![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
১৮৩৫ সালের ৭ই মার্চ ইংরেজ সরকার সরকারী কাজকর্মে দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে ফারর্সীকে রহিত করে ইংরেজী চালু করে।উচ্চ পদে আসীন অনেক মুসলিম তখন বেকার হয়ে পড়ে।পদ গুলি আস্তে আস্তে চলে যায় নতুন বাবু সমাজের নব্য শিক্ষিত “রাজা”, মহারাজা”ও জমিদার শ্রেনীর হাতে।
“কলকাতার বাবু,বেনিয়ান,খাজাঞ্জী,সরকার,দেওয়ান প্রভৃতি চাকরেরা কয়েকটি ইংরেজী শব্দ-yes,no,very well পুজি করেই কাজ শুরু করেন।”[গোলাম আহমদ মোর্তজা,বজ্রকলম]
“সেই সময়ে যে ইংরেজী শিক্ষা দেওয়া হইত তাহার বিষয়ে কিছু বলা আবশ্যক।সে সময়ে বাক্য রচনা প্রণালী বা ব্যাকরন শিক্ষা দিবার দিকে দৃস্টি ছিল না।কেবল ইংরেজী শব্দ ও তাহার অর্থ শিখাইবার দিকে মনযোগ দেওয়া হইত।যে যত বেশী ইংরেজী শব্দ ও তাহার অর্থ কন্ঠস্থ করিত,ইংরেজী ভাষায় সুশিক্ষিত বলিয়া তাহার তত খ্যাতি প্রতিপত্তি হইত।........ অনেক বিদ্যালয়ে পড়াশুনা সাঙ্গ করিয়া স্কুল ভাঙ্গিবার সময় নামতা ঘোষাইবার ন্যায় ইংরেজী শব্দ ঘোষন হইত-
ফিলজফার- বিজ্ঞলোক,প্লৌম্যান-চাষা
পমকিন-লাউ কুমড়ো,কুকুম্বার শশা। [শিবনাথ শাস্ত্রী,রামতনুলাহিড়ী ও ততকালীন বঙ্গসমাজ]
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভালো তবে আরো একটু বিস্তারিত লিখলে ভালো হতো।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। ভালো। তাই এই অবস্থা আজো