![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফসলী সন তথা বাংলা সনের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ মুলত বিজাতীয়-বিধর্মীদের উৎসব। পহেলা বৈশাখের আগের দিন চৈত্র সংক্রান্তি পূজা আর পহেলা বৈশাখ হলো ঘট পূজা, গনেশ পূজার দিন। বৌদ্ধরা এই উল্কি পূজা করে। মজূশীদের(অগ্নি উপাসকদের) এই দিন নওরোজ উৎসব পালন করে। উপজাতিদের বৈশাবী অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। তাহলে দেখা যাচ্ছে পহেলা বৈশাখে মুসলমানদের কোন অংশ নেই। তাহলে মুসলমানরা কি করে বিজাতীয়-বিধর্মীদের অনুষ্ঠান পালন করতে পারে? মুসলমানদের ঈমানী কুয়াত এত কমে গেছে যে মুসলমানরা ইসলাম বিদ্বেষী কোন ঘটনায় প্রতিবাদ করা তো দুরের কথা বরং ইসলামী বিদ্বেষী বিধর্মীদের অনুষ্ঠানগুলো পালন করে যাচ্ছে। এ প্রসংগে হযরত ইমাম আবু হাফস কবীর রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, নওরোজ বা নববর্ষ উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান করে তার ৫০ বৎসরের আমল থাকলে তা বরবাদ হয়ে যাবে। অর্থাৎ নওরোজ বা নববর্ষ পালনের কারণে তার জিন্দেগির সমস্ত আমল বরবাদ হয়ে যাবে। তাই মুসলমানদের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে সকল বিজাতীয়-বিধর্মীদের হারাম উৎসব পরিহার করে, তওবা করে ইসলামে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হওয়া। মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে তৌফিক দান করুন (আমিন)
©somewhere in net ltd.