নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইয়ূম

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৮



সাইয়ূম।
কেমন আছেন সবাই? রোজা তো শেষের দিকে। ঈদে আপনাদের প্লান প্রোগাম কি? হয়তো ভাবছেন সাইয়ূম কি? আগে সাইয়ূম ব্যাপারটা ক্লিয়ার করে নিই। আমার ছোট ভাইয়ের ছেলে 'আরিশ' আসসালামুয়ালাইকুম বলতে পারে না। সে বলে সাইয়ূম। সাইয়ূম মানে আসসালামুলাইকুম। বাসায় কোনো অতিথি এলেই আরিশ দৌড়ে গিয়ে বলবে- সাইয়ূম।
বেশ কিছু দিন ধরে প্রচুর ব্লগ পড়ছি। প্রচুর মন্তব্যও করছি। পোষ্ট পড়েই মন্তব্য করছি। মন্তব্য গুলো শ্রদ্ধেয় 'চাঁদগাজী'র মতোন করতে গিয়ে অনেকেই ভাবছেন পোষ্ট না পড়েই মন্তব্য করছি। পোষ্ট পড়ে-পড়ে আমি অন্যের অভিজ্ঞতা নিয়ে নিচ্ছি। ব্লগে যতক্ষন সময় দেই তাতে আমার মনে হয় না, আমি সময়ের অপচয় করছি। এখন আমি শুধু লেখা পড়েই বলে দিতে পারবো কোন ব্লগার লিখেছেন। যাই হোক, এখন আমি আমার মূল লেখায় ফিরে যাই।

অনেক বছর আগে কথা, ঘরবাড়ি, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব সব ছেড়ে দূরে চলে গিয়েছিলাম। উত্তর বঙ্গের এক অজপাড়া গায়ে চলে গিয়েছিলাম। মাটির রাস্তা, বিদ্যুৎ নেই। গ্রামের নাম ছিল রসুলপুর। রসুল পুর গ্রামের সবাই গরীব। একটাও পাকা বাড়ি নেই। গ্রামের চেয়ারম্যানের বাড়িও টিনের। অনেক বাড়িতে চাপকলও নেই। একটা প্রাইমারী স্কুল আছে। সেই স্কুলের অবস্থাও ভালো না। টিনের চাল এক ঝড়ের রাতে উড়ে গেছে। গত দু'বছরেও সেটা ঠিক করা হয়নি।
ঢাকা শহর খুব অসহ্য লাগছিল। কাউকেই সহ্য করতে পারছিলাম না। তাই কাউকে কিচ্ছু না বলে রসুলপুরে চলে গেলাম। আমাদের বাসায় অনেক আগে এক বুয়া কাজ করতেন। তার নাম রহিমা। আমি তাকে রহিমা খালা বলে ডাকতাম। উনি আমাকে খুব ভালোবাসতেন। তার গ্রামের বাড়ি রসুলপুর। তার কাছে অসংখ্য গল্প শুনেছি রসুলপুর গ্রামের। তাই কোনো কিছু বিচার বিবেচনা না করেই রসুলপুর চলে গেলাম। তখন মোবাইলের এত প্রচার প্রসার ছিল না। রসুলপুর গিয়ে রহিমা খালার বাড়ি খুজে বের করতে আমার মোটেও বেগ পেতে হয়নি।

