নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাফােয়ল িসদ্‌িদক

জীবন আমার খুব একটা শেষ হয় নি।এই ছোট জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই পার করেছি।নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান আমি।তবুও জীবনটা খুব যে বাজে কেটেছে তা নয়।পেশায় এখনো ছাত্র।জ্ঞানের জগতে আজীবন ছাত্র থাকতে চাই।ব্যাক্তিগতভাবে আমি খুব যে ধার্মিক তা নয় তবে ইসলামকে আমি আমার আদর্শ হিসেবে কঠোরভাবে বিশ্বাস করি।আর এই বিশ্বাসের কারনে অনেক বন্ধু ফেসবুকে ব্লক করেছে,অনেক ফেসবুক পেজ আমাকে ব্যান করেছে আর ব্লগগুলোর মাঝে নাগরিক ব্লগ আমাকে ব্যান করেছে।তবে আমি মনে করি তারা সবাই আমাকে আন্যায়ভাবে সেটা করেছে।আমি কোন দলের দালালী করি না কেউ কারো দালালী করলে সেটাও সহ্য করি না।ধর্মীয় গোড়ামীকে এবং যুক্তিহীন ধর্মবিদ্বেষ ও উগ্র জাতীয়তাবাদকে মারাত্নকভাবে অপছন্দ করি।রাজনীতির ক্ষেত্রে বিভিন্ন দলের যুক্তিগত সমালোচনা করতে এবং রাজনীতির বাইরে ক্রিকেট খেলা,বই পড়া আর ফেসবুক চালানো পছন্দ করি।

রাফােয়ল িসদ্‌িদক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষের চন্দ্রবিজয়- সত্যি নাকি মিথ্যা?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

একটি জটিল বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসেছি।আমি জানি পক্ষে বিপক্ষে অনেক মতামত থাকবে আর সেটাই স্বাভাবিক।আর আমি সেটাই চাই।কারন কোন জিনিসকে আমি অন্ধভাবে বিশ্বাস কিংবা অবিশ্বাস করতে পারি না।আমার যুক্তিতে অনেক ত্রুটি থাকতে পারে যা ভিন্নমত কিংবা সহমতের লোকের মাধ্যমে আমি সচেতন হতে পারি।

আমার আলোচনাটি LANDING ON THE MOON নিয়ে।আমি আমার সহজ যুক্তিবাদী চেতনায় মানুষের ১৯৬৯ সালের চন্দ্রবিজয়কে অবিশ্বাস করি।তবে আমি বিশ্বাস করি মানুষ শুধু চন্দ্র নয় আন্যান্য সব গ্রহ নক্ষত্র এমনকি সুর্যকে জয় করার ক্ষমতা রাখে। LANDING ON THE MOON এর প্রতি অবিশ্বাসটাও চির অবিশ্বাস নয়।উপযুক্ত যুক্তির মাধ্যমে প্রমানিত হলে সেটাকে আমার মেনে নিতে কোন আপত্তি নাই।

অনেকগুলা বিষয় এসেছে এই ব্যাপরে যে মানুষের চন্দ্র অভিযানের ইতিহাসটি মিথ্যা ছিল।যে থিউরীগুলো সর্বপ্রথম এই LANDING ON THE MOON এর বিপরীতে দেয়া হয়েছিল সেগুলোকে conspiracy theory বলে। আমি মুলত এই LANDING ON THE MOON বিষয়টিকে conspiracy theory এর দ্বারা বহুলাংশে প্রভাবিত হয়েছি।যদিও এর সব যুক্তি আমার নিজেরও মনঃপুত হয় নি।আর কোন ভুমিকায় যাচ্ছি না আলোচনা শুরু করে দিচ্ছি।







চাদের পতাকা উড়ার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে মুলত চাদের conspiracy theory টি মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্য হতে থাকে আর বাস্তবিক অর্থে এই একটা কারনেই মানুষের মাঝে নাসার চন্দ্রবিজয় অগ্রহনযোগ্য হচ্ছে ধীরে ধীরে। conspiracy theory তে বলা হয়েছে,চাদে যেহেতু কোন বাতাস নেই তাই পতাকার উড্ডয়ন কোনভাবেই সম্ভব না।নাসার ফটোতে পতাকার উড্ডয়ন সপ্ষ্টভাবেই দৃশ্যমান। তবে বেশিরভাগ মানুষ এই একটি কারনকে পুজি করে বুঝে অথবা না বুঝে LANDING ON THE MOON কে অগ্রাহ্য করেন।এই ব্যাপারে নাসার দাবিটিকেও বিবেচনায় নিয়ে এসে নিজের মতামত তুলে ধরা উচিত।









