নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
" আমাদের মতো প্রতিভাহীন লোক ঘরে বসিয়া নানারূপ কল্পনা করে, অবশেষে কার্যক্ষেত্রে নামিয়া ঘাড়ে লাঙল বহিয়া পশ্চাৎ হইতে ল্যাজমলা খাইয়া নতশিরে সহিষ্ণুভাবে প্রাত্যহিক মাটি-ভাঙার কাজ করিয়া সন্ধ্যাবেলায় এক-পেট জাবনা খাইতে পাইলেই সন্তুষ্ট থাকে......."
একদিন গুরুদেব রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছিল আমার, হিন্দু-মুসলমান সমস্যা নিয়ে। গুরুদেব বললেন: দ্যাখো, যে ন্যাজ বাইরের, তাকে কাটা যায়, কিন্তু ভিতরের ন্যাজকে কাটবে কে?
যে সব ন্যাজওয়ালা পশুর হিংস্রতা সরল হয়ে বেরিয়ে আসে বাইরে – শৃঙ্গরূপে, তাদের তত ভয়ের কারণ নেই, যত ভয় হয় সেই সব পশুদের দেখে – যাদের হিংস্রতা ভিতরে, যাদের শিং মাথা ফুটে বেরোয়নি!
যে প্রশ্ন করছিলাম, এই যে ভেতরের ন্যাজ, এর উদ্ভব কোথায়? আমার মনে হয় টিকিতে ও দাড়িতে। টিকিপুর ও দাড়িস্তানই বুঝি এর আদি জন্মভূমি। পশু সাজবার মানুষের এ কী ‘আদিম’দুরন্ত ইচ্ছা! – ন্যাজ গজাল না বলে তারা টিকি দাড়ি জন্মিয়ে যেন সান্ত্বনা পেল!
সেদিন মানব-মনের পশু-জগতে না জানি কী উৎসবের সাড়া পড়েছিল, যেদিন ন্যাজের বদলে তারা দাড়ি-টিকির মতো কোনো কিছু একটা আবিষ্কার করলে!
মানুষের চিরন্তন আত্মীয়তাকে এমনি করে বৈরিতায় পরিণত করা হল দেয়ালের পর দেয়াল খাড়া করে। ধর্মের সত্যকে সওয়া যায, কিন্তু শাস্ত্র যুগে যুগে অসহনীয় হয়ে উঠেছে বলেই তার বিরুদ্ধে যুগে যুগে মানুষও বিদ্রোহ করেছে। হিন্দুত্ব মুসলমানত্ব দুই সওয়া যায়, কিন্তু তাদের টিকিত্ব দাড়িত্ব অসহ্য, কেননা ওই দুটোই মারামারি বাধায়।
এত মারামারির মধ্যে এইটুকুই ভরসার কথা যে, আল্লা ওরফে নারায়ণ হিন্দুও নন, মুসলমানও নন। তাঁর টিকিও নেই, দাড়িও নেই। একেবারে ‘ক্লিন’। টিকি-দাড়ির ওপর আমার এত আক্রোশ এই জন্য যে, এরা সর্বদা স্মরণ করিয়ে দেয় মানুষকে যে তুই আলাদা আমি আলাদা। মানুষকে তার চিরন্তন রক্তের সম্পর্ক ভুলিয়ে দেয় এই বাইরের চিহ্নগুলো।
নদীর পাশ দিয়ে চলতে চলতে যখন দেখি, একটা লোক ডুবে মরছে, মনের চিরন্তন মানুষটি তখন এ-প্রশ্ন করবার অবসর দেয় না যে, লোকটা হিন্দু না মুসলমান। একজন মানুষ ডুবছে, এইটেই হয়ে ওঠে তার কাছে সবচেয়ে বড়ো, সে ঝাঁপিয়ে পড়ে নদীতে। হিন্দু যদি উদ্ধার করে দেখে লোকটা মুসলমান, বা মুসলমান যদি দেখে লোকটা হিন্দু – তার জন্য তো তার আত্মপ্রসাদ এতটুকু ক্ষুণ্ণ হয় না। তার মন বলে, ‘আমি একজন মানুষকে বাঁচিয়েছি – আমারই মতো একজন মানুষকে।’
মানুষ আজ পশুতে পরিণত হয়েছে, তাদের চিরন্তন আত্মীয়তা ভুলেছে। পশুর ন্যাজ গজিয়েছে ওদের মাথার ওপর, ওদের সারা মুখে।
রাস্তায় যেতে যেতে দেখলাম, একটা বলদ যাচ্ছে, তার ন্যাজটা গেছে খসে। ওরই সাথে দেখলাম, আমার অতি বড়ো উদার বিলেত-ফেরত বন্ধুর মাথায় এক য়্যাব্বড়ো টিকি গজিয়েছে!
