নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মজার ব্যাপার শুনুন-
বিয়েতে যাব। সুরভি সন্ধ্যা থেকেই সাঁজতে বসেছে। এর মধ্যে আবার পার্লার থেকে চুল সাজিয়ে এনেছে। শাড়িও মনে হয় পার্লার থেকে পড়ে এসেছে। তারপরও রেডি হতে-হতে সাড়ে দশটা বাজালো। আমি বেশ কয়েকবার তাড়া দিলাম, লাভ হলো না।
সাড়ে এগারো টায় বিয়ে বাড়িতে গিয়ে দেখি অনুষ্ঠান শেষ।
ভাবলাম এত কষ্ট করে এসেছি যখন একটা ছবি তুলে নিই। ছবি সুরভি'ই তুলে দিল। সে এখন রান্না করতে বসছে। খেয়ে তারপর ঘুমাবো। ইচ্ছা করলে খাবার বাইরে থেকে কিনে আনতে পারতাম। কিন্তু না... এটা তার শাস্তি।
ক্ষুধার্থ অবস্থায় ছবি এর চেয়ে ভালো হবার কথা নয়।
১। ঢাকা শহরের যে জায়গা গুলোতে ছিনতাই হয়- সে জায়গা গুলোতে পুলিশ চেকপোস্ট থাকে না। পুলিশ চেকপোষ্ট থাকে অন্য জাগায়, যেখানে ছিনতাই হয় না। আচ্ছা, পুলিশ কি জানে না কোথায় ছিনতাই হয়? খুব ভালো করেই জানে। এবং এও জানে কে ছিনতাইকারী আর কে পকেটমার। পুলিশ এর চেকপোষ্ট গুলোতে সাধারন মানুষের উপকার হয় না। বরং তারা বিপদে পড়ে। বিশেষ করে রাতের বেলা পুলিশ চেকপোষ্ট বসায়। রিকশা থামিয়ে সাধারন মানুষকে হয়রান করে। তখন তাদের চোখ মুখ আনন্দে ঝিকমিক করে। যেন শিকার ধরা পড়েছে। লোভে চকমক করে চেহারা। যেভাবেই হোক তাদের কাছ থেকে কিছু টাকা পয়সা নিবেই। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ- তাদের পকেট থেকে ২০/৫০ বা ১০০/২০০ যা পায় নিবেই। তারা কোনো অপরাধী না। তাদের কাছ থেকে অস্ত্র বা কোনো নেশা দ্রব্য কিছুই পাওয়া আয় না। তারপরও নানান ভাবে কথা প্যাচিয়ে- ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা নিবেই। এই কি জনগনের সেবকের নমুনা? ছিঃ
২। ঢাকা শহরের সব অলি-গলিতে সকাল থেকেই মিনি মাজার বসে। এসব বাজারে সব কিছুই পাওয়া যায়- মাছ, সবজি, ফলমুল সবই পাওয়া যায়। সকালে মানুষের তাড়াহুড়া থাকে। সবাই সবার কাজে যায়। ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা স্কুলে যায়। লেগে যায় জ্যাম। গাড়ি, রিকশা, ভ্যান এবং হোন্ডার জ্যাম। একেবারে আন্ধা গিট্রু। এটা প্রতিদিনকার দৃশ। কেউ দেখার নেই, কেউ বলার নেই। অবশ্য বাসা বাড়ির মহিলারা সহজেই কিনে নিতে পারেন। তাদের বাজারে যেতে হয় না। লাগুক একটু জ্যাম। তারা তো ব্যবসা করছে। চুরি, ডাকাতি করছে না। এই সব ব্যবসায়ীরা ভোর রাতে ঘুম থেকে উঠে- কারওয়ান বাজার বা সদর ঘাটের আড়ৎ থেকে এবং কোনো নদীর ঘাট থেকে মাছ জিনিস কিনে এনে গলির মধ্যে ব্যবসা করেন। সময়ের অভাবে যারা বাজারে যেতে পারেন না, তারা তাদের কাছ থেকে কিনেন। এইসব আমি প্রতিদিন লক্ষ্য করি। আরও লক্ষ্য করি- প্রতিদিন একটা নিদ্দিষ্ট সময়ে পুলিশের গাড়ি আসে- এইসব ব্যবসায়ীদের একজন (যে মুরুব্বী) সব দোকান থেকে ৫০/১০০ টাকা তুলে পুলিশের হাতে দেয়। পুলিশ রাজার হালে গাড়িতে বসে থাকে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেয়া আপেল-কমলা চিবিয়ে খায়। যদি কখনও টাকা তুলতে দেরী হয়- তখন পুলিশ বিকট হর্ন দেয়। টাকা নিয়ে পুলিশ জমিদারের মতো চলে যায়। প্রতিটা দিন একই ঘটনা।