ছবিগুলো লক্ষ করলে দেখা যায় পতাকার উপরিভাগে একটি iron bar ঢোকানো আছে,যার কারনে কোন বাতাস ছাড়াই সেটি চন্দ্রপৃষ্ঠের সমান্তরালে দাড়ারে পরেছে।এই যুক্তিটা আসলেই যুক্তিসংগত এবং অকাট্য। conspiracy theory যারা প্রচার করেন তারা নিজেদের theory কে বেশি বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য এই iron bar এর কথাটি এড়িয়ে যান।তাতে করে মনে হয় নাসার চন্দ্রবিজয় সম্পুর্নো বানানো।কেননা বাতাস যদি না থাকে তাহলে পতাকাটি নুইয়ে পড়ে যে আবলম্বনটি মাটিতে লাগানো আছে তার গায়ের সাথে গিয়ে লেগে থাকার কথা।প্রকৃতপক্ষে,পৃথিবীতেও যখন কোন স্থানে বাতাসের বেগ কম থাকে তখন পতাকাকে এইরকম নুইয়ে থাকতে দেখা যায়।তবে পতাকার উপর যদি এইরকম কোন iron bar থাকে তাহলে সেটা অবশ্যই সোজা হতে বাধ্য। তবে এখানেই শেষ নয়,ছবিগুলোতে স্পষ্ট প্রতীয়মান যে,পতাকাটি কখনো কখনো কুচকে আছে ,সহজ ভাষায় বললে বাতাসের কারনে পতাকা দুললে যেরকম হয় অনেকটা সেরকম।তবে এখানেও নাসার যুক্তিটি অনেকাংশে নির্ভরযোগ্য তবে পোরোপুরি না।নাসার দাবী,নভোচারীরা পতাকাটি স্থাপনের সময় মাটিতে শক্তি প্রয়োগ করেছিলেন যার কারনে পতাকাটি দোলার বিষয়টা খুবই স্বাভাবিক এবং পতাকাটি দোলার বিষয়টাকে inertia(মুলত গতি জড়তা) হিসেবে বিবেচনা করেছেন।আর চাদে বাতাস সেই দোলন থামানোর জন্য কোন air resistance তথা বায়ুর বাধা ছিল না(যেহতু চাদে বাতাস নাই)।তাই সেটা গতি জড়তার দরুন অব্যাহত দুলতে থাকে ।তারা পতাকার এই movement কে wavingনা বলে fluctuating হিসেবে দাবি করছেন।নাসার পক্ষের সবাই এই যুক্তিটি সব জায়গায় ব্যবহার করেন।কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে বায়ুর বাধা যদি নাও থাকে অন্যান্য অনেক বলতো(চাদের আকর্ষন বল,দন্ডদুটির টান বল) সেখানে সক্রিয় ছিল যা fluctuating(!)কে বন্ধ করতে পারে।প্রায় পুরা সময়টাতে পতাকার fluctuating(!) অব্যাহত ছিল।তাহলে কি এই বলগুলো পতাকার গতি জড়তাকে আটকানোর জন্য যথেষ্ট নয়?এই প্রশ্ন রিলেটেড কোন জবাব আমি কোথাও দেখি নি।বরং বেশিরভাগ নাসাপন্থীরা খুব অল্প কথাতেই দুটো সমস্যার জবাব দেন।কারো এই প্রশ্নের জবাব জানা থাকলে জানাবেন।





প্রথমে যখন conspiracytheory গুলো একটু লক্ষকরেছিলাম তখন lackingof stars বিষয়টা আমাকেখুব নাড়া দিয়েছিল।আর ব্যাপারটিতে নাসার যুক্তি খুবই অদ্ভুত।conspiracy theory তেবলা হয়েছিল চাদে যেহেতু কোন মেঘ নাই তাহলে কোন তারা চাদের ছবিগুলুতে দৃশ্যমান হলনা কেন?প্রসংগত চাদে কোন বায়ুমন্ডল নেই পাশাপাশি নেই কোন পানিচক্র আর মেঘ সৃষ্টি হওয়াতঅসম্ভব।তাহলে অনেক স্পষ্টভাবেই তারাগুলো দেখা যাওয়ার কথা।এর পাল্টাযুক্তিতেনাসপন্থীরা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং আর বায আলড্রিন যখন চাদে গিয়েছিলেন তখন চাদে কেবলসকাল হয়েছিল আর যার দরুন তারাগুলোদৃশ্যমান হওয়ার কোন সুযোগ ছিল না।কিন্তু LANDING ON THE MOON এর কাহিনীতে বলা হয়েছে চন্দ্রপৃষ্ঠেতারা ২১ ঘন্টা ৩৭ মিনিট ছিলেন।তাহলে তাদের অবস্থানের পুরোটা সময় আলোর উপস্থতি ছিলনা।





