয়েছে আর সুদ খোর মহাজন ১২ টাকা ছাড়িয়ে সুদের প্রাসাদ গড়ছেন। এই যে বৈসম্য আমি সেই কথাটাই বুঝাতে চেয়েছি।তা হলে এই ক্ষুদ্র ঋণ প্রথার আউট পুট টা কি ভাই বলবেন কি???

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: তো ভাই গরীব মানুষকে বড়লোক বানানো একটা কৌশল বলেন না!!! শুধু বসে বসে চা খেলে চলবে ???? ;)




বাই দ্যা ওয়ে, ডঃ ইউনুস ১২ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু করেন নি, শুরু করেছিলেন ২৭ ডলার নিয়ে।

১৫৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৩

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: আমি মন্তব্য গুলো পড়েছি হ্যা কিছু কিছু স্কিম শুধু গ্রামীণ ব্যাঙ্ক কেন অন্যান্ন বানিজ্যিক ব্যঙ্ক গুলোও ইদানীং করছে... তার মধ্যে শিক্ষা ঋণ উল্লেখ গোগ্য। কিন্তু গ্রামীন জনগোষ্ঠির ভাগ্য উন্নয়নে যে ক্ষুদ্র ঋণ প্রথা ড. ইউনুস ১২ টাকা পুঁজি নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন আমি সেই ক্ষুদ্র ঋণের বিষয়ে বলছি। এই ঋণের বদৌলতে কি হয়েছে গরীব আরো গরীব হয়েছে আর সুদ খোর মহাজন ১২ টাকা ছাড়িয়ে সুদের প্রাসাদ গড়ছেন। এই যে বৈসম্য আমি সেই কথাটাই বুঝাতে চেয়েছি।তা হলে এই ক্ষুদ্র ঋণ প্রথার আউট পুট টা কি ভাই বলবেন কি???

১৫৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১২

রিক্ত রায়হান বলেছেন: সন্মানিদের সম্মান করতে পারবে না এদেশের রাজনীতি, পারবে কেবল পিছে লাগতে। টেনশন লইয়েন না মাশুল দেওন লাগব X(( X(( X(( X((

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫৮

তোমোদাচি বলেছেন: টেনশন কি সাধে লই !!! পুরা দেশকেও যদি মাশুল দিতে হয় তাতে তাঁর (?) কিছু আসে যায় না, তাঁর জিঘাংসা সে পুরন করেই ছাড়বে! উনার কালো বিড়াল মন্ত্রী একবার বলেছিলেন না ... বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে ...

রাকিবুল ভায়ের কমেন্ট যথারথঃ
"ভয় না পেয়ে উপায় আছে? জালাতংকরে কে ভয় না পায় বলেন? "

১৫৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২২

শিকদার বলেছেন: তথ্য আমার নিজের গ্রাম থেকে, আমার নিজের চোখে দেখা। আর দরিদ্র হবেইনা কেন, সব মূর্খগুলোকে ঋন দেয়।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০০

তোমোদাচি বলেছেন: ঋণ দেওয়ার আগে ঋণগ্রহীতাদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করতে পারলে এই কার্যক্রম আরো সফল হতো ।

১৫৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৮

এই মেঘ এই রোদ বলেছেন: Govt. is talking total insane. This is all faulse egoistic show. But person like Honorable Nobel Laureate Dr. Md. Yunus is our asset, brand, icon & idol, no matter how much insult this country throws at him. OOOOOOOOPS shocking for us, i do believe.

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০১

তোমোদাচি বলেছেন: We should protest this stupid decision of the government by all possible way!!

১৬০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৪

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: আরে শিকদার ভাই মূর্খদের সাথে এই ব্যবসা জমে ভাল। ইতিহাস তো তাই বলে........মহাজনী দাদন প্রথার থেকে এগুলোর কৌশল গত দিকটা একটু উন্নত মানের এই যা...............। সন্মানীকে অবশ্যই সন্মান দেব আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ড.ইউনুস সাহেব কে সন্মান দেব তার নোবেলের জন্য এটা যেমন ঠিক তেমনি তাঁর সমালোচনা করতে পারব না এটা তো হতে পারেনা কেননা কেউ সমালোচনার উদ্র্ধে হতে পারেনা।কারন তিনি এক জন মানুষ, আর ভুল ভ্রান্তি মানুষেরই হয়।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৩

তোমোদাচি বলেছেন: জ্ঞ্যানী জ্যোতি ভাই, আপনার কাছ থেকে বেটার উপায় পাব এই আশায় এখনও বসে আছি...

১৬১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৯

তীর্থযাত্রী বলেছেন: সরকার ইউনুসের বিষয়গুলো তদন্ত করতে চাই। একজন নোবেল লরিয়েট হিসেবে নিজেকে স্বচ্ছ প্রমান করার সময় এটা। ইউনুস কে উচিত নিজেকে প্রমান করা। কিন্তু তিনি তা না করে যা বক্তব্য দিচ্ছেন তাতে মনে হচ্ছে তিনি ভয় পেয়েছেন।


০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৪

তোমোদাচি বলেছেন: ৩১১ তে মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান এর কমেন্ট পড়েন ... ;)

১৬২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৪

ভালো থাকতে চাই বলেছেন: ডঃ ইউনুসকে অনেকে খারাপ বলেন কিন্তু একটা কথা কেউ বলেনা যে , গ্রামীণ ব্যাংক এ ডঃ ইউনুসের ১% ও শেয়ার নাই

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৫

তোমোদাচি বলেছেন: B:-)

১৬৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৯

সরলপাঠ বলেছেন: The country is running by some whimsical mad people. These people are very antagonostic and hostile to the achievement of others. Some independent research need to be done to check the time government spend to destroy the opponents and the time the government spend for the economic emancipation of poor people.

Regarding Grameen Bank, it is already proved that grammen Bank in Bangladesh reduced poverty level but could not address the hard core poverty properly. I can say taht Prime Minister lied to BBC about grameen interest rate.

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৭

তোমোদাচি বলেছেন: Regarding Grameen Bank, it is already proved that gramen Bank in Bangladesh reduced poverty level but could not address the hard core poverty properly. I can say taht Prime Minister lied to BBC about grameen interest rate.


Agree with you !!

১৬৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২২

রুমি আলম বলেছেন: লেখক@ আপনার ভিন্ন মতের প্রতি শ্রদ্ধা।

আপনি বোধকরি এখানে চেতনা ও বিপ্লবের ধারনাটি প্রচলিত ধারনার বশবর্তী হয়েই ভেবেছেন। বিপ্লব বলতে কোনোভাবেই লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তায় মিছিল করাকে বুঝাইনি। বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। কাজেই আমাদের দেশে কৃষি বিপ্লবের বিকল্প নেই। কিন্তু আজ নাগাদ কৃষির বিষয়ে রাষ্ট্র যন্ত্র বা কোনো ব্যক্তিও পুরোপুরিভাবে ভাবেননি। এই ক্ষেত্রটাকেই আমি বিপ্লবের মূল বিষয় মনে করি।এবং বিশ্বের বর্তমান বাস্তবতায় এটা বিশ্বাস করি যে, এই বিপ্লবের ডাক স্বয়ং রাষ্ট্র যন্ত্রকেই দিতে হবে।

পৃথিবীর কোথাও রাজনৈতিকতা ছাড়া পরিবর্তন বা উন্নতি কিছুই হয়নি, সম্ভবও নয়। কারন মানুষ জন্মগতভাবেই রাজনৈতিক। কাজেই এটিকে অস্বীকার করার উপায় নেই।

আমি মনে করি ড ইউনুস বাংলাদেশকে আমেরিকার চোখ দিয়ে দেখেন ও বিচার করেন। বিশ্বজুড়ে মার্কিনীরা চায় সকলেই তাদের পদানত থাকুক। আর এটাকে বাস্তব রুপ দিয়ে স্থায়ী করার অভিপ্রায়েই তারা মাইক্রো, ম্যাক্রো, সোশ্যাল ইকোনমি ইত্যাদি ফরমেটে অর্থনীতি নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে সবার টুটি চেপে ধরতেই এগুলোকে উৎসাহিত এবং সহযোগিতা করছেন। কারন এইসব ফরমেটের মাধ্যমে সাধারন/অশিক্ষিত/শ্রমিক শ্রেণীর মানুষকে সহজেই একটি চক্রের মতো ঘুরানো যায়। যে প্রক্রিয়ায় সবোচ্চ কোনরকমে বেচে থাকার উপায় হয়ত হয়, কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা কখনোই হয়না। কারন এই প্রক্রিয়ায় যে কোন পর্যায়ের ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজ়েশন হয়না। যার ফলে নতুনত্ব বা সৃষ্টি বলে কিছুর উদ্ভব অসম্ভব। এভাবেই তারা বিশ্বের স্বল্প আয় বা অনুন্নত দেশকে ডোমিনেট করছে। ড ইউনুস সেটারই প্রবক্তা বলে আমার মনে হয়। হ্যা, কিছু মানুষ তাদের সস্তা শ্রমের বিনিময়ে চাকুরী করে দিনগুজার করছে এটুকুই লাভ। কিন্তু নিদ্দিষ্ট সময় পার হলে ঠিকই গলা ধরে বের করে দিবে। এটা তাদের নতুন কোন কৌশল নয় বরং তাদের স্বাভাবিকতা। কিন্তু আমাদের বুঝতে ততটুকু সময় লাগে যতটুকু সময় গেলে নিজেও গলা ধাক্কা খাই।
রাষ্ট্র যন্ত্র যখন ব্যর্থতার দিকে চলতে থাকে মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ব্যক্তির উদ্যেগ বা কাজ রাষ্ট্রের চেয়েও বড় হতে থাকে। এটা ব্যক্তির প্রকাশ্য এবং আপাত সফলতা হলেও রাষ্ট্র ও তার জনসাধারনের জন্য অবশ্যই অশনি সংকেত। কারন এভাবে ব্যক্তি রাষ্ট্রের চেয়ে বড় হতে থাকলে ক্রমান্বয়ে খোদ রাষ্ট্র যন্ত্রই ব্যক্তির নিকট ধরাশায়ী হয়ে পড়বে।

উপরোক্ত বিষয়গুলোর ভাবনা থেকেই আমি ড ইউনুস সাহেবের অর্থনীতি বিষয়ক কার্যক্রমকে সমর্থন করিনা। এবং আমি এটা করি ব্যক্তির স্বিদ্ধান্ত গ্রহন ও মত প্রকাশের স্বধীনতা থেকেই।

উদাসী স্বপ্ন@ আপনার কাজ অবশ্যই আপনি চালিয়ে যাবেন এবং এই জন্য শুভকামনাও রইল।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১২

তোমোদাচি বলেছেন: যা হোক ভাই, বিপ্লব এর কথা শুনলেই কেন জানি ... সর্বহারা, নকশাল, অস্ত্র, রক্ত ... এই গুলি মনে এসে যায়... তাই ডরাইছিলাম!!


আপনি যদি কৃষি বিপ্লব, শিল্প বিপ্লব, শিক্ষা বিপ্লব ... ইত্যাদির কথা বলে থাকেন, ভাল; সেই বিল্পবে কোন সমস্যা নেই।

কিন্তু মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন সে বিপ্লবে নেতৃত্ব দিবে কে???

১৬৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৪০

শফিকুর রহমান শাহজাহান বলেছেন: আমি ভাই অর্থ নীতির কিছুই বুঝিনা । বিদেশ বিভুইয়ে কাজ করি খাই । আমি যেখানে কাজ করি সেখানে ৪১ জন স্টাফের মাঝে আমরা ২ জন মাত্র বাংলাদেশী । আমার এক আফ্রো ক্যারিবিয়ান কলিগ, সমসাময়িক বিশ্ব সম্পর্কে যার প্রচুর জানাশুনা কেমন করে যেনো জানতে পেরেছে ড: ইউনুস সম্পর্কে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব । গতকাল কথা প্রসঙ্গে সে আমাকে শুধু একথাই বললো 'this intelligent guy (ড: ইউনুস) shouldn't born in your country' . তার এই মন্তব্যের পর আমার আর কিছুই বলার ছিলোনা । শুধু নিজেই নিজের চুল ছিড়তে ইচ্ছে করছিলো ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: অধিকংশ প্রবাসীকে এখন এই রকম বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে!!

আমার কাছে এক জাপানিজ এমন প্রশ্ন করেছিল ... আমি সরাসরি বলেছি, এটা শুধু আমাদের জীলাসী প্রধানমন্ত্রীর সমস্যা, দেশের অধিকংশ জনগন ডঃ ইউনুস কে অনেক সম্মান করে।

১৬৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৪২

মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: তীর্থযাত্রী বলেছেন: সরকার ইউনুসের বিষয়গুলো তদন্ত করতে চাই। একজন নোবেল লরিয়েট হিসেবে নিজেকে স্বচ্ছ প্রমান করার সময় এটা। ইউনুস কে উচিত নিজেকে প্রমান করা। কিন্তু তিনি তা না করে যা বক্তব্য দিচ্ছেন তাতে মনে হচ্ছে তিনি ভয় পেয়েছেন।

ভয় না পেয়ে উপায় আছে? জালাতংকরে কে ভয় না পায় বলেন?

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: ভয় না পেয়ে উপায় আছে? জালাতংকরে কে ভয় না পায় বলেন?



হাসতেই আছি ... ...
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৬৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৯

তাজ উদ্দীন সুমন বলেছেন: এই সরকার যদি এই মুহুর্তে পারত ড: ইউনুছ কে নেংটা করে হাতে পায়ে ডান্ডা বেড়ি পরিয়ে জুতার মালা গলায় ঝুলিয়ে রাস্তায় সার্কস দেখাতে..... ন্যায় অন্যায় বুঝি না সরকার এর কার্যকলাপে তাই মনে হয়। সত্যিই ইউনুছ সাহেবের বড় পাপ হয়েছে ই দেশে জম্ম নিয়ে। আজ যদি উনি কলকাতায় জম্মা তেন তাহলে আমাদের সরকার প্রনব বাবুর মত ইউনুছ কে পায়েস রান্না করে খাত্তয়াতেন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: যেমন অমরত সেন কে খাওয়াচ্ছেন ...

১৬৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৫২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "ভয় না পেয়ে উপায় আছে? জালাতংকরে কে ভয় না পায় বলেন? "

@মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান ভাই আপনাকে স্যালুট

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৬৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:১৫

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: কি বলব ঘেন্না লাগে কিছু মানুষের কথা শুনলে। দলীয় চামচামি এতই প্রকট এদের মধ্যে যে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট হচ্ছে, নিরীহ মানুষ মারা যাচ্ছে, মানুষের মৌলিক অধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত কিন্তু তাদের কাছে ইউনুসকে শায়েস্তা করতেই হবে। এটা বাংলাদেশের সব ঝামেলা আসান করার একটাই পথ। এরাই জাতির বিবেক!!

আরেক পার্টি আছে এরা শ্রেফ লীগ বিরোধী বলেই এখন ইউনুস ইউনুস করে কাদছেন কিন্তু তাদের কান্নায় কোন দরদ নেই। ক্ষমতায় যাওয়াটাই হল প্রধান লক্ষ্য আর ক্ষমতায় গিয়ে রাজাকারদের পিঠে-মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে এরা দেশ জাতিকে উদ্ধার করে ফেলবেন।

এই দুই নির্লজ্জ গোষ্ঠীর কারণে দেশ আর কখনো সামনে এগোতে পারবেনা। সম্ভব না। এই দেশ যেই তিমিরে আছে সেই তিমিরেই থাকবে। কিন্তু একই সময়ে অন্যরা তরতর করে এগিয়ে যাবে।

ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যকারিতা নিয়ে কোনই দ্বিমত নেই। শুধু যদি এরা ঋণ দেওয়ার আগে ঋণগ্রহীতাদের একটু ট্রেনিং এর ব্যাবস্থা করত তাহলে যারা ঋণ নিচ্ছে তারা এত বিশাল পরিমাণে ভিটামাটি ছাড়া হতনা। আর দারিদ্র বিমোচন এখন কি ভাবে সম্ভব বুঝিনা। ঢাকা শহরে মাসে ৩৫-৪০ হাজার টাকা খরচ করেও সংসার চালাতে গিয়ে খবর হয়ে যায় সেখানে ৫-১০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে দারিদ্রকে ছহুটি দিয়ে দেওয়া কিভাবে সম্ভব? এই সমস্যা সৃষ্টির জন্য ইউনুস না হাসিনা খালেদা হল সবচেয়ে বেশী দায়ী। ধরলে আগে তাদের ধরা উচিৎ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: ঋণ দেওয়ার আগে ঋণগ্রহীতাদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করার আইডিয়া খুব ভাল লাগল- ধন্যবাদ!!

