নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বাংলাদেশে জঙ্গি হামলা করে আইএস-এর কি লাভ? বাংলাদেশে তারা বিদেশী নাগরিকদের হত্যা করছে। বিদেশী নাগরিক সব দেশেই আছে তাহলে হত্যা বাংলাদেশেই কেন?
যেসব বিদেশী হত্যা হয়েছে তাদের সাথে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের সাথে কোন না কোনভাবে জড়িত। আইএস কারো জন্য ভাড়া খাটছে নাতো? আমাদের প্রধান দায়িত্ব আইএসের অস্তিত্ব সরাসরি অস্বীকার করা।
সেদিন পৃথিবীটায় সব কিছু যদি ঠিকঠাক থাকত, সব অঙ্ক যদি হিসেব অনুযায়ী চলত, তা হলে তারিশি-নিবরাসের বন্ধুত্ব হওয়ার কথা ছিল সে রাতে। কিন্তু সে রাতে হোলি আর্টিজান কোনও রেস্তোরাঁ ছিল না, তা নরকে বদলে গিয়েছিল! নরকে যা ঘটা উচিত, তাই ঘটল।
আমি আর আমার মেয়ে।
আপনার বাচ্চাকে হার্ডকোর মুমিন না বানিয়ে একজন ভালো বিবেকবান মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করুন। যদি বিবেক তৈরি হয়, তখন সে এমনিতেই সঠিক বেঠিক যাচাই করতে পারবে, নিজ ধর্ম সম্পর্কে শুদ্ধ জ্ঞ্যান অর্জনে অর্জিত করতে পারবে।
নূন্যতম ইসলামী জ্ঞান এই সব জঙ্গিদের নেই। এই সব দেখিয়া শুনিয়া মাথায় গিট্টু লেগে গেল। আমাদের মতো নির্বিরোধী, শান্তিপ্রিয়, অতিথিপরায়ণ দেশে এবারে যে নজিরবিহীন ভয়াবহ ঘটনা ঘটলো তার ভিত একদিনে তৈরি হয়নি। দিনশেষে, আমরা কারো উপরই আস্থা খুঁজে পাচ্ছি না।
ক্ষমতাসীনেরা কখনো বিপদে পড়ে না, বিপদ হয় দেশের। ফেসবুকে এখন শত শত কমান্ডো, নিরাপত্তা বিশ্লেষক! সেনা অভিযান নিয়ে একশত প্রশ্ন! সেনাবাহিনীর এই করার দরকার ছিলো, সেই করার দরকার ছিলো! সরকারের আন্তরিক ইচ্ছা প্রমানিত হলে, দেশের ১৬ কোটি জনগন তাদের পাশেই থাকবে।
দেশে শত শত বিদেশী আসছে যাচ্ছে কিন্তু সবাই খুন হচ্ছে না। শুধুমাত্র গার্মেন্টস বায়াররাই টার্গেট হচ্ছে। কেন? কোরিয়ার ভদ্রলোকের ভিডিওটা ছিলো বলে মানুষ কিছুটা সঠিক তথ্য পেয়েছে। আমাদের দুই নেত্রীই নিজ নিজ দলের কিছু অযোগ্য আর চুড়ান্ত চাটুকার দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকতেই বুঝি অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। ফলে তারা অনেক কিছুই হয়ত চাইলেও করতে পারেন না।
আমরা ভয়ঙ্করভাবে বিভক্ত এক জাতি হয়ে যাচ্ছি দিন দিন। জাতির অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দিতে এরকম একটা ঘটনাই যথেষ্ট। বিদেশিদের কাছে আমরা ক্রমেই বিপদজনক রাষ্ট্রে পরিনত হয়ে যাচ্ছি। যারা ফেসবুকে বুদ্ধিজীবী হিসাবে পরিচিত তারা মাঝে মাঝে এমন কিছু কাজ করে বসেন যা খুবই হাস্যকর মনে হয়।
অতীতে বেশ কিছু জঙ্গি ধরা হয়েছে কিন্তু বিষবৃক্ষ কাটা হয়নি। সমাজকে বাঁচাতে হলে, দেশকে বাঁচাতে হলে শুরুটা নিজেদের পরিবার থেকেই করতে হবে। অনেক দেরী হয়ে গেছে। ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। এখন ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আমি খুবই আশাবাদী। জনগন সচেতন হবে। এই সব কালো ছায়ারা আর কোনোদিন সুযোগ পাবেনা এই দেশে!
পরকীয়া প্রেমের মজা কোথায় জানেন? দায়িত্ব না নিয়েই এঞ্জয় করা যায় .. আর সেটা করতে পারলে আর বিয়ে করার কি দরকার ... যেভাবে খুশি সেভাবে ব্যবহার করতে পারলেই উদ্দেশ্য সাধন ...
আমরা শান্তিময় একটা দেশ চাই, যেখানে হাজারো দুঃখ-কস্ট মেনে নিয়ে হাসি মুখে ঘুমাতে যেতে পারি। এতটুকুই আমাদের চাওয়া সরকারের কাছে। সরকারকে আরো কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য।
আল্লাহ ফেরাউনের মত ঐ সব সন্ত্রাসীদের নাশ কর। মদিনা আক্রমন হলে তো আর কিছু বাকি থাকলনা। মসজিদে নববীর মত স্থানে কাফেরদের বোমা হামলা..! আল্লাহর আজাব সন্নিকটে তাতে কোনো সন্দেহ নেই...! তারপরেও বলবো মহানবী (সাঃ) -এর পবিত্র জন্ম ভূমিতে এই ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। আহ! ইসলামকে আর কত ছোট করবে এরা...
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: মসজিদে নববীর মত স্থানে কাফেরদের বোমা হামলা..! আল্লাহর আজাব সন্নিকটে তাতে কোনো সন্দেহ নেই...!
শালা কাফের আর কাফের, চারিদিকে কাফের আর কাফের, একটাও মুসলমান পাইলাম না।