নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ফ্রিজ খুলে দেখি আমার স্ত্রী'র গলা কাটা মাথাটা কে যেন সাজিয়ে রেখেছে।
বড় একটা তরমুজ দুই ভাগ করে কেটে ঠন্ডা করার জন্য আমি যেভাবে ফ্রিজে রাখি ঠিক সেইভাবে আমার স্ত্রী'র কাটা মাথাটা সেভাবে সাজিয়ে রাখা। কি সুন্দর শান্ত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। হাসিমুখ। ঠোটের কোনায় যেন একটুকরো হাসি লেগে আছে। আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি কি ভুল দেখছি? হেলুসিনেশন হচ্ছে আমার! আমি মদ্যপান করি সপ্তাহে একদিন শুক্রবার। আজ তো রবিবার। স্ত্রী'র গলা কাটা মাথা কোলে নিয়ে আমার কি এখন কান্না কাটি করা উচিত। নাকি আত্মীয় স্বজন সবাইকে খবর দিব। অথবা কাটা মাথাটা নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারকে বলব- আমার স্ত্রীকে বাঁচিয়ে দেন।
প্রতিদিন আমি অফিস থেকে ফিরে- এক গ্লাস ঠান্ডা পানি খাই। এটা আমার দীর্ঘদিনের অভ্যাস। আজও অফিস থেকে ফিরে ফ্রিজ খুলেই দেখি আমার স্ত্রী কুসুম এর গলা থেকে কাটা মাথাটা। কেন যেন আমি একটু ভয় পাইনি। তবে প্রচন্ড অবাক হয়েছি। এটা কিভাবে সম্ভব? আমার দম বন্ধ লাগছে। ঘরে ঢুকে বিছানায় বসলাম একটা সিগারেট ধরালাম। পরপর তিনটা সিগারেট শেষ করলাম। মাথা কাজ করছে না। মাথাটা কেমন ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। আমি কি পুলিশে খবর দিবো? পুলিশ এসে আমাকেই ধরে নিয়ে যাবে এটা নিশ্চিত। তবে পুলিশকে বিপুল পরিমান টাকা দিতে পারলে পুলিশ আমাকে কিছু করবে না। বিপুল পরিমান টাকা আমার নেই। নাকি মাথাটা বাজারের ব্যাগে ভরে ডাস্টবিনে ফেলে দিব। না, ডাস্টবিনে ফেলা যাবে না। তাতে মানুষ জানাজানি হয়ে যাবে। তার চেয়ে বরং বাজারের ব্যাগে মাথাটা এবং আরও দুই তিনিটা দশ ইঞ্চি ইট ভরে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেই। কেউ জানবে না, কেউ টেরও পাবে না। বাশি থাকবে না, বাশি বাজবেও না।
হঠাত আমার মনে হলো- মাথা তো আছে। তাহলে শরীরের বাকি অংশ গুলো কোথায়? সাথে সাথে আমি আবার ফ্রীজের সব চেম্বার গুলো ভালো করে খুঁজে দেখলাম কুসুমের শরীর অন্য অংশ গুলো খুঁজে পাওয়া যায় কিনা। না, কোথাও খুঁজে পেলাম না। ঠিক এই সময় আমার ক্ষুধা লাগে। অফিস থেকে ফেরার পর কুসুম আমাকে চা নাস্তা দিত। কোনোদিন নুডুলস বা বেশি করে মরিচ দিয়ে মুড়িমাখা অথবা কাবাব ভেজে দিত। একেকদিন একেক খাবার। সব শেষে চা। কুসুমের হাতের চা খেতে খুব ভালো হতো। আমি কসম খেয়ে বলতে পারি, এই শহরের কোনো মেয়ে কুসুমের মতো চা বানাতে পারবে না। জানালা দিয়ে আকাশের দিকে তাকাতেই চোখে পড়লো ড্রেসিং টেবিলের উপর একটা চিঠি পড়ে আছে। কিন্তু এই মুহূর্তে চিঠি আমার একটুও পড়তে ইচ্ছা আমার নেই। ক্ষুধা লাগছে- কিছু খেতে হবে। আমি হাতমুখ ধুয়ে বাইরে বের হলাম- গ্রীল চিকেন এবং নান রুটি খাবো। শেষে এক কাপ দুধ চা। ক্ষুধার্থ পেটে কিছুই ভালো লাগে না। মাথাও কাজ করে না।