মনে হল, পশুর ন্যাজ খসছে আর মানুষের গজাচ্ছে!
(নজরুলের প্রবন্ধ "হিন্দু-মুসলমান" যুগবাণী গ্রন্থ থেকে নেওয়া; ঈষৎ সংক্ষিপ্ত)
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৩৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: হ্যা সত্যিই তাই। নজরুল তার উদার বিদগ্ধ মননদিয়ে সাম্প্রদায়িকতার এই রূপটি আমাদের চিনিয়ে দিয়ে গেছেন। তবে লাভের লাভ কিছু হয়নি, সাম্প্রদায়িকদের হুক্কাহুয়া বেড়েছে বই কমেনি।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
মুসলিম দেশসমুহে ক্ষমতাসীনরা মানুষের পড়ালেখার অধিকার হরণ করে, তাদেরকে আদিযুগের মাঝে আটকায়ে রেখেছে,
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪১
শ্রাবণধারা বলেছেন: রাজতন্ত্রে এমন সমস্যাটি built-in হলেও গনতান্ত্রিক দেশে এটা হবার কথা ছিলো না। ভারতীয়রা পড়ালেখা শিখতে পারলে, আমরা পারছিনা কেন?
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: নজরুল যতদিন কমিউনিষ্ট নেতা মুজাফফর আহমেদের সাথে একই মেছে ছিলের ,সেই সময় তিনি কমিউনিষ্ট ভাবধারায় প্রভাবিত হন।তারই বহিপ্রকাশ তার অনের পবিতায় এবং লেখায়।মুজাফফর আহমেদ ছিলেন ভারতিয় কমিউনিষ্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদের একজন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:২৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল ভাই। মুজাফফর আহমেদের কথা কিছুকিছু জানি। নজরুলের জীবনে তার প্রভাব, বন্ধুত্ব, নজরুলকে নিয়ে মুজাফফর আহমেদের স্মৃতিকথা ইত্যাদি কিছুটা পড়েছি।
যদিও নজরুল সম্পর্কে আমার অধ্যয়নে ঘাটতি আছে, তবু আমার মত এই যে নজরুল বহুবিস্তৃত। কিন্তু তাকে আমরা অনেকটা মোসলমান কবি হিসেবে তাকের উপর তুলে রেখেছি। তাকে আবিষ্কার করার এবং তার কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহনের প্রয়োজন বোধ করিনি।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৪০
শায়মা বলেছেন: নজরুল ইসলাম বেঁচে থাকলে বর্তমানের ন্যাজযুক্ত পশুদেরকে দেখে নিশ্চয় নতুন কোনো শব্দ ও বিশেষন আবিষ্কার করতেন!
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৪৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: হা হা, হয়তো বা।
সময়ের সাথে সাথে এই ন্যাজওয়ালাদের (আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় ল্যাঞ্জা) সংখ্যাবৃদ্ধি হয়েছে। নজরুল তার অমর কীর্তিতে আমাদের ঋদ্ধ করেছেন, এখন আমাদেরই খুঁজে রের করতে হবে কি করে ন্যাজওয়ালাদের থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যেতে পারে।
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের নারী জাগরণের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়ার মৃত্যুর ১০০ বছরের ও কম সময়ের মধ্যেই তিনি যেই নারী সমাজকে অবরোধ বাসিনী থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত টেনে নিয়ে এসেছিলেন মুক্ত এক জগতে সেই নারী সমাজ ধীরে ধীরে কোন এক অশুভ শক্তির তৎপরতায় ধীরে ধীরে নিজেদেরকে আবার কালো কাপড়ের ভিতরে আবদ্ধ করে ফেলেছে । একটা সময় আসবে হয়তো তারা অবরোধ বাসিনী রূপে আবারও অবরুদ্ধ হয়ে যাবে!
