নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
কেকা ফেরদৌসী বিচিত্র সব জিনিস বানাচ্ছেন, এটা কেকার সমস্যা নয়। যাঁরা এই নতুনত্ব গ্রহণ করতে পারছেন না, সমস্যাটা তাঁদের। তিনি দেশীয় রান্নাকে বিদেশের বড় বড় শহরে নিয়ে গেছেন। আবার বিদেশের রান্না এনে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করেছেন। একজন মানুষ রান্নার শো করছ। আপনার পছন্দ না হলে সেই শো দেখবেন না বা সেই খাবার বানাবেন না।
কেকা ফেরদৌসী ১৯৮৪ সাল থেকে দেশী বিদেশী রান্না নিয়ে কাজ করছেন। তার জন্ম ৪ আগস্ট ১৯৬০ সালে, ঢাকায়। বাবা মরহুম ফজলুল হক ছিলেন চলচ্চিত্র সংবাদিক ও চলচ্চিত্র পরিচালক। মা কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন। তার দুই সন্তান সোনালী ও আকাশ।
‘কেকা ফেরদৌসীর রান্না ঘর’ নামে একটি রান্নার স্কুলও পরিচালনা করছেন তিনি। ১৯৮০ সালে বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করার সময় বিদেশী রান্নার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন ও বাংলাদেশী রান্না বিদেশীদের কাছে পরিচিত করেন।
রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসীর বিপুল জনপ্রিয়তা আর সাফল্যের পেছনে রয়েছেন তার স্বামী মুকিত মজুমদার বাবু। যিনি প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এবং চ্যানেল আইয়ের পরিচালক। তিনি কেকার রান্না সম্পর্কে বলেন- ‘আমি ভোজনরসিক নই। যা খাই বুঝে শুনে খাই। তবে কেকার হাতের রান্না আমি খুব পছন্দ করি। ওর হাতে বিশেষ করে কোরিয়ান স্টাইলে বিফ রান্না আর ফিরনি খুব পছন্দ।
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের আঞ্চলিক রান্নার গবেষণা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। রন্ধন প্রক্রিয়াকে আরও সহজসাধ্য করার জন্য তিনি এ যাবৎ প্রকাশ করেছেন ৯টি রান্নার বই। নানান রকম রান্না নিয়ে নিজে দেশে ৫৮টি জেলা ও বিদেশে ৭০টি নামকরা শহর পরিভ্রমণ করেছেন। রান্নাতো শুধু রান্নাই নয় দেশের সংস্কৃতিরও অংশ।
রুচি কি শুধু খাবারে হয়, নাকি প্রকাশেও হয়?
২| ০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:০৪
প্রভুরূপী মানুষ বলেছেন: ভাইয়া এত বেশি না বুঝে,কেকাপ্পার কয়েকটা রেসিপে নিজ হাতে বানিয়ে, খেয়ে তারপর দেখুন মুখ দিয়ে কি অাসে।তবে সাবধান বাথরুমের দরজা সব সময় খোলা রাখার অনূরোধ রইল।।।।।।
৩| ০৯ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: সরি ভাই
এক মত হতে পারলাম না
সহ জাত রাননা কে ইনি এমন জায়গায় নিয়ে গেছেন যেটা সহ্য করার মত না
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: বাঙালির ফেসবুকে কোন একটা ইস্যু পাওয়ার দরকার শুধু,,,