নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা সমুদ্রে যাবেন

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮


সমুদ্রের জলে আমি থুতু ফেলেছিলাম
কেউ দেখেনি, কেউ টের পায়নি
প্রবল ঢেউ-এর মাথায় ফেনার মধ্যে মিশে গিয়েছিল আমার থুতু
তবু আমার লজ্জা হয়, এতদিন পর আমি শুনতে পাই সমুদ্রের অভিশাপ।

------সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়



সুরভি সমুদ্র খুব ভালোবাসে। কিন্তু কখনও সে সমুদ্র দেখেনি। তিন-তিনবার সুযোগ এসেছে তারপরও সে সমুদ্র দর্শনে যায়নি। সুরভির খুব শখ সে তার স্বামীর সাথে সমুদ্রে যাবে। হাত ধরে সমুদ্আরে নামবে। আমি সুরভি'র এই ইচ্ছা পূরণ করেছি।
আমাদের বিয়ের তিন বছর হয়ে গেছে। নানান কারণে কখন'ই যাওয়া হয়ে ওঠেনি। এর মধ্যে একবার কক্সবাজার যাওয়ার কথা, সুরভি সাত দিন ধরে ব্যাগ এ কাপড় থেকে শুরু করে সব প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র ভরে নিল। আমি টিকিট কাটলাম। হোটেল বুক করলাম। কিন্তু আমাদের যাওয়া হলো না। আমি অফিস থেকে ছুটি পেলাম না। বেচারি খুব মন খারাপ করলো। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪১৪ কি.মি.। কক্সবাজার শহরে সমুদ্র সৈকতের তিনটি জনপ্রিয় পয়েন্ট হল লাবনী, সুগন্ধা ও কলাতলী। কক্সবাজার চট্টগ্রাম শহর থেকে ১৫২ কিঃমিঃ দক্ষিণে অবস্হিত।

যাই হোক, অবশেষে কক্সবাজার গেলাম। আমার দেখার খুব শখ সমুদ্র দেখে সুরভি'র অনুভূতি কি হয়। আমি অবশ্য তিনবার কক্সবাজার গিয়েছি। আমি মনে করি, কক্সবাজার যতটা না পর্যটন স্পট তারচেয়ে বেশি ব্যবসা বাণিজ্যের স্পট বলা যায়। সেখানে সবাই ব্যবসায়ী। রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে হকার, ফুটপাতের দোকানদার, ভিক্ষুক, হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট সবার'ই ১০০% ব্যবসায়ী মানসিকতা। যেমন ২০ টাকার সার্ভিস দিয়ে ২০০ টাকা দাবী করা। তারা ভদ্রভাবে হাসি মুখে মানুষের গলা কাটে। তাদেরকে আমি অবশ্যই ছিনতাইকারীর সাথে তুলনা করবো। কক্সবাজারের মোট আয়তন ২৪৯১.৮৬ কি.মি। সরকারে উচিত কক্সবাজারের দিকে আরও বেশি মনোযোগ দেয়া। মেনন সাহেব কি করেন? তার উচিত একবার নিজে গিয়ে বর্তমান পরিস্থিতি দেখা, এবং সব সমস্যার সমাধান করা।



কক্সবাজার শহরের চেয়ে বরিশাল শহর অনেক বেশি সুন্দর। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। কক্সবাজারে অসংখ্য হোটেল আছে। হাতে গোনা কয়েকটি হোটেল ছাড়া বেশির ভাগ হোটেলের'ই মান ভালো না। তাদের সার্ভিস অতি নিন্মমানের। কিন্তু তারা হোটেলে থাকতে আসা লোকজনদের কাছ থেকে প্রচুর টাকা নিয়ে থাকে। আমার কথাই বলি- আমার কাছ থেকে তিন রাত থাকার জন্য ছয় হাজার টাকা নিয়েছে। পরে হোটেলের বয় এর কাছ থেকে জেনেছি আমার কাছ থেকে ৩৬ শ' টাকা বেশি নিয়েছে। আমি শান্তি প্রিয় মানুষ- হই চই পছন্দ করি না। জীবনে সজ্ঞানে কাউকে কোনোদিন ঠকাই নাই। কিন্তু নিজে বারবার ঠকেছি। কক্সবাজারে বার্মিজ মার্কেট গুলোতে মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও চীনের সামগ্রি পাওয়া যায়। একটা পরামর্শ দেই, সমুদ্রে গোসলের সময় বিচের বেশী গভীরে না যাওয়াই ভাল।