৩। জ্যাম তো আমাদের নিত্যদিনের ঘটনা। এটা মনে হয় ঢাকাবাসী মেনেই নিয়েছে। এখন বড় বড় রাস্তা থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জাগায়'ই জ্যাম। একটা চিপা গলি- এর দুই দিক থেকে দুইটা গাড়ি ঢুকছে। গলির মাঝামাঝিতে এসে দুই গাড়ি আটকে গেল। ড্রাইভার দুইজন দুইজনকে দোষ দিচ্ছে। গালাগালি করছে। এতক্ষনে জ্যাম লেগে গেছে-এক মাইল রাস্তা। যারা পথচারী তারা পড়ে খুব বেশি বিপদে। গাড়ির সাথে সাথে তাদের চলাচলও থেমে যায়। কারণ তারা ফুটপাতও ব্যবহার করতে পারছে না। ফুটপাত হকারদের দখলে। কেউ ফুটপাতে চায়ের দোকান দিয়েছে। কেউ ভাপা পিঠা বিক্রি করছে। কেউ পপ কর্ণ অথবা ডাব বিক্রি করছে। সাধারন মানুষ কি একটু শান্তিতে ফুটপাত দিয়েও হাঁটতে পারবে না? এদিকে সিটি কর্পোরেশন একই রাস্তা সারা বছর নানান কারণে ভাঙ্গতে থাকে। গর্ত করতে থাকে। তারা একবার কাজ শুরু করলে- এই কাজ কবে শেষ হবে তা কেউ জানে না। সাঈদ খোকন সাহেব মিডিয়ার সামনে চিৎকার করে ফুটপাত দখলকারীদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন- এক ইঞ্চি জায়গা দিব না। কিন্তু গুলিস্তান গেলে হকারদের জ্বালায় হাঁটা যায় না। তাদের ব্যবহারও খুব খারাপ। ফুটপাত দখলকারীরা এক ইঞ্চি জায়গা দেয় না হাঁটার জন্য পথাচারীদের।
৪। বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষই দরিদ্র। তাদের গাড়ি নেই। সিএনজি'তে চড়ার টাকাও নেই। কাজেই বাস ছাড়া তাদের অন্য কোনো গতি নেই। এই বাস করে সেচ্ছাচারিতা। ১০ টাকার ভাড়া নিচ্ছে ২০ টাকা। বাসে পা রাখার জায়গা নেই- তবুও ঠাসাঠাসি করে আরও যাত্রী নিচ্ছে। মানুষের দম বন্ধ হয়ে আসছে। কষ্ট হচ্ছে। বাস চলতি অবস্থায় যাত্রীদের উঠতে হয় নামতে হয়। নারী পুরুষ সবার একই অবস্থা। ঢাকার চাকা বাস এবং হাতির ঝিলে চক্রাকার বাস সার্ভিস সাধারন মানুষের কাছ থেকে পাঁচ টাকার দূরত্বের ভাড়া নিচ্ছে ২০/২৫ টাকা। দেখার কেউ নেই। কে দেখবে? কার কাছে নালিশ করবো? দুই মেয়র কি এই সবের খোঁজ খবর রাখেন না? কিন্তু টিভি ক্যামেরা দেখলে তো চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলেন। রাগে শরীর টা জ্বলে আমার।
আর একটা কথা বলে- আমার এই লেখাটা শেষ করবো- অনেক ছেলে-পেলেকেই দেখি- বাসে উঠে দুই টাকা পাঁচ টাকার জন্য কন্টাকটারের সাথে ঝগড়া শুরু করে দেয়। কথায় কথায় তারা বলে- আমি স্টুডেন্ট। তোরা ছাত্র ভালো কথা। দুই টাকা পাঁচ টাকার জন্য খাচ্ছরের মতো করিস ক্যান? যখন রাত জেগে লেখা পড়া বাদ দিয়ে ডালিং এর সাথে কথা কও, তখন ফ্ল্যাক্সি করার জন্য টাকা কই পাও? যখন গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ফাস্ট ফুডের দোকানে দামী দামী খাবার খাও, গার্ল ফ্রেন্ড কে গিফট কিনে দাও তখন টাকা কই পাও? বাসে উঠলেই অশিক্ষিত কন্টাকটারের সাথে পাঁচ টাকার জন্য চিৎকার চ্যাচাম্যাচি করো- লজ্জা করে না তোমার?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
রাজীব নুর বলেছেন: যুগ যুগ ধরে এমনই চলছে!!! এর সমাধানটা করবে কে?