পেট ভরে খেলাম। খুব আরাম পেলাম। মাত্র সিগারেট ধরিয়েছি ঠিক তখন আমার কুসুমের কথা মনে পড়লো। কুসুমকে নিয়ে এই হোটেলে অনেক বার খেয়েছি। গত তিন বছরে কম করে হলেও একশো বার এই হোটেলে খেয়েছি। কুসুমকে আমি অনেক ভালোবাসি। যদিও সে গ্রামের মেয়ে। কিন্তু চালচলন কথা বার্তায় খুব আধুনিক। সব সময় খুব হাসি খুশি থাকত। মুখটা খুব মায়াময়। কত দিন যে আমি মধ্যরাত্রে ঘুম থেকে উঠে কুসুমের মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। এই মায়াময় একটা মুখের দিকে তাকিয়ে একটা জীবন পার করে দেয়া কোনো ব্যাপার'ই না। আমার সামান্য মাথা ব্যথা করলেই কুসুম অস্থির হয়ে পড়ত। সারারাত আমার মাথার কাছে বসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিত। আমাদের তো কোনো শত্রু নেই। তাহলে কে আমার কুসুমকে খুন করলো। আজ সকালে অফিসে যাওয়ার সময় প্রতিদিনের মতো আজও আমি আমার স্ত্রী কুসুমের কপালে চুমু দিয়েছি। সেও আমাকে চুমু দিয়েছে।
প্রতিদিন দুপুরে ভাত খাওয়ার সময় কুসুম আমাকে ফোন দেয়। জিজ্ঞেস করে- ভাত খেয়েছো? যদিও আমি অফিসে কাজের চাপে ভাত খাইনি তবুও আমি মিথ্যা করে বলি- হুম ভাত খেয়েছি। তুমি খেয়ে নাও। যদি সে শুনতো আমি ভাত খাইনি তাহলে সেও না খেয়ে বসে থাকতো। মেয়েটা সাঁজতে খুব পছন্দ করে। মাঝে মাঝে মধ্যে রাত্রে সেজে আমাকে চমকে দিত। দুই হাত ভরতি কাঁচের চুড়ি পড়তো। চোখে কাজল দিল। কপালে একটা বড় টিপ পড়তো। কি যে ভালো লাগতো আমার! দুই মগ চা বানিয়ে বলতো ছাদে যাই চলো, গল্প করি আর চা খাই। ছাদে গেলে নানান বিষয় নিয়ে গল্প করতো। মাঝে মাঝে আমাকে গানও শুনাতো। সেই সব গল্প শুনতে আমার খুব ভালো লাগতো। মনে হতো জীবনটা আনন্দময়।
রাত ৯ টায় আমি বাসায় ফিরলাম। এখন আমি ফ্রিজ খুলবো। এবং মনে ভাবলাম ফ্রিজ খুলে দেখব সেখানে আমার স্ত্রী'র গলা কাটা মাথা নেই। এবং ড্রেসিং টেবিলের উপর রাখা চিঠিতে লেখা দেখব- কুসুম লিখবে আমি ছোট খালার বাসায় যাচ্ছি। রাতে খেয়ে ফিরব। তোমার জন্য খাবার নিয়ে আসবো। কিন্তু না ফ্রিজ খুলতেই দেখলাম আমার স্ত্রীর গলা কাটা মাথা। চোখ খোলা এবং মুখে হাসি। ঠোটে লিপস্টিক দেয়া। এত সুন্দর লাগছে ইচ্ছা করছে- ঠোটে অনেকক্ষন ধরে চুমু খাই। কুসুমের সাথে আমার শেষ কথা হয়- দুপুর দুই টায়। একবার বিকেলে ভেবেছিলাম কুসুমকে ফোন দেই কিন্তু কাজের চাপে আর ফোন দেয়া হয় নাই। যদি বাসায় ডাকাত পড়তো- তাহলে একটা কথা ছিল। ভাবতাম ডাকাতরা সব নিয়ে গেছে এবং কুসুমকে খুন করেছে।
কে বা কারা এবং কেন খুন করলো কুসুমকে। আমার কুসুমকে। কুসুম বা আমার আমাদের কারো'ই কোনো শত্রু নেই। আচ্ছা, এমন কি হতে পারে- আমার বন্ধুরা এসে কুসুমের গলা কেটে ফ্রিজে সাজিয়ে রেখে গেছে। নাকি আমি'ই অফিসে যাওয়ার আগে আমার স্ত্রীর গলা কেটে ফ্রিজে রেখে দিয়েছি। আমার খুব অস্থির লাগছে। ঠিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে পারছি না। আমার হাঁপানির সমস্যা আছে। না, কুসুমকে আমি খুব করিনি। তাকে আমি অনেক ভালোবাসি। আমি ব্যলকনিতে গিয়ে সিগারেট ধারালাম। ভাবছি, এখন আমি কি করবো? এই ছয় তলার ছাদ থেকে লাফ দিব। মরে যাব। না, আমাকে বেঁচে থাকতে হবে। আমার স্ত্রী'র খুনীকে খুঁজে বের করতে হবে।
(২য় পর্ব আগামীকাল)
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই কোনো মানে নেই ওস্তাদ।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
অগ্নি সারথি বলেছেন: রাজীব নুর আপনার সমস্যাটা ঠিক ধরে উঠতে পারছিনা। একজন মনরোগ বিশেষজ্ঞের স্মরনাপন্ন হওয়াটা আপনার জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে। দ্রুত করুন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: না না, আমি খুব ভালো আছি। আমার কোনো সমস্যা নেই। প্রমান কি দেবো? আইনস্টাইন এর সুত্র গুলো কি বলবো? অথবা বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা?
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬
জুন বলেছেন: গল্পটায় বেশ সাসপেন্স আছে রাজীব নুর।পরের পর্বের অপেক্ষায়।
তবে আপনাদের পারিবারিক ছবিটা না দিলেই মনে হয় ভালো হতো।
+
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: যে কোনো লেখার সাথে ছবি না দিলে আমার ভালো লাগে না। সবচেয়ে বড় কথা আমার কাজ'ই ছবি নিয়ে।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: ভয় পেয়ে গেলাম! আপনার লেখা সার্থক হয়েছে। আশা করছি আগামী পর্ব আসবে না।
ভয় পেলাম এই কারনে, আসলেই খুন হয়েছি কিনা চিন্তা করছি অথবা প্ল্যান করছেন কিনা। যেহেতু গল্প বা উপন্যাসের বা কাহিনীর শিরোনাম আমার স্ত্রী যেভাবে খুন হল!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। এখানেই শেষ আর কোনো পর্ব লেখা হবে না। গল্পটা হুট করে মাথায় এলো। আজ শুক্রবার অফিস বন্ধ। তাই লিখে ফেললাম। এই রকম অনেক গল্প হুটহাট করে মাথায় আসে। কিন্তু সময়ের অভাবে লেখা হয় না। পরে গল্প যায় হারিয়ে।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
হৃদি রুবি বলেছেন: মানে কি? কি লিখলেন? কি বোঝাতে চাইলেন মোটা মাথায় কিছুই ঢুকল না। সরি ব্রাদার।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: অদেখা ভূবনের গল্প বললাম। যার কোনো ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই।
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০
ওমেরা বলেছেন: এটা যে সত্য ঘটনা না তা বুঝতে পারছি, তবে এই ধরনের ফান করাও ঠিক না ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: বানোয়াট গল্প। একদম কাল্পনিক।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: gone girl এর বাংলা সংস্করণ লিখতে বসলেন কি?
ভাল লিখেছেন শুরুটা।
গল্প হলে, নিজের পিক না দিলে কি হতো না?
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: কেন জানি এই রকম গল্প লিখে আমি আরাম পাই। খুব ভালো লাগে। আমি বুঝি না সবাই এক কথা বলে কেন? ছবিতে সমস্যা কি? মানুষের জীবন হবে সহজ সরল।
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: গল্প হিসাবে এক্সসেলেন্টো!!!!!!! এক্সসেলন্টো এবং এক্সসেলেন্টো!!!!!
কিন্তু ছবিটা দেখে আমার সন্দেহ হচ্ছে তোমাকে ভাইয়া!!!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ছোট আপা গল্পটা আপনার ভালো লেগেছে তাতেই আমি অনেক খুশি। ছবি কি সমস্যা করলো আপা? যে কোনো লেখার সাথে একটা ছবি না দিলে আমার ভালো লাগে না।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ছবিটা বিভ্রান্ত করছে!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: উফ!!! ছবিতে সমস্যা কি? সেলফটাইমার দিয়ে এই ছবি আমি নিজেই তুলেছি।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু কমেন্ট থেকে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে ভয়ংকর ছবিগুলোর (হরর মুভি) বড় বাজার তৈরি হয়েছে।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশ আজও একটা ভালো হরর মুভি বানাতে পারেনি।
তবে হুমায়ূন আহমেদ বেশ কিছু ভালো ভূতের নাটক বানিয়েছেন।
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
কানিজ রিনা বলেছেন: স্ত্রীকেখুনদোশেরকি?
