![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
খতনার উপকারিতা বর্ণনা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক সরকারি গবেষণায় বলা হয়েছে, এতে এইডস, ক্যান্সার এবং আরো কয়েকটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। ব্রিটেনের প্রভাবশালী ডেইলি মেইল পত্রিকায় বৃহস্পতিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে।
খতনা মূলত মুসলমান ও ইহুদি সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত। পাশ্চাত্যের অনেকে এটাকে ঝুঁকিপূর্ণ প্রথা হিসেবে সমালোচনা করা হয়েছে। কিন্তু গবেষণাটিতে বলা হয়েছে, এতে ঝুঁকি কিছুটা থাকলেও উপকার অনেক বেশি।
ইউএস সেন্টার্স ফর ডিজিজ কন্ট্রোল প্রিভেনশন (সিডিসি) সাত বছর সময় নিয়ে এই গবেষণা পরিচালনা করে। এতে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়, খতনায় অনেক উপকার রয়েছে। গবেষণাটিতে দেখা গেছে, খতনার ফলে আফ্রিকায় এইডস ভাইরাসের বিস্তৃতি কমাতে সহায়তা করে।
সিডিসি জানায়, খতনার ফলে পুরুষদের এইডস এবং অন্যান্য যৌনবাহিত রোগ (৫০ থেকে ৬০ ভাগ), পুরুষাঙ্গ ক্যান্সার (অন্তত ৩০ ভাগ) এবং এমনকি প্র¯্রাব-সংক্রান্ত ইনফেকশনের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়।
আফ্রিকান গবেষণায় জড়িত জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. অ্যারন তোবিয়ান বলেন, গত ১০ বছরে পুরুষদের খতনায় ক্রমাগত বেশি বেশি হারে উপকারিতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সিডিসির এইচআইভি ও যৌনবাহিত অন্যান্য রোগ তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত ড. জোনাথন মারমিন বলেন, নবজাতকদের খতনা করানোতে কিছুটা ঝুঁকি থাকে। তবে তা মাত্র ০.৫ ভাগ। আর এক থেকে ৯ বছর বয়সীদের ঝুঁকি ৯ শতাংশ। এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে সামান্য রক্তপাত। তবে যে উপকার পাওয়া যায়, তার তুলনায় এটা খুবই কম।
সিডিপি ওঝা বা অন্য কারো সহায়তা না নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে খতনা করানোর সুপারিশ করেছে।
সুত্র ঃ নয়া দিগন্ত
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ধইন্যা
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
আহলান বলেছেন: হুমম
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: খৎনায় এইডস থেকে ক্যামনে রক্ষা করে ক্লিয়ার হইল না। এইডস আছে এরকম কোন মহিলার সাথে ...... করলে খৎনায় কেমনে এইডস হবার হাত থিকা বাচাইব?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
রাঘব বোয়াল বলেছেন: ৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে পারুম না তয় এতটুকু জানি যে খৎনা ওয়ালা পুরুষের এই রোগের ঝুকি অনেক কম।
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
বলেছেন:
৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: খৎনা মুলত আফ্রিকার ট্রাইবাল কালচার থেকে এসেছে। ইহুদিরা এটাকে আবশ্যিক বলে ঘোষণা করলে সব শিশু ইহুদিকে খৎনার আওতায় আনা হয়। পরবর্তীতে মুসলিমরা এই ব্যাবস্থা চালু রাখে কেননা ৯০ ভাগের বেশী মুসলিম ইহুদী থেকে এসেছেন। সুদানে শুধু পুরুষ নয় মহিলাদের খৎনা চালু আছে, মিশর, আলজেরিয়া ,তিউনিস ইত্যাদি দেশে শুধু মুসলিম নয় ক্রিশ্চিয়ানরাও খৎনা করে স্বাস্থ্যগত কারনে। এইডস সংক্রামিত হয় কয়েকটি নির্দিষ্ট কারনে , খৎনা নেই এ তালিকায় , আর ক্যান্সার ঠিক অভাবে ছড়ায় না । দিগন্তের আরও পড়াশোনা করা উচিত এই বিষয়ে। দিগন্তের সম্পাদকের কি দ্বিতীয় দফা হয়েছে?? খৎনা বহু পুরাতন ব্যাপার , হটাত ওরা নাছারাদের মারহাবায় নিযুক্ত হল কেন।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
রাঘব বোয়াল বলেছেন: আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ++