নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমার ভাবতে ভালো লাগে, একদিন বাংলাদেশ হবে একটি আনন্দময় দেশ। কোনো দুঃখী মানুষ থাকবে না। ফুটপাতে কারো ঘর থাকবে না। প্রতিটা শিশু স্কুলে যাবে। সিগনালে গাড়ি থামলে একজনও ভিক্ষুক খুঁজে পাওয়া যাবে না। পত্রিকা খুললেই সব ভালো ভালো খবর থাকবে। কেউ কাউকে কুঁপিয়ে মারবে না। সবার প্রতি সবার থাকবে এক আকাশ ভালোবাসা। একটুও অবাস্তব কথা বলছি না। এটা সম্ভব। আমাদের দেশে মাহাথিরের মতোন লোকের অভাব নেই।
অনেক ভেবেচিন্তে দেখলাম, বাংলাদেশের বেশির ভাগ লোকই ভালো। তারা দেশকে ভালোবাসে, ভালোবাসে দেশের মানুষকে। পৃথিবীর অনেক দেশেই মেয়েরা বাসে ট্রেনে দাঁড়িয়ে তাদের গন্তব্যে যায় কিন্তু আমাদের দেশে কোনো মেয়ে দাঁড়িয়ে তাদের গন্তব্য যায় না, আমরা সিট ছেড়ে দেই। আমি নিজে দেখেছি- আমাদের দেশের ট্রাফিক পুলিশ- রাস্তার সব গাড়ি থামিয়ে ছোট ছোট বাচ্চা আর বৃদ্ধ ও বৃদ্ধাকে হাত ধরে রাস্তা পার করে দিচ্ছে। কাজেই মানবতা একদম শেষ হয়ে যায় নাই। সকল মানুষের মধ্যেই মানবতা আছে। সেটাকে জাগিয়ে তুলতে হবে।
আমি নিজে দেখেছি, আকাশ ভরা মেঘ দেখে এক রিকশাওয়ালা রাস্তার পাশে তার রিকশা থামিয়ে চা শেষ করে বেনসন সিগারেট ধরায়। কারো রক্তের প্রয়োজন হলে ছুটে যায় রক্ত দিতে। অচেনা কোথাও গিয়ে কাউকে ঠিকানা জিজ্ঞেস করলে দেখবেন, সে আপনাকে খুব সুন্দরভাবে চিনিয়ে দেবে। বাসে উঠলে টাকা নেই বললে, কন্ট্যাকটরও হাসি মুখে মেনে নেয়। দেখেছি, সরকারী হাসপাতাল গুলোতে ডাক্তার দরিদ্র লোকদের এক আকাশ ভালোবাসা নিয়ে চিকিৎসা করছেন। কাজেই আমাদের হতাশ হলে চলবে না। আমাদের হাতে সময় আছে।
জানি, ছোট একটা দেশ, মানুষ অনেক। তাই কিছু সমস্যা তো থাকবেই। সমস্যা গুলো আমাদের সবাইকে মিলে সমাধান করতে হবে। আমরা জানি, দেশের প্রতি আমাদের কত ভালোবাসা। রাপা প্লাজা ভেঙ্গে যাওয়ার পর সাধারন মানুষ কি করেছে তা তো নিজের চোখেই দেখেছেন। অন্য কোনো জাতি আমাদের মতো এতো দেশ নিয়ে ভাবে না। রাস্তার পাশে কোনো চায়ের দোকানে দাঁড়ালেই আপনি তা বুঝতে পারবেন। যখন ক্রিকেট খেলা হয়- আমরা চিৎকার করে গলা ভেঙ্গে ফেলি। যদি জিতে যাই- আনন্দে একটু পর-পর চোখ মুছি। পতাকা নিয়ে রাস্তায় বেড়িয়ে পড়ি। আমাদের আছে ৭১ সালের ইতিহাস। মনে হতাশা জন্মালেই ৭১ এর কথা ভাবুন। দেখবেন রক্ত কেমন টগবগ করে ওঠে।
বর্তমান সরকার দেশের জন্য অনেক কাজ করছে। আসলেই করছে। তারা যে বলে, ’এক অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ’ কথাটা খুব একটা ভুল বলে না। আপনি একটি বার ভেবে দেখুন- ছোটবেলা দেখতাম, ভিক্ষুকরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিকট সুরে ভিক্ষা করত কিন্তু এখন তারা অনেক স্মার্ট হয়েছে- সিগনাল পড়লে খুব ভদ্রভাবে এসে বলে স্যার পাঁচ টা টাকা দেন। অথবা একটা হকার এসে বলবে, স্যার এডলফ হিটলারের ভালো একটা অনুবাদ বই আছে, ইচ্ছা হলে আপনি সংগ্রহে রাখতে পারেন। একটু খোঁজ নিয়ে দেখুন, দেশে বেকারের সংখ্যা খুব দ্রুত কমছে। আমরা শুধু বিদেশে চাকরি করতে যাই না। বিদেশের অসংখ্য লোক আমাদের দেশে চাকরি করে। তারা ছেলে-মেয়ে, বউ বাচ্চা নিয়ে চলে এসেছে আমাদের দেশে। আমাদের দেশেই স্কুলে কলেজে লেখা পড়া করছে। এশিয়ার অনেক দেশ থেকে অসংখ্য ছেলে মেয়ে আমাদের দেশে ডাক্তারি পড়তে আসে।