১৭০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৮

ছাসা ডোনার বলেছেন: আসলে ড: ইউনুস কে এবং উনি কি জিনিস বুঝার ক্ষমতা নাই হাসিনার,আরও একটা ব্যাপার হলো ড: ইউনুস যে রাজনীতিতে নামতে চেয়েছিলেন কেন হাসিনার পার্টিতে যোগ দিলেন না তার পিছনে লাগার এটাই বিশেষ কারন!!!!!!!!!!!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৭১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩১

বাগসবানি বলেছেন: আমরা বাঙালীরা যখন নিজে কিছু করতে পারি না - অক্ষমতার কারণেই হোক, আর দুর্বলতার কারণেই হোক- অন্য কেউ যদি সেরকম কিছু করে ফেলে তাহলে তাকে হেয় করতে বিন্দু মাত্র পিছপা হই না । যেভাবে হোক তার পা ধরে টানাটানি করে তাকে নিজেদের কাতারে সামিল করার ব্যাপক চেষ্টা করি । অনেক সময় তার প্যান্ট ধরেও টানাটানি করি । তাতে যদি তার আোন্ডারওয়্যারও খুলে আসে তাহলে নিজের শক্তি নিয়ে গর্ববোধ করি ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: :-P :-P :-P

১৭২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১০

মেঘনার মোহনা বলেছেন: ইউনুস বলেছেন, তিনি না থাকলে গ্রামীন ব্যাংক কেন ধংশ হবে? ওটা কি ইউনুস এর ব্যাক্তিগত ব্যাংক?

X( X( X(

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: ডঃ ইউনুস না থাকলেও গ্রামীন ব্যাংক টিকে থাকবে, কিন্তু এখন তিনি এই ব্যাংকটিকে খাওয়ার জন্য কিছু বুনো হায়নার আনাগোনা দেখতে পারছেন, তাই হয়ত শঙ্কা থেকে এটা বলেছেন।



বাই দ্যা বাই, ডঃ ইউনুস কি আপনার দোস্ত লাগে, যেমনে ইউনুস ইউনুস করছেন !!

১৭৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আমার ক্লাসমেটের কথা বলি- রুয়েটে পড়াকালীন সময়ের খরচ মিটিয়েছে গ্রামীণের শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে, ওর কাছে শুনেছি এই টাকা না পেলে ওর জন্য খরচ চালানো কষ্টকর হত। এখন একটা পাওয়ার প্লান্টে জব করছে আর নিয়মিত কিস্তিতে টাকা শোধ করছে।
আমাদের ওদিকে যাদের হাতে নগদ টাকা থাকে তারা সুদে টাকা লাগায় মাসে 8%-10% হারে।আর যখন কারো খুব জরুরী হয় কিংবা আশেপাশে টাকা সুদে লাগানোর কেউ নাই এবস্হায় যদি কারো টাকা থাকে তাহলে তার পোয়াবারো মাসে 11% কিংবা 12% হিসেবে।
সেখানে গ্রামীণ বছরে ২০% তাও বিনা জামানতে । যেসব সুশীলরা যেমন প্রধানমন্ত্রী উনি কি কোন গরীব মানুষকে বিনা জামানতে টাকা পয়সা লোন দিছেন!!!
আমার নিজের কথা বলি আমি কোনদিন কোন গরীবকে বিনা জামানতে টাকা পয়সা লোন দিব না সুতরাং গ্রামীণের বিরোধিতা করাও আমার সাজে না।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৬

তোমোদাচি বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী অনেক বড় ব্যাপার উনাকে নিয়ে আমার মত সাধারন পাব্লিকের কথা বলা মানায় না, কিন্তু সামুর কিছু সুশীলের কথা বার্তার ধরন দেখেন! মনে হয় ডঃ ইউনুস গ্রামীন ব্যাংক বানাইয়া দেশের বিরাট ক্ষতি করে ফেলেছেন, নইলে উনারা ... উল্টাইয়া ফেলতেন!!

১৭৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩০

সামুর ডাইনোসর বলেছেন: ইউনুস সাহেব কে কি কেউ স্মৃতি সৌধে যেতে দেখেছেন? যে কোন জাতীয় অর্জন শেষে আমরা সাধারনত স্মৃতি সৌধে গিয়ে শ্রদ্ধা জানাই। নোবেল জয়ের পর তিনি কি গিয়েছিলেন?

আসলে তিনি বাংলাদেশকে ধারন করেন না। স্মৃতি সৌধে যাওয়ার চেয়ে হোয়াইট হাউজে যাওয়াটাই তার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৯

তোমোদাচি বলেছেন: কত আজব কিছিমের মানুষ যে আছে দুনিয়ায় ... আর কত আজগুবি অজুহাত যে তাদের মাথায় আসে !!!


X( X((

১৭৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৫

িমরর বলেছেন: সবি দেহি রাজমিসতিরির ক্যচাল

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০০

তোমোদাচি বলেছেন: হু !!

১৭৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫

তীর্থযাত্রী বলেছেন: @লেখক,
আপনি লেখার শিরোনাম দিয়েছেন,
গ্রামীন ব্যাংকের সুদ - সামুর অর্থনীতিবিদগণের বক্তব্য চাই !!!

কিন্তু আপনার প্রতিউত্তর দেখে মনে হচ্ছে, আপনি কারো বক্তব্য চাচ্ছেন না বরং ইউনুসের পক্ষ নেয়াই আপনার আসল উদ্দেশ্য। দয়া করে শিরোনাম টা ঠিক করে দিন। "বক্তব্য চাই" টুকু বাদ দিয়ে "ইউনুসের পক্ষে বলতে চাই" লিখে দিন। আমরা অনেকেই না বুঝেই বক্তব্য দেয়ার জন্য পোস্টে ঢুকেছিলাম।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২০

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক দুঃখিত!! সেই সাথে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভুল করে হলেও আপনি আমার ব্লগে পা রেখেছেন।

আমি ধন্য হব যদি আপনি আমার মূল পোষ্টের বিষয়ে আপনার মুল্যবান বক্তব্যটি রেখে যান।

কি করব বলুন, প্রধানমন্ত্রী আর গ্রামীন ব্যাংকের ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দেখে ভড়কে গিয়ে সামুর অর্থনীতিবিদদের সরনাপন্ন হয়েছিলাম। আপনার আগের ৩২০ টা মন্তব্যের মধ্যে বড় জোর ২/৩ জন অর্থনীতিবিদ সুদের হার হিসাব দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কথার সমর্থন দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, তাও খুব ভাল স্কোর করতে পারেন নি, সরবচ্চ স্কোর ২৫-২৮% এর মধ্যে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তো বলে ফেলেছেন ৪৫-৪০ (পরে একটু কমিয়ে ৩০-৩৫%)--- এখন কি হবে!!
আমরা মুক্কুশুক্কু মানুষ কি করব কন, অর্থনীতির হিসাব বুঝি না, ডঃ ইউনুস রে বালা পাই তাই তার হয়ে উকালতি করে প্রতিউত্তর দিয়েছি।
তবে ভাইজান আপনি মাইন্ড কইরেন না, আপনি আপনার মুল্যবান বক্তব্যটি রেখে যান, আমি কথা দিচ্ছি আপনার বক্তব্যের মূল্যায়ন করার আপ্রান চেষ্টা করা হবে। তই দয়া করে নেত্রীর মত পিছলাইবেন না, আপনার প্লীজ লাগে !!

১৭৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০১

জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন:
আমি জানিনা কে কি বলবেন, তবে ইসলামে সুদ হারাম। আর এটা আল্লাহর সাথে যুদ্ধের শামিল। আর কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করছিনা।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৩

তোমোদাচি বলেছেন: B:-)

১৭৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০২

রাসায়নিক অপদার্থ বলেছেন: এতগুলান কমেন্ট, একটা বস্তুনিষ্ঠ লজিক্যাল কমেন্ট পাইলাম না..না এই পক্ষে না ওই পক্ষে :||

আর পুরাই কপি পেস্ত একখান পোস্ট স্টিকি করারও কি হইল বুঝলাম না! নিজের থেকা লেখা একটা কথাও নাই এইখানে। আর লেখকের যোগ্যতা কোন লেভেলের সেটা কমেন্টগুলা পড়লেই বোঝা যায়। সামুও অখন পরথম আলুর লাইন ধরসে /:)

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৯

তোমোদাচি বলেছেন: না না ... কি বলেন এই মাত্র একটা খুবই বস্তুনিষ্ঠ কমেন্ট পাইলাম! একদম সমস্যার অন্তরমুলে আঘাত করেছেন, দেশ জাতি খুব শিগ্রহই এখান থেকে তাদের বহু কাঙ্ক্ষিত সমাধানটা পেতে যাচ্ছেন।

আমি আপনার সাথে ১০০% সহমত, ক্যান যে সামু এই সব আল্টু-বাল্টু পোষ্ট স্টিকি করে! আগেও একটা দুরবল স্টিকি পোষ্ট নিয়ে আপনার গ্যানগরভ পোষ্ট দেখলাম। আপনার পোষ্টে করা কমেন্ট মনপুত মান সম্পন্ন না হওয়ার দুক্ষে দেখলাম একবার সামু ছেড়ে চলেই জাচ্ছিলেন! দুক্ষ, দুক্ষ... আপনার মান সম্পন্ন লেখাগুলো এখন মডুদের নজরে পড়ছে না। আমি এখনি আমার পোষ্ট নামিয়ে ফেলে আপনার এই মুল্যবান কমেন্টটিকে ঝুলানোর জোর দাবি জানাচ্ছি।

লেখক নিতান্ত নাদান ব্যাক্তি, যোগ্যাতার আবার লেভেল কি!! তার তো যোগ্যাতা থাকার থলিটাই নাই... এই জন্য সে কিছু জানাতে আসে নাই, আপনার মত গ্যানী গুণীদের কাছে জানতে এসেছে... তা ভাইজান আর একটা বস্তু নিষ্ঠ কমেন্ট করেন, কিছু গ্যান আহরন করি!!

কি আর করবেন ভাই, এই দেশে গ্যানীগুনির কদর নাই... পরথম আলু আপনার মুল্য বুঝল না, আইলেন সামু তে এখনও সব অশিক্ষিতের দল আপনাকে বেইল দিল না, আফসুস!!!

১৭৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯

দূরেকোথাও বলেছেন: শুনেছি নাই মামা থেকে কানা মামা ও নাকি অনেক ভালো।না খাইয়া মরার চাইতে কষ্ট করে বেঁচে থাকা বা বাঁচার জন্য চেষ্টা করা খারাপ কিছু?এখন আপনি যদি মনে করেন না আমি কষ্ট করবনা না খাইয়া মরব তাতে কোন ক্ষতি নাই,তাহলে ঋণ না নিলেই পারেন...
আপনি সাহায্য চাইলেন সে করল উল্টু তারেই এখন যা তা বলতেছেন,
যারা খুব বড় বড় কথা বলেন তারা কয়জন মানুষকে কত টাকা দিয়া উপকার করছেন সেটা আল্লাহ্‌ ভালো জানেন।
এই সকল লোকের কারনেই দেশের বাইরে এখন নিজের দেশের লোকেরাই নিজেদের উপকার এ আসেনা।
উপকার করতে গেলেই এখন সেই মগের মুল্লুক এর মতো দোষী হইতে হয়।
যত্তসব নামমাত্র শিক্ষিত সার্টিফিকেট ওয়ালা লোক দেখানো দেশ প্রেমিক ফালতু লোকরাই ডঃইউনুসের মত একজন সম্মানিত লোকের সমালোচনা করতে পারে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: ভাই, ভুল বুইঝেন না, আপনার কমেন্টের উত্তর দিতে পারছি না...

উপরে দুইজন বিশিষ্ট ব্লগারে কমেন্টের উত্তর দিতে গিয়া টায়ার্ড হয়ে গেছি... একটু জিরাইয় নিই ......... :( :-0 :-&

১৮০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫১

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: অনেকে বলেন গ্রামীণ মহাজনরা ক্ষুদ্রঋণ অনেক আগে থেকেই দেয় তাহলে ইউনুস কিভাবে ক্ষুদ্রঋণের জনক হল?
ইউনুস ক্ষুদ্রঋণকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়ে একটা সিস্টেম্যাটিক রুপ দিয়েছে তাই সে জনক কেননা গ্রামীণ মহাজনদের ক্ষুদ্রঋণে পুরোপুরি ব্যক্তি স্বেচ্ছাচারিতা ছিল কলমের মারপ্যাঁচে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে বিভিন্ন রেটে সুদ আদায় করত আবার কারও সুন্দরী বউ কন্যাকে ভোগ করত। আর যখন দেখে কারো খুব জরুরী তখন সুদ বাড়িয়ে দেয়।
কিন্তু গ্রামীণের নিয়ম সবার জন্যই এক এজন্যই সে ক্ষুদ্রঋণের জনক

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:০১

তোমোদাচি বলেছেন: জনক হইতে গিয়াই তো প্যাচকি কলে পড়ছে ...

এই দেশে যা কিছু অতীত-বরতমান-ভবিষ্যত তার সব কিছুর জনক শুধু একজনই ... ;)

১৮১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০১

মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: @রাসায়নিক অপদার্থ

কোন ক্ষতি নাই যদি অপর কে সম্মান দেন.... আপনার কাছথেকে কি আমরা একটা লজিক্যাল কমেন্ট পেলাম?

আপনার লজিক্যাল কমেন্টটা কি আমরা দেখতে পারি? হয়ত যার এখানে কমেন্ট করতেচে তারা এবিষয়ে তেমন ধারনা রাখেন না।

যখন আপনি নির্ধারন করতে পারছেন এগুলা লজিক্যাল না তাহলে অবশ্যই ধারনা করা যায় যে সত্যিকারের লজিক্যাল ধারনাটার সাথে আপনি এই সাধারন মন্তব্যকারীদের ধারনাগুলো তুলনা করেই কথাটা বলেছেন। এবার দয়া করে জানান যে আপনার যৌক্তিক ধারনাটা কি?



আমার পথচলাটা এরকমঃ
গ্রামের স্কুল (মাগুরা) থেকে শুরু> বি এল কলেজ>জাঃবিঃ(গনিত ২৩ তম)>বুয়েট(এম ফিল)। >সমতা,ইউডা>স্টামফোর্ড উইনিভার্সিটি। এখন জাপানের ওসাকা ইউনিভার্সিটি তে নেভাল আর্কিটেকচার এন্ড ওসান ইঞ্জিনিয়ারিং এ শিপ ডিজাইনের উপর গবেষন, ৩ নং মাস্টার্স শেষ; পিএইচডি চলছে...।



লেখক আসলে অজপাড়াগায়ের মানুষ... এতো হাইকোয়ালিটি আপনি আশা করতে পারেন না।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৯

তোমোদাচি বলেছেন: উনাকে কিছু বইলেন না ভাই,আবার কোন কথায় কোন বেয়াদবী হয়ে যায়!!
উনার কমেন্টের উত্তর দিতে গিয়ে উনার ব্লগ বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম, বড়ই বিনোদিত হয়েছি ...

তবে উনি অপদার্থ (নিজেই স্বীকার করেছেন) হলেও একটা কাজ কিন্তু উনি খুব দক্ষতার সাথে করতে পেরেছেন - এক কমেন্টে লেখক, ৩০০ এর উপরে ব্লগার, সামুর মড়ু, প্রথম আলো ... সবাইকে আন্ডারস্টিমেট করতে পেরেছেন!

উনি আবার কোচিং সেন্টার খুলতে যাচ্ছেন ...
কত কিছিমের অপদার্থ যে আছে দুনিয়ায়!!!

