নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
জীবদ্দশায় কদর খুব কম শিল্পীই পেয়ে থাকেন৷ বিখ্যাত অনেক শিল্পী বিশ্ব জুড়ে পরিচিতি পেয়েছেন মৃত্যুর পর৷ আমার একটা ডায়েরী আছে। দুই'শ সাদা পৃষ্ঠা দিয়ে দোকান ঠেকে বাঁধাই করেছি। একসময় আমি নিয়মিত সেই ডাইরীতে ছবি আঁকতাম। একবার এক মেয়ের ছবি এঁকে দিলাম। মেয়েটা ছবি দেখে বলল- এটা তো আমার মায়ের ছবি একেছো। মেয়েটি রাগ করে চলে গেল। এই ঘটনা আমার বন্ধুকে বলতেই- বন্ধু বলল- শোন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন ছবি আঁকতেন, তখন অনেক শিল্পসমালোচক বলেছিলেন, তাঁর ছবি কোনো ব্যাকরণের মধ্যে পড়ে না। পরে তাঁর ছবি কেউ উপেক্ষা করতে পারেননি।
শিল্পীরা সারা জীবন ধরে ছবি আঁকেন, কি তাঁদের প্রেরণা, কি তাঁদের প্রাপ্তি। কেমন হয় একজন চিত্র শিল্পীর জীবন! এসব নিয়ে অনেক প্রশ্ন, অনেক কৌতূহল সেই ছোট বেলা থেকে।
Joseph Wright (জোসেফ রাইট) ইংল্যান্ডের ডারবি জাদুঘরের ভাঁড়ার ঘরে অপ্রয়োজনীয় ভেবে ফেলে রাখা প্রতিলিপিটাই 'কলিসিয়াম বাই মুনলাইট'-এর আসল চিত্রকর্ম। জোসেফ রাইট ১৭৮০ সালে ছবিটি এঁকেছিলেন। অসাধারণ এই শিল্পকর্মের অর্থমূল্য ১০ লাখ পাউন্ড পর্যন্ত হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন। রাইট ১৭৯৭ সালে মারা যান।
২৯।
৩০।
The Iron Forge
৩১।
৩২।
Portrait of Miss Frances Warren
৩৩।
Gerhard Richter (গেয়ারহার্ড রিশটার) জন্ম: ৯ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩২, ড্রেসডেন, জার্মানি। জন্মস্থান ড্রেসডেনের আর্ট অ্যাকাডেমিতে ১৯৫১ থেকে ৫৬ সাল পর্যন্ত পড়াশুনা করেন শিল্পকলা বিষয়ে৷ বিশ্বের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনিতে স্থান পায় তাঁর শিল্প কর্ম৷ বিশেষ করে তাঁর ধারাবাহিক চিত্রকর্ম ‘আবস্ট্রাকটেস বিল্ড' বা ‘বিমূর্ত ছবি' বিশ্ব জুড়ে পেয়েছে বিপুল সমাদর৷ ৮১ বছর বয়সি বিশ্বের সবচেয়ে দামি এ শিল্পী থাকেন জার্মানির কোলোন শহরে৷ কাজের মাঝেই ডুবে থাকেন সবসময়৷ তার ধারাবাহিক চিত্রকর্ম 'আবস্ট্রাকটেস বিল্ড' বা 'বিমূর্ত ছবি' বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল। নিউইয়র্কের 'মিউজিয়াম অব মডার্ন আর্টস-এ তার স্থায়ী প্রদর্শনী কক্ষ রয়েছে।
৩৪।
৩৫।
Abstract Painting
৩৬।
৩৭।
dark2
৩৮।
Abstraktes Bild
হুমায়ূন আহমেদ- হুমায়ূন স্যার বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। তার আরেকটি বিশেষ গুণ আমাকে মুগ্ধ করেছিল। তিনি উঁচুমাপের একজন চিত্রশিল্পী ছিলেন। স্যার অধিকাংশ ছবিতেই তেলরঙ ব্যবহার করেছেন। এতে আকাশ-বৃক্ষরাজি এবং নদীর বিভিন্ন দৃশ্যই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। আমেরিকায় তার আঁকা ২৪টি ছবি নিয়ে একটি প্রদর্শনীও হয়েছে। তার আঁকাআঁকির মাধ্যম জলরং; ছবির নামও চমৎকার। আসুন কয়েকটির নাম জানা যাক- ‘ক্লান্ত দুপুর’, ‘তৃষ্ণা’, ‘সুন্দরবন’, ‘মেঘবালিকা’, ‘ফেরা’, ‘পুরানো সেই দিনের কথা’, ‘যাত্রা’, ‘ফাগুনের নবীন আনন্দে’, ‘বনমর্মর’, ‘ঝরো ঝরো মুখর বাদর-দিনে’, ‘পুষ্পকথা’ ইত্যাদি।
৩৯।
৪০।
৪১।
৪২।
স্যারের এই ছবিটা আমার খুব বেশি পছন্দ।
২| ২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪১
নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: হুম!
৩| ২৫ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ++++
৪| ২৫ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: দারুন......
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:২৭
সুমাইয়া আলো বলেছেন: সুন্দর লিখা