রহিমা খালা আমাকে দেখে প্রচন্ড অবাক। কি করবেন, কোথায় রাখবেন, কোথায় বসতে দিবেন এই ভাবনায় তিনি অস্থির। আমি বললাম, খালা কিছুদিন আপনার বাসায় থাকবো। খালা বললেন, অবশ্যই। এদিকে খালার আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ। সবচেয়ে বেশি খারাপ তার ঘরের অবস্থা। ফ্লোর মাটির। ছাদ হলো ছনের। আর দেয়াল হলো টিনের। সেই টিন অনেক জায়গা দিয়ে ফুটা। ফুটা অংশ ফুলো খবরের কাগজ দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করা হয়েছে। টয়লেটের কথা না-ই বললাম। আচ্ছা বলেই দেই, বাঁশ দিয়ে বানানো আর ছালা দিয়ে ঘেরা। আমি দুই সপ্তাহ রসুলপুর ছিলাম। আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময় কেটেছে সেই রসুলপুর গ্রামে। খুব ভোরে ঘুম ভাঙ্গত। গ্রামের সকাল খুব সুন্দর হয়। কৃষকদের সাথে জমিতে নেমে যেতাম। সারাদিন কৃষকদের সাথে পাল্লা দিয়ে জমিতে কাজ করেছি। দুপুরে রহিমা খালা গামলায় করে মোটা চালের ভাত পাঠাতেন। সাথে থাকতো আলু ভর্তা, মাসকালাইয়ের ডাল। অবশ্য খালা আমার জন্য একটা ডিম বাজি করে দিতেন। গাছের নিচে বসে খেয়েছি। পুকুরে জাল ফেলে মাছ ধরেছি। গরুর দুধ দুয়েছি। স্কুলে বাচ্চাদের পড়িয়েছি। ছবি আঁকা শিখিয়েছি। মাত্র দুই সপ্তাহে পুরো গ্রামের মানুষকে আমি আপন করে নিতে সক্ষম হয়েছিলাম।

ইদানিং আমার মন মেজাজ আবার বিক্ষিপ্ত হয়েছে। ঘর সংসার, চাকরি বাকরি, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব কিছুই ভালো লাগছে না। ইচ্ছা করছে রসুলপুরের মতোন কোনো গ্রামে চলে যাই। কিন্তু বঊ আর বাচ্চার জন্য বাঁধা পড়ে যাচ্ছি। একদিন সুরভিকে সাহস করে বলেই ফেললাম। আমি কিছু দিনের জন্য ঢাকার বাইরে যেতে চাচ্ছি। তোমরা সুন্দরভাবে থাকো। তোমাদের কোনো অসুবিধা হবে। আমি দুই মাসের বাজার একসাথে করে দিয়ে যাবো। যাবতীয় সব খরচ দিয়ে যাচ্ছি। আমাকে যেতে দাও। আমি না বলেও চলে যেতে পারতাম। কিন্তু বলে যাওয়াটাই শোভন। তাছাড়া আমি পালিয়ে যাচ্ছি না, কিছুদিন পর ফিরে আসবো। এই কথা শুনেই সুরভি কান্নাকাটি করে অস্থির। চিৎকার চেচামেচি করে পুরো বাড়ি মাথায় তুললো। আর আমি তো চোখের পানি সহ্য করতে পারি না। বললাম, ঠিক আছে যাবো না। কান্নাকাটি বন্ধ করো। আমি তোমাদের খুব ভালোবাসি, তাতো জানো।

কিন্তু আমার মন পড়ে আছে মাটির রাস্তায়। ধুলো উড়িয়ে সারা বিকাল মাটির রাস্তায় হেঁটে বেড়াবো। মাইলের পর মাইল ধানী জমি। সেই জমিতে কৃষকের সাথে সারাদিন পাল্লা দিয়ে কাজ করবো। বিশাল পুকুর। পুকুরে দাপাদাপি করে গোছল করবো। জাল ফেলে পাঁচ মিশালী মাছ ধরবো। আকাশ ছোয়া বিশাল বিশাল গাছ। গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে আকাশ দেখবো। স্কুলে গিয়ে বাচ্চাদের গল্প শোনাবো। বিকেলে স্কুল মাঠে বাচ্চাদের সাথে ফুটবল খেলব। রাতে হারিকেন জ্বালিয়ে সবাই মিলে উঠোনে খেতে বসবো। পাশেই থাকবে বিড়াল। সে একটু পরপর মিউ মিউ করে তার উপস্থিতি জানান দিবে। তাকে মাছের কাটা খেতে দিব। হারিকেনের আলোয় ঘুম না আসা পর্যন্ত বই পড়বো। খুব ভোরে মাটির পথ দিয়ে হেঁটে যাবো রসুলপুর বাজারে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকার এই ভয়ংকর জীবন থেকে রসুলপুরই ভালো হবে।