১৮২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

আইজাক_নিউটন বলেছেন: কী আর বলব ভাই। গরীব শোষণের টাকায় ফুলে ফেপে ওঠে রাজনৈতিক নেতা আর চ্যালা-চামুন্ডারা আর নাম পড়ে গরীবের জন্য কাজ করা ডঃ ইউনুসের।

গ্রামীণ ব্যাঙ্কের ২০% সুদ যাদের কাছে মহাজনী সুদ বলে মনে হয়, তাদের মহাজন সম্পর্কে কোন ধারণাই নাই। গ্রামীন ব্যাঙ্ক না থাকলে বিপদের সময় গরীব মানুষকে ৯০-১০০% সুদে রিন করতে হইত।

বাংলাদেশের সবচে বড় মহাজন হইতেছে বাংলাদেশ সরকার, যে আমার ইনকামের ২২% ই ইনকাম ট্যাক্স হিসাবে নিয়া যায় আর নিজের দলের লোকদের মধ্যে বিলিবন্টন কইরা দেয়। সাধারণ পাব্লিকরে কোন সার্ভিসই দেয় না। দেশ চলতাছে ফি সাবিলিল্লাহ! এই দেশের সরকারের মুখে আরেকজনকে মহাজন বলা মানায় না।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৩

তোমোদাচি বলেছেন: গ্রামীন ব্যাঙ্ক না থাকলে বিপদের সময় গরীব মানুষকে ৯০-১০০% সুদে রিন করতে হইত- আমি পরোক্ষ ভাবে ভুক্তভুগী।

বাংলাদেশের সবচে বড় মহাজন হইতেছে বাংলাদেশ সরকার, যে আমার ইনকামের ২২% ই ইনকাম ট্যাক্স হিসাবে নিয়া যায় আর নিজের দলের লোকদের মধ্যে বিলিবন্টন কইরা দেয়। সাধারণ পাব্লিকরে কোন সার্ভিসই দেয় না। দেশ চলতাছে ফি সাবিলিল্লাহ!

কিছুই বলার নেই...

১৮৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

জনদরদী বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক সহ যে সব এনজিও ক্ষুদ্র ঋণ দিচ্ছে তাতে তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থটা প্রধান এবং একমাত্র কারণ । আমার কথাটা শুনে হয়ত আপনি আমাকে ইউনুস বিরোধী মনে করবেন । আমি নিরপেক্ষ ভাবেই কথাটি বলছি ।

ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে যদি দরিদ্র জনগোষ্ঠির উন্নয়নের উদ্দেশ্য গ্রামীন ব্যাংকের (এখানে যেহেতু গ্রামীন ব্যাংকের কথা বলা হয়েছে তাই গ্রামীন ব্যাংক লিখছি । ) থাকত তবে তারা তাদের ঋণ সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সহায়ক হত এরূপ উদ্যোগ নিত । কিন্তু তারা আসলে চায় না দরিদ্র জনগোষ্ঠির উন্নয়ন ।

কারন আপনি যদি কাউকে টাকা ঋণ দিয়ে কয়েক দিন পর থেকেই টাকা ফেরত চান তাহলে দেয়া প্রায় অসম্ভব । কারন খুবই কম কাজই আছে যাতে আপনি টাকা খরচ করে কয়েকদিন পর থেকে লাভ পেতে বা আয় করতে শুরু করবেন । গ্রামীন ব্যাংকের দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে ফ্রি টাকা দেয়ার কথা বলছি না । কিন্তু তারা যদি ৩-৬ মাস পর টাকা নেয়া শুরু করত, তাহলে তাদের ঋণের টাকা থেকে আয় বা লাভ করা শুরু করতে পারত । কিন্তু এনজিওগুলোর উদ্দেশ্য হল তার কাছ থেকে যত তাড়াতাড়ি টাকা ফেরত নেয়া সম্ভব নেয়া এবং সেই টাকাটা আর একজনকে দেয়া (ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে) । আপনি হয়ত ব্যাংকের উদাহরণ দিবেনে তারাও টাকা দেয়ার পরের মাস থেকে টাকা ফেরত নেয় । কিন্তু তারা যাদেরকে টাকা দেয় তাদেরকে আগে ভালভাবে জেনে নেই তারা টাকা ফেরত দেয়ার সমর্থ আছে কিনা । যদি তারা সমর্থ না থাকে তাহলে তারা ঋণ দেয় না ।

তাদের উদ্দেশ্য যদি গ্রামীন মানুষের উন্নয়ত হত; তাহলে তাদেরকে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের পর ঋণ দিলে তা সঠিক ভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হত । বেশির ভাগ এনজিও পুরুষদেরকে ঋণ দেয় না বললেই চলে । সেটা্ও গ্রামীন জীবনের উন্নত না করার উদ্দেশ্য করে থাকে বলে আমার ধারণা । কারন কোন গোষ্টির উন্নত করতে গেলে পুরুষ ও নারীর উভয়ের উন্নয়ন ছাড়া সম্ভব নয় ।

গ্রামীন ব্যাংকের মাধ্যমে কিছু মানুষের ভাগ্য উন্নতি হয়েছে এটা সত্য কথা । কিন্তু সেটার পরিমাণ ১০% এর বেশি হবে না । অনেকেই গ্রামীন ব্যাংকের শিক্ষা ঋণের কথা বলছেন এটা তারা করে থাকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ।

@ হাবিব০৪২০০২ঃ হাবিব০৪২০০২বলেছেন: অনেকে বলেন গ্রামীণ মহাজনরা ক্ষুদ্রঋণ অনেক আগে থেকেই দেয় তাহলে ইউনুস কিভাবে ক্ষুদ্রঋণের জনক হল?
ইউনুস ক্ষুদ্রঋণকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়ে একটা সিস্টেম্যাটিক রুপ দিয়েছে তাই সে জনক

আমি যতদূর জানি ব্র্যাক প্রথম ক্ষুদ্র ঋণ দেয়া শুরু করে । যদি তাই হয় তাহলে ইউনুস কিভাবে ক্ষুদ্র ঋণের জনক হয় ?

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৮

তোমোদাচি বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক একটা ব্যাবসায়ীক প্রতিষ্ঠান, কোন চ্যারিটি নয়। এই কথাটা মাথায় রাখলেই আপনার কমেন্ট একটু অন্যরকম হতে পারত।

যাই হোক, একজন ব্লগার ঋণ দেওয়ার পূর্বে গ্রহীতাকে ট্রেনিং দেওয়ার কথা বলেছেন, কথাটা আমার খুব ভাল লেগেছে।

১৮৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

জনদরদী বলেছেন: সংশোধন:
@ হাবিব০৪২০০২ঃ হাবিব০৪২০০২বলেছেন: অনেকে বলেন গ্রামীণ মহাজনরা ক্ষুদ্রঋণ অনেক আগে থেকেই দেয় তাহলে ইউনুস কিভাবে ক্ষুদ্রঋণের জনক হল?
ইউনুস ক্ষুদ্রঋণকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়ে একটা সিস্টেম্যাটিক রুপ দিয়েছে তাই সে জনক

আমি যতদূর জানি ব্র্যাক প্রথম ক্ষুদ্র ঋণ দেয়া শুরু করে । যদি তাই হয় তাহলে ইউনুস কিভাবে ক্ষুদ্র ঋণের জনক হয় ?

উপরের কমেন্ট বোল্ট হল না কেন ? :(

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৯

তোমোদাচি বলেছেন: কৈ হয়েছে তো ... ;)

১৮৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

প্রািন্ত বলেছেন: আবার কমেন্টস না করে পারলাম না। সরকার গ্রামীণ ব্যাংকের নির্বাহীদের ক্ষমতা খর্ব করেছে। সরকারই নতুন এমডি নিয়োগ দেবেন! বর্তমান সরকারকে মনে রাখতে হবে- তারাই এই দুর্নীতিমুক্ত প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতির বীজ বপন করতে যাচ্ছে। গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে শেখা হাসিনার সরকার যে নোংরা খেলা শুরু করেছে তার জন্য তাদেরকে অবশ্যই মাশুল দিতে হবে। কেননা, ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না। এই ব্লগে অনেকেই অনাকাংখিত ভাবে নোবেল জয়ী ডঃ ইউনুস ও তাঁর প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। অনেকেই নিজেকে বোদ্ধা হিসেবে জাহির করেছেন কিন্তু আমি হলফ করে বলতে পারি তাঁরা কেউ গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রম কাছে থেকে সঠিক ভাবে পর্যবেক্ষণ করেনি। এখানে বলতে গেলে অনেক অপ্রিয় সত্য কথায় বলতে হবে। যদিও উপর দিকে থু থু দিলে নিজের শরীরেই পড়ে। আমাদের গ্রামাঞ্চলে একটি কথা প্রচলিত আছে তা হলো- বিনিয়া (হত দরিদ্র) কে একবেলা খেতে দাও এবং পশ্চাতে দুইটা লাথি দিয়ে বের করে দাও, কিন্তু ভাল পরামর্শ বা সু বুদ্ধি দিও না।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: আবার ও ধন্যবাদ না দিয়ে পারলাম না ;)

১৮৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৩

সরোজ রিক্ত বলেছেন: জনদরদী বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক সহ যে সব এনজিও ক্ষুদ্র ঋণ দিচ্ছে তাতে তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থটা প্রধান এবং একমাত্র কারণ

শোনেন জনদরদী, ব্যবসায়িক স্বার্থ নাই এই রকম একটা ব্যাঙ্কের নাম বলেন। আপনার ডোমেইন শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরা বিশ্ব।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৭

তোমোদাচি বলেছেন: অনেকেই একটি ব্যাপার গুলিয়ে ফেলেন...
এটা মাথায় থাকে না যে গ্রামীন ব্যাংক কোন চ্যারিটি নয় এটি একটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান।

আসলে আমাদের দান/খইরাত পাওয়ার দিকে ঝোক একটু বেশী, কষ্ট করে নিজের ভাগ্য ফেরাতে চায় না।

ডঃ ইউনুস এর সবচেয়ে বড় দোষ সে হাতেম তাই বা হাজী মহসীন না!

তার এত সম্পদ, খালি বিলাইব আর বিলাইব... আর পাব্লিক দুহাত ভরে খালি খাইব আর মঊজমাস্তি করব। তাইলে ডঃ ইউনুস ফেরেশতা!!

১৮৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫১

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: @লেখক, পরামর্শ চাইছিলেন দিতাছি....হুনেন ভাই আপনার গ্রামীণ ব্যাঙ্কের শ্রদ্ধ্যেয় ইনুস সাবরে কইবেন অহনো সময় আছে ....গ্রামীণ ব্যঙ্কের ক্ষুদ্র ঋণের কারনে ফতুর হওয়া হগ্গল সেয়ার হোল্ডারগো জমানো সুদের টাকা গুলান শ্রেনীমত ভাগ কইরা যেন দেন। কারন ইতিমধ্যেই দ্যাশের বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ জনাব আকবর আলী সাবে কইয়া দিছে যারা গ্রামীণ ব্যাঙ্কের ঋন গ্রহীতা তারা গ্রামীণ ব্যঙ্কের এক একটা সিয়ার হোল্ডার। ভাই এই সিয়ার হোল্ডারগো সিয়ার ফেরত দিয়া আবার নতুন কইরা নীতিমালা তৈরী করেন যাতে কইরা ক্ষুদ্রঋণ নিয়া গরীব মাষুষগো আর কষ্ট না হয়।
ভাইরে এই দ্যাশের সাধারণ মানুগো শোষনের ইতিহাস বড় করুন ইতিহাস। স্বাধীনতার অনেক আগে থাইকাই এ্যাগো কত শত বিদেশীরা শোষন করছে কইয়াইনা স্বাধীনতা আইছে....আর সেই স্বাধীন দ্যাশে যদি শোষন চলে তাইলে আর কি....? এ্যার পর আপনেই কন...............

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৩

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার চা খাওয়া এখনো শেষ হয় নাই ... B:-)





মাইন্ড খাইয়েননা ভাই, মজা করলাম !

১৮৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০২

রাতুলবিডি বলেছেন: খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: @লেখক, পরামর্শ চাইছিলেন দিতাছি....হুনেন ভাই আপনার গ্রামীণ ব্যাঙ্কের শ্রদ্ধ্যেয় ইনুস সাবরে কইবেন অহনো সময় আছে ....গ্রামীণ ব্যঙ্কের ক্ষুদ্র ঋণের কারনে ফতুর হওয়া হগ্গল সেয়ার হোল্ডারগো জমানো সুদের টাকা গুলান শ্রেনীমত ভাগ কইরা যেন দেন। কারন ইতিমধ্যেই দ্যাশের বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ জনাব আকবর আলী সাবে কইয়া দিছে যারা গ্রামীণ ব্যাঙ্কের ঋন গ্রহীতা তারা গ্রামীণ ব্যঙ্কের এক একটা সিয়ার হোল্ডার। ভাই এই সিয়ার হোল্ডারগো সিয়ার ফেরত দিয়া আবার নতুন কইরা নীতিমালা তৈরী করেন যাতে কইরা ক্ষুদ্রঋণ নিয়া গরীব মাষুষগো আর কষ্ট না হয়।
ভাইরে এই দ্যাশের সাধারণ মানুগো শোষনের ইতিহাস বড় করুন ইতিহাস। স্বাধীনতার অনেক আগে থাইকাই এ্যাগো কত শত বিদেশীরা শোষন করছে কইয়াইনা স্বাধীনতা আইছে....আর সেই স্বাধীন দ্যাশে যদি শোষন চলে তাইলে আর কি....? এ্যার পর আপনেই কন...............

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৮৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৯

নাজনীন১ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!

সরকারের ভাল হবে এতো বড় একটা প্রতিষ্ঠান যেন ধ্বংসের মুখে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই পদক্ষেপ নেয়া!

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: সরকারের ভাল হবে এতো বড় একটা প্রতিষ্ঠান যেন ধ্বংসের মুখে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই পদক্ষেপ নেয়া!

আমাদের ও সেই দাবী !!!

১৯০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৫৮

জনদরদী বলেছেন: @সরোজ রিক্তঃ আমার ৩২৮ নং কমেন্টটা ভালো মত দেখেন নাই । কমেন্টটি পড়ার পরও যদি এই প্রশ্ন করে থাকেন তাহলে আমার কিছু বলার নাই ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৭

তোমোদাচি বলেছেন: B:-)

১৯১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৪

মোহাম্মদহারুন বলেছেন: যে কোন ব্যাক্তি যে কোন ব্যাংক প্রতিষ্টতা বা মালিক হলেও ব্যাংকটির পরিচালনা ক্ষেত্রে দেশের আইনকে ফলো করতে হয়, এটা পবিত্র আইন, প্রতিষ্টতা বা মালিক হলে নিজের ইচ্ছা মত ব্যাংক পরিচালনা করা যায়না,

দেশের আইন আনুযায়ী শুধু গ্রামীণ ব্যাংক কেন, যে কোন ব্যাংকের এম,ডি হতে হলে একটি নিদিষ্ট বয়স সীমার মধ্যে হতে হয়, কিন্তু ইউনুসের সেই বয়স সীমা ইতি মধ্যে পার হয়ে গেছে, বয়সের কারণে কারণে ডক্টর ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকের এম,ডি পদে বহাল থাকতে পারেনা।

এটা আমাদের দেশের পবিত্র আইন, ডক্টরেট ডিগ্রী ও নোবেল প্রাইজ প্রাপ্ত মহান এক ব্যাক্তি আইন সর্ম্পকে আবগত হবার পরও কেন গ্রামীণ ব্যাংকের এম,ডি পদে আকড়ে থাকতে চাচ্ছেন তা বুঝলামনা।

ডক্টর ইউনুসকে যদি গ্রামীণ ব্যাংকের এম,ডি পদ হতে সরিয়ে না দেওয়া হত, তা হলে পবিত্র আইনের প্রতি অশ্রদ্বা করা হত।

তা হত একটি জেনে শুনে সরকারের পবিত্র আইনের প্রতি বৃদ্ধ আঙ্গল প্রদর্শন করার মত।

ইতি মধ্যে ডক্টর ইউনুস নিজে গ্রামীণ ব্যাংকের এম,ডি পদ হতে ইস্তফা দিতে চেয়েছিল, তবে কি কারণে তিনি তার সিদ্বান্ত পরিবর্তন করেছেন তার বিস্তারিত তথ্য আমি টিক জানিনা।

এটা কোন পবিত্র র্ধম গ্রন্থের চিরন্ত বাণী নয় যে, ডক্টর ইউনুসকে শুধু গ্রামীন ব্যাংকের এম,ডি হতেই হবে, যদি তা না হয় মহা এক পাপ করা হবে।

তিনি ঐ ব্যাংকের প্রতিষ্টতা ও শেয়ারদার, তিনি চায়লে সরকারের সাথে পরামর্শ করে ব্যাংকটির পরামর্শক ও দিক নিদর্শক থাকতে পারেন।

দেশে অনেক প্রতিষ্টান আছে, প্রতিষ্টানের প্রতিষ্টতা হয়েও এম,ডি কেন কোন পদে থাকেন না।

মানুষ মরণ শীল , ডক্টর ইউনুস একজন মানুষ, তার ক্ষেত্রেও সেই চিরন্তন বাণীটি প্রযোজ্য , তিনি যদি এক দিন চলে যাবেন, তা হলে তখন ব্যাংকটির এম,ডি কে হবেন?

