![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজার পুকুরে দুধের বদলে সবাই পানি ঢেলেছিল, গল্পটি শুনেছেন অবশ্যই ! আচ্ছা যদি এমন হতো, রাতের পরিবর্তে সূর্যদয় থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে সবাইকে দুধ ঢালতে বলা হতো, তাহলে ফলাফল কি হতো ? চলুন গল্পটি বিস্তারিত দেখি।
অনেক অনেক দিন আগে বহু দূর দেশে ছিল সুজলা সুফলা শষ্য শ্যমলা এক মায়াবী গ্রাম রাজ্য।সোনার মাটির সোনার দেশ নতুন এক ভালো রাজা এলো।কিন্তু রাজার পরিষদ, উজির, নাজির সব ছিল পুরান হাড় বদমাইশ।তারা চুরি চামারি করে রাজ্যের সব সম্পদ খেয়ে ফেলতো, তলা বিহীন ঝুরির মত।অথচ রাজ্যের সহজ সরল প্রজারা হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করতো, ক্ষেত ফসল ফলাতো, দিনমুজুরি করতো।কিন্তু বছর যুগ পেরিয়ে গেলেও রাজ্যের অভাব অনটন আর অরাজকতার কোন শেষ ছিল না।ভালো রাজা আপ্রাণ চেষ্টা করছিল কিভাবে রাজ্যে সুখ আনা যায়।
উজির নাজিরের বারবার একই কথা, প্রজারা সব চোর, অসৎ।এই রাজ্যের মুক্তি অসম্ভব।রাজা মানতে নারাজ, তাই তার বারবার আপ্রাণ চেষ্টা করতো।কিন্তু পরিষদের একই কথা, সব চোর, সব অসৎ, চ্যালেঞ্জ করে বলতো তারা এই কথা।একদিন রাজা তার পরিষদকে বললো প্রমাণ করে দেখান, আমার প্রজারা অসৎ ! পরিষদ তখন রাজাকে বললো আপনি চৈত্র মাসে একটি বড় পুকুর খনন করার আদেশ দিন।যেই কথা সেই কাজ, ভালো রাজার আদেশে রাজ্যে বিশাল এক পুকুর খনন করা হলো।বুধবার শেষ হলো পুকুরের খনন কাজ।ভালো রাজা তার পরিষদ নিয়ে বসলো, এবার বলুন কি করতে হবে ? পুরো পরিষদ সমস্বরে বললো, রাজা মহাশয় আপনি রাজ্যের সকল প্রজার কাছে একটি ঘোষনা দিন যে, আগামী বৃহঃষ্পতি বার দিবাগত রাতে সবাই যেন ঐ নতুন পুকুরে এক ঘটি করে দুধ ঢেলে আসে।
সারা রাজ্যে সেই ঘোষনার প্রচার হলো।শুক্রবার সকালে রাজা আবার বসলো পরিষদ নিয়ে।পরিষদ বললো, ভালো রাজা, এবার চলুন দেখি আপনার প্রজারা সৎ না অসৎ ? রাজা কে নিয়ে যাওয়া হলো সেই পুকুর পাড়ে।পুকুর পাড়ে গিয়ে, রাজা দেখলো পুরো পুকুর ভরা থৈথৈ পানি আর পানি।কেউ সেখানে দুধ ঢালেনি, সবাই পানি ঢেলে গেছে।তখন পরিষদ বললো, দেখলেন রাজা মহাশয় আপনার প্রজাদের অবস্থা ? সব বানচোদ চোর বদমাইশ আর অসৎ।রাজা হতাশ হয়ে ব্যার্থ মনোরথে প্রাসাদে ফিরে এলেন, রাজ্য চলতে থাকলো চুরি চামারিতে।
এবার চলুন গল্পটি কয়েক দশক পরে কি হয়েছিল ? দিন যায় মাস যায়, যায় বছর যুগ, রাজ্যের অভাব অনটন যায় না।এর মধ্যে নতুন নতুন প্রজন্মও চলে আসে।ততদিনে গ্রাম, সমাজ, রাজ্যে পঁচে গেছে।রাজ্যের প্রত্যেক প্রজাও জেনে গেছে এটি একটি অসৎ প্রজার দেশ -ভালো বোকা রাজাও কথায় কথায় তাই বলে।কিন্তু তরুন প্রজন্ম ততদিনে বুঝে গেছে, কে সৎ আর কে অসৎ ? একদিন তেমনই তরুনেরা ধরলো রাজাকে।তাকে বললো, না আপনার প্রজারা অসৎ না। রাজা মানে না।তখন তরুনরা বললো, আপনি একটি বিশাল পুকুর খনন করুন।আবার পুকুর, বললো রাজা!রাজার আদেশে একটি পুকুর খনন হলো।রাজ তরুন দের ডাকলেন! এখন কি ? তরুনরা বললো আপনি ঘোষনা দিন আগামী কাল শুক্রবার সূর্যোদযের পর থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে সবাইকে ঐ পুকুরে এক ঘটি দুধ ঢালতে হবে।যেই কথা সেই ঘোষনা।
