![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
ব্যবহৃত নম্বর হুবহু অপরিবর্তিত রেখে মোবাইল ফোন গ্রাহকদের পছন্দমতো অপারেটর বদলে এমএনপি (মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি) চালুর সিদ্ধান্তে পিছু হটল বিটিআরসি। বিশ্বের জনপ্রিয় এই সেবা বাংলাদেশে চালুর জন্য বিটিআরসির বেঁধে দেওয়া সময়সীমা মানেনি মোবাইল অপারেটররা। নতুন করে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া কিংবা বিটিআরসির নির্দেশ লঙ্ঘনের জন্য অন্য আইনগত কোনো ব্যবস্থার পরিবর্তে অপারেটরদের সঙ্গে নতুন করে আলোচনার মাধ্যমে তাদের সুবিধাজনক সময়ে এ সার্ভিস চালুর সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিআরসি। মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটবের প্রস্তাব অনুযায়ী সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিটিআরসির ১৬৭তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বাংলাদেশের মোবাইল ফোন গ্রাহকদের জন্য এমএনপি সেবা চালু করার জন্য বিটিআরসি ২০১৩ সালের ১৩ জুন একটি নির্দেশনা জারি করে। এতে এ সুবিধা চালুর জন্য বেঁধে দেওয়া সময়সীমা ছিল চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি। এ সময়সীমা মানেনি মোবাইল অপারেটররা। বিটিআরসির বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হওয়ার প্রায় চার মাস পর গত ১৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বিটিআরসির ১৬৭তম বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে উপস্থাপিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়সীমা পার হওয়ার পর ১৬ জানুয়ারি বিটিআরসির পক্ষ থেকে মোবাইল ফোন অপারেটরদের চিঠি দেওয়া হয়। পরে রবি আজিয়াটা পৃথকভাবে এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব ওই চিঠির জবাব দেয়। চিঠিতে এমএনপি সুবিধা চালুর বিষয়কে ব্যয়বহুল উল্লেখ করে মোবাইল ফোন অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রথমে কমিটি গঠন এবং পরে আলোচনার মাধ্যমে সুবিধাজনক সময়ে এ পদ্ধতি চালুর প্রস্তাব দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ৭ এপ্রিল বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এমএনপি-বিষয়ক একটি সভা হয়। সভার সুপারিশ অনুযায়ী ১৬৭তম কমিশন সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তে বলা হয়, 'থ্রিজি সেলুলার মোবাইল ফোন সার্ভিস' লাইসেন্সিং গাইড লাইনের ৩৫ ধারা অনুযায়ী মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি চালুর নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। এ কারণে একটি কমিটি গঠন করে মোবাইল ফোন অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সুবিধাজনক সময়ে এমএনপি চালুর সিদ্ধান্ত
নেওয়া হয়।
ব্যবহৃত নম্বর হুবহু অপরিবর্তিত রেখে গ্রাহকদের পছন্দমতো যে কোনো অপারেটরের সংযোগ ব্যবহারের সুবিধা হচ্ছে এমএনপি। ফলে কোনো অপারেটরে মানসম্পন্ন সেবা না পেলে নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করে একই নম্বরে অন্য অপারেটরের সেবা গ্রহণ করতে পারে গ্রাহক। ১৯৯৭ সালে প্রথম সিঙ্গাপুরে এ পদ্ধতি চালু হয়। বর্তমানে ভারত, পাকিস্তানসহ বিশ্বের ৬১টি দেশে এ সুবিধা চালু আছে। বাংলাদেশে এ সুবিধা চালুর প্রস্তাবের পর থেকেই মোবাইল অপারেটররা নেতিবাচক মনোভাব দেখিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে বিটিআরসির ১৬৭তম কমিশন সভার প্রতিবেদনে বলা হয়, এমএনপি চালু হলে প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ার কারণে গ্রাহক ধরে রাখতে মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হয়। এ সুবিধায় সামগ্রিকভাবে লাভবান হয় গ্রাহক। এ কারণে মোবাইল ফোন অপারেটররা এ সুবিধা চালুর প্রথম দিকে অনীহা প্রকাশ করে।
০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০৩
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
২| ০৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিটিআরসির দুর্ণীতি সর্বজনবিদিত। কত কোটি টাকার বিনিময়ে এরা চুপ থাকছে সেটা কল্পনা করুন!
০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০৪
রাঘব বোয়াল বলেছেন: সালার বাটপারের দল.......... সব
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
মহিদুল বেস্ট বলেছেন: টাকা র গন্ধ আগেই পেটে গেছে! এখন তো সুবিধা থেকে পিছু হটতে হবেই