তবে আমি চায় আমাদের গৌরব ইউনুস দীর্ঘ্য জীবি হোক।

আরব বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিষ্টতা ও মালিক হলো সাবেক পররাষ্ট মন্ত্রীও সাবেক জাতীয় পটির নেতা বর্তমানে বি,এন,পির নেতা জনাম মঞ্ছুর র্মোশেদ খান, আমি যতটুকু জানি র্মোশেদ খান আরব বাংলাদেশ ব্যাংকের এম,ডি হবার দুরের কথা তিনি তার প্রতিষ্টিত আরব-বাংলাদেশ ব্যাংকের আফিসেও যায়না টিক মত।


এই রকম দেশে আরো অনেক ব্যাংক আছে নিজ মালিক ও প্রতিষ্টতা হয়েও ঐ ব্যাংকটির এম,পি পদে বহাল নেই।

তাছাড়া তিনি গ্রামীণ ব্যাংকটির এম,ডি থাকতে পারবেন কিনা এই বির্তক নিয়ে আদালতে যান, আদালতে রায়ে তিনি হেরে যান, এখানে সরকারের কিছুই করার নেই।

ফকরুদ্দীনের তত্ববধায়ক সরকার আমলে যখন দেশে জরুরী আবস্থা চলতেছিল তখন কেউ রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাতে পারেনি, কিন্তু প্রকাশ্যে ইউনুস তার রাজনৈতিক কার্যক্রম চালিয়েছেন,তখন খালেদা , হাসিনা দুই জনেই জেলে, ষড়যন্ত্র হচ্ছিল মাইনাস টু বাস্তবায়নের , এই সুযোগে গরীবের বন্ধুর মনে হঠাৎ আমির সাজতে ইচ্ছ হলো কেন?
কিছু দিন আগে দেখেছি র্মাকিন ১৭ সিনেটর আমাদের প্রধান মন্ত্রীকে একটি চিটি দিয়েছেন , ঐ চিটিতে প্রধান মন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষতি হয় এমন কোন পদক্ষেপ না নিতে, ভাল কথা , কিন্তু যারা আজ ইউনুসের জন্য মায় কান্ন করতেছেন তাদের কাছে প্রশ্ন,

যদি আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল জলিলের র্মাকেনটাইল ব্যাংকের ক্ষতি হয় এই রকম কোন পদক্ষেপ না নিতে যদি তৎকালিন প্রধান মন্ত্রী খালেদাকে ভারতের কোন সংসদ সদস্য অনুরোধ করতো

আথবা

বর্তমান বি,এন,পি নেতা র্মোশেদ খাঁন এর আরব-বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন ক্ষতি হয় এই রকম কোন পদক্ষেপ না নিতে পাকিস্তানের কোন সংসদ সদস্য বর্তমান প্রধান মন্ত্রী হাসিনা চিটি দিত আপনার কি করতেন?

ডক্টর ইউনুস যখন নোভেল প্রাইজ পান , টিক তখন ক্ষমতায় ছিল বি,এন,-জামাতের জোট সরকার, ঐ সময় জোট সরকারের পক্ষ হতে জাতীয় সংসদের পাদদেশে ইউনুসকে সংবর্ধনা দিতে এক অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়, আমি স্পষ্ট শুনেছি , ইউনুস তৎকালিক বিরুধী দল আওয়ামীলীগর সমালোচনা করতে, তখন বি,এন,পি সরকারের নেওয়া সিদ্ভান্ত বিচারকের চাকুরীর মেয়াদের বয়স সীমা বাড়িয়ে বিচারপতি এম,এ সাঈমকে চাতুরী করে তত্ববধায়ক সরকারের প্রধান বানানো ও ভুয়া ভোটার তালিকা বাতিলের প্রতিবাদে আন্দোলন করতেছিল তখন বিরুধী দল আওয়ামীলীগ, তখন কিছুটা অবাক হয়েছিল, তিনি একজন সম্মানিত ব্যাক্তি ছিল তখন, তিনি নোবেল প্রাপ্ত একজন ব্যক্তি তার ভুমিকা হওয়া উচিত ছিল নিরপেক্ষ, কিন্তু তিনি তৎকালীন বিরুধী দলের আন্দোলনের সমালোচনা করে প্রমাণ করেছিল, তিনি বিশেষ কোন দলের পক্ষে দুর্বল, পরবর্তীতে দেখা য়ায় আওয়ামীলীগের আন্দোলনের ১০০% যুক্তি ছিল,
আওয়ামীলগের জোটের ২৬৪ টি আসনে জয়ী হবার পর বুঝা যায় ইউনুসের সেই সমালোচানার যুক্তি কতটুকু?

▓তার উচিত হয়নি রাজনৈতিক দল গঠন করার চেষ্টা করা,

▓তার উচিত ছিল তার বষস সীমা পর হবার সাথে সাথে গ্রামীণ পদের প্রধান পদ হতে সরে যাওয়া,

▓তার উচিত হয়নি বিশেষ কোন রাজনৈতিক দলের যুক্তি যুক্ত আন্দোলনের বিরুদ্বে সমালোচনা করা।

▓তার উচিত ছিল প্রধান মন্ত্রীকে দিওয়া র্মাকিন ১৭ সিনেটের চিটির বিরুদ্বে প্রতিবাদ করা, কারণ এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় ছিল।

▓তার উচিত ছিল আদালতের প্রতি শ্রদ্ব দেখিয়ে আদালতের রায় মেনে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা।

▓প্রধান মন্ত্রীর উচিত হয়নি , বি,বি,সিকে দেওয়া সাক্ষতে গ্রামীণ ব্যাংকের সুদ সর্ম্পকিত ভুল তথ্য উপস্থাপন করা।

▓সামুব্লগের উচিত হয়নি একটি পোষ্ট ষ্টিক করা যে পোষ্টটিতে একটি তথ্য ভুল আছে , ভুলটি হর, প্রধান মস্ত্রী ৩০% ৩৫% ৪৫% সুদের কথা বলেছিল কিন্তু ষ্টিককৃত পোষ্টটিতে বলা হয়েছে ৩৫% টু ৪৫% সুদের কথা , তাছাড়া প্রধান মন্ত্রী কত দিনে এই সুদ , অর্থাৎ কত সময়ে এই সুদ তা স্পষ্ট উল্লেখ করেন নি।

▓এ পোষ্টি ষ্টীক করে প্রধান মন্ত্রীর ভুলকে নিয়ে বির্তক সৃষ্টি করা কতটুকু যুক্ত যুক্ত?



০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫১

তোমোদাচি বলেছেন: ১১০ নং কমেন্টের জবাব দ্রষ্টব্য ! ;)

১৯২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৫

জনদরদী বলেছেন: লেখক বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক একটা ব্যাবসায়ীক প্রতিষ্ঠান, কোন চ্যারিটি নয়। এই কথাটা মাথায় রাখলেই আপনার কমেন্ট একটু অন্যরকম হতে পারত।

আমি ৩২৮ নং কমেন্টেই কি বলেছি সেটা মনে হয় ভাল মত দেখেন টি । আমি বলেছিলাম " আপনি যদি কাউকে টাকা ঋণ দিয়ে কয়েক দিন পর থেকেই টাকা ফেরত চান তাহলে দেয়া প্রায় অসম্ভব । কারন খুবই কম কাজই আছে যাতে আপনি টাকা খরচ করে কয়েকদিন পর থেকে লাভ পেতে বা আয় করতে শুরু করবেন । গ্রামীন ব্যাংকের দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে ফ্রি টাকা দেয়ার কথা বলছি না । কিন্তু তারা যদি ৩-৬ মাস পর টাকা নেয়া শুরু করত, তাহলে তাদের ঋণের টাকা থেকে আয় বা লাভ করা শুরু করতে পারত ।"

আমরা অন্ধ সাপোর্টার বলেই আমাদের এই অবস্থা !!!

আপনার সাথে তর্ক করে লাভ নাই । কেউ যদি কোন কিছু বুঝতে না চায়; তাহলে তাকে বোঝানো যায় না ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫৬

তোমোদাচি বলেছেন: খুদাপেজ !

১৯৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৭

হামীম বলেছেন: পৃথিবী আজ দুভাগে বিভক্ত, এক সুদখোরের পক্ষে অপরপক্ষ সুদখোরের বিপক্ষে।
আপনাদের এমন কোন ব্যবসা জানা আছে কি? যে ব্যবসা পরিচালনা করে এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে মাসে সঞ্চয় ও মুনাফা সহ ১২০০০/= থেকে ১৮০০০/= টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।
যারা যারা ক্ষুদ্র ঋণ নিয়েছেন এবং প্রতিষ্ঠত ব্যবসায়ী শুধু ভুক্তভোগিরাই ব্যপারটা জানেন। আসি গরিবের ব্যাংকের বেলায়, নারীরা গৃহস্থালী আর সন্তান লালন পালন এর পাশাপাশী , আপনী কি মনে করেন ব্যবসা করার সময় পান বা সফল ব্যবসায়ী হিসাবে ক্যারিয়ার গড়তে পেরেছেন। আমরা রাজপথে যে সব নারীদের দেখতে পাই তার হয় আগেই পারিবারিক সূত্রে সফল আর কর্পোরেট অথবা গার্মেন্ট শ্রমিক । গ্রামিন অর্থনীতিন মূল হলো মধ্যপ্রাচ্যের রেমিটেন্স।



০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৩

তোমোদাচি বলেছেন: নারীকে সফল ব্যবসায়ী হিসাবে ক্যারিয়ার গড়তে বা কোটিপতি করতে জন্য ক্ষুদ্র ঋণ নয়।

সংসার চালানোর পাশা পাশি গরীব নারীরা ছোটখাট কিছু একটা করে যাতে সংসারের উপারযনে একটু সাহায্য করতে পারে - এটাই ক্ষুদ্র ঋণের মূল উদ্দেশ্য।

১৯৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৩

রুমি আলম বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন সে বিপ্লবে নেতৃত্ব দিবে কে??? অবশ্যই কোন রাজনৈতিক দলকেই দিতে হবে। আর রাজনৈতিক দল না পারলে একজন ব্যক্তি কখনোই পারবে না। প্রচলিত দলগুলো না পারলে ভাবীকালে খেসারত দিতে হবে কড়ায়গন্ডায়।

যাক, গ্রামীন ব্যাংক একটি ব্যবসা প্রতিষ্টান। শিল্প-কারখানাও নয়। কাজেই এর লাভ-ক্ষতিও ব্যবসা প্রতিষ্টানের সুবিধাভোগীরাই ভালো বুঝবে। অন্যান্য ব্যাংকের মতো এটাও একটা ব্যাংক। মাইক্রো ক্রেডিটের প্রচলন সরকার না চাইলেও আপনাআপনিই একসময়(নিকট সময়েই) থেমে যেতো। কারন মানুষ এখন আর সুদে টাকা ধার নিতে চায়না। নিজ গ্রামের অভিজ্ঞতা থেকেই দেখছি।
এই খাত থেকে রাজকোষে কোন ভ্যাট/ট্যাক্স জমা হওয়ার সুযোগ নেই। শুধু এখানে চাকুরীজিবিদের আয় ছাড়া।
রাষ্ট্র এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে যেহেতু মাইক্রো ক্রেডিটের বিষয়টি সরাসরি জড়িত নয় সেহেতু এটার প্রয়োজনীয়তাও আমার কাছে নাই। অল্প কিছু ব্যক্তি হয়ত বেচে থাকার অভিপ্রায়ে এটা থেকে টাকা ধার নেয়।
তাই মাইক্রো ক্রেডিটের প্রয়োজনীয়তাই যেখানে প্রশ্নবিদ্ধ সেখানে কতভাগ সুদ/আসল/লাভ/ক্ষতি/বৈধ/অবৈধ এগুলো নিয়ে কথা বলার কোন মানে নেই।

অনেকেই মাইক্রো ক্রেডিটের জনক সংক্রান্ত বিষয়েও কথা বলেছেন। আমার জানা মতে এবং প্রশান্ত কুমার পাল'র লেখা রবীন্দ্রনাথের জীবনীতেও এসেছে, কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই মাইক্রো ক্রেডিটের ধারনা দেন।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২২

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১৯৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৭

মীরকাদিম বলেছেন: ইউনুস চাচার কপালে আরো কী আছে, কে জানে ? স্বয়ং প্রধান মন্ত্রী যার উপরে ক্ষ্যাপা, তার তো আসলেই বিপদ।
তয়, চাচার জন্য আমার খুব মায়া হয়, আপনি নোবেল পেয়ে ধন্য হয়েছেন, কিন্তু তা যদি আমাগো প্রধানমন্ত্রীর পরে পেতেন তাহলে গোস্তাখিটা বড় হতো না।
শুনে হাসি পেল যে ইউনুস চাচার বেতন নেয়াতে কোন অনিয়ম হয়েছে কি না তার তদন্ত হবে। আমার প্রশ্ন, পদত্যাগ করার পর সোহেল তাজের একাউন্টে সারা বছরের বেতন পাঠানো কি নিয়ম মাফিক হয়েছিল ? সেটা তদন্ত করবে কে ?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: উনার কালো বিড়াল মন্ত্রী বলেছিলেন ...
বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে শেখ হাসিনা ধরলে শেখ হাসিনা ছাড়ে না... ছাড়ছে ইউনুস মিয়ারে ...


এই প্রতিহিংসার শেষ কোথায় ... ???

১৯৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫২

মীরকাদিম বলেছেন: রুমি আলম, আমার মনে হয় আপনি ভুল করছেন। মাইক্রো ক্রেডিটের ক্রেডিটটা কুমার পালের বরাতে বরি ঠাকুরকে দিয়ে দিলেন, অথচ আমাদের কত সেরা সেরা প্রয়াত বা জীবিত নেতা নেত্রী আছে, আপনি তাদের কারো নাম বলতে পারলেন না ?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

১৯৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৫

রুমি আলম বলেছেন: মীরকাদিম@ আমার পক্ষে কাউকে এরুপ সনদ দেওয়ার সুযোগ নেই। বইপুস্তকে যা আছে সেটারই উল্লেখ করেছি।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪

তোমোদাচি বলেছেন: মাইক্রোক্রেডিট এর বিপক্ষে এপর্যন্ত যতগুলো মন্তব্য পেয়েছি তার মধ্যে আপনার টা অনেক বেশী গোছান এবং যুক্তি নির্ভর।

ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।

১৯৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৮

আমি ভালা মানুষ বলেছেন:
গ্রামীণ ব্যাংকের নাম পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু ব্যাক রাখা হউক।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭

তোমোদাচি বলেছেন: ভবিষ্যতে সেটার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না, অলরেডি এক মন্ত্রী বলে ফেলেছে মাইক্রোক্রেডিট নাকি বঙ্গবন্ধুর ফরমুলা ;)

১৯৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২২

শহীদ উল্লাহ (কিরণ) বলেছেন: আপনার পোষ্টটির শিরোনামের সাথে ভিতরের মূল বক্তব্য মিল নেই,

আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হলো মুখে মিষ্টি পেটে বিষ।


শ্রদ্বা ও সম্মান ইউনুসের প্রতি।


একটু যুক্তি দিবেন কি?


যখন গ্রামীণ ব্যাংক হতে কেউ লোন নেন, প্রতি সপ্তহে কিস্তি আকারে ঐ লোন গুলো ফেরৎ দিতে হয়।


তা হলে সুদটা সাপ্তাহিক হলোনা ।


০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: প্রবাদ টা হবে ...
মুখে মধু অন্তরে বিষ ;)




আমি ভাই মুক্কুশুক্কু মানুষ, তই গ্যানীগুনীরা কয় সুদের হার সাধারণত বার্ষিক হিসাবে হয়।

২০০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এখনও বাংলাদেশের বহু জায়গায় মহাজনী সুদ বিদ্যমান। ১০০ টাকা ঋণ নিলে ২২০ টাকা শোধ করতে হয়। সেই তুলনায় গ্রামীণ অনেক ভাল।

খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, নিরাপত্তা ও ন্যায্য আইনী সহয়াতা একটি রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার। এগুলি যখন না থাকে তখনই হয় বিপত্তি। শুধু গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষেত্রে নয় দেশের বহু সমবায় সমিতিতে মানুষ বেশীর ভাগই নিজের এই সমস্ত মৌলিক তথা দৈনিক নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা মিটাতে গিয়ে প্রায়ই ঋণ খেলাপী হয়ে পরে। প্রকৃত অর্থে এই সমস্ত ঋণ আসলে ব্যাবসা বাণিজ্যের জন্য নেওয়া উচিত। পৃথিবীর বহু উন্নত দেশে একটা পর্যায় পর্যন্ত গৃহাস্থলির প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য রাষ্ট্রের তরফ থেকেই বিনা সুদে সোশ্যাল লোন দেয়। মূলত আমাদের দেশে এই সমস্ত সুবিধা না থাকায় প্রায়ই ঝামেলা বাধে।

গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের আক্রোশ আসলে হাসিনার ব্যাক্তিগত আক্রোশ! ডঃ ইউনুসকে একদমই সহ্য করতে পারে না। তাই এই সমস্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য ও অপবাদের প্রোপাগান্ডা চলছে।

লেখককে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: আপনি আবার এসব কি কন!!!