সন্ধের আগে আগে ভালো রাজা তরুনদের নিয়ে পুকুর দেখতে গেল।একি সাদা দুধে থৈথৈ পুকুর।তখনও কেউ কেউ মনের আনন্দে নাচতে নাচতে ঘটি ভরা দুধ ঢালছে পুকুরে।ভালো রাজা তৎক্ষনাত বুঝলো ঘটনাটি কি, সমস্যাটি কোথায় - দিন আর রাতের পার্থক্য কি ? রাজা তখনই প্রাসাদে ফিরেগেলে এবং তার সমস্ত উজির নাজির উপদেষ্টাকে পাছায় লাথি দিয়ে প্রাসদ থেকে বের করে দিল, আর তরুনেরা ঐগুলি কে পিটিয়ে মেরে ফেললো।অতপর, সেই রাজ্য আর কোন দূঃখ দুর্দশা থাকলো না।সকলেই সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল।
গল্পটি আসলে আমাদের বাংলাদেশেরই ছিল।এরকম একটি সহজ সত্যকে অস্বীকার করেই এদেশের সিএসপি আমলা, পাকিস্তানী মেজর, পরে জেনারেলরা এই সহজ সরল দেশটিকে নরক রাজ্য বানিয়ে রেখেছে।
কিভাবে ? তাহলে দেখুনঃ ২০১০ সালে নভেম্বরে পাবনার জেলা প্রশাসক (ডিসি) এ এস এম মনজুর কাদের, পুলিশ সুপার (এসপি) জামিল আহমেদ এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল হালিমকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘটনাটি মনে আছে নিশ্চই ? সেখানের প্রশাসন সেদিন সমস্ত ঘটনা প্রকাশ্য জনগণের কাছে তুলে ধরার সামান্য চেষ্টা করেছিল মাত্র।তারা রাতে, গোপনে, রুদ্ধদ্বারে কোন পক্ষকে সুবিধা না দেয়ার উদ্দেশ্যে দরজা জানালা খুলে দিতে চেয়েছিল।ফলাফল তাদের প্রত্যাহার ও শাস্তি মূলক ব্যবস্থা।এখানেও একজন নাজির প্রধানমন্ত্রীর সংস্থাপন বিষয়ক উপদেষ্টা পরামর্শ দিয়ে ছিল রাতে দুধ ঢালতে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ সেপ্টেম্বর পাবনায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা জেলা প্রশাসনের তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যাপক হামলা চালান।নিজেদের পছন্দের প্রার্থী নিয়োগের দাবিতে এ হামলা চালানো হয়।তাঁরা দুটি কেন্দ্রে ভাঙচুর, লুটতরাজ, মারধর এবং প্রশ্ন ও উত্তরপত্র পুড়িয়ে ফেলেন।বাধা দিলে নেতা-কর্মীরা চার সরকারি কর্মকর্তাকেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত এবং তাঁদের গাড়ি ভাঙচুর করেন। এরপর প্রশাসন পরীক্ষা স্থগিত করে।এ ঘটনায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছেন দুই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।এ ঘটনায় পাবনা জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে সুধীজনদের সঙ্গে বৈঠক করেন।ওই বৈঠকে উপস্থিত বক্তারা সবাই নিজেদের অসহায়ত্বের কথা প্রকাশ করে এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
এখানে এসে মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, কনে এত গোপনীয়তা, কারা ঐ উজির নাজির, কি চায় তারা ? সামন্য এক ঘটি দুধ তো প্রজাদের কোন বিষয় না, এর বিনিময়ে যদি দেশের মুক্তি হয় তাহলে এটুকু অসৎ তারা তো হতে চায় না।এই অসতের প্রতিযোগীতায় তো এর বেশি কিছুই তারা পায়না।তাহলে কেন পুরো রাজ্যের প্রজাকে অসৎ বানাতে রাতে দুধ ঢালা ? ঐ রাজার খানকির পুত মন্ত্রী আমলা উপদেষ্টারা কেন বলেছিল রাতে দুধ ঢালতে ? এর পেছনে অবশ্যই কারন ছিল, যা এখনও বর্তমান।ইতিহাসেএই খানকির পুতদের আসল বিষয়টি দিবালোকের মত দৃশ্যমান।কিভাবে, তা নিচে দেখুন।
