নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু কিছু মানুষের লজ্জাহীনতায় আমিই লজ্জা পাই।আমি লজ্জা পাই এই জন্য নয় যে,আমার লজ্জা মাত্রাতিরিক্ত।বরং তাদের বেসম্ভব লজ্জাহীনতাই আমার লজ্জার কারন

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

আজ আমি আপনাদের কিছু জঘন্য কথা বলব।হুম, জঘন্য কথা। হয়তো আপনাদের বমি হয়ে যেতে পারে। কিন্তু মিথ্যা কিছু বলব না। সব সত্য। কী আজিব দুনিয়া- সত্য কথা বলব- তারপরও বমি হয়ে যাবে। হয়তো এই রকম কথা কম বেশী আপনারা সবাই জানেন। যাই হোক, সরাসরি আসল কথায় আসি। ছেলেটির নাম নোমান ( অবশ্যই ছদ্মনাম ) এই সব ক্ষেত্রে ছদ্মনাম ব্যবহার করাই নিয়ম। কিন্তু আমি কোনো কোনো জায়গায় আসল নাম এবং পদবি ব্যবহার করবো। নোমান গ্রাম থেকে এসে ঢাকায় একটি বেসকারী কলেজে বিবিএ তে ভর্তি হয়। নোমান ভাবল, লেখা পড়ার পাশাপাশি- আমি যদি একটা পার্ট টাইম জব করতে পারি- তাহলে আমাকে আর বাবা-মা'র কাছ থেকে টাকা নিতে হবে না। নিজের লেখা পড়ার খরচ নিজেই চালাতে পারব। এখানে বলে রাখা ভালো- নোমানের বয়স ২২ বছর এবং সে দেখতে খুব সুন্দর।



নোমান অনেক মানুষজন কে ধরে একটা চাকরীর জন্য। অনেকে বলে, হুম- অপেক্ষা করো একটা ব্যবস্থা করবোই। কিন্তু কেউ ব্যবস্থা করে না। এইভাবে সময় চলে যাচ্ছে। এইভাবে, একদিন নোমানের ভার্সিটির একটা মেয়ে বলল- চলো তোমাকে একটা অফিসে নিয়ে যাই- হয়তো তুমি একটা ভালো কাজ পাবে। মেয়েটি নোমানকে একটা নাম করা পত্রিকা অফিসে নিয়ে যায়। সেই পত্রিকা অফিসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অথবা সহযোগী সম্পাদক অথবা মনে করুন- নির্বাহী সম্পাদক কে মেয়েটি বলল- নোমানকে ব্যাথা দিয়েন না। আস্তে কইরেন- ও আমার খুব ভালো বন্ধু। মেয়েটি নোমানকে রেখে চলে যায়। নির্বাহী কর্মকর্তা চেয়ার ছেড়ে নোমানের কাছে এসে বললেন- তুমি দেখতে অনেক সুন্দর। কিন্তু একটু বেশী শুকনা । যাই হোক কাজ চালিয়ে নিব। তোমাকে একটা পনের থেকে বিশ হাজার টাকা বেতনের একটা চাকরী দিব। তার জন্য তোমাকে আমার খুশি করতে হবে। নোমান গ্রামের ছেলে-তাই ভদ্রলোকের কথা বুঝলো না। নোমান বোকার মতো বলল- আমি তো ছেলে। ভদ্রলোক অনেক গুলো মেয়ের ছবি দেখিয়ে বলল- এইসব মেয়ে অনেকবার করে আমার সাথে শুয়েছে। বিনিময়ে ওদেরকে চাকরী দিয়েছি। নোমান ছবি গুলোর মেয়ে গুলোকে চিনতে পারল- টিভিতে তাদের প্রায়ই দেখা যায়।হঠাত করে ভদ্রলোকটি নোমানের নুনু চেপে ধরে- তারপর ? বাকি নোংরা ব্যাপারগুলো আর লিখতে ইচ্ছে করছে না।