ওদিকে কয়েকজন বিশিষ্ট গ্যানী ব্যাক্তি এই পোষ্ট দেওয়ার অপরাধে আমার, লজিকাল কমেন্ট করতে না পারার জন্য সকল ব্লগারের আর স্টিকি করার জন্য মডুদের যোগ্যতার স্কেল ধরে টানাটানি শুরু করেছেন ...

খাড়ান, আগে নিজের ঈজত বাচাই ... পরে আপনার উত্তর দিমুনে ;) ;)

২০১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:২৭

ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: এ লেখাটা কোন ভ্রমণ কাহিনী নয়। ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি তাদের কাছে যারা এমনটা ভেবে লেখাটা পড়তে আগ্রহী হয়েছেন। গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ আমার প্রিয় লেখকদের একজন। পরিচয় এবং ভাল লাগার সূত্রপাত লেখকের 100 años de soledad (One Hundred Years of Solitude) উপন্যাসটা হতে। এরপর আর পিছু ফিরতে হয়নি। আমাদের পাঠাভ্যাসে ভার্চুয়াল দুনিয়া বড় ধরণের পরিবর্তন এনেছে, বই পড়াও এ হতে বাদ যায়নি। কিন্তু মার্কেজের লেখালেখির বেলায় ব্যাপারটা একটু অন্যরকম, না পড়লেই নয় এ লেখকের লেখা। লিও টলস্টয় আর আর্নেস্ট হেমিংওয়ে পর কারও লেখা পড়ায় এতটা তাগাদা অনুভব করিনা যেমনটা করি এই লেখকের বেলায়। গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে সেবার দক্ষিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ায়। রাজধানী বোগোটায় এর আগেও গেছি ক’বার। একজন পর্যটকের যা দেখার তার সবটাই দেখা হয়েছিল প্রথম যাত্রায়। তাই এ যাত্রায় রাজধানী ছেড়ে মফস্বলের দিকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। প্রথমে হলিডে রিসোর্ট সানতা মার্তা, তারপর গায়িকা সাকিরার জন্মস্থান বারাংকিয়্যা হয়ে পা বাড়ালাম সাগর পাড়ের শহর কার্তাখেনা দ্যা ইন্ডিয়ার দিকে। ক্যারাবিয়ান সাগরের নীল জলরাশি আর এর উত্তাল ঢেউগুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করতে বছর জুড়ে লেগে থাকে এখানে পর্যটকের ভীড়। আমিও মিশে গেলাম এদের ভীড়ে। সৌন্দর্য উপভোগের পাশাপাশি পৃথিবীর এ অংশে আসার আরও একটা কারণ ছিল, প্রিয় লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়ায় শহরকে কাছ হতে দেখা। এপিক উপন্যাস ওয়ান হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচ্যুড লিখতে গিয়ে এ শহরেও নাকি বেশ কিছুটা সময় কাটিয়েছিলেন লেখক।

Chiva নামের এক ধরণের পরিবহন আছে দক্ষিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশে। দেখতে অনেকটা মোহম্মদপুর-গুলিস্তান রুটের টাটা কোম্পানীর বাস গুলোর মত। আকারে বেশ ছোট। বাস গুলোকে ব্যবহার করা হয় মূলত বিনোদন কাজে। কার্তাখেনা ভ্রমনে এলে চিভা অভিজ্ঞতা অনেকটা যেন বাধ্যতামূলক। সহজে কেউ মিস করতে চায় না সাগর পাড়ের লাতিনো অভিজ্ঞতা। আমিও করলাম না। রং আর আলোর ঝলকানির সাথে লাতিনো সাম্বা, মেরেংগে, কুম্বিয়া নাচের লাগামহীন উদ্দামতা কিছুক্ষণের জন্যে হলেও ভুলিয়ে দেয় বেচে থাকার কঠিন বাস্তবতা। সংখ্যায় আমরা ১৫ জন। বেশির ভাগ ট্যুরষ্ট এবং এসেছে প্রতিবেশি দেশ ভেনিজুয়েলা হতে। সাথে ১ জন অস্ট্রেলিয়ান, ২ জন জাপানী এবং ১ জন ইউরোপীয় দেশ লুক্সেমবার্গের। কলম্বিয়ান গাইড নিজের পরিচয় দিয়ে বাকি সবাইকে নিজ নিজ পরিচয় প্রকাশ করতে অনুরোধ করল। ভেনিজুয়েলানদের অনেকে নিজের নাম বলার সাথে ভিভা ভেনিজুয়েলা এবং ভিভা হুগো শাভেজ বলে শেষ করলো নিজের পরিচয়। দেশটার প্রেসিডেন্ট হুগো শাভেজের নাম উচ্চারণের সাথে কেউ উল্লাস করল কেউবা আবার ধুয়ো দিল। সব শেষে আমার পালা। মার্কিন পাসপোর্টধারী হলেও আমার পরিচয় যে একজন বাংলাদেশি তা গর্ব করেই বললাম। কয়েক সেকেন্ড সময় নিল গাইড, স্পেনিশ অনুবাদ শেষ হতে করতালিতে ফেটে পরল সবাই। অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম সহযাত্রীদের অপ্রাত্যিশ আচরণে। করতালির কোন কারণ খুঁজে পেলাম না। হুগো শাভেজের সমর্থক আর বিরুদ্ধবাদীরা এ যাত্রায় এক হয়ে গেল। হতবাক হয়ে দাড়িয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। গিন্নিকে অনুরোধ করলাম কারণটা খুঁজে বের করতে।

গাইড বুঝতে পারল আমার অবস্থা। ভেনিজুয়েলানদের কেউ একজন দাঁড়িয়ে পাক্কা পাচ মিনিটের একটা ভাষন দিল। স্প্যনিশ বুঝিনা, কিন্তু খুব অসুবিধা হলনা ভাষণের সারমর্ম উদ্ধার করতে, ডক্টর মোহম্মদ ইউনুসের কথা বলছে ওরা! বঙ্গোপসাগর পার হয়ে দক্ষিন আমেরিকার দেশে দেশে ঢেউ লেগেছে ডক্টর মোহম্মদ ইউনুসের মাইক্রোক্রেডিট। ওরা গর্বিত কারণ বাংলাদেশের মত ভেনেজুয়েলাও তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ। লম্বা প্রবাস জীবনের এই পাঁচটা মিনিট ছিল জীবনের সবচাইতে সুন্দরতম মুহূর্ত। গর্ব হল দেশের জন্যে। কিছু একটা বলতে চাইলাম কিন্তু কথা বের হলনা। হঠাৎ মনে হল, ডক্টর মোহম্মদ ইউনুস নয়, নোবেল পেয়েছি আসলে আমি। ওরা মাথা নত করল আমার সামনে। একজন নোবেল জয়ী বীরের মত মাথা উঁচু করে কাটিয়ে দিলাম সাড়াটা রাত।

ইউনুস স্যারকে আমি দেখিনি, কোনদিন দেখব বলেও মনে হয়না। পাঠকদের কারও সাথে দেখা হলে এই অখ্যাত ওয়াচডগের কৃতজ্ঞতাটা পোঁছে দিলে সারা জীবনের জন্যে ঋণী থাকব। ৫ মিনিটের জন্যে হলেও স্যার আমাকে সম্মানের সর্বোচ্চ আসলে বসিয়ে ছিলেন। ঝড়-ঝাপটা, তুফান-জলোচ্ছাস, বন্যা, ক্যু আর রাষ্ট্রীয় চোরের লীলাভূমিকে নিয়ে কিছুক্ষণের জন্যে হলেও গর্ব করেছিলাম। গর্ব করছিলাম একজন বাংলাদেশি হিসাবে।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০২

তোমোদাচি বলেছেন: ওয়াচডগ ভাই এরকম অনুভুতি শুধু আপনার একার নয়, অধিকংশ প্রবাসীর এরকম অভিজ্ঞতা আছে। আমি একটা ঘটনা বর্ণনা করেছি কোন এক কমেন্টের জবাবে।
খুব বেশী দেশ আমার ঘুরা হয়নি তবে যতটুকু অভিজ্ঞতা তাতে আমি একটি খুব বড় কথা বলতে চাই ...

কোন বাংলাদেশী বিদেশের মাটিতে শুধু দেশের নামের জন্য যদি সম্মানিত হয়, তাহলে সেটা অধিকংশ ক্ষেত্রে হয় ডঃ ইউনুসের কল্যানে।

২০২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫৯

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
এই পুষ্ট থেকে দেখলাম ডঃ ইউনুস থেকে হাসিনা গেছে গা


গঠনমূলক কমেন্ট পাইলাম না -- আহারে কেউ প্রমান করতে পারলো না ৪০%

প্রমান হইলো প্রধানমন্ত্রীর কথা -- আমাগো প্রধানমন্ত্রী জীবনেও মিথ্যা বলেন নি ---- কেউ প্রমান করতে পারবে না =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আর কি লাগে @লেখকের !!


০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১১

তোমোদাচি বলেছেন: আর লাগব না ভাই ...


৪০% এর আশা সেই কবে ছাডছি ... সরবচ্চ স্কোর ২৫-২৮%; তাও অনেক জড়াতালী দিয়ে!

এখন নেত্রীর কি হবে, উনি তো ৪০% বইলা ফ্যালাইছেন!!!
;)

২০৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: ২৬, ৪৪ আর ৫৭ নং কমেন্ট করেছিলাম তারপর থেকে শুধু সবার মতামত দেখলাম। স্টিকি পোস্টে সাধারনত যা হয় এখানেও তাই হলো। তবে অন্যান্য স্টিকি পোস্টের চাইতে এইটা একটু আলাদা একদিক দিয়ে।

অনেকেই অনেক অনেক কথাই বললেন, কিন্তু সুদের হারটা এখনো জানতে পারলাম না। লেখক ভাই কি পেয়েছেন?

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১১

তোমোদাচি বলেছেন: জী পেয়েছি, তবে স্কোর খুব ভাল নয়, ২/৩ জন অর্থনীতিবিদ অনেক জোড়াতালী দিয়ে ২৫-২৮% পর্যন্ত উঠতে পেরেছেন।
কিন্তু নেত্রীতো বলে ফেলেছেন ৪৫-৪০%; পরে একটু কমিয়ে ৩০-৩৫ %। গৃহপালিত অর্থনীতিবিদগণ সেটাও প্রমান করত পারছেন না। প্রধানমন্ত্রী তাদের উপর খুব ক্ষেপেছেন, তিনি বলেছেন তার বলা সুদের হার প্রমান করত না পারলে সব ক'টার বেতন ভাতা বন্ধ (ঈদ বোনাস সহ)।
এখন অর্থনীতিবিদগণ রুদ্ধদার বৈঠকে বসেছেন; বিশবস্থ সুত্রে জানা গেছে, উনারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চে রীট এর আবেদন করবেন যেন, দেশ থেকে সকল অর্থনীতি আর ব্যাংকিং এর বই বাজেয়াপ্ত করে নেত্রীর নির্দেশে নতুন করে বই লেখা হবে। ;)

২০৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯

ণত্ববিধান বলেছেন: এই ব্যনক এর চাইতে CREDIT CARD SCHEME ও ওনেক ভাল। ইহা আহামরি কোন ব্যণক নয়। সুদখোর ইউনুসের চাইতে আমাদের পরচলিত ব্যানক গুলু ওনেক ভাল। সরকার কে সাধুবাদ জানাই :)

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৪

তোমোদাচি বলেছেন: সাধুবাদ জানান ভাল কথা, কিন্তু এক মাঘে শীত যায়না!

২০৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৮

ল্যাটিচুড বলেছেন: সব মাছেই গু খায়, ঘ্যাড়া মাছের দোষ হয় ..........

বাকিটা বুইঝা লন ...........

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২০৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩

সািকল খান বলেছেন: ড. ইউনুসের নোবেল প্রাইজকে যারা সহ্য করতে পারছে না তারা যদি জীবনে একবার ১ খানা নোবেল পাইতো তাদের ৫৫ পুরুষ তা বেইচ্চা খাইতো।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২০৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫

শহীদ উল্লাহ (কিরণ) বলেছেন: আমি ভাই মুক্কুশুক্কু মানুষ, তই গ্যানীগুনীরা কয় সুদের হার সাধারণত বার্ষিক হিসাবে হয়।




সাধারণ সুদের হার বার্ষিক হিসাবে হয়। মেনে নিলাম।



কিন্তু আমি যা দেখেছি বাস্তবে।



গ্রামীণ ব্যাংক হতে লোন নিয়ে মানুষ প্রতি সাপ্তহে কিস্তি আকারে ফেরত দিতে।




০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৭

তোমোদাচি বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংক হতে লোন নিয়ে মানুষ প্রতি সাপ্তহে কিস্তি আকারে ফেরত দিতে।


তো??

২০৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩১

েমাঃ আব্দুর রািশদ বলেছেন: ওয়েবে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা, ভর্তি, বৃত্তি, ও শিক্ষাঋণের তথ্য
বাংলাাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১০ সাল থেকে শিক্ষাবিষয়ক প্রয়োজনীয় তথ্য সেবা প্রদান করে আসছে মীমডোর ডট কম। বর্তমানে সাইটিতে আরও বহু তথ্য সংযোজন করা হয়েছে। বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শ, ভর্তি বিষয়ক তথ্য যেমন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির তথ্য, দেশি বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার বৃত্তির তথ্য, দেশে ও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য ঋণ নিতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাঋণের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে এই সাইটে ঠিকানা:www.mimdoor.com

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৮

তোমোদাচি বলেছেন: ???????????

২০৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দুই অসাধু নিয়ে কথা

এখানে মূল বিষয়টা কিন্তু ভুলে যাচ্ছি আমরা। দুইজন সাধু বা ঋষি বা মুনীকে নিয়ে কথা হচ্ছে না। কথা হচ্ছে, দুইজন আটপৌরে মানুষকে নিয়ে। যাদের একজন ঋণ দিয়ে প্রকৃতার্থে দারিদ্র্য বিমোচন করতে ব্যর্থ (ইনুস ভাই এমএলএম এর ব্যবসাও ফেদেছিলেন, গ্রামীণ স্টার এডুকেশন। তিনি গ্রামোফোন বাজিয়েছেন আমাদের কানে, সেই গ্রামোফোনের রেট সবচে বেশি ছিল আছে এবং থাকবে। সো তাকে মহাঋষি ধরার কারণ নাই)।

আর তাঁর সাথে ইন্টারাকশনে যিনি আছেন, তিনি তো ভূ-ভারতে একজনই।

তাই, এখানে তীব্রভাবে কোন পক্ষ অবলম্বন বা কারো ইমেজায়নের চেষ্টা করে কোন লাভ নেই তো আমাদের। বরঙ এখন সময়টা এমন এসেছে- বাস্তবতা কী বলে, তা দেখার।

বেসিক গ্রামীণ ব্যাঙ্কের আইডিয়া


মহাজন থেকে মুক্তি দিব। এই দেখ, সবকিছু নিয়ম মত চলবে। কোন তেড়িবেড়ি করা হবে না তোমার সাথে। আমিই মজাহন। এটাই তো? নাকি এরচে বেশি বা কম কিছু?

জিনিসটা কি কাজ করেছে? কতটুকু কাজ করেছে?

টোটাল ডিজাস্টার

আমি পাঁচশ লোকে ঋণ নেয়, এমন একটা ইউনিয়নের কথা খুব ডিপলি আলাপ করেছি। সেখানকার বাস্তবতা তুলে ধরছি। এখানে ডক্টর সাহেবকে ফুলচন্দন দিতেও আমার আপত্তি নেই, না দিতেও নেই। যা শুনলাম ও বুঝলাম, তাই তুলে ধরছি।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: আসলেই পোষ্টের মূল বিষয় থেকে দূরে সরে গেছে। এখানে মুল বক্তব্য ছিল গ্রামীন ব্যাংকের সুদ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আর গ্রামীন ব্যাংকের বক্তব্যের মধ্যে কোন টি সঠিক। সঙ্গত কারনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সপক্ষে তেমন জোরাল যুক্তি পাওয়া যাইনি। সেখানে ডঃ ইউনুস বিরোধীরা তাকে আক্রমন করে বক্তব্য দিয়েছেন, অন্যপক্ষও তাই।

আপনি বললেন দুজনের বিপক্ষেই ...
আপনার কাছে তাহলে মহাঋষি কে??