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: মনের কথাটা বলেছেন।

২| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: 'সাইয়ূম' দেখে ভেবেছিলাম কোন গল্পের শিরোনাম হবে। পরে পিচ্চি ভাতিজার কাহিনী শুনলাম। আপনার মূল কাহিনীর সাথে এই সাইয়ূমের অনেক মিল আছে। আমরা গ্রাম থেকে উপজেলা শহরে আসলে গ্রামকে সেকেলে/বেকোয়ার্ড ভাবি। জেলা শহরে আসলে আরো বেশি। আর রাজধানীতে নিজের বাড়ি গাড়ি হয়ে গেলে আপাদমস্তক নিজের রুটকে ভুলে যাই, বড্ড নোংরা লাগে ফেলে আসা গ্রামকে আর গ্রামের প্রতিটা মানুষকে আবুল মনে হয়!!

এখন ইন্টারনেটের অতি ব্যবহার মানুষকে আরো বেশী কাঠ-পাথর বানিয়ে দিয়েছে। মানুষের উন্নতি হয় দুইভাবে; একটা হচ্ছে আর্থিক আর অন্যটি হচ্ছে মানসিক। মানুষের টাকা পয়সার সাথে সাথে মানসিক উন্নতি না হলে সে 'মানুষ' হতে পারেনা। আমারা এজন্য অনেক টাকার মালিক হয়েও অমানুষ থেকে যাই বছরের পর বছর।

আপনার গ্রামের সাধারন মানুষের সাথে মেশার, ঐ জীবনটাতে নিজের জীবনের সবচেয়ে স্মৃতিময় জীবন ভাবনার এবং আবারো ইট-পাথরের জীবন থেকে ছুটি নিয়ে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার ইচ্ছাটি আমারও হয়। আসলে ওটাই আসল জীবন; এই জীবনে নেই ফরমালিনের কোন উপস্থিতি।

সবশেষে, ভাবী আপনাকে যে এতো ভালবাসেন তা এই লেখাটি না পড়লে জানতাম না!! রাজীব ভাই আপনি খুব লাকি হাজনেন্ড, সবার কপালে এমন লক্ষি বউ জুটে না!!!

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যেমন অকৃপণ ভাবে লিখে যান, তেমনি অকৃপণ ভাবে মন্তব্যও করেন। বিষয়টা বেশ ভালো লাগে।
আমার ধারনা আপনি মানুষ হিসেবেও অনেক ভালো।
মন্তব্যে একটা দামী কথা বলেছেন, ''মানুষের টাকা পয়সার সাথে সাথে মানসিক উন্নতি না হলে সে 'মানুষ' হতে পারেনা।''

এই পৃথিবীতে মানুষের অভাব নেই। আর আমার পরিচিত মানুষের সংখ্যা খুব কম। এই কমের মধ্যেই দুইজন মানুষ আমাকে সীমাহীন ভালোবেসে। একদম সহজ সরল পবিত্র ভালোবাসা।

৩| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৪

সনেট কবি বলেছেন: রসুলপুরের কথা দারুণ লাগল।

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী ঈদের নামাজ নিয়ে কিছু লিখেন।

৪| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৬

এমজেডএফ বলেছেন: সাইয়ুম!
আপনার বর্ণনাকৃত রসুলপুর গ্রামের মত নৈসর্গিক প্রকৃতি ও মানুষের অকৃত্রিম স্নেহ-ভালোবাসায় পূর্ণ গ্রাম এখন মনে হয় আর নেই। টাউট-বাটপার, মোল্লা-মৌলভীদের ফতোয়া, পরিবেশ দূষণ, অতিরিক্ত জনসংখ্যা ইত্যাদি কারণে গ্রামেও এখন আর নির্মল শান্তি নেই। সব জায়গায় বিশৃঙ্খল জনতার উশৃঙ্খল কোলাহল! তারপরেও আপনার মনোবাসনা পূর্ণ হউক—সেই কামনাই রইল।

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিক মন্তব্য করেছেন।
গ্রাম আর গ্রাম নাই।

৫| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রসুলপুর গ্রাম সুন্দর নাম। একটা কবিতাতে নামটি পড়েছিলাম বোধ হয়। রসুলপুরতো যাওয়া হলো না আপনার্ । মন খারাপ করবেন না । বউদের কাজ হলো যন্ত্রনায় রাখা । ;)

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: পরিবারের মনে কষ্ট দিয়ে যাওয়া সম্ভব না।

৬| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আর আমরা বউকে ১ বছরের জন্য রেখে আসার পর যখন কান্না করে তখন উল্টা ধমক দেই এত টাকার চাকুরি ছেড়ে আসতে পারব না!