সেদিন বাসায় ফিরে নোমান অনেক কাঁদে। মেসের এক বড় ভাইকে নোমান সব কথা বলে। মেসের বড় ভাই- ইন্টারনেটে নোমানকে কিছু ক্লিপ দেখিয়ে ব্যাপারটা বুঝায়। এইসব ব্যাপার দেখে বুঝে নোমানের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। এরপর নোমান আরেকটি চাকরীর সুযোগ পায়। এবং মনে মনে ভাবে সব মানুষ তো আর খারাপ হতে পারে না। অনেক আশা নিয়ে নোমান একজন সংবাদ পাঠক এর সাথে দেখা করে। তিনি আগে বিটিতে খবর পড়তেন এখন বেসরকারী টিভিতে খবর পড়েন। সেই ভদ্রলোক কথায় কথায় ইংরেজি বলেন। খুব নরম সুরে সুন্দর করে কথা বলেন। সে নোমানকে বলেন- অবশ্যই তোমাকে কাজ দিবো। কিন্তু আমাকে খুশি করতে হবে। বর্তমান সময়টা হলো- গিভ এন্ড টেক, এর যুগ । তুমি আমাকে খুশি করে দাও। এমন সময় ওই টিভি চ্যানেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসে বললেন- আমাকেও ভাগ দিতে হবে। একা একা কচি মাল খাবেন- তা হবে না। তারপর তারা নোমানের গ্লাসে মদ ঢেলে দিয়ে- ঠিক করতে থাকে কে আগে নোমানের পেছনে পুশ করবে। এরপর আরও কিছু আছে- যা আমার পক্ষে লেখা সম্ভব নয় । তবে কিছুদিন আগে ফেসবুকে এই সংবাদ পাঠকের ছবি দেখলাম। তার স্ত্রী অনেক সুন্দরী একজন মহিলা। তিনি একটি বেসকারী ব্যাংকে কাজ করেন।



এরপর শোবিজ জগতে পরিচিত ও আলোচিত মুখ 'বড় ভাই', নোমানকে চাকরীর কথা বলেন এবং সরিষার তেল নিয়ে তার সাথে দেখা করতে বলেন। তবে তিনি অন্যদের মতন না। তিনি নিজেও পুশ করেন এবং তাকেও পুশ করতে অনুরোধ করেন। তবে তার কাছে যারা যায়- তাদের অবশ্যই প্রথম তিন মাস সরিষার তেল নিয়ে যেতে হয়। শোবিজ জগতে পরিচিত ও আলোচিত মুখ 'বড় ভাই' এর কাছে যারা যারা গিয়েছেন, তারা হলেন- র‌্যাম্প মডেল, মডেল, অভিনেত্রী, লাক্স সুন্দরী, উঠতি গায়ক-গায়িকা, যারা নতুন অভিনয় করতে চায়। মিডিয়াতে চাকরী করতে আগ্রহী, মিউজিক ভিডিও করতে চায়, রিপোটার হতে চায়। এই বড় ভাইয়ের কাছে পুরুষ রমনী ভেদাভেদ নাই। সবার জন্যই সরিষার তেল। তবে তিনি সবাইকে নিয়ে আনন্দ করার পর চাকরীটা দেন।