গ্রামীন ব্যাংকের হয়ত শতভাগ সফলতা নেই, কিন্তু তাদের অবদান টুকু স্বীকার করতে এত কারপন্য কেন???

২১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কোন এক সোনারগাঁয়ের গল্প

সোনারগাঁ থানার এক ইউনিয়নের গপ্প এটা। সেখানে পাঁচশজন ঋণ নিয়েছেন কমবেশি।

তারপর তাদের কী বাস্তব অবস্থা?

১. মোট দশ থেকে বারোজনের আর্থিক অবস্থা পরিবর্তন হয়েছে এমনটা আশা করা যায় সর্ব্বোচ্চ। অথচ গ্রামীণ ব্যাঙ্ক ঋণের আইডিয়াটাই হল, দারিদ্র্য বিমোচন ও দুষ্টচক্র নিধন। বাকী প্রায় চারশ নব্বইজনের অবস্থা কী?

২. কমপক্ষে দুজন আত্মহত্যা করেছে। তার মানে, গ্রামীণ ব্যাঙ্ক হয়ত দুই পার্সেন্ট ক্ষেত্রে দারিদ্র্য বিমোচনে সফল এবং আড়াইশতে একজনের আত্মহত্যায় সফল

৩. বড়জোর পঞ্চাশটা পরিবার থাকতে পারে, যারা ঋণজনিত এক্সট্রিম প্রেশারে নেই অথবা এখন আর গ্রামীণে লেনদেন নেই। তার মানে, হয়ত ১০ পার্সেন্ট ক্ষেত্রে তারা প্রভাব ফেলেননি

৪. বেশ বড় একটা গোষ্ঠী সারা সপ্তাহ কাটায় গ্রামীণের কিস্তি দেয়ার টেনশন মাথায় নিয়ে। এবং কোনক্রমে সেটা উতরে যায়।

৫. অন্তত পাঁচ-দশজন ভিটেছাড়া। ১-২% ক্ষেত্রে তারা ঘুঘুবিদ হয়েছেন

৬. অন্তত ২০০ পরিবার গ্রামীণের ঋণ শোধ করে ব্র্যাক থেকে নিয়ে বা ব্র্যাকের ঋণ শোধ করে উমুক থেকে নিয়ে এবং উমুকের ঋণ শোধ করে তোমোক থেকে নিয়ে। তাদের কাছে শনিবার বলে কোন বার নেই, এক বার হল ব্র্যাকবার, আরেক বার হল গ্রামীণবার, আরেকবার হল... এবং সবচে ভয়াল কথা, তাদের কাছে সপ্তাহে দুটা মাত্র দিন বাকী ছিল , কোন কিস্তিবার নয়।

এই দুই দিনে কিস্তিবার করা হয়েছে। কাদের কিস্তি?

যারা, কিস্তি শোধ দেয়ার জন্য ঋণ দিয়ে মহাজনী করে, উচ্চতর সুদে, তাদের কিস্তি! (তারাও বিশেষভাবে এইসব ঋণদাতাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে তারপর উচ্চতর সুদে ঋণ দেন!!!)

৭. যারা ঋণ নিতে চায় না, তাদের ডেকে আলোচনা করা হয়। বাসায় গিয়ে অথবা অফিসে এনে। মিউচুয়াল ভিত্তিতেই। আমার এক আত্মীয়কে শিক্ষাঋণ দিতে অন্তত ৭ বার আলোচনা করেছে গ্রামীণের মাঠকর্মীরা। নিজে থেকেই। ওই আত্মীয় বেশ দৃঢ় মানুষ। তার কথা হল, আমি না খেলেও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের এত কম বেতন শোধ করতে পারব, ঋণ নিয়ে কী দরকার?

সামুর বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদরা কি জানেন, নগদ টাকা গরিব মানুষকে বারবার সাধলে তারপর কী হয়? নাকি ওই বাস্তবতা তারা দেখেছেন?

৮. এরপরও যারা ঋণ নিবে না, তাদের জানানো হয়, তোমার ছেলের জন্য বছরে বারোশ টাকা বা সামথিং লাইক দ্যাট বৃত্তি আছে। ওয়াও! লেখাপড়ার জন্য টাকা দিবে। মাগনা! ফেরত নিবে না! ভগবান আজ মাটিতে আসেনি শুধু, গ্রামে গ্রামে গড়াগড়ি খাচ্চে। বনদেবতার মত গ্রাম দেবতা।

কিন্তু শর্ত? হয়, গ্রামীণব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা জমাও অথবা ঋণ নাও (মরো)। এখন, মানুষ তো গরিব। দরকার টাকা। দূরদৃষ্টি থাকলে তো মানুষ গরিব থাকে না। তাদের ভাবনা হল, যার কাছে বছরে বারোশ মানে মাসে একশ টাকাও একটা বিশাল টাকা, সে কি আর অ্যাকাউন্ট খুলে জমাবে, নাকি ঋণ নিবে?

৯. ওই ইউনিয়নে যে গতরবেচা মহিলা তৈরি হয়েছে, এবং একাধিক গেরস্থ মহিলা- এই অবাক করা তথ্য আমি বিশ্বাস করি না। আপনারা কি করেন?



০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: না বিশ্বাস করি না।
ডাটা এনালাইসিস হয়ত কখনও কর হয় নি তবে,
আমাদের বসবাসও বাস্তবতার বাইরে নয়।

২১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই ব্যবস্থার শুরু কোথায়?

এখানে কমেন্ট করছি। তাই বিস্তারিত লেখার সুযোগ নেই। একটু একটু করে পোস্টের জন্য তৈরি হচ্ছিলাম। সংক্ষেপেই বাকিটা শেষ করছি।

পাইলট:

আমেরিকায় পাইলটরা রক্ত বেচেন, তা কি জানি আমরা? সরকারি সস্তায় খাবার বিক্রি হয় যেখানে, সেখানে লাইন দিয়ে দাঁড়ান। এবং, ভুলেও যদি পাইলটের ইউনিফর্ম পরে দাঁড়ান, তাহলে চাকরি চলে যায়। কেন?

তারা যে শিক্ষাঋণ নিয়েছিলেন, তা শোধ করতে হলে বিশ বছর পাইলটের চাকরি করতে হবে!!!

ঋণের অ্যাভেইলেবিলিটি কীভাবে মানুষকে পঙ্গু ও জড় করছে, রক্তবেচা বিমানচালকে পরিণত করছে, ভাবা যায়?

বাড়িওলা:

নিজের বাড়ি আছে। হয়ত নিউইয়র্কে ফ্ল্যাট বা কোন রুক্ষ প্রান্তরে ফার্মহাউস। বউ আছে একটা। আর এখনো বাচ্চাকাচ্চা জন্মায়নি। এ অবস্থায়, ব্যাঙ্কের প্রতিনিধি জানাল, এইযে বাড়ি, এটাইতো সম্পদ। ঋণ নিন। টাকা দিয়ে কিছু করুন। আরে না, আমি তো কিছু করি। আরো কিছু করুন। একজন প্রতিনিধি, দুইজন, তিনজন।

তারপর, তারা ঋণ নিয়ে নেন। ছেলেপুলে মানুষ হতে থাকে। তারা আঠারো বিশ বছর বয়স হলেই একে একে বাবা-মাকে ছেড়ে যায়। সবদিক দিয়ে সচ্ছল একটা জীবন কাটানোর পর, পঞ্চান্ন বা পঁয়ষট্টি বছর বয়সে, নেমে আসে খড়গ। হায়, বাড়ির ওই ঋণের টাকা তো আজো শোধ হয়নি।

এখন তারা তো কাজও করেন না। ঋণ মাসের পর মাস বাড়ে। এক সময়, ওই বুড়ো বুড়ি বাড়িছাড়া হন।

একটা বা এক হাজার বার এ ঘটনা ঘটেনি। ইউ এস এ'র প্রতিটা স্টেটে, প্রতিটা শহরে, প্রতিটা গলিতে এই ঘটনা খুব বেশি স্বাভাবিক।

এমনকি এইসব বাড়িঘর কেনার জন্য শুধু এইসব চোষাবাড়ি কেনার জন্য অন্তত একশ প্রতিষ্ঠান আছে আমেরিকাজুড়ে!

ফালতু আলোচনা আর বাড়ালাম না।

এটা ফ্রি ওয়ার্ল্ড, সো যাকে বিনাশ করা যায়, বিনাশ করে দাও। হারামজাদার কি বুদ্ধি ছিল না বিনাশ হওয়ার আগে? শেষ করে দাও।

এটা কোন পাপ নয়।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৩

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি একটা জায়গা মিস ইন্টারপ্রিট করছেন বলে আমার মনে হচ্ছে ...
আমি যতটুকু জানি গ্রামীন ব্যাংকের প্রধান টার্গেট বিমানের পাইলট, বাড়িওয়ালা এমনকি মধ্যবিত্ত ও নয়। গ্রামীন ব্যাংক তাদের লোন দেয় যাদের লোন দেওয়া বা স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য আর্থিক সাহায্য করার কেও নেই। গ্রামের অতি দরিদ্র মানুষ, পথের ভিক্ষুক অথবা যে মেধাবী ছেলে-মেয়েটির শুধু টাকার অভাবে পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাকে ঋণ দেওয়া গ্রামীন ব্যাংকের কাজ। এর সাথে অবশ্যই গ্রামীন ফোনের মত ব্যাবসাও অবশ্য তাদের আছে, কিন্তু এটি তো কোন চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান নয়, টিকে থাকতে হলে তো তাদের আয় বাড়ানোর চেষ্টাও করত হবে। অবশ্য এটা ঠিক যে অশিক্ষিত মা্নুষ গুলোকে শুধু ঋণ এর টাকা হাতে ধরিয়ে দিয়ে দায়িক্ত শেষ করলেই সুফল আসবে না, সেই টাকা যেন সঠিক ভাবে তারা ইনভেস্ট করতে পারে সেটার দায়িক্ত ও নিতে হবে।

২১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫০

পাপাই বলেছেন: VAIIA SHUD/INTEAREST/RIBAH ETC SOB E HARAM OR AMADER MALIK & ROB ALLAH ER AUTHORIZED ECONOMICAL SYSTEM NA. SO GRAMEEN BANK ER HOK AND JEKONO KHAT ER E HOK, SHUD/INTEAREST/RIBAH KE AVOID KORA UCHIT.

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১১

তোমোদাচি বলেছেন: আসলে ধর্মীয় প্রসঙ্গে এই পোষ্টে বিতর্ক করত চাচ্ছি না।

২১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:৫৯

নয়ামুখ বলেছেন: একটি মাত্র ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করার পরও সবাই কেমন করে ইউনুস সাহেবের নামের আগে সম্মানের সাথে 'ডক্টর' যোগ করে কি সুন্দর করে ডক্টর ইউনুস বলে ডাকে , আর আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ৯টা ডক্টরেট ডিগ্রী থাকার পরও কেউ তাকে ডক্টর শেখ হাসিনা বলে ডাকেনা । এই অপমান কি আর সহ্য করা যায় । তাই আসুন আমরা সবাই মিলে ড: ইউনুসকে অপমান করে শেখ হাসিনার অপমানের প্রতিশোধ নেই ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১২

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪২

বিবর্ণ বলেছেন: আমিও ঘোড়ার ডীমের অর্থনীতি বুঝি না... অংকে কোনো রকমে টেনেটুনে ৩৩ পাইলেই মহাখুশি থেকেছি। এখনোও সামান্য যোগ বিয়োগ করতে গেলেই জট পাকিয়ে ফেলি.... সো সেদিকে যাচ্ছি না... বরং একখান শোলক বলি....
''লিখাপড়া ঘোড়ার বাড়া- আসল জিনিস কপাল;
ঘুটে কুড়ায় চন্ডিদাস- পালকি চড়ে গোপাল''

যার যা খুশি বুইঝা ন্যান..... য্যামনে খুশি ব্যখ্যা করেন..........

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১৪

তোমোদাচি বলেছেন: আমি বুঝছি ... তই কি বুঝছি কমু না, যার যার মত সই সেই বুঝে নিন ... ;)

২১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:১২

ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: জনসেবার চরম নিদর্শন...ব্যাংকি জগতের আদর্শ।

নিজেদের মধ্যে লেনদেন করেছে বেক্সিমকো গ্রুপের দুটি কোম্পানি। কিন্তু এ জন্য বিপদে পড়ে গেছে দেশের পাঁচ ব্যাংক। নিজেদের লেনদেনে অভিনব উপায়ে এই পাঁচ ব্যাংককে জড়িয়ে ফেলেছে বেক্সিমকো গ্রুপ।
গ্রুপের এই কোম্পানি দুটি হচ্ছে বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সটেক্স লিমিটেড। এর মধ্যে বিক্রেতা বেক্সটেক্স আর ক্রেতা বেক্সিমকো লিমিটেড। রাষ্ট্রীয় খাতের সোনালী ব্যাংক পণ্য বিক্রি বাবদ বেক্সটেক্সকে হাজার কোটি টাকারও বেশি অর্থ পরিশোধ করেছে। অথচ ক্রয়মূল্য পরিশোধ করেনি বেক্সিমকো লিমিটেড। এখন এই অর্থ পরিশোধের দায় পড়েছে রাষ্ট্রীয় খাতের জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও বেসরকারি খাতের এক্সিম ব্যাংকের ঘাড়ে। কেননা এই ব্যাংকগুলোই বেক্সিমকো লিমিটেডের পক্ষে ক্রয়মূল্য পরিশোধের নিশ্চয়তা দিয়েছিল সোনালী ব্যাংককে।
ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় এলসি (ঋণপত্র) খুলে বেক্সিমকো গ্রুপের এই দুই কোম্পানির মধ্যে এসব বাণিজ্য হয়েছে। সুতা বিক্রেতা বেক্সটেক্সের ব্যাংক সোনালী ব্যাংক, আর বেক্সিমকো লিমিটেডের হয়ে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংক ক্রয়মূল্য পরিশোধের স্বীকৃতি (এলসি এক্সসেপটেন্স) দিয়েছে। এই স্বীকৃতি ধরেই সোনালী ব্যাংক থেকে বের করে নেওয়া হয়েছে হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ। এর মধ্যে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। পরবর্তীকালে আরও বেশ কয়েকটি স্থানীয় এলসির অর্থও পরিশোধ করেনি বেক্সিমকো লিমিটেড। সব মিলে ইতিমধ্যেই হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ এখন আটকে আছে ব্যাংকগুলোর। সোনালী ব্যাংক নিশ্চয়তা দানকারী ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে এই টাকা পেতে দফায় দফায় চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে। অবশেষে ব্যাংকটি এই বিরোধ নিষ্পত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সালিসি বিচার দিয়েছে। কিন্তু, অজ্ঞাত কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এই বিরোধ জিইয়ে রেখেছে। ইতিমধ্যেই দুই দফা সময়ও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক...

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৯

তোমোদাচি বলেছেন: জী ভাই, সরকারী টাকা এভাবেই ক্ষমতা শালীদের মাধ্যমে লুটপাট হচ্ছে, এটাই এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে, শেয়ার বাজার নিয়ে কি লুটপাট হয়ে গেল দেখেন ... কোন বিচার নেই, কারন সেই অভিযুক্ত দরবেশরা প্রধানমন্ত্রীর ডান হাত বা হাত।
অন্য দিকে আপনি নিজের পকেটের টাকা খরচ করে নিজের মেধা খাটিয়ে সাধারন মানুষের জন্য কিছু করতে যান ... আপনার সমালোচকের অভাব হবে না। তথাকথিত সব বুদ্ধিজীবীরা লেগে যান আপনি কয় টাকা লাভ করলেন, আপনার স্বার্থ কি ইত্যাদি ইত্যাদি।
জনসেবা করতে যাবেন আপনার পিছনে লোক লেগে যা্বে... ধান্দা খুঁজতে থাকবে ... আপনি রাজনীতিতে নামছেন কি না... আপনার শত্রুর অভাব হবে না।
যাদের স্বার্থে আঘাত লাগে তারা চিল্লাবে মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু এই তথাকথিত বুদ্ধিজীবী যারা নিজেরা কোন কাজ করবে না শুধু আর একজন কিছু করতে গেলে গ্যানগরভ বক্তৃতা মারবে সেটা খুব বিরক্তিকর।
আরে ভাই এতই যদি ডঃ ইউনুসের ফরমুলা খারাপ হয় তো দে-না ভাল একটা সমাধান! হুদাই... ভাব...