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: এই মন্তব্যটি অন্য একটি পোস্টে করেছিলেন দেখলাম। তাই এখানে এটা ঠিক প্রাসঙ্গিক মনে হলো না।
তবে কিছুদিন আগেও বেগম রোকেয়ার লেখাগুলো পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম তিনি এখনও দারুন ভাবে বাঙালী মুসলিম সমাজের জন্য প্রাসঙ্গিক। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা তাকে পুরোপুরি ভুলে গেছি!!!
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৫৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আসলেই ভিতরের ন্যাজ দেখা যায় না তবে সে ন্যজের তেজ বেশ ভযানক হয়ে উঠে ক্ষেত্র বিশেষে ।
আমাদের সময়ে যুব বয়সে ক্লিন শেভ একটি ফ্যাশন ছিল। এখন সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে তার পরিবর্তন হচ্ছে।
প্রায় সকল ধর্মের যুবকরা আজ কমবেশি দাড়ি পছন্দ করে। এমনকি তাদের আলাদা আলাদা নাম রয়েছে।
যথা Balbo, Bandolhz… ইত্যাদি .অনেক টি-শার্টে দেখেছি লেখা থাকে “boys have Spikes (hair spiked) ,
Men have Beard” "ছেলেদের স্পাইক আছে (চুল )পুরুষদের দাড়ি আছে" । ভিতরে ন্যাজ রাখা ভয়ংকর
বিবেচনায় হয়তবা এখনকার মানুষ বিশেষ করে যুব সমাজ ন্যাজ বাহিরে রাখাই বেশী পছন্দ করছে ।
মনে হচ্ছে কাজী নজরুল ইসলাম আজ বেঁচে থাকলে নিশ্চয়ই প্রবন্ধ লিখতেন আজকাল যুবসমাজ কেন এত ব্যপক
আকারে ন্যজ রাখছে , কেন এখনকার তরুনদের অকালে ন্যজ বাড়ছে আর ১২/১৩ বছর বয়সী একজন
বালকের বেশ যত্ন করে ন্যাজ তথা দাড়ি বাড়ানো শুরু করার কারণ কী হতে পারে?
যাহোক, এ বিষয়ে আপনার আলোচনা ভালই লেগেছে ।
শুভেচ্ছা রইল
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৪৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: আলী ভাই, নজরুলের এই প্রবন্ধটি যে অতি উন্নত মানের তা নয়। তবে আমি এটা কিছুটা কা ট-ছাট করে এখানে দিয়েছিলাম, ব্লগের পাঠকদের প্রতিক্রিয়া বুঝবার জন্য।
সে যাক, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। দ্রুত আরোগ্য লাভ করুন এই দোয়া করি।
৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
আরও লেখা লিখে ফেলো। সামুতে পোস্ট তো কমে যাচ্ছে। সবাই মনে হয় গরমে ঘুমাচ্ছে আর ঘুমাচ্ছে। আমার আবার অনলাইন স্কুল দেওয়ায় হাজার কাজের মাঝেও ল্যাপটপে বসে থাকায় সামুর দিকে তাকিয়ে থাকার সুযোগ বেড়েছে। তাই মনের আনন্দে লিখছি, পড়ছি, ক্লাস নিচ্ছি ক্লাসের ফাকে গান গাচ্ছি, গিটার বাজাচ্ছি আর ক্লাসের পর আর্টস এন্ড ক্রাফটস। সকল দুঃসময়ের মাঝেও সুসময় খুঁজে নেবার চেরেষ্টা আর কি। ভাইয়া
আরও লেখা লিখে ফেলো। সামুতে পোস্ট তো কমে যাচ্ছে। সবাই মনে হয় গরমে ঘুমাচ্ছে আর ঘুমাচ্ছে। আমার আবার অনলাইন স্কুল দেওয়ায় হাজার কাজের মাঝেও ল্যাপটপে বসে থাকায় সামুর দিকে তাকিয়ে থাকার সুযোগ বেড়েছে। তাই মনের আনন্দে লিখছি, পড়ছি, ক্লাস নিচ্ছি ক্লাসের ফাকে গান গাচ্ছি, গিটার বাজাচ্ছি আর ক্লাসের পর আর্টস এন্ড ক্রাফটস। সকল দুঃসময়ের মাঝেও সুসময় খুঁজে নেবার চেরেষ্টা আর কি।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: "সকল দুঃসময়ের মাঝেও সুসময় খুঁজে নেবার চেষ্টা আর কি" - এর চেয়ে সুন্দর কথা আর কী হতে পারে?