কক্সবাজারে প্রতিটা খাবার হোটেলে খাবারের দাম অত্যাধিক বেশি। ঢাকা শহরের চেয়ে অনেক বেশি। ধরুন, ঢাকা শহরে গরুর মাংস নিবে ১০০ থেকে ১২০ টাকা আর কক্সবাজারে নিবে ২২০ থেকে ২৮০ টাকা। আবার ঢাকা শহরে যে মাছ ১২০ টাকা নিবে, সেই মাছ কক্সবাজারে নিবে ৩৫০ টাকা। বেশি টাকা নে, সমস্যা নাই- কিন্তু খাবারের মানটা তো ভালো করবি। কক্সবাজারে ছোট-বড় সব রকম হোটেলেই আমি খেয়েছি- কোনো হোটেলের খাবার মজা না, কোনো স্বাদ নেই। প্রচুর দাম। কিন্তু আমি দেখলাম টুরিস্টরা এইসব খাবার'ই খাচ্ছে। অবশ্য না খেয়ে তাদের উপায়ও নেই। আমি তিন দিনে (নয় বেলা) খাবারের বিল দিয়েছি- প্রায় সাত হাজার টাকা। একটা বারও খাবার খেয়ে আরাম পাইনি। আমার স্ত্রীও আরাম পায়নি। প্রতিটা হোটেলের খাবারের দাম এত্ত বেশি রাখার কোনো কারণ নেই। এই ব্যাপারে সরকারের অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া উচিত। সাধারন মানুষ খুব কষ্ট করে টাকা জমিয়ে পরিবার নিয়ে কক্সবাজার যায়। দুর্নীতিবাজদের কথা আলাদা। সবাই তো আর দুর্নীতিবাজ না। সাধারন মানুষদের টাকা, খুব কষ্টের টাকা।



সমুদ্র পাড়ে গিয়েও আপনি শান্তি পাবেন না। কম করে হলেও ১০০ হকার আপনার কাছে আসবে। দশ জন বলবে- স্যার ছবি তুলে দেই। পাঁচ জন বলবে স্যার বাদাম নিবেন, কম করে হলেও ৮ জন বলবে, মামা স্প্রীডবোড উঠেন, ২০ জন বলবে, ভাই চা-কফি খান, ১০ জন বলবে, আংকেল ঝালমুড়ি খান, ৩০ জন বলবে, ঝিনুকের মালা নেন, ৫ জন বলবে- হাওয়াই মিঠাই খান, ১৫ জন বলবে, ডিম সিদ্ধ খান, ৫০ জন বলবে- ভিক্ষা দেন ইত্যাদি।
যদি সন্ধ্যার পর সমুদ্রের পাড়ে যান তখন আসবে হিজড়া। ছোট ছোট দরিদ্র বাচ্চা মেয়ে এসে বলবে গান শুনাই? কেউ বলবে মাথা বানিয়ে দেই? বিনিময়ে তাদের ২০/৫০ টাকা দিলে হবে না। এইসব ছাড়াও আরও অনেক যন্ত্রনা আছে। বলে আর লিখে বুঝানো যাবে না। টুরিস্ট পুলিশের দুই একটা কথা বলি- তারা কোনো কাজই করে না। কুৎসিত ভাবে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে থাকে আর নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করে। এবং সমুদ্র পাড়ের হকারদের কাছ থেকে ফ্রি খাবার খায় এবং সবার কাছ থেকে দশ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেয়। যে হকার টাকা দিবে না তাকে সমুদ্র পাড় থেকে বের করে দেয়া হয়। হকারদের বেশির ভাগ'ই ছোট ছোট বাচ্চা। দেখে মায়া লাগে। হিমছড়ি বা ইনানি বিচ যেখানেই যান একই অবস্থা। এত বড় পর্যটন স্পট কিন্তু এত দরিদ্র লোকন কেন? যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ যায়, সেখানে এত অব্যবস্থাপনা কেন? পাবলিক টয়লেট নেই একটাও। ছেলেরা না হয় এখানে সেখানে করে দিল, কিন্তু মেয়েরা যাবে কোথায়?



তবে কক্সবাজার যাওয়ার পথে দেখেছি রাস্তাঘাট বেশ উন্নত হয়েছে। বিশেষ করে কুমিল্লা আর ফেনী। বেশ চওড়া রাস্তা। সবচেয়ে বড় কথা রাস্তার মাঝখানে অনেক যত্ন করে গাছের চারা লাগানো হয়েছে। চট্রগ্রাম শহরে দিনের বেলা বেশ জ্যাম থাকে। কক্সবাজার থেকে ফেরার পথে কাচপুর ব্রিজের কাছে লম্বা জ্যাম থাকে। গত ১৫ বছরে এই জ্যাম একটুও কমেনি। সবচেয়ে বড় কথা- বিদেশি পর্যটকদের ইদানিং তেমন চোখে না পড়ার অনেকগুলো কারণের মধ্যে এখানে সুযোগ সুবিধা তাদের জন্য আহামরি তেমন কিছুই নেই। স্বাধীনতার এত বছর পরও কক্সবাজার যেতে সময় লাগে প্রায় ১৩ ঘন্টা।



সব মিলিয়ে আমি প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ করেছি। ক্যাশ ত্রিশ হাজার। আর আমার এটিএম কার্ড নিয়ে গেছি দু'টা। তার মধ্যে ১ লক্ষ টাকা ছিল। আমার স্ত্রী সমুদ্র দেখে যে খুশি হয়েছে- সেখানে ৩০ হাজার কোনো টাকা কোনো টাকা'ই না। তার একটা স্বপ্ন আমি ভালো ভাবেই পূরণ করতে পেরেছি। এজন্য আমি আনন্দিত।
সে যে হোটেলে খেতে চেয়েছে- খাইয়েছি। সে যা কিনতে চেয়েছে কিনে দিয়েছি। ব্যাক্তিগতভাবে আমি দেখেছি সমুদ্রের কাছে গেলে মনটা খুশিতে ভরে যায়। অজানা এক আকাশ আনন্দ ভর করে বুকের মধ্যে। আমি সব কিছুই পজেটিভ ভাবে দেখতে চেষ্টা করি। কক্সবাজারের ব্যবসায়ীরা তো বসেই থাকে টুরিস্টের অপেক্ষায়। তারা তো লাভ করবেই। তাদেরও তো ঘর সংসার আছে, বাচ্চা কাচ্চা আছে। কত খরচ আছে। আমি হয়তো একটু বুঝে আর হিসাব করে খরচ করলে ১৫/২০ হাজার টাকার মধ্যে কক্সবাজার ভ্রমন শেষ করতে পারতাম। কিন্তু সব সময় কৃপণতা করলে মন টা ছোট হয়ে যায়। আমি তো আর প্রতি মাসে কক্সবাজার যাব না। আবার কবে যাই, না যাই তার তো ঠিক নাই।
সমুদ্র সৈকতটি তার স্ব-মহিমায় সমুজ্জ্বল রয়েছে। এর সৌন্দর্য কোনভাবে কোনদিন হানি করা যাবে না। আপনাদের কাছে অনুরোধ যারা কক্সবাজার যাবেন- কোন রকম ময়লা আবর্জনা সৈকতে ফেলবেন না।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: জটিল সারল্যপনায় লিখা...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজীর নুরের সুখী পরিবার, খুবই ভালো; আজকেই একজন ব্লগার অভিযোগ করেছিলেন যে, বাংগালী ছেলেরা বিয়ের পর বউকে অবহেলা করে; রাজীব নুর প্রমাণ করেছেন নিজকে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: দোয়া করবেন ওস্তাদ।

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১১

নিয়াজ সুমন বলেছেন: কঠিন বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন নিপুন গাথাঁমালায়। যথাযথ কর্তৃপক্ষ দেখেও না দেখার ভান করে এই টাই আমাদের দুভাগ্য !

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

সামিয়া বলেছেন: ভাইয়া দোয়া রইলো আপনাদের জন্য, আপনার ভাবির প্রতি মুগ্ধতা, ভালোবাসা নিঃস্বার্থ!