ধরুন এক কিশোর বা যুবক, ভালোবাসে এক মেয়েকে।প্রচন্ড প্রেমের পরীক্ষিত এক প্রমিক।পাড়া মহল্লায় নানা খেতাবে আর গল্পে মুখরিত তার প্রেম কাহিনী।পরে ভাগ্র ক্রমে সে প্রেম ছেরে আসতে হয় তাকে।এখন বলুন কোন নির্জনে, কোন একান্তে, কোন চক্রে সেই প্রেমিকের বুকটা কি হুহু করে উঠবে না, তার হাড়ানো প্রয়সীর জন্য ? বাল্যপ্রেম, প্রথমপ্রেম বলে কি নেই বড়ই নিদারুন, তুষের আগুন, বিচ্ছেদে তার দিবানিশি অন্তর্জ্বালা ? ১৯৭১ সালে অল পাকিস্তানে ৫০০ জন সিএসপি আমলা ছিল।এর মধ্য ৩০০ জন পশ্চিম পাকিস্তানী, এবং ২০০ জন পূর্বপাকিস্তানী।এই ২০০ জনের মধ্যে ১৭ জন ছিল বিহারী।বাকি ১৮৩ জন সিএসপিই ছিল পূর্বপাকিস্তানী বাঙ্গালী।১৯৭২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশ, সরকার, রাষ্ট্রযন্ত্র এরাই চালাচ্ছে।এদের কয়েক জন মারা গেছে আর বাকি কয়েকজন সিএসপি আমলার হাতেই জন্ম নিয়েছে এদেশের আমলাতন্ত্র।এরাই ভিতরে ভিতরে একে অন্যের আত্মিয় হলেও দেশের জনগণকে কয়েক ভাগে বিভক্ত করে দেশ চালায়।রাজনীতি, কনসালটেন্সি, পররাষ্ট্রনীতি, তত্বাবধায়ক, এনজিও রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সকল ক্ষেত্রে স্বীয় ভূমিকা এরাই পালন করছে।পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত, পাকিস্তান প্রেমের পরীক্ষিত নাগরেরই চালাচ্ছে আমাদের তোমাদের দেশ।সাথে পাবে একশর মত কেপ্টেন মেজর, তরুন পাকিস্তান প্রেমিক মেজর, যারা খোদ পাকিস্তানিদের প্রশিক্ষনে ও ময়দানে পেছনে ফেলে ছিনিয়ে এনেছিল বেশিরভাগ ম্যাডেল।১৯৭২ থেকে ১৯৭৪, তিন বছরে মেজর থেকে মেজর জেনারেল হয়ে ছিল এরাই, সাথে ডিভইড এ্যান্ড রুল, দুই বছর পিছনে ফেলেছিল যুদ্ধের সময় পাকিস্তানে থেকে যাওয়াদের।আরও পাবে আশি জনের মত রাজনৈতিক আমলা, যার কিছু যেমন প্রকাশ্য রাজাকারী করেছিল ও গোপনেও ছিল ঢের।সব মিলিয়ে চরশ বিশের বেশি হবে না।পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত ঐ পাকিস্তান প্রেমের বীজ বুকে নিয়ে আজও এরাই দেশটা চালাচ্ছে ও খাচ্ছে।দেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই এরাই ঘিরে ফেলেছিল বঙ্গবন্ধুকে পরে মুজিব জিয়াকে মেরে অত্যান্ত পরিকল্পিত ভাবে দুই অশিক্ষিত মহিলাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশের অবধারিত ভাগ্য বানিয়ে ক্রমশই দোজখের নিকটে যাচ্ছে, আজ দোজখের দেয়ালে পৌছে গেছে, যেখানে দেয়াল বাঁধা দেবে না বরং চুং করে ভেতরে টেনে নেবে।
প্রথমপ্রেম বড়ই সঠিক, বড়ই সত্য, আজ প্রবাদ সত্য - সেই ১৮৩ জন সিএসপি আমলা, একশ শ সামরীক আমলা ও আশি রাজনৈতিক আমলা।যাদের প্রথম দুই দল পাকিস্তান প্রেমের কঠোর পরীক্ষায় খোদ পাকিস্তানীদের পিছে ফেলে যারা অর্জন করেছিল পাকিস্তান প্রেমের সার্টিফিকেট তারাই বিভিন্ন দলে, উপদেষ্টায়, প্রসিডিয়ামে ভাগ হয়ে তারাই সিন্দাবাদের ভুতের মত চেপে সবে আছে রাষ্ট্রের কান্ডারী হয়ে পাকিস্তানের থার্ডলাইন রিমেডি হয়ে। প্রথম প্রেমের জ্বালা বড়ই নিদারুন।জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে নাদেয়া পর্যন্ত মৃত্যু দূরে থাক।