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা ---

৭| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এখন গ্রামে গেলে লোকজন প্রথমে ভাববে, এই লোক এখানে আসলো কেন? নিশ্চয়ই কোন ধান্ধা আছে! তারপর কিছু খুজে না পেলে আপনাকে মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে দিবে। :)

তার থেকে আমার এখানে একমাসের জন্য চলে আসেন, কেউ ডিস্টার্ব করবে না। ;)

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। সত্য কথা বলেছেন। গ্রামে এখন জটিলতায় ভরে গেছে।

৮| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

সিগন্যাস বলেছেন: যে গ্রামে মাইলের পর মাইল ধানী জমি পুকুর ভরা মাছ সে গ্রামের সবাই গরিব থাকে কেম্নে?

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: জমি গুলোর মালিক শহরের লোক। পুকুরের মালিক শহরের লোক।
এরা বর্গা খাটে।

৯| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

প্রামানিক বলেছেন: রাজীব নুর আপনার রসুল পুরের বর্ননা পড়ে নষ্টালজিক হয়ে গেলাম। আসলেই গ্রামে টাকা পয়সার অভাব আছে বটে তবে ভালোবাসার অভাব নাই। অলস সময় গাছতলে বসে আড্ডা দিলে এমনিতেই অনেক লোক জুটে যায়। ঘন্টার পর ঘন্টা গল্প করলেও সময় কিভাবে কেটে যায় বোঝা যায় না। খুব ভালো লাগল লেখা।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: এজন্যই আমি গ্রামে অনেক জায়গা কিনব। বাগান বাড়ি করবো। সামুর সমস্ত ব্লগারদের নিয়ে যাবো। আড্ডা হবে।

১০| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আমার অনেকদিনের ইচ্ছা আমি একটি গ্রামে যাব, কিছুদিন থাকব। মাটির ঘর, বারান্দা, পাটি বিছিয়ে মেঝে তে খাওয়া, লাকড়ির চুলায় রান্না, কাঁচা রাস্তা, পুকুর, ফসলের ক্ষেত, একদম গ্রাম যাকে বলে, যেমন আপনার লেখার রসুলপুর গ্রাম টি ।
আপনার লেখা পড়ে সেই স্বাদ টা আরও বেড়ে গেল ভাইয়া। তবে আমার তো কোন রহিমা খালা নেই, আমার এই স্বাদ টা হয়তো অপূর্ণই থেকে যাবে :(

যে সব বাচ্চা রা মাত্র একটু একটু কথা বলতে শিখে, তাদের ভাঙা চোরা কথাগুলো অনেক আদরের লাগে। আপনার ভাই এর ছেলে আরিশ এর জন্য আদর রইল।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি এরকম একটি গ্রামে বাড়ি করবো। তার পর আপনাদের সবাইকে নিয়ে যাবো।।

১১| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

নীলপরি বলেছেন: আপনার বর্ণনা ভালো লাগলো ।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ পরী।

১২| ১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

নাজিম সৌরভ বলেছেন: রাজীব ভাইকে আমার গ্রামে আমন্ত্রণ রইল । আমাদের গ্রামে জমি আছে, তবে সেকেলে কৃষক খুঁজে পাই না । সবাই আধুনিক হয়ে গেছে । :(

১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই আপনাদের গ্রামে যাবো।

১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: আপনার লেখা পাঠ করে আমার ফেলে আসা গাঁয়ের পুরানো দিনগুলির কথা মনে আসে।
প্রিয় লেখককে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
পবিত্রতম ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: শেষমেষ সব মানুষই গ্রামে ফিরে যেতে চায়- এটা মহা সত্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.