২১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

চোরাবালি- বলেছেন: আমাদের মাঝে কিছু লোক আছে যারা এই সব এনজিও বা মাইক্রো ক্রেডিট আশার ফলে সুদের ব্যবসায় সফল হতে পারছে না কোন ক্রমেই তাদেরই মূলত এসব কথা বার্তা বেশী। এমনকি ব্লগেও তাদের জনাব ইউনুছ বিরোধি মন্তব্য দিয়ে থাকে। আবার একটি বিশেস দলের লোকেরা কিছু বুঝে বা না বুঝেও মন্তব্য করে থাকে। তারা একবারও ব্যাংকের সুদের হার নিয়ে চিন্তিত না এবং ব্যাংক যে গ্রামের এই সকল লোকদের (যারা মাইক্রো ক্রেডিট ব্যবহার করে) কোন দিন লোন দিবে না সেটি জানে না।
নিচে ব্যাংক লোনের কিছু সিস্টেম-
# সাধারণ লোন নিতে হলে তাকে দুইজন গ্যারন্টর যোগর করতে হবে।
# লোনের জন্য জামানত দিতে হবে।
# ১.৫% হারে প্রসেসিং বা প্রস্তুত চার্জ দিতে হবে।
# সুদের হার ১৮.৫% প্রতি ৩মাস অন্তর সুদে আসলে যোগ হয়ে আসল হবে। (কিছু ব্যাংক প্রতিমাসে আসলের সাথে সুদ যোগ করে পরবর্তী মাসের আসল টাকা নির্ধারণ করে।
সে ক্ষেতে সুদের হার দাঁড়ল (১.৫% + ১৮.৫%) ২০%
# পরিশোধের সময় আগে সুদ কর্তন করে (যেদিন পরিশোধ করছেন) যদি কিছু থাকে তা হলে বাঁকিটা মূল টাকা থেকে মাইনাচ হবে সে ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন লোন গ্রহিতা কে মূল টাকার থেকে সুদই বেশী পে করতে হয় অনেক সময়।

========================================
# মাইক্রো ক্রেডিট নিয়ে কারা সমস্যায় পড়ে--
গ্রামের কিছু লোক আছে যারা টাকা নিয়েই বাজারে চলে যায়, মাছ মাংশ , টিভি ভিসিডি কিনে যত দিন টাকা থাকে তারা ফুর্তি মাস্তি করে খরচ করে কিস্তির সময় আর টাকা দিতে পারে না মূলত তারাই ক্ষতির সম্মুখীন হয় এবং তাদের কেই পূজি করে বিভিন্ন পত্র পত্রিকা বিভিন্ন রিপোর্ট লিখে থাকে।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: যাক, অবশেষে আপনার কমেন্টও পেলাম... ;)
ধন্যবাদ তথ্যযুক্ত সুন্দর কমেন্টের জন্য।

২১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৪

রঙ্গভরা বঙ্গদেশী বলেছেন: এই লোকটা গর্বিত করেছে আমাদের বাংলাদেশী জাতিসত্ত্বাকে। সারা পৃথিবী তাকে সম্মান দিতে পারে। কিন্তু পারেনা আমাদের মাতৃভূমিতে জন্ম নেয়া হিংসুটে এক মহিলা আর পোষা পান্ডারা।

সে নিজে লবিং করে ১০/১২টি ডিগ্রী বাগাতে পারলেও নোবেল পুরস্কার বাগাতে না পারার কারনে ড. ইউনুসকে তাঁকে সুদ খোর বলছে।

তারই পদলেহী এটর্নী জেনারেল নোবেল পুরস্কারের জন্য ড. ইউনুসের চাইতে সন্তু লারমা এবং হাসিনাকে বেশি উপযুক্ত মনে করে।

বিভিন্ন অনুষ্টানে ড. ইউনুসকে বাদ দিয়ে বিদেশ থেকে অর্মত্য সেনের মত সাম্প্রদায়িক নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের ডেকে এনে সম্মাননা দিতে হচ্ছে। যা শুধু মাত্র ড. ইউনুসকে ছোট করার অপচেষ্টা।

যুক্তরাষ্ট্র সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ডেমক্র্যাটিক পার্টির অ্যাসিস্ট্যান্ট লিডার সিনেটর ডিক ডারবিন বলেছেন,বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহম্মদ ইউনূস হতে যাচ্ছেন ইতিহাসের সপ্তম ভাগ্যবান ব্যক্তি। যিনি একই সঙ্গে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এবং কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল পেতে যাচ্ছেন।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৬

তোমোদাচি বলেছেন: এক হিংসুটে আর তার সাঙ্গপাঙ্গরা ডঃ ইউনুসকে সম্মান না দল তাঁর কোন ক্ষতি হবে না, পৃথিবীতে তাকে সম্মান দেওয়ার লোকের অভাব নেই।
একদিন ডঃ ইউনুসের সি ভি দেখছলাম ... ৪/৫ পেইজ ধরে তাঁর দেশী/বিদেশী এওয়ার্ড এর লিষ্ট!
এসব দলীয় গৃহপালিত বুদ্ধিজীবী ডঃ ইউনুসের সমালোচনা করে একটু জাতে উঠতে চায়, এই যা ...

২১৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এবং কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল পেতে যাচ্ছেন।

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে সপ্তম নৌবহরও পুরস্কার স্বরূপ দিতে যাচ্ছে।

সেটাও সপ্তম সৌভাগ্য।

আর ইউনুস সাহেবের চেষ্টার পিছনে যে মমতা ছিল, তা কেউ অস্বীকার করবে না। তাকে হেয় করা হচ্ছে বাংলাদেশে, শুধুমাত্র পেশিশক্তি দিয়ে, তাও সত্যি কথা্। কিন্তু তার প্রচেষ্টা বাস্তবে তেমন বড়ভাবে সফল না হওয়ার পরও আমেরিকা তাকে নিয়ে যা শুরু করেছে, সেটা ভয়ের বিষয়।

ইউ এস'র মত বন্ধু থাকলে শত্রুও কাছে ভিড়বে না। তার প্রয়োজনই পড়বে না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:০৪

তোমোদাচি বলেছেন: আমেরিকাকে যতই গালি দিই না কেন, বাস্তবতা হচ্ছে তাদের ছাড়া আমাদের কিছুই চলে না, এমন কি ওই দেশের একটা ভিসা এখনও আমাদের কাছে অমুল্য সম্পদ।

আর বাংলাদেশ কে নিয়ন্ত্রন করতে আম্রেরিকার ডঃ ইউনুস কে লাগে না, আজ গ্রীন সিগ্নাল দিক দেখবেন দুই নেত্রী দৌড়ের কম্পিটিশন দিচ্ছে কে আগে পৌছাতে পারে। বিশ্বব্যাংক নিয়ে তো কম তাফালিং মারা হলো না, এখনও কিন্তু পিছন দিয়ে হাত টা পেতে রেখেছি...

বাস্তবতাকে অস্বীকার করে বক্তৃতা দেওয়া যায়, কাজ করা যায় না ...

২১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অবশ্য এটা ঠিক যে অশিক্ষিত মা্নুষ গুলোকে শুধু ঋণ এর টাকা হাতে ধরিয়ে দিয়ে দায়িক্ত শেষ করলেই সুফল আসবে না, সেই টাকা যেন সঠিক ভাবে তারা ইনভেস্ট করতে পারে সেটার দায়িক্ত ও নিতে হবে।

ধন্যবাদ তোমোদাচি ভাই,

এই একটা জায়গাতেই কষ্টটা ছিল।

হাতে কাঁচা টাকার সাপ্লায়ার হয়ে গেছিল মাইক্রোক্রেডিট ব্যাঙ্কগুলো, যা দিয়ে ওই ইলিশ, লোহার সোফাসেট অথবা রঙিন টিন কিনে ফুটানি হত।

এই টাকাটা খাটানোর ক্ষেত্র তৈরি করলে আর কিছু লাগে না। আর তা তৈরি করা গ্রামীণের মত বিশাল প্রতিষ্ঠানের জন্য বিষয় না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:০৭

তোমোদাচি বলেছেন: মাইক্রোক্রেডিট প্রতিষ্ঠান গুলো এ ব্যাপারটা নিশ্চিত করতে পারলে সফলতা অনেকগুন বেড়ে যেত!

২২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

দিকদর্শন বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক শুধু নয়। সমগ্র মাইক্রো ক্রেডিট সিস্টেমের ফলাফল আশাপ্রদ নয়, এ কথা সত্য।
তবে, এটা অস্বীকার করা যাবেনা, দেশের চলমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায়, নিম্নবিত্ত মানুষের নামে অর্থায়ন কত দূরুহ , তা ভূক্তভোগীরা জানেন। কৃষিব্যাংকে ১০,০০০/- লোনের বিপরীতে শুরুতে ২,০০০-২৫০০ টাকা দিতে হয় স্পীড মানি(!). এই অবস্থার পরিত্রান এনেছে দেশে মাইক্রো ক্রেডিট সিস্টেম। দারিদ্র দূর হয়েছে কিনা হয়নাই তা সমাজে স্পষ্ট। তবে মানুষের কাছে অর্থের তারল্যতা আনয়নে এদের অনেক ভূমিকা রয়েছে। আজ নিম্ন বিত্তরা খরচ করছে, তাদের জীবনে আধুনিকতা এসেছে। এর জন্য মাইক্রোক্রেডিটের অনেক অবদান রয়েছে।

কিন্তু তাই বলে বর্তমান সরকার যে দারিদ্রতা ১০% এর নীচে নামিয়ে এনেছে তা অবাস্তব কল্পনা বিলাসের সমীকরন।

সমস্যা হল, অন্য জায়গায়, পুরো সাৎক্ষাকারটি আমি কয়েকবার দেখেছি, প্রধানমন্ত্রীর ল্যাংগুয়েজটা শোভনীয় ও সমীচিন ছিলনা। উনি এরকম না করেও পারতেন।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:১৪

তোমোদাচি বলেছেন: একজন প্রধান মন্ত্রী যদি একজন নাগরিকের উপর এতটা নগ্ন ভাবে তাঁর প্রতিহিংসা প্রকাশ করে তাহলে কেমনে কি বলেন ...
প্রধানমন্ত্রী মানে রাষ্ট্রের সকল ক্ষমতার মূল বিন্দু, সে যদি একজন নাগরিক কে তাঁর প্রতিপক্ষ মনে করে তাহলে ব্যাপারটা কি পুরা রাষ্ট্র বনাম একজন নাগরিক হয়ে গেল না!! এ যুদ্ধে জিতলেও তো রাষ্ট্রের জন্য তা লজ্জার, আর হারলে তো কথায় নেই ...

আপনি খেয়াল করেছেন কি না, উনি যখন "রক্তচুষা" বিষয়ক প্রশ্নটা পিছলায়ে যাচ্ছিলেন তখন সাক্ষাতকার গ্রহণকারীর এক্সপ্রিশনে স্পষ্ট বিরক্তি প্রকাশ পেয়েছে ... এটা প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য বিব্রতকর নয়??

২২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৭

সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: আপনি আমার আজকের লেখা গল্পটা পড়তে পারেন :

Click This Link

এটাই বাস্তবতা।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:২২

তোমোদাচি বলেছেন: পড়লাম গল্পটা, সুন্দর হয়েছে!

কিন্তু একটা কথা বলেন তো, এই মানুষটি যদি কিস্তির টাকা না নিত, তাহলে কি আপনি গল্পটা অন্য ভাবে লিখতে পারতেন??

ব্যাপারটি কি এমন, যে লোক টা ঋণের টাকা তোলার কারনেই এমন করুন হাল হয়েছে, নইলে খুব ভাল অবস্থায় থাকত??

যাদের এমন গল্প নিত্যদিনের সঙ্গী তাদের এই গল্পটাকে চেঞ্জ করতেই মাইক্র কেডিট এসেছিল, শতভাগ সফলতা হয়ত নাই কিন্তু অনেকেই এই গল্প টাকে কিছুটা হলেও চেঞ্জ করতে পেরেছে।

২২২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫২

ওঙ্কার বলেছেন: মাইক্রো ক্রেডিট একই জিনিস, কাবুলীওয়ালা

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:২৪

তোমোদাচি বলেছেন: জনৈক ব্লগারের করা একটি কমেন্টের কিছু অংশ কপি-পেষ্ট করছি ঃ

একটা ইস্যুতে আওয়ামীলীগ-জামাত-নাস্তিক সব এক কাতারে, তাহলো ডঃ ইউনুস ইস্যু ;)

২২৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯

শামসুদ্দিন বলেছেন: আমি মুখ্খ সুখ্খ মানুষ তাই তেমন কিছু বুঝিনা । আমাদের দেশের বড় বড় মানুষ রা সাধারান জনগনকে পুজি করে আদের আবেগকে পুজি করে চলেন । আর সমস্যা বা নির্বাচন শেষ হলেই জনগন কোন শালা তার বারি কই ...............

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:২৪

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২২৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২২

আমান৮২ বলেছেন: ৫ হাজার টাকার ঋণ বাবদ নগদ হাতে পেলাম ৪৫০০ টাকা আমাকে সঞ্চয় হিসাবে দিতে হল ৫০০ টাকা প্রতি মাসে সঞ্চয় ২০ টাকা অবশ্যই জমা রাখতে হবে ।
৬০০০ টাকা কিস্তিতে পরিশোদ করতে হবে ৪৬ সপ্তায় ,তাহলে কিস্তি দাড়ায় ৬০০০/৪৬ =১৩০। কিন্তু নিচ্ছে ১৩৫ টাকা সাথে ২০ টাকা সঞ্চয় সুতরাং মোট জমা হচ্ছে ১৩৫+২০=১৫৫।
এখন আমিহাতে পেলাম ৪৫০০ টাকা দিলাম ফেরত ১৫৫*৪৬= ৭১৩০ টাকা।মোট সঞ্চয় জমা ৫০০+৯২০=১৪২০টাকা । সঞ্চয় মুনাফা সহ ফেরত ১৫০০ টাকা তিন মাস পরে ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য !

২২৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৯

সাজ্জাদ এইচ ভূঁইয়া বলেছেন: এপর্যন্ত ৪00+ মন্তব্য করা হয়েছে কিন্তু সুদের হার নিয়ে ব্যাখ্যা ২০ টা মন্তব্যও নাই। প্রায় সবগুলো মন্তব্যই জনাব ড. ইউনুস ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বা তাদের পক্ষ / বিপক্ষ নিয়ে। সুতরাং এতেই বোঝা যায় আমরা কাজের কথার চেয়ে অন্য কথা বলতেই বেশী পছন্দ করি। সুতরাং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বা ড. ইউনুস এর ব্যতিক্রম হবেন কিভাবে ? এরাতো এদেশেরই সন্তান। আমিও অন্য কথায় চলে যাচ্ছি!
গ্রমীন ব্যাংক বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডিন্যান্স দ্বারা পরিচালিত। বাংলাদেশ সরকারের মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি দ্বারা সুদের হার নির্ধারন করা হয়। গ্রমীন ব্যাংক যদি উক্ত সুদের হার এর চেয়ে অতিরিক্ত সুদ গ্রহণ করে থাকে তাহলে এ দ্বায় ভার কি সরকারের উপর আসে না ? উপরন্তু গ্রমীন ব্যাংকের ৫% শেয়ার ও সরকারের হাতে। আমরা সাধারণ নাগরিক অনেক কথা বলতে পারি। কিন্তু সরকার বা বিশিষ্ট ব্যাক্তিগণদের অনেক চিন্তু ভাবনা করে কথা বলা উচিত এবং কম কথা বলা উচিত। তহলেই সবার মঙ্গল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:২৮

তোমোদাচি বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন, পয়েন্ট রেখে অপয়েন্টেই আমরা বেশী কথা বলি ...
দেখেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী ডঃ ইউনুসের উপর ক্ষেপেছেন এক বিষয়ে কিন্তু তাঁকে সাইজ করছেন অন্য বিষয়ের কথা বলে । ;)



আপনার তথ্য পূর্ণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!