১৯৭২ সাল থেকে আজ অবধি ঘটনা প্রবাহ সাজালে এদেশের জনগনকে কোথাও পাওয়া যায় না, যায় সামরিক বেসামরিক আমলাদের এবং আজও তারাই বিজয়ী।দেশ বিভাগের পরপরই পাকিস্তানিরা টের পেয়ে গিয়েছিল, এ জাতি বন্ধ করে রাখার জাতি না। সেদিনের সেই যুদ্ধের প্রস্তুতি পাকিস্তান নিয়েছিল ২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ সাল থেকেই।ধীরে ধীরে প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছিল বাঙালীকে চির গোলাম বানানোর পরিকল্পনায়।যুদ্ধে যেমন ফ্রন্ট লাইনে ছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী, তেমনি প্রকাশ্য সেকেন্ড লাইন ছিল এদেশেরই কিছু পথভ্রষ্ট মানুষ, রাজাকার আলবদর বাহিনী যা দীর্ঘ সময়ে ধীরে ধীরে তৈরী করা।পুরো বাঙালী জাতিকে ধর্ষন করে নতুন জাত তৈরীর উত্তেজনায় মত্ত।এত মেধাবী শত্রু অবশ্য থার্ড লাইনে আর একটা টেকসই রিমেডি তৈরী করেছিল বেশ দক্ষতার সাথেই।যুদ্ধে ভার্চুয়াল পরাজিত হলে কি হবে তার জন্য ছিল অপ্রকাশিত থার্ড লাইন রিম্যাডি।বেসামরিক আমলা থেকে শুরু করে পাকিস্তান সেনা বাহিনীতে সাচ্চা পাকিস্তানী, কঠোর প্রশিক্ষিত ও পরীক্ষিত, পাকিস্তানী দেশপ্রেমিক অনেক বাঙালী সেনাঅফিসারকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে ইনফিলট্রেট করেছিল (যার মধ্যে অক্টবর প্রজন্ম উল্লেখযোগ্য) আর মুশতাক, মোওদুদের মত নেতারা।
এই অংশটাকে বলা যেতে পারে থ্রার্ড লাইন রিমেডি অব মিলিটারি সিভিল ট্যাকটিস।এই অংশে ছিল সেনা অফিসার (প্রধানত আইএসআই ইন্সট্রুমেন্টস), বেসামরিক সিএসপি আমলা ও মোশতাক মউদুদের মত কিছু রাজনীতিবিদ।এই অংশটা মূলত আইএসআই এর ব্রেইন চাইল্ড অব লংটার্ম প্রিপারেশন।লক্ষ্য ছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী অর্থাৎ ফার্স্ট লাইন যদি কোন কারনে ব্যার্থ হয় তাহলে সেকেন্ড লাইন অর্থাৎ রাজাকার ও এই থার্ড লাইন রিমেডিই সেই ব্যার্থতার রাজনৈতিক ক্ষতি পুনরুদ্ধারে স্বচেষ্ট হবে।যুদ্ধ চলাকালীন সময়েই খন্দকার মোশতাক সহ বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতা মাহবুবুল হক চাষীর মত কিছু সিএসপি আমলা আইএসআইয়ের ইনফিলট্রেট সেনা অফিসারদের নেটওার্য়ক চালু ছিল যারা সমগ্র মুক্তিযুদ্ধকে ব্যার্থ করারও নানা পদক্ষেপ নেয়।যার ফলশ্রুতিতে দেখা যায় প্রবাসি সরকারের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে অপসারন করা হয় মওদুদ সহ কিছু আমলাকে।
তরুনদের এখন অন্যতম কাজ ঐ চারশ বিশ জনের তালিকা তৈরী করা, চিহ্নিত করা।এর যেগুলো মারা গেছে সেগুলো গোনোয় বাদ দিয়ে বাকিগুলোকে সেই ভালোরাজার মত লাথি দিয়ে প্রাসদ থেকে বের করে দেয়া ও সেদিনের তরুনদের মতে আজকের তরুনরা পিটিয়ে এদের মেরেফেলা।তাহলেই বাংলার মুক্তি অবসম্ভাবী ও অতপর বাঙালীও সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে থাকিবে।
আমি সিএসপি দিয়ে শুরু করলাম, তালিকা প্রস্তুতে অংশ নিনঃ আবুল মাল আব্দুল মুহিত (মুহিত ভাই)এইচটি ইমামএম কে আনোয়ার চলছে ...
মূল লেখাঃ সহজ পৃথিবী'র বাংলাব্লগ
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
জানকিরান বলেছেন: ভাল লাগল।