বাজারে গেলে মনটা খুশিতে ভরে যায়- কোনো কিছুর অভাব নেই। কি সুন্দর করে সবজি গুলো সাজিয়ে রাখে। লাইটের আলোতে মাছ গুলো ঝকমক করে, দেখেই মনটা খুশিতে ভরে যায়। এখন আর এদেশে কেউ না খেয়ে থাকে না। আমি বিভিন্ন বস্তিতে গিয়ে দেখেছি- একদম দরিদ্র লোকেরা ছোট্র মাটির চুলা বা কেরোসিনের চুলায় নানান রকম খাবার রান্না করে পরিবারের সবাই মিলে খাচ্ছে। এবছর অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক ইলিশ মাছ হয়েছে। দামও কম। আমি নিজেই সাতটা ইলিশ কিনে ফ্রিজে রেখে দিয়েছি। শীতের সবজি বাজারে আসতে শুরু করেছে।
একসময় এদেশের মানুষ খুব দুঃখী ছিল। তারা ভাতে দুঃখী, কাপড়ে দুঃখী, ভালোবাসায় দুঃখী। কিন্তু আজ দেশের প্রতিটা মানুষ তিনবেলা খায়। উলঙ্গ একজন পাগলও চোখে পড়ে না, ঘরে-বাইরে, পার্কে, কলেজে, বড় বড় শপিং মলে এমন কি অফিসে পর্যন্ত মানুষের হাসিমাখা মুখ। হাসিমাখা মুখ দেখে আমার মনটা খুশিতে নেচে ওঠে। একটু আগে চা খেয়েছি, তারপরও আবার রাস্তার পাশের দোকানে দাঁড়িয়ে বলি- মামা এক কাপ চা দেন। দুধ চিনি বেশি। চা বিক্রেতা হাসি মুখে চায়ের কাপ এগিয়ে দেয়। আমিও হাসিমুখে কাপ হাতে নিই। আফ্রিকার দরিদ্র দেশ গুলোতে তাকিয়ে দেখুন। সেদিন এক অনুষ্ঠানে সোমালিয়ার এক লোকের সাথে দেখা। সে বলল তোমাদের দেশটা খুব ভালো। খুশিতে আমার বুকের ছাতি অনেক বড় হয়ে গেল।
অনেককেই দেখি, রাস্তায় যানজটে পড়লে মুখটা কুঁচকে থাকেন। আরে ভাই, একটু ভালো করে দেখুন- একটা ছেলে কি হাসি মুখে আমড়া বিক্রি করছে এক বাস থেকে আরেক বাসে। আমড়া গুলো কি সুন্দর করে সাজিয়ে ধরে রেখেছে। কেউ বাদাম বিক্রি করছে, বাদাম কিনলে সাথে আবার ছোট্র একটা কাগজে এক চিমটি লবনও দিয়ে দেয়। আমড়া, বাদাম ভালো না লাগলে- ভালো করে তাকিয়ে দেখুন- একটা ছোট ছেলে খবরের কাগজ বিক্রি করছে, পাঁচ টাকা দিয়ে কিনে পড়তে শুরু করেন। যদি তাও ভালো না লাগে তাহলে মোবাইলে গেমস খেলুন।
শুধু গ্রামের মানুষ না। ঢাকা শহরের মানুষ গুলোও সহজ সরল। যখন আপনার মন মেজাজ বিক্ষিপ্ত থাকবে তখনই শুধু আপনার মনে হবে এরা বদ। বিরাট বদ। সব কিছু সহজ ভাবে দেখুন। দেশের মানুষকে ভালোবাসুন তাহলেই আপনার দেশকে ভালোবাসা হয়ে যাবে। আর এভাবে একদিন দেখবেন ঠিকই বাংলাদেশ আনন্দময় একটা দেশে পরিনত হবে। এজন্য আমাদের সবার মিলে মিশে থাকতে হবে। রাগ, হিংসা, বিদ্বেষ এবং অলসতা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। আসুন গান গাই-
''আমরা করব জয়, আমরা করব জয়- একদিন,
ও বুঁকের গভীরে আছে প্রত্যয়, আমরা করব জয় নিশ্চয়।
জয় বাংলা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের আশাবাদী হতে হবে।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২
হাবিব বলেছেন:
অনেক ভালো লিখেছেন রাজি ভাই।
সুন্দর আর সুখী হোক আমাদের এই দেশ।
এইতো চাওয়া মনের মধ্যে। লাইক দিয়েছি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।]
ভালোবাসা নিরন্তর।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সামনে নির্বাচন দাড়ায়ে যান ভোট আমরা ব্লগারা দিমু ,আপনাকে দিয়েই হবে ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: রাজনীতি না করেও দেশের জন্য ভালো কাজ করা যায়।
শুধু মাত্র ইচ্ছা থাকতে হয়।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুন্দর প্রত্যাশা
তবে তা অর্জনের জন্য
সবাইকে কাজ করত হবে।
কারণ ভালো কথা বলা হয়েছে অনেক
এবার বাস্তবায়নের পালা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যাব্দ নুরু ভাই।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: এদেশ এরকম হবে বলে মনে হয়না