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: বুঝলাম না।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮
ইউনিয়ন বলেছেন: এটা পড়ে মনে হল, কুসুম স্কুল জীবনেই একজন ছেলের উপ্রে ক্রাশ খায়। কলেজ জীবনে ভালবাসার পূর্ণতা পায়। ভার্সিটি জীবনে মাখামাখিতে জড়িয়ে পড়ে। শিক্ষা জীবন শেষ হলে প্রেমিক ছেলেটি চাকুরী হন্য হয়ে খুজতে থাকে। এদিক দিয়ে কুসুমের মামা কুসুমের জন্য একটি ছেলে ঠিক করে। ছেলেটি ছিল ফটোগ্রাফার ও কিছুটা সুদর্শণ। মামার পীড়াপীড়িতে কুসুম ভালবাসার মানুষটাকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। কিন্তু ছেলেটি বেকার ছিল বিধায় বিয়ে করার মত আর্থিক যোগ্যতা ছিল না। তাই সে কুসুমের সাথে বিয়ের বিষয়ে পাশ কাটাতে থাকে। শেষে কুসুম ভাবে ফকিন্নি বেকার ছেলে থেকে দুই টাকার ফটো গ্রাফার অনেজ ভাল। তাই তার ফটোগ্রাফারের সাথে বিয়ে হয়ে যায়। ফটোগ্রাফার কাজের সময় বাহিরে থাকলে কুসুম বাড়িতে বসে বিদেশি সিরিয়ালে আসক্ত হয়ে পরে। তারপর সিরিয়ালের ঘটনার সাথে তার জীবন কাহিনী কিছুটা মিল হওয়ার কারণে একদিন কুসুম তার সাবেক প্রেমিকাকে ফোন দেয়। সাবেক প্রেমিকা চাকরী না পেয়ে এবং কুসুম কে হারিয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরে এবং অপরাধ জগতে জড়িয়ে যায়। এটা কুসুম জানত না। মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে আবার প্রেম জেগে উঠে। কুসুমের সাবেক প্রেমিকার এখন অনেক টাকা ও ক্ষমতা। তাই সে কুসুমকে এখন ঘরে তুল তে চায়। কিন্তু কুসুম ফটোগ্রাফারের মুখে দিকে তাকিয়ে এবার সে গড়িমসি করতে থাকে। ফলে কুসুমের সাবেক প্রেমিক ভাবে, ভালবাসা নিয়ে প্রত্যারণা চলবেনা। অত:পর সে আজ সুযোগ বুঝে কুসুমের কল্লা কেটে মাথা ফিরিজে রেখে গেছে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ !!! আপনি তো মিসির আলী হয়ে গেছেন। শাবাস।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: ছবিতে আমার নো সমস্যা তবে ভাবীজীকে খুন করার জন্য তার দিকে তাকিয়ে আছো এবং ছবি তুলেছো নাকি ভাবছি!
মানে চিন্তায় আছি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: এই ছবি প্রায় তিন বছর আগের তোলা। লেখার সাথে ছবির কোনো সম্পর্ক নেই।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
প্রবাসী দেশী বলেছেন: ভাবীর দিকে যেভাবে তাকিয়ে ছবিটা তুলেছেন........গল্পের ২ অংশ পড়তে আর ইচ্ছা হচ্ছে না।
তবে গল্পের সাথে এই ছবি অসাধারণ হয়েছে ! আমি আগেও বলেছি ব্লগ অনুযায়ী ছবি নির্বাচনে আপনার জুড়ি নেই।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনি যাই বলেন।
একটা কথা অাপনি ক্লিয়ার জেনে রাখেন। রাজিব ভাই অাপনার মানষিক সমস্যা অাছে।
★ কারণ মানুষ যাকে ভালবাসে। স্ত্রী তার মধ্যে অন্যতম। অার ভালোবাসার মানুষকে ঘুমের ঘোরেও কষ্ট দেয়না। এই ধরনের গল্পে একজন সুস্থ মানুষ কখনোই এই ছবি দিতে পারেনা।
গল্পো পোষ্ট করার পর প্রথমে যখন দেখি ইচ্ছে করেই কোন কমেন্ট করিনি। কারণ ওখানে লেখা অামার স্ত্রী যেভাবে খুন হলো - সেখানে অাবার নিজের স্ত্রীর ছবি দেওয়া। এটা অাপনার মানষিক সমস্যার বহিপ্রকাশ ছাড়া অার কিছুই নয়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: চিন্তায় ফেলে দিলেন। আসলেই কি আমার মানসিক সময়া আছে? আমার চিকিৎসা প্রয়োজন? মানসিক চিকিৎসায় অনেক খরচ--- এত টাকা পাবো কোথায়?