তাহলে খুব সহজেই বুঝা যায় এখানে বড় ধরনের কোন ঘাপলা আছে।আবার অনেকেই বলেনতখনকার ক্যামেরার কোয়ালিটি ভাল ছিল না যার কারনে তারা দৃশ্যমান হয় নি।তবে এই ব্যপারেআলড্রিন ও আর্মস্ট্রং স্পষ্ট বক্তব্য রাখতেন তাহলে বিষয়টা নিয়ে এত গুন্জন উঠতনা।কারন ফটোতে আসুক আর তারা তো ছিলেন চাক্ষুষ প্রমান।সুতরাং বিষয়টা অবশ্যইসন্দেহের যে এই ফটোগুলো সত্যিই LANDING ON THE MOON নামক বিষ্ময়কর কোন কীর্তির চিল নাকি “LANDINGON THE MOON” নামক কোনহলিউডের সিনেমার। এই চিন্তাটা আরো বদ্থমুল হয় যখন চাদের পৃষ্ঠে একাধিক আলোক উৎসদেখা যায়।নাসার তথ্যে চাদে সুর্য ব্যতিত অন্য কোন আলোক উৎস ছিল না।তাহলে এইরকমছায়া কিভাবে সৃষ্টি হল?উত্তর হতে পারে একটাই এখানে অন্যকোন আলোক উৎস ছিল।কিন্তুসেই আলোক উৎস কোথা থেকে এল এর কোন গ্রহনযোগ্য জবাব নাসাপন্থীরা দিতে পারেনি।সুতরাং LANDING ON THE MOONএকটি ড্রামা অথবা সিনেমা হিসেবেই বেশি মনে হতে পারে।(চলবে)





শুধুমাত্র এইসকলকিছু কারনেই যে আমি conspiracy theory কেবিশ্বাস করি তা নয়,তখনকার সময়ে আমেরিকার জন্য বিজ্ঞানের জয়ের থেকে রাজনীতিক জয়েরস্পৃহা স্পষ্ট ছিল।রাজনৈতিক বিষয়টা ঢালাওভাবে আনছি না কারন এই ব্যাপরে লেখতে গেলেআরো এখটা নোট লেখ যাবে।আমার মনে হয় সম্পুর্ন রাজণৈতিক দুরভিসন্ধির কারনেই পৃথিবী একটিমিথ্যাকে আজও বিশ্বাস করে যাচ্ছে।নীল আর্মস্ট্রং,বায আলড্রিন মাইকেল কলিন্সের পরেওনাকি আরো কিছু নভোচারী চাদে গিয়েছিল যদিও আমি তা জেনেছি মাত্র কিছুদিন আগে।সে যাইহোক মজার ব্যপার হচ্ছে প্রথম চন্দ্রবিজয়েরপর আর যাদেরকে চন্দ্রবিজয় করতে শুনেছি তারাও প্রায় সমসাময়িক সময়ে বিশেষত আমেরিকারপ্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সময়ে করেছিলেন।এর পরে আর কখনো হল না কেন সেটাও মাঝেমাঝে প্রশ্ন জাগে?

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাবার বিষয়.......