যাই হোক, আরেকটা কাহিনী দিয়ে লেখাটা শেষ করি- ডিজিটাল বাংলাদেশে এমন ঘটনা তো প্রতিদিনই হচ্ছে। এই কাহিনীও নোমানের । যে ভদ্রলোকের কথা বলব- তিনি একজন বড় কোম্পানীর CEO । সেই CEO নোমানকে গাড়িতে করে দূরে কোথাও নিয়ে যাচ্ছে। ও আচ্ছা, বলে রাখা ভালো- CEO নিজেই নোমানকে খুঁজে বের করেছে এবং চাকরী দিবে বলে নিজেই যোগাযোগ করেছেন। গাড়ি চলছে উত্তরা রোডে। ভদ্রলোক নিজেই গাড়ি চালাচ্ছে। ভদ্রলোক নোমানের কোমরে হাত দিয়ে বলছে- আচ্ছা, চলবে। আহ হা, তুমি আমার কোমরে হাত দাও, দেখো দেখো। উফ... লজ্জা পাচ্ছো কেন ? দূর বোকা চাকরী তো দিবোই। কেউ জানবে না। লজ্জার কিছু নাই। আহ- তুমি কাদছো কেন? আমি তো অন্যদের মতন ভিডিও করে রাখি না। আজকালকার দিনে এগুলো কোনো ঘটনাই না। বোকা ছেলে তুমি আমার নুনু টা দেখলে খুশি হয়ে যাবে- আট ইঞ্চি। দেখো, তোমার ভালো লাগবে। তারপর তুমি নিজেই বারবার আমার কাছে আসবে।



এই নোমান এখন আল্লাহর রহমতে- বড় একটা কোম্পানীতে চাকরী করে। ভালো টাকা বেতন পায়। এবং কিছু দিন আগে বিয়ে করেছে। সুখের সংসার। আমার তোলা একটা ছবি দেয়ালে বড় করে বাধিয়ে রেখেছে। অনেকে হয়তো ভাবতে পারেন- তাহলে নোমান চাকরীর জন্য কোনো মহিলার কাছে যায়নি কেন ? হুম, একজন মহিলার কাছেও গিয়েছিল। মহিলার বয়স প্রায় পঞ্চাশ। সেই মহিলা চাকরীর কথা বলে- প্রথম দিনই- বুকের উপর থেকে শাড়ির আঁচল সরিয়ে বলেছিল- আমাকে একটু আদর করে দাও। মহিলা জোর করে নোমানের হাত নিয়ে তার বুকের উপর রাখে। পেটের উপর রাখে। এবং খুব অনুরোধ করে তাকে আদর করে দেওয়ার জন্য। এখানে বলে রাখি এই ভদ্র মহিলার বড় ছেলে আমেরিকা থাকে বৌ বাচ্চা নিয়ে।



( অপ্রয়োজনীয় কথাঃ মানবজাতির লিখিত ইতিহাসের সমগ্র সময়কাল জুড়ে সমকামী সম্পর্ক ও আচরণ নিন্দিত হয়ে এসেছে। অধিকাংশ সমাজেই সমকামী আচরণকে দণ্ডণীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। এমনকি বহু দেশে সমকামী আচরণের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার বিধানও রাষ্ট্রিয়ভাবে চালু আছে।১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে মন:স্তাত্ত্বিকরা 'সমকাম প্রবণতাকে' মনোবিকলনের তালিকা থেকে বাদ দেয়। ১৯৭৫-এ ঘোষণা করা হয় 'সমকাম প্রবণতা' কোন মানসিক বিকৃতি নয়। প্রবৃত্তি হিসেবে সমকামিতা বলতে বোঝায় মূলত সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি "এক যৌন, স্নেহ বা প্রণয়ঘটিত এক ধরনের স্থায়ী ও প্রাকৃত প্রবণতা"।



ফেসবুক বা টুইটারের কল্যানে Homosexuality বা সমকামিতা এখন অনেকটা গা সওয়া হয়ে গেছে। প্রাণীজগতে সহস্রাধিক প্রজাতিতে যে সমকামিতার অস্তিত্ব রয়েছে তা এখন অনেকেই জানেন।পবিত্র আল কুরআনে বলা হয়েছে আদ ও সামুদ এবং লূত (আঃ) এর কওম (বংশ) কে ধ্বংস করে দেওয়া হয় সমকামিতার অপরাধে। তারপরেও মানবজাতির লিখিত ইতিহাসের সমগ্র সময়কাল জুড়ে সমকামী সম্পর্ক বা আচরণ একাধারে নন্দিত ও নিন্দিত হয়ে এসেছে। বাংলাদেশ মোটামুটি রক্ষণশীল দেশ।