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৬
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কি রকম লাগল ঠিক বলতে পারছিনা।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কোথায়?
১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
সিফটিপিন বলেছেন: যে যাই বলুক ছবিটাই আমার খুব ভাল লেগেছে তাই গল্পটা পড়লাম না।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:০৮
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: প্রথমে তো শিরোনাম দেখে ভয় পেয়ে গেছিলাম পরে বুঝতে পারলাম এটা গল্প। হুমায়ূন আহমেদ এর কোন একটা বইয়ের কথা মনে পড়ছে।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৫০
অভি চৌধুরী বলেছেন: আমার কাছে ছবি গল্প দুটোই অসাধারণ লেগেছে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় ........।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
রাজীব নুর,
আইনস্টাইন এর সুত্র বলেন আর বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা, যাই বলেন আপনার পোস্টের ধারাবাহিকতা বিশ্লেষনে কিছুটা ভ্যাজাল আঁচ করতে পারি।
খুন খারাবির গল্পে কোন দম্পতির ছবি দেয়া হয়েছে; স্বভাবতই পাঠক ছবির লোকদের গল্পের সত্যিকার চরিত্র কল্পনা করে থাকতেই পারেন। সুতরাং ছবি এখানে কি খুবই জরুরী ছিল? আর খুন খারাবির এই ধারার গল্প থেকে সত্যিকারার্থে শিক্ষনীয় কিছু আছে কি? নাকি এগুলো আপনার লিখতে ভাললাগে তাই লিখেছেন?
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: অতি সাধারন একটা বিষয়।
সহজ ভাবে দেখলেই হয়।
২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন: আমাদের প্রিয় সুরভী ভাবীর ছবিটা সরিয়ে দিন । তারপর দ্বীতিয় পর্ব লিখেন । চিঠিতে কি লেখা আছে তা জানার জন্য খুবই আগ্রহী ।
আর আমার মনে হয় এটা নিছকইএকটি গল্প । এটা নিয়ে আমাদের পাঠকদের উদ্বিগ্ন হওয়ার মত কিছু নেই। লেখক রাজিব নূর ভাবিকে অনেক ভালোবাসে তা আমরা তার বিভিন্ন পোষ্ট থেকেই জানতে পারি ।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ব্যক্তিগত ছবি যুক্তি সংগত কারনে পোস্টে সংযুক্ত করতে পারেন, এইখানে আমরা কোন যুক্তিক কারন দেখতে পাচ্ছি না। তাই,অনুগ্রহ করে ছবিটি সরিয়ে নিন এবং ভবিষ্যতে ছবি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করুন।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ফ্যাক্টচুয়েল আর রিয়েলিটির মধ্যে সে তফাৎ নেই লেখক তা প্রকাশ করতে চায় নিপুন ভাবে। একজন লেখক কল্পনার মধ্যে খুঁজে ভাস্তবতার কিছু মিল। আবার কেউ হতাশার মধ্যে দাঁড়িয়ে সুখ খুঁজে। তারি ধারা বাহিকতায় আমাদের সাহিত্য রচনা। চালিয়ে যান তার চেয়ে বেশি ছাইপুস ও আমাদের ঘিলতে হয়।
ভাবিকে যে অনেক ভাল বাসেন তা তারি প্রমাণ, অনেক বেশি ভাল বাসবেন। চেষ্ট করে দেখু পৃথিবীর শ্রেষ্ট পুরষ্কারটি আপনার জন্য হয়তো অপেক্ষা করছে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: প্রত্যেক লেখনী লেখকের মননকে প্রকাশ করে !
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:২২
রাসেল ০০৭ বলেছেন: মিঃ নূর ! আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আপনি এই মুহূর্তে রোবোটিক যুগে আছেন ।
১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: না। নো নেভার।
২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
অণু অণুভা বলেছেন: অদ্ভুত আকর্ষণ আছে লেখনিতে ।খুব ভাল লিখেছেন ভাই । পরের অংশের জন্য অপেক্ষায় থাকব ,অবশ্য না লিখলেও সমস্যা নাই কল্পনা করে নিব।
২৬ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, এ ধরণের লেখার কোন মানে হয় না।