![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
দেশের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা মহানগরীতে এবার বসছে চলন্ত সিঁড়ির (এস্কেলেটর) ফুট ওভারব্রিজ। আর হাঁটা নয়, কষ্ট করে জায়গামতো উঠে দাঁড়ালেই হলো। চলন্ত সিঁড়িই পথচারীকে নিয়ে যাবে রাস্তার ওপারে। নগরীর ব্যস্ততম রাজপথের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অব্যবহৃত অবস্থায় আর পড়ে থাকবে না ফুট ওভারব্রিজগুলো। বনানী থেকে এই উদ্যোগের সূচনা হচ্ছে।
বনানীর ১১ নম্বর সড়ক ও এয়ারপোর্ট রোডের ইন্টারসেকশনে স্থাপিত হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভারব্রিজটি। এরই মধ্যে কাজ শুরু হয়ে গেছে। আগামী মে মাসের মধ্যে এটি উদ্বোধনের কথা।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মামুন রেজা খান কালের কণ্ঠকে বলেন, রাজধানীর ফুট ওভারব্রিজগুলো অনেক উঁচু। বৃদ্ধ, রোগী, নারী বা শিশুদের ব্যবহার করতে অনেক কষ্ট হয়। পথচলতি সক্ষম মানুষজনও পারতপক্ষে ফুট ওভারব্রিজের সিঁড়ি ভাঙতে চায় না। ফলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণ করলেও অনেক স্থানেই সেগুলো পড়ে থাকে অব্যবহৃত। এর পরিবর্তে পথচারীরা ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা পার হয়। এসব দিক বিবেচনায় নিয়েই এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী মো. শিহাবউল্লাহ জানান, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে পাইলট প্রকল্প হিসেবে এটা করা হচ্ছে। ভালো ফল পেলে পরবর্তী সময়ে সব ফুট ওভারব্রিজেই চলন্ত সিঁড়ি স্থাপন করা হবে। এ জন্য খুব বেশি ব্যয়ের ভাবনাও নেই। সাধারণ ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণে ব্যয় হয় দুই কোটি টাকা। আর ৫০ লাখ টাকা বেশি হলেই চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণ করা যায়। একই সঙ্গে বিদ্যমান ফুট ওভারব্রিজগুলোতেও এস্কেলেটর সংযোজনের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রকল্পপত্রে দেখা গেছে, ২০ মিটার দীর্ঘ ওভারব্রিজের প্রত্যেক পাশেই মানুষের ওঠার জন্য থাকবে ৮০০ মিলিমিটার চওড়া একটি করে এস্কেলেটর। নামার জন্য থাকবে ১২০০ মিলিমিটার চওড়া সাধারণ সিঁড়ি। ওঠার চলন্ত সিঁড়িটি ভোর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত সচল থাকবে। এই সময়সীমায় বিদ্যুতের লোডশেডিং হলে জেনারেটরের মাধ্যমে সিঁড়িটি সচল রাখা হবে। এ জন্য জেনারেটরও স্থাপন করা হবে।
পথচারীদের সুবিধার্থে পুরো ফুট ওভারব্রিজের উপরে থাকবে মজবুত ছাউনি। সড়ক থেকে ওভারব্রিজটির উচ্চতা হবে বিদ্যমান ফুট ওভারব্রিজের চেয়ে এক মিটার কম- সাড়ে পাঁচ মিটার। জাপানি প্রযুক্তিতে তৈরি মালয়েশিয়া ও চীনা যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হবে এই ফুট ওভারব্রিজে। উদ্বোধনের পর এক বছর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই এটি রক্ষণাবেক্ষণ করবে। পরে দায়িত্ব নেবে সিটি করপোরেশন।
নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ম্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের প্রকল্প কর্মকর্তা সাঈদ মোহাম্মদ আবদুহু কালের কণ্ঠকে বলেন, 'থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চীনসহ উন্নত দেশগুলোতে এ ধরনের চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভারব্রিজ রয়েছে। আমরা ওই সব ফুট ওভারব্রিজের মান বজায় রেখেই এটি তৈরি করছি।'
রোববার সরেজমিন দেখা যায়, এয়ারপোর্ট রোডের বনানী চেয়ারম্যানবাড়ি থেকে বনানী রেলক্রসিংয়ের দিকে কিছুদূর এগিয়ে ডানে চলে গেলে বনানীর ১১ নম্বর সড়ক। ওই পয়েন্টেই তৈরি হচ্ছে চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভারব্রিজটি। সেবা সংস্থার সরবরাহ লাইনগুলো এরই মধ্যে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দুই পাশে তৈরি করা হয়েছে ফুটপাতের সঙ্গে সংযুক্ত করার ভিত্তি। নির্মাণকর্মীরা জানান, ফ্যাব্রিকেশনের কাজ চলছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
রাঘব বোয়াল বলেছেন: অবশ্যই
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
টমাস আলভা এডিসন বলেছেন: ++++++++++++++
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
বোকা মানবী বলেছেন: +++++++
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
সকাল>সন্ধা বলেছেন: এইরকম হলে আর লোড সেডিং এর মসম্যা না থাকলেও এটি ম্যনটেনেন্স করতে কত খরচ? আমার মনে হয়। দির্ঘমেয়াদে বিষয় টি গলার ফাস হয়ে দাড়াবে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ভাই এমনেও ফাঁস অমনেও ফাঁস।তাই কিছু পাইয়া ফাঁস পরতেও রাজি আছি
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
আদম_ বলেছেন: গুড।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
আহসান২০২০ বলেছেন: ভালো উদ্যেগ। এটি বাস্তবায়িত হলে আর পত্রিকার পাতায় দেখবো না রাস্তা পারাপার হতে গিয়ে মহিলা, শিশু বাস চাপায় নিহত। দেশতো পুরাই সিংগাপুর হইয়া গেল গা রে। কিল্লাই আমরা সিংগাপুর আইচিলাম, ঢাহা শহর দেইখ্যাই তো এহন নয়ন জুরাইবো।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
রাঘব বোয়াল বলেছেন: তরাতারি আইয়া পড়েন ছে ভাই।আমরা অনেক আনন্দে আছি
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
হেডস্যার বলেছেন:
ভালো হইছে।
কাম না থাকলে ও এইটা দিয়া একবার ওইপাড়ে যামু আবার আসমু।
আবার যামু আবার আসমু....