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: ভাবতে থাকেন।নতুন কিছু পেলে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যেহেতু চাঁদে বাতাস নেই সেহেতু অক্সিজেন বিহিন সব বস্তু ওজন
বিহিন । জগতে স্বাভাবিক ভর বা বস্তুর ধারন ক্ষমতা জিনিসের চাইতে
৬ গুন আর বাতাস বিহিন ঐ চাঁদের নিকট বস্তুর ওজন ৬ ভাগের ১ গুন ।।
তাই যাই সেথায় রাখা হবে তা হবে স্থুল বা বস্তুর আকরিক ।।
এক্রেত্রে পতাকা দুল্বেনা বা পড়ে যাবেনা যেভাবে স্থাপন করা যায় সেভাবেই থাকবে ।

আর চন্ত্র অভিযানের ব্যায়ভার নাসার তথ্য মতে কয়েক শত ডলার
খরচ হয়েছিল যা দেশটির ১০ বছরের বাজেট সমপরিমান ।।
এর পরেও অনেক দেশ নভোযান ভূগর্ভে পাঠান ,অনেকেই সফল ।।

ভাবতে অবাক লাগে নিল আরমস্রং চাঁদে প্রায় ৭০ মিনিট ছিল ।।
তার তথ্যকথা আমাদের সবার জানা কিন্তু অবিশ্বাসী হলেও সত্য
তিনি ইসলামের কিছু নিদর্শন পাবার আগ্রহে , দেখতে পান চাঁদে
টিক মধ্যমা অক্ষরেখায় সমান ভাগে একটি রেখা চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করে ।।
এটা আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ সা এর মুজেজা তিনি জগতে থাকার সময় চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছিলেন ক্ষুত্রতি ক্ষমতায় ।।
আবার দুটি পাথর বা শিলালিপিতে আল্লাহু এবং মুহাম্মাদ নাম লেখা দেখতে পায় ।
শুধু তাই নয় সেখানে মধুময় আযানের সুর শুনতে পায় ।।
তিনি এসব নিদর্শন সত্য জেনে দুনিয়ায় ফিরেই মুসলমান
হয়ে গিয়েছিলেন ।।

আসলে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের এত রহস্য যে কিয়ামত অবধি তার উম্মচন
বা আবিস্কার শেষ হওয়ার নয় ।।

বিধাতা যেখানে যা প্রয়োজন
তাই দিয়া করিল সৃজন
এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড তৈয়ার
যুগে যুগে মানিবে
আবিস্কার করিবে
রয় শুরু শেষ নাই তার ।।

সুন্দর পোষ্ট অসংখ্য ধন্যবাদ

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১০

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: আপনার তথ্যগুলো ভুলে পরিপুর্ন।অনেক তথ্যই যেমন:-নিল আরমস্রং চাঁদে প্রায় ৭০ মিনিট ছিল, আর চন্ত্র অভিযানের ব্যায়ভার নাসার তথ্য মতে কয়েক শত ডলার
খরচ হয়েছিল। দুটি তথ্যই আমার কাছে অর্বাচীন মনে হচ্ছে।

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

িটউব লাইট বলেছেন: পতাকা পত পত করে উড়ছে। সব ভুয়া।

@পরিবেশ বন্ধু: আল্‌লাহ ত'লা ও নবি(রা:)'র নাম কি ইংলিশ এ লেখা ছিল না আরবিতে লেখা ছিল?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: ভাই পত পত করে পতাকা উড়লেই সব ভুয়া হবে বলে আমি মনে করি না।আর তার কারনেই আমার এই আলোচনা।

//আল্‌লাহ ত'লা ও নবি(রা:)'র নাম কি ইংলিশ এ লেখা ছিল না আরবিতে লেখা ছিল? //
আজানের বানী শুনা কিংবা চন্দ্র দিখন্ডিত অবস্থায় দেখার কোন সুযোগ আদৌ নেই।কারন চাদে বাতাস নেই সুতরাং বাইরের কোন স্থান থেকে কোন শব্দ চাদে পৌছার কোন যুক্তি নেই।আমি মনে করি এই ধরনের রিউমর ছড়ানো হয়েছে মুসলিম বিশ্বে চন্দ্রবিজয়কে গ্রহনযোগ্য করার জন্য।আর তারা সেখানে বলতে গেলে শতভাগ সফল হয়েছিল।

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

কামাল উদ্দিন ফারুকী জুয়েল বলেছেন: "পরিবেশ বন্ধু: --------।এর পরেও অনেক দেশ নভোযান ভূগর্ভে পাঠান ,অনেকেই সফল ।।"

ভূগর্ভে নভোযান!!!!!!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: //ভূগর্ভে নভোযান!!!!!!// আসলেই ইন্টারেস্টিং।কাল মনে হয় আকাশে জাহাজ উড়বে।