২২৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৫

মরমি বলেছেন: ভাই, এক কথায় গ্রামীন ব্যাংকের সুদের হার অন্যের চাইতে বেশি না কম এর উত্তর দেয়া যায় না। তাহলে মতামত কোন একটা ঋনদানকারী সংস্থার পক্ষে চলে যায়। এ কথার উত্তর দেবার আগে ইতিহাসটা একটু ফিরে দেখা দরকার।
দেশে যখন ক্ষদ্র ঋণ প্রথা চালু করলো গ্রামীন ব্যাংক তখন বলেছিল ঋণের সার্বিক তত্ত্বাবধান করার কারনে (ঋন কোন খাতে বিনিয়োগ করছে তা দেখা) সুদের হার বেশি নিতে হচ্ছে। তাদের আসল লক্ষ্য হলো দারিদ্র্য বিমোচন।
ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে দারিদ্র্য বিমোচন হয় নি। বরং অধিকাংশ মানুষ ঋনের জালে আটকা পড়েছে। গ্রামীন ব্যাংকের মডেল অনুসরণ করে হাজার হাজার এনজিও ক্ষুদ্র ঋণের কারবার করে। এদের অধিকাংশই দরিদ্ররা ঋণ নিয়ে কি করছে তা দেখার প্রয়োজন বোধ করে না। ঋণ গ্রহীতাদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন মনে করে না। কোন রকম নিয়মনীতি অনুসরণ না করে একাধিক এনজিও একই ব্যক্তিকে ঋণ দিয়ে যাচ্ছে। যা আসলে ক্ষুদ্র ঋণ ব্যবসা। গরীব মানুষ ঋণের জালে আটকা পড়ে সর্বস্ব হারাচ্ছে। এর দায়ভাব ক্ষুদ্র ঋণের প্রতিষ্ঠাতাকে নিতে হবে। গ্রামীন ব্যাংক এবং আরো হাজার হাজার এনজিও'র লক্ষ-কোটি ঋণ গ্রহীতা। তারা এখন সুদের হার দু'চার টাকা কমালেও কোন অসুবিধা হবেনা। আসল প্রশ্ন হলো এ প্রক্রিয়া চলতে পারে কিনা।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:২৯

তোমোদাচি বলেছেন: এ এক্ষেত্রে আমার বক্তব্যটা আমার বলিঃ

এটা ঠিক যে অশিক্ষিত মা্নুষ গুলোকে শুধু ঋণ এর টাকা হাতে ধরিয়ে দিয়ে দায়িক্ত শেষ করলেই সুফল আসবে না, সেই টাকা যেন সঠিক ভাবে তারা ইনভেস্ট করতে পারে সেটার দায়িক্ত ও তাদের নিতে হবে।

২২৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৫৯

আলম 1 বলেছেন: সুদখোর গ্রামীন ব্যাংক গরীবের রক্ত চোষার মডেল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: রক্ত কি নাক দিয়ে চুষচ্ছেন নাকি ভাই ... ;)

২২৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:০৮

আলম 1 বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংকের সব কিছু বিক্রি করে "গ্রামীণ ব্যাঙ্কের গরীব মালিকদের"
মাঝে টাকা ভাগ করে দে্য়া যেতে পারে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: কিনবেন নাকি ??

২২৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৩

রোমেল খান বলেছেন: আমান৮২ বলেছেন: ৫ হাজার টাকার ঋণ বাবদ নগদ হাতে পেলাম ৪৫০০ টাকা আমাকে সঞ্চয় হিসাবে দিতে হল ৫০০ টাকা প্রতি মাসে সঞ্চয় ২০ টাকা অবশ্যই জমা রাখতে হবে ।
৬০০০ টাকা কিস্তিতে পরিশোদ করতে হবে ৪৬ সপ্তায় ,তাহলে কিস্তি দাড়ায় ৬০০০/৪৬ =১৩০। কিন্তু নিচ্ছে ১৩৫ টাকা সাথে ২০ টাকা সঞ্চয় সুতরাং মোট জমা হচ্ছে ১৩৫+২০=১৫৫।
এখন আমিহাতে পেলাম ৪৫০০ টাকা দিলাম ফেরত ১৫৫*৪৬= ৭১৩০ টাকা।মোট সঞ্চয় জমা ৫০০+৯২০=১৪২০টাকা । সঞ্চয় মুনাফা সহ ফেরত ১৫০০ টাকা তিন মাস পরে ।
খুব জটিল হিসাব নয়-তবে বিষয়টা ভাবনা করার মত। এই হিসাবের ব্যাখ্যায় আরো কথা রয়ে গেছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

২৩০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৪৪

আকিল- বলেছেন: সািকল খান বলেছেন: ড. ইউনুসের নোবেল প্রাইজকে যারা সহ্য করতে পারছে না তারা যদি জীবনে একবার ১ খানা নোবেল পাইতো তাদের ৫৫ পুরুষ তা বেইচ্চা খাইতো।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২৩১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:১৫

মাহমুদ হাসানাত বলেছেন: এইটা বিতর্কীত বিষয় যে গ্রামীন ব্যাংক মানুষের কাছ থেকে বেশি সুদ নেয়। তবে যেহেতু প্রধানমন্ত্রী যখন বলেছেন তা সত্য না হবার কোন কারণ নাই।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২৩২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:১৯

ব্লাক উড বলেছেন: সামুর অর্থনীতিবিদেরা মাথার চাইতে চোপা চালাতে বেশী দক্ষ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫১

তোমোদাচি বলেছেন: কেও কারো চেয়ে কম যায় না ;)

২৩৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১১

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: দেখেন নিজের স্বার্থ থেকে যদি দেশ ছোট হয় তাহলে জিনিসটা ভালো দেখায় না। ডঃ ইউনুস সাহেব নোবেল জয় করেছেন আমাদের দেশকে সম্মান এনে দিয়েছেন তা অবশ্যই প্রশংসাযোগ্য কিন্তু তার ক্ষোভের জন্য যদি দেশের উন্নয়নে কাজে বাধা আসে তাহলে সত্যিই দুঃখজনক।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২

তোমোদাচি বলেছেন: আচ্ছা আপনারা এসব আজগুবি কথা বিশ্বাস করার আগে কি নিজের বিবেচনা দিয়ে বিচার করে দেখেন না?? ডঃ ইউনুস কোন দুঃখে দেশের বিরুদ্ধে লবিং করতে যাবেন? এত কিছুর পরও তাঁর কোন সাক্ষাৎকার বা কাজে কি প্রকাশ পেয়েছে তিনি শেখ হাসিনার প্রতি প্রতিহিংসা পরায়ন হয়েছেন, দেশের বিরুদ্ধে যাওয়া তো অনেক পরের ব্যাপার। ডঃ ইউনুসের খেয়ে দেয়ে অনেক কাজ আছে, তাঁর অন্যের পিছনে লাগার মত সময় নেই। তবে আন্তর্জাতিক ভাবে সম্মানীত একজন ব্যাক্তির প্রতি দেশীয় শাসকদের অবিচাররের ফলে যদি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সরকারের প্রতি বিরাগভাজন হয় সেখানে ডঃ ইউনুসকে দোষ দেওয়া বোকামী নয় কি??

২৩৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

মোটামানুষ বলেছেন: ৫০১৫৪ বার পঠিত B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-)

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩

তোমোদাচি বলেছেন: ৫০২৯৭... অর্ধলক্ষ পার !!!! B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-)

২৩৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন বলেছেন: একটি মাত্র ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করার পরও সবাই কেমন করে ইউনুস সাহেবের নামের আগে সম্মানের সাথে 'ডক্টর' যোগ করে কি সুন্দর করে ডক্টর ইউনুস বলে ডাকে , আর আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ৯টা ডক্টরেট ডিগ্রী থাকার পরও কেউ তাকে ডক্টর শেখ হাসিনা বলে ডাকেনা । এই অপমান কি আর সহ্য করা যায় । তাই আসুন আমরা সবাই মিলে ড: ইউনুসকে অপমান করে শেখ হাসিনার অপমানের প্রতিশোধ নেই । :-P :-P :-P :-P =p~ =p~ =p~ =p~

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১

তোমোদাচি বলেছেন: শুধু ডক্টর নয়, উনি যা কইতে কইবেন উনার নামের আগে তাই কইব; দয়াকরে শুধু উনার প্রতিহিংসার লিষ্ট থেকে ডঃ ইউনুস এর নাম টা বাদ দিতে বলুন।

কালোবিড়াল মন্ত্রী যথার্থই বলেছেন,
বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ধরলে শেখ হাসিনা ছাড়ে না!

আসলেই ভয়ের বিষয় !! B:-) B:-) :-& :-&

২৩৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

শিশির শুভ্র বলেছেন: m.youtube.com/#/watch?desktop_uri=/watch?v=EkZbzCa8Ct8&v=EkZbzCa8Ct8&gl=JP

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

তোমোদাচি বলেছেন: আপনি কি এই লিংক টা দিতে চেয়েছিলেন??
http://www.youtube.com/watch?v=EkZbzCa8Ct8

২৩৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২৯

ভুলোমন বলেছেন: উপরে যারা গ্রামিন ব্যাংকের বিরোধিতা করছেন তারা মনে হয় লোনের ধারে কাছে ও যায় নাই অথবা লোন নিলেও ডাইল খাইয়া দেউলিয়া হইছে । ডাইলের পয়সা নাকি বাকি হইলে আর দিতে ইচ্ছে করে না তাই ড: ইউনিসের প্রতি এত ক্ষোভ ।

আমার একটা ব্যবসার কাজে দুই লক্ষ টাকা লাগতেছে এক মাস যাবত চেষ্টা করতেছি কোথাও পায় না ( সুদে ) । এখন গ্রামিন ব্যাংক ভরসা না হলে অনেক টাকা লস হবে ( ষ্টোর ) ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: উপদেশ দেওয়ার লোকের অভাব নাই, পয়সা দেওয়ার লোকের বড্ড অভাব ... :P

২৩৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১২

নীলমেঘ আমি বলেছেন: গ্রামিন ব্যাংক সুদ নেয় কত সেদিন এক কর্মকর্তার কাছে শুনলাম সর্বচ্চ ১৭%।
মনে করেন একজন লোন নিয়েছে ১০০০০ টাকা। তাতে সুদ আসে এক বছরে ১৭০০ টাকা। সব মিলিয়ে ১১৭০০ টাকা। এক বছরে ভাগ করলে ৫২ সপ্তাহে কিস্তি হয় ২২৫ টাকা। শেষ সপ্তাহে ১৯২ টাকা তিরিশ পয়সার এক সপ্তাহে জন্য সুদ দেয় ৩২ টাকা থেকে কিছু বেশী। (৩২*৫২ = ১৬৬৫ টাকা। ১৯২ টাকার বছরের হিসেবে আসে ১৬৬৫ টাকা সুদ।) গ্রহিতা ঋণ এর টাকা শোধ করেও পুরা টাকার সুদ দিতে থাকে কিস্তি শেষ না হওয়া পর্যন্ত। এটা গ্রামীণ ব্যাংক সহ সব কয়টির মাইক্র ক্রেডিট প্রতিষ্ঠানের শুভঙ্করের ফাঁকি।
আবার কোন গ্রহিতা ঋণ না দিলে আর গ্রুপ এর অন্য সদস্যদের তা পরিশোধ করতে হয়। আর গ্রহীতা উপস্থিত থাকলে তার গরু ছাগল বা অন্য কিছু নিয়ে যায়, যা আমার নিজের চোখে দেখা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: আগের হিসাবটা বুঝলাম, কিন্তু 'রহিতা ঋণ এর টাকা শোধ করেও পুরা টাকার সুদ দিতে থাকে কিস্তি শেষ না হওয়া পর্যন্ত। ' এই কথাটা বুঝলাম না

২৩৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৯

ববিজী বলেছেন: শান্তিতে নোবেল পাওয়ার কথা ছিল প্রধান মন্ত্রী শেখ হাছিনা বা তার পরিবারের জীবিত কিংবা মৃত কোন সদস্যের।
আর পেল কে কোথাকার কোন সামান্য পরিবারের ছেলে ইউনুস। তাও আওয়ামী-লীগের না।
শাস্তি হবে না................

০৭ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

২৪০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৫

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বলেছেন: গ্রামিন ব্যাংক সুদ নেয় কত সেদিন এক কর্মকর্তার কাছে শুনলাম সর্বচ্চ ১৭%।
মনে করেন একজন লোন নিয়েছে ১০০০০ টাকা। তাতে সুদ আসে এক বছরে ১৭০০ টাকা। সব মিলিয়ে ১১৭০০ টাকা। এক বছরে ভাগ করলে ৫২ সপ্তাহে কিস্তি হয় ২২৫ টাকা। শেষ সপ্তাহে ১৯২ টাকা তিরিশ পয়সার এক সপ্তাহে জন্য সুদ দেয় ৩২ টাকা থেকে কিছু বেশী। (৩২*৫২ = ১৬৬৫ টাকা। ১৯২ টাকার বছরের হিসেবে আসে ১৬৬৫ টাকা সুদ।) গ্রহিতা ঋণ এর টাকা শোধ করেও পুরা টাকার সুদ দিতে থাকে কিস্তি শেষ না হওয়া পর্যন্ত। এটা গ্রামীণ ব্যাংক সহ সব কয়টির মাইক্র ক্রেডিট প্রতিষ্ঠানের শুভঙ্করের ফাঁকি।
আবার কোন গ্রহিতা ঋণ না দিলে আর গ্রুপ এর অন্য সদস্যদের তা পরিশোধ করতে হয়। আর গ্রহীতা উপস্থিত থাকলে তার গরু ছাগল বা অন্য কিছু নিয়ে যায়, যা আমার নিজের চোখে দেখা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: এটা নীলমেঘ আমি এর কমেন্ট!
কারো কমেন্ট কপি করলে নাম সহ করা সামুর ভদ্রতা ;)

২৪১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২৫

সজিব তৌহিদ বলেছেন: উপযুক্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা । ভারৈা না লাগার কোন উপায় নেই ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: :)

২৪২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫৫

সোহেল চৌধুরী বলেছেন: "গ্রামীণ ব্যাংকের ঘোষিত ২০% সুদের হার আসলে ডিক্লাইনড বা ক্রমহ্রাসমান সুদের হার, যা মূলত ফ্ল্যাট রেটে দাঁড়ায় ১০% এ"

পড়ে দেখতে পারেন-
ক্ষুদ্রঋণের সুদ গণনা ও গ্রামীণ ব্যাংক বিতর্ক - রণদীপম বসু

০৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০১

তোমোদাচি বলেছেন: ্ধন্যবাদ, আপনি সম্ভবত এই স্টিকি পোষ্টের শেষ মন্তব্য কারী

২৪৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫১

তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:

গ্রামীন ব্যাংকের সুদ বেশী হলে সরকার তাদের কে আইনের আওতায় এনে তা ঠিক করে দিতে পারতেন তবে একজন সম্মানিত ব্যক্তি কে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে হয়রানি করার নিন্দা জানাই
এতে ভালো কাজ যারা করেন তারা আতংকিত বোধ করবেন যা ভবিষ্যতের জন্য ক্ষতিকর

২৪৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: লেখাটা আগেই পড়েছিলাম, তখন মন্তব্য করা হয়নি। কিন্তু আজ তর্ক-বিতর্ক দেখে আমার ইচ্ছা হলো একটু কিছু শেয়ার করি।

তখন আমি ক্লাস সেভেনে পড়ি। আমার ১ম সাময়িক পরীক্ষার টাকা যোগাড় হয়নি। এমন মুহূর্তে আমার পরিবারকে ধার করতে হয় ৫০০ টাকা। এর জন্য প্রতি মাসে ৫০ টাকা করে সুদ দিতে হতো। আমাদেরই এক প্রতিবেশির কাছ থেকে ধার করে সেই টাকা ফেরত দিতে পেরেছিলেন প্রায় বছর দেড়েক পর।

সমালোচনাকারীরা একটু হিসাব করে নিবেন আমার পরিবার ঠিক কত টাকা সুদ দিয়েছিলেন। এরপর আশা, হীড বাংলাদেশ, এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নিয়ে ব্যবসা করে আমাদের সংসার চলেছে। সপ্তাহে সপ্তাহে টাকা যোগাড় করতে আসলেই কষ্ট হতো। কিন্তু আমাদের খেয়াল থাকতো, টাকা ফেরত দিতে হবে। টাকা যোগাড় করতে হবে। এই ভাবে ১৯৯২ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত কেটেছে। এক যুগ। এখন আর টাকা লাগে না। লেখাপড়া শেষ করে একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠানেই আছি। টাকা উপার্জন করা যত কষ্টকর, মেধা দরকার, তার চেয়েও বেশি মেধা দরকার সেই উপার্জিত টাকা কিভাবে আপনি খরচ বা বিনিয়োগ করবেন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ, এত দিন পরে আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল!

এরকম সুদের জালে আমার বাবা ও আটকা পড়েছিলেন আমাদের ৫ ভাই-বোন কে পড়ালেখা শেখানোর জন্য! সেই দিনগুলি খুব কষ্টের!!

২৪৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৪

রেফায়েত বলেছেন: অনেক আগের পোস্ট। বহুত কষ্টে যতগুলো সাধ্যে কুলাইলো পড়লাম। তবে কে যে সাধু আর কে যে চোর মিমাংসা করতে পারলাম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.