প্রাচীন গ্রীসের পুরাণ আর ধর্ম শাস্ত্রগুলোতে সমকামী স্পৃহার উল্লেখ দেখা যায়।সমকামীদের কামনার দেবি ছিল ভেনাস। শুক্র গ্রহের ইংরেজী নাম ভেনাস যা ভেনাস দেবীর নামে নামকরণ করা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশ এখন সমকামিতাকে কে সামাজিক স্বীকৃতি দিচ্ছে তার মানে এই নয় যে এটা সব দেশেই স্বীকৃতি পাবার মত কোন বিষয়। আধুনিক বিজ্ঞান প্রমান করতে সক্ষম হয়েছে যে সমকামিতা বিষয়টি জেনেটিক কোডিং এর কারনে হয়। একটি সফটয়্যারকে যে ভাবে কোডিং করা হয় সেভাবেই সে কাজ করে। তেমনি একটি মানুষের জিন কে যে ভাবে কোডিং বা ডিএনএ বিন্যস্ত করা হয় সে সেরকমই বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে।



কিছু মানুষ আছে যারা স্বাভাবিক জীবন যাপনের ক্ষমতা রাখা সত্বেও এই বিকৃত পথে হাটে। মাইকেল জ্যাকসনের বিরুদ্ধে শিশু সমকামীতার অভিযোগ ছিল।মানুষের মধ্যে প্রথম এইডস এর বিস্তার ঘটে পশুকামিদের দ্বারা। এই সব বিকৃতকামী মানুষগুলো মানব সভ্যতায় এক মরণ বীজ রোপন করে গেছে যার ফল মানব সমাজকে আরো কত শতাব্দী বয়ে বেড়াতে হবে জানিনা। )

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

রোহান খান বলেছেন: সত্য কথা গুলোকে অকপটে স্বীকার করতে সবাই পারে না। আমি তো মনে করতাম ব্যাপারটা বাংলাদেশে এখনো ৭০ % লোকজন জানেই না যে এমন হতে পারে। এখন তো দেখছি যে দোরগোরা পর্যন্ত চলেগেছে। আপনার লেখায় আরেকটা দিক সুন্দর করে ফুটে উঠেছে। বিশেষ করে মিডিয়ার ব্যাপারটা। আমি নতুন করে আর বিশেষ কিছু লিখলাম না। ব্যাপারটা বোধহয় ওপেন সিক্রেট। সবাই জানেন......

(লেখাটা পরে কিবলবো - তাই আবোল তাবোল বললাম)

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

ছািব্বর বলেছেন: মিডিয়া আজ পতিতালয় হয়ে গিয়েছে । ছেলে মেয়ে এদের কাছে কোণ পার্থক্য নাই । মিডিয়াতে কাজ করতে গেলে নিজের ইজ্জত রাখা যায়না । আপনার লিখায় নোংরা বাস্তবতা তুলে ধরেছেন । অথচ এইসকল বিকৃত মিডিয়ার লোকেরাই নানা নীতি কথা বলে । এদের মুখে থু ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

কদমা বলেছেন: হুমমমম ! সমকামিদের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে আমার স্ত্রির চুম্বনপ্রিয় গালটাতে দাড়ি রাখতে বাধ্য হয়েছি । এখন এডাম টিজারদের অত্যাচার অনেক কমেছে ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

একজন বাংলার ছেলে বলেছেন: মিডিয়ার কারা কারা আছে জাতি জানতে চায়

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: জাতি সব জানে।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

নিম গাছ বলেছেন: তথ্যবহুল লেখা। আমাদের দেশে মাদরাসার হুজুরদের সমকামীতার জন্য বেশী দায়ী করা হয়। কিন্তু আমি দেখেছি তথাকথিত ভদ্র ও সুশীল সমাজেও এটা বেশ পাকাপোক্ত স্থান করে নিয়েছে। বলাই বাহুল্য, এটা থাকবে। কারণ ধর্মীয় অনুশাসন সকলে মানে না।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

রিয়াজ৩৬ বলেছেন: কিরে ভাই!! কোন জগতে আছি?? এইগুলান হাছা না মিছা?..