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০১

শামীম আহমেদ ইভ বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু বলেছেন, দেখতে পান চাঁদে
টিক মধ্যমা অক্ষরেখায় সমান ভাগে একটি রেখা চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করে ।।
এটা আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ সা এর মুজেজা তিনি জগতে থাকার সময় চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছিলেন ক্ষুত্রতি ক্ষমতায় ।।
আবার দুটি পাথর বা শিলালিপিতে আল্লাহু এবং মুহাম্মাদ নাম লেখা দেখতে পায় ।
শুধু তাই নয় সেখানে মধুময় আযানের সুর শুনতে পায় ।।
তিনি এসব নিদর্শন সত্য জেনে দুনিয়ায় ফিরেই মুসলমান
হয়ে গিয়েছিলেন ।।

এর কোন প্রমাণ দেখাতে পারবেন?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২০

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: আজানের বানী শুনা কিংবা চন্দ্র দিখন্ডিত অবস্থায় দেখার কোন সুযোগ আদৌ নেই।কারন চাদে বাতাস নেই সুতরাং বাইরের কোন স্থান থেকে কোন শব্দ চাদে পৌছার কোন যুক্তি নেই।আমি মনে করি এই ধরনের রিউমর ছড়ানো হয়েছে মুসলিম বিশ্বে চন্দ্রবিজয়কে গ্রহনযোগ্য করার জন্য।আর তারা সেখানে বলতে গেলে শতভাগ সফল হয়েছিল।

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মূর্খের মত কথা নাজেনে উক্তি করা টিক নয় , ভাল করে জানুন
ইসলামে নবীজী সা এর চন্ত্র দ্বিখণ্ডিত করার ইতিহাস একদম সত্য ,
এবং সেই নিদর্শন সত্য প্রমানের জন্যই নাসা কোটি কোটি ডলার
ব্যয় করে বিজ্ঞানিদের পাটিয়েছিলেন , এবং সত্য প্রমান পেয়ে
নীল আরমত্রং মুসলিম হয়েছিলেন ।।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: নবী(সা) চাদ দু টুকরো করেছিলেন তা অবশ্যই সত্যি।কারন সেটা কুরান এবং হাদিস দ্বারা প্রতিষ্ঠিত।কিন্তু নীল আর্মস্ট্রং চাদকে দিখন্ডিত দেখেছিলেন তার কি কোন প্রমান আছে আপনার কাছে?

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: : নুর নবী হযরত মোহাম্মদ সা চাঁদ কে ইশারায় দু টুকরা করেছিলেন ।
******************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

ইসলাম প্রাথমিক পর্যায়ে নবীজীর চাচা আবুজাহেল গোড় পুত্তলিক
ছিলেন , তার অত্যাচার যুলুম নবীজী ও ইসলামের উপর যেমন দিন দিন বাড়তে লাগল তেমনি
নবীজীর অনুসারিও বৃদ্ধি পেতে লাগল ।

আল্লাহ জিব্রাইল আ এর মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন দেশের বাইরেও
ইসলামের দাওয়াত যথাযত পৌঁছে যাক ।
নবীজী আরও অনেকের মত দুত মারফত মিসরের বাদশা সালামত কে নবীজীর সীলমোহর অংকিত পত্র দাওয়াত দিলেন ।

বাদশা নবীজীর সত্য বানী উপলব্দি করে কয়েক হাজার আমির ওমরা
সহ মক্কায় অবস্থান করলে , কুরাইশ সরদার আবুজাহেল বাদশাকে
আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন এবং মক্কার প্রধান প্রধান নেতৃস্থানীয়
লোকদের নিয়ে শাহি বৈঠকে বসেন ।

সংবাদ পেয়ে নবীজী সভাস্থলে উপস্থিত হলে মিশরের বাদশা সম্মান
জানিয়ে নবীজীকে তাজিমের সহিত বিশিষ্ট আসনে বসার আমন্ত্রন জানান , বাদশার সাথে সাথে সমস্ত আরব মিসর ও বানিজ্য করতে আসা বহু দেশের জ্ঞানি গুনিজন দাড়িয়ে সম্মান জ্ঞাপন করেন ,
আবু জাহেল ও বসে থাকেনি ।

নবীজী মধুর সুরে কয়েকটি কোরআনের আয়াত পাঁট করেন এবং
আল্লাহর একত্ত বাদ সম্পর্কে বুঝান ।
আবুজাহেল রাগে কম্পমান হয়ে প্রস্তাব করে বসে যদি তুমি সত্য
নবী হয়ে থাক তাহলে আকাশের ঐ চাঁদকে আকাশে হাজির কর
এবং দুই টুকরা করে দেখাও , আমি কসম করে বলছি আমি আবুজাহেল মুসলমান হয়ে যাব ।