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

জুন বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় লেখা আপনার অভিজ্ঞতা কক্সবাজারের যথার্থ চিত্র । আমাদের পর্যটকরা তাদের লোভ লালসার হাতে বন্দী । ছবিগুলো আপনার লেখার মতই সহজ সরল সুন্দর ।
+

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল সরল ভাবে ভাবটুকু প্রকাশ করার জন্য।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সত্যি বলতে আমাদের দেশের পর্যটন ব্যবস্থা 'সেবা' নির্ভর নয়, 'ব্যবসা' নির্ভর। এটা অবশ্য আমাদের দেশের একটি প্রচলিত ধারা। ফলে অধিকাংশ পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে সেবার চাইতে লাভকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়। এই সংক্রান্ত ব্যাপারে কাগজে কলমে মনিটরিং সেল থাকলেও বাস্তবে সেটা এক প্রকার কাগজের বাঘই। ফলে বাংলাদেশে পর্যটন ব্যয়বহুল। বর্তমানে যে টাকায় আপনি স্ত্রীকে নিয়ে কক্সবাজার ঘুরে এসেছেন, সেই টাকায় আপনি দার্জিলিং, মিরিখ, নেপাল, শিলং ইত্যাদি স্থানগুলোর কোন একটা বা দুইটায় বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে আসতে পারতেন। কিন্তু কক্সবাজার একটাই আর তা আমাদেরই - সেই হিসাবে আমরা না হয় কিছুটা বাড়তি খরচ করতেই পারি।

আমি জানি না, আপনি কবে গিয়েছেন। যদি সম্প্রতি গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনি অবশ্যই জানেন, এই সময়টা কক্সবাজার ভ্রমনের মৌসুম। এই সময়টায় সাধারনত সব কিছুই দাম বাড়তি থাকে। তবে আপনি যেমন দামের কথা বললেন, ২৮০/৩০০ টাকা গরুর মাংসের প্লট, আমি ঠিক জানি না, কোন রেস্টুরেন্টগুলোতে এই ধরনের দাম রাখা হয়। এমন দুই একটা রেস্টুরেন্টের মধ্যে আমি চিনি হচ্ছে নিরিবিলি। কক্সবাজারের বাংলা খাবারের সেরা হোটেল পৌষি। এখানে মৌসুম, অমৌসুম যে কোন সময়ে আপনি বেশ স্বস্তা মানসম্মত খাবার খেতে পারবেন।

সবশেষে আপনাদের দুইজনের প্রতি অনেক শুভেচ্ছা রইল। স্ত্রীকে ঘুরিয়ে এনেছেন, তাঁর শখ পুর্ণ করেছেন।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

সুমন কর বলেছেন: লেখাটি ভালো লাগল।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০২

আহমেদ মারুফ বলেছেন: হ্যা আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন। যা নতুন দের কাজে লাগবে।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

কালীদাস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালবাসার সাথে একমত। আমরা অকেশন পেলে ভালভাবে কাস্টমারদের গলা কাটার জন্য ব্লেডে শান দেই। এর উপরে আপনি গেছেন ভর সিজনে, গলা আদৌ নিয়ে ফেরত আসাটাই বিশাল জিনিষ।

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: মামা বাড়ির মাঝি নাদের আলী বলেছিল, বড় হও দাদাঠাকুর
তোমাকে আমি তিন প্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো ।


আমিও আরেকটু বড় হয়ে নেই রাজীব ভাই । আপনার মতই ফ্যামিলি ট্যুর দিব ।

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভাবীর মনের ইচ্ছে পূরণ করেছেন, এটাই সবচেয়ে আনন্দের বিষয়। টাকাপয়সা হাতের ময়লা। 'সবসময় কৃপণতা করলে মন ছোটো হয়ে যায়।' আপনি সুখ ও আনন্দের জন্য কোনো কার্পণ্য করেন নি। বিরাট একটা 'বাহবা' দিলাম।

লেখাটায় কক্সবাজারের পর্যটন ব্যবস্থার সবরকম অব্যবস্থাপনা তুলে ধরেছেনে খুব সুন্দরভাবে। পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সি-বিচে এত অব্যবস্থাপনা কখনোই সহ্য করা যায় না। যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

ভালো লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.