নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি হলো আমার জগত, আমার মানস ভ্রমণের অখন্ড মানচিত্র । কল্পনার চরিত্রগুলোকে আমি লেখার জগতে বাস্তবতার ন্যায় সদর্পে চারণ করাতে চাই। আমি তাদের হাসি কান্না সুখ দুঃখে তুলির আঁচড় ছুঁয়ে দিয়ে অপছন্দের আঁকগুলো ইরেজার দিয়ে ঘষে তুলে বসাতে চাই কল্পনার রঙ ।

শাফায়াত উল্লাহ রহমত

খুব জটিল,ভীষণ সহজ এবং আবেগী নিতান্তই সহজ-সরল খোলা মনের মানুষ...আমার অভিধানে কান্না বলে কিছু নেই, তবে কষ্ট পাই খুব সহজে... যে যা দেয় তা ফিরিয়ে দেই। সে যদি হয় ভালোবাসা, তবে ভালোবাসা, অবহেলা হলে অবহেলা, কষ্ট হলে কষ্ট... আমার এ নীতি থেকে আজ পর্যন্ত বিচ্যুত হইনি,হতে চাইও না...।

শাফায়াত উল্লাহ রহমত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈবাদতের চেয়েও নিবিষ্ট মনে চেয়েছিলাম তোমারে..

১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০২

মানুষতো প্রেমিক হয়, আমি তোমার ভক্ত-মুরিদ আছিলাম!

ইবাদতের চেয়েও নিবিষ্ট মনে চাইছিলাম তোমারে!
কিন্তু পাইনাই।
অথচ কেউ একজন সাধনা ছাড়াই পাইয়া গেল।

আমিতো কেবল তোমারে হারাইলাম কিন্তু তুমি যা হারাইছো, তার ফর্দ করলে ছাড়াইয়া যাইবে মার্সেল প্রুস্তের ইন সার্চ অব লস্ট টাইমকেও!

মানুষতো প্রেমিক হয়, আমি তোমার ভক্ত-মুরিদ আছিলাম!
তোমাতে মুগ্ধ হইয়া রোজ পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা উপাখ্যান লিখতাম।
যেইখানে একজন অপ্সরীর বর্ণনা থাকতো, হরফে হরফে মায়া থাকতো
সেই আবেগরে তাচ্ছিল্য কইরা কাটখোট্টা জীবন বাইছা নিলা!

মেঠোপথে দাঁড়াইয়া তোমার লগে গল্প জুড়তাম, নদীর ঢেউ গুণতাম
আর তুমিও ভুবনভোলানো হাসি দিয়া বলতা এ জীবনটাইতো চাই!
শিরীষ গাছে বইসা থাকা কাঠশালিক তখন শব্দ কইরা হাসতো!
আমি ভাবতাম এইটা আনন্দনৃত্য, বিদ্রূপটাও বুঝি নাই!

মাঝরাত্রিরে হাহাকার লাগতো, এক একটা রাত্রিরে মনে হইতো শতাব্দিকালের মতো দীর্ঘ!

এরপর তোমার চাঁদমুখটার দেখা পাইলে ক্লিওপেট্রারেও বিদঘুটে লাগতো, নেফারতিতিরে মনে হইতো কালো যাদুর অবয়ব।

জিন্দেগিডারে ফিলিমের চরিত্র বানাইলা, ভালোবাসায় না মইজা হইলা ভিলেন।
আমিতো সব পাইয়া কেবল তোমারে হারাইছি, তুমি সব হারাইয়া উদ্বাস্তু জীবন পাইছো!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.