নবীজী আনন্দিত হয়ে আল্লাহর দরবারে শক্রিয়া আদায় করেন
এবং আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ দেখা দেয় ,
চাদের দিকে শাহাদাত অংগুলি মোবারক দিয়ে ইশারা করেন ।
সঙ্গে সঙ্গে চাঁদ দুই ভাগ হয়ে একটি দক্ষিন এবং অন্যটি উত্তরে
অবস্থান নেয় ।

তখন কার সময়ে লক্ষ লক্ষ দুনিয়া বাসি এ আশ্চর্য ঘটনার সাক্ষি
আবুজাহেল বেঈমান লাফ দিয়ে চিৎকার জুড়ে দেয় মুহাম্মদ একজন শক্ত যাদুগর , নাউযুবিল্লাহ মিন যালেক ।

মিশরের বাদশা সহ শত শত লোক নবীজীর নিকট পবিত্র কলমা
পাট করেছিলেন । লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুররাছুলুল্লাহ ।
সবাই কন ছুবহান আল্লাহ ।
আবুজাহেল্ নবীজীর সাথে ২৩ বার এরুপ বেইমানি করেছেন ,

অবশেষে আল্লাহ পাক বলেন হে আমার প্রিয় হাবিব তার এক হাতে চাঁদ আরেক হাতে সূর্য এনে দিলেও সে দিনে আসবেনা বস্তুত
তার হৃদয় মোহর অংকিত সেথা শয়তানের বাস ইসলামের আলো
সেথা পৌঁছ বেনা ।

সমাজে এখনও আবুজাহেলের মত বহু লোকের সন্ধান মিলবে ।
আল্লাহ আমাদের সত্য সুমতে ইসলামের জুতিতে সবার জিন্দেগি
কে হেদায়েত স্বরূপ রহমত দিন , আমিন , [চলবে ]
ইসলাম নিয়ে ভ্রান্ত ধারনার জবাব এবং নবীজীকে জিন্দা জানা ইমানদারের পরিচয় ।


প্রিয় নবী সা এর মহব্বতই প্রকৃত ঈমান ।
কোরআনের আয়াত , হে নবী নিশ্চই আমি আপনাকে প্রেরন করেছি
উপস্থিত'' পর্যবেক্ষক '' হাজির নাজির করে , সুসংবাদ দাতা এবং
সতর্ক কারী রূপে , এবং আল্লাহর প্রতি তার নির্দেশে আহবান কারী
আর আলোকোজ্জ্বল কারী সূর্য রূপে । যে নবুয়তের নুর আল্লাহ পাক
তার প্রিয় হাবিব সা কে দান করেছেন তা লক্ষ কোটি সূর্যালোক হইতে
উত্তম ।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: এই মন্তব্য সম্পুর্ন অপ্রাসংগিক, ধর্মীয় বিষয়ের সাথে চন্দ্র বিজয়ের কোন সম্পর্ক নাই।

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

এম আর ইকবাল বলেছেন:
সুফিয়া কামালের কবিতা থেকে:

আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা
তোমরা এ যগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেলা।
আমরা যখন আকাশের তলে ওড়ায়েছি শুধু ঘুড়ি
তোমরা এখন কলের জাহাজ চালাও গগন জুড়ি।


আমরা এখন কোন যুগে আছি ?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৫

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: যুক্তির বাইরে কিছুই নাই।সুফিয়া কামালের কবিতাটাও আমি সার্বিক অর্থে সঠিক মনে করি না।াআগের যুগেও বিজ্ঞানের চর্চা ছিল।কিন্তু যোগাযোগের ব্যবস্থা আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অপ্রতুলতার কারনে সবার কাছে জ্ঞান পৌছাতে পারে নি।আপনি যদি LANDING ON THE MOON বিশ্বাস করেন তাহলে বৈজ্ঞানিক যুক্তির পাশাপাশি নিচের যুক্তিগুলোর ব্যখ্্যা দিন।
০ ১৯৬৯ এর পর আর কত বার চাঁদে অবতরন করেছিল মানুষ ?

০ নীল আর্মস্ট্রং , এডউইন অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স ছাড়া আর কে কে কোন কোন সালে চাঁদে নেমেছিল ?