নাকি আবার যাইতে আইতে টাকা দেয়া লাগবো ???
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
রাঘব বোয়াল বলেছেন: যতবার খুশি যাইয়েন।পার হওনের ট্যাক্স ফ্রি
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
চাচ্চু বলেছেন: ভাত পায় না চা খায়,
হুন্ডা লইয়া হাগবার যায়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
আমিতপু বলেছেন: ইলেক্ট্রিসিটি থাকবে তো???
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
রাঘব বোয়াল বলেছেন: না থাকলেও জেনারেটর থাকবো।চিন্তা কইরেন না।
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
চলতি নিয়ম বলেছেন: গুড নিউজ
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ধইন্যা
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
রাতুল রেজা বলেছেন: কিন্তু কথা হলো তখন আবার ওভারব্রিজ এ উঠতে কষ্ট হবে কারন পয়াব্লিক তখন খালি ওভার ব্রিজ দিয়েই যাবে, ফলে লাইনে দাঁড়িয়ে ওভার ব্রিজে উঠতে হবে। তবে এটা আমিও চাইসিলাম মনে মনে অনেক দিনে
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
রাঘব বোয়াল বলেছেন: মনে মনে যেহেতু চাইছেন আর কামও হইয়া গেছেগা মানে (২+২=৪) সেহেতু মিষ্টি খাওয়ান
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
তাসজিদ বলেছেন: Maintenance cost besi hobe.
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
রাঘব বোয়াল বলেছেন: তাতো একটু হবেই।সিটি কর্পোরেশন এর লোেকরা যেই পরিমান ঘুষ খায় তার ছিটেফোটাও খরচ হবে বলে মনে হয়না।
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
লুকার বলেছেন:
ফুটওভার ব্রিজ কেন মানুষ ব্যবহার করতে চায় না, তা এতদিনে সরকার বুঝতে পেরেছে। সুস্থ লোকেরও কষ্ট হয় ওঠানামা করতে। সব বড় শপিং মলেই চলন্ত সিড়ি আছে, সুতরাং এখানেও থাকতে পারে। শুধু তাই না, ফুটপাথের ওপর হালকা ছাদ এবং চলন্ত ফুটপাথও দরকার। মানুষের হাটার ব্যবস্থা সবকিছুর আগে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ভালো মত বুঝিয়ে বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল উদ্যোগ। করতে পারলে হয়।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
রাঘব বোয়াল বলেছেন: আশা করি হবে
১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১
বিডি আইডল বলেছেন: এশিয়ার অনেক দেশেই (যেমন ব্যাংকক, থাইল্যান্ড) এই জিনিষ আরো ১০-১৫ বছর আগে ধরে আছে
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
রাঘব বোয়াল বলেছেন: এখন আমাদেরও হতে যাচ্ছে
১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
ওহম বলেছেন: The best idea of the century for Bangladesh ... loved it .. but you have to make sure they all work and we have proper electricity supply ...
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
রাঘব বোয়াল বলেছেন: অবশ্যই ভালা উদ্যোগ
১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
দি সুফি বলেছেন: সবার আগে উচিত হবে বিদ্যুতের সমস্যা দূর করা।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
বিত্তবান ফকির বলেছেন: বালে উদ্যেগ। এমনিতেই আমরা খুব অলস। একটুও হাটতে চাইনা, বাস খুজি। কেন ওভার ব্রিজ পার হেটেই তো হওয়া যায। এতে করে জাতিয় সম্পদের অপব্যবহার কমে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
শরতের আকাশ বলেছেন: এটা একটা ভালো উদ্যগ