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য।

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

েপচাইললা বলেছেন: দুঃখজনকভাবে লেখককে একটা ছাগল ছাড়া কিছুই মনে হল না। যারা কমেন্ট করলেন, তারা তো ছাগলের আগে রাম বসিয়ে নিয়েছেন...

ফাউল সব..

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: !

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ভোরের সূর্য বলেছেন: হয়তো আমার মন্তব্যটা খুব বেশি সাহসি হয়ে যাবে এবং অনেকেরই পছ্ন্দ হবেনা।আমাদের যুগ বদলাচ্ছে।মানুষের মন মানষিকতার পরিবর্তন হচ্ছে।উদাহরন হিসাবে আগে যেমন লিভটুগেদারের বিষয়টাকে আমরা খুব খারাপ চোখে দেখতাম আজকে কিন্তু সেটা ধীরে ধীরে মানুষ মেনে নিচ্ছে।এইতো সেদিন প্রথম আলো প্রত্রিকায় লিভটুগেদার নিয়ে বেশ বড় একটা রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে যে ঢাকায় অনেকেই লিভটুগেদার করছেন।যাইহোক এবার আসল কথাতে আসি।সমকামিতার বিষয়টি আমার কাছে মনে হ্য় মানুষের নিজ নিজ ব্যাক্তিগত বিষয়।দুজন পুর্নবয়স্ক মানুষ যদি নিজেদেরকে পছ্ন্দ করে সেটা সমপূর্ন তাদের বিষয়।সেখানে আমার বা আপনার বলার কিছু থাকতে পারেনা।এখন ধীরে ধীরে অনেক দেশেই সমকামিতাকে আইনের মাধ্যমেই মেনে নিচ্ছে।এই লেখাটিতে আসল বিষয়টি হচ্ছে যৌন হয়রানি।সেটা সমকামিতাই হোক বা অন্য কোনভাবেই হোক।এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায়না।যদি দুজনের সম্মতিতে কিছু হয়ে থাকে তাহলে কিছু বলার নাই কিন্তু জোর করে যৌনতা করা হয় তাহলে সেটা অবশ্যই খারাপ।নোমান(ছদ্মনাম)যেমন চাকরি পাবার জন্য ছেলেদের কাছে যৌন হয়রানি শিকার হয়েছিলেন তেমনি একজন মহিলাও তাকে হয়রানি করতে চেয়েছিলেন।দুটাই অপরাধ এবং ঘৃণীত কাজ।আজকে নোমানের জায়গায় একটা মেয়ের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার ঘটতে পারতো।আমি কোনটিকেই সমর্থন করছিনা।অবশ্যই তাদের শাস্তি হওয়া উচিৎ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ঘটনা সম্পূর্ণ বানোয়াট। কারণ মানুষের শিশ্ন, পায়ুপথ, জরায়ু খুবই স্পর্শকাতর। সুতরাং এসব জায়গাতে সরিষার তেল ব্যবহারের প্রশ্নই আসে না। তাতে প্রচণ্ড জ্বালাপোড়া হওয়ার কথা।

ধিক এমন আজগুবি বানোয়াট কাহিনী লেখার জন্য।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: হআ হআ হা ----হা হা হা

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:২১

সুখী বাঙ্গালী বলেছেন: আপনার চেহারাটাত মাশাল্লা দেখার মত। আবার অভিগ্গতাও আছে দেখছি।

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.