ভালো লাগলো জেনে যে স্কুলের কাজের ফাকে সামুতে সময় দেয়ার সুযোগ আপনার বেড়েছে। আপনার মত সৃষ্টিশীল মানুষের জন্য অনেক অনেক অবসর যেন পান- এই আমার প্রার্থনা।
কাজের কারণে কিছুটা চাপের ভিতরে আছি। আশা করি সময়টা তাড়াতাড়ি কাটিয়ে উঠতে পারবো।
মন্তব্যের জন্য, লেখার তাগিদ দেবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৯| ০৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভেতরের ন্যাজ কাটার উপায় পড়াশুনা আর আত্মশুদ্ধি, আত্মসমালোচনা।
০৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:৫১
শ্রাবণধারা বলেছেন: সালাম এবং ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই।
আশা করি চমৎকার নিউ ইয়র্ক ভ্রমণের পরে, রেজিনায় আপনার ভালো সময় কাটছে।
"ভেতরের ন্যাজ কাটার উপায় পড়াশুনা আর আত্মশুদ্ধি, আত্মসমালোচনা।"
সত্যি তাই। এর আসলে বোধহয় কোন সহজ সমাধান নেই।
১০| ০৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিটা কবেকার, কোথায় তোলা?
০৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:১৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: খায়রুল আহসান ভাই, এই ছবিটার তথ্য আমি সম্পুর্ণ বিস্মৃত হয়েছি।
১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি দেয় এবং এ বছরই সম্ভবত সওগাত পত্রিকা থেকে তাকে বড় এক সংবর্ধনা দেওয়া হয় এবং জন্মবার্ষিকী পালন করা হয় । আমার ধারণা ছবিটি সেই সময়কার কোন এক অনুষ্ঠানের।
১১| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ১২:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমার ধারণা ছবিটি সেই সময়কার কোন এক অনুষ্ঠানের" - আমারও তাই মনে হয়েছিল, ছবিটা দেখে।
০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫২
শ্রাবণধারা বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই। আমার মতে এটি নজরুলের খুব ভালো কোন প্রবন্ধ নয়। এটা কিছুটা পরীক্ষামূলক ভাবে ব্লগে দিয়েছিলাম।
১২| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
এপ্রিলের পর মে গেলো জুন এসে যাই যাই করছে।
তুমমি এত ব্যাস্ত কেনো???
২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:৪৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: আসলেই তো তাই। অনেকদিন হয়ে গেল।
কিছুদিন হলো, আপনার পছন্দনীয় "রবি"র উপরে একখানা বই পড়ছিলাম। সুধীর কাকর নামের একজন ভারতীয় মনস্তত্ত্ববিদের লেখা বই, নাম "Young Tagore: The Makings of a Genius"। তিনি রবীন্দ্রনাথের একটি মনস্তাত্ত্বিক জীবনী রচনা করেছেন। রবির তরুন বয়স পর্যন্ত এর মেয়াদ অবশ্য।
বইখানা পড়তে পড়তে মনে হলো আমাদের অনেকেরই মনস্তাত্ত্বিক জীবনী রচনা প্রয়োজন, এমনকি কিছু কিছু ব্লগারেরও । এই নিয়েই লিখব আশা করি। আজই।
১৩| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই লিখো........।
ব্লগারদের মনস্তত্বত্তে সাবধান !!! কেউ কেউ খেপে মেপে রাসেল ভাইপার ভাইয়া /বেহেনা হয়ে কামড়ে দিতে আসতে পারে কিন্তুক!
২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:০৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: হা হা । না, এ তেমন সিরিয়াস কিছু নয়। মনস্তাত্ত্বিক সমালোচনা নয়, বরং মনস্তাত্ত্বিক কৌতূহল বলা যেতে পারে।
আঘাত করা উদ্দেশ্য তো নয়, বরং ভালোবাসাটাই উদ্দেশ্য।
১৪| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: তাইলে আজকেই শুরু করে ফেলো!!!!!!!!
২৬ শে জুন, ২০২৪ রাত ২:৫২
শ্রাবণধারা বলেছেন: ধন্যবাদ। আজই শুরু করেছি এবং শেষও করে ফেলব আশা করি।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
তৎকালীন সময়ে নজরুল এসব টিকি ও দাড়ি 'নিয়ে সাম্প্রদায়িকতার রুপ লিখে যেতে পেরেছেন, তাই পড়তে পাচ্ছি।