০ নাসা যে আমাদের মঙ্গলে এবং আরও বাইরে বসতি করার স্বপ্ন দেখায় , চাঁদের কথা বলে না কেন যেখানে চাঁদ এত কাছে ঐ গুলোর তুলনায় এবং চাঁদে মানুষ আগেও গেছে (!) ঐ গুলিতে তো এখনও যাওয়ার কোন রেকর্ড নাই ?

০ গত ৪০-৪২ বছরে প্রযুক্তি তো অনেক এগিয়েছে , সেখানে এখনও কেন আমেরিকানরা চাঁদে বসতি গড়ে তুলতে পারে নাই ; নিদেন পক্ষে কিছু চেয়ার টেবিল বসাতে তো পারতো ? আমেরিকান প্রেসিডেন্টদের কেউ কেউ চাঁদে ট্রিপ মেরে আসতে পারতো!

০ যারা পক্ষে বলবেন তাদের কাছে জানতে চাই চাঁদ যদি বসতি স্থাপনের জন্য উপযোগী না হয় তাহলে মঙ্গল বা লক্ষকোটি আলোক বর্ষ দূরে গ্রহ গুলো যে বসবাসের যোগ্য হবে সেটা কি বিশ্বাস যোগ্য ?

০ মহাকাশ গবেষনার যেসব ঘটনা গত কয়েক দশকে আমরা জেনেছি তার মধ্যে একমাত্র হাবল টেলিস্কোপ বসানো ছাড়া আর যুগান্তকারী কিছু জানা যায় না । স্পুটনিক , ভাইকিং , সোজার্নার এগুলো সেই অনেক আগে থেকে আমরা শুনে আসছি । তার মানে মহাকাশ গবেষনার যে একমাত্র যুগান্তকারী ঘটনা বলে আমরা জানি তা হল চাঁদে গমন (!) এর চেয়ে আলোড়নকারী ঘটনা মহাকাশ বিজ্ঞানিরা আর আবিস্কারই করতে পারলো না যেখানে বিজ্ঞান নাকি অনেক এগিয়ে গেছে ?!?!

০ এখন যে মহাকাশ গবেষনা থেকে আসাকেই বিশাল ভাবে এপ্রিশিয়েট করা হয় এর কোন মানে কি আছে যেখানে তারা দাবী করে যে চাঁদে গিয়েছে ?
এভারেষ্ট জয় করার পর তাজিনডং জয় কি কোন খবর হতে পারে ?


২য় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার পর আমেরিকা ও রাশিয়ার মধ্যে যে শীতল যুদ্ধে শুরু হয়েছিল তার ফল এই চাঁদে গমনের খবর । রাশিয়া যেখানে ইউরি গ্যাগ্যারিন , তেরেস্কোভা এদের পাঠালো তেমনি লাইকা (কুকুর)পাঠিয়ে আমেরিকা তার জবাব দিতে চেয়েছিল । কিন্তু যুতসই না হওয়াতে চাঁদে গমনের এই খবর ।

মূলত এটা ছিল বিশাল এক প্রতারনা । নীল আর্মস্ট্রং যিনি চাঁদে পা ফেলা একমাত্র মানুষ তার তো বিশাল মিডিয়া কভারেজ পাবার কথা !

তাকে জন সাধারনের কাছ থেকে সরিয়ে রাখা হয়েছে কেন সেটাই প্রশ্ন ?

৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: পুরানো টপিক কিন্তু আগ্রহ জাগানিয়া তাই বারবার পড়তে ভালই লাগে। প্লাস। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছি।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২০

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: আসলেই ভাই,আমিও conspiracy theory টা শুনেই অন্ধভাবে চনদ্রবিজয়কে অবিশ্বাস করেছি। যদিও এখনো অবিশ্বাস করি তবুও এখন অনেক যুক্তি আমার জানা আছে যদিও সেটা সার্বিকভাবে খুবই কম।তাই আমি মনে করি কেউ এই ব্্যাপারটা মানুক আর আর নাই মানুক সবারই উচিত আগ্রহ নিয়ে বিষয়টা নিয়ে পড়াশুনা করা।

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: এটা সবার জানা মানুষ এখনো চাদে যেতে পারবে না।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

রাফােয়ল িসদ্‌িদক বলেছেন: সবার জানা কথাটা সম্পুর্ন ভুল।তবে চন্দ্র বিজয়ে অবিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে।আর শুধু জানলেই হবে না যুক্তিগুলোও তো বুঝে নিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.