![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
স্মার্টফোনের পথিকৃত্ বলা যায় আইফোনকে। আইফোনের পথ ধরেই স্যামসাং বাজারে এনেছে গ্যালাক্সি এস, গ্যালাক্সি নোট, এইচটিসি এনেছে ওয়ান এক্স। মটোরোলার ড্রয়েড রেজর, এলজি'র অপটিমাস বা নকিয়ার লুমিয়াও বাজারে এসেছে হাই-এন্ড স্মার্টফোন হিসেবেই। অত্যাধুনিক সব সুবিধা নিয়েই এসব স্মার্টফোন বাজারে এসেছে চমকে দিচ্ছে ব্যবহারকারীদের। তবে এসব স্মার্টফোনের মূল্য যখন কয়েকশ ডলার পেরিয়ে যায়, তখন বাজারে একশ ডলারের নিচেও রয়েছে অনেক মডেলের স্মার্টফোন। আর বিক্রিতে এসব স্মার্টফোন এগিয়ে রয়েছে অনেকটাই। ভবিষ্যতের বাজারেও এসব স্বল্পমূল্যের স্মার্টফোনই রাজত্ব করবে বলেই অনুমান করছে প্রযুক্তি বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠানগুলো। এ প্রসঙ্গে প্রযুক্তি বাজার বিশ্লেষক সংস্থা আইএইচএস সাপ্লাইয়ের প্রধান বিশ্লেষক ইয়ান ফগ বিবিসিকে জানিয়েছেন, 'আমরা ধারণা করছি, ২০১৬ সাল নাগাদ হ্যান্ডসেট বাজারের প্রায় ৩১ শতাংই দখল করে নেবে স্বল্পমূল্যের স্মার্টফোনগুলো। মৌলিক সুবিধার স্বল্পমূল্যের স্মার্টফোন এবং হাই-এন্ড সব স্মার্টফোনের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। হাই-এন্ড সব স্মার্টফোনে যেখানে সব ধরনের অত্যাধুনিক সুবিধা মেলে, সেখানে লো-এন্ড স্মার্টফোনে সেই সুবিধাগুলোর সব পাওয়া যায় না। তবে বাজারে এই ধরনের ডিভাইসের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।' বাজার বিশ্লেষকদের এই ধারণা সত্যি প্রমাণ করে নকিয়ার গত বছরের শেষ চতুর্ভাগের হিসাব। সম্প্রতি গত বছরের হিসাব প্রকাশ করেছে নকিয়া। আর তাতে দেখা গেছে, গত বছরের শেষ চতুর্ভাগে তাদের লুমিয়া সিরিজের সব স্মার্টফোন বিক্রি হয়েছে সাকুল্যে ৪.৪ মিলিয়ন ইউনিট। একই সময়ে তাদের স্বল্পমূল্যের আশা সিরিজের স্মার্টফোনগুলোর বিক্রি ছিল ১৪ মিলিয়নেরও বেশি। এদিকে লাস ভেগাসের কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স শোতেও স্বল্পমূল্যের বেশকিছু স্মার্টফোন প্রদর্শিত হয়েছে। সবমিলিয়ে স্বল্পমূল্যের স্মার্টফোনের বাজার বাড়বে, এটা বলাই যায়।
তথ্য ঃ দৈনিক ইত্তেফাক
©somewhere in net ltd.