![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৪০০ বছর আগে রাসূল (সাঃ) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার শুরু করেন, তখন কাফেররা ভাবল সে একটা পাগল!
এরপর কয়েকশত মানুষ যখন ইসলাম গ্রহণ করল, কাফেররা তাকে মক্কা থেকে বের করে দিয়ে ভাবল আপদ দূর হয়ে গেছে!
মদিনায় যখন নবীজি (সাঃ) প্রথম ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করলেন, কাফিররা ভাবল শক্তি দিয়ে এটাকে দমন করা যাবে!
যখন মক্কাও কাফিরদের হাতছাড়া হল, তখন তারা ভাবল নবীজি (সাঃ) মারা গেলে মুসলিমরা এমনিতেই বিলীন হয়ে যাবে!
দেখতে দেখতে কেটে গেল ১৪০০ বছর একজন মুহাম্মাদ (সাঃ) থেকে প্রায় ১৫০ কোটি মুসলিম উম্মাহ। প্রতি বছর আরও যোগ হচ্ছে লক্ষ লক্ষ ধর্মান্তরিত নও মুসলিম।
আজো কাফির/ নাস্তিকরা ভাবে ফেসবুক, মুক্তমনা, বা সচলায়তন ব্লগে কেবল কলমের খোঁচায় তারা ইসলামকে গুঁড়িয়ে দিতে পারবে!
১৪০০ বছর আগের এর একজন উম্মী/নিরক্ষর মানুষের মুখের কথা, কাজ আদর্শ, বা কুরআনের চ্যালেঞ্জ মিথ্যা প্রমাণিত করার জন্য আজ আধুনিক বিজ্ঞানের এই যুগেও তথাকথিত অর্ধ শিক্ষিত বিজ্ঞানমনস্ক ব্যক্তিরা অনলাইনে যেভাবে উঠেপড়ে লেগেছে তা কি প্রমাণ করে না যে ইসলাম স্রষ্টা প্রদত্ত ধর্ম?
রাসূল (সাঃ) যদি একজন সাধারণ প্রতারক হতেন (নাউজুবিল্লাহ), তাহলে কাফিরদের বর্বর যুগের কোন নিরক্ষর মানুষের শেখানো দর্শন মাটিতে মিশিয়ে দিতে ১৪০০ বছর লাগত?
১৪০০ বছর পরেও কি ইসলামকে মক্কা-মদিনা থেকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে যাওয়ার সুতীব্র গতি কাফিররা সামান্যতমও কমাতে পেরেছে?
পবিত্র কুরআনের ভাষায়,
"ওরা এক ফুঁৎকারে আল্লাহ্র নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়। কিন্তু আল্লাহ স্বীয় নূর (দ্বীন ইসলাম)-কে পূর্ণত্বে পৌঁছানো ব্যতীত ক্ষান্ত হবেন না, যদিও অবিশ্বাসীরা তা অপছন্দ করে। "
--- (সুরা তাওবা (৯: ৩২)
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
এ. এস. এম. রাহাত বলেছেন: ভালো বলেছেন।
ওরা আজীবন ইসলামের পিছনে লেগে থেকে কোন কুল কিনারা পাবেনা। ইউরোপ আমেরিকার মানুষ তো আন্দা না। তারা গবেষণা চালিয়ে ইসলাম গ্রহণ করছে দলে দলে
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
আজমান আন্দালিব বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি।
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
তট রেখা বলেছেন: "ওরা এক ফুঁৎকারে আল্লাহ্র নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়। কিন্তু আল্লাহ স্বীয় নূর (দ্বীন ইসলাম)-কে পূর্ণত্বে পৌঁছানো ব্যতীত ক্ষান্ত হবেন না, যদিও অবিশ্বাসীরা তা অপছন্দ করে। "
--- (সুরা তাওবা (৯: ৩২)
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: মুসলিম জাতির সচেতন অংশ খুব ভালো করেই জানেন যে, ইসলাম একটি বিশ্বজনীন জীবন ব্যবস্থা, যা গোটা মানব জাতির জন্য দেয়া হয়েছে। আল্লাহ তা’য়ালা সমগ্র সৃষ্টিজগতের সৃষ্টিকর্তা বিধাতা প্রতিপালক এবং তাঁর প্রতি সম্পূর্ণ সমর্পিত মানুষ, অর্থাৎ ‘মুসলিম’-তাদেরকে বাছাই করে নির্বাচন করা হয়েছে, মানব জাতির প্রতিটি সদস্যের কাছে তাঁর বাণী যথাযথভাবে পৌঁছে দেবার দায়িত্বশীল করে। কিন্তু অধিকাংশ মুসলিম তার সে দায়িত্বের ব্যাপারে সম্পূর্ণ অজ্ঞাত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
apsora jannat twahan বলেছেন: Islam er name manusher likhar odhikr nosto korle islamer nam nosto hoy. . .