![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ইচ্ছা ছিল যে কোন বিতর্কিত পোস্ট দিব না। কিন্তু সারা শরীরে সুন্নাতের কোন চিহ্ন নেই দাবি করে সুন্নি। খালি জিলাপি আর বিরানি খাওয়া সুন্নি। কোন উত্তর জানতে চাইলে অহাবি বলে গালিগালাজ করে। বাংলাদেশে কোন অহাবি নেই। এটা আর কতভাবে বুঝাব ? ঈদে মিলাদুন নাবীতে পাকিস্তানের পতাকা কেন উড়বে এদেশে ??? তাহের শাহ পাকিস্তানের একজন ব্যবসায়ী।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
জাভেদ৫০ বলেছেন: এটা নিয়ে ভাই আমিও লিখছি।
ওদের সব কাম কাজ হচ্ছে বিদাআত, দাবি করে সুন্নি
http://www.somewhereinblog.net/blog/javed50
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০২
এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: আবাল
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
নদীর তীরে বলেছেন: "যে বিন্দু পরিমান আমল করবে সে তার প্রতিদান পাবে , বিন্দু পরিমান গুনাহ করলেও তার প্রতিদান পাবে" কোরান শরিফ এ বলা।
হাদিস শরিফে আছে " তোমরা কোন আমল কে ছোট মনে করনা "
তবে আক্বিদা ঠিক রেখে করতে হইবে ।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৯
নতুন বলেছেন: " মুজাদ্দিদে আ’যম হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম-উনার ক্বওল শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে তোমরা খরচ করো।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সখী‘ বা দানশীল হচ্ছে ‘হাবীবুল্লাহ’।’
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে যে ব্যক্তি এক দিরহাম খরচ করবে সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে, পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে, উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া।
=============================================
এখানে আল্লাহের কথা বলে>>> রিযিকের থেকে খরচা করতে বলতেছে....
রাসুলের কথা বলে>>>>>> দানশীল হচ্ছে হাবিবুল্লাহ>>
যেই ব্যাক্তি ১ দিরহাম দান করবে... সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে,
সে >>> পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে,
সে >> উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া
এইটা হইলো আসল কথা.... ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী হইলো কথার কথা মাত্র....
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২
আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: বর্তমানে আসলে সবকিছুতেই বাড়াবাড়ি চলছে। ইসলাম একটি পরিপূর্ন ধর্ম বা জীবন-বিধান। এখানে নতুন কিছু ই সংযোজনের কোন সুযোগ নাই। দ্বীনের ভেতর নতুন কিছু অন্তর্ভূক্তি মানেই বিদআত। আর যাবতীয় বিদআত গোমরাহীর পথ দেখায়। সুতরাং আমরা যা কিছু করি না কেন খেয়াল রাখতে হবে তা যেন বিদআতের পর্যায়ে না যায়।