নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৃত্যুর আগে যে ১০০ টি চিত্রকর্ম আপনাকে দেখতে হবে (পাঁচ)

০৩ রা জুন, ২০১৫ রাত ৮:৩২

পৃথিবীর ইতিহাসে ঘৃণিত ব্যক্তি হলেন এডলফ হিটলার। সরকারী কাস্টম্‌স থেকে অবসর গ্রহণের পর হিটলারের বাবা সপরিবারে অস্ট্রিয়ার লিন্‌ৎস শহরে চলে আসেন। হিটলারের বাবা ১৯০৩ সালে মারা যান। বাবার রেখে যাওয়া পেনশন ও সঞ্চয়ের অর্থ দিয়েই তাদের সংসার কোনমতে চলতে থাকে। অনেক ভোগান্তির পর ১৯০৭ সালে তার মাও মারা যান ফলে হিটলার নিঃস্ব হয়ে পড়েন। পড়াশোনায় বিশেষ সুবিধা করতে পারেননি। এক সময় ভিয়েনায় যান। কিন্তু চিত্রশিল্পী হবার স্বপ্ন নিয়ে আবার লিন্‌ৎসে ফিরে আসেন।

হিটলার ১৯১৪ সালের দিকে জার্মানির মিউনিখ শহরের সিটি হল ভবনের একটি ছবি জলরংয়ে এঁকেছিলেন। হিটলারের আঁকা চিত্রকর্মগুলো মাঝারি মানের চিত্রকর্ম। হিটলার ১৯০৫ সাল থেকে ১৯২০ সালের মধ্যে দুই হাজারটি চিত্রকর্ম এঁকেছিলেন। হিটলার তার আত্মজীবনীমূলক বই মেইন ক্যাম্ফে একজন তরুনের চিত্রশিল্পী হয়ে ওঠা এবং ভিয়েনা অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্ট থেকে বারংবার প্রত্যাখ্যাত হওয়ার ঘটনা তুলে ধরেছিলেন।

৪৩।
হিটলারের আঁকা ছবিগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ছবি।

৪৪।
হিটলার ভিয়েনার আর্ট অ্যাকাডেমিতে দুইবার পরীক্ষা দিয়ে অকৃতকার্য হয়েছে। পরীক্ষকরা অদ্ভুত যুক্তি দেখাচ্ছিল যে হিটলার ছবি নাকি সব বিল্ডিং এবং এই রিলেটেড জিনিসের উপরে, কোন ক্রিয়েটিভিটি নাকি নাই।


৪৫।
শিল্পকলা সম্বন্ধে মোটামুটি জ্ঞানওয়ালা যে কেউ বুঝবে এই ছবিগুলা এমন কোন স্পেশাল কিছু না। আর্ট কলেজের সাধারণ ছাত্ররা এইধরণের কাজ নিয়মিত করে।

৪৬।
আমি ভাবি, একজন শিল্পী কিভাবে এমন নৃশংস হয়!!

৪৭।


ব্রিটিশ রাজনীতিক স্যর উইনস্টন চার্চিল যে চমৎকার ছবি আঁকতে পারতেন। ১৮৭৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
চার্চিল একবার ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউস সফরে গেছেন। তখন তাকে যে ঘরে থাকতে দেয়া হলো তার পাশের রুমেই ছিলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের রুমটি। এক অসতর্ক মুহূর্তে চার্চিলের রুমে ঢুকেই তার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। চার্চিল রুমের মাঝখানে একেবারে দিগম্বর হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। চার্চিল একটুও লজ্জিত না হয়ে বললেন, 'দেখতেই পাচ্ছেন, মিস্টার প্রেসিডেন্ট, আমরা ইংরেজরা কোন কিছুই লুকোছাপা করি না।'


৪৮।

৪৯।

৫০।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:
ডামী,

বিশ্রী শিরোনাম।

বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।
বিশ্রী শিরোনাম।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:২৯

মুহাম্মাদ তরিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.