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের আশাবাদী হতে হবে।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমাদের মানুষ গুলো অনেক পরিশ্রমী। আর সহজ সরল ভাল। আমাদের দেশের মতো এতো শান্তি কোথাও নাই। কারন পশ্চিমের দেশে (ইউরোপে) সম্পদ যেমন বেশি মানুষ গুলো রোবটের মতো।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের বুদ্ধি থাকলে, ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশ একটি সুখী দেশ হতে পারতো!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: তারা সেই চেষ্টাই করেছিলেন।
এবং সেদিকেই যাচ্ছিলেন। কিন্তু তাদের পথ বন্ধ করে দেওয়া হলো।
৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
নজসু বলেছেন: সরল মনের সরল যুক্তি আপনার।
ভেবে দেখলাম সত্যি তো আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির কারণে আমরা নিজেরাই ভালো মন্দের সৃষ্টি করি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: সুজন ভাই আমি ভুল বললে ভুল ধরিয়ে দিবেন। শুধরে নিব সাথে সাথে।
৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭
কাউছার হোসেন বলেছেন: এরকম লেখা পড়লে মনটা খুশিতে ভরে যায়।
বাংলাদেশ একদিন উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে, ইনশা আল্লাহ।
দেশের উন্নয়নে কাজ করার জন্য মহান আল্লাহ যেন সকলকে হেদায়াত দেয়।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার চেহারাটাই এমন যে সবসময় মনে হয় এ জগৎ সংসারের উপর আমি মহা বিরক্ত হয়ে আছি। তাই বোধ হয় বউ আমায় প্রায়ই জিজ্ঞেস করে, তুমি কি বিরক্ত?
ও জানে না, আমি কেবল ওর এই প্রশ্নটাতেই বিরক্ত হই।
১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
আরোগ্য বলেছেন: সত্যি রাজীব ভাই আপনার কথাগুলি একদম খাঁটি। আমরা যদি নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি একটু বদলাই সব সুন্দর হবে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৮
ইসমত বলেছেন: আপনার লেখা দেখলেই কেন যে পড়ে ফেলি!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে বলতেই হয় আমার ভাগ্যটা ভালো।
১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর পোষ্ট।আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।
আসলে ভাই যত সমস্যা সবকিছুর মূল হিংসা-বিদ্বেষ আর আর বড়াই।এজন্যই যত দাঙ্গা হাঙ্গামা।যত হিংসা বিদ্বেষ,দাঙ্গা-হাঙ্গামা সব কিছুর উৎপত্তিস্থল গ্রাম।আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশের মানুষ এসব থেকে কখনো বেরিয়ে আসবে না।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: না, তারা আরও ঝামেলা পাকাবে।
১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন রাজিব ভাই ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ আশাবাদী পোস্ট।
পড়ে ভালোই লেগেছে।
বাস্তবে এমনটা হলে আনন্দের সীমা থাকবে না।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: হবে। এরকম হবে।
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
টুটুল বলেছেন: অনেক ইতিবাচক একটা লেখা। আমরা যারা আশাবাদী মানুষ, নেতিবাচকতা ঝেড়ে, আশায় বুক বাঁধি। তারপরও প্রতিনিয়তই আমাদের অনেক আশার মৃত্যু ঘটে, ঘটে অপমৃত্যুও- এটাই বাস্তবতা। তবুও বিশ্বাস রাখি, "একদিন ঝড় থেমে যাবে, পৃথিবী আবার শান্ত হবে"। (নচিকেতা)
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ টুটুল ভাই।
১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬
আরাফাত৫২৯ বলেছেন: আপনি অনেক পজেটিভ ভাই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সকল সমস্যা জয় করে আমাদের প্রাণের বাংলাদেশ একদিন স্বপ্নের দেশেই পরিণত হবে, ইনশা আল্লাহ। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আরও যাবে।