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুলিশেরা কি করছে স্বরাস্ট্রমন্ত্রী জানে, স্বরাস্ত্রমন্ত্রীর মন্ত্রনালয়ে কি হচ্ছে বাকী মন্ত্রীরা ও প্রেসিডেন্ট জানে,
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: মানে পাটা-পুতায় ঘষাঘষি মরিচের দফা শেষ? বলতে চাচ্ছি জনগনের অবস্থা শেষ?!
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
অাগের মতোই।
সুন্দর
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: সত্যি বলতে আমি ঢাকা নিয়ে হতাশ ।
এ শহরের গ্যাস পানি বিদ্যুৎ যানজট ট্রাফিক বাস ভাড়া কোন কিছুই ঠিকমত চলছে না ।
কোন সুপারম্যান এসে যদি সব ঠিক করে দিয়ে যায় ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুপারম্যান ---------সেসব তো কাল্পনিক বিষয়। সহজ সরল সত্য কথা হলো আমাদের এসবের মধ্যেই বেঁচে থাকতে হবে। তারপর একদিন মরে যেতে হবে।
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: রাষ্ট্র এখন কাছিমের পিঠে অবস্হান করছে। রাষ্ট্রের ক+র+তা ব্যক্তিরা আচরণ শেয়ালের মত। আমরা হলাম নিরীহ হরিন সাবক। বিপদের সময় আমাদের দৌড় ছাড়া অন্য কোন পথ খোলা নেই। আমরা আমাদের জীবন নিয়ে সব স ম য় আতঙ্কে থাকতে হয়।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই আমার মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে এই দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাই। হয়তো খুব শ্রীঘই চলে যাব।
৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশের অধিকাংশ ছাত্রই বেয়াদপ, অসভ্য বলে আমার মনে হয়্ । মোবাইল ফোনে অবলিলায় শত টাকা খরচ করবে বাস ভাড়া দেয়ার সময়ই ২/ ৩ টাকা নিয়ে খ্যাচখ্যাচ করবেই। বাস রিকশা পথ চলতে এদের সব জায়গাতে সবসময়ই একটা উদ্ধত ভাব থাকে । পুলিশ আর বাকি সব? পৃথিবীতে সবচাইতে বাজে জঘন্যতম শহর হল এই ঢাকা। এর মধ্যেই আমাদের থাকতে হবে!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২০
রাজীব নুর বলেছেন: সমাধান নাই। একেবারেই সমাধান নাই। সমাজের উচ্চ শ্রেনীর লোকজন কিন্তু সুখেই আছে। সাধারন মানুষের দুঃখ কষ্টের মধ্যে দিয়ে তাদের চেতে হয় না।
৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: রাজীব ভাই আমি লেখাটির চেয়ে আজ ভীষণ মজা পাইছি সাহাদাৎ হুসাইন ভাই এর কমেন্টে। আজ আপনার পিক দেখে ওনার মেজাজ খারাপ হয়নি ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১
রাজীব নুর বলেছেন: উনি হয়তো আমার মানসিকতা বুঝতে পেরেছেন। অথবা আমার এই দোষ টি ক্ষমা করে দিয়েছেন।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০৩
কালীদাস বলেছেন: গুলিস্তানের হকারদের জীবনে সড়াবে না, হাজার হোক লীগ অফিসের প্রতিবেশী এরা
আপনার লাস্টের কথাগুলো খুব ভাল লাগছে। দামী মোবাইল হাতে "ইশটুডেন"দের দেখছি কন্ট্রাকরের গায়ে হাত পর্যন্ত তুলতে ২ টাকা ভাড়া কমানোর জন্য।
তয় বস, আপনেরে সেরাম লাগতাছে কইলাম
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আমার পোষ্ট পড়লেন এই জন্যই আমি অনেক খুশি। ধন্যবাদ।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৩২
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: তারপরও বলব ঢাকা দেশের অন্যান্য শহরগুলির চাইতে ভালো। লোডশেডিং তো কয়েক বছর ধরে হয়ই না বলতে গেলে, যা কিনতে চাইবেন সব হাতের কাছে পাবেন, ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, সস্তা ব্রডব্যান্ড; ঢাকার বাইরে এগুলি কিছুই পাবেন না।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৯
কলাবাগান১ বলেছেন: কাপুরুষ রাই স্ত্রীকে 'শাস্তি' দিয়ে সেটা আবার পুরা পৃথিবীর আনাচে কানাচে সবাই কে জানান দেয়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ও তাই নাকি ??!!!
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯
বাঘ মামা বলেছেন: কেমন আছেন নুর ভাই?
সমস্যা গুলো সব সত্য, সমাধান মিথ্যা এই শহরে।
এক নাম্বার ঘটনা ছিনতাই নিয়ে বলি, ২০০৭ সালে আমার একটা অতি মুল্যবান জিনিস আমার পিওন থেকে খোয়া গেছে, জিনিশটা টাকার অংকের চেয়ে দরকারের অংকটা ছিলো বেশি, তাই মোটা দাগের টাকা বরাদ্ধ করলাম বের করতে, সেটা শুনে স্বয়ং পুলিশের বড় বাবুরা আমার সাথে যোগ দিলো,জিনিশটার খোঁজ করতে পুলিশদের নিয়ে যত গুলো ছিনতাই লোকের সন্ধান পেয়েছি ততগুলো পুলিশ ঢাকা শহরে আছে কিনা আমার সন্দেহ, এবং এতগুলো ছিনতাই কোথায় থাকে কি করে সব তাদের চোখস্থ্য। কিন্তু পুলিহসের চোখে এরা কেউ অপরাধি নয় এটা দেখে জিনিসের কথা ভুলে গিয়ে অবাক হতবাক নির্বাক আমি।
সব কিছুই অনিয়ম আর দু্রনীতির ফসল,বড়দের দুর্নীতির ভিতর দিয়েই এরা জন্মায় অতপর খোলা ময়দানে সবার মাঝে সুখেই বসবাস করিতে থাকে।আর আমরা অসহায় সাধারণরা।
ভালো থাকবেন নূর ভাই,
শুভ কামনা সব সময়
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখ কষ্টে আমার কলিজাটা ছিড়ে যায় ভাই।
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিরেট বাস্তবতা!
নিরুপায় সমপর্ণ-এইতো জীবন!!!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: শুরুটা বেশ ভালো ছিল রাজীব ভাই । বিবাহিত জীবনের প্যারা । আমাদের মত অবিবাহিতদের জন্য সাবধানী বার্তাও বলা যায় ।
আর শেষটা যথার্ত বলেছেন ছাত্রদের এই অভ্যেসটা একদমই মেনে নেয়া যায় না । তবে বাস কন্ট্যাকটারদেরও অনেক দোষ আছে ।
ওরাও অনেক খারাপ ব্যবহার করে ।
ঢাকার বর্তমান অবস্থা তুলে ধরেছেন